One Stop Luxury Travel Solution Hub

One Stop Luxury Travel Solution Hub Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from One Stop Luxury Travel Solution Hub, Digital creator, Dhaka.

শিমুল বাগানের এই রূপ দেখতে ১৫তারিখের পর টাংগুয়ার হাওরে যাবো ভাবতেসি। আর শীতের হাওড়ের করচ বন সহ শুকিয়ে যাওয়া হাওড়ের সৌন্দ...
02/02/2025

শিমুল বাগানের এই রূপ দেখতে ১৫তারিখের পর টাংগুয়ার হাওরে যাবো ভাবতেসি। আর শীতের হাওড়ের করচ বন সহ শুকিয়ে যাওয়া হাওড়ের সৌন্দর্য দেখবো, অফুরন্ত ছবি তুলবো। রাতের বেলা হয়তো তাবুতেই থাকবো আর সুযোগ পাইলে নবাব - The Haor Villa তে ঘুরবো। এক্সাক্ট প্লান এখনও ঠিক করিনি।

যাই হোক যারা আমার এই ভিন্নধর্মী যাত্রার সঙ্গী হতে চান তারা একটু জানায়েন দ্রুত। আর হ্যা, আমি কিন্তু শুক্র-শনিবার বাদ দিয়ে সপ্তাহের মাঝে যাবো।

ঢাকা থেকে মাত্র ৪৫ মিনিটের দূরত্বে  Doheem A Luxury Houseboat এ পদ্মা রিভার ক্রুজিং, দিনব্যাপী GDM স্টাইল ভুরিভোজ, সন্ধ্...
01/02/2025

ঢাকা থেকে মাত্র ৪৫ মিনিটের দূরত্বে
Doheem A Luxury Houseboat এ পদ্মা রিভার ক্রুজিং, দিনব্যাপী GDM স্টাইল ভুরিভোজ, সন্ধ্যায় নদীর সৌন্দর্যের সাথে লাইভ বার্বিকিউ আর সারাদিন ব্যাপী আরও নানা এক্টিভিটিজে পূর্ণ একটি ডে ট্রিপে চলে আসতে পারেন এই ফাল্গুনের যেকোনো দিন!
আর হ্যাঁ, দিন-ব্যাপী ফটোগ্রাফিও তো চলবেই। কখনও Doheem এর সাথে কখনওবা প্রকৃতি বা পদ্মা সেতুর সাথে।
📍আমাদের পদ্মা ডে ট্রিপের বিস্তারিত জানতে বা বুকিং করতে ইনবক্স করুন

জার্মানিতে ভোকেশনাল ট্রেনিং (আউসবিল্ডুং) বা ইন্টার্নশিপ ভিসার জন্য ঢাকাস্থ জার্মান দূতাবাসের চেকলিস্ট অনুযায়ী আবেদনকারীদ...
01/02/2025

জার্মানিতে ভোকেশনাল ট্রেনিং (আউসবিল্ডুং) বা ইন্টার্নশিপ ভিসার জন্য ঢাকাস্থ জার্মান দূতাবাসের চেকলিস্ট অনুযায়ী আবেদনকারীদের A2 লেভেলের জার্মান ভাষার দক্ষতা থাকতে হবে। তবে প্রতিযোগিতা বৃদ্ধি পাওয়ায় বাস্তবে B2 লেভেলের দক্ষতা না থাকলে সুযোগ পাওয়া কঠিন হয়ে যাচ্ছে। আবেদনকারীর অবশ্যই বাংলাদেশের স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে এবং ভিসা না পাওয়া পর্যন্ত জার্মানিতে যাওয়া যাবে না। আবেদন জমা দেওয়ার আগে দূতাবাসের নতুন অনলাইন পদ্ধতিতে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে হবে, যা ২৩ জানুয়ারি ২০২৫ থেকে কার্যকর হবে। ২২ জানুয়ারির পর পুরোনো সিস্টেমে আবেদন করলে তা বাতিল বলে গণ্য হবে। অ্যাপয়েন্টমেন্টের সময় ১৫ মিনিটের বেশি দেরি করলে নতুন করে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে হবে। সাধারণত ভিসা প্রক্রিয়া কমপক্ষে ৪ সপ্তাহ লাগে, কারণ এটি জার্মান ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ যাচাই করে।

ভিসার জন্য আবশ্যক ডকুমেন্টগুলোর মধ্যে রয়েছে পাসপোর্ট (সর্বোচ্চ ১০ বছরের মধ্যে ইস্যু করা এবং অন্তত ২টি খালি পৃষ্ঠাসহ), ৬ মাসের মধ্যে তোলা বায়োমেট্রিক ছবি, সঠিকভাবে পূরণ করা আবেদন ফর্ম ও ঘোষণাপত্র, এবং পাসপোর্টের তথ্য পৃষ্ঠার A4 সাইজের কপি। ফেডারেল এমপ্লয়মেন্ট এজেন্সির অনুমোদন বাধ্যতামূলক না হলেও থাকলে প্রসেসিং সময় কমবে। আবেদনকারীর জার্মান প্রতিষ্ঠান থেকে চুক্তিপত্র থাকতে হবে এবং প্রশিক্ষণ বা ইন্টার্নশিপ পরিকল্পনার নথি জমা দিতে হবে। শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমাণ হিসেবে স্কুল লিভিং সার্টিফিকেট ও সর্বোচ্চ অর্জিত ডিগ্রির কপি জমা দিতে হবে। সাধারণ ক্ষেত্রে A2 লেভেলের জার্মান ভাষার দক্ষতার প্রমাণ প্রয়োজন, তবে মেডিকেল পেশার জন্য B1 লেভেল বাধ্যতামূলক। ভাষার প্রমাণ হিসেবে Goethe Institute-এর স্বীকৃত সার্টিফিকেট জমা দেওয়া যেতে পারে, পাশাপাশি ভাষা কোর্সে নিবন্ধনের কাগজও গ্রহণযোগ্য।

এছাড়া আবেদনকারীর নিয়োগকর্তার নিশ্চয়তা পত্র (মেডিকেল পেশার জন্য প্রযোজ্য নয়), মোটিভেশন লেটার, সিভি এবং বাধ্যতামূলক স্বাস্থ্য বীমা প্রয়োজন। যদি কর্মসংস্থানের আগে স্বাস্থ্য বীমা না থাকে, তাহলে যাত্রার সময় থেকে কর্মসংস্থান শুরু হওয়ার আগ পর্যন্ত ভ্রমণ স্বাস্থ্য বীমা থাকতে হবে। ভিসা ফি বাংলাদেশি টাকায় পরিশোধ করতে হবে, যা এক্সচেঞ্জ রেট অনুযায়ী পরিবর্তিত হতে পারে এবং আবেদন বাতিল হলে টাকা ফেরত দেওয়া হবে না। অনুবাদ করা সকল নথি ইংরেজি বা জার্মান ভাষায় হতে হবে এবং একই নথি দুটি ভাষায় জমা দেওয়ার প্রয়োজন নেই। নতুন নথি ইমেইল, ডাকযোগ বা সরাসরি জমা দেওয়া যাবে না, তবে প্রয়োজন হলে অতিরিক্ত কাগজপত্র বা সার্টিফিকেট যাচাই চাওয়া হতে পারে, যার জন্য অতিরিক্ত খরচ লাগতে পারে। ভিসা আবেদন সম্পূর্ণ নথিসহ জমা না দিলে তা গ্রহণ করা হবে না। নিয়ম যেকোনো সময় পরিবর্তন হতে পারে, তাই সর্বশেষ তথ্যের জন্য জার্মান দূতাবাসের ওয়েবসাইট নিয়মিত অনুসরণ করা উচিত।

বিশ্ব ইজতেমার সময় এয়ারপোর্ট রোডে তীব্র যানজটের আশঙ্কা রয়েছে। নির্ধারিত ফ্লাইট যথাসময়ে ধরতে, অন্তত ৫-৬ ঘণ্টা আগে ঢাকা...
31/01/2025

বিশ্ব ইজতেমার সময় এয়ারপোর্ট রোডে তীব্র যানজটের আশঙ্কা রয়েছে। নির্ধারিত ফ্লাইট যথাসময়ে ধরতে, অন্তত ৫-৬ ঘণ্টা আগে ঢাকা (DAC) হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পরিকল্পনা করুন।
📅 যে তারিখগুলোতে সতর্ক থাকতে হবে:
🔹 ৩১ জানুয়ারি – ২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
🔹 ৩ ফেব্রুয়ারি – ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
🔹 ১৪ ফেব্রুয়ারি – ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
এই সময়ে অতিরিক্ত ট্রাফিক ও কড়া নিরাপত্তার কারণে দেরি এড়াতে আগেভাগে রওনা দিন এবং নিশ্চিন্তে ভ্রমণ করুন। ✈

বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলে সারজিস আলম।বিবাহিত জীবিন সুখের হোক।🖤
31/01/2025

বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলে সারজিস আলম।
বিবাহিত জীবিন সুখের হোক।🖤

What a News! ❤️ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছে দেশের জনপ্রিয় ক্রিকেট সাংবাদিক Deb Chowdhury 📌
31/01/2025

What a News! ❤️

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছে দেশের জনপ্রিয় ক্রিকেট সাংবাদিক Deb Chowdhury 📌

বান্দরবানে ভ্রমণে গিয়ে উপজাতি সন্ত্রাসীদের হাতে জিম্মি হওয়ার সেই গল্পটা আজকে বলি।দিনটা ২০২২ সালের ৩ মে, মঙ্গলবার। রাতের ...
30/01/2025

বান্দরবানে ভ্রমণে গিয়ে উপজাতি সন্ত্রাসীদের হাতে জিম্মি হওয়ার সেই গল্পটা আজকে বলি।
দিনটা ২০২২ সালের ৩ মে, মঙ্গলবার। রাতের বাসে করে রওনা হই বান্দরবানের উদ্দেশ্যে। ৪ তারিখ ভোরে চকরিয়া। পৌঁছাই। চকরিয়া থেকে আলিকদম হয়ে থানচি বাজারে যাই। এরপর সেখান থেকে ১৩ কিলো নেমে হেঁটে কাইতন পাড়া যাই। এরপর সিম্পলাম্পিং পাড়া হয়ে বিকেলে তাজিংডং সামিট করি। সন্ধ্যা নামার সাথে সাথে থান্দুই পাড়ার উদ্দেশ্যে হাঁটা শুরু করি। রাতে থান্দুই পাড়ায়ই থাকি। ৫ তারিখ সারাদিন এই পাড়াতেই। সন্ধ্যায় খাওয়া-দাওয়া শেষ করে ৭:১০ এ হাঁটা শুরু করি। উদ্দেশ্য রেমাক্রি খাল।
থান্দুই পাড়া থেকে ১০-১৫ মিনিট নেমে একটা খাড়া পাথুরে পাহাড় পুরোটা উঠে কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিই। পরের পথটুকু ১৫ মিনিট নামলেই রেমাক্রি খাল। ঘুটঘুটে অন্ধকারের মধ্যে টর্চ লাইটের আলোতে সারিবদ্ধভাবে ধীরে ধীরে সামনে এগিয়ে যাচ্ছি। আমরা ২৩ জনের দলে আমি মাঝাখানে ছিলাম। আবছা আলোতে হঠাৎ সামনে দেখি আমাদের দলের হোস্টের পথ রোধ করে মুখোশ পড়া (গামছা পেচানো ছিল) কয়েকজন লোক দাঁড়ান। হাতে বন্দুক, ধারাল ড্যাগার, লাঠি। হোস্টকে ওরা লাঠি দিয়ে আঘাত করা শুরু করলে পেছনের আমরা বুঝতে বাকি রইল না যে এরা কারা। সাথে সাথে উলটোদিকে ঘুরে দৌড় দিই। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি। সন্ত্রাসীদের দু'জন আমাদের পিছু নিল। একসময় থেমে যাই। অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে আমাদের সবাইকে এক জায়গায় এনে দাঁড় করায়। কয়েকজনকে লাঠি দিয়ে আঘাত করতে থাকে।
সামনে গিয়ে দেখতে পেলাম ৪/৫ জন সন্ত্রাসী। তিনজনের হাতে একনলা বন্দুক। দু'জনের হাতে ড্যাগার। যেখানে দাঁড়ানো ছিলাম সেখান থেকে অনেক দুরে নিপিউ বিজিবি ক্যাম্পের ৪টা আলো দেখা যাচ্ছিল। তাই ওরা আমাদের টর্চলাইটগুলো নিভিয়ে দিয়ে আমাদেরকে আরও একটু নিচের দিকে যেতে ইঙ্গিত দেয়। গরু-ছাগলের মতো জড়ো হয়ে অন্ধকারে পাহাড়ি পথ ধরে নিচের দিকে নামছি সবাই। কোথায় যে পা পরছে কোনো হুশ নেই। নামিয়ে একটা জায়গায় আবার দাঁড় করায় আমাদের। এখান থেকে এবার নিপিউ বিজিবি ক্যাম্পের আলোগুলো আর দেখা যাচ্ছিল না। ক্যাম্পটা পাহাড়ের আড়ালে ঢাকা পড়ে গেল।
এবার ওরা সবার পকেট চেক করে মোবাইল মানিব্যাগগুলো নেওয়া শুরু করে। এরপর সবাইকে বসতে বলে। এর মধ্যে হোস্টকে কয়েক ধাপে বেদমভাবে পেটায়, ওনার বুকে লাথি দেয়, হাত ড্যাগার দিয়ে কেটে ফেলতে চায়। আমার গলায় ড্যাগার ধরে দু'বার। বুকে ও পেটে ড্যাগার ঢুকিয়ে দিতে চায়। মাথায় ড্যাগার দিয়ে আঘাত করে। এরপর লাঠি দিয়ে দুই হাতে দুই বার সজোরে আঘাত করে। ওদেরকে বলি, এখানে আর আসব না। এরপর সরে অন্যজনকে গিয়ে ধরে। সবার মুখ থেকে একই কথা বলায় যে, "ভুল হয়ে গিয়েছে, আমরা এখানে আর আসব না।"
এটা ছিল প্রশাসন কর্তৃক নিষিদ্ধ সাকা হাফং ট্রেইল। বান্দরবানের একেবারে শেষ সীমানা। এখানে গেলে যেতে হবে সেনাবাহিনী ও বিজিবির চোখ ফাঁকি দিয়ে। তারা জানলে কঠিন শাস্তি দিয়ে থানচিতে ফেরত পাঠিয়ে দেয়।
সাকা হাফং মদক রেঞ্জের (পর্বতশ্রেণী) একটা পর্বত। উচ্চতায় ৩৪৬৫ ফিট। কারও মতে ৩৪৮৫ ফিট। যদিও সরকারি হিসেব অনুযায়ী তাজিংডংকে (২৫২৮ ফিট) বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পাহাড় হিসেবে ধরা হয়। কিন্তু গুগল ম্যাপ, গুগল আর্থ, ইউ এস এবং রাশিয়ান টপোগ্রাফিকাল ম্যাপ, অন্যান্য অভিযাত্রীদের জিপিএস রিডিং অনুযায়ী সাকা হাফং পাহাড়ই বাংলাদেশের সর্বোচ্চ চূড়া।
এই পাহাড়ের অবস্থান মিয়ানমার সীমান্তে। নেটওয়ার্কের বাহিরে। একেবারে দূর্গম এলাকা। জঙ্গল আর জঙ্গল। দেড়-দুইশ বছরের পুরনো মোটা-মোটা গাছ, দানবাকৃতির পাহাড়ের মাঝখানে মাঝখানে পড়ে থাকা একতলা ঘরের সমান বিশাল বিশাল পাথরের খণ্ড, ঝরণা, খুম, পাহাড়ের গা বেয়ে বয়ে চলা ঝিরি, বিশাল পাথুরে খাল। এই সৃষ্টিজগতটা যে কী রকমের অদ্ভুত, সেটা পাহাড়ের গহীনে না গেলে কস্মিনকালেও কেউ জানবে না। পাহাড়ের ঘোরার নেশা যাদেরকে একবার পেয়ে বসে তারা এসব ঝুঁকি মাথায় নিয়েই পাহাড়ের গহিনে যায়।
এরপর আমাদের সবাইকে দাঁড় করিয়ে রেমাক্রি খালের দিকে যেতে বলে। সময় তখন আনুমানিক রাত ৮:৪৫ বা ৯ টা। এরমধ্যে আমাদের একজনকে ডেকে ৩টা মোবাইল ফিরিয়ে দেয়। ৪টা মোবাইল নিয়ে যায়। আমার মোবাইলটা কমদামি হওয়ায় তখনই মাটিতে ছুঁড়ে ফেলে দিয়েছিল। কুড়িয়ে নিয়ে নিই। আমাদের ভয় হচ্ছিল ওরা আমাদেরকে উলটো রাস্তায় না পাঠিয়ে রেমাক্রির দিকে— অর্থাৎ আরও গভীরে কেন যেতে বলে। ওদের একজনের হাতে ওয়াকিটকি ছিল। ওটা দিয়ে ওরা অন্য সন্ত্রাসী দলের সাথে কথা বলছিল। আমাদের ভয় হলো, হয়তো সামনে গেলে ওদের অন্যান্য সদস্যদের সাথে মিলে এরপর আমাদেরকে অপহরণ করবে বা সবার কাছ থেকে সবকিছু খুঁজে কেড়ে নেবে। কারণ আমরা ছিলাম ২৩ জন। ৬ জন মিলে ২৩ জনকে নিয়ন্ত্রণ করাটা সহজ ছিল না ওদের জন্য।
যাহোক, আমরা আর সামনে আগাইনি। প্রথম কারণ হলো, আমাদের একজন সদস্যকে খুঁজে পাচ্ছিলাম না। হয়তো ঝোপে কোথাও লুকিয়েছিল। আর দ্বিতীয় কারণ হলো, সামনে ওদের আরও সদস্য থাকতে পারে। তাই সবাই মিলে সিদ্ধান্ত নিলাম আশেপাশের কোনো একটা ঝোপে রাতটুকু কাটিয়ে ভোরবেলা আমাদের মিসিং সদস্যকে খুঁজে বের করে উল্টোপথে থানচি চলে যাব; সাকা হাফং যাব না। তখন আমরা মাঝারি আকৃতির একটা পাহাড়ের চূড়ায়। আমাদের চারপাশে বড়ো বড়ো পাহাড়। অর্থাৎ একটু আগে যেই পাহাড়টায় উঠে সন্ত্রাসীদের কবলে পড়েছি, সেখানেই অবস্থান করছি আমরা। রেমাক্রি খালের দিকেও নামছি না। আবার থান্দুই পাড়ার দিকেও যাচ্ছি না।
তো পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের চলার পথের একটু আড়ালে একটা জায়গা নির্ধারণ করে মাটিতে পড়ে থাকা কাঁটাযুক্ত ডালপালার ওপরেই যে যেভাবে পারলাম শুয়ে পড়লাম। সবাই চুপচাপ শুয়ে আছি। কেউ টুঁশব্দটি পর্যন্ত করছি না। প্রয়োজন হলে ফিসফিস করে কথা বলছি। আলো তো জ্বালাচ্ছিই না। কোথাও কোনো একটা জোনাকি পোকা জ্বলে উঠলে ভয় পেয়ে যাই। মাঝে মাঝে একটা হুতুম পেঁচা ডেকে ওঠে। ঝিঁঝি পোকার আওয়াজও বন্ধ। চারদিকে সুনসান নীরবতা। এভাবে শ্বাসরুদ্ধকর অবস্থায় ৩ ঘন্টার বেশি কেটে গেল।
রাত তখন আনুমানিক ১২:৩০ বা ১ টা। দু'একজন ছাড়া কারো চোখে ঘুম নেই। সবাই ভয় ও উৎকন্ঠা নিয়ে ভোর হওয়ার অপেক্ষায়। হঠাৎ দেখি আমাদের বামদিকের পাহাড় থেকে (থান্দুই পাড়া থেকে বের হয়ে রেমাক্রি খালের দিকে যাওয়ার জন্য যে পাহাড় থেকে নামতে গিয়ে আমরা সন্ত্রাসীদের কবলে পড়েছিলাম।) ১০/১২ টা টর্চ লাইটের আলো আমাদের দিকে নেমে আসছে ধীরে ধীরে। এরই মধ্যে দেখি ডান দিকের পাহাড়ের ওপর থেকে নীল একটা আলো সংকেত দিচ্ছে। সবাই বুঝলাম এগুলো ওই সন্ত্রাসীরাই। আরো দলবল নিয়ে এসেছে। কারণ আমরা ওদের কথা মতো সামনে আগালে ৩ ঘন্টায় ওদের অন্য দলের সামনে চলে যেতাম। যেহেতু অন্য সন্ত্রাসী দলটা আমাদেরকে পায়নি, এরমানে আমরা ওদের দু'দলের মাঝখানে আছি। তাই আমাদেরকে ধরতে আগের সন্ত্রাসী দলটা দল ভারি করে এসেছে। তখন আমাদের প্রত্যেকের অবস্থা কী, সেটা ভাষায় প্রকাশ করতে পারব না আসলে। ধীরে ধীরে আলোগুলো সামনে আগায় আর আমাদের সবার হৃদকম্পন আরও বাড়তে থাকে। আমি মনে মনে একবার ভাবলাম এখান থেকে আরো গভীরে লুকোই। কিন্তু কোথায় যাব। ওরা অন্ধকারেই খুঁজে বের করে ফেলবে। এসব জায়গা ওদের চেনা।
আমি একবার ভাবেছিলাম ওনারা হয়তো সেনাবাহিনী বা বিজিবি সদস্যদের দল। কোনোভাবে খবর পেয়েছে যে আমরা সন্ত্রাসীদের কবলে পড়েছি। তাই উদ্ধার করতে এসেছে। কারণ, যখন আমাদেরকে জিম্মি করে তখন অনেক দূরে নিপিউ বিজিবি ক্যাম্পের পাশে একটা বড়ো ফ্লাড লাইট হঠাৎ জ্বলে উঠেছিল। এ রকম ভাবনা আমার মধ্যে আসার একটা যৌক্তিক কারণও আছে। সেনাবাহিনী ও বিজিবির প্রতিটি ক্যাম্পে সারভেইলেন্স টাওয়ার থাকে। এখানে দাঁড়িয়ে তারা অত্যাধুনিক দূরবিনের সাহায্যে দিন-রাত আশেপাশে নজর রাখে। আমরা সন্ত্রাসীদের কবলে পড়ার আগে যখন পাহাড় থেকে টর্চ লাইটের আলো জ্বেলে রেমাক্রি খালের দিকে নামছিলাম, আমাদের ২৩ জনের ২৩ লাইটের আলো নিপিউ বিজিবি ক্যাম্প থেকে সরাসরি দেখতে পাওয়াটা খুব স্বাভাবিক; যেহেতু আশেপাশে আর কোনো আলো ছিল না। নিপিউ বিজিবি ক্যাম্পের ৪টা আলো আমরাও সরাসরি খুব স্পষ্টই দেখতে পাচ্ছিলাম। তাছাড়া এখন যে দলটা আমাদের দিকে নেমে আসছে এদের টর্চ লাইটের আলোগুলোও গভীর জঙ্গলের ভেতরে জ্বলজ্বল করছিল। তো আমার মনে হলো, আমরা যখন হাতে লাইট জ্বেলে উলটোদিকে ঘুরে দৌড় দিয়েছিলাম, এটা নিপিউ বিজিবি ক্যাম্প থেকে বিজিবি সদস্যরা দেখেছে। এরপর আমাদের সব আলো বন্ধ। এরপর যেহেতু আর কোনো আলো তারা দেখতে পাচ্ছিল না, তাই হয়তো তখনই অভিযানে বের হয়েছে। আমরা যেখানে ছিলাম নিপিউ বিজিবি ক্যাম্প থেকে ৩৬ কিলো রাস্তা দিয়ে আসলেও ঘন্টা দু'তিনেক লাগার কথা। কারণ কিছু পথ পাকা রাস্তা দিয়ে এসে থান্দুই পাড়ায় ঢুকতে হবে। এরপর এখনকার এই পাহাড় দিয়ে নিচে নেমে আমাদের দিকে আসতে হবে। কিন্তু ডান দিকের পাহাড়ে নীল আলোর সংকেত দেখার পর সেই আশাটুকুও নিভে গেল আমার।
জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে পড়লাম মনে হলো। সামনে শুধুই অনিশ্চয়তা। জীবনে কখনও এমন পরিস্থিতিতে পড়িনি। বিপদ সামনে এগিয়ে আসছে। অথচ কোথাও পালাতেও পারছি না। বামে অনেকগুলো আলো, ডানে ওদের আরেক দল। সামনে ও পেছনে পাহাড়ের খাজ। পালানোর জায়গা নেই। নিশ্বাস বন্ধ হওয়ার উপক্রম হলো। সবাই শুয়ে। মাথাটা একটু ওপরে তুলে দেখছি। আমি ফিসফিস করে সবাইকে বললাম, "ওরা কাছে আসলে একবারে চিত হয়ে শুয়ে যাবেন সবাই"। একসময় সবাই চিত হয়ে শুয়ে পড়ল। আমি আর চট্টগ্রাম মেডিকেলের একজন ডাক্তার মাথাটা হালকা উঁচু করে দেখছি। আর খানিকটা দূরে আমাদের হোস্ট ও আরও একজন একইভাবে ওই দলটার দিকে লক্ষ্য রাখছিল। কাছে আসতে বুঝলাম দলের মানুষ ২০ জনেরও অধিক। দলটা আরও একটু কাছে আসলে বুঝলাম এরাও ট্যুরিস্ট। কলিজায় পানি ফিরে আসল। ২৭ জনের আরও একটা দল আজকে সন্ধ্যায় থান্দুই পাড়ায় ঢুকেছিল। ওনারা থান্দুই পাড়ায় ৩/৪ ঘন্টা ঘুমিয়ে রাতেই সাকা হাফংয়ের উদ্দেশ্য রওনা হয়েছে।
আমাদের মিসিং মেম্বারটা একটা ঝোপে লুকিয়ে ছিলো। পরে ওনার মুখ থেকে শুনলাম, উনি ২৭ জনের দলকে অনেকখন অবজার্ভ করে এরপর ঝোপ থেকে বের হয়ে সাহায্য চেয়েছে। মিসিং মেম্বারটা তখনও জানে না যে আমরা আরও সামনের দিকে অপেক্ষা করছি। ২৭ জনের ট্যুরিস্ট দলটা যখন আমাদেরকে অতিক্রম করে চলে যাচ্ছিল, তখন আমাদের হোস্ট ঝোপের আড়াল থেকে ওই দলের হোস্টের নাম ধরে ডাকেন। ঝোপটা একটু ওপরের দিকে ছিল। আলো জ্বালিয়ে সবাই দ্রুত নিচে নেমে আসি। এরপর টর্চ লাইট নিভিয়ে ওনাদেরকে ঘটনা খুলে বলার পর, ওই গ্রুপের হোস্ট বললেন, "আমরা ২৭ জন সামনে থাকব। এরপর আপনাদের ২৩ জন থাকবেন। আপনাদের দলের প্রথমে থাকবে আপনাদের হোস্ট। আর দলের শেষে যে থাকবে তাকে অনেক সাহসি হতে হবে।" এই বলে আবার হাঁটা শুরু হলো। ৭/৮ মিনিট পরেই রেমাক্রি খালের কাছে নামলাম। এরপর প্রায় ৩ ঘন্টা রেমাক্রি খাল ধরে হাঁটতে হয়েছে। হাঁটার সময় একটা সমস্যা তৈরি হলো। সবার শেষে কেউ থাকতে চায় না। সবাই আগে আগে চলতে চায়। কারণ ভয়। যদি দলছুট হয়ে গেলে পেছন থেকে আবার কোনো বিপদ ধরে বসে। কারণ, পুরো জায়গাটা ঘুটঘুটে অন্ধকার। তাছাড়া যত সামনে যাচ্ছি তত গহিন অরণ্যের ভেতরে ঢুকছি। সবাই চুপচাপ হেঁটে চলছি।
৪টা বা ৪:১৫ নাগাদ রেমাক্রি খাল শেষ হয়ে নিপিউ জঙ্গলে ওঠা শুরু করি। আধাঘন্টা হাঁটার পর আকাশ কিছুটা ফর্সা হওয়া শুরু হলো। ঘন্টা খানেকের মধ্যে চারপাশ মোটামুটি ভালই আলোকিত হয়ে গেছে। এখন টর্চ লাইটের আলো ছাড়াই হাঁটা যাচ্ছে। এবার সবাই একেবারে নির্ভয়। কারণ দিনের আলোতে সাকা হাফংয়ের ট্রেইলে সেনাবাহিনীর কাছে ধরা পড়লেও জানে মরার ভয় নেই। অবশেষে পরের দিন সকাল সাড়ে ১০টায় সাকা হাফংয়ের চূড়ায় উঠতে সক্ষম হয়েছিলাম। আলহামদুলিল্লাহ।
এরপর এমন ঘটনা বান্দরবানের আরো অনেক জায়গায় হয়েছে। আমিয়াখুমের মতো প্রশাসন অনুমোদিত স্পটে ট্যুরিস্টদের অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে লাখ দুয়েক টাকা, ২০/২২টা মোবাইল নিয়ে গেছে উপজাতি সন্ত্রাসীরা। সাকা হাফংয়ের ট্রেইলে গত কয়েক দুই বছরের দুটো ঘটনা ঘটেছে এমন। আন্ধারমানিকের দিকে ট্যুরিস্টদের বেঁধে রেখে নির্যাতন করার ঘটনাও ঘটেছে। এই তো সেদিনও সাজেক ও কেওক্রাডং যাওয়ার পথে ট্যুরিস্টদের গাড়িতে লক্ষ্য করে গুলি করেছে। যেগুলো জেনেছি, সেগুলো বললাম। না জানা এমন অনেক ঘটনা আছে। বছর দশেক আগে বান্দরবানে মুন্না ও জুবায়ের নামে দু'জন ট্যুরস্টের ভ্রমণ এবং অপহৃত হওয়ার পর তাদের লাশ খুঁজে না পাওয়ার কাহিনি বান্দরবানের অফট্রেইলে যারা যায়, তারা মোটামুটি শুনেছে।
★ এবার কিছু হিসেব মেলাই। ★
(১) ওই ৫ জন আসলে কারা ছিল?
আমাদের গ্রুপের কয়েকজন বলছিল, ওনারা সেদিন দিনের বেলা থান্দুই পাড়ার নিচে একটা ঝিরি থেকে গোসল করে ওঠার সময় কয়েকটা ছেলে তাদেরকে কিছু প্রশ্ন করেছিল। সন্ত্রাসী দলের লোকগুলোর শরীরের গড়ন এবং জামাকাপড় নাকি সেরকমই ছিল। আমার ধারণা এই ৫ জন ওই পাড়ারই। কারণ, এমন গভীর জঙ্গলে বাহিরের কেউ এসে সন্ত্রাসী কার্যক্রম করবে না। তাছাড়া জেএসএস, ইউপিডিএফ, কেএনএফ নামে যত সন্ত্রাসী সংগঠন আছে; এদের সদস্যরা সবাই পাহাড়ি উপজাতিই। বাহিরের কেউ নেই। যার যার পাড়া তারা তারা ওইসব সংগঠনের হয়ে নিয়ন্ত্রণ করে। তাছাড়া যেদিন রাতে থান্দুই পাড়ায় পৌঁছাই, সেদিন পাড়ায় ঢুকার সময় কয়েকটা ছেলেকে হাতে অস্ত্র নিয়ে ঘোরাফেরা করতে দেখেছি। এ সব অস্ত্র হাতে নিয়ে ঘোরা ওদের জন্য স্বাভাবিক ব্যাপার। ওই পাড়াটা ছিল বম উপজাতির পাড়া। কেএনএফ বলতে যেই সন্ত্রাসী বাহিনী আমরা চিনি ওরা এই বম উপজাতিদের দ্বারা গঠিত।
(২) ওরা কি আরাকান আর্মি ছিল?
না। কারণ আরাকান আর্মিদের হাতে মিলিটারিদের মতো হেভি উইপন থাকে। কাঁধে আর্মিদের ব্যাগ থাকে। মাথায় আর্মিদের হ্যাট বা ক্যাপ থাকে। পায়ে আর্মিদের জুতো থাকে। ওরা মুখ ঢেকে চলাফেরা করে না। আরাকান আর্মি ধরলে উলটোদিকে ফেরত পাঠিয়ে দিত। সাকা হাফংয়ের দিকে পাঠাত না। তাছাড়া যতটুকু জানি আরাকান আর্মি ট্যুরিস্টদের গায়ে হাত তোলে না। যোগী-জোতলং (উচ্চতায় যোগী ৪র্থ আর জোতলং ২য়) ট্রেইলে ২০/২৫ জন আরাকান আর্মির সামনে দিয়ে দলিয়ান পাড়ার দিকে হেঁটে গিয়েছি। ওরা কিছুই বলেনি।
(৩) বাম পাশের পাহাড়ের আলোগুলো ২৭ জন ট্যুরিস্ট গ্রুপের। তাহলে ডান পাশের পাহাড়ের উপরে ওই নীল আলোর সংকেতটা কিসের?
আমার ধারণা ওই নীল আলোটা দিয়ে সন্ত্রাসী অন্য দলটা ওদের এই পাশের সন্ত্রাসী দলকে (যে দলটা আমাদেরকে জিম্মি করেছিল) সতর্ক করেছে। কারণ, ওপর থেকে অনেক বড়ো একটা দল নেমে আসছিল (২৭ জনের ট্যুরিস্ট দলটা)। ওরা হয়তো এতক্ষণ আমাদের অপেক্ষায় ছিল যে ভোর হলে দু'দল মিলে আবার আক্রমণ করবে। মোট ৫০ জনের বিশাল ট্যুরিস্ট গ্রুপ দেখে আর সামনে আসেনি।
★ যা শিক্ষা পেলাম। ★
(১) উপজাতিদের আর কোনোদিন বিশ্বাস করব না। আমাদের ২৩ জনের দলে ৫ জন বন্ধু ছিল। ওনারা সেখানকার ১-১৫ বছর বয়সি কমপক্ষে ৪০ জন শিশু কিশোরদের জন্য অনেকগুলো নতুন টিশার্ট প্যান্ট কাঁধে করে কতগুলো পথ বেয়ে নিয়ে গিয়েছিল। নিজের জামাকাপড় নিয়েই তো হাঁটা যায় না। এর মধ্যে এতগুলো জামাকাপড় নিয়ে কতগুলো পাহাড় উঠতে নামতে হয়েছে ওনাদের। তো ওই সন্ত্রাসীগুলো কি এই খবরটা পায়নি? অবশ্যই পেয়েছে। ওদের ভেতরে যদি নূন্যতম মানবতা থাকত তাহলে আমাদেরকে এভাবে আঘাত করতে পারত না। কারণ, ওরা মানুষ হলে ভাবত, এই বাঙালিরা কত কষ্ট করে আমাদের বাচ্চাদের জন্য জামাকাপড় নিয়ে আসল, খাবার-দাবার ভাগ করে দিল। ওনাদেরকেই আবার কীভাবে আঘাত করি! ওরা আসলে মানুষের পর্যায়েই পরে না। (সবাই না; ওদের কিছু কিছু মানুষ খুব ভালো, একেবারে সহজ সরল, মাটির মানুষ। তবে বেশিরভাগই বিশ্বাসঘাতক, হিংস্র।)
(২) আগে ভাবতাম বাংলাদেশ সেনাবাহিনী হয়তো উপজাতিদেরকে একটু বেশিই চাপে রাখে। শুধু আমিই না; আমরা বাঙালিরা সবাই এমনটাই ভাবি। আমাদের বাঙালিদের আসলে আলগা পিরিত বেশি। সেদিন বুঝলাম সেনাবাহিনী যা করে ভালোর জন্যই করে। সেনাবাহিনী না থাকলে আমরা থানচি বাজারেও যেতে পারতাম না হয়তো। আমরা ভ্রমণপিপাসু মানুষ, শান্তিপ্রিয় মানুষ। প্রকৃতিকে ভালোবাসি, তাই প্রকৃতির কোলে ছুটে যাই। আমরা বান্দরবানে কোনো ঝামেলা তৈরী করতে যাই না। ওদেরকে কাছে টেনে নেই। বুকে জড়িয়ে নেই। ওদের বাচ্চাদেরকে কতটা আপন করে নেই। ওদের মা-বোনকে নিজের মা-বোন মনে করি। ওদের বিপদ-আপদে যথাসাধ্য সহযোগিতা করার চেষ্টা করি। অথচ ওরা আমাদেরকে শত্রুর চোখে দেখে। বাঙালিকে ওরা সহ্যই করতে পারে না। তাই সেনাবাহিনীকে তাদের কাজ তাদের মতো করতে দেজয়া উচিত। আমাদের ওসব নিয়ে মাথা না ঘামালেও চলবে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী অত্যন্ত বুদ্ধিমত্তার সাথে কাজ করে। প্রতিটি সেনাসদস্য চৌকস এবং নিঃসন্দেহে খাঁটি দেশপ্রেমিক।
★ প্রতিজ্ঞা ★
(১) ইনশাআল্লাহ আবার বান্দরবান যাবো। যাবই যাবো। এটা আমার দেশ। এটা স্বাধীন দেশ। আমার মাতৃভূমির যেথায় ইচ্ছে সেথায় যাব। কপালে মৃত্যু লেখা থাকলে মরব। তবুও কিছু উপজাতি সন্ত্রাসী, দেশদ্রোহীদের ভয়ে চুপ করে বসে থাকব না। সেদিন আমাকে গলায় ড্যাগার ধরার পর ওদের একজন নিজের ড্যাগার দিয়ে নিজের বুকে হালকা বারি দিতে দিতে ইশারায় বোঝাতে চাচ্ছিল এটা আমাদের এলাকা। মানে আমরা যেন ওদের এলাকায় না যাই। আমার প্রথম থেকে ভিষণ রাগ উঠছিল ওদের কাজ দেখে। আমি "আর আসব না আর আসব না" বলিনি প্রথমে। তাই আমার গলায় দু'বার ড্যাগার চেপে ধরে। যেন ভয় পাই। কাপুরুষগুলোকে ভয় পাওয়ার কি আছে। আমাদের হাতেও অস্ত্র থাকলে বোঝা যেত কে কতটা সাহসি।
(২) সমুদ্র ভালোবাসি। পাহাড় ভালোবাসি। আমার জন্মভূমিকে ভালোবাসি। আমার দেশের মাটি বিশ্বাসঘাতক ও শত্রুদের হাত থেকে মুক্ত রাখব ইনশাআল্লাহ।
সংগৃহীত ছবি: সাকা হাফং
© karim Shawon

প্রবাসীদের জন্য আমেরিকার ভিসা এখন আরও সহজ!বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে বিপুল পরিমাণে আমেরিকার ভিজিট (B1/B2) ভিসা অনুমোদিত হচ্ছ...
29/01/2025

প্রবাসীদের জন্য আমেরিকার ভিসা এখন আরও সহজ!

বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে বিপুল পরিমাণে আমেরিকার ভিজিট (B1/B2) ভিসা অনুমোদিত হচ্ছে। তবে সবচেয়ে বেশি সুযোগ পাচ্ছেন বিদেশে অবস্থানরত বাংলাদেশিরা। মালয়েশিয়া, দুবাই, সিঙ্গাপুর, ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, সৌদি আরবসহ অন্যান্য দেশে থাকা প্রবাসীদের জন্য আমেরিকার ভিসা পাওয়ার সম্ভাবনা আরও বেশি।

স্টুডেন্ট ভিসায় থাকা ব্যক্তিরাও এই সুযোগ নিতে পারেন। আমেরিকার B1/B2 ভিসা সাধারণত পাঁচ বছরের জন্য দেওয়া হয়, যা এই সময়ের মধ্যে যতবার খুশি যাতায়াতের সুযোগ দেয়। এই ভিসা নিয়ে গিয়ে পরবর্তীতে F1, EB3 বা অন্যান্য ক্যাটাগরিতে আবেদন করে বৈধভাবে স্থায়ী হওয়া ও গ্রিন কার্ড পাওয়ার সুযোগও রয়েছে।

কিন্তু দুঃখজনক বিষয় হলো, অনেক প্রবাসী ভাই-বোনেরা সঠিক প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানেন না এবং এপ্লিকেশন করতে গিয়ে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হন। তাই আপনাদের সুবিধার্থে, আমরা আমেরিকার ভিসা এপ্লিকেশন বিষয়ক একটি বিশেষ মাস্টার ক্লাসের আয়োজন করছি।

এই অনলাইন মাস্টার ক্লাসে অংশগ্রহণ করলে, আপনি নিজেই খুব সহজে বিদেশ থেকে বসে আমেরিকার ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন, তাও শুধুমাত্র এম্বাসি ফি দিয়েই—অতিরিক্ত খরচ ছাড়াই! এতে করে আপনার লাখ লাখ টাকা বেঁচে যাবে এবং এজেন্টের ওপর নির্ভরশীল হতে হবে না।

আপনি যদি এই মাস্টার ক্লাসে অংশ নিতে আগ্রহী হন, তাহলে কমেন্ট করে জানান। এছাড়া, তারিখ ও বিস্তারিত আপডেট পেতে নিচের গ্রুপে জয়েন করুন।

পোস্টটি আপনার পরিচিত প্রবাসী ভাইদের মাঝে শেয়ার করুন। যারা সর্বাধিক শেয়ার করবেন, তাদের একেবারে ফ্রিতে আমেরিকার ভিসা এপ্লিকেশন করে দেওয়া হবে!

**✅পদ্মায় আমাদের নেক্সট ডে-লং ট্রিপের তারিখ সমূহ:**  📅 **৩০ জানুয়ারি - ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫** পর্যন্ত নির্দিষ্ট তারিখে আমা...
29/01/2025

**✅পদ্মায় আমাদের নেক্সট ডে-লং ট্রিপের তারিখ সমূহ:**
📅 **৩০ জানুয়ারি - ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫** পর্যন্ত নির্দিষ্ট তারিখে আমাদের দহিম হাউজবোটে উপভোগ করুন একদিনের চমৎকার ভ্রমণ!

📍 **দহিম হাউজবোট** এখন মাওয়া ঘাট থেকে পদ্মায় নিয়মিত ডে-লং ট্রিপ পরিচালনা করছে। ঢাকার খুব কাছাকাছি হওয়ায় সহজেই যেকোনো দিন বন্ধু-বান্ধব বা পরিবার নিয়ে যোগ দিতে পারেন। সুস্বাদু খাবার আর নদীর সৌন্দর্যের সঙ্গে দিনব্যাপী এক অসাধারণ অভিজ্ঞতা উপভোগ করুন!

🥁 **যেকোনো উৎসব বা গেট-টুগেদারের জন্য আদর্শ!**
**দহিম হাউজবোট** এখন জনপ্রিয় একটি ভ্রমণের গন্তব্য হয়ে উঠেছে। এটি একসঙ্গে **৬০-৭০ জন অতিথিকে সহজেই ধারণ করতে পারে**। চাইলে কয়েকজন মিলে পুরো হাউজবোট বুকিং করতেও পারবেন।

# # # **✅ আমাদের ডে-লং ট্রিপে যেসব স্পট ঘুরে দেখবেন:**
✔ **লৌহজং ঘাট**
✔ **মাওয়া ঘাট**
✔ **পদ্মা সেতু (নীচ থেকে দেখার সুযোগ)**
✔ **চর জানাজাত**
✔ **নারিশ্যার চর**
✔ **সরিষার ফুলের ক্ষেত**
✔ **কাশবনের সৌন্দর্য**

# # # **🎯 একদিনের ট্যুরে যা যা উপভোগ করতে পারবেন:**
⚽ ফুটবল, ভলিবল, বাস্কেটবল, ব্যাডমিন্টন খেলা
🎲 লুডু, দাবা, বালিশ খেলা, হাড়িভাঙা খেলা
📸 মনোরম প্রাকৃতিক দৃশ্যে ফটোগ্রাফি
🚿 পদ্মার স্বচ্ছ পানিতে গোসল
🍛 সুস্বাদু ও ঐতিহ্যবাহী খাবার
🌅 নদীর বুক চিরে দিনব্যাপী ক্রুজিং

# # # **🥁🥁 বিশেষ খাবার মেন্যু 🥁🥁**
🍽 **সকাল:**
- ওয়েলকাম ড্রিংকস (বিক্রমপুরের ঘোল), চিতল পিঠা-ভর্তা, ভাপা পিঠা
- খিচুড়ি/খুদ ভাত, শুটকির ভর্তা, ডিম ঝোল, সবজি, সালাদ
- চা, বিস্কুট

🍽 **দুপুর:**
- পোলাও/ভাত, ইলিশ মাছ ভাজা, গরু ভুনা (অথবা মুরগির অপশন), সবজি, ডাল, সালাদ, কোক
- মুন্সীগঞ্জের বিখ্যাত মিষ্টি
- চা, বিস্কুট

🍽 **সন্ধ্যা:**
- চিকেন ফ্রাই/বারবিকিউ, পরোটা/সমুচা

📌 **খাবার মেন্যু কাস্টমাইজ করা যাবে (বাজারের এভেইলেবিলিটির ওপর নির্ভর করে পরিবর্তন হতে পারে)।**

# # # **📞 যোগাযোগ ও বুকিং:**
✅ বিস্তারিত জানতে ও বুকিং করতে ইনবক্স করুন
✅ কর্পোরেট, ফ্যামিলি, ফুল বোট বুকিং, ছোট বা বড় গ্রুপের জন্য সপ্তাহের যেকোনো দিন বুকিং করতে পারেন।

🌊 **পদ্মার বুকে একদিনের রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতার জন্য আমাদের সাথে যোগ দিন!** 🌊

গাজীপুর চৌরাস্তা ময়মনসিংহ রোডর ফ্লাইওভার উপর এক্সিডেন্ট - আল্লাহর রহমতে কারো কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি-Courtesy : Prince Ab...
28/01/2025

গাজীপুর চৌরাস্তা ময়মনসিংহ রোডর ফ্লাইওভার উপর এক্সিডেন্ট - আল্লাহর রহমতে কারো কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি-

Courtesy : Prince Abdul Halim

ড. ইউনুস ইন্টারন্যাশনাল খেলোয়াড় আবার নিজের শক্তি দেখাল।ভারতের একের পর এক দাদাগিরির বিরুদ্ধে নতুন এক পদক্ষেপ নিয়েছে ইউরোপ...
25/01/2025

ড. ইউনুস ইন্টারন্যাশনাল খেলোয়াড় আবার নিজের শক্তি দেখাল।
ভারতের একের পর এক দাদাগিরির বিরুদ্ধে নতুন এক পদক্ষেপ নিয়েছে ইউরোপ। ২০২৫ সালের ১ জানুয়ারি থেকে শেনজেনভুক্ত ইউরোপীয় দেশগুলোর মধ্যে বেলজিয়াম, ফিনল্যান্ড, আইসল্যান্ড, লাটভিয়া, লুক্সেমবার্গ, নেদারল্যান্ডস, পোল্যান্ড, স্লোভেনিয়া এবং সুইডেনের ভিসা এখন ঢাকা থেকে সুইডেন এম্বাসির মাধ্যমে আবেদন করা যাবে।
এছাড়া, পর্তুগাল, রোমানিয়া, বুলগেরিয়া এবং ক্রোয়েশিয়া তাদের নিজস্ব অফিস খুলে ১ জানুয়ারি থেকে ঢাকাতে ভিসা আবেদন গ্রহণ শুরু করেছে, যা ইউরোপে যেতে আগ্রহী সকলের জন্য খুবই সুখবর।
মোট ৯টি ইউরোপীয় দেশ 🇧🇩✈️✈️ এখন বাংলাদেশ থেকে ভিসা আবেদন গ্রহণ করছে।
এই ধরনের তথ্য শুধুমাত্র ফেসবুকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে, তবে মনে রাখতে হবে —
পোস্টটি: সংগ্রহ করা হয়েছে —
নোট: এর কোন নিশ্চিত তথ্য নেই, এটি হতে পারে বা নাও হতে পারে।

টাইম লাইনে শেয়ার করে রাখুন অথবা ছবিটা সেভ করে রাখুন।মেট্রোরেলের ভাড়ার তালিকা।
25/01/2025

টাইম লাইনে শেয়ার করে রাখুন অথবা ছবিটা সেভ করে রাখুন।
মেট্রোরেলের ভাড়ার তালিকা।

**ইউরোপের সেনজেন দেশ ক্রোয়েশিয়ার 🇭🇷 ভিসা প্রসেস: সহজভাবে বুঝুন!**আজ আপনাদের জন্য ক্রোয়েশিয়ার ভিসার সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া নি...
24/01/2025

**ইউরোপের সেনজেন দেশ ক্রোয়েশিয়ার 🇭🇷 ভিসা প্রসেস: সহজভাবে বুঝুন!**

আজ আপনাদের জন্য ক্রোয়েশিয়ার ভিসার সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনা। যারা নতুন, আবেদন করতে চান বা ইতোমধ্যে আবেদন করেছেন, তাদের জন্য এই তথ্য গুরুত্বপূর্ণ। ধাপে ধাপে পুরো প্রসেস দেখে নিন।

---

# # # ১. **যেসব ডকুমেন্ট লাগবে:**
- পাসপোর্ট
- অরিজিনাল পুলিশ ক্লিয়ারেন্স
- ২ কপি ছবি
- বাংলাদেশ ছাড়া অন্য দেশে থাকলে সেই দেশের পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও আইডি/ইকামা কপি

---

# # # ২. **পুলিশ ক্লিয়ারেন্স এটাস্টেশন:**
- অরিজিনাল পুলিশ ক্লিয়ারেন্স নিকটস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস ও ক্রোয়েশিয়া দূতাবাস থেকে এটাস্টেশন করাতে হবে।
- বাংলাদেশ থেকে এটি দিল্লিতে করাতে হয়।

---

# # # ৩. **প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট জমা:**
- এটাস্টেশনকৃত পুলিশ ক্লিয়ারেন্স
- পাসপোর্টের কপি
- ছবি
- ইকামা/আইডি কপি (যদি অন্য দেশে থাকেন)
- কাজের অভিজ্ঞতার সার্টিফিকেট (যদি থাকে)
- এগুলো সংশ্লিষ্ট কোম্পানিতে জমা দিতে হবে।

---

# # # ৪. **ওয়ার্ক পারমিট প্রসেসিং:**
- কোম্পানি কাজের চুক্তিপত্র (কন্ট্রাক্ট লেটার) তৈরি করে HZZ পোর্টালে আবেদন করবে।
- ওয়ার্ক পারমিট পেতে ২-৬ মাস সময় লাগতে পারে।

---

# # # ৫. **কোম্পানি থেকে যা পাবেন:**
- ওয়ার্ক পারমিট
- কন্ট্রাক্ট লেটার
- একোমোডেশন ডকুমেন্ট
- গ্যারান্টি লেটার
- এসব ডকুমেন্ট জমা দিতে হবে ভিএফএস/এম্বাসিতে।

---

# # # ৬. **এম্বাসি এপয়েন্টমেন্ট:**
- ওয়ার্ক পারমিট ইস্যুর ৬০ দিনের মধ্যে এম্বাসিতে আবেদন করতে হবে।
- নরমাল এপয়েন্টমেন্টে ১৫-২০ হাজার টাকা লাগে।
- ইমারজেন্সি এপয়েন্টমেন্ট বেশি খরচ হতে পারে।

---

# # # ৭. **ভিসা প্রসেস:**
- ভিএফএস/এম্বাসিতে জমার পর কোম্পানিতে ইনকোয়ারি করা হবে।
- সবকিছু ঠিক থাকলে ভিসা ইস্যু হবে।
- ইন্ডিয়া/নেপালে ভিসা প্রসেসিং সাধারণত ২ মাস সময় নেয়।

---

# # # ৮. **ম্যানপাওয়ার কার্ড:**
- ভিসা নিয়ে বাংলাদেশে ফিরে BMET থেকে ক্লিয়ারেন্স কার্ড করতে হবে।
- ১ লাখ টাকা জামানত দেখাতে হবে, যা ১ বছর পর তোলা যাবে।

---

# # # ৯. **ফ্লাইট ও ক্রোয়েশিয়ায় যাওয়া:**
- কোম্পানি বা এজেন্সি টিকেট ইস্যু করে দেবে।
- এয়ারপোর্টে ইমিগ্রেশন নিয়ে চিন্তার প্রয়োজন নেই।

---

# # # ১০. **ক্রোয়েশিয়ায় পৌঁছানোর পর:**
- ইমিগ্রেশন বা পুলিশ স্টেশনে গিয়ে ফিঙ্গারপ্রিন্ট দিন।
- TRC কার্ড পেতে নরমাল হলে ১৫-২০ দিন, আর্জেন্ট হলে ৩ দিন সময় লাগে।

---

# # # ১১. **কাজ শুরুর অনুমতি:**
- TRC কার্ড পাওয়ার আগে কাজ করা নিষিদ্ধ।
- তবে কোম্পানি দায়িত্ব নিলে কাজ শুরু করা যাবে।

---

# # # ১২. **কাজ পরিবর্তন:**
- বর্তমান কোম্পানিতে কাজ না পেলে নতুন কোম্পানিতে কাজ করতে পারবেন।
- নতুন কোম্পানি ট্যাক্স ও কন্ট্রাক্টের ব্যবস্থা করবে।

---

# # # ১৩. **TRC নবায়ন:**
- প্রতিবছর কোম্পানি আপনার TRC নবায়ন করবে।

---

**মোট প্রসেস সম্পন্ন হতে কমপক্ষে ১ বছর সময় লাগবে।** ২০২৫ সালের নিয়ম পরিবর্তন নিয়ে ভবিষ্যতে আরও বিস্তারিত আলোচনা করব। জেনেবুঝে কাজ করুন এবং সফল হোন! 😊

💢কক্সবাজার এক্সপ্রেস/ পর্যটক এক্সপ্রেস ট্রেন সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:টিকিটের মূল্য:  ✅ ঢাকা টু কক্সবাজার শোভন চেয়ার ...
14/01/2025

💢কক্সবাজার এক্সপ্রেস/ পর্যটক এক্সপ্রেস ট্রেন সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
টিকিটের মূল্য:

✅ ঢাকা টু কক্সবাজার শোভন চেয়ার ভাড়া 6️⃣9️⃣5️⃣ টাকা
✅ স্নিগ্ধাতে (এসি চেয়ার) ভাড়া 1️⃣3️⃣2️⃣5️⃣ টাকা
(একই কক্সবাজার থেকে)
✅ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম: স্নিগ্ধা (এসি চেয়ার) ভাড়া 8️⃣9️⃣5️⃣ টাকা
শোভন চেয়ার ভাড়া 4️⃣5️⃣0️⃣ টাকা
✅ চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার (শোভন চেয়ার) ভাড়া 2️⃣5️⃣0️⃣ টাকা।
✅ স্নিগ্ধা (এসি চেয়ার) ভাড়া 4️⃣7️⃣0️⃣ টাকা
(একই কক্সবাজার থেকে)

➡️ সময় টেবিল:
আইকনিক কক্সবাজার রেলওয়ে স্টেশন অভিমুখী
🚉 কক্সবাজার এক্সপ্রেস 8️⃣1️⃣4️⃣ ঢাকা কমলাপুর থেকে ছেড়ে যাবে।
রাত 1️⃣0️⃣🔹3️⃣0️⃣ মিনিটে, কক্সবাজার পৌঁছাবে পরদিন সকাল 0️⃣7️⃣🔹2️⃣0️⃣ মিনিটে।
🚉 কক্সবাজার এক্সপ্রেস 8️⃣1️⃣3️⃣ কক্সবাজার আইকনিক রেলওয়ে স্টেশন থেকে ঢাকার উদ্দেশ্য ছেড়ে যাবে।
দুপুর 1️⃣2️⃣🔷3️⃣0️⃣ মিনিটে, ঢাকায় পৌঁছাবে রাত 0️⃣9️⃣🔷1️⃣0️⃣ মিনিটে।
⛔ ঢাকা থেকে কক্সবাজার অভিমুখী 8️⃣1️⃣4️⃣ সাপ্তাহিক ছুটি সোমবার রাতে।
⛔ কক্সবাজার থেকে ঢাকা অভিমুখী 8️⃣1️⃣3️⃣ সাপ্তাহিক ছুটি মঙ্গলবার দিন।
জানালার পাশের (Window Seat):
✅ শোভন চেয়ারে উইন্ডো নম্বর সমূহঃ ০১, ০২, ০৪, ০৫, ০৮, ০৯, ১২, ১৩, ১৬, ১৭, ২০, ২১, ২৪, ২৫, ২৮, (২৯, ৩২, ৩৩, ৩৬), ৩৭, ৩৯, ৪১, ৪৪, ৪৫, ৪৭, ৪৯, ৫১, ৫৩, ৫৬, ৫৭, ৫৯, ৬০৷ () টেবিল সিট।
✅ স্নিগ্ধা শ্রেণীর উইন্ডো নম্বর সমূহঃ ০১, ০৩, ০৪, ০৭, ০৮, ১১, ১২, ১৫, ১৬, ১৯, ২০, ২৩, (২৪, ২৭, ২৮, ৩১) ৩২, ৩৫, ৩৬, ৩৯, ৪০, ৪৩, ৪৪, ৪৭, ৪৮, ৫১, ৫২, ৫৪, ৫৫। () টেবিল সিট৷

সিট:শোভন চেয়ার/S_Chair:
ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার থেকে চট্টগ্রাম পর্যন্ত 6️⃣0️⃣🔹3️⃣3️⃣ সোজা বা যাত্রা অভিমুখী আসন এবং চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার ও চট্টগ্রাম থেকে ঢাকা 0️⃣1️⃣🔹3️⃣2️⃣ সোজা বা যাত্রা অভিমুখী আসন হবে।
এসি চেয়ার/Snigdha:
ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার থেকে চট্টগ্রাম পর্যন্ত 5️⃣5️⃣🔹2️⃣8️⃣ সোজা বা যাত্রা অভিমুখী আসন এবং চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার ও চট্টগ্রাম থেকে ঢাকা 0️⃣1️⃣🔹2️⃣7️⃣ সোজা বা যাত্রা অভিমুখী আসন হবে।
🚉 কক্সবাজার এক্সপ্রেস এবং পর্যটক এক্সপ্রেসের এসি সিট:
কক্সবাজার এক্সপ্রেস এবং পর্যটক এক্সপ্রেসের প্রতিটি কোচে মোট ০৭ টা করে কেবিন থাকবে।
✅ দিনের বেলায় (এসি AC সিট) চার টি ডাবল কেবিন এবং তিনটা সিঙ্গেল কেবিন৷
✅ এসি ডাবল কেবিন এর সিট গুলো

গত ৫ মাসে ড: মুহাম্মদ ইউনূস দ্রব‍্যমুল‍্যের লাগাম টেনে ধরেছেন ।লুট হওয়া ব‍্যাংকগুলোকে বন্ধ না করে ধিরে ধিরে বাচিঁয়ে তুলছ...
11/01/2025

গত ৫ মাসে ড: মুহাম্মদ ইউনূস দ্রব‍্যমুল‍্যের লাগাম টেনে ধরেছেন ।লুট হওয়া ব‍্যাংকগুলোকে বন্ধ না করে ধিরে ধিরে বাচিঁয়ে তুলছেন !
২০০ টাকার পেঁয়াজ ৪০ টাকা কেজি, ৪০০ টাকার কাঁচা মরিচ ৫০ টাকা কেজি, ১০০ টাকার তরকারি এখন ৪০/৫০ টাকা।
দাম বাড়লে আমরা পোস্ট দেই বলি আগেই ভাল ছিলাম কমলে পোস্ট দেই না ! এটা মোনাফেকদের কাজ !

থ্রী জিরো থিউরীর জন্য উনি আবার নোবেল মঞ্চে দাড়াবেন হয়ত ! উনি চা বিক্রেতা নন । তিনি একজন উচ্চশিক্ষিত ভদ্রলোক । ভালো কাজের প্রশংসা করতে এতো কস্ট কেনো ।তথা কথিত টক শো এর বক্তারা এখন কোথায় ?

ধন্যবাদ গুণীজন❤️

06/01/2025

🇧🇩✈️ড.ইউনুস ইন্টারন্যাশনাল খেলোয়াড় তা আবার বুঝিয়ে দিলো।
ভারতের দাদাগিরির কফিনে আরেকটা পেরেক ১জানুয়ারি ২০২৫ থেকে চালু হয়েছে ইউরোপের শেনজেন ভুক্ত দেশ বেলজিয়াম, ফিনল্যান্ড, আইসল্যান্ড, লাটভিয়া, লুক্সেমবার্গ, নেদারল্যান্ডস, পোল্যান্ড, স্লোভেনিয়া এবং সুইডেন ভিসা আবেদন করা যাবে ঢাকার সুইডেন এম্বাসি থেকে।

তাছাড়া পর্তুগাল রোমানিয়া বুলগেরিয়া, ক্রোয়েশিয়া তারা তাদের নিজস্ব অফিস নিয়ে জানুয়ারি ১ তারিখ থেকে বসেছে রাজধানী ঢাকাতে ইউরোপ গামী প্রত্যাশীদের জন্য যা অনেক ভালো সংবাদ।
মোট ৯টি দেশে 🇧🇩✈️✈️

প্রতিদিন দল বেধে Harvard এর ক্যাম্পাসে ভিজিটর আসে। তাদের পড়ালেখায় সমস্যা হয় না। কিন্তু বাংলাদেশের অতি মেধাবী ঢাবিয়ানরা ...
29/12/2024

প্রতিদিন দল বেধে Harvard এর ক্যাম্পাসে ভিজিটর আসে। তাদের পড়ালেখায় সমস্যা হয় না। কিন্তু বাংলাদেশের অতি মেধাবী ঢাবিয়ানরা বহিরাগত কেউ ক্যাম্পাসে গেলে গবেষণায় মনোযোগ দিতে পারে না।

ধুর, Harvard তো Private University। এসবের Bell আছে নাকি? Private এ পড়ে তো জীবন নষ্ট।

রাস্তায় যেতেও আগে চান্স পেয়ে দেখান।

Trigger Warning: Bangladesh 🇧🇩বাইকের পেছনে ছিল স্ত্রী আর সাত বছরের সন্তান। মাওয়া টোল প্লাজায় টাকা দেওয়ার সময় সন্তান বাবা...
28/12/2024

Trigger Warning: Bangladesh 🇧🇩

বাইকের পেছনে ছিল স্ত্রী আর সাত বছরের সন্তান। মাওয়া টোল প্লাজায় টাকা দেওয়ার সময় সন্তান বাবার কাছে আবদার করে, ‘বাবা আমি টাকা দিবো।’

বাবা সন্তানের হাতে টাকা দেয়! ঠিক তখনই পেছন থেকে ছুটে আসা দ্রুত গতির বাস সবকিছু স্তব্ধ করে দেয়।

কাকতালীয় ভাবে ঐ বাবা বেঁচে গেলেও, তার চোখের সামনে মারা যায় স্ত্রী আর সন্তান।

ভদ্রলোক ঘটনার বিবরণ দিতে গিয়ে থেমে থেমে বললেন, ‘আমি তাকিয়ে দেখি আমার সন্তানের মাথার উপর দিয়ে বাসের চাকা চলে গেছে। আমার সন্তানের চোখ বেরিয়ে এসেছে। আর আমার বিবিকে চাকার সাথে বিঁধে টেনে নিয়ে গেছে।’

ক্যান ইউ ইমাজিন, যেখানে টোল প্লাজায় এন্ট্রি নেওয়ার অন্তত এক মিনিট আগে গাড়িকে ধীর গতিতে রুপান্তর করা উচিত, সেখানে একটি বাস বেপরোয়া ভাবে ছুটে আসলো!

আসলে আপনি গতিশীল হোন, স্থির হোন, খালে থাকেন, বিলে থাকেন, মাঠে থাকেন, ঘাটে থাকেন, বাসায় থাকেন, রাস্তায় থাকেন, কিচ্ছু মেটার করে না। আপনার মৃ ত্যু বিভৎস ভাবে হওয়ার সম্ভবনা ই বেশি। কারণ আপনি বাংলাদেশী!

সংগৃহীত।

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when One Stop Luxury Travel Solution Hub posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share