ভেজাল মুক্ত ক্যাম্পেইন

ভেজাল মুক্ত ক্যাম্পেইন its a Muslim shop

10/01/2025
15/10/2024

সর্বযুগের সর্বশ্রেষ্ঠ কিতাব আল কোরআন..!

পানির ওপর নাম জীবন হলেও যদি সেটা দুষিত হয় তাহলে পানিই হতে পারে নানা রোগের কারণ।ঢাকায় প্রতিদিন যে পরিমাণ পানির চাহিদা থ...
01/09/2024

পানির ওপর নাম জীবন হলেও যদি সেটা দুষিত হয় তাহলে পানিই হতে পারে নানা রোগের কারণ।

ঢাকায় প্রতিদিন যে পরিমাণ পানির চাহিদা থাকে, তার প্রায় পুরোটাই সরবরাহ করে থাকে ওয়াসা।

ভূগর্ভস্থ পানি বা নদী থেকে যে পানি আহরণ করা হয় সেটা দুই দফায় পরিশোধনের মাধ্যমে পুরোপুরি দুষণমুক্ত করা হয় ঠিকই তারপরও ঢাকার বাড়িগুলোয় এই বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ করা যায় না।

তার কারণ যে পাইপ লাইনের মাধ্যমে এই পানি মানুষের বাসাবাড়িতে সরবরাহ করা হয় সেখানে লিকেজ বা পুরানো পাইপের কারণে পানি দুষিত হয়ে পড়ে।

পানি বিশুদ্ধ করার সবচেয়ে পুরানো ও কার্যকর পদ্ধতির একটি হল সেটা ফুটিয়ে নেয়া।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যানুযায়ী, পানি ৬০ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা তার চেয়ে বেশি তাপমাত্রায় ৫ থেকে ২৫ মিনিট ধরে ফোটানো হলে এরমধ্যে থাকা জীবাণু, লার্ভাসহ সবই ধ্বংস হয়ে যায়।

তারপর সেই পানি ঠাণ্ডা করে ছাকনি দিয়ে ছেকে পরিষ্কার পাত্রে ঢেকে সংরক্ষণ করার পরামর্শ দিয়েছেন ওয়াটার এইডের পলিসি ও অ্যাডভোকেসি বিভাগের প্রধান আবদুল্লাহ আল মুঈদ।

পানি সংরক্ষণের ক্ষেত্রে প্লাস্টিকের পাত্রের পরিবর্তে কাচ অথবা স্টিলের পাত্র ব্যাবহার করার কথাও জানান তিনি।

সেইসঙ্গে তিনি বিশেষভাবে গুরুত্ব দিয়েছেন সেইসব পাত্র বা যে গ্লাসে পানি খাওয়া হচ্ছে সেটি যথাযথভাবে পরিষ্কার করা হয়েছে কিনা।

মিস্টার মুইদ জানান সেদ্ধ করা পানি বেশিদিন রেখে দিলে তাতে আবারও জীবাণুর আক্রমণের আশঙ্কা থাকে।

এ কারণে তিনি ফোটানো পানি দুইদিনের বেশি না খাওয়ার পরামর্শ দেন।

27/08/2024
09/07/2024

নামাজের সালাম ফেরানোর পরপরই মুসল্লিরা ইসতেগফার পড়ে থাকেন। সবার মুখে মুখে এভাবে ইসতেগফার পড়ার ফজিলত বা বৈশিষ্ট্য কী? নামাজের পর ইসতেগফারই বা কেন পড়বেন?

প্রথম কথা হলো- এটি সুন্নাত। প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের অন্যতম একটি আমল। হাদিসে এসেছে-

‘রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যখন নামাজের সালাম ফেরাতেন, তখন সর্ব প্রথম যে শব্দ তাঁর পবিত্র জবান থেকে বের হতো; তাহলো- আস্তাগফিরুল্লাহ, আস্তাগফিরুল্লাহ, আস্তাগফিরুল্লাহ।‘

16/06/2024

আপনি দয়াশীল হলে। আল্লাহ আপনার প্রতি দয়াশীল হবেন।

30/05/2024

হতাশায় ইস্তেগফারের গুরুত্ব।

26/05/2024

জীবিকা উপার্জনের অন্যতম মাধ্যম ব্যবসা-বাণিজ্য। ব্যবসার মাধ্যমে একজনের পণ্যসামগ্রী অন্যের কাছে পৌঁছায় এবং মানুষের প্রয়োজন পূরণ হয়। সমাজের বড় একটি অংশ ব্যবসা-বাণিজ্যের মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহ করেন। ইসলামের নির্দেশনা অনুযায়ী সততা ও আমানতদারির সঙ্গে মানুষের কল্যাণকামী হয়ে ব্যবসা পরিচালনা করতে পারলে সন্দেহাতীতভাবে ব্যবসা ইবাদতে পরিণত হবে।

সততা ও আমানতদারি : ব্যবসায় সততা ও আমানতদারি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ব্যবসায়ীদের মধ্যে সততা ও আমানতদারি থাকলে বাজার অশান্ত হবে না, কৃত্রিম সংকট তৈরি হবে না এবং ক্রেতাও প্রতারিত হবে না। সবাই তৃপ্তি ও বিশ্বাসের সঙ্গে কেনাকাটা করতে পারবে। অন্যদিকে ব্যবসায়ীদের উপার্জন শতভাগ হালাল ও বরকতময় হবে এবং পরকালে আল্লাহর প্রিয় বান্দাদের কাতারে দাঁড়ানোর সুযোগ হবে। হজরত আবু সাইদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত হজরত রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘সত্যবাদী ও আমানতদার ব্যবসায়ী (কেয়ামতের দিন) নবী, সিদ্দিক ও শহীদদের সঙ্গে থাকবে।’ তিরমিজি : ১২০৯

পণ্যের ত্রুটি থাকলে তা প্রকাশ করে বিক্রি করা : পণ্য ক্রেতার সামনে খোলামেলাভাবে উপস্থাপন করা বিক্রেতার দায়িত্ব। পণ্যের ছেঁড়া বা পচা অংশ না দেখিয়ে অথবা ভালোটি দেখিয়ে তার সঙ্গে খারাপগুলোও সরবরাহ করা নিশ্চিত প্রতারণা। নবী করিম (সা.) বলেন, যে ব্যক্তি পণ্যের ত্রুটি বর্ণনা না করে (বরং গোপন করে) বিক্রয় করে, সে সর্বদা আল্লাহর গজবের মধ্যে থাকে এবং ফেরেশতারা সব সময় তাকে অভিশাপ করতে থাকে। ইবনে মাজাহ : ২২৪৭

সঠিক পরিমাপ নিশ্চিত করা : পণ্যের পরিমাপে কমবেশি করা কোনোভাবেই কাম্য নয়। সঠিক ওজন বা পরিমাপ নিশ্চিত করতে হবে। আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘মন্দ পরিণাম তাদের যারা মাপে কম দেয়। যারা মানুষের কাছ থেকে মেপে নেওয়ার সময় পুরো মাত্রায় গ্রহণ করে এবং যখন তাদের জন্য মাপে অথবা ওজন করে দেয়, তখন কম দেয়।’ সুরা মুতাফফিফিন : ১-৩

স্বত্ব বা হস্তগত হওয়ায় আগে বিক্রি না করা : কোনো পণ্য নিজে মালিক না হয়ে বা নিজের আয়ত্তে আসার আগে বিক্রি করা যাবে না। কারণ এভাবে বিক্রি করে ক্রেতাকে হস্তান্তর করা সম্ভব নয়। হস্তান্তর করতে না পারলে বিক্রির কোনো অর্থ হয় না। নবী করিম (সা.) বলেন, কোনো ব্যক্তি খাদ্যশস্য কিনলে সে যেন তা হস্তগত করার আগে বিক্রি না করে। সহিহ বোখারি : ২০২৯

অনিশ্চিত কিছু বিক্রি না করা : ব্যবসায় এমন কোনো অবস্থায় সম্মুখীন হওয়া যাবে না, যাতে অনিশ্চয়তার আশঙ্কা থাকে। সরল মনে ও সরল পথে ব্যবসা করতে হবে। জটিলতা এড়িয়ে চলতে হবে। সবার স্বার্থ ও সুবিধা দেখতে হবে। এজন্যই নবী করিম (সা.) বিশেষ কিছু পদ্ধতির ক্রয়-বিক্রয় থেকে নিষেধ করেছেন। হাদিসে বলা হয়েছে, হজরত রাসুলুল্লাহ (সা.) গবাদি পশুর গর্ভস্থ বাচ্চা প্রসবের আগে, পশুর স্তনের দুধ পরিমাপ না করে, পলাতক দাস, গনিমতের মাল বণ্টনের আগে, দান-খয়রাত হাতে আসার আগে এবং ডুবুরির বাজির (ডুব দিয়ে যা পাবে) ভিত্তিতে ক্রয়-বিক্রয় করতে নিষেধ করেছেন। ইবনে মাজাহ : ২১৯৬

আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহ তাআলার অশেষ মেহেরবানীতে গুটি গুটি  পায়ে এগিয়ে যাচ্ছি...! সবার কাছে দোয়া প্রার্থনা করছি,,
19/05/2024

আলহামদুলিল্লাহ,
আল্লাহ তাআলার অশেষ মেহেরবানীতে গুটি গুটি পায়ে এগিয়ে যাচ্ছি...!

সবার কাছে দোয়া প্রার্থনা করছি,,

কচ্ছপ আর খরগোশের গল্পটা আমরা সবাই জানি। কিন্তু মজার বিষয় হল আমরা গল্পের শুধু প্রথম অংশটাই পড়েছি।আপনি কি জানতেন যে, এই গ...
29/02/2024

কচ্ছপ আর খরগোশের গল্পটা আমরা সবাই জানি। কিন্তু মজার বিষয় হল আমরা গল্পের শুধু প্রথম অংশটাই পড়েছি।

আপনি কি জানতেন যে, এই গল্পের আরো ৩ টি অধ্যায় আছে! যা হয়তো আমরা কেউ কেউ পড়েছি বা শুনেছি, কিন্তু বেশিরভাগ মানুষই পড়িনি।

গল্পের বাকি অংশটুকু এবার জেনে নিন🥰🥰

🔰১ম অংশ:
এই অংশটা আমরা ছোটবেলায় বইয়ে পড়ছি। এখানে খরগোশ ঘুমিয়ে যায়, আর কচ্ছপ জিতে যায়। প্রথমবার হেরে যাওয়ার পর খরগোশ বিশ্লেষণ করে দেখল তার পরাজয়ের মূল কারণ 'অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস।' তারমানে অতি আত্মবিশ্বাস যে কারো জন্যই ক্ষতিকর। আর কচ্ছপ বুঝল, লেগে থাকলে সাফল্য আসবেই!

🔰২য় অংশ:
হেরে যাওয়ার পর এবার খরগোশ আবারো কচ্ছপকে দৌড় প্রতিযোগিতায় চ্যালেঞ্জ করল আর কচ্ছপও রাজী হল।

এবার খরগোশ না ঘুমিয়ে দৌড় শেষ করল এবং জয়ী হল। খরগোশ বুঝল, মন দিয়ে নিজের সামর্থের পুরোটা দিয়ে কাজ করলে দ্রুত সফল হওয়া যায়।

আর কচ্ছপ বুঝল, ধীর স্থির ভাবে চলা ভালো, তবে কাজে উপযুক্ত গতি না থাকলে প্রতিযোগীতা মূলক পরিবেশে জয়ী হওয়া অসম্ভব!

🔰৩য় অংশ:
কচ্ছপ এবার খরগোশকে আরেকবার দৌড় প্রতিযোগিতার আমন্ত্রন জানালো। খরগোশও নির্দিধায় রাজী হয়ে গেল। তখন কচ্ছপ বলল, "একই রাস্তায় আমারা ২ বার দৌড়েছি, এবার অন্য রাস্তায় হোক।" খরগোশও রাজী। অতএব নতুন রাস্তায় দৌড় প্রতিযোগিতা শুরু হল।

যথারীতি খরগোশ জোরে দৌড় শুরু করে দিল। কচ্ছপও তার পিছন পিছন আসতে শুরু করল। কচ্ছপ যখন খরগোশ এর কাছে পৌঁছাল, দেখল খরগোশ দাঁড়িয়ে আছে, কিন্তু দৌড়ের শেষ সীমানায় যেতে পারেনি।

কারণ দৌড়ের শেষ সীমানার আগে একটি খাল আছে। কচ্ছপ খরগোশ এর দিকে একবার তাকালো, তারপর তার সামনে দিয়ে পানিতে নেমে খাল পার হয়ে দৌড়ের শেষ সীমানায় পৌছে প্রতিযোগিতা জিতে গেল।

খরগোশ বুঝল, শুধু নিজের শক্তির উপর নির্ভর করলেই হবে না, পরিস্থিতি আর বাস্তবতা অনুধাবন করাও ভীষণ প্রয়োজনীয়! আর কচ্ছপ বুঝল, প্রথমে প্রতিযোগীর দূর্বলতা খুজে বের করতে হবে, তারপর সেই অনুযায়ী পরিকল্পনা করতে হবে।

গল্প কিন্তু এখানেই শেষ নয়‼️

🔰চতুর্থ অংশ:
এবার খরগোশ কচ্ছপকে আরেকটি দৌড় প্রতিযোগিতার জন্য আহবান জানালো এই একই রাস্তায়। কচ্ছপ ও রাজী। কিন্তু এবার তারা ঠিক করল, প্রতিযোগী হিসেবে নয়, বরংএবারের দৌড়টা তারা দৌড়াবে সহযোগী হিসেবে!

শুরু হল প্রতিযোগিতা। খরগোশ কচ্ছপকে পিঠে তুলে দৌড়ে খালের সামনে গিয়ে থামলো।এবার কচ্ছপ খরগোশ এর পিঠ থেকে নেমে খরগোশকে নিজের পিঠে নিয়ে খাল পার হল।তারপর আবার কচ্ছপ খরগোশ এর পিঠে উঠে বাকী দৌড় শেষ করল আর এবার তার দু জনই একসাথে জয়ী হল।

📚এখান থেকে আমরা আসলে কি শিখলাম?

আমরা শিখলাম, ব্যক্তিগত দক্ষতা থাকা খুবই ভালো। কিন্তু দলবদ্ধ হয়ে একে অপরের দক্ষতাকে কাজে লাগাতে পারলেই আসে সত্যিকারের সাফল্য যেখানে সবাই বিজয়ীর হাসি হাসতে পারে।

আপনি কি এই গল্পটার পুরোটা আগে জানতেন? মজার এই গল্পটি শেয়ার করে সবাইকে পড়ার সুযোগ করে দিতে পারেন🥰🥰

Address

E148, Level 4, Sena Shopping Complex, Savar Cantonment
Dhaka
1349

Telephone

+8801703032320

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ভেজাল মুক্ত ক্যাম্পেইন posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share