Raj MN Bokul

Raj MN Bokul হাসি খুশি জীবন সুন্দর আগামীর দিন। এগিয়ে চলুন দুর্বার গতিতে। যেকোন পিছুটান ধরা ছোঁয়ার বাইরে থাকুক।

একটা কথা অনেকদিন থেকেই বলবো ভেবেছি।নিকট সময়ে  খুব তুচ্ছভাবে ট্রাকের নীচে চাপা পড়বার কিছু ঘটনা ঘটেছে।১. এক নারীর চাপা পড়া...
28/07/2025

একটা কথা অনেকদিন থেকেই বলবো ভেবেছি।

নিকট সময়ে খুব তুচ্ছভাবে ট্রাকের নীচে চাপা পড়বার কিছু ঘটনা ঘটেছে।

১. এক নারীর চাপা পড়া দেখেছি।
স্বামীর দাঁড়িয়ে থাকা বাইক একটু হেলে পড়ায় পাশে থাকা এক গতিহীন ট্রাকের নীচে পড়ে যান। সঙ্গে সঙ্গে মৃ.ত্যু হয় তার।

২. বাইকার আটকাতে গিয়ে একজন পুলিশ সাজেন্টের একইভাবে ট্রাকের নীচে চাপা পড়তে দেখেছি।
প.ঙ্গু হয়ে যান তিনি।

৩. বাইক নিয়ে বন্ধুসহ এক বাইকারকে দেখেছি সরাসরি ট্রাকের নীচে ঢুকে যেতে।

আমার কাছে এগুলোকে খুবই ছোট কারণে বিশাল ক্ষতি মনে হয়েছে। আমার কাছে মনে হয়েছে, ট্রাকে সামান্য একটু সংস্কার করলে এই ক্ষতিগুলো এড়ানো যেতো।

ট্রাকের যে ট্রাকচার তাতে প্রথম চাকা থেকে দ্বিতীয় চাকার মাঝে বিশাল ফাঁকা।
এর মাঝখান দিয়ে হুট করে যেকোনও কিছু ঢুকে যেতে পারে অনায়াসে। প্রথম চাকা পার হওয়ার পর এই গ্যাপে কিছু ঢুকে গেলে বা কেউ পড়ে গেলে তা ড্রাইভার সাধারণ দেখে না। আর দেখলেও কিছু করতে করতে সর্বনাশ হয়ে যায়।

ট্রাকের মতো এই ফাঁকা জায়গাটা বাসে নেই। বাসের বডি এমনভাবে তৈরি যা চাকার মাঝখানটা পুরোটা ব্লক করে রাখে।
ওখানে কিছু ঢোকার সুযোগ নেই।

ছবিতে সংযুক্ত ট্রাকের মাঝখানের লাল তীর চিহ্নিত অংশ কোনওভাবে ব্লক করে দেওয়া গেলে অনেক দূর্ঘটনা কমতো।

যারা তৈরি করেন বা সরকারের নীতি নির্ধারক যারা তারা যদি ভেবে দেখতেন।

দেখে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন...

বিষয়টি যুক্তিসঙ্গত মনে হলে শেয়ার করে দিন

শ্রাবনের মেঘগুলো জড়ো হলো আকাশেঅঝরে নামবে বুঝি শ্রাবনেই ঝরায়ে।আজ কেন মন উদাসী হয়েদূর অজানায় চায় হারাতে,আজ কেন মন উদা...
26/07/2025

শ্রাবনের মেঘগুলো জড়ো হলো আকাশে
অঝরে নামবে বুঝি শ্রাবনেই ঝরায়ে।

আজ কেন মন উদাসী হয়ে
দূর অজানায় চায় হারাতে,
আজ কেন মন উদাসী হয়ে
দূর অজানায় চায় হারাতে।

কবিতার বই সবে খুলেছি
হিমেল হাওয়ায় মন ভিজেছে,
জানালার পাশে চাঁপা মাধবী
বাগান বিলাসী হেনা দুলেছে।

্রাবণ

এই বাজারে প্রতি রাতে আনুমানিক ২০০ কোটি ক্যাশ টাকা হাত বদল হয়। এটি কাওরান বাজার ফলের আড়তের দৃশ, রাত ১ টা এখনে বিক্রি হয়না...
26/07/2025

এই বাজারে প্রতি রাতে আনুমানিক ২০০ কোটি ক্যাশ টাকা হাত বদল হয়।
এটি কাওরান বাজার ফলের আড়তের দৃশ, রাত ১ টা

এখনে বিক্রি হয়না আমন জিনিষ নেই, সুধু বিদেশী ফল ছাড়া সব সবজি দেশি ফল সব পাওয়া যায় আবার সব বেচা যায় এই বাজারে।

টন কে টন সবজি মুহূর্তে বিক্রি শেষ হয়ে যায়। আমি রাতে অবাক হয়ে এই বাজারের বিশালতা উপলব্ধি করি।

বিয়ে করে কি পেয়েছি?-বিয়ে করে সর্বপ্রথম একটা বউ পেয়েছি!-পকেটে একটা মোবাইল থাকার পরও সারাদিনে যখন একটাও কল আসেনা তখন একটা ...
26/07/2025

বিয়ে করে কি পেয়েছি?

-বিয়ে করে সর্বপ্রথম একটা বউ পেয়েছি!
-পকেটে একটা মোবাইল থাকার পরও সারাদিনে যখন একটাও কল আসেনা তখন একটা কল করে ' তুমি এখন কোথায়? বলার মানুষ পেয়েছি! তখন নিজেকে খুব গুরুত্বপূর্ণ 'পাবলিক' মনে হয়।
- একজন কুকার/সেফ/পাঁচক/রাঁধুনি পেয়েছি। একটা ওয়াসিং মেশিন পেয়েছি। পাঞ্জাবীটা ময়লা হয়েছে বললেই, মেশিন অটো চলে!

-একটা অটো টেপরেকর্ডার পেয়েছি, মাঝে মাঝে 'কি-বোর্ড' টেপা ছাড়াই বাজতে থাকে! কখনো জোড়ে 'স্টপ' বললে বন্ধ হয়, কখনো শব্দ পরিবর্তন হয়ে 'বৃষ্টি' চালু হয়! কখনো 'হাইফাইভ' দেখালে অটো বন্ধ হয়ে যায়। বড় বিচিত্র এই রেকর্ডার!

-সপ্তাহ পাঁচ-সাত দিন পর পর অতি যত্ন সহকারে বাজার-সদায়ের লিস্ট ধরিয়ে দেয়ার জন্য একজন 'কেয়ারটেকার' পেয়েছি!
-আমার ঘরে রাত ১১টা সাড়ে ১১টার পর আমাকেই প্রবেশ নিষেধ বলে হুমকি দেয়ার 'দারোয়ান' পেয়েছি!

-ছোট একটা 'এলার্মক্লক' পেয়েছি!

-বাড়তি প্রাপ্তি হিসেবে শ্বশুড়-শ্বাশুড়ি, শালা-শালী, সম্বন্ধী পেয়েছি। সম্পূর্ণ অপরিচিত কিছু মানুষকে নিকটাত্মীয় হিসেবে পেয়েছি।

-এত এত প্রাপ্তির মাঝে কিছু হারিয়েছিও! প্রথমত, কুমারত্ব হারিয়েছি ! (যদিও কোন মেডিকেল রিপোর্ট নাই)

-অতঃপর, মানিব্যাগ আর রিমোর্টের একছত্র অধিকার হারিয়েছি। মাঝে মাঝে মোবাইলটাও বেদখল হয়ে যায়!

সর্বশেষ সুখে- দুঃখ একটা কথা বলার সঙ্গী পেয়েছি!❤️

24/07/2025
আপনি ফুটপাত দিয়ে হাঁটছেন, অপরিকল্পিত নির্মাণাধীন ভবন থেকে আপনার মাথায় ইট পড়ে আপনি প্রাণ হা'রাবেন। রেস্টুরেন্টে পরিবারের ...
22/07/2025

আপনি ফুটপাত দিয়ে হাঁটছেন, অপরিকল্পিত নির্মাণাধীন ভবন থেকে আপনার মাথায় ইট পড়ে আপনি প্রাণ হা'রাবেন।

রেস্টুরেন্টে পরিবারের সঙ্গে এক খুশির উপলক্ষ্য নিয়ে খেতে গেছেন, অননুমোদিত গ্যাস লাইনের বি'স্ফো'রণে আপনি প্রাণ হা'রাবেন৷

নিয়ম মেনে ড্রাইভিং বা রাইডিং করছেন, ধনীর নেশাগ্রস্ত আদুরে দুলাল গাড়িচা'পা দিয়ে আপনার প্রাণ'না'শ করবে৷

প্রভাবশালীদের সাথে দ্ব'ন্দ্বে জড়াবেন, পাথর দিয়ে পি'ষে আপনার প্রাণ'না'শ করা হবে, আপনার লা'শের উপর উঠে নৃত্য করা হবে।

মানুষের অধিকার নিয়ে সোচ্চার হবেন, আয়না ঘর আপনাকে বলবে, "আহো ভাতিজা, আহো!"

গ্রাম থেকে ঢাকা এসে একটা ফ্যাক্টরিতে কাজ করে ঘষেমেজে নিজের ভাগ্য পরিবর্তন করার চেষ্টা করবেন, ভবন ধ্ব'সে প্রাণ হা'রাবেন।

নারী হয়ে নির্বিঘ্নে লেখাপড়া, চাকরি-বাকরি করতে যাবেন, যৌ'ন হয়'রানির শিকার হবেন একশোতে একশো৷ ধ'র্ষি'তা হওয়ার সুযোগও কম না৷

শাসনযন্ত্রের অপ'শাসনের বিরুদ্ধে প্রশ্ন তুলবেন, আপনার পরিবার আপনার মৃ'তদেহটাও খুঁজে পাবে না৷

আপনার সন্তান বাহিরে খেলছে, সিটি কর্পোরেশনের অবহেলিত উন্মুক্ত ম্যানহোলে পড়ে প্রাণ হা'রাবে।

সন্তানকে বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠাবেন, তার মৃ'তদেহ পাবেন বিশ্ববিদ্যালয়ের পুকুরে।

সর্বশেষ, আপনার সন্তানকে স্কুলে পাঠাবেন, প্রশিক্ষণ বি'মান বি'ধ্ব'স্ত হয়ে আরো দুয়েকশো সন্তানের সাথে আপনার সন্তানেরও প্রাণ নিবে৷

আর হ্যাঁ, এগুলোর ন্যায় বিচার প্রত্যাশা করেন? তাহলে বলবো আপনারা বড্ড বোকা৷

জি, এটাই এশিয়া মহাদেশের দক্ষিণ অঞ্চলে অবস্থিত ক্রান্তীয় মৌসুমি জলবায়ুর মাছে ভাতে বাঙালির বাংলাদেশ।

©

হঠাৎ কোথায় হারিয়ে যায়, পড়ে থাকে নিথর দেহ!প্রশিক্ষণ শেষে ক্যাডেট তৌকির আজই প্রথম বিমান নিয়ে একাকী উড়াল দিয়েছিল। আজ ছিল তা...
21/07/2025

হঠাৎ কোথায় হারিয়ে যায়, পড়ে থাকে নিথর দেহ!

প্রশিক্ষণ শেষে ক্যাডেট তৌকির আজই প্রথম বিমান নিয়ে একাকী উড়াল দিয়েছিল। আজ ছিল তার প্রথম দিন আজকেই শেষ। নিজের স্বপ্নটাকে উড়াতে চেয়ে পাড়ি জমালেন পরপারে।
আজ ছিল ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকিরের সলো ফ্লাইট ট্রেনিং (Solo Flight Training)

সলো ফ্লাইট ট্রেনিং হলো একজন পাইলটের ট্রেনিংয়ের সর্বশেষ ধাপ। ফাইটার জেট অপারেট করার জন্য একজন পাইলট যে হাই স্কিল্ড, সেটি'ই প্রমাণিত হয় সোলো ফ্লাইটের মাধ্যমে। ট্রেনিং-এর এপর্যায়ে পাইলটকে নেভিগেটর বা কো-পাইলট বা কোনো প্রকার ইন্সট্রাক্টর ব্যতীত একাই ফ্লাইট অপারেট করতে হয়। ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির আজ সেরকমই একটি ট্রেনিং ফ্লাইট অপারেট করছিলেন।

যেকোনো প্রকার ট্রেনিং ফ্লাইট সিভিলিয়ান এরিয়া থেকে দূরেই হয়ে থাকে, তবে সলো ফ্লাইট সাধারণত আর্বান এরিয়াতেই হয়ে থাকে৷ আর আর্বান এরিয়াতে এধরণের সেন্সিটিভ ফ্লাইট অপারেট করার জন্য পাইলটকে যথেষ্ট কোয়ালিফাইড হতে হয়। ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির তেমনই একজন পাইলট। তো ট্রেনিংয়ের লক্ষ্যে তৌকির তার এফ-৭ বিমান নিয়ে কুর্মিটোলা পুরাতন এয়ারফোর্স বেস থেকে টেক অফ করেন। এরপর উত্তরা, দিয়াবাড়ি, বাড্ডা, হাতিরঝিল, রামপুরা'র আকাশজুড়ে তিনি উড়তে থাকেন। তবে কিছুক্ষণের মধ্যেই তিনি বিমানে কিছু সমস্যা আঁচ করেন। কন্ট্রোল রুমে রিপোর্ট করে জানান যে তার বিমান আকাশে ভাসছে না, মনে হচ্ছে বিমান নিচের দিকে পড়ে যাচ্ছে। কন্ট্রোল রুম থেকে ইন্সট্যান্ট রেসপন্স করে ইজেক্ট করার জন্য জানানো হয়। কিন্তু সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলে যতটুকু জানা সম্ভব হয়েছে: ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির শেষ মুহূর্ত অব্দি চেষ্টা করেছেন বিমান বাচানোর জন্য। তিনি বিমানটির সর্বোচ্চ ম্যাক স্পিড তুলে বেসের দিকে ছুটতে থাকেন। এর মধ্যেই কন্ট্রোল রুমের সাথে পাইলটের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। তার ঠিক এক থেকে দেড় মিনিটের মধ্যেই বিমানটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উত্তরা মাইলস্টোন স্কুলে বিধ্বস্ত হয়।

এখন পর্যন্ত এতটুকুই জানা গেছে। তবে বিমানের ঠিক কি ধরণের টেকনিক্যাল ফেইলিওরের জন্য এই দুর্ঘটনা ঘটলো, তা কেবলমাত্র ম্যাসিভ ইনভেস্টিগেশন হলেই জানা সম্ভব।

20/07/2025

পি আর পদ্ধতি বলতে সাধারণত বোঝানো হয় প্রোপোরশনাল রিপ্রেজেন্টেশন (Proportional Representation) পদ্ধতি, যা একটি নির্বাচনী ব্যবস্থা। এই পদ্ধতিতে রাজনৈতিক দলগুলো ভোটের অনুপাতে সংসদ বা প্রতিনিধি পরিষদে আসন পায়।

বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা:

🔹 পি আর পদ্ধতির মূল ধারণা:
একটি দলের যত শতাংশ ভোট, সেই অনুপাতে তারা আসন পাবে। এতে করে ছোট দলগুলোরও প্রতিনিধি হওয়ার সুযোগ থাকে।

🔹 উদাহরণ:
ধরা যাক, কোনো সংসদে ১০০টি আসন আছে। যদি একটি দল ৩০% ভোট পায়, তাহলে তারা ৩০টি আসন পাবে। আর যদি আরেকটি দল 10% ভোট পায়, তবে তারা ১০টি আসন পাবে।

🔹 পি আর পদ্ধতির ধরণ:

দলভিত্তিক ভোটিং হয়।

সাধারণত একটি বড় এলাকা বা পুরো দেশকে একটি নির্বাচনী এলাকা হিসেবে ধরা হয়।

ভোটাররা প্রার্থীর বদলে দলকে ভোট দেন।

🔹 পি আর পদ্ধতির সুবিধা:

ভোটের মূল্যায়ন বেশি সঠিকভাবে হয়।

সংখ্যালঘু ও ছোট দলগুলোর প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত হয়।

একক দলের একাধিপত্য কমে যায়।

🔹 অসুবিধা:

সরকার গঠনের জন্য অনেক সময় জোট বাধতে হয়, যা অস্থিরতা তৈরি করতে পারে।

নির্দিষ্ট একজন প্রার্থীর সাথে জনগণের সরাসরি সম্পর্ক দুর্বল হয়।
©

ছেলে মাকে বলছে, মা একটা কথা বলি, আমার একটা অনুরোধ রাখবে?  তুই চাইলে আমি কি না করতে পারি? বল্ তোর সব কথা আমি রাখবো।তোমার ...
19/07/2025

ছেলে মাকে বলছে, মা একটা কথা বলি, আমার একটা অনুরোধ রাখবে?
তুই চাইলে আমি কি না করতে পারি? বল্ তোর সব কথা আমি রাখবো।

তোমার বৌ'মা বলছিল তোমার বয়স হয়েছে। এখন তো তোমার শরীরের একটু বিশ্রাম প্রয়োজন। আর এই বাড়িটা তো খুব একটা ভালো না। ছোট ঘুপচি! তোমার কাশিটাও বেড়ে গেছে। আর ডায়াবেটিস তো আছেই, হার্টের সমস্যা, হাড়ের সমস্যা..... আরো কতো কি!"

হ্যাঁ রে, মনে হয় আর বেশিদিন....!
আহ্ থামো তো মা। তোমার সব সময় দেখা শোনার জন্য কাউকে রাখতে হবে।
আচ্ছা আমাকে তাহলে গ্রামের বাড়িতে...।
না না ওই যে বৃদ্ধাশ্রমের স্পেশাল ব্র্যাঞ্চে ভর্তি করালে কেমন হয়? এটাই বলছিল তোমার বৌ'মা। ওখানে অনেকে থাকবে তোমার মতোই। তাদের সাথে গল্প করতে পারবে আর এ বাড়িতে তো কেউই নেই, আমি ব্যবসায় দৌড়াচ্ছি, তোমার বৌ'মা অফিসে আর মিঠু তো সারাদিনই স্কুলে।ওখানে তুমি আরামেই থাকবে মা। এটাই আমার, মানে আমাদের অনুরোধ ছিল।
আচ্ছা তুই চাইলে তাই হবে।
থ্যাংকস মা......।
আচ্ছা কালকে বিকেলেই কিন্তু তাহলে ওখানে যাচ্ছো। তোমার ব্যাগ গুছিয়ে রাখবে।
পরের দিন, অস্বস্তিকর জ্যামে আটকে আছে মা-ছেলে। নীরবতা ভাঙলেন মা.......!
বাবা ওখানে আমাকে দেখতে যাবি তো? পারলে একটা ফোন কিনে দিস আমাকে।
--- মা তুমি ফোন দিয়ে কি করবে? ওখানে ফোন আছে তো।
কিছুক্ষন পরে একটা বাড়ির সামনে এসে গাড়ি থামালো। বেশ কিছুক্ষণ নিরব থেকে এবার ছেলে বলে উঠলো।

-নামো মা, এটাই তো ওই বৃদ্ধাশ্রম। বলেছিলাম না তোমার পছন্দ হবে। তোমার জন্য দোতালার দক্ষিণের ঘরটা বুকিং দিয়ে রেখেছি।

টিং ডং টিং ডং (দরজা খুললো)
- হ্যাপি বার্থ ডে টু ইউ ! হ্যাপি বার্থ ডে টু ইউ 'মা' ! !

দরজা খুলতেই চমকে গেলেন মা। আরে ওই তো তার একমাত্র নাতি আর বৌ'মা কেক নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। এতো বেলুন আগে কখনো দেখেননি। এতো আয়োজন করে কখনো কেউ তাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছাও জানায় নি। আরে, ওই তো তার দুই মেয়ে আর তাদের জামাই দাঁড়িয়ে।ওদেরও ডেকে এনেছে তার পাগল ছেলেটা।

হ্যাপি বার্থ ডে মা।
--- তুই অনেক বড় হয়ে গেছিস (মা কান্না ভেজা কন্ঠে)। কিন্তু, এটা কার ঘর?

--- বাড়ির ফলকে নাম দেখোনি! বাবার নামে রেখেছি। মা পুরো বাড়িটাই আমাদের। এবার তুমি আরামে থাকতে পারবে মা।

--- তুই না ! এমন কি কেউ করে? (কান্না ভেজা চোখে জোরে জোরে মাথা নাড়ছেন। আনন্দে কথা বলতে পারছেন না)

আয়োজন শেষে ঘুমাতে যাবে এমন সময় পেছন থেকে মায়ের ডাক। হাতের ব্যাগটা আতিপাতি খুঁজে একটা কৌটা বের করে ছেলের হাতে ধরিয়ে দিলেন।

--- নে এটার আর দরকার হবে না। (ইঁদুর বিষ)
চিন্তা করেছিলাম যদি বৃদ্ধাশ্রমে রেখে আসিস তাহলে সেদিনই খেয়ে নেবো।

--- ধুর মা কি যে বলো ! এটাই তো আমি কাল রাতেই পাল্টে তোমার ক্যালসিয়ামের ওষুধ ভরে রেখেছি। তুমি ঘুমাও।

মার আজ আর কিছুই চাওয়ার নেই। আর কিছু না হোক তার ছেলেকে অন্তত মানুষ করতে পেরেছে সে। যাক আজকের ঘুমটা সত্যিই আরামের হবে, ঘুমের ঔষুধ খেতে হবে না।

প্রত্যেক সন্তানই যেন মা-বাবাকে এভাবেই ভালোবাসে এবং মা-বাবার শেষ বয়সে যেন তাদেরকে বৃদ্ধাশ্রমে না পাঠায়।

✉️ ゚ #ভাইরালভিডিওシ

19/07/2025

জামায়াতের ৩ লঞ্চ ভর্তি নেতাকর্মী ঢাকায় গেল, প্রত্যেকের ব্যাগে খাবারের পোটলা ছিল, লঞ্চে কোন হই হুল্লর ছিল না! সিগারেটের কোন ধোঁয়া ছিল না! পাওয়া যায়নি গাজা কিংবা অন্য কোন নেশাদ্রব্যের ঘ্রাণ...
খোঁজ নিয়ে জানলাম প্রত্যেকে নিজ খরচে তাদের দলের সমাবেশে যোগ দিতে ঢাকায় রওনা হয়েছেন, অর্থাৎ লঞ্চে একত্রে গেলেও প্রত্যেকে লঞ্চ ভাঁড়া নিজেরা বহন করছেন।
ইসলামী দল গুলোর সৌন্দর্য্য এখানেই, এর আগে চরমোনাইয়ের একাধিক প্রোগ্রামেও দেখেছি এমন শৃঙ্খলা ও চেইন অফ কমান্ড,
সকলের মধ্যে এমন শৃঙ্খলা ফিরুক এবং সবাই নিজ দেশের নাগরিকদের জন্য রাজনীতি করুক এমনটাই চাওয়া।

চীনের অধিক জনসংখ্যা তাদের জন্য আশীর্বাদ, আর আমাদের অধিক জনসংখ্যা আমাদের জন্য বি'ষফোঁড়া। চীন তাদের দেশে, ১২ বছর বিশ্ববিদ্...
18/07/2025

চীনের অধিক জনসংখ্যা তাদের জন্য আশীর্বাদ, আর আমাদের অধিক জনসংখ্যা আমাদের জন্য বি'ষফোঁড়া।

চীন তাদের দেশে, ১২ বছর বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ রেখে তাদের দেশের ছেলেমেয়েদের কর্মমুখী শিক্ষায় শিক্ষিত করেছে, দেশ থেকে বেকারত্ব দূর করেছে। দেশের ইকোনমি বাড়িয়েছে। বিশ্বের প্রতিটা বাজার নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে। আর আমরা শিক্ষার মান না বাড়িয়েই প্রতিবছর ভূরি ভুরি A+ ধারীর সংখ্যা বাড়িয়েছি। চাকুরির বাজারে অস্থিতিশীলতা ক্রিয়েট করেছি। নবম শ্রেণীর গ্রেডের চাকুরীর জন্য লাখ লাখ উচ্চশিক্ষিত ফাইট দিচ্ছে, আবার একই দিকে একটা পিওনের চাকুরির জন্যেও একটা মাস্টার্স পাশ করা ছেলে হুমড়ি খেয়ে পরছে।। কি ভয়ানক চিত্র। কি ভয়াবহ মিস ম্যানেজমেন্ট।
আমাদের জনসংখ্যাকে আমরা জনশক্তিতে রুপান্তরিত করতে না পারলেও আমাদের আছে, ভুরি ভুরি সভাপতি এবং সহ সভাপতি।। আমাদের চাকুরী দরকার নেই, প্রিয় ভাইয়ের পিছে দাঁড়িয়ে একটা মিছিল দিলেই আমরা আলাদীনের চেরাগ পেয়ে যাই। কি ভয়ানক চিত্র। রাষ্ট্রের জবাবদিহিতা আছে....?? নেই, রাষ্ট্র কখনো চিন্তা করেনি, বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করে বেরিয়ে একটা ছেলে চাকুরী খুঁজতে খুঁজতে জুতার তলা ক্ষয় করে শেষমেশ দেশ ছাড়ে, তারচেয়ে কম যোগ্যতা সম্পন্ন ছেলেমেয়েটাও লবিং করে চাকুরী বাগিয়ে নিয়েছে।। রাস্ট্রপতি স্বর্ণ পদক পাওয়া ছেলেটাও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হতে পারেনি কারণ তার যায়গায় নিয়োগ দেয়া হয়েছে নেতার প্রিয় করমী কে, যে কিনা পড়ার টেবিল ছেড়ে নেতার বাসায় বাজারের ব্যাগ নিয়ে ছুটে যেতো। তার চাইতে কম শিক্ষিত লোককে প্রিয় অভিভাবক ডেকে ডেকে গলা ফাটিয়ে মিছিল দিত। গবেষণা বাদ দিয়ে সেই মেধাবী ছেলেটা প্রিয় নেতার শাশুড়ীর ননদের মেয়ের বান্ধবীর জন্মদিনে উইশ করার জন্য ফেসবুকে ৪,০০০ অক্ষরের এক মহা কাব্যিক তেলতেলে পোস্ট রচনা করতো, ইশ যদি তারপরও প্রিয় অবিভাবকের নজরে আসা যায়। অথচ খবর নিলে জানা যাবে তার বাবা তার পড়াশোনার খরচ চালানোর জন্য গতমাসেই গোয়ালঘর থেকে তাদের পছন্দের গরুটাকে বিক্রি করে ছেলের হাত খরচের জন্য পয়সা পাঠিয়েছিলো।

সমাজ কি বলবে এই ভেবে আমরা ছোট কাজ করা নিয়ে লজ্জিত হই, কিন্তু শিক্ষিত হয়ে একটা অশিক্ষিত লোককে পিও আব্বা (নেতা) বলে সম্বোধন করতে শরম পাই না। আমাদের আত্নসম্মানে লাগে না। কি অদ্ভুত কি বিচিত্র আমরা। আমরা মানসিক ভাবে দরিদ্র। আমরা মানসিক ভাবে গোলাম। আমরা অন্যকে আমাদের মস্তিষ্কের নিয়ন্ত্রণ দেই বলেই এই দাসত্বের শেখল থেকে নিজেদের মুক্ত করতে পারিনি ।।
Collected

এক লোক নিয়মিত ম'দ খায়। মদ খেতে খেতে তার টাকা পয়সা ফুরিয়ে গেলো। কিন্তু লোকটা ম দের নে শা ছাড়তে পারবে না। তাই কম টাকায় বাং...
17/07/2025

এক লোক নিয়মিত ম'দ খায়। মদ খেতে খেতে তার টাকা পয়সা ফুরিয়ে গেলো। কিন্তু লোকটা ম দের নে শা ছাড়তে পারবে না। তাই কম টাকায় বাংলা ম''দের দোকানে গিয়ে বলল "বাংলা দেন।"

বাংলা ম/দ হাতে নিয়ে একটা টেবিলে বসে খাচ্ছিল। একটু পর তার পিনিক চলে এসেছে। এদিকে বাইরে মিছিল হচ্ছে। শ্লোগানে বলছে "জামাত শিবির রাজাকার, এই মুহুর্তে বাংলা ছাড়!"

লোকটা যেহেতু মাতাল ছিল তাই শ্লোগানের পুরো কথা শুনতে পায় নি, শুধু শেষের অংশ 'এই মুহুর্তে বাংলা ছাড়' এটুকু শুনে টেনশনে পড়ে গেলো।

লোকটা বলে উঠল "এদেশে গরিবদের কোনো হক নাই। গরিবরা বাংলা খায়, এখন এই বাংলাও ছেড়ে দিতে হবে। আগেই ভালো ছিল।"

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Raj MN Bokul posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Raj MN Bokul:

Share