মিথিলা আকন্দ

মিথিলা আকন্দ কথাশিল্পী
🙂

তোমার প্রথম কান্না, তোমার প্রথম হাঁটা, তোমার প্রথম কথা—প্রতিটি মুহূর্ত যেন আমার জীবনের অমূল্য রত্ন। তুমি বড় হচ্ছো, ধীরে ...
28/07/2025

তোমার প্রথম কান্না, তোমার প্রথম হাঁটা, তোমার প্রথম কথা—প্রতিটি মুহূর্ত যেন আমার জীবনের অমূল্য রত্ন। তুমি বড় হচ্ছো, ধীরে ধীরে নিজের ডানায় ভর করে উড়তে শিখছো, আর আমি অবাক হয়ে দেখি, কেমন করে তুমি পৃথিবীকে চিনছো, গড়ছো, ভালোবাসছো।

তুমি আমার ভালোবাসা, আমার প্রথম "আম্মু" ডাক শোনা তোমার মুখেই। আমার জীবনের সবচাইতে অমূল্য স্মৃতি তোমার দেওয়া। আমার আত্মা তোমার কাছে কৃতজ্ঞ।

তোমার জীবনের প্রতিটি দিন হোক সুখে ভরা, ভালোবাসায় পূর্ণ। তুমি যেন নিজের স্বপ্নগুলো ছুঁতে পারো, এবং সব সময় যেন মানুষ হিসেবে সুন্দর থাকো—মন দিয়ে, প্রাণ দিয়ে, ভালোবাসা দিয়ে।

শুভ জন্মদিন, মা। তুমি আমার পৃথিবী। 💕❤️

ছবিতে- আমার সন্তানেরা। ওদের জন্য দোয়ার আবদার রইলো। 🙂

ম্যাপল পাতা — একটি সাধারণ পাতার চেয়েও অনেক বেশি কিছু কানাডাবাসীর কাছে। এটি শুধুই গাছের পাতা নয়, বরং একটি আবেগ, একটি ইতিহ...
27/07/2025

ম্যাপল পাতা — একটি সাধারণ পাতার চেয়েও অনেক বেশি কিছু কানাডাবাসীর কাছে। এটি শুধুই গাছের পাতা নয়, বরং একটি আবেগ, একটি ইতিহাস, একটি পরিচয়ের প্রতীক। শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে এই পাতাটি কানাডার সংস্কৃতি, ঐতিহ্য এবং জাতীয় গর্বের অংশ হয়ে আছে।

কানাডার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো এর অসংখ্য ম্যাপল গাছ, যেগুলোর পাতা শরতে লাল, কমলা আর সোনালি রঙে রূপ নেয়। এই রঙিন রূপ শুধু চোখের আরাম দেয় না, বরং মনে জাগায় শান্তি আর ভালোবাসা। কিন্তু ম্যাপল পাতার গুরুত্ব এখানেই শেষ নয়। এটি কানাডার জাতীয় পতাকার মাঝখানে গর্বভরে বসে আছে — এক লাল পাতার প্রতীক যেন জানিয়ে দেয়: "এটাই কানাডা"।

ম্যাপল পাতাকে ঘিরে কানাডাবাসীর ভালোবাসা জন্ম নিয়েছে ইতিহাসের ভেতর দিয়ে। ১৮৬৮ সালে প্রথম কানাডার প্রতীক হিসেবে ম্যাপল পাতার ব্যবহার শুরু হয়। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে কানাডিয়ান সেনারা ম্যাপল পাতার ব্যাজ পরতো। সেই থেকে এটি বীরত্ব ও আত্মত্যাগের প্রতীক হয়ে উঠেছে।

আজকে কানাডার কয়েন, সরকারি দলিল, স্কুলের লোগো কিংবা হকি টিমের জার্সিতেও দেখা যায় ম্যাপল পাতার ছোঁয়া। অভিবাসী হোক বা জন্মগত কানাডিয়ান — সবাই এই পাতার মাঝে খুঁজে পান নিজেদের দেশপ্রেমের ছায়া।

ম্যাপল পাতা যেন কানাডার মাটির মতোই উদার, শান্ত, আর সহনশীল। এটি শুধু একটি জাতির পরিচয় নয়, বরং একটি মূল্যবোধের প্রতিনিধিত্ব করে — যেখানে প্রকৃতি, বৈচিত্র্য এবং সহাবস্থান একসাথে বেঁচে থাকে।

নীরবতা কখনো কখনো সবচেয়ে উচ্চস্বরে কথা বলে…
26/07/2025

নীরবতা কখনো কখনো সবচেয়ে উচ্চস্বরে কথা বলে…

25/07/2025
23/07/2025

“এই দুনিয়াতেই এত শাস্তি ভোগ করছি, আবার শুনি পরকালেও শাস্তি?”

এই প্রশ্নটা অনেকের মনে আসে, মুখে হয়তো কেউ বলে না, কিন্তু বুকের ভেতর ক্ষয়ে ক্ষয়ে বেড়ে ওঠে একধরনের ক্ষোভ, একরাশ ক্লান্তি।

আমরা কী সত্যিই সৃষ্টি হয়েছি কেবল হিসাব দিতে আর শাস্তি পেতে?

জন্মের পর থেকেই যুদ্ধ শুরু — টিকে থাকার যুদ্ধ, ভালো থাকার যুদ্ধ, সম্মান টিকিয়ে রাখার যুদ্ধ।
যেখানে প্রতিদিন কিছু হারাই — কেউ ভালোবাসা, কেউ স্বপ্ন, কেউ পরিবার, কেউ নিজেকে।
এই দুনিয়াতেই যখন মনে হয় নিঃশেষ হয়ে যাচ্ছি, তখন 'পরকালেও হিসাব হবে' — শুনলেই মনে হয়, তাহলে শান্তিটা কোথায়?

তবে একটু থেমে ভাবো…

এই দুনিয়ায় তো সব অন্যায়ের বিচার হয় না।
নির্দোষরা শাস্তি পায়, অপরাধীরা বুক ফুলিয়ে বাঁচে।
ভালো মানুষরা নীরবে হারিয়ে যায়, আর মিথ্যাবাদী লোকজনই মুখপাত্র হয়ে দাঁড়ায়।
তাহলে? এই অবিচারের জবাব কোথায়?

সেখানে আসে “পরকাল” — শাস্তির জন্য না, বরং ন্যায়ের জন্য।
যেখানে কেউ নিঃস্ব হয়ে যাওয়া কষ্টগুলোতে পুরস্কৃত হবে।
যেখানে চুপ করে সহ্য করে যাওয়া কান্নাগুলোরও মূল্য থাকবে।

আর আমরা যদি সত্যিই শুধু শাস্তির জন্য সৃষ্টি হতাম — তাহলে কি সৃষ্টি করেই বলা হতো,
“তোমার একটুখানি ভালো কাজও আমি নষ্ট হতে দিব না”?

না, আমরা শুধু শাস্তির জন্য তৈরি হইনি।
আমরা তৈরি হয়েছি সাহসী হবার জন্য, ঘুরে দাঁড়াবার জন্য, নিজের ভিতরের আলো জ্বালাবার জন্য।

এই দুনিয়াটা কষ্টের, ঠিক — কিন্তু এটাই শেষ না।
এটা একটা পথ — আর পথ মানেই ওঠানামা, ক্লান্তি, ঘাম, কান্না।

কিন্তু মনে রেখো — শেষে আলো আছে।
হিসাব থাকবে, কিন্তু দয়াও থাকবে।
আর সে আলোয় পৌঁছানোর জন্যই আমাদের এই যাত্রা।

আজকে মন খারাপ, তাই একটু নিজেকে বোঝালাম আর কী!! 🙂

22/07/2025

বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়ে এখন আর কিছু বলতে ইচ্ছা করে না। আসলে ইচ্ছা না—ঘৃণা লাগে। একটা সময় ছিল, যখন মনে হতো হয়তো কিছু বদলাবে, কেউ আসবে মানুষকে নিয়ে ভাববে। কিন্তু এখন সবকিছু এত নগ্ন, এত নির্মমভাবে স্বার্থপর যে কিছু বলতেও গা গুলিয়ে ওঠে।

এখানে বিপদগ্রস্ত মানুষ একটা ‘ইস্যু’ মাত্র—ব্যবসার পণ্য। কেউ বাঁচে না, কেউ বাঁচাতে চায়ও না। কেউ মরলে শুরু হয় লাশ নিয়ে রাজনীতি, হাহাকার নয়, হইচই। অসহায় মানুষ যেন সমাজের সবচেয়ে বড় অপরাধী—তাদের কান্না কেউ শোনে না, বরং তাদের কষ্ট দিয়েই কেউ জনপ্রিয়তা কামায়, কেউ ক্ষমতা টিকিয়ে রাখে।

মানুষ মারা গেলে ওদের জন্য সমবেদনা আসে না, আসে ক্যামেরা—কে আগে ভাইরাল হবে, কে আগে বক্তব্য দেবে, এই প্রতিযোগিতা। কেউ শোক করে না, সবাই শোকের বাজারে পণ্য সাজায়।

এই যে হাহাকার, এই যে অভিমান—এটা একটা দেশের রাজনৈতিক পতনের নিঃশব্দ চিৎকার। আমরা যারা দেখি, বোঝি, কিন্তু কিছু করতে পারি না—আমরাও একেকজন নীরব অপরাধী হয়ে যাই।

শুধু একটা প্রশ্ন থেকে যায়—এমন দেশ, এমন সমাজ, এমন রাজনীতি দিয়ে আর কতদূর যাওয়া সম্ভব?

22/07/2025

💔 মাইলস্টোন কলেজের দুর্ঘটনা: আমি বাকরুদ্ধ, কষ্টে ডুবে আছি…

শুধু একটি দুর্ঘটনা না, এটা অনেকগুলো স্বপ্নের অপমৃত্যু।
এই মৃত্যু মেনে নেওয়া যায় না। ভুলে যাওয়াও যায় না।

মাইলস্টোনের শিক্ষার্থীরা যে ৬ দফা দাবি তুলেছে, আমি তাদের পাশে আছি।
তাদের দাবিগুলো খুবই ন্যায্য ও মানবিক:

♦ নিহতদের নাম ও তথ্য প্রকাশ
2️⃣ আহতদের সঠিক তালিকা
3️⃣ শিক্ষকদের গায়ে হাত তোলার ঘটনায় ক্ষমা
4️⃣ নিহত পরিবারকে ক্ষতিপূরণ
5️⃣ পুরনো প্লেন বাতিল
6️⃣ নিরাপদ, মানবিক প্রশিক্ষণ পদ্ধতি

আমরা আর কোনো মায়ের বুক খালি হতে দেখতে চাই না।
আমরা আর কোনো শিক্ষকের অপমান মেনে নেব না।
আমরা চাই জবাবদিহি, চাই পরিবর্তন।

🙏 শিক্ষার্থীদের ন্যায্য দাবিতে একাত্মতা প্রকাশ করছি।


#আমরা_শিক্ষার্থীদের_পাশে
#নিরাপদ_প্রশিক্ষণ_চাই
#জবাবদিহি_চাই

21/07/2025

মনটা খুব ভারী লাগে আজকাল।

ভালো থাকার অভিনয়টা রপ্ত হয়ে গেছে বটে, কিন্তু ভেতরে ভেতরে কেমন জানি একটা হাহাকার কাজ করে।
নিজেকে বারবার প্রশ্ন করি—এই কি সেই দেশ, যাকে নিয়ে একসময় স্বপ্ন দেখতাম?
এই কি সেই সমাজ, যেখানে মানুষ মানুষকে বুঝবে, পাশে দাঁড়াবে, অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবে?

আজ সবকিছু কেমন উল্টো মনে হয়।
দেশটা যেন আর নিজের মতো লাগে না।
সবচেয়ে কষ্ট হয়, যখন দেখি—এই রাষ্ট্রটা তার নাগরিকদের প্রতি দায়বদ্ধতা হারিয়ে ফেলেছে।

একটি রাষ্ট্র ব্যর্থ হয় তখন, যখন…

অপরাধী শাস্তি পায় না, নির্দোষরা হয়রানির শিকার হয়।
ঘুষ ছাড়া কোনো সেবা মেলে না—চিকিৎসা, শিক্ষা, চাকরি সবই টাকার খেলা।
হাসপাতাল মানেই অবহেলা, স্কুল মানেই বাণিজ্য।
মেধা নয়, লাগে চেনাজানা, রাজনৈতিক পরিচয়।
ভোট মানে নিরব নাটক, আগেই লেখা ফলাফল।
ভিন্নমত মানেই শত্রুতা, সাংবাদিক মানেই ‘ঝুঁকিপূর্ণ পেশা’।
মানুষ কথা বলতে ভয় পায়—কথা এখন অপরাধ।
সৎ মানুষকে দুর্বল ভাবা হয়, আর প্রতারকরা হিরো হয়ে যায়।
সাধারণ মানুষের মুখে শোনা যায়—"এই দেশটা আমাদের না আর।"

রাষ্ট্র হয়তো পরিসংখ্যানে এখনো ‘উন্নয়নশীল’,
কিন্তু একজন সাধারণ নাগরিকের চোখে—এটা একটা ব্যর্থ রাষ্ট্রের প্রতিচ্ছবি।

তোমায় নিয়ে স্বপ্ন দেখতে চাই আবার—
চাই একটা মানবিক রাষ্ট্র,
যেখানে মানুষ শুধু বাঁচবে না, মর্যাদার সঙ্গে বাঁচবে।

প্রিয় বাংলাদেশ, তোমায় আমি ভীষন ভালোবাসি। 😥❤️

যাকে একদিন কেউ ছেড়ে দিয়েছিল বা অবহেলা করেছিল, তাকেও কোনো একসময় কেউ পরম যত্নে ভালোবেসে আগলে রাখে। পৃথিবীতে কোনো মানুষই চি...
20/07/2025

যাকে একদিন কেউ ছেড়ে দিয়েছিল বা অবহেলা করেছিল, তাকেও কোনো একসময় কেউ পরম যত্নে ভালোবেসে আগলে রাখে। পৃথিবীতে কোনো মানুষই চিরকাল অবাঞ্ছিত নয়। তবে সঠিক মানুষটির কাছে পৌঁছানোর পথে অনেক পাথর আর কাঁকরে হোঁচট খেতে হয়।

যদি এমন হয় যে, যার সাথে আপনি আছেন, তার উপস্থিতিতে আপনার আত্মবিশ্বাস কমে যায়, তার আচরণে আপনি গর্বিত হওয়ার বদলে নিজেকে ছোট...
18/07/2025

যদি এমন হয় যে, যার সাথে আপনি আছেন, তার উপস্থিতিতে আপনার আত্মবিশ্বাস কমে যায়, তার আচরণে আপনি গর্বিত হওয়ার বদলে নিজেকে ছোট ভাবতে বাধ্য হন, এবং আপনার ব্যক্তিত্বের অনেক দিক তার থেকে লুকিয়ে রাখতে হয় শুধুমাত্র তার খোঁচা মারা কথার ভয়ে, তাহলে সেই মানুষটি কখনোই আপনার জন্য সঠিক ব্যক্তি নয়।

সম্পর্ক এমন হওয়া উচিত যেখানে আপনি নিজেকে সম্পূর্ণভাবে প্রকাশ করতে পারেন, সুরক্ষিত ও সম্মানিত বোধ করেন, আর একজন অপরজনকে অনুপ্রেরণা দেন নিজের সেরা রূপে উঠে আসার জন্য।

জীবনের সব হিসাব হয়তো কখনোই মিলবে না, কিন্তু এই সম্পর্কের হিসাবগুলো মেলানো অত্যন্ত জরুরি—কারণ, এটি কেবল আপনার মানসিক শান্তি নয়, আপনার আত্মসম্মান এবং অস্তিত্বকেও গভীরভাবে প্রভাবিত করে।

আমার কাছে বন্ধুত্বের মানে অনেক গভীর, অনেক বেশি আন্তরিক। এক ক্লাসে পড়লে কেউ আমার সহপাঠী হতে পারে, এক অফিসে কাজ করলে তারা ...
05/02/2025

আমার কাছে বন্ধুত্বের মানে অনেক গভীর, অনেক বেশি আন্তরিক। এক ক্লাসে পড়লে কেউ আমার সহপাঠী হতে পারে, এক অফিসে কাজ করলে তারা হতে পারে আমার সহকর্মী। জায়গা ভেদে পরিচিত অনেক মানুষের সাথেই ভালো সম্পর্ক গড়ে ওঠে। কিন্তু বন্ধু হওয়ার সংজ্ঞাটা আমার কাছে আলাদা, অনেক গভীর এবং ব্যক্তিগত।

বন্ধু মানে আমার আত্মার আরেকটা প্রতিচ্ছবি। যার কাছে আমি আমার সবচেয়ে স্বাভাবিক, নির্ভীক, এবং নিরাভরণ রূপে থাকতে পারি। যার সামনে আমাকে কোনো মুখোশ পরে থাকতে হয় না, কোনো কথা বলার আগে একশোবার ভাবতে হয় না, "সে কি ভাববে?" এই ভাবনা আমাকে তাড়িত করে না।

বন্ধু সেই, যার কাছে আমার জীবনের সমস্ত গল্প বলা যায়, ভালো-মন্দ, সাফল্য-বিফলতা, এমনকি আমার পাপও। যে আমাকে সেই গল্পের জন্য কখনো বিচার করবে না, বরং পাশে থেকে বুঝতে চাইবে। যার কাছে নিজের দুর্বলতা খুলে দেখাতে ভয় নেই।

বন্ধু মানে এমন একজন, যার বাড়িতে যাওয়ার জন্য দাওয়াত লাগে না। যার ঘরে আমি নিজেকে একজন অতিথি নয়, বরং পরিবারের অংশ মনে করি। যার প্লেট থেকে নিজের পছন্দের খাবার তুলে নেওয়াটা যেন খুবই স্বাভাবিক একটা ব্যাপার।

আর বন্ধু সেই, যার সাথে নীরবতাও আরামদায়ক। যার সঙ্গ শুধু কথার জন্য নয়, উপস্থিতির জন্যই মূল্যবান। যার সাথে একসাথে বসে থাকা মানেই এক টুকরো শান্তি।

আমার কাছে বন্ধুত্ব মানে আত্মার বন্ধন। যা প্রয়োজনের বাইরেও টিকে থাকে, সময়ে ফিকে হয় না, বরং গভীর হয়। বন্ধুত্ব মানে এমন এক সম্পর্ক, যা সব হিসেব-নিকেশের ঊর্ধ্বে।

নাঈমা রুমি ❤️

এই বইয়ের প্রতিটি শব্দে একটি তীব্র যন্ত্রণা রয়েছে, চিৎকার রয়েছে, একটি প্রতিবাদ রয়েছে, যা আমার মনকে নাড়া দেয়। প্রতিবার বইট...
25/01/2025

এই বইয়ের প্রতিটি শব্দে একটি তীব্র যন্ত্রণা রয়েছে, চিৎকার রয়েছে, একটি প্রতিবাদ রয়েছে, যা আমার মনকে নাড়া দেয়। প্রতিবার বইটা পড়ি, আর মনটা হুহু করে!

এই উপন্যাস শুধু এক নারীর গল্প নয়, এটি প্রতিটি শোষিত নারীর কান্না, প্রতিবাদ, এবং আত্মমর্যাদার প্রতীক।

Address

Dhaka
1216

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when মিথিলা আকন্দ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to মিথিলা আকন্দ:

Share