SaminTube Multimedia

04/09/2025

কোনো ব্যক্তির নামে ১০টির বেশি সিম থাকলে সেগুলো আগামী ৩০ অক্টোবরের মধ্যে সংশ্লিষ্ট অপারেটরের মাধ্যমে ‘ডি-রেজিস্টার’ করতে বলেছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)।

গত মে মাসে কমিশন সভায় ব্যক্তির নামে সর্বোচ্চ সিমের সংখ্যা ১৫ থেকে ১০টিতে নামিয়ে আনার সিদ্ধান্ত দেয় বিটিআরসি। এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের ফলে ১০টির অতিরিক্ত সিম আছে, এমন ২৬ লাখ গ্রাহকের ৬৭ লাখ সিম বন্ধ করে দেওয়া হবে।

আপনার নামে কয়টা সিম আছে, সেটা জানা যাবে *১৬০০১ # ডায়াল করে। ১০টির অতিরিক্ত সিম গ্রাহকরা সংশ্লিষ্ট মোবাইল অপারেটরের মাধ্যমে ‘ডি-রেজিস্টার’ করতে পারবেন।

২০১৭ সালে একজন গ্রাহকের নামে সর্বোচ্চ ১৫টি সিম নিবন্ধন করা যাবে বলে নির্দেশনা দেয় বিটিআরসি। এর আট বছর পর চলতি বছরের ১৯ মে কমিশন সভায় ১৯ মে সিমের সংখ্যা কমানোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। সিম কমানোর এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে কমিশন এই সংক্রান্ত পর্যালোচনা করেছে। তাদের পর্যালোচনা বলছে, এতগুলো সিম একজন গ্রাহক ব্যবহার করেন না। পাশাপাশি জাতীয় নিরাপত্তা, অপারেটরদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা এবং আন্তর্জাতিক অনুশীলন চর্চা বিবেচনায় একজনের নামের বিপরীতে সিম সর্বোচ্চ ১০টি করার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

কমিশনের মে মাসের তথ্য অনুযায়ী, দেশের মোট সিম ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৬ কোটি ৭৫ লাখ ৯২ হাজার। আর বিক্রি হওয়া সিমের সংখ্যা ১৮ কোটি ৬২ লাখ। এসব গ্রাহকের মধ্যে পাঁচটি বা তার কম সিম রয়েছে ৮০ দশমিক ৩২ শতাংশ গ্রাহকের। পাঁচ থেকে ১০টি পর্যন্ত সিম রয়েছে ১৬ দশমিক ৩২ শতাংশ গ্রাহকের। ১১ থেকে ১৫টি পর্যন্ত সিম রয়েছে ৩ দশমিক ৪৫ শতাংশ গ্রাহকের।

দেশে প্রতিমাসে ৫০ লাখ সিম বিক্রি হয়। একজন গ্রাহক একদিনে দুই বা ততোধিক সিম নিবন্ধন করছেন, যা অস্বাভাবিক। কিছু অসাধু রিটেইলার (খুচরা ব্যবসায়ী) গ্রাহকের বায়োমেট্রিক তথ্য (আঙুলের ছাপ) সংরক্ষণ করে অতিরিক্ত সিম নিবন্ধন করে থাকেন, যা ব্যক্তিগত তথ্যের গোপনীয়তা ও নিরাপত্তার জন্য হুমকি।

02/09/2025

ভিন্ন স্বাদের নতুন রেসিপির জন্য Sonali's Cooking থেকে ঘুরে আসুন।

22/07/2025

ঢাকায় উত্তরার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল এন্ড কলেজে যে মর্মান্তিক বিমান দুর্ঘটনা ঘটেছে, যেখানে বিমানবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে অসংখ্য ছাত্র-ছাত্রী নিহত ও আহত হয়েছেন। আমরা গভীরভাবে মর্মাহত ও শোকাহত।

নিহতদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং আহতদের দ্রুত সুস্থতার জন্য প্রার্থনা করছি। এই দুর্বিষহ মুহূর্তে আমরা নিহত ও আহতদের পরিবার-পরিজনের পাশে আছি।

মহান আল্লাহ সহায় হোন। 🤲

30/06/2025

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধে ১১ দফা নির্দেশনা দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। বিভিন্ন দেশে সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় বাংলাদেশেও তা ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা করছে স্বাস্থ্য বিভাগ।

করোনাভাইরাসের কয়েকটি নতুন ‘সাব ভ্যারিয়েন্ট’ চিহ্নিত হয়েছে। আন্তর্জাতিক ভ্রমণকারীদের মাধ্যমে দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণের বিস্তার প্রতিরোধে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।

17/06/2025

**ঢাকায় যারা থাকেন বা যারা ঢাকায় যাচ্ছেন তারা যে সব বিষয়ে সাবধান হবেন:

১. ফার্মগেটে হঠাৎ দেখতে পেলেন, কতোগুলো মানুষ একজন মানুষকে আঘাত করে চলেছে আর সে আপনাকে বলছে ভাই সাহায্য করেন, আপনি দয়া দেখাতে গিয়ে রক্ষা করতে এগিয়ে গেলেই বিপদ হতে পারে, ওরা আপনার সব কিছু নিয়ে যেতে পারে, কারণ তারা সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্র।

২. ওভারব্রিজের উপর মহিলা কাঁদছে যে, সে যার সাথে দেখা করবে তার মোবাইলে কল দিতে হবে কিন্তু, তাঁর কাছে টাকা নেই বলবে আপনার মোবাইল দিয়ে সেই লোকের নাম্বারে মিসকল দিলেও সে ব্যাক করবে আপনি কল দিলেন তো ফাঁদে পড়লেন, ওরা নিরীহ মানুষ দেখে তাদের নম্বর সংগ্রহ করে ও পরবর্তীতে সেই নাম্বারে কল করে লোভনীয় প্রস্তাব দেয়, রাজি হলে আপনাকে তাঁদের আস্তানাতে নিয়ে ব্লাকমেইল করবে।

৩. শাহবাগ, মহাখালী, যাত্রাবাড়ী জ্যামে আটকে আছেন, নানা ধরণের লিফলেট যেমন: দুর্বলতা,রোগে, নানা লোভে আপনাকে ফাঁদে ফেলার ব্যবস্থা, এমন বলে যে রুম ডেটের ব্যবস্থা আছে।

৪. রাস্তায় সুন্দর চোখের বোরকা আলি আপনার সাথে কথা বলতে চায়, প্রেমের প্রস্তাব নয়, কিন্তু ইসারা, যে আপনি ভাববেন একটু চেষ্টা করলে কাছে পাবেন, যদি তাই ভাবেন তবে ধরা পড়ার সম্ভাবনা শতভাগ আপনাকে তাঁদের আস্তানায় নিবে, তারপর আর কিছু আপনার করা লাগবে না, সব হারাবেন, মেয়ে দিয়ে ব্লাকমেইল করবে।

৫. গাবতলি, সায়েদাবাদ, কিংবা সদরঘাট, মাওয়া, আরিচা, দৌলতদিয়া ফেরি ঘাটে বসে আছেন, দেখলেন যে বাইরে তাস, লুডু ইত্যাদি খেলছে, কাছে গেলেন কি ফেঁসে গেলেন।

৬. যাত্রাপথে অপরিচিত লোক এর সাথে মতবিনিময় করবেন খুবই কম, আপনি যে স্থানে যাবেন সে স্থান যেনো আপনার পরিচিত হয়।

৭. রেলগাড়ির ছাঁদে চলাচল করা থেকে বিরত থাকবেন, কারণ এক দল ছেলে পাওয়া যায়, যারা রেলের ছাদের উপর থেকে ছিনতাই করে ছাদ থাকে ফেলে দেয়।

৮. লঞ্চে কম যাত্রী থাকলে উঠবেন না।

৯. যারা দ্রুত যাতায়াতের জন্য স্পীড বোটে যাতায়াত করবেন তারা টাকা বা মুল্যবান কিছু সাথে নিবেন না কারণ দেখা গিয়েছে যে, এক দল আছে যারা বোট ছাড়ার পর নির্জন স্থানে বোট ভিড়িয়ে ছিনতাই করে আপনাকে নামিয়ে দিতে পারে।

১০. হেঁটে যেতে হলে বিভিন্ন বাসের মাঝখান দিয়ে যাওয়া অনুচিত কারণ নেশাখোর ওঁত পেতে থাকে ছিনতাইয়ের জন্য।

**এছাড়াও যাতায়াতের সময় এই জাতীয় অন্যান্য ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে, সচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে। শেয়ার করে সকলকে জানিয়ে দিন, ধন্যবাদ।

17/05/2025

সান্ডা মূলত মরুভূমিতে বসবাসকারী একটি সরীসৃপ, যেটা দেখতে অনেকটা টিকটিকির মতো হলেও অনেক বড় হয় গুইসাপের মতো। এর ইংরেজি নাম Spiny-tailed Lizard বা Uromastyx। সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের কিছু অঞ্চলে এটা এক ধরনের স্থানীয় খাবার হিসেবে প্রচলিত।

**কেনো এটি সৌদিদের কাছে এতো প্রিয় খাবার?

১. ঐতিহ্যবাহী খাদ্য:
সান্ডা খাওয়ার রেওয়াজ অনেক পুরনো। আরব বেদুইন সমাজে যখন আধুনিক খাবারের অভাব ছিলো, তখন সান্ডা একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রোটিনের উৎস ছিলো।

২. ধারণা করা হয়, এটা ওষুধের মতো কাজ করে: স্থানীয়দের বিশ্বাস, সান্ডা খেলে পুরুষদের যৌনশক্তি বাড়ে, শরীরের বল বৃদ্ধি পায়, আর এটি একধরনের শক্তিবর্ধক খাবার। যদিও এই বিষয়টি বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত নয়।

৩. জংলি স্বাদ ও মজার রান্না:
সান্ডাকে বিশেষভাবে রোস্ট করে খাওয়া হয়, অনেক সময় মরুভূমিতে আগুনে পুড়িয়ে রান্না করা হয়, যা স্থানীয়দের কাছে অত্যন্ত সুস্বাদু।

**সান্ডা খাওয়া কি হালাল?

ইসলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে বিষয়টি কিছুটা ভিন্ন মতভেদযুক্ত।

হাদিসে উল্লেখ আছে:

সহীহ বুখারী ও সহীহ মুসলিমে হাদিস আছে—
নবী মুহাম্মদ (সা.)-কে একবার সান্দা পরিবেশন করা হয়, তিনি নিজে না খেলেও এটি নিষিদ্ধ করেননি। তিনি বলেছিলেন, "এটা আমার সম্প্রদায়ের খাদ্য নয়, তাই আমি এটা খাই না।"

ফিকহবিদদের মতামত:

হানাফি মাজহাব:
সান্ডা খাওয়া মাকরুহ (অপছন্দনীয়), তবে সম্পূর্ণ হারাম নয়।

হানবালি, মালিকি ও শাফেয়ী মাজহাব:
এরা সাধারণত সান্ডা খাওয়াকে হালাল বলে থাকেন।

#সান্ডা

28/02/2025

সকলকে পবিত্র মাহে রমজানের শুভেচ্ছা। আজ চাঁদ দেখা গেলে সৌদিআরবে আগামীকাল থেকে রোজা শুরু হবে। সেক্ষেত্রে বাংলাদেশে ০২ মার্চ থেকে রোজা শুরু হবে।

সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি ২০২৫।

25/02/2025

ধর্ষণের মূহুর্তে নিজেকে রক্ষা করার উপায়। সেফটির জন্য ছোটখাটো অস্ত্র, ছুরি, হিজাবপিন, মরিচের গুড়া ইত্যাদি কাছে রাখতে পারেন। মনে রাখবেন অন্তত আপনার সম্মান ও মর্যাদার কাছে পৃথিবীর সব খারাপ অপশক্তি কিছুই না!

১. ভীত হয়ে প্রথমেই গা ছেড়ে না দিয়ে যতোটা সম্ভব মাথা ঠান্ডা রাখুন।

২. ধাক্কা, থাপ্পড়, আঁচড় না দিয়ে... পারলে নাক বরাবর ঘুষি দিন। হাত মুষ্ঠি ঘুষি নয়, আঙ্গুল প্যারালাল রেখে লম্বালম্বি ঘুষি। এতে সে বেশ কিছুক্ষণের জন্যে ব্যালেন্স হারাবে।

৩. যতোটা সম্ভব পুরো সময়টা চিৎকার করুন।

৪. জোরে তালি দেওয়ার মতো করে দুই হাত দিয়ে একই সাথে তার দুইকানে জোরে থাপ্পড় দিন। এতে সে পুরো ব্যালেন্স হারাবে।

৫ .যখন সে আপনার দুই হাতের উপর হাত রেখে মুখের কাছে মুখ নিয়ে আসবে, তখন কপাল দিয়ে তার মুখে জোরে আঘাত দিন৷ এতে তার দাঁত দিয়েই তার ঠোঁট ও জিহ্বা কেঁটে যাবে।

৬. কাপড়ে সেফটি পিন থাকলে ঠান্ডা মাথায় সেগুলো গলায় ঢুকিয়ে দিন। অজ্ঞান হয়ে যাবে।

৭. ধর্ষক যখন উভয়ের কাপড় অপসারণ করবে, সুযোগ বুঝে তার অন্ডকোষ বরাবর আপনার হাঁটু দিয়ে কিক করুন। এতে সে লুটিয়ে পড়বে।

৮. চুলে চিকন ক্লিপ থাকলে সেগুলো একটু কৌশলে গলায় অথবা কানের গোড়ায় ঢুকিয়ে দিন। এতে অজ্ঞান হয়ে যাবে।

৯. আপনার হাত বেঁধে ফেলার আগেই শেষ অস্ত্র আপনার হাত৷ দুই হাতের তর্জনী আঙুল ধর্ষকের দুই চোখের গোঁড়ায় সোজাসুজি প্রেসার দিয়ে ঢুকিয়ে চোখ নষ্ট করে দিন ।

১০. সেফটির জন্য ছোটখাটো অস্ত্র, ছুরি,হিজাবপিন,মরিচের গুড়া, ইত্যাদি রাখতে পারেন। মনে রাখবেন অন্তত আপনার সম্মানের কাছে পৃথিবীর সব খারাপ অপশক্তি কিছুই না!

মহান আল্লাহ আমাদের সকল বোনদের সকল বিপদাপদ থেকে হেফাজত করুন, আমীন।

24/02/2025

সবাই সামনের কিছুদিন একটু সাবধানে থাকবেন। বিশেষ করে বড় শহরগুলোতে যারা থাকেন, সাবধানে থাকবেন। আগামী কিছুদিন বড় শহরগুলোতে অপরাধপ্রবণতা অত্যন্ত উদ্বেগজনকভাবে বেড়ে যেতে পারে। এখনই যা অবস্থা, এর চেয়ে আরো বাড়লে কি হবে তা কি ভাবতে পারছেন?

১. সন্ধ্যার পর খুব গুরুত্বপূর্ণ কাজ না থাকলে বাইরে বের হবেন না।

২. রাতে দরজা, জানালা খুব ভালোভাবে চেক করে নিবেন, বন্ধ করেছেন কিনা। দরজা বা জানালা কিংবা বারান্দায় দুর্বল কোনো স্ট্রাকচার থাকলে তা মেরামত করে নিন। ভালো সিকিউরিটিযুক্ত বাসায় থাকলে আপনার জানালা এবং বারান্দা সিকিউর করুন।

৩. এক দুই হাজারের বেশি ক্যাশ টাকা নিয়ে দিনে বা রাতে বাইরে হাঁটবেন না, সেটা যতো স্বল্প দূরত্বেরই হোক না কেনো। মোটামুটি পাঁচ হাজার টাকা পকেটে থাকলেও ওরা সামহাউ টের পেয়ে যায়।

৪. আপনার ব্যাংকের কার্ড একান্তই প্রয়োজন না হলে সাথে রাখবেন না। কার্ডে যদি এনএফসি সার্ভিস এনাবল করা থাকে তবে ব্যাংকে কল করে তা বন্ধ করে নিন।

৫. দামী ফোন, ল্যাপটপ, প্যাড, ক্যামেরা বা অন্য কোনো দামী ডিভাইস নিয়ে বের হবেন না। আপাতত এগুলো বাসায় সিকিওরড জায়গায় রাখুন।

৬. মহিলারা দামী হোক, কমদামী হোক, কোনো গহনা পরে বের হবেন না। বিশেষ করে নাক এবং কানে তো নাই। নাক এবং কান ছিঁড়ে নিয়ে যাবার অসংখ্য রেকর্ড আছে।

৭. রাস্তায় যত্রতত্র ফোন বের করে ব্যবহার করবেন না বা কথা বলবেন না।

৮. বাসে উঠলে জানালার পাশে না বসার চেষ্টা করবেন। জানালার পাসে বসুন বা না বসুন, পকেট থেকে ফোন বের করবেন না। প্রাইভেট কারে থাকলে কারের জানালা বন্ধ রাখুন, একটুও ফাঁকা রাখবেন না। উবারে এ্যাপ থেকে কল দিয়ে যাবেন, ভুলেও রাস্তায় দাঁড়িয়ে কিছু লোক দামাদামি করে, ওদের সাথে রাইড নিবেন না।

৯. সিএনজিতে উঠলেও ফোন, ব্যাগ সাবধানে রাখুন। সিএনজির পর্দা কেটে ছিনতাই করতে দেখা গেছে অনেকগুলো।

১০. অপরিচিত কারো সাথে একদম কথা বলবেন না।

১১. অপেক্ষাকৃত নির্জন রাস্তা দিয়ে কোনোভাবেই একা যাবেন না।

১২. যদি মনে হয় কেউ আপনাকে ফলো করছে, মানসম্মানের ভয় না করে দৌড়ে কোনো জনসমাগমে চলে যান।

১৩. ছিনতাইকারীরা আপনার ব্যাগ, পার্স, ডিভাইস বা মালামাল নিয়ে টানাটানি করলে ছেড়ে দিন। জোর করতে যাবেন না। ওরা আপনাকে মেরে ফেলতে এক সেকেন্ডও ভাবে না, ওরা মানুষ না। আপনার জিনিসের চাইতে আপনার জীবন মূল্যবান। বেঁচে থাকলে আবারও জিনিস ক্রয় করতে পারবেন।

১৪. কোনো ছিনতাইকারী আপনাকে ছিনতাই করে পালানোর সময় যদি তাকে চিনে ফেলেন, তবে ভুলেও বলতে যাবেন না, তুই এই কাজ করলি? আপনি চিনে ফেলামাত্রই ওরা আপনাকে মেরে ফেলবে।

১৫. চিৎকার করে লোক ডেকে বা ৯৯৯ এ ফোন করে কোনো লাভ নেই। সবাই নিরাপদ দূরত্বে দাঁড়িয়ে দেখে শুধু।

১৬. আপনার বাসা যদি ঢাকা বা বড় কোনো শহরে অপেক্ষাকৃত কম সিকিউরিটিযুক্ত এলাকায় হয় এবং আপনার বাসায় দেখতে মোটামুটি সুন্দর কোনো মেয়েলোক থাকে কিংবা মাঝবয়েসী থেকে অল্পবয়সী কোনো মেয়ে থাকে, আমার মতে আপাতত তাকে/তাদের গ্রামের বাড়িতে পাঠিয়ে দিন। চুরি বা ছিনতাইয়ের সময় এরাও টার্গেট থাকে। মনে রাখবেন, আপনি চিৎকার করে মরে গেলেও পাশের বাসা থেকে একজনও বেরিয়ে আসবে না। সবাই বরং দরজা জানালা ভালো করে বন্ধ করে দিবে।

১৭. যদি সম্ভব হয় রাতে দূর পাল্লার বাস, গাড়ি বা ট্রেন জার্নি করা থেকে বিরত থাকুন।

14/02/2025

19/01/2025

17/01/2025

সারাদেশে জেঁকে বসেছে শীত। তাপমাত্রা ক্রমশ হ্রাস পাচ্ছে। উষ্ণতার খোঁজে বাইরে বের হওয়ার সময় শীতপোশাক তো রয়েছেই। এই কনকনে ঠান্ডা থেকে মুক্তি পেতে ঘরে অনেকেই হিটার ব্যবহার করেন।

এটি তাৎক্ষণিক ঘর গরম করলেও শরীরে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। হিটার ব্যবহারে হয়তো আপনি সাময়িকভাবে ঘর গরম করতে পারবেন। তবে নিয়মিত রুম হিটার ব্যবহারে শরীরে বাসা বাঁধতে পারে কঠিন রোগ। তাই সতর্ক থেকে তবেই ব্যবহার করুন রুম হিটার।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, হিটার সর্বনাশা। যেকোনো মুহূর্তে বড়সড় বিপদ ডেকে আনতে পারে এই বৈদ্যুতিক যন্ত্র। সম্প্রতি হিটার চালিয়ে ঘুমন্ত অবস্থায় দম্পতির প্রাণহানির মতো ঘটনা ঘটেছে। তাই আজই সাবধান হোন।

চলুন জেনে নেওয়া যাক হিটার ব্যবহারে শারীরিক ক্ষতি কী হতে পারে। আর ব্যবহারের ক্ষেত্রে কী কী সতর্কতাই বা অবলম্বন করা প্রয়োজন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, হিটার ব্যবহারকারীরা একাধিক শারীরিক সমস্যায় ভোগেন। সেগুলো হলো- শুষ্ক ত্বক, চোখ জ্বালা, কনজাংটিভাইটিস, চোখ চুলকানো, চোখে লালভাব, অ্যালার্জি। শারীরিক সমস্যা থেকে রেহাই পেতে চাইলে হিটার ব্যবহারের ক্ষেত্রে কিছু সতর্কতা অবলম্বন করা প্রয়োজন। নইলে বড়সড় বিপদ হতে পারে।

*****বিছানার কাছে হিটার রাখবেন না।

*****হিটার তোষক, কম্বল, কাগজ থেকে দূরে রাখতে হবে।

*****কার্পেট, কাঠ অথবা প্লাস্টিকের কোনও জিনিসের উপর হিটার রাখবেন না।

*****শক্ত, দাহ্য নয় এমন সামগ্রীর উপর হিটার রাখুন।

*****নির্দিষ্ট সময় পরপর চা, কফি বা স্যুপ পান করুন। এর ফলে গলার আর্দ্রতা বজায় থাকবে।

*****ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখার জন্য ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন।

*****পর্যাপ্ত পরিমাণে হালকা গরম পানি পান করুন।

*****ঘরের কোনো অংশে পাত্র ভরতি পানি রাখুন। এর ফলে বাড়ির ভেতরের বায়ু আর্দ্র থাকবে।

*****হিটারের তাপমাত্রা নির্দিষ্ট রাখুন।

*****বিশেষ করে অ্যাজমা ও অ্যালার্জির সমস্যা থাকলে হিটার ব্যবহার করবেন না।

*****ভুলেও হিটারের পাশে বসবেন না। অ্যাজমার রোগীরা রুম হিটারের কারণে ক্ষতির মুখে পড়তে পারেন। শ্বাস-প্রশ্বাসের সমস্যা থাকেলে হিটার থেকে দূরে থাকুন।

*****গ্যাস হিটার থেকে সাবধানে থাকুন। গবেষণা অনুযায়ী, যে বাড়িতে গ্যাস হিটার বা এলপিজি হিটার বেশি ব্যবহার করা হয়, সেসব পরিবারের শিশুদের মধ্যে অ্যাজমার সমস্যা অধিক দেখা যায়। এছাড়া কাশি, হাঁচি, বুকে ঘরঘর শব্দ ও ফুসফুসের ক্ষতির লক্ষণ বেশি দেখা যায় এসব পরিবারেই।

*****ভুলেও কখনো কম্বলের মধ্যে হিটার রাখবেন না। এতে আগুন পর্যন্ত লাগতে পারে।

*****বাড়িতে পোষ্য কিংবা কচিকাঁচা থাকলে আরো সাবধান হোন। তারা যাতে কোনওভাবে হিটারের কাছাকাছি না যায়, সেদিকে খেয়াল রাখুন।

*****হিটার একটানা ঘরে চললে কার্বন মনোক্সাইড উৎপাদন হতে পারে। আর তার থেকে প্রাণহানিও অসম্ভব কিছুই নয়। তাই ঘুমোতে যাওয়ার আগে কিংবা বাড়ি থেকে বেরনোর সময় হিটার বন্ধ করতে ভুলবেন না।

*****হিটার ঘরে চলার সময় কারো মাথা যন্ত্রণা, অস্বস্তি, পেটে ব্যথা, বমি, ক্লান্তিবোধ হলে সাবধান হোন। তাড়াতাড়ি হিটার বন্ধ করুন। ঘরের জানলা, দরজা খুলে দিন।

*****নিজের কিংবা পরিবারের সদস্যদের বিপদে ফেলতে না চাইলে সাবধানে হিটার ব্যবহার করুন।