Land Survey Zoon

Land Survey Zoon I give on legal topics related to land including digital survey on this page land survey

04/11/2025

BDS জরিপে নকশায় জমি কম হলে আপত্তি দাখিলের প্রতিবেদন কিভাবে প্রস্তুত করবেন।
বি-ডি-এস জরিপের ভূল গুলো কিভাবে সংশোধন করবেন আলোচনা করেছি সে সকল প্রসঙ্গে আলোচনা গুলো আপনাদের অনেক অনেক উপকারে আসবে
#ড্রাপটিংখতিয়ান #ড্রাপ্টিং #নকশায়জমিকমহলে #বিডিএসজরিপেনকশায়ত্রক্রি

31/10/2025

পাশের জমির লোক আপনার চলাচলের রাস্তা বন্ধ করে দিলে করনীয় কি?
#রাস্তা #রাস্তাবিরোধআইন

27/10/2025

ডিপি খতিয়ান জমির কোন ধরনের খতিয়ান - বিস্তারিত
ডিপি (DP) এর পূর্ণরূপ:
সাধারণত ডিপি-এর পূর্ণরূপ ধরা হয় Draft Preparation বা Detailed Preparation। এটি কোনো কোনো ক্ষেত্রে মাঠ পর্চা নামেও পরিচিত।
ডিপি খতিয়ানের বিস্তারিত:
জরিপকালীন নথি: এটি তৈরি করা হয় যখন সরকার কর্তৃক কোনো নতুন ভূমি জরিপ (যেমন: বিএস-BS বা চলমান বাংলাদেশ ডিজিটাল জরিপ-BDS) পরিচালিত হয়। জরিপের সময় মাঠে গিয়ে জমি পরিমাপ ও তথ্য সংগ্রহ করে এই খসড়া বা প্রাথমিক রেকর্ড তৈরি করা হয়।

গুরুত্ব: জমির মালিকানা চূড়ান্তভাবে নিশ্চিত করার জন্য ডিপি খতিয়ান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সিএস (CS), এসএ (SA), আরএস (RS) ইত্যাদি পূর্বের খতিয়ানগুলোর পর সর্বশেষ জরিপে মালিকানা, দাগ (জমির অংশ) এবং অন্যান্য তথ্য হালনাগাদ করে ডিপি খতিয়ানে লিপিবদ্ধ করা হয়।
মৌজার নাম ও নম্বর।
জমির দাগ নম্বর।
জমির পরিমাণ বা আয়তন।
জমির শ্রেণি (যেমন: ভিটি- কৃষি-বাগান ইত্যাদি)।
জমির মালিক/দখলদারের নাম ও ঠিকানা।
খাজনার হার (প্রাথমিকভাবে)।
চূড়ান্তকরণ: ডিপি খতিয়ান হলো চূড়ান্ত খতিয়ান প্রকাশের আগের ধাপ। এই খসড়া প্রকাশের পর জনগণের কাছ থেকে কোনো আপত্তি বা ভুল সংশোধনের আবেদন থাকলে তা গ্রহণ ও যাচাই-বাছাই করা হয়। সকল প্রক্রিয়া শেষে ডিপি খতিয়ানই চূড়ান্তভাবে বিএস বা বিডিএস খতিয়ান হিসেবে প্রকাশিত হয়।

মালিকানার প্রমাণ: বিশেষজ্ঞদের মতে, ডিপি খতিয়ান সংগ্রহে রাখা উচিত। কারণ, এটি জমির সর্বশেষ অবস্থা এবং মালিকানার চূড়ান্ত রেকর্ডের ভিত্তি হিসেবে কাজ করে এবং মালিকানা নিয়ে ভবিষ্যতে কোনো বিরোধ বা মামলা এড়াতে সহায়ক হয়।

সংক্ষেপে বলা যায় ডিপি খতিয়ান হলো কোনো চলমান ভূমি জরিপের সময় প্রস্তুতকৃত একটি খসড়া বা প্রাথমিক রেকর্ড, যা যাচাই-বাছাই ও সংশোধনের পর চূড়ান্ত খতিয়ানে রূপ নেয়।
#ডিপি #ড্রাপ্টিং #খতিয়ান #জমিরখতিয়ান

22/10/2025

নিখোঁজ ব্যক্তি আদালত কর্তৃক মৃত ঘোষিত হওয়ার পর ফিরে এলে অর্থাৎ: সাত বছর পর আদালতের ডিক্রির মাধ্যমে তাঁর সম্পত্তি বণ্টন শুরু হওয়ার পর আইনগতভাবে তাঁর অধিকার সম্পূর্ণভাবে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়। কারণ আদালত তাঁকে প্রকৃতভাবে মৃত ঘোষণা করেননি বরং আইনত মৃত বলে অনুমান (Presumption of Death) করেছিলেন।
এই পরিস্থিতিতে প্রধানত তাঁর ব্যক্তিগত অবস্থা (বিবাহ) এবং সম্পত্তির অধিকার নিয়ে আইনি বিধানগুলো প্রযোজ্য হয়।
আইনগত বিধান
যদি ওয়ারিশগণ মৃত ঘোষণার পর সম্পত্তি বণ্টন না করে থাকেন বা কারো কাছে বিক্রি না করে থাকেন তবে ফিরে আসা ব্যক্তি সহজ প্রক্রিয়ায় সরাসরি তাঁর সম্পত্তি এবং ব্যাংক হিসাবের নিয়ন্ত্রণ ফিরে পাবেন।
যদি ওয়ারিশদের নামে সম্পত্তি নামজারি (মিউটেশন) হয়ে গিয়ে থাকে তবে তিনি আদালতে আবেদন করে সেই নামজারি বাতিল করে সম্পত্তি নিজের নামে ফিরিয়ে নিতে পারবেন
#নিখোঁজ #নিখোজব্যেক্তিরআইনগতবিধান #আদালতেরমাধ্যমেনিখোজব্যেক্তিকেমৃত্যুপ্রমানকরলেআইনগতবিধান #নিখোজব্যেক্তি #হারানোব্যেক্তিফিরেএলে

15/10/2025

মর্গেজ কৃত জমি দখল মোতাবেক রেকর্ড ভুক্ত হলে করণীয়
Gemini
Conversation with Gemini
মর্গেজ কৃত জমি দখল মোতাবেক রেকর্ড ভুক্ত হলে করণীয়

মর্গেজ (বন্ধক) কৃত জমি দখল মোতাবেক রেকর্ডভুক্ত হওয়ার বিষয়টি কোন প্রেক্ষাপটে ঘটেছে তার উপর করণীয় নির্ভর করবে। বাংলাদেশে সাধারণত যে ধরনের পরিস্থিতি দেখা যায় এবং সেক্ষেত্রে যে পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে তা নিচে উল্লেখ করা হলো:

১. যদি আপনি (মর্টগেজর) আপনার জমি বন্ধক দেন এবং বন্ধকগ্রহীতা (মর্টগেজি) সেই জমির দখল মোতাবেক রেকর্ডভুক্ত করে থাকেন: * আইনগত পদক্ষেপ (যদি বন্ধকগ্রহীতার দখল আইনসম্মত না হয়): বাংলাদেশে সাধারণত ভোগ-দখলীয় বন্ধক (Usufructuary Mortgage) দেওয়া হলেও, বন্ধক শেষ হওয়ার পর দখল ফিরিয়ে দেওয়ার নিয়ম রয়েছে। যদি চুক্তির শর্ত অনুযায়ী বা আইনগতভাবে বন্ধকগ্রহীতার দখল না থাকার পরেও তিনি রেকর্ডভুক্ত করে থাকেন, তবে আপনি দেওয়ানি আদালতে মামলা দায়ের করে আপনার স্বত্ব ও দখল পুনরুদ্ধারের জন্য প্রতিকার চাইতে পারেন। * রেকর্ড সংশোধনের আবেদন: যদি রেকর্ডে কোনো ভুল থাকে (যেমন: বন্ধকের শর্তাবলী বা মেয়াদের ভুল উল্লেখ) তবে ভূমি অফিসে বা ক্ষেত্রবিশেষে দেওয়ানি আদালতে 'রেকর্ড সংশোধনের' জন্য আবেদন করতে পারেন। * ঋণ পরিশোধের পর: যদি আপনি ঋণ পরিশোধ করে থাকেন, তবে বন্ধকগ্রহীতার কাছ থেকে বন্ধকী দলিল ও অন্যান্য কাগজপত্র ফেরত নিতে এবং আপনার নামে রেকর্ড সংশোধন করার জন্য সাব-রেজিস্ট্রি অফিস ও ভূমি অফিসে যোগাযোগ করতে হবে। যদি তিনি দখল হস্তান্তর না করেন, তবে দেওয়ানি আদালতে দখল পুনরুদ্ধারের মামলা করতে পারেন।

২. যদি আপনার জমি বন্ধক দেওয়ার পর তৃতীয় কোনো ব্যক্তি অবৈধভাবে দখল করে রেকর্ডভুক্ত করে থাকেন: * অবৈধ দখল উচ্ছেদ ও রেকর্ড সংশোধনের মামলা: এই ক্ষেত্রে আপনার মালিকানা প্রমাণ করে তৃতীয় ব্যক্তির অবৈধ দখল ও রেকর্ড বাতিল করার জন্য আপনাকে দ্রুত দেওয়ানি আদালতে মামলা দায়ের করতে হবে। * ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার আইন, ২০২৩ এর অধীনে প্রতিকার: এই আইনে অবৈধ দখলের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। আপনি নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের কাছেও প্রতিকার চাইতে পারেন।

৩. করণীয় বিষয়গুলির সারসংক্ষেপ: * দলিলপত্র যাচাই: আপনার বন্ধকী দলিল, খতিয়ান, নামজারি ও অন্যান্য কাগজপত্র ভালো করে যাচাই করুন। * আইনজীবীর পরামর্শ: একজন অভিজ্ঞ আইনজীবীর সাথে পরামর্শ করুন। তিনি আপনার নির্দিষ্ট পরিস্থিতি অনুযায়ী সবচেয়ে উপযুক্ত আইনি পরামর্শ দিতে পারবেন। * রেকর্ড সংশোধনের প্রক্রিয়া: ভুল রেকর্ড সংশোধনের জন্য আপনার উপজেলা/ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা বা এসিল্যান্ড (সহকারী কমিশনার, ভূমি) অফিসে আবেদন করতে হতে পারে। * আদালতে মামলা: যদি আপসে বা ভূমি অফিসে সমস্যার সমাধান না হয়, তবে দেওয়ানি আদালতে স্বত্ব ঘোষণার বা দখল পুনরুদ্ধারের মামলা দায়ের করতে হবে।
#পাট্টাদলিল #সম্পত্তিবন্ঠন #খতিয়ানসংশোধন #রেকর্ড #জরিপ #রায়েরপরকরনীয়

13/10/2025

পাট্টা দলিল মূলে জমির মালিকানা অর্জনের ক্ষেত্রে আইনগত ভাবে বিধান কি কথা বলবো সে সকল প্রসঙ্গে
#দলিল #পাট্টাদলিল #সম্পত্তিবন্ঠন #কবুলিয়াতদলিল #রেকর্ডসংশোধন

11/10/2025
10/10/2025
10/10/2025

রেকর্ড সংশোধনের মামলার রায়ের পর আপনার প্রধান করণীয় হলো যত দ্রুত সম্ভব সংশ্লিষ্ট ভূমি অফিসে খতিয়ান সংশোধনের জন্য আবেদন করা। এই প্রক্রিয়াটি সাধারণত নিম্নোক্ত ধাপগুলো অনুসরণ করে সম্পন্ন হয়:

১. প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ
মামলার রায়ের পর আপনার কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র সংগ্রহ করতে হবে:

আবেদনপত্র: সহকারী কমিশনার (ভূমি) বা সেটেলমেন্ট অফিসারের কাছে রেকর্ড সংশোধনের জন্য লিখিত আবেদনপত্র।

মামলার আরজি (আরজির কপি): মামলার মূল আরজি বা আবেদনের সত্যায়িত কপি।

রায়ের সার্টিফাইড কপি (Certified Copy of Judgment and Decree): আদালত থেকে প্রাপ্ত মামলার রায় এবং ডিক্রির (আদেশ) সত্যায়িত কপি। এটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দলিল।

মালিকানার পক্ষে অন্যান্য কাগজ: আপনার মালিকানার সপক্ষে অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র, যেমন:

জমির মূল দলিলের ফটোকপি/সত্যায়িত কপি।

বায়া দলিল (হস্তান্তরের পূর্ববর্তী দলিল)।

পূর্বের খতিয়ানের কপি (যেটিতে ভুল ছিল)।

হালনাগাদ ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধের দাখিলা (খাজনার রশিদ)।

জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি।

আবেদনকারীর ছবি।

২. ভূমি অফিসে আবেদন দাখিল
উপরে উল্লেখিত কাগজপত্রসহ আপনাকে সহকারী কমিশনার (ভূমি) বা উপজেলা ভূমি অফিসে (ক্ষেত্র বিশেষে সেটেলমেন্ট অফিসারের কাছে) আবেদন দাখিল করতে হবে।

আবেদনকারীর কাজ: আবেদনপত্রের সাথে মামলার রায় ও ডিক্রির সার্টিফাইড কপি এবং অন্যান্য সহায়ক দলিলপত্র জমা দিন।

ফি প্রদান: আবেদনের সাথে কোর্ট ফি, নোটিশ জারি ফি এবং পরবর্তীতে রেকর্ড সংশোধন ফি ও খতিয়ান ফি প্রদান করতে হবে।

৩. পরবর্তী প্রক্রিয়া
ভূমি অফিস আপনার আবেদন পাওয়ার পর নিচের কাজগুলো করবে:

যাচাই ও প্রতিবেদন: উপজেলা ভূমি অফিস আপনার আবেদন ও কাগজপত্র যাচাই করবে এবং প্রয়োজন অনুসারে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন ভূমি অফিসের মাধ্যমে প্রতিবেদন চাইবে।

অনুমোদন: সহকারী কমিশনার (ভূমি) সবকিছু যাচাই করে সন্তুষ্ট হলে অথবা সরকারের স্বার্থ জড়িত না থাকলে, রেকর্ড সংশোধনের জন্য অনুমোদন দেন (ক্ষেত্র বিশেষে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) বরাবর মতামত পাঠাতে পারেন)।

খতিয়ান সংশোধন: অনুমোদন পাওয়ার পর ইউনিয়ন ভূমি অফিস বা উপজেলা ভূমি অফিসে আপনার পুরাতন রেকর্ডটি সংশোধন করে নতুন সংশোধিত খতিয়ান প্রস্তুত করা হবে।

খতিয়ান সরবরাহ: সংশোধিত খতিয়ানের কপি প্রস্তুত হলে তাতে স্বাক্ষর প্রদান করে আবেদনকারীকে সরবরাহ করা হবে। এক কপি জেলা রেকর্ড রুম ও এক কপি ইউনিয়ন ভূমি অফিসে সংরক্ষণের জন্য পাঠানো হবে।

এই প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হতে সাধারণত ৪৫ দিন সময় লাগতে পারে। রেকর্ড সংশোধনের কাজটি সম্পন্ন হলে আপনার জমির মালিকানা সরকারি রেকর্ডে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিষ্ঠিত হবে।

গুরুত্বপূর্ণ নোট: রেকর্ড সংশোধনের মামলার রায়ের পরও যদি কোনো পক্ষ আপিল করে থাকে, তবে সেই আপিলের চূড়ান্ত নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত রেকর্ড সংশোধনের প্রক্রিয়াটি স্থগিত থাকতে পারে। তাই রায়ের চূড়ান্ত এবং কার্যকর হওয়া নিশ্চিত করে তবেই সংশোধনের জন্য আবেদন করা উচিত।
#রেকর্ড #রেকর্ডসংশোধন #জমিজমা #সম্পত্তিবন্ঠন #মামলাররায় #রায়েরপরকরনীয়

09/10/2025

রেকর্ড সংশোধনের প্রক্রিয়াটি সাধারণত দুই ধরনের ভুলের ওপর নির্ভর করে এবং এর জন্য বিভিন্ন আইনি উপায় অবলম্বন করা যেতে পারে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এই আলোচনা জমির রেকর্ড বা খতিয়ান সংশোধন প্রসঙ্গে প্রযোজ্য।

১. করণিক ভুল (Clerical Mistake) সংশোধন
যদি রেকর্ডে শুধুমাত্র নামের বানান, অংশ বসানোর হিসেবে ভুল, দাগ সূচিতে ভুল, বা ছাপার ভুল থাকে, যা শুধুমাত্র করণিক ত্রুটি (Clerical Mistake), তবে এটি সাধারণত সহকারী কমিশনার (ভূমি) বা এসি ল্যান্ড অফিসে আবেদন করে সংশোধন করা যায়।

কর্তৃপক্ষ: সহকারী কমিশনার (ভূমি) (এসিল্যান্ড)

আইনগত ভিত্তি: স্টেট অ্যাকুইজিশন অ্যান্ড টেন্যান্সি অ্যাক্ট, ১৯৫০ (State Acquisition and Tenancy Act, 1950)-এর ৪৩ ধারা এবং প্রজাস্বত্ত্ব বিধিমালা, ১৯৫৫ (Riotwari Rules, 1955)-এর বিধি ২৩-এর উপবিধি (৩) অনুযায়ী।

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র (সাধারণত):

আবেদনপত্র (কোর্ট ফি সহ)।

আবেদনকারীর ছবি।

জমির মালিকানার সকল দলিলপত্র (যেমন মূল দলিলের সার্টিফাইড কপি, বায়া দলিল, পূর্বের খতিয়ানের কপি)।

ভুল রেকর্ডের কপি।

জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি।

ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধের দাখিলা।

ওয়ারিশান সনদপত্র (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)।
#সম্পত্তিবন্ঠন #রেকর্ড #রেকর্ডসংশোধন #জমিজমা #সম্পত্তিহতেবঞ্চিত

08/10/2025

মায়ের মৃত্যুর পরে সম্পত্তি হতে মামারা ভাগ্নিদের বঞ্চিত করলে করনীয় কি

মায়ের মৃত্যুর পরে সম্পত্তি হতে মামারা ভাগ্নিদের বঞ্চিত করলে করনীয় কি
মায়ের মৃত্যুর পর তাঁর রেখে যাওয়া সম্পত্তি থেকে ভাগ্নিদের বঞ্চিত করার চেষ্টা করা হলে আইনিভাবে কিছু পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে। বাংলাদেশে উত্তরাধিকার আইন (প্রধানত মুসলিম ফারায়েজ আইন) অনুযায়ী, মেয়েরা (যা এখানে ভাগ্নিদের মা) এবং মায়ের ভাইদের (ভাগ্নিদের মামারা) উভয়েরই মৃত মায়ের সম্পত্তিতে সুনির্দিষ্ট অধিকার রয়েছে।

এখানে কী করণীয় এবং আইনি অধিকারগুলি সম্পর্কে একটি নির্দেশনা দেওয়া হলো:

১. আইনি অধিকার নিশ্চিত করুন
প্রথমেই আপনার মায়ের সম্পত্তিতে ভাগ্নিদের (অর্থাৎ মায়ের মেয়েদের) এবং মামাদের (মায়ের ভাইদের) অংশ কতটুকু তা জানা জরুরি। আপনি কোন ধর্মের অনুসারী তা স্পষ্ট না করলেও, ধরে নেওয়া যায় আপনারা মুসলিম। মুসলিম উত্তরাধিকার আইন (ফারায়েজ) অনুযায়ী সম্পত্তির ভাগ নিম্নরূপ হতে পারে:

কন্যা/মেয়েদের অধিকার (ভাগ্নিদের মা):
যদি মৃত মায়ের কোনো ছেলে সন্তান না থাকে, তবে মেয়েরা (আপনারা):

একমাত্র মেয়ে হলে: মোট সম্পত্তির
2
1

(অর্ধেক) অংশ পাবেন।

একাধিক মেয়ে হলে: মেয়েরা সবাই মিলে মোট সম্পত্তির
3
2

(দুই-তৃতীয়াংশ) অংশ পাবেন।

যদি মৃত মায়ের ছেলে ও মেয়ে উভয়ই থাকে, তবে:

ছেলে ও মেয়েরা ২:১ অনুপাতে সম্পত্তি পাবেন। অর্থাৎ, মেয়েরা ছেলের অর্ধেক অংশ পাবেন।

মামাদের অধিকার (মৃতের ভাই):
মৃতের ভাই (মামারা) হলেন অবশিষ্টভোগী (Residuaries) উত্তরাধিকারী।

মেয়ে বা মেয়েরা তাদের নির্দিষ্ট অংশ (যেমন
2
1

বা
3
2

) নেওয়ার পর অবশিষ্ট যে সম্পত্তি থাকে, তা মামারা (মৃতের ভাই) পাবেন।

যদি কোনো ছেলে না থাকে, তবে মেয়েরা তাদের অংশ নেওয়ার পর বাকি অংশ মামারা পাবেন।

যদি মৃত মায়ের কোনো ছেলে সন্তান থাকে, তবে মামারা কোনো সম্পত্তি পান না, কারণ ছেলে সন্তান থাকলে তাঁরা সম্পূর্ণ সম্পত্তি অবশিষ্টভোগী হিসেবে লাভ করেন।

২. প্রতিকারের জন্য করণীয় পদক্ষেপ
যদি মামারা আইন অনুযায়ী প্রাপ্য অংশ দিতে অস্বীকার করেন বা ভাগ্নিদের বঞ্চিত করতে চান, তবে নিম্নলিখিত আইনি পদক্ষেপগুলি নেওয়া আবশ্যক:

ক. প্রথমে সমঝোতার চেষ্টা (উত্তরাধিকার সনদ)
১. উত্তরাধিকার (ওয়ারিশ) সনদ সংগ্রহ:
মায়ের মৃত্যুর পর স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ/পৌরসভা/সিটি কর্পোরেশন থেকে উত্তরাধিকার সনদ (ওয়ারিশান সার্টিফিকেট) সংগ্রহ করুন। এই সনদে সকল বৈধ উত্তরাধিকারীর নাম এবং তাদের সম্পর্ক উল্লেখ থাকবে। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রাথমিক দলিল।

২. আইনজীবী নিয়োগ:
মুসলিম উত্তরাধিকার (ফারায়েজ) আইন সম্পর্কে অভিজ্ঞ একজন আইনজীবীর সাথে পরামর্শ করুন। তিনি সঠিকভাবে সম্পত্তির হিসেব করে দিতে পারবেন এবং পরবর্তী আইনি
#সম্পত্তিবন্ঠন #সম্পত্তিহতেবঞ্চিত #জমিজমা

Address

Rupgong/narayongong-
Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Land Survey Zoon posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category