Desi Fact

Desi Fact Desi Fact��

19/09/2025



17/09/2025

romantickahaniya


… Part 3

17/09/2025

romantickahaniya


🥹😭🇵🇸Beautiful cabin crew 🌹🌹Scarlett Johansson
15/09/2025

🥹😭🇵🇸
Beautiful cabin crew 🌹🌹
Scarlett Johansson






15/09/2025
13/09/2025

এই লাইভটা রিচ হবে এবং ১ মিলিয়ন ভিউস হবে কথা দিলাম

04/06/2025

কতটা হয়রানি করলে একজন প্রবাসী এমন কাজ করতে পারে! বাকিটা ইতিহাস,,
এইটা এমন একটা দেশ এই দেশে সরকার যেই আসুক না কেনো সবার নজর পড়ে এই রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের উপর প্রতিনিয়ত এদেরকে হয়রানির শিকার হতে হয়। সম্মান পাওয়া তো দুরের কথা অথচ এদের রক্ত পানি করা টাকা দিয়েই দেশ চলে। মাঝে মাঝে নিজের ভাগ্যের উপর খুব ঘৃণা হয় এই দেশে জন্ম নিয়েছি বলে।

 #ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕🥰✍️প্লিজ পেইজটি ফলো করে দিন🙏দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কারের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল: প্রথমটি হল ক্...
29/05/2025

#ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕🥰✍️
প্লিজ পেইজটি ফলো করে দিন🙏

দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কারের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল: প্রথমটি হল ক্যামেরা অস্পষ্ট ইমেজ প্রজেকশন, দ্বিতীয়টি হল আবিষ্কার যে কিছু পদার্থ আলোর এক্সপোজার দ্বারা দৃশ্যমানভাবে পরিবর্তিত হয়[২]। 18 তম শতাব্দীর আগে হালকা সংবেদনশীল উপকরণ দিয়ে ছবি তোলার কোন প্রচেষ্টা নির্দেশ করে এমন কোন শিল্পকর্ম বা বর্ণনা নেই।
লে গ্রাস ১৮২৬ বা ১৮২৭ এ জানালা থেকে দেখা দৃশ্য, মনে করা হয় যে এটি সবচেয়ে আগে বেঁচে থাকা ক্যামেরার ছবি। [১] আসল (বামে) এবং রঙিন পুনর্নবীকরণ (ডান)।
১৭১৭ সালের দিকে, জোহান হেইনরিচ শুলজ একটি বোতলের উপর কাটা-আউট অক্ষরগুলির ছবি তুলতে হালকা সংবেদনশীল স্লারি ব্যবহার করেছিলেন। তবে এই ফলাফলগুলো স্থায়ী করার চেষ্টা করেননি তিনি। 1800 এর কাছাকাছি, থমাস ওয়েডগউড প্রথম নির্ভরযোগ্যভাবে নথিভুক্ত করেছেন, যদিও স্থায়ী রূপে ক্যামেরার ছবি তোলার ব্যর্থ প্রচেষ্টা ছিল। তার পরীক্ষা-নিরীক্ষা বিস্তারিত আলোকচিত্র তৈরি করেছিল, কিন্তু ওয়েডগউড এবং তার সহযোগী হামফ্রি ডেভি এই ছবিগুলিকে ঠিক করার কোন উপায় খুঁজে পাননি।
1826 সালে, Nicephore Niépce প্রথম একটি ছবি ঠিক করতে সক্ষম হয়েছিল যা একটি ক্যামেরা দিয়ে ধরা হয়েছিল, কিন্তু কমপক্ষে আট ঘন্টা বা এমনকি কয়েক দিন ক্যামেরার এক্সপোজার প্রয়োজন ছিল এবং প্রাথমিক ফলাফলগুলি খুব অপরিশোধিত ছিল। নিপেসের সহযোগী লুই ড্যাগেরেরে ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া বিকশিত করতে শুরু করেছেন, প্রথম প্রকাশ্যে ঘোষিত এবং বাণিজ্যিকভাবে কার্যকর ফটোগ্রাফিক প্রক্রিয়া। ড্যাগেররিওটাইপের ক্যামেরায় শুধুমাত্র কয়েক মিনিট এক্সপোজার প্রয়োজন, এবং পরিষ্কার, সূক্ষ্মভাবে বিস্তারিত ফলাফল তৈরি। ২ আগস্ট, ১৮৩৯ তারিখে ড্যাগেরে প্যারিসে চেম্বার অফ পিয়ারস-এ প্রক্রিয়াটির বিবরণ প্রদর্শন করেন। ১৯ আগস্ট ইনস্টিটিউট প্যালেস এ অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্স এবং অ্যাকাডেমি অফ ফাইন আর্টস এর একটি সভায় কারিগরি বিবরণ প্রকাশ করা হয়। (জনসাধারণকে আবিষ্কারের অধিকার প্রদানের জন্য, ড্যাগেররে এবং নিপেসেকে জীবনের জন্য উদার বার্ষিকী প্রদান করা হয়। )[3][4][5] যখন মেটাল ভিত্তিক ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া জনসাধারণের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রদর্শিত হয়েছিল, তখন কাগজ-ভিত্তিক ক্যালোটাইপ নেতিবাচক এবং লবণ প্রাই এর প্রতিযোগী পদ্ধতি
আলহ

পানি দিয়ে ঘর নোংরা করায় দুই বছরের শিশু দেবরকে গলাটিপে হত্যার পর মরদেহ বাথরুমের বালতির পানিতে চুবিয়ে রেখে অপমৃত্যুর নাটক ...
28/05/2025

পানি দিয়ে ঘর নোংরা করায় দুই বছরের শিশু দেবরকে গলাটিপে হত্যার পর মরদেহ বাথরুমের বালতির পানিতে চুবিয়ে রেখে অপমৃত্যুর নাটক সাজায় ভাবী। সেই নাটক সত্যি ভেবে যথারীতি দাফনও সম্পন্ন করা হয় দুই বছরের শিশু আতিকুল ইসলামকে। কিন্তু বালতির পানিতে পড়ে সন্তানের মৃত্যুর ঘটনা মা কিছুতেই যেন মানতে পারছিলেন না। ২-৪দিন পরিবারে শোকের মাতম থাকলেও মায়ের আর্তনাদ যেন থামছিল না।
বিধিবাম! মৃত্যুর চারমাস পর প্রবাসী স্বামীর সাথে মোবাইল ফোন কথোপকথনে শিশু আতিক এর মৃত্যুর মূল রহস্য বলে ফেঁসে গেলেন ভাবী খাদিজা আক্তার শিপা।
স্বামী হানিফও তার স্ত্রীর কথোপকথন রেকর্ড করে ফাঁসিয়ে দেন স্ত্রীকে। ওই কল রেকর্ডের সূত্র ধরে শিশু আতিক এর হত্যার বিচার চেয়ে আদালতে মামলা করেন মা হাছিনা আক্তার। মামলা তদন্তের স্বার্থে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ দাফনের এক বছর পর কবর থেকে দেহাবশেষ উত্তোলন করা হয়।
ঘটনাটি ঘটেছে কুমিল্লার চান্দিনা উপজেলার মাইজখার ইউনিয়নের আলিকামোড়া গ্রামে। নিহত শিশু আতিকুল ইসলাম ওই গ্রামের রুহুল আমিন এর ছেলে। তিন ভাই দুই বোনের মধ্যে সবার ছোট আতিক।
মঙ্গলবার (২৭ মে) আদালতের নির্দেশে মরদেহ উত্তোলন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পুলিশ ব্যুারো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) কুমিল্লার পুলিশ পরিদর্শক মো. দিদারুল ফেরদৌস। এসময় নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেটের দায়িত্ব পালন করেন চান্দিনা উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ফয়সাল আল নুর।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মো. দিদারুল ফেরদৌস জানান- ২০২৪ সালের ১৮ মে কুমিল্লার চান্দিনা উপজেলার আলিকামোড়া গ্রামে বাথরুমের বালতির পানিতে ডুবে দুই বছরের শিশুর মৃত্যু ঘটে। প্রাথমিক ভাবে সকলে বালতির পানিতে ডুবে শিশু মৃত্যু নিশ্চিত করে দাফনও করে। কিন্তু ওই ঘটনার চারমাস পর একটি কল রেকর্ডের সূত্র ধরে শিশুর মা হাছিনা বেগম বাদী হয়ে ওই বছরের ৭ অক্টোবর তাদের পুত্রবধু খাদিজা আক্তারকে একমাত্র আসামী করে কুমিল্লার বিজ্ঞ আদালতে হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলাটি তদন্তের জন্য চান্দিনা থানায় পাঠানোর পর চান্দিনা থানা পুলিশ চলতি বছরের ১২ জানুয়ারী অভিযোগের সত্যতা পেয়ে ৩০২ ধারায় আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করেন। কিন্তু ওই তদন্তে মরদেহ ময়নাতদন্ত এবং ভয়েজ রেকর্ড ফরেনসিক না করায় আবারও তদন্তের জন্য পিবিআইকে দায়িত্ব দেয়া হয়। তদন্তের স্বার্থে আমরা মরদেহ উত্তোলন করে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ময়নাতদন্তের পর আবারও মরদেহ কবর দেই।
নিহত শিশু আতিকুল ইসলাম এর মা হাছিনা আক্তার জানান- আমার সন্তানদের মধ্যে হানিফ আমার বড় ছেলে এবং আতিক সবার ছোট। ২০২৪ সালের এপ্রিল মাসে আমার বড় ছেলে হানিফকে বিয়ে করাই। বিয়ের এক মাস পর আমার ছেলে বিদেশে চলে যায়। ঘটনার দিন আমি পাশের বাড়িতে গেলে আমার ছোট ছেলে আতিক ঘরে পানি ফেলে দেয়ায় তাকে গলাটিপে হত্যা করে। আমি বাড়ি এসে আমার ছেলেকে খুঁজতে থাকি কিন্তু আমাদের পুত্রবধু কিছুই বলছিল না। কিছুক্ষণ পর আমি বাথরুমের দরজা খুলে দেখি আমার ছেলে একটি ছোট বালতির ভিতরে মাথা নিচু করে পরে আছে। সে সময় সকলে বালতির পানিতে ডুবে মৃত্যু বললেও আমি চিৎকার করে বলেছিলাম আমার ছেলেকে মেরে ফেলা হয়েছে। তখন কেউ আমার কথা শুনেনি। আমার ছেলের মৃত্যুর ১৫ দিন পর খাদিজা আক্তার তার বাবার বাড়িতে চলে যায়। সেখানে গিয়ে আমার ছেলের সাথে ফোনে কথা বলে সব স্বীকার করে।
স্থানীয় বাসিন্দা কুদ্দুস জানান- যখন শিশুটি মারা যায় তখন তার গলায় দাগ ছিল। সকলে তখন বালতির কিনারার আঘাতের দাগ মনে করে উড়িয়ে দিয়েছিল। পরবর্তীতে একটি কল রেকর্ডে সব কিছু পরিস্কার হয়। এ ঘটনার সুষ্ঠু বিচার দাবী করেন এলাকাবাসীও।

Address

Dhaka

Website

http://www.desifact.com/, http://www.desifact.com/, http://www.desifact.com/

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Desi Fact posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share