22/04/2021
আসুন!
মানবতার কল্যাণে মুক্ত হস্তে শরীক হই!
আমাদের কাছে প্রতিনিয়ত অনেক আবেদন জমা হচ্ছে!
#রমাযান_ইফতার_প্যাকেজ
যায়েদ ইবনে খালেদ আল-জুহানি (রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন:
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন:
“যে ব্যক্তি কোন রোজাদারকে ইফতার করাবে সে রোজাদারের সম পরিমাণ সওয়াব পাবে; রোজাদারের সওয়াব থেকে একটুও কমানো হবে না।”
সুনানে তিরমিযি (৮০৭), সুনানে ইবনে মাজাহ (১৭৪৬), ইবনে হিব্বান তাঁর সহিহ গ্রন্থ (৮/২১৬)।
হজরত সালমান (রা.) বর্ণিত এক হাদিসে রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি এ মাসে কোনো রোজাদারকে ইফতার করাবে, এর দ্বারা তার গুনাহ ক্ষমা করা হবে এবং তাকে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেওয়া হবে।
আর রোজাদারের সমপরিমাণ নেকি তাকে দান করা হবে অথচ রোজাদারের প্রাপ্য নেকি একটুও কমানো হবে না।
সাহাবাগণ আরজ করলেন, হে আল্লাহর রাসূল! আমাদের মধ্যে সকলের তো রোজাদারকে ইফতার করানোর মতো সংগতি নেই!
রাসূলুল্লাহ (সা.) বললেন, যে কেউ কোনো রোজাদারকে একটি মাত্র খেজুর দিয়ে বা পানি পান করিয়ে অথবা এক ঢোক দুধ দিয়ে ইফতার করাবে, মহান আল্লাহ তাকে এই সওয়াব দান করবেন।
আর যে কোনো রোজাদারকে পরিতৃপ্ত করে খাওয়াবে, মহান আল্লাহ তাকে কিয়ামতের দিন আমার হাউস থেকে এমন শরবত পান করাবেন যে জান্নাতে প্রবেশের আগে তার আর পিপাসা লাগবে না।
সহিহ ইবনে খুজাইমা ১৮৮৭, বায়হাকি, শুআবুল ইমান : ৩৩৩৬, আত-তারগিব ওয়াত-তারহিব : ১৭৫৩।
সলফে সালেহিন খাবার খাওয়ানোর ক্ষেত্রে অগ্রণী ছিলেন এবং তাঁরা এটাকে মহান ইবাদত মনে করতেন।
জনৈক সলফে সালেহিন বলেছেন: “দশজন সাথীকে দাওয়াত দিয়ে তাদের পছন্দসই খাবার খাওয়ানো আমার কাছে দশজন গোলাম আজাদ করার চেয়ে প্রিয়।”
সলফে সালেহিনের অনেকে নিজের ইফতার অন্যকে খাওয়াতেন।
এদের মধ্যে রয়েছেন-
ইবনে উমর রাযি., দাউদ আল-তাঈ রহ., মালিক বিন দিনার রহ., আহমাদ ইবনে হাম্বল রহ.।
ইবনে উমর রাযি. এতিম ও মিসকীনদের সঙ্গে না নিয়ে ইফতার করতেন না।
সলফে সালেহিনদের কেউ কেউ তাঁর নিজের ইফতার তার সঙ্গী সাথীদেরকে খাওয়াতেন এবং নিজে তাদের খেদমত করতেন।
এদের মধ্যে অন্যতম- ইবনুল মুবারক রহ.।
আবু সাওয়ার আল-আদাওয়ি রহ. বলেন:
বনি আদি গোত্রের লোকেরা এই মসজিদে নামায পড়ত। তাদের কেউ কখনো একাকী ইফতার করেনি। যদি তার সাথে ইফতার করার জন্য কাউকে সাথে পেত তাহলে তাকে নিয়ে ইফতার করত।
আর যদি কাউকে না পেত তাহলে নিজের খাবার মসজিদে নিয়ে এসে মানুষের সাথে খেত এবং মানুষকেও খেতে দিত।
খাবার খাওয়ানোর ইবাদতের মাধ্যমে আরও অনেকগুলো ইবাদত পালিত হয়:
আপনার খাবার খেয়ে তারা নেককাজের শক্তি পায়, এতে আপনার সওয়াব হয়। (সংগৃহিত)
#মাহে_রমাযানে সবাই চায় একটু ভালো খাবার খেয়ে ইফতার করতে;
কিন্তু করোনার প্রভাবে আর্থিক সংকটপূর্ণ মানুষগুলো তিন বেলায় খেতে পারছেনা,
আমরা অনেক প্রান্তিক মানুষকে দেখেছি, শুধু পানি খেয়ে ইফতারি করে, সেই মানুষগুলোর মুখে হাসি ফোটাতে
তারা যেন কিছু খেয়ে ইফতারি করতে পারে ,
তাদের ঘরে ঘরে যেন আমরা ইফতার সামগ্রী
পৌঁছে দিতে পারি তারই একটি প্রয়াস আমাদের।
আসুন! আমরা এই রমাযানে সুবিধাবঞ্চিত পরিবারের পাশে দাঁড়াই!
যে কোন পরিমাণ আর্থিক ও উপকরণ সহায়তার জন্য যোগাযোগ :
তয়বাহ ফাউন্ডেশন
Toibah Foundation
مؤسسة طيبة للأعمال الخيرية
# মুফতী মাসুম বিল্লাহ
+88 01778728805
# মুহা. রিয়াজ মাহমুদ আশিক
01925821318 (বিকাশ+নগদ) 019258213187 (রকেট)
# মুহা. ফাহিমুল হক জিসান
017159015321 (রকেট)
# মুহা. মারযুক
01676796176 (নগদ)
01676796176-6 (রকেট)
01300378022 (বিকাশ), শুধুমাত্র যাকাতের জন্য
আমরা যারা #নিয়মিত_শরীক থাকতে ইচ্ছুক তারা নিম্নের লিংকে ফরম পূরণ করার জন্য অনুরোধ করা হল:
#অনুদান_দাতা_ফরম :
https://forms.gle/Qc98vNcDNSqj3rxo9
যারা #অনুদান বা সহায়তা নিতে আগ্রহী তারা নিম্নোক্ত লিংকে গিয়ে ফরম পূরণ করুন :
#অনুদান_গ্রহিতা_ফরম :
https://forms.gle/npoKBJty1cLUJDxNA