দৈনিক তালাশ ভিশন-২১

দৈনিক তালাশ ভিশন-২১ চেয়ারম্যানঃ-আরেফা মোস্তফা
সম্পাদক ও প্রকাশকঃ-আমিনুল মোস্তফা,সহ সম্পাদকঃ-সাদেকুর রহমান খোকা এডভোকট চন্দন পালিত (আইন উপদেষ্টা)

🎉 Just completed level 3 and I'm so excited to continue growing as a creator on Facebook!
28/05/2025

🎉 Just completed level 3 and I'm so excited to continue growing as a creator on Facebook!

27/05/2025

সেনা প্রধানকে বরখাস্ত করা সহজ হল !!

অবৈধ ও দখলদার ইউনূস ইতোমধ্যেই সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ আইনের ব্যাপক পরিবর্তন এনেছে। আর ওই আইনে নতুন অনেক কিছু সংযোজনও করছে দখলদার ইউনুস।

দখলদার ইউনূস সংযোজিত আইনে যুক্ত করেছে যে, কোনো সরকারি কর্মকর্তা বা সেনা সদস্য সরকারবিরোধী অবস্থান নিলে তদন্ত ছাড়াই তাকে চাকরিচ্যুত করা যাবে।

দখলদার ইউনূস নতুন সংযোজিত আইনে রাষ্ট্রপতির অনুমোদনের বাধ্যবাধকতাও বাতিল করেছে যা পুরোপুরি সংবিধানকে সরাসরি অবজ্ঞা করেছে।।

দখলদার ইউনূস ইতোমধ্যেই ৩,০০০ সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারীর একটি তালিকা তৈরি করেছে। এদের বেশিরভাগই হলেন সেনা ও পুলিশ, আমলা।

এখন প্রশ্ন করুন, কেন এই তিন হাজারের তালিকা করা হয়েছে?

মূলত, যাঁরা দখলদার ইউনূস বাহিনীর দুর্নীতির বিরোধিতা করেছেন, যাঁরা ইউনুসের দেশ বিক্রির ষড়যন্ত্রে সায় দিচ্ছেনা, যাঁরা দেশবিক্রির করিডোরের বিরোধীতা করেছেন-তাদেরকে টার্গেট করেই এই তালিকা করা হয়েছে।

তার মানে বিনা বাধায় দেশবিক্রির করিডোর যাতে সম্পন্ন করতে পারে।

তবে, আমার বিশ্বস্ত সোর্স বলছে, এটি মূলত সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামানকে বরখাস্ত বা চাকরিচ্যুত করার একটি নীল-নকশা।

কারণ- করিডোর, বন্দর এবং সীমান্ত ইস্যু সহ গুরুত্বপূর্ণ অনেকগুলো ইস্যুতে জাতীয় স্বার্থে অবস্থান নিয়েছেন সেনাপ্রধান উয়াকার-উজ-জামান।

আর এই কারণেই সেনাপ্রধানকে রাতারাতি সরিয়ে দেওয়ার জন্য, সেনাপ্রধানকে হত্যা করার জন্য এই তথাকথিত কালো অধ্যায় রচনা করেছে দখলদার বাহিনীর প্রধান ইউনূস।

ইতোমধ্যেই এই কালো অধ্যায়ের বিরুদ্ধে আন্দোলন চলছে। আমি এই আন্দোলনকে সর্ম্পর্ণভাবে সমর্থন করছি।

যদিও এই কালো অধ্যায় রচনা করার দখলদার ইউনূসের কোনো এখতিয়ার নেই। আর যেহেতু ইউনূস নিজেও দখলদার এবং অবৈধ, তাই সে কোনো বিছুর বৈধতার তোয়াক্কা করছেন না।

আর এই কালো অধ্যায় বাস্তবায়িত হলে প্রশাসন থেকে মেধা ও দেশপ্রেমিক অফিসরাদের বিদায় দিবে এবং রাজাকার ও পাকিস্তানপস্থীদের দিয়ে সরকার সাজাবে।

সেনাপ্রধানকে বরখাস্ত করার নীল-নকশার বিরুদ্ধে আমাদের সবাইকে প্রতিবাদ সহ কঠোর প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।

মনে রাখবেন, এটা রাজাকারের দেশ নয়। এটা মুক্তিযোদ্ধাদের দেশ। এটা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বাধীন বাংলাদেশ। এটা আমাদের বাংলাদেশ।

শত-সহস্র প্রতিকূলতা মোকাবিলা করে হলেও এই কালো অধ্যায় থেকে সরকারি কর্মকর্তা, কর্মচারি সহ সেনাপ্রধানকে রক্ষা করতে হবে।

দকলদার ইউনূসের হাত থেকে বাংলাদেশকে রক্ষা করতে হবে।

আপনি কি বলেন..?

আরাকান থেকে চট্টগ্রাম,  বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে ইউনুসের ছায়াযুদ্ধ দিখে যাচ্ছে দেশ ।।  দেশটা যখন অদৃশ্য আগুনে জ্বলছ...
26/05/2025

আরাকান থেকে চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে ইউনুসের ছায়াযুদ্ধ দিখে যাচ্ছে দেশ ।।

দেশটা যখন অদৃশ্য আগুনে জ্বলছে, তখন কেউ কেউ স্যুট পরে ঠান্ডা কক্ষে বসে হিসাব করছে—কতটা পুড়লে আন্তর্জাতিক চাপ আসবে, কতটা পোড়ালে ক্ষমতা পুনর্বিন্যাস সহজ হবে।

মোহাম্মদ ইউনূস এখন আর ব্যক্তি নন, তিনি একটা প্রজেক্ট।

যার কাজ হচ্ছে বাংলাদেশের ভেতরে ধীর বিষ মেশানো।

পোশাক বানানোর অর্ডার, বিচ্ছিন্নতাবাদীদের সঙ্গে যোগসূত্র, নিরাপত্তা বাহিনীর বিভাজন—সব মিলিয়ে সে যেন এক ছায়াময় থিংক ট্যাঙ্কের সামনে বসা পাপেটমাস্টার।

চট্টগ্রামে ধরা পড়েছে কেএনএফ-এর জন্য বানানো ২০ হাজার ইউনিফর্ম। সেলাই করা হয়েছিল শহরের মধ্যে, একেবারে ঘরের পাশে।

যারা বানাচ্ছিল, তাদের হাতেই ছিল টাকা—দুই কোটি টাকার অর্ডার। অর্ডার এসেছিল পাহাড় থেকে, কেএনএফ-এর এক লিডারের কাছ থেকে।

কিন্তু টাকা, যোগাযোগ, প্ল্যান—এসব এসেছিল পাহাড় থেকে না, এসেছিল নিচুভূমি থেকে। ঢাকার অভিজাত লাউঞ্জ থেকে, ইউনূসের পরিধির ভেতর থাকা লোকদের কাছ থেকে।

জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের সঙ্গে ঠান্ডা লড়াই চলছে ইউনূসের।

সেনাবাহিনীর ভেতরেই নজরদারি করছে সেনা গোয়েন্দারা। তাদের চোখ এড়িয়ে কিছু যায়নি। তারা জানে,এই ইউনিফর্ম কেবল কাপড় না, এইটা হচ্ছে একেকটা অস্ত্র। যারা এগুলো তৈরি করছিল, তারা কাপড় দিচ্ছিল না—দিচ্ছিল সাহস, দেয়াল টপকানোর লাইসেন্স, রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে একটানা যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার জ্বালানী।

আর যারা মুখে মুখে মানবতা, বিশ্বব্যাংক, সভ্যতা, তাদের হাতেই এই অপারেশনের ব্লুপ্রিন্ট।

চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ এই অভিযান চেপে যেতে চেয়েছিল। ‘সাইলেন্ট’ রাখতে চেয়েছিল। কেন? ভয় পেয়েছে? না কি কেউ উপরে ফোন করেছে? কে জানে। কিন্তু সেনা গোয়েন্দারা চুপ ছিল না। তারা চুপ থাকলে হয়তো ইউনিফর্মগুলো পাহাড়ে পৌঁছে যেত। হয়তো একদিন সকালে রুমার পাহাড়ে নয়, ঢাকার মিরপুরেও গুলি চলতো।

এটা কেবল পাহাড়ের সমস্যা না, এটা ঢাকার সমস্যাও। রাষ্ট্রকে নরম হাতে ধ্বংস করা যায়—এই থিওরি অনেক আগে থেকেই ট্রায়াল দেওয়া হচ্ছে বাংলাদেশে। ইউনূস সেই থিওরির ফ্রন্টম্যান হয়ে উঠেছেন। নোবেল হাতে নিয়ে, ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের স্টেজে দাঁড়িয়ে যারা ঝকঝকে ইংরেজিতে বলে “Bangladesh is in a democratic crisis”, তারাই রাতে লোক পাঠিয়ে পাহাড়ে আগুন ধরাচ্ছে।

তারা জানে কীভাবে রাষ্ট্রকে ঘুম পাড়িয়ে, ঘরের ভেতরেই আগুন লাগাতে হয়। তারা জানে মিডিয়ার কাকে কোন কর্নারে নিতে হয়, জানে কোন সাংবাদিককে কোন বোতলে ভরা গল্প দিতে হয়, জানে কোন পুলিশকে থামাতে হলে কে ফোন করে।

এই যে ইউনূস—সে কোনো ব্র্যান্ড না, সে এখন একটা ছদ্মবেশী যুদ্ধযন্ত্র। সে নিজে সরাসরি কিছু করে না, কিন্তু যার ছায়া পড়ে, সেখানে দাউ দাউ আগুন লাগে।

সে রাষ্ট্রের বাইরে দাঁড়িয়ে রাষ্ট্র চালাতে চায়। আগুন টা তাই তাতিয়ে তুলতে হবে।

পাহাড়ে হট্টগোল লাগবে, শহরে আতঙ্ক ছড়াবে, মিডিয়ায় গলাবাজি হবে, তারপর পশ্চিমারা বলবে—“ওহ, বাংলাদেশে তো ইনস্ট্যাবিলিটি!” এই রকম একটা খেলা চলতেছে।

আর খেলোয়াড় হচ্ছে সেই ইউনূস, যে বিশ্বমঞ্চে উন্নয়নের ফেরিওয়ালা, আর দেশে নিরাপত্তার কফিন বানানো কফিনকারিগর।

এইখানে কোনো কবিতা চলেনা।এইখানে সাহস লাগে কারণ যারা ইউনিফর্ম বানাচ্ছে, তারা কাপড়ের ব্যবসা করছে না—তারা রক্তের ব্যবসা করছে।

সবাই চুপ। কেউ মুখ খুলতে চায় না। সেনা গোয়েন্দারা কাজ করছে, কিছু সাহসী সাংবাদিক খবর কবর দিচ্ছে—তবে বাকিরা কেমন বেমানান নীরবতায় ডুবে আছে।

অথচ প্রশ্নটা সোজা—রাষ্ট্র থাকবে,না ছায়ার হাতে চলে যাবে? ইউনূস আর তার দোসরদের থামাতে হলে কেবল রিপোর্ট নয়, দরকার পিঠ সোজা করে দাঁড়ানো।

আর না হলে কালকে এই চট্টগ্রাম,পরশু ঢাকায় পোশাক পরা কোনো ‘অচেনা সেনা’ গুলি ছুঁড়বে,তখন আর কাপড়ের রং দেখে বোঝা যাবে না কে দেশের,কে বেইমান?

চীনকে পঙ্গু করতে দাবার ঘুঁটি বাংলাদেশ* প্রক্সি যুদ্ধের নেতৃত্বে ড. ইউনূস * যুক্তরাষ্ট্রের হয়ে রশদ দিচ্ছে তুরস্ক * ইউনূসে...
25/05/2025

চীনকে পঙ্গু করতে দাবার ঘুঁটি বাংলাদেশ
* প্রক্সি যুদ্ধের নেতৃত্বে ড. ইউনূস
* যুক্তরাষ্ট্রের হয়ে রশদ দিচ্ছে তুরস্ক
* ইউনূসের ঢাল হয়ে কাজ করছে মাহাফুজ, পিনাকী, কনক, ইলিয়াস, খলিলুর ও মাহমুদুর রহমান
* নেপথ্যে অস্ত্র ব্যবসা
----

দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যবসা বিস্তার করতে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য বঙ্গোপসাগর একমাত্র মোক্ষম পথ। আর এই অঞ্চলের নিয়ন্ত্রন বাগিয়ে নিতে সবসময় যুক্তরাষ্ট্রের গলার কাটা হয়ে কাজ করেছে চীন এবং ভারত। বঙ্গোপসাগরে নিয়ন্ত্রণের ছড়ি ঘোরাতে বাংলাদেশের পরে যুক্তরাষ্ট্রের আরেক টার্গেট ছিল মিয়ানমার রাখাইনের কিয়াউকফিউ বন্দর। যুক্তরাষ্ট্রের সেই আশাতেও ২০১৮ সালের ৮ নভেম্বরে পানি ঢেলে দেয় চীন। তাই চীনকে শিক্ষা দিতে বাংলাদেশকে ঘুঁটি বানিয়ে দাবার কোর্টে আগাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। যার চরিতার্থ বাস্তবায়নে কাজ করছে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস, দিচ্ছেন প্রক্সি যুদ্ধের নেতৃত্ব। আর যুক্তরাষ্ট্রের ম্যান্ডেট বাস্তবায়নে ইউনূসকে সার্বিকভাবে সহযোগিতা করছে অন্তর্বর্তী সরকারের তথ্য উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলম, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ও প্রধান উপদেষ্টার রোহিঙ্গা বিষয়ক হাই রিপ্রেজেনটেটিভ ড. খলিলুর রহমান, আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমান, ইউটিউবার পিনাকী ভট্টাচার্য, প্রবাসী সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেন এবং প্রবাসী সাংবাদিক কনক সারোয়ারসহ একাধিক ব্যক্তিবর্গ।

দক্ষিন এশিয়ার ভূ-রাজনীতিতে কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ রাখাইনের কিয়াউকফিউ সমুদ্রবন্দর। এই গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মিত হচ্ছে চীনের বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ (বিআরআই)-এর অংশ হিসেবে। এই প্রকল্পটি চীনের ইউনান প্রদেশের কুনমিং শহরকে বঙ্গোপসাগরের সঙ্গে সরাসরি সংযুক্ত করবে। ফলে মালাক্কা প্রণালীর উপর নির্ভরতা কমবে এবং চীনের জ্বালানি ও বাণিজ্য পরিবহন আরও কার্যকর হবে। শুধু তাই নয় বন্দরকে কেন্দ্র করে ১ হাজার ৭০০ হেক্টর এলাকা নিয়ে এই শিল্পাঞ্চল গড়ে তোলা হবে। যা পরিপূর্ন আকারে বাস্তবায়ন হলে সম্পূর্ন আকারে নিস্প্রভ হয়ে যাবে দক্ষিন এশিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের আধিপত্য বিস্তারের স্বপ্ন। আর আধিপত্য বিস্তারে যেনো কোন প্রকার আচ না লাগে সে লক্ষেই এগোচ্ছে সাম্রাজ্যবাদী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।

২০০৯ সালে কিয়াউকফিউ বন্দর এবং অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠার জন্য মিয়ানমারের সাথে আলোচনা শুরু করে চীন। ২০১০ সাল থেকে ২০১৫ সালে মিয়ানমারের জাতীয় নির্বাচন পর্যন্ত দেশটির সাথে পাইপলাইন প্রক্কল্প থেকে শুরু করে এমওইউ স্বাক্ষর এবং কৌশলগত সমঝোতায় আসে চীন। এর পরপরই ২০১৫ সালের জাতীয় নির্বাচনে জয় লাভ করে আং সান সুচির নেতৃত্বাধীন দল এনএলডি। ভূ-রাজনীতি বিশ্লেষকরা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন এবং হস্তক্ষেপে জয় লাভ করেন সুচি, যার এক মাত্র উদ্দেশ্য ছিল কিয়াউকফিউ বন্দরকে ঘিরে চীনের এই প্রকল্প বাস্তবায়ন হতে না দেওয়া। যুক্তরাষ্ট্রের এই স্বপ্নে আঙুল দেখিয়ে ২০১৮ সালের ৮ নভেম্বরে কিয়াউকফিউ বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল এবং গভীর সমুদ্রবন্দর প্রকল্পের জন্য চীনের সাথে একটি ফ্রেমওয়ার্ক চুক্তি স্বাক্ষরিত করে আং সান সুচির সরকার। আর সুচিকে দিয়ে স্বার্থ চরিতার্থ না হওয়ায় ২০২০ সালের নভেম্বর দ্বিতীয় মেয়াদে নির্বাচিত হওয়ার পরেও ক্ষমতায় থাকতে পারেন নি সুচি, ২০২১ সালের ১ ফেব্রুয়ারি সামরিক অভ্যুত্থানে গ্রেফতার হন তিনি। তবে সুচি যুক্তরাষ্ট্রের এক মাত্র ঘুঁটি ছিলেন না, প্রকল্প নস্যাৎ করতে সুচি থাকা কালীনই মিয়ানমার সেনাবাহিনীর হাতে নতুন করে ২০১৭ সালের আগস্টে শুরু হয় রোহিঙ্গা নিধন প্রক্রিয়া। যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশ্য ছিল রাখাইনে অস্থিতিশীলতা তৈরির মাধ্যমে কিয়াউকফিউ প্রকল্পে সংকট তৈরি করা।

২০২৫ সালের ৪ মে দৈনিক ইনকিলাবে প্রকাশিত হওয়া প্রতিবেদন মোতাবেক বাংলাদেশে মোট ১৩ লাখ ১৩ হাজার রোহিঙ্গা শরণার্থী অবস্থান করছেন। আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনে বাংলাদেশসহ আন্তর্জাতিক মহলে চলছে নানা আলোচনা। রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের আলাপের মধ্যেই ২৭ এপ্রিল অন্তর্বর্তী সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন জানান, মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের রোহিঙ্গাদের জন্য শর্ত সাপেক্ষে মানবিক করিডর দেওয়ার বিষয়ে বাংলাদেশ নীতিগতভাবে রাজি হয়েছে। পরবর্তিতে ২১ মে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ও প্রধান উপদেষ্টার রোহিঙ্গা বিষয়ক হাই রিপ্রেজেনটেটিভ ড. খলিলুর রহমান জানান, বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে ত্রাণ সরবরাহের একটি 'চ্যানেল বা পাথওয়ে' তৈরির কাজ করছে অন্তর্বর্তী সরকার। করিডোরের আলোচনার মধ্যেই কোনো প্রকার আলোচনা ছাড়াই চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশীদের হস্তগত করার প্রক্রিয়া শুরু করেছে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস। ইতোমধ্যেই বন্দরে ভিড়েছে পাকিস্তানি পতাকাবাহী কার্গো জাহাজ এবং মার্কিন পতাকাবাহী কার্গো বিমান, যদিও ইউনূস সরকারের পক্ষ থেকে কার্গোগুলোতে আসলে কি ছিল সে বিষয়ে খোলাসা করে কোনো মন্তব্য করা হয়নি। এমন সব ঘটনা প্রবাহের মধ্যেই ভারত বাংলাদেশের সাথে সকল প্রকার আমদানি রফতানি বন্ধ রেখেছে।

আভ্যন্তরীণ সূত্র বলছে, নিজের দেশের সুরক্ষায় বাংলাদেশের সাথে সকল প্রকার আমদানি রফতানি বন্ধ করেছে ভারত। তথ্য মোতাবেক বাংলাদেশে আসা পাকিস্তানি এবং আমেরিকান কার্গোতে অস্ত্রের চালান ছিল। যা মূলত ৫ আগস্ট পরবর্তী বাংলাদেশ, পাশাপাশি ভারত এবং মিয়ানমারকে আরও বেশি অস্থিতিশীল করতেই সরবরাহ হয়েছে। আর নিজ দেশের স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে বাংলাদেশের সাথে সকল প্রকার আমদানী এবং রফতানি বন্ধ করে দিয়েছে ভারত। ভূ-রাজনীতি বিশ্লেষকরা বলছেন, ভারতে অস্থিতশীলতা তৈরির জন্য অস্ত্র সরবরাহের একটা সুবর্ন সুযোগ তৈরি হয়েছিল। কেননা পাকিস্তানের যুদ্ধ পরিস্থিতির এই সময়ে ভারত তার প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা, সামরিক কৌশল নিয়ে এতটাই চিন্তিত যে কেউ চাইলেই সেভন সিস্টার্স নামে পরিচিত ভারতের অঙ্গরাজ্যগুলোতে অস্থিতিশীলতা তৈরি করতে পারবে। তবে ভারত সেই সুযোগ দেয় নি। তবে রাখাইনে মানবিক করিডোর চালু হয়ে গেলে ভারত আরও বেশি বিপাকে পড়বে। তখন মিয়ানমার হয়ে সহজেই ভারতে অস্ত্র চালান ঢুকতে পারবে। যা ভারতকে অস্থিতিশীল করতে যথেষ্ট। আর ভারত অস্থিতিশীল হয়ে পড়লে এই দক্ষিন এশিয়ায় নতুন স্বাধীন রাষ্ট্র ঘোষণার বিষয়টি এখন সময়ে অপেক্ষা মাত্র। তখন ওই রাষ্ট্রকে পেট্রোনাইজ করবে স্বয়ং যুক্তরাষ্ট্র, কেননা বঙ্গোপসাগর ততক্ষনে তাদের দখলে।

বাংলাদেশে আসা অস্ত্রের এই চালান এসেছে তুরস্ক থেকে বলে নিশ্চিত করেছে একাধিক গোয়েন্দা সূত্র এবং অস্ত্রের এই চালান সম্পর্কে সম্পূর্ন রূপে অবহিত আছেন ইউনূস এবং তার আস্থাভাজনরা। ভূ-রাজনীতি বিশ্লেষকরা বলছেন, ২০১৯ সালে মার্কিন প্রতিনিধি ব্র্যাড শেরম্যান রাখাইনকে বাংলাদেশে অন্তর্ভুক্ত করার প্রস্তাব দিয়েছিলেন, যা তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দ্রুত প্রত্যাখ্যান করেছিলেন। কারন মার্কিনিরা চায় এই অঞ্চলে অস্থিতিশীলতা তৈরির মাধ্যমে নিজেদের আধিপত্য বিস্তারে। আর ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার পতন হয়েছিল মার্কিন বিরোধিতা করার কারনে। মার্কিনিরা সুচির উত্থান করিয়েছিল যাতে চীন কিয়াউকফিউ বন্দর প্রকল্প হাতে না নিতে পারে। কিন্তু সুচি তাদের ব্যর্থ করায় সুচি আবার কারাগারে ফিরে গেছেন। আজকে বাংলাদেশে কথিত অভ্যত্থানের মাধ্যমে নোবেল বিজয়ী ড. ইউনূস ক্ষমতার মসনদে বসেছেন যেমনটা বসেছিলেন সুচি। উদ্দেশ্য একটাই মার্কিনিদের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করা, আর সে লক্ষ্যে সুনিপুন ভাবে কাজ করছেন ইউনূস। করিডোর কিংবা চট্টগ্রাম বন্দর এটা দাবার খেলার প্রথমে ঘোড়ার আড়াই চাল, সবাই ঘোড়া নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়লে এর পরে তিনি সুকৌশলে অস্ত্র চালানের মাধ্যমে বাকি কাজ করবেন। আর মার্কিন স্বার্থ হাসিল না করতে পারলে নোবেল জয়ী সুচির মত পতন হবে নোবেল জয়ী ইউনূসের।

সামজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে, দেশজুড়ে মব সৃষ্টির পাশাপাশি ইউনূসের পক্ষে জনমত তৈরিতে কাজ করছে ইউটিউবার পিনাকী ভট্টাচার্য, প্রবাসী সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেন এবং প্রবাসী সাংবাদিক কনক সারোয়ার এবং এই তিন জন কাজ করছেন আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের নির্দেশনায়।

নিরভর্যোগ্য সূত্র জানিয়েছে, সম্প্রতি ইউনূসের ম্যান্ডেটে তুরস্ক সফর করে এসেছেন মাহমুদুর রহমান এবং তুরস্ক ভ্রমনের মূল উদ্দেশ্য ছিল তুরস্কের সামরিক বাহিনীর সাথে বৈঠক করা। বৈঠকের আলোচ্য বিষয় ছিল মার্কিন স্বার্থ চরিতার্থে করিডোর বাস্তবায়নের মাধ্যমে, যুক্তরাষ্ট্রের অর্থায়নে তুরস্কের থেকে আমদানি করা অস্ত্র ও ড্রোন আরকান আর্মির কাছে পৌঁছে দেওয়া হবে। যার মূল উদ্দেশ্য অস্থিতিশীলতা তৈরির মাধ্যমে কিয়াউকফিউ বন্দরসহ বঙ্গপোসাগরের দখল নিজেদের কব্জায় নেওয়া। আর মাহমুদুর রহমানের সাথে তুরস্কের সামরিক এবং গোয়েন্দা বাহিনীর সদস্যদের সাথে অস্ত্র বিক্রির মধ্যস্থতায় কাজ করছে পিনাকী, ইলিয়াস এবং কনক।

শুধু পিনাকী, ইলিয়াস এবং কনক নয়, মাহমুদুর রহমানের নির্দেশনায় কাজ করছেন ৫ আগস্টের মাস্টারমাইন্ড খ্যাত অন্তর্বর্তী সরকারের তথ্য উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলমও। আভ্যন্তরীণ সূত্র বলছে, সম্প্রতি তুরস্ক সফর করেছেন মাহফুজ আলম। সেখানে দেশটির গোয়েন্দা সংস্থার সঙ্গে একাধিক বৈঠক করেছে এবং সামরিক সদস্যদের সঙ্গেও তার সাক্ষাৎ হয়েছে। তুর্কি গোয়েন্দা সংস্থা ও মাহমুদুর রহমান গং তাকে নির্দেশনা দিয়েছেন ড. ইউনূসের মনোবল দৃঢ় করে তোলার জন্য এবং পরামর্শ দিতে, কেননা ইউনুস ছাড়া মার্কিন স্বার্থ বাস্তবায়নে করিডোর, অস্ত্র ব্যবসা এবং প্রক্সি যুদ্ধ বাঁধানো খুব সহজ হবে না।

যদিও তথ্য উপদেষ্টার মত স্পর্শকাতর পদে থাকা অবস্থায় কোনো প্রকার সরকারি ঘোষণা ছাড়াই কিভাবে গোপনে অন্য দেশের গোয়েন্দা সংস্থা ও সামরিক সদস্যদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন তা নিয়ে ইতোমধ্যেই আলোচনা চলছে নানা মহলে।

প্রেস বিজ্ঞপ্তি:-আন্দোলনরত আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের উপর অতর্কিত হামলা ও নারকীয় মবসন্ত্রাসের পর তাদের আটকের প্রতিবাদে এব...
25/05/2025

প্রেস বিজ্ঞপ্তি:-

আন্দোলনরত আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের উপর অতর্কিত হামলা ও নারকীয় মবসন্ত্রাসের পর তাদের আটকের প্রতিবাদে

এবং সকলের মুক্তির দাবিতে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানকের বিবৃতি।

আন্দোলনরত আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের উপর অতর্কিত হামলা ও নারকীয় মবসন্ত্রাসের পর তাদের আটকের প্রতিবাদে এবং সকলের মুক্তির দাবিতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক আজ এক বিবৃতি প্রদান করেছেন। বিবৃতিতে তিনি বলেন, বাংলাদেশের গণতন্ত্রকামী জনগণের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করে অবৈধ দখলদার ইউনূস সরকারের পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলন করে যাচ্ছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। অবরুদ্ধ গণতন্ত্রের দেশে অন্ধকারের কানাগলিতে জোনাকি হয়ে আলো জ্বালানোর চেষ্টারত আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। গণতন্ত্র ও মানুষের মুক্তির আলো জ্বালতে গিয়ে নিভে গেছে অনেক আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের জীবন প্রদীপ। তার পরও তাঁরা অকুতোভয় ও নির্ভীক থেকে রাষ্ট্রের উপর জগদ্দল পাথরের ন্যায় চেপে বসা অবৈধ দখলদার ইউনূস গংদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছে। বরাবরের মতো আজও বিভিন্ন স্থানে এই অবৈধ দখলদার খুনি গোষ্ঠীর লেলিয়ে দেওয়া সন্ত্রাসী বাহিনী মবসন্ত্রাস সৃষ্টি করে মিছিলরত আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের উপর বর্বরোচিত কায়দায় অতর্কিত হামলা চালায়। আমরা এই মবসন্ত্রাস ও ন্যক্কারজনক হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। আমাদের অনেক নেতাকর্মী গুম ও নিখোঁজ রয়েছে, অনেকে হামলার শিকার হয়ে মারাত্মকভাবে আহত হয়েছে। আহতদের সুচিকিৎসার প্রয়োজন। অথচ, এই নিষ্ঠুর জালিম সরকার তাদের চিকিৎসা না দিয়ে, জেল হাজতে প্রেরণ করছে। ফ্যাসিস্ট ইউনূস গং মানুষ হত্যার ও অন্যের নাগরিক অধিকার খর্ব অলিখিত লাইসেন্স প্রদান করে সন্ত্রাসী সৃষ্টির পথ প্রসারিত করছে। আমরা এই অবৈধ দখলদার সরকারের পদত্যাগ দাবি করছি। পাশাপাশি সকল রাজবন্দীসহ এ পর্যন্ত আটক সকল নেতাকর্মীদের নিঃশর্ত মুক্তি দাবি করছি।

বিবৃতিতে তিনি বলেন, সাংবিধানিকভাবে অবৈধ ও জনগণের ম্যান্ডেটহীন ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকার অবৈধভাবে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। সামরিক স্বৈরশাসক আইয়ুব খান এবং ইয়াহিয়া খানও আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করেছিল। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, আওয়ামী লীগ সেই নিষেধাজ্ঞার অর্গল ভেঙে বার বার স্বমহিমায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। আওয়ামী লীগ বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়ের অনুভূতিতে জড়ানো শ্বাশত সত্তা। বাংলার জনগণের কাছ থেকে আওয়ামী লীগকে বিচ্ছিন্ন করার কোনো সুযোগ নেই। বাংলার জনগণের ভালোবাসায় সিক্ত রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান আওয়ামী লীগ এবারও স্বমহিমায় ফিরে নতুন ইতিহাস লিখবে। আমি আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীসহ গণতন্ত্রকামী দেশবাসীকে চলমান আন্দোলন আরও জোরদার করার আহ্বান জানাচ্ছি।

জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।

25/05/2025

Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars – they help me earn money to keep making content that you love.

Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars.

25/05/2025

আ.লীগকে নিষিদ্ধ করার পর আরেকটা যুদ্ধ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে: প্রধান উপদেষ্টা।।

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার পর আরেকটা যুদ্ধ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

রোববার দেশের বেশ কয়েকজন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের সঙ্গে বৈঠকে এ কথা বলেন তিনি।

বৈঠক শেষে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম সংবাদ সম্মেলন করে এ কথা জানিয়েছেন।

প্রধান উপদেষ্টাকে উদ্ধৃত করে প্রেস সচিব বলেন, ‘তিনি বলেছেন যে,আমরা বড় যুদ্ধাবস্থার ভেতরে আছি।

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়ার পরে ডিস্টাবিলাইজ করার জন্য যত রকমভাবে পারে চেষ্টা করছে। এটা থেকে আমাদের রক্ষা করতে হবে’।

তিনি বলেন, তারা কিছুতেই মেনে নিতে পারছে না।

বিভাজন থেকে আমাদের উদ্ধার পেতে হবে।

ঐকমত্য থাকতে হবে। আত্মমর্যাদাপূর্ণ জাতি হিসেবে আমরা যতটুকু দাঁড়াতে পেরেছি,এটা যেন সামনের দিকে যায়।

শফিকুল আলম বলেন, সবাই একসঙ্গে বসাতে তিনি বলেছেন যে তিনি মনে সাহস পেয়েছেন।

প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, ‘সুষ্ঠু নির্বাচন করতে না পারলে আমি অপরাধী অনুভব করব।

মহাসুযোগ পেয়েছি অভ্যুত্থানের কারণে ধ্বংস হয়ে যাওয়া দেশকে টেনে আনার।

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার সঙ্গে সঙ্গে আরেকটা যুদ্ধ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে দেশের ভেতরে ও বাইরে; যাতে আমরা এগোতে না পারি। যাতে সবকিছু কলাপস হয়ে যায়।

আবার যাতে গোলামিতে ফেরত যাই।’

‘প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেছেন,যারা এই কনস পারেসি করছে, তাদের ইন্টেনশন হচ্ছে আমরা যেন আবার গোলামিতে ফেরত যাই।

আমি যতদিন আছি দেশের কোনো অনিষ্ট হবে এমন কোনো কাজ হবে না নিশ্চিত থাকেন।

আমি যতদিন আছি দেশের কোনো অনিষ্ট হবে এমন কোনো কাজ আমাকে দিয়ে হবে না নিশ্চিত থাকেন’।

নির্বাচন প্রসঙ্গে প্রেস সচিব আরও বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা বারবার বলেছেন যে জুন ৩০ এর পর নির্বাচন যাবে না।

জুন মাসের ৩০ তারিখ পর্যন্ত এর মধ্যে নির্বাচন। যখন সময় আসবে তিনি রোডম্যাপ বা শিডিউল ঘোষণা করবেন।

প্রফেসর ইউনুস জানিয়েছেন তিনি জুন মাসের ৩০ তারিখের পর একদিন ও থাকবেন না।

এক প্রশ্নের জবাবে শফিকুল আলম বলেন, ‘আমাদের সরকারের তিনটা কাজ।

একটা সংস্কার,আরেকটা বিচার,আরেকটা নির্বাচন।

আমরা যখন পূর্ণ সংস্কার করতে পারব,দেখবেন ইলেকশনের বিষয়েও আমরা মানুষের আস্থা পাব।’

25/05/2025

সচিবালয়ে কর্মচারীদের আন্দোলনের মধ্যেই ‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫' জারি করেছে সরকার৷ রোববার সন্ধ্যায় এ অধ্যাদেশ জারি করা হয়৷ অধ্যাদেশ জারির প্রতিবাদে নতুন কর্মসূচি ঘোষনা করেছে সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদ৷

25/05/2025

Address

Cox's Bazar

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when দৈনিক তালাশ ভিশন-২১ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to দৈনিক তালাশ ভিশন-২১:

Share