Freelancer Sabbu

Freelancer Sabbu I'm Sabbir Ahmed Preyash, and I'm a
Professional Digital Marketer.
(1)

ফেসবুক id ব্লু ভেরিফাই করতে আমাকে ইনবক্স করুন! ✅Facebook, Instragram id Meta Blue Verified✅✂️যে কোন ফেসবুক আইডি ব্লু ভের...
29/09/2024

ফেসবুক id ব্লু ভেরিফাই করতে আমাকে ইনবক্স করুন! ✅
Facebook, Instragram id Meta Blue Verified✅

✂️যে কোন ফেসবুক আইডি ব্লু ভেরিফাই করতে চাইলে ইনবক্সে মেসেজ দিন! কম প্রাইজে ভেরিফাই করে দেওয়া হবে✔️ কোন ডকুমেন্ট না থাকলেও id ভেরিফাই করে দেওয়া যাবে ✅✌️

- পাসপোর্ট, স্মার্টকার্ড, ড্রাইভিং লাইসেন্স, ভোটার আইডি কার্ড থাকলে, বা না থাকলে কার্ড বানিয়ে ব্লু ভেরিফাই করে দেওয়া যাবে যে কোন নামে..!✅🇧🇩
Whatsapp Number - 01723-021479 📞

যেভাবে আপনার মস্তিস্ককে আরো স্মার্ট বানাবেন।  ১। কাজের ক্ষেত্রে আপনার বিপরীত হাতটাকেও মাঝে মাঝে ব্যবহার করুন। যেমন আপনি ...
11/07/2024

যেভাবে আপনার মস্তিস্ককে আরো স্মার্ট বানাবেন।
১। কাজের ক্ষেত্রে আপনার বিপরীত হাতটাকেও মাঝে মাঝে ব্যবহার করুন। যেমন আপনি যদি কাজ করার জন্য সবসময় ডান হাত ব্যবহার করেন তবে মাঝে মাঝে বাম হাত ব্যবহার করুন। আবার আপনি যদি নিয়মিত কাজের জন্য বাম হাত ব্যবহার করেন তবে মাঝে মাঝে ডান হাত ব্যবহার করুন। আপনি বিপরীত হাতে দাঁত ব্রাশ, বা কাগজে কিছু লাইন লিখতে পারেন।
২। নতুন নতুন কিছু পড়ার অভ্যাস করুন।
৩। প্রোগ্রামিং আপনার মস্তিষ্ক এর একটি গ্রে স্তরকে বৃদ্ধি করতে পারে। ফলে আপনার মস্তিষ্ক থাকবে তীক্ষ্ণ ও আপনার মন থাকবে সচল। জাভা, পাইথন এইসব প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ দিয়ে দিয়ে প্রাথমিকভাবে শুরু করতে পারেন।
৪। আপনার শরীর গঠনের জন্য একটা পরিকল্পনা করেন। ভালো মন সুগঠিত শরীরে বসবাস করে।
৫। টেড টক( TEDTalk) শুনতে ও দেখতে পারেন। এটা আপনাকে চিন্তা করার নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে।
৬। রুবিকস কিউব সমাধান করার চেষ্টা করুন এটি আপনার মস্তিষ্ক এর নিউরন কে সজাগ করবে এবং আপনার মস্তিষ্ককের চিন্তাশক্তিকে বহুগুনে বৃদ্ধি করবে।
৭। পরিমাণ মতো কফি পান করুন কিন্তু বেশি পরিমাণ গ্রহণ করবেন না।
৮। দাবা কিংবা দাবার মতো অন্যান্য কোন মস্তিষ্ক বিষয়ক খেলা খেলতে পারেন।
৯। আপনার সকালের নাস্তার মাঝে সবুজ শাকসবজি, শুকনা ফলমূল, ডিম এগুলো গ্রহণ করুন। রাতে দুধ গ্রহণ করুন। আপনার নিয়মিত খাবারের মাঝে ওমেগা ৩, মাছ, নারিকেল, ও জলপাই রাখুন।
১০। প্রতিদিন ৮ গ্লাস এর মতো পানি পান করুন। কিন্তু অতিরিক্ত পানি পান করবেন না। অনেকেই বেশি পরিমাণ পানি পান করাকে ভালো মনে করে কিন্তু একটি ভুল ধারণা।
১১। প্রতিদিন কমপক্ষে ৬ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমান।

সৃজনশীলতা কাকে বলে? কত প্রকার ও কি কি?সৃজনশীলতা ব্যাপারটা কেমন?জীবননান্দ দাস বলেছেন, সকলেই কবি নয় কেউ কেউ কবি। অনেকে মনে...
06/05/2024

সৃজনশীলতা কাকে বলে? কত প্রকার ও কি কি?সৃজনশীলতা ব্যাপারটা কেমন?
জীবননান্দ দাস বলেছেন, সকলেই কবি নয় কেউ কেউ কবি। অনেকে মনে করেন সৃজনশীলতা প্রাকৃতিক এটা অর্জন করা যায়না। কিন্তু আধুনিক যুগে বিভন্ন প্রশিক্ষণ, সফট স্কিল এবং মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তনসহ সৃজনশীলতার মতো ব্যাপারে ব্যক্তি ও গোষ্টির উন্নয়ন সম্ভব। তবে তার আগে আমাদের জেনে নেয়া উচিত সৃজনশীলতা কি সেটা কত প্রকার?
সৃজনশীলনা বা ক্রিয়েটিভিটি কি?
কোনো মানুষের নিজস্ব চিন্তাভাবনার আলোকে কোনোকিছু নতুন করে তৈরী করাকে এবং কোনো বিষয়কে নতুনভাবে উপস্থাপন করার চিন্তাকে সৃজনশীলতাতা বলে। সৃজনশীলতার আরেকনাম সৃষ্টিশীলতা। গল্প, কবিতা ও উপন্যাস, ডিজাইন করা, ও এনিমেশন। এগুলো একধরনের সৃজনশীলতা। আমেরিকা আবিষ্কার, সোনার খনি আবিষ্কার অন্য ধরনের সৃজনশীলতা। টেলিফোন আবিষ্কার, রক্তের গ্রæপ নির্ণয় পদ্ধতি উদ্ভাবনও সৃজনশীলতা।
যিনি সৃজনশীলতাতা চর্চা করেন বা সৃস্টিশীল হোন বা নতুন কিছু উপহার দেন তিনিই সৃজনশীল। এই সৃজনশীল বা সৃজনশীলতা কয়েক প্রকার হতে পারে।
উদ্ভাবনী সৃজনশীলতা:(Invention)
নতুন কিছু তৈরী করাই হলো উদ্ভাবন। যারা উদ্ভাবন করেন তারা উদ্ভাবনী সৃজনশীল। মানুষের প্রয়োজনের সাথে উদ্ভাবনী শক্তির এক সমন্বয় হলো উদ্ভাবনী সৃজনশীলতা। টমাস আলভা এডিসন চলচ্চিত্র আবিষ্কার করেন। এধরনের সৃজনশীলতা প্রথমে তৈরী হয় পরে মানুষের প্রয়োজনে এসবের অনুরুপী বা কপি তৈরী হয়। তবে কোনো ক্ষেত্রে এগুলোর উন্নত সংস্করণও সৃজনশীলতাতা হয় যেমন। যেমন আমরা দেখতে পাই টমাস আলভা এডিসনের সে সিনেমার নানা পরিবর্তন এবং আমাদের হাতে থাকা মুঠোফোনের নানা পরিবর্তন ও উন্নয়ন।
কারিগরি সৃজনশীলতা: (Crafts)
কারিগরি জ্ঞান ও কাজে উৎকর্ষতার মাধ্যমে শিল্প সুষ্টি করা হলো কারিগরি সৃজনশীলতাতা। কারিগরি জ্ঞান মানুষের শিল্পমাধ্যমকে নতুন মাত্রা দিয়ে থাকে। কারিগরি বিষয় সমূহ নতুন ভাবনা আনার জন্য সৃজনশীল মনন এর প্রযোজন হয়। কারিগরি সৃজনশীলতা মানুষের প্রয়োজনে বিকশিত হয় এবং সারসরি মানুষের জীবনকে আকৃষ্ট করে। যেমন কার্পেন্টার, হস্তশিল্প, কম্পিউটারের নতুন নতুন প্রোগ্রাম ইত্যাদি।
সংযোগকারী সৃজনশীলতা: (Connecting)
এ ধরনের সৃজনশীলতাতা আমাদের দৃষ্টি এড়িয়ে যায়। যারা এই নতুন চিন্তা করেন তারা সমাজে পরিবর্তন এনে দেন চিন্তার দ্বারা এবং মানুষের অভ্যাস ও কাজে পরিবর্তন ঘটান। এ ধরনের আদর্শিক সৃজনশীলতাতার মাধ্যমে নতুন রীতি চালু করার নাম সংযোগকারী সৃজনশীলতাতা। এর দ্বারা আগের ও পরের আচরনের মধ্যে একটা সংযোগ স্থাপিত হয়। যেমন, রাজা রাম মোহন রায় ও ঈশ্বর চন্দ্র বিদ্যাসাগর ও বেগম রোকেয়া সমাজ পরিবর্তনে কাজ করেছেন।
তত্বাবোধিনী সৃজনশীলতা: (Curator)
এটা বিশাল ব্যাপার যে, কারো একটা আবিষ্কার বা উদ্ভাবন মানুষের আচরণ বা অভ্যাসকে শুধু পরিবর্তন নয় নিয়ন্ত্রণ করেন। তাদের উদ্ভাবন এর মাধ্যমে তারা কিছু বিষয়ের উপর তাদের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করে যেমন তাদের তত্বাবধানেই সবকিছু চলছে। এটা ততক্ষণ পর্যন্ত চলতে থাকে যতক্ষন পর্যন্ত আরেকজন তত্বাবোধক বা নিয়ন্ত্রক সৃজনশীল মানুষ প্রভাবশালী কোনো কিছু পেশ না করছেন। কিছু কিছু লোকই কেবল এই বড়কিছু আনতে পারেন যেমন স্টিভ জবস, বিল গেটস প্রমূখ।
বিশ্লেষনী সৃজনশীলতা: (Critic)
এ ধরনের সৃজনশীলতাই আমাদের দেশে আমরা সৃজনশীলতাতা হিসেবে গন্য করি। এসবের প্রভাব সমাজে কতটা পড়ে সেটা মূল্যায়ন করা কঠিন। গান, কবিতা, গল্প, চিত্র, নকশা এসবই হলো বিশ্লেষণী সৃজনশীলতা। এগুলোতে সৃজনকারীর নিজ¯ স্বাধীন চিন্তা প্রতিফলিত হয়।
বর্তমান সৃজনশীল শিক্ষা ব্যবস্থার আমি সত্যিকার সৃজনশীল শিক্ষার কথা বলছি। যার অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো, শিক্ষা হতে হবে প্রয়োগ বা বাস্তব ধর্মী। শিক্ষা জীবনমুখী হবে এবং প্রাত্যহীক সার্বজনীন বাস্তবতার চাহিদা পূরণে কাজ করতে পারবে। আর শিক্ষার্থীরা তাদের ব্যক্তিজীবনের নানাবিধ ক্ষেত্রে থেকে সেই জীবমুখী জ্ঞানের প্রয়োগ ঘটাবে।
যদিও বাস্তবকা একেবারে ভিন্ন। একেতো পাঠক্রম বা সিলেবাস সময়উপযোগী নয় তারউপর সৃজনশীল পদ্ধতিও অগোছালো আর তার ব্যবহার হচ্ছে ভুলভাবে। তাই আজকাল সিলেবাসের বাইরের পাঠক্রম গুরুত্বপূর্ণ হয়ে পড়েছে।
সূত্র: বই- ক্রিয়েটিভ মার্কেটিং, লেখক: জাহাঙ্গীর আলম শোভন

ছেলেটি যখন জন্মগ্রহণ করে, তখনও তার বাবা মায়ের বিয়ে হয়নি। তাই বাবা মায়ের সাথে থাকার সৌভাগ্য হয়নি তার জীবনে। দত্তক হয়ে বেড়...
27/03/2024

ছেলেটি যখন জন্মগ্রহণ করে, তখনও তার বাবা মায়ের বিয়ে হয়নি। তাই বাবা মায়ের সাথে থাকার সৌভাগ্য হয়নি তার জীবনে। দত্তক হয়ে বেড়ে উঠে অন্য পরিবারে... অন্যের সন্তান পরিচয়ে।
পরবর্তীতে অবশ্য তার বাবা মায়ের বিয়ে হয় এবং ঐ পরিবারে তার একটি বোন জন্ম নেয়। কিন্তু ফিরে যাওয়া হয়নি।
হাইস্কুলে থাকাকালীন সময়েই হিউলেট-প্যাকার্ড কোম্পানির লেকচারগুলোতে অংশগ্রহণ করতো। সেখানে সে কর্মচারী হিসেবে কাজ করতো। হাইস্কুল শেষ করে রিড কলেজে ভর্তিও হয়েছিলো। কিন্তু, অবশেষে মাত্র ছয় মাসের মাথায় লেখাপড়া ছেড়ে দিতে হয়।
হ্যাঁ... আমি আবারও বলছি, সে বিশ্ববিদ্যালয়ের লেখাপড়া শেষ করতে পারেনি। কারন, বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার খরচ যোগাতে তার নিম্নবিত্ত বাবা মায়ের জমানো সব টাকা শেষ হয়ে যাচ্ছিলো।
বিশ্ববিদ্যালয়ে না পড়লেও বন্ধুদের সাথে থাকতো। তার থাকার কোন রুম ছিলো না। বন্ধুদের রুমের ফ্লোরে ঘুমাতো। মানুষের খাওয়া কোকের খালি বোতল বিক্রি করে দৈনিক পাঁচ সেন্ট করে কামাই করতো। সেটা দিয়ে নিজের খাবার কিনতো। প্রতি রবিবার একবেলা ভালো খাওয়ার জন্য সাত মাইল হেঁটে যেতো হরেকৃষ্ণ মন্দিরে।
তার এই দুর্বিষহ জীবনের মধ্যে তার সম্বল বলে ছিলো শুধু তার স্বপ্ন। সেই স্বপ্নের উপর ভর করেই ১৯৭৬ সালে তার বাসার গ্যারেজে বন্ধু ওজনেক এর সাথে শুরু করে তার প্রথম কোম্পানি "অ্যাপল"।
ইয়েসসস.... হি ইজ দ্যা গ্রেট ম্যান "স্টিভ জবস"। বিশ্ববিখ্যাত "অ্যাপল" কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা।
আর পিছু ফিরে তাকাতে হয়নি। ১৯৮৪ সালে বাজারে ছাড়েন ম্যাক কম্পিউটার। তারপর একের পর এক জন্ম দিতে থাকেন পুরো বিশ্বকে অবাক করে দেওয়া সব প্রযুক্তিগত পন্য... আইপড... আইফোন... আইপ্যাড...অ্যাপল ট্যাব... ল্যাপটপ...
অক্টোবর ২০১১ পর্যন্ত ৩৪২ টি আবিষ্কারের কপিরাইট সত্ত্বা রয়েছে স্টিভ জবস এর নামে। প্রতিষ্ঠা করেছেন "পিক্সার" ও "নেক্সট" এর মতো বিশ্বের সফলতম কোম্পানি।
তার সফলতা সম্পর্কে শুধু একটা কথাই বলেন--
যে কাজটি তুমি করবে, তা সম্পর্কে তোমার ধারণায় থাকবে- এটা একটা অসাধারণ কাজ। আর কোনো কাজ তখনই অসাধারণ মনে হবে, যখন তুমি তোমার কাজটিকে ভালোবাসবে।’
আমরা স্টিভ জবস হতে পারিনা, কারন আমরা ক্লাসে যাই বিরক্তি নিয়ে, অফিসে যাই ঝিমানি নিয়ে, ব্যবসায় বসি খিটখিটে মেজাজ নিয়ে। বিশ্বাস করেন আর নাই করেন, আপনি যত ছোট কাজই করেন, সেই কাজে ততদিন সফলতা আসবে না, যতদিন পর্যন্ত আপনি ঐ কাজটাকে ভালোবাসতে পারবেন না।
আজ ২৪ শে ফেব্রুয়ারি স্টিভ জবস এর জন্মদিন। বিশ্বকে অবাক করে দেওয়া এই সফলতম মানুষটি ২০১১ সালের ৫ অক্টোবর মাত্র ৫৬ বছর বয়সে দুরারোগ্য ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মারা যান।
আজ সফলতার অন্যতম নিদর্শন এই মানুষটির জন্মদিনে তার সম্মানে তার সংক্ষিপ্ত জীবনীটা আমার টাইমলাইনে রেখে দিলাম। সফল হতে হলে সফল মানুষদের জীবন এভাবে চোখের সামনে রাখতে হয়, অন্তরে গেঁথে রাখতে হয়....

অনলাইন ব্যবসায় আপনি নতুন?কিভাবে কি করবেন ভেবে পাচ্ছেন না?বুস্ট করছেন কিন্তু কাঙ্ক্ষিত ফলাফল পাচ্ছেন না?তাহলে এই পোস্ট টি...
23/03/2024

অনলাইন ব্যবসায় আপনি নতুন?
কিভাবে কি করবেন ভেবে পাচ্ছেন না?
বুস্ট করছেন কিন্তু কাঙ্ক্ষিত ফলাফল পাচ্ছেন না?
তাহলে এই পোস্ট টি আপনার জন্যই।

অনলাইন ব্যবসা কিভাবে করবেন!
পেইজের লোগো ডিজাইন থেকে শুরু করে সব রকম সাহায্য পাবেন ইনশাআল্লাহ 🤗
যেকোনো তথ্য জানতে সরাসরি ইনবক্সে নক দিন,

WhatsApp: 01723-021479

পলিটিক্যাল সাইন্সে অনার্স মাস্টার্স শেষ করে চাকরির জন্য চেষ্টা করছে।আর বসে না থেকে নিজের উদ্যোগে খুলে ফেলেছে একটি দোকান।...
22/03/2024

পলিটিক্যাল সাইন্সে অনার্স মাস্টার্স শেষ করে চাকরির জন্য চেষ্টা করছে।আর বসে না থেকে নিজের উদ্যোগে খুলে ফেলেছে একটি দোকান।
ভাইয়ের দোকান কাঠাল বাগান বাজার ঢাকা কান্চন টাওয়ারের নিচে।

চাকরি হয়নি তাতে কি হয়েছে, তিনি এখন নিজেই একজন উদ্যোক্তা
নাম তার শাহিন আলম। সে এখন একটা চায়ের দোকান চালায়। খুব যত্ন করে নিজের হাতে চা বানিয়ে খাওয়ান তিনি।
তার দোকানের সবচেয়ে আকর্ষণীয় জিনিসটা হচ্ছে সে একটা লাল ঝুড়িতে লিখে রেখেছেন -

" টাকা নেই ভাববেন না এই ঝুড়ি থেকে একটা রুটি খান ফ্রি"

কি সুন্দর একটা বাক্য তাই না 😊
নেই কোন অহংকার নেই কোনো লজ্জা
শাহীন ভাইয়ের আছে শুধু বুক ভরা ভালোবাসা ❣️

স্যালুট জানাই শাহিন ভাইকে ❣️
আল্লাহ তায়ালা যেন তার ব্যবসায় আরও শ্রীবৃদ্ধি করেন।

অন্য বিজনেস পেজে কমেন্ট করে নিজের পেজের রিচ বাড়িয়ে নিন। আমরা অনেকেই গ্রুপ নিয়ে অনেক বেশী সিরিয়াস। এটা খুব ভালো। গ্রুপে এ...
22/03/2024

অন্য বিজনেস পেজে কমেন্ট করে নিজের পেজের রিচ বাড়িয়ে নিন।
আমরা অনেকেই গ্রুপ নিয়ে অনেক বেশী সিরিয়াস। এটা খুব ভালো। গ্রুপে এক্টিভ থাকলে বেশী মেম্বারদের নজরে পড়ার সম্ভাবনা থাকে, যেটা পেজে খুব কম থাকে।
তবে পেজ কে একেবারে অবহেলা করা যাবে না।
কাল দেলোয়ার ভাই খুব ভালো একটা বলছিলেন। পেজ হল আপনার প্রমোশনের বা প্রচারনার জায়গা। পেজে এসেই কিন্তু মানুষ আপনার ব্যবসা সম্পর্কে একটা স্বচ্ছ ধারনা পাবে। তাই পেজকে বাদ দেয়া যাবে না।
আমরা অনেকেই হয় তো এই ফিচার টা ব্যবহার করি না, যেখানে আমাদের নিজেদের বিজনেস পেজ থেকে অন্য পেজে আমরা কমেন্ট করে একটা ভালো সম্পর্ক করতে পারি। অন্য পেজ দের সাথে কিন্তু খুব ভালো একটা সম্পর্ক করে ফেলা যায়।
সবার আগে আপনাকে পেজের এডমিন হতে হবে।
অন্য পেজে কমেন্ট এর মাধ্যমে আপনার ব্রান্ডিং বাড়তে খুব সহায়তা হবে।
অন্য পেজে কমেন্ট করলে ফ্রিতে আপনার ব্যবসার প্রচারণা কিন্তু হয়ে যাচ্ছে। ভেবে দেখবেন এটা। তবে কমেন্ট করতে হবে ভালো ভাবে, একদম গঠনমূলক। একটা বিষয়ে জেনে নিয়ে তারপর সেভাবেই কমেন্ট করবেন। ধন্যবাদ, খুব ভালো, এই গুলি কমেন্ট করলে হবে না।
কমেন্ট করবেন এমন ভাবে, যাতে মানুষের নজর কাড়ে। অন্য পেজের এডমিন রা যাতে আপনার সাথে সম্পর্ক করতে উৎসাহ পায়। কারন তারাও চাইবে আপনি তাদের পেজে সময় দেন। বিনিময়ে তারাও আপনার পেজে কমেন্ট করবে। ঠিক যে কাজ টা আমরা এখন একে অপরের গ্রুপে করে যাচ্ছি।
কোন ধরনের পেজে কমেন্ট করব?
আপনার ব্যবসার সাথে সম্পর্কিত যে কোন পেজে কমেন্ট করতে পারেন।
এছাড়া যে ধরনের কনটেন্ট আপনি আপনার পেজে শেয়ার করতে পছন্দ করেন, সেই ধরনের পোস্ট যদি কোন পেজ শেয়ার করে, তাদের পেজে কমেন্ট করতে পারেন।
আপনার ব্যবসার কোন বিষয় নিয়ে তথ্যবহুল কোন কনটেন্ট পাবলিশ করে, এমন যে কোন পেজে কমেন্ট করতে পারেন।

কিছুক্ষণ আগে একটা কোম্পানির অ্যাডে ক্লিক করলাম, মিনিটের মধ্যে সে কোম্পানি সম্পর্কিত আরো পেইজের অ্যাড আসছে আমার নিজফিডে। ...
22/03/2024

কিছুক্ষণ আগে একটা কোম্পানির অ্যাডে ক্লিক করলাম, মিনিটের মধ্যে সে কোম্পানি সম্পর্কিত আরো পেইজের অ্যাড আসছে আমার নিজফিডে। তার মানে ফেসবুকের অলগারিদম ঠিক মতই কাজ করছে, আমি একটা প্রোডাক্ট অথবা সার্ভিসে আগ্রহ প্রকাশ করাতে সম্পর্কিত আরো অ্যাড আমি দেখতে পাচ্ছি।

তাহলে রিচ নাই, সেল নাই, ম্যাসেজ নাই ইত্যাদি ইত্যাদি কেন? ধরেন আপনি জামা বিক্রি করেন, কেউ আপনার অ্যাডে না অন্য কোন জামার অ্যাডে ক্লিক করলে সম্ভাবনা থাকে আপনার অ্যাডও সেই ইউজারের নিউজফিডে দেখানোর।

এখানেই আপনাকে কাজ করতে হবে, অ্যাডের রেজাল্ট খেয়াল করলে দেখতে পাবেন রিচ হচ্ছে, কিন্তু ম্যসেজ নেই, অথবা কনভার্শন। ৪ হাজার ৫ হাজার রিচে ২০-২৫ টা ম্যসেজ। কেন? এতো কম কেন? কারন অডিয়েন্স আপনার অ্যাড দেখছে কিন্তু আগ্রহ পাচ্ছে না, স্কিপ করে চলে যাচ্ছে। আগ্রহ না পাওয়ার পিছনে মূল কারন৷

-ছবি অথবা ভিডিওর মান ভালো না
-ক্যাপশন দিয়ে অডিয়েন্সকে আকৃষ্ট করা যায় নি
-আপনার পেইজের মান ভালো না, কাভার ফটো লোগো
-পোস্টে যদি প্রমোশনাল ব্যানার দিয়ে থাকেন সেটার মান ভালো না
-পেইজে বিজনেস সম্পর্কে বিস্তারিত বলা নেই।

কোন একজন ইউজার যখন কোন নির্দিষ্ট ক্যাটাগরির পেইজের অ্যাডে ক্লিক করে তখন ফেইসবুকের অলগারিদম স্বাভাবিকভাবেই তাকে আরো অপশন দেয়, বিভিন্ন পেইজ দেখে সিদ্ধান্ত নেয়ার জন্য, এখন সেই অপশনের তালিকায় আপনার পেইজের নাম আসাটা জরুরি সে জন্য দরকার সব কিছুর ভালো মান। আবারো বলছি ভালো মান।

ফেসবুক কনটেন্টের রিচ-এনগেজমেন্ট বাড়াতে মেটার গাইডলাইনফেসবুকে কনটেন্ট তৈরি বেশ পরিশ্রমের কাজ। কিন্তু এত পরিশ্রমের ফলেও য...
19/03/2024

ফেসবুক কনটেন্টের রিচ-এনগেজমেন্ট বাড়াতে মেটার গাইডলাইন

ফেসবুকে কনটেন্ট তৈরি বেশ পরিশ্রমের কাজ। কিন্তু এত পরিশ্রমের ফলেও যদি সেই কনটেন্ট প্রত্যাশিত সাড়া না পায়, তাহলে হতাশ হওয়াই স্বাভাবিক। তাই ফেসবুকে আপনার কনটেন্টের রিচ এবং এনগেজমেন্ট বাড়ানোর জন্য প্রয়োজন কনটেন্ট অপ্টিমাইজেশন।

ক্রিয়েটর স্টুডিওর মধ্যে আপনি পেয়ে যাবেন কনটেন্ট অপ্টিমাইজেশনের দারুন কিছু টুল। আপনার পেজ এবং কন্টেন্টের সার্বিক উন্নয়নের জন্য সবচেয়ে কার্যকরী জায়গা হচ্ছে এই ক্রিয়েটর স্টুডিও। এর বিভিন্ন টুল এবং নির্দেশিকা আপনাকে আপনার নির্দিষ্ট লক্ষ্য অর্জনে সহায়তা করবে।

আপনার কনটেন্ট তৈরির পেছনে করা কঠোর পরিশ্রম যেন বিফলে না যায়, সেজন্যে চলুন দেখে নেওয়া যাক কয়েকটি কৌশল সম্পর্কে। যেগুলো আপনার কন্টেটের রিচ এবং এনগেজমেন্ট বাড়িয়ে সেগুলোকে পৌঁছে দিবে আরও বিস্তৃত সংখ্যক দর্শকের নিকট।

স্মার্ট ক্রপ এবং স্মার্ট প্রিভিউ
ফেসবুক ফিডের ছবি বা ভিডিও কনটেন্ট ১:১ এবং ৪:৫ অনুপাতের হয়ে থাকে। এ ক্ষেত্রে, রিলসের অনুপাত ৯:১৬। আমরা এখানে, রিলস ব্যতীত বাকি ভিডিও নিয়ে কথা বলবো।

আমরা ক্যামেরায় ল্যান্ডস্কেপে বা অনুভূমিকভাবে ভিডিও করলে সেটির অনুপাত হয় ১৬:৯। আর লম্বালম্বিভাবে করলে হয় ৯:১৬। এ ক্ষেত্রে, স্মার্ট ক্রপ আপনাকে ফিডের জন্য ১৬:৯ বা অনুভূমিক অনুপাতের ভিডিওগুলিকে ১:১ বা ৪:৫ অনুপাতের ভিডিওতে রূপান্তর করে দেবে।

প্রশ্ন জাগতে পারে এর কী দরকার? এর উত্তর হচ্ছে, মানুষ সাধারণত তাদের ফোন ল্যান্ডস্কেপে ব্যবহার করে না। তারা ফোন ভার্টিকালি বা লম্বালম্বিভাবেই দেখে থাকেন। নিউজফিডে ভিডিও দেখার জন্য যদি ফোন বার বার ঘুরিয়ে ল্যান্ডস্কেপে নেওয়ার প্রয়োজন হয়, তাহলে সেটি খুবই বিরক্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। অনেক সময় সেই ভিডিওগুলো মানুষ এড়িয়ে যায়। তাই, উল্লম্বভাবে বা লম্বালম্বিভাবে ক্রপ করা ভিডিওগুলো দর্শকের মনোযোগ বেশি আকর্ষণ করে।

মেশিন লার্নিং ব্যবহার করে আপনি স্মার্ট ক্রপ করতে পারবেন। টুলটি কন্টেন্টের মূল বিষয়গুলোর দিকে গুরুত্ব দিয়ে, সেগুলোকে কেন্দ্রে এবং ইন-ফ্রেমে রেখে ক্রপিং করে। এটি সাধারণত এমন বিষয়বস্তুগুলোকে অগ্রাধিকার দেয়, যেগুলো মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারে। যেমন ধরুন, মানুষের মুখ, উচ্চ-কন্ট্রাস্টযুক্ত এলাকাগুলো কিংবা বিশেষ কোনো টেক্সট আছে এমন জায়গাগুলো।

আপনি কনটেন্ট প্রকাশের আগে নতুন করে ক্রপ করা বা রিফ্রেম করা ভিডিওটি এর মাধ্যমে পর্যালোচনা করতে পারবেন। আপনি চাইলে সেখানে আসল ভিডিওটির সঙ্গে রিফ্রেম করা ভিডিওটিরও তুলনা করে দেখতে পারবেন। তারপর কোনটি প্রকাশ করতে চান তা ঠিক করুন। তারপর, সরাসরি ক্রিয়েটর স্টুডিও থেকে কনটেন্টটি প্রকাশ করতে পারেন।

স্মার্ট ক্রপ ব্যবহারের সুবিধা
আপনার ভিডিওর আকার ম্যানুয়ালি রিফ্রেম করার ঝামেলা এড়াতে পারবেন।
ভিডিও অপ্টিমাইজ করতে যে পরিমাণ কাজ এবং সময় লাগে তা কমিয়ে আনতে পারবেন।
ভিডিওর পারফরম্যান্স বৃদ্ধি হয়। অর্থাৎ, মানুষ এই ধরনের ভিডিও বেশি দেখে এবং এনগেজমেন্ট বৃদ্ধি পায়।
স্মার্ট ক্রপ আপনার কন্টেটের সবচেয়ে আকর্ষণীয় ক্ষেত্রগুলো দৃশ্যমান রাখতে মেশিন লার্নিং ব্যবহার করে। অন্যদিকে, স্মার্ট প্রিভিউ আপনার ভিডিওর সেই অংশটি শনাক্ত করতে মেশিন লার্নিং ব্যবহার করে, যা মানুষ সবচেয়ে বেশি আকর্ষণীয় মনে করবে। তারপর সে অংশটি কেটে ১০-সেকেন্ডের একটি ক্লিপ তৈরি করে।
তারপর সেই ক্লিপটি ভিডিওর শুরুতে যোগ করে দেয়। কারণ, দীর্ঘ ভিডিওগুলোর ক্ষেত্রে, শুরুতে একটি ট্রেইলার যোগ করা একটি ভালো অভ্যাস। কারণ এটি দর্শকদের আগ্রহ জাগিয়ে তুলতে পারে এবং কনটেন্টটি পুরোটা দেখে শেষ করার জন্যে আগ্রহী করে রাখতে পারে।
ভিডিও প্রকাশের আগে, আপনি চাইলে স্মার্ট প্রিভিউটি পর্যালোচনা করে দেখতে পারবেন। চাইলে এটি সামঞ্জস্য করে নিতে কিংবা বাতিলও করে দিতে পারবেন।

স্টোরি হাইলাইট ক্লিপিং টুল
আপনার পেজের ভিডিও কনটেন্টগুলো ফেসবুক স্টোরিজে শেয়ারের মাধ্যমে সেগুলোর প্রচার করা সম্ভব। এতে করে আপনার কন্টেন্টের রিচ এবং ভিউ বাড়তে পারে।

স্টোরি হাইলাইট ক্লিপিং টুলের মাধ্যমে আপনি প্রকাশিত ভিডিও থেকে ২০ সেকেন্ড পর্যন্ত ক্লিপ তৈরি করে সরাসরি ফেসবুক স্টোরিজে শেয়ার করতে পারবেন। এখানে আপনি চাইলে ম্যানুয়ালি ক্লিপ নির্বাচন করতে পারেন অথবা মেশিন লার্নিং দ্বারা প্রস্তাবিত ক্লিপও ব্যবহার করতে পারেন। স্টোরির ক্লিপটিতে একটি 'সি মোর' অর্থাৎ আরও দেখুন নামক বোতাম দিয়ে পোস্ট করা হয়। যা দর্শকদের আপনার আসল ভিডিওতে নিয়ে যাবে।

এই ফিচারটি আপনি ক্রিয়েটর স্টুডিওর 'পাবলিশড' ট্যাবে গিয়ে পাবেন।

পোস্ট টেস্টিং
কনটেন্ট নির্মাতাদের মধ্যে একটি বিভ্রান্তি সব সময়ই কাজ করে। পোস্টে কী শিরোনাম দিলে কিংবা কোন থাম্বনেইল দিলে সেটি তার দর্শক সবচেয়ে বেশি পছন্দ করবেন। একটি কন্টেন্টের কোন সংস্করণটি আপলোড করলে বেশি ভিউ হবে। এসব বিষয় নিয়ে অনেক সময়ই বেশ দুশ্চিন্তা এবং বিভ্রান্তি তৈরি হয়।

ক্রিয়েটর স্টুডিওর পোস্ট টেস্টিং আপনাকে এই সমস্যা থেকে মুক্তি দেবে। পোস্ট টেস্টিং টুলটির মাধ্যমে আপনি একটি পোস্টের ৪টি ভেরিয়েন্ট বা সংস্করণ পরীক্ষা করে দেখতে পারবেন। এর মাধ্যমে আপনি বুঝতে পারবেন কন্টেন্টের কোন সংস্করণটি আপনার দর্শক সবচেয়ে বেশি পছন্দ করছে।

ধরুন আপনি একই কন্টেন্টের ৪টি ভিন্ন ভিন্ন সংস্করণ তৈরি করলেন। যেগুলোর সম্পাদনা, বিবরণ, শিরোনাম এবং থাম্বনেল ভিন্ন ভিন্ন। আপনি বুঝতে পারছেন না কোনটি দিলে মানুষ বেশি পছন্দ করবে। সেক্ষেত্রে এই টুলটি ১-মিনিটের ভিউ, মন্তব্য, শেয়ার, প্রতিক্রিয়া, লোকজনের কাছে পৌঁছানো, লিঙ্ক ক্লিক ইত্যাদির ওপর ভিত্তি করে একটিকে বিজয়ী নির্ধারণ করবে।

পরীক্ষাটির সময়, পোস্টগুলো আপনার দর্শকদের একটি অংশের কাছে শুধু প্রচার করা হয়। অর্থাৎ, এটি পাবলিকলি পোস্ট করা হয় না। আপনার পেজেও কনটেন্টটি পোস্ট করা হয় না। কয়েকজনকেই ফেসবুক কনটেন্টটি দেখায়। এতে করে তাদের প্রতিক্রিয়ার ওপর ভিত্তি করে ফেসবুক আপনাকে একটি পরিসংখ্যান দেখিয়ে থাকে এবং আপনি বুঝতে পারেন কন্টেন্টের কোনো সংস্করণটি বেশি ভালো করছে।

আপনি কতক্ষণ যাবত এই পরীক্ষা চালাতে চান সেটিও বেছে নিতে পারবেন। পরীক্ষা শেষ হলে, আপনি চাইলে কনটেন্টের সবচেয়ে সফল সংস্করণটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনার পেজে প্রকাশিত হয়ে যাবে।

অটো-ক্যাপশন এবং সাবটাইটেল
আপনার কন্টেন্টে ক্যাপশন বা সাবটাইটেল থাকলে সেটি আরও ভালো পারফর্ম করে এবং বেশি মানুষের কাছে পৌঁছায়। যারা শব্দ বন্ধ করে ভিডিও দেখতে চায়, তাদের কাছে এটি আকর্ষণীয় হয়ে উঠে। আপনার ভিডিওতে ক্যাপশন যোগ করা হলে, আপনার ভিডিওর ওয়াচ টাইম এবং ডিস্ট্রিবিউশন স্বাভাবিকভাবেই বেড়ে যায়।

কনটেন্টে ম্যানুয়ালি ক্যাপশন ব্যবহার বেশ কষ্টসাধ্য একটি ব্যাপার। সে ক্ষেত্রে আপনার সময় বাঁচানোর জন্যে ফেসবুক ভিডিওতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ক্যাপশন তৈরি করে থাকে। সাধারণত ডিফল্টভাবেই আপনার সব ভিডিও কন্টেন্টের জন্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে তৈরি ক্যাপশনগুলো চালু থাকে। আপনি চাইলে সেগুলো পেজ সেটিংস থেকে বন্ধ করে রাখতে পারেন৷

যদিও ফেসবুকের তৈরি সয়ংক্রিয় ক্যাপশনগুলো শুধু ভিডিওতে বলা ভাষার ওপরই তৈরি হয়। কিন্তু তবুও সেগুলো অন্যান্য অঞ্চল এবং ভাষার নতুন দর্শকদের কাছে আপনার কনটেন্ট পৌঁছে দিতে সাহায্য করতে পারে। যা আপনার কন্টেন্টের বিশ্বব্যাপী ডিস্ট্রিবিউশনে সাহায্য করবে।

অটো-জেনারেটেড সাবটাইটেল ১১টি ভাষায় পাওয়া যাচ্ছে। আপনার দর্শক চাইলে ইংরেজি, ইন্দোনেশিয়ান বাহাসা, স্প্যানিশ (ল্যাটিন আমেরিকা), হিন্দি, ভিয়েতনামী, তাগালগ, ব্রাজিলিয়ান পর্তুগিজ, প্রমিত আরবি, উর্দু, তামিল এবং তেলেগু ক্যাপশন বা সাবটাইটেলে আপনার কনটেন্ট দেখতে পারবে। তবে মনে রাখবেন যে, অটো-জেনারেটেড সাবটাইটেলগুলো শুধু সেই ভিডিওগুলোর ক্ষেত্রে কাজ করবে যেগুলোতে পূর্বে থেকে বিদ্যমান কোনো ক্যাপশন অন্তর্ভুক্ত করা নেই।

তথ্যসূত্র: মেটা

ফেসবুক কনটেন্টে ভিউ বাড়াতে যে কাজগুলো করবেন নাবর্তমানে ফেসবুকে কনটেন্ট নির্মাণ বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। যেহেতু এসব কনটেন...
19/03/2024

ফেসবুক কনটেন্টে ভিউ বাড়াতে যে কাজগুলো করবেন না

বর্তমানে ফেসবুকে কনটেন্ট নির্মাণ বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। যেহেতু এসব কনটেন্ট থেকে আয়ের সুযোগ রয়েছে। তাই অনেকে এটিকে পেশা হিসেবেও নিচ্ছেন।

তবে বেশিরভাগ কনটেন্ট নির্মাতার চূড়ান্ত লক্ষ্য থাকে তার দর্শকের সংখ্যা এবং কন্টেন্টের ভিউ বাড়ানো। কিন্তু নিজের খেয়াল খুশিমতো কনটেন্ট প্রকাশের মাধ্যমে আপনি এই ক্ষেত্রে সফল হতে পারবেন না। এ জন্য ফেসবুকের নির্ধারিত কিছু নিয়ম-কানুনের মধ্যে দিয়ে আপনাকে কনটেন্ট আপলোড করতে হবে।

এ সব নিয়ম-কানুন লঙ্ঘন করলে ওই অ্যাকাউন্টের বিরুদ্ধে ফেসবুক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করে থাকে। শাস্তিস্বরূপ ফেসবুক আপনার কন্টেন্টের রিচ কিংবা মানুষের কাছে পৌঁছানোর হার কমিয়ে দিতে পারে। আপনার কনটেন্ট মনেটাইজেশন বা সেগুলো থেকে টাকা আয়ের পথ বন্ধ করে দিতে পারে। এমনকি এসব নিয়ম লঙ্ঘনের কারণে আপনার অ্যাকাউন্টও বন্ধ হয়ে যেতে পারে।

তাই একজন কন্টেন্ট নির্মাতা হিসেবে নিরাপদে আপনার দর্শক এবং কন্টেন্টের রিচ বাড়ানোর জন্য ফেসবুকের কিছু নিয়ম-কানুন জেনে রাখা অত্যন্ত জরুরি।

ফেসবুক মোটাদাগে দুটি প্রধান মানদণ্ডে তাদের নিয়মগুলো নির্ধারণ করে থাকে।

কমিউনিটি স্ট্যান্ডার্ডস
ফেসবুক প্ল্যাটফর্মে কী অনুমোদিত এবং কী অনুমোদিত নয়, সেগুলো এখানে বলা হয়। অর্থাৎ এর মাধ্যমে আপনি বুঝতে পারবেন কী ধরনের কনটেন্ট পোস্ট করা যাবে না। কমিউনিটি স্ট্যান্ডার্ডস লঙ্ঘন করলে আপনার কনটেন্ট প্ল্যাটফর্ম থেকে সরানো হতে পারে এবং এর ফলে আপনার অ্যাকাউন্টের বিরুদ্ধেও শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে।

নানাভাবে একটি কনটেন্ট কমিউনিটি স্ট্যান্ডার্ডের বিরুদ্ধে যেতে পারে, যেমন-

কন্টেন্টে হিংসাত্মক এবং অপরাধমূলক আচরণ প্রকাশ।
বিপজ্জনক ব্যক্তি বা সংগঠনকে প্রচার।
অপরাধমূলক কনটেন্ট প্রচার।
বিধিনিষেধ যুক্ত পণ্য এবং পরিষেবার প্রচার।
প্রতারণামূলক কনটেন্ট।
আত্মহত্যা এবং নিজেকে আঘাত করে কিছু করা কনটেন্ট।
অশালীন এবং আপত্তিকর কনটেন্ট প্রচার।
ঘৃণা বা বিদ্বেষপূর্ণ ভাষার ব্যবহার।
সহিংসতা এবং যৌনতাপূর্ণ বিষয়বস্তু প্রচার।
গুজব ছড়ানো।
এ ছাড়া আরও অনেক কারণে একটি কনটেন্ট কমিউনিটি স্ট্যান্ডার্ড লঙ্ঘন করতে পারে। তাই কনটেন্ট প্রকাশের আগে থেকে এগুলো সম্পর্কে জেনে নেওয়া উচিত।

ফেসবুকের সব ধরনের কমিউনিটি স্ট্যান্ডার্ড সম্পর্কে জানতে এই লিংকে যেতে পারেন

https://transparency.fb.com/bn-in/policies/community-standards/

কনটেন্ট ডিস্ট্রিবিউশন গাইডলাইনস
এই মানদণ্ডের অধীনে ফেসবুক সমস্যাযুক্ত বা নিম্নমানের বিভিন্ন কন্টেন্টগুলোর প্রচার বা রিচ সীমিত করে দেয়। এটি আবার ৩টি মূল নীতির ওপর ভিত্তি করে কাজ করে, যেমন-

ব্যবহাকারীদের সরাসরি প্রতিক্রিয়া
ব্যবহাকারীরা যখন কোনো একটি নির্দিষ্ট কনটেন্ট দেখতে চায় না তখন এটি কার্যকর হয়। এগুলোর মধ্যে রয়েছে অ্যাড ফার্ম, ক্লিকবেট এবং এনগেইজমেন্ট বেইটের মতো বিষয়গুলো।

উচ্চমানের এবং সঠিক কন্টেন্ট
প্ল্যাটফর্মের কনটেন্ট উচ্চ-মানের এবং সঠিক না হলে ফেসবুক সেটির প্রচার কমিয়ে দেয়। যেসব কনটেন্ট এই নীতির অধীনে পড়ে সেগুলোর মধ্যে রয়েছে অমৌলিক সংবাদ, ভুল তথ্য, গুজব এবং এমন সব কনটেন্ট যেগুলোর প্রচার কৃত্রিমভাবে বাড়ানোর চেষ্টা করা হয়।

নিরাপদ কমিউনিটি রক্ষা
ফেসবুক তার ব্যবহারকারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়ে বেশ কঠোর। এই নীতির অধীনে যেসব কনটেন্ট পড়ে তার মধ্যে রয়েছে, যৌনতা বা সহিংস কোনো কন্টেন্টের লিঙ্ক এবং যেসব কনটেন্ট কমিউনিটি স্ট্যান্ডার্ডস লঙ্ঘনের দ্বারপ্রান্তে রয়েছে।

'কনটেন্ট ডিস্ট্রিবিউশন গাইডলাইন' বারবার লঙ্ঘন করার ফলে কন্টেন্টের প্রচার বা রিচ কমে যায়।

কনটেন্ট নির্মাতা হিসেবে আপনার আরেকটি লক্ষ্য থাকতে পারে অর্থ উপার্জন। সে ক্ষেত্রে আয় করার জন্যে আপনার ওপর আরও কিছু নিয়ম প্রযোজ্য হবে।

সফলভাবে অর্থ উপার্জন করার জন্য, আপনার অ্যাকাউন্টটিকে ফেসবুকের পার্টনার মনিটাইজেশন পলিসি মেনে চলতে হবে। পাশাপাশি কনটেন্টগুলোকে ফেসবুকের কন্টেন্ট মনিটাইজেশন পলিসিও মেনে চলতে হবে।

নিয়ম ভঙ্গ করেছেন কি না যেভাবে বুঝবেন
আপনি যদি ফেসবুক কমিউনিটি স্ট্যান্ডার্ডের বিরুদ্ধে যায় এমন কন্টেন্ট পোস্ট করেন, তাহলে সেটি তারা সরিয়ে দেবে। সঙ্গে আপনাকে সেটি সম্পর্কে জানিয়ে দেওয়া হবে এবং আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে স্ট্রাইক প্রয়োগ হতে পারে। স্ট্রাইক প্রয়োগ হবে কি না তা নির্ভর করে কন্টেন্টের তীব্রতা, কোন প্রসঙ্গে এটি শেয়ার করা হয়েছিল এবং কখন পোস্ট করা হয়েছিল তার ওপর। আপনি পেজ কোয়ালিটি টুলে গিয়ে আপনার অ্যাকাউন্টের বর্তমান অবস্থা দেখতে পারবেন। যেখান থেকে আপনি আপনার অ্যাকাউন্টে কোনো কমিউনিটি স্ট্যান্ডার্ড লঙ্ঘন হয়েছে কি না বুঝতে পারবেন।

কনটেন্ট নির্মাতা হিসেবে যে ৩টি বিষয় এড়িয়ে চলবেন
৩টি বিষয়ের কারণে কনটেন্ট নির্মাতাদের প্রায়শই ঝামেলায় পড়তে দেখা যায়। অনেকে মনে করেন এগুলোর মাধ্যমে বেশি দর্শক এবং ভিউ পাওয়া সম্ভব। তবে দীর্ঘমেয়াদে এগুলো আপনার 'কনটেন্ট ক্রিয়েটর' ক্যারিয়ারের ক্ষতি করবে।

এনগেজমেন্ট বেইট
অনেকসময়ই দেখা যায়, পোস্টে কেউ কেউ লাইক, শেয়ার, কমেন্ট বা ইন্টারঅ্যাক্ট করার জন্য অনুরোধ করেন। যেমন ধরুন, '১০ জন বন্ধুর সঙ্গে শেয়ার করার মাধ্যমে নতুন মোবাইল ফোন জিতে নিন', 'আপনার সঙ্গেও এমনটি ঘটে থাকলে পোস্টটি লাইক করুন'; অর্থাৎ লাইক, শেয়ার, কমেন্ট চেয়ে নেওয়ার প্রবণতাই হচ্ছে এনগেজমেন্ট বেইট। যা করলে আসলে ফেসবুক পোস্টটির রিচ কমিয়ে দেয়।

কন্টেন্টের মৌলিকতার অভাব
ফেসবুক অরিজিনাল বা মৌলিক কন্টেন্টের ওপর বেশি জোর দেয়। অর্থাৎ যেটি আপনি নিজে কণ্ঠ দিয়ে, সম্পূর্ণ নিজ থেকে মৌলিকভাবে তৈরি করেছেন তার মূল্য ফেসবুকের কাছে বেশি। অন্যদের কনটেন্ট হালকা এডিট করে, কাটছাঁট করে কিংবা আগে থেকে বিদ্যমান কোনো কনটেন্ট নকল করে পোস্ট করলে ফেসবুক সেগুলোকে মৌলিকতা লঙ্ঘন হিসেবে গণ্য করে।

ওয়াচবেইট
আমরা এই ধরনের কন্টেন্টের সঙ্গে অনেক বেশি পরিচিত। থাম্বনেইল, শিরোনাম বা টেক্সটগুলোয় চাঞ্চল্যকর বা বিভ্রান্তিকর তথ্য দিয়ে ভিউ নেওয়া হয় এগুলোর মাধ্যমে। ওয়াচবেইট কনটেন্টে ইচ্ছাকৃতভাবে তথ্য আটকে রাখা হয়। যার মাধ্যমে মনে হতে পারে কনটেন্টে চাঞ্চল্যকর কিছু আছে। ফলে দর্শক পুরো ভিডিওটি দেখার জন্য বসে থাকে। এতে করে দর্শককে আসলে বিভ্রান্ত করা হয়।

সহজ ভাষায় বলতে গেলে, 'দেখুন এ কী হলো' ধরনের কনটেন্টগুলো এই শ্রেণির অধীনে পড়ে। যেগুলোর ভেতরে আসলে তেমন কিছুই থাকে না। অপ্রয়োজনীয় অতিরঞ্জন ব্যবহার করে প্রায়শই বিভ্রান্তিকর প্রত্যাশা তৈরি করে এগুলো। যা শেষ পর্যন্ত দর্শককে প্রতারিত করে। তাই এসব কনটেন্ট প্রচার করলে ফেসবুক ভিডিও কিংবা পেজ ডিমোট করতে পারে।

সমস্যায় পড়লে যা করবেন
কাজ করার সময় নানারকম সমস্যা তৈরি হওয়া স্বাভাবিক। এটি কাজেরই একটি অংশ। এক্ষেত্রে মনিটাইজেশনের যোগ্যতা, বুলিং, ভেরিফিকেশনের মতো বিভিন্ন সাধারণ সমস্যাগুলো সমাধানের জন্য ফেসবুকের রয়েছে ক্রিয়েটর সাপোর্ট। ক্রিয়েটর সাপোর্ট হাব-এ প্রবেশ করতে হলে নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন-

আপনার প্রোফাইল ছবি থেকে মেনু বাটনে ক্লিক করুন।
'হেল্প অ্যান্ড সাপোর্ট'-এ ক্লিক করুন।
'ক্রিয়েটর সাপোর্ট'-এ ক্লিক করুন।
ফেসবুকের জন্য কনটেন্ট নির্মাণের পূর্বে এর নিয়ম-কানুনগুলো সম্পর্কে জেনে রাখা অত্যন্ত জরুরি। নিয়ম-কানুন সম্পর্কে উপযুক্ত জ্ঞান না থাকলে আপনি দীর্ঘমেয়াদিভাবে এই ক্ষেত্রে উন্নতি করতে পারবেন না।

তথ্যসূত্র: মেটা

Address

Ashulia, Savar
Dhaka
1341

Telephone

+8801723021479

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Freelancer Sabbu posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Freelancer Sabbu:

Share