Voice of Rubel

Voice of Rubel অজানাকে জানতে পেজটি ফলো দিয়ে সাথে থাকুন ❤️❤️❤️

09/04/2025
09/04/2025
আমি দেখিয়াছি বাংলার মুখ দেখিতে চাইনা স্বর্গের সুখ,, অসাধারণ আমার বাংলাদেশ,, ❤️❤️❤️
09/04/2025

আমি দেখিয়াছি বাংলার মুখ দেখিতে চাইনা স্বর্গের সুখ,, অসাধারণ আমার বাংলাদেশ,, ❤️❤️❤️

গরিব কেন সারাজীবন গরিব থাকে?আয় সাধারণত তিন ধরনের হয়:১. একটিভ ইনকাম২. প্যাসিভ ইনকাম৩. পোর্টফোলিও ইনকাম১. একটিভ ইনকাম: একট...
05/04/2025

গরিব কেন সারাজীবন গরিব থাকে?
আয় সাধারণত তিন ধরনের হয়:
১. একটিভ ইনকাম
২. প্যাসিভ ইনকাম
৩. পোর্টফোলিও ইনকাম
১. একটিভ ইনকাম: একটিভ ইনকাম মানে হচ্ছে এমন আয় যা আপনি সরাসরি পরিশ্রম এবং সময় দিয়ে উপার্জন করেন। যেমন: চাকরি, ব্যবসা অথবা এমন কোনো কাজ যা আপনি যতটুকু সময় দেবেন, ততটুকু আয় করবেন। উদাহরণস্বরূপ, আপনি যদি একটি দোকান চালান, তবে আপনি যতক্ষণ দোকান চালাবেন, ততক্ষণ আয় হবে। কিন্তু যদি আপনি দোকানে না যান, তাহলে আয় হবে না।
এই ধরনের আয় বেশিরভাগ মানুষের কাছে সহজ এবং দ্রুত মনে হয়। এটি সাধারণত সবার কাছে পরিচিত একটি মাধ্যম, এবং বেশিরভাগ মানুষ একটিভ ইনকামের দিকে ছুটে চলে। উদাহরণস্বরূপ, চাকরি করে মাস শেষে বেতন নেওয়া, কিংবা ছোটখাটো ব্যবসা করা। কিন্তু এই ধরনের আয় হয় সীমিত, কারণ আপনি যতটুকু পরিশ্রম করবেন, ততটুকু আয় হবে। আর একজন মানুষ প্রতিদিন সর্বোচ্চ ১০-১২ ঘণ্টা পরিশ্রম করতে পারে, এর বেশি নয়।
যত বড় ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার বা অভিনেতা হোন না কেন, একটিভ ইনকামে আপনি এক সময় আপনি সেই সীমার মধ্যে আটকে পড়বেন। তাই, একটিভ ইনকাম দীর্ঘমেয়াদী ধন-সম্পদ গড়ার জন্য যথেষ্ট নয়।
২. প্যাসিভ ইনকাম: প্যাসিভ ইনকাম হচ্ছে এমন আয় যা আপনি কাজ না করেও উপার্জন করতে পারেন। অর্থাৎ, আপনি ঘুমাচ্ছেন, বা অন্য কোনো কাজ করছেন, তবুও আপনার আয় চলতে থাকে। যারা প্যাসিভ ইনকাম তৈরি করেন, তারা অনেক সময় ধনী হয়ে ওঠেন। কারণ, প্যাসিভ ইনকামের একটা বড় সুবিধা হলো, এটি সময়ের সাথে বৃদ্ধি পায় এবং কখনো থেমে যায় না।
উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, আপনি যদি একটি বাড়ি ভাড়া দেন, তবে আপনি প্রতি মাসে ভাড়া পাবেন, আর আপনাকে বাড়ির দিকে কোনো বিশেষ মনোযোগ দিতে হবে না। এছাড়া বই লেখা, ইউটিউব চ্যানেল চালানো, ওয়েবসাইট তৈরি করে আয় করা, ফেসবুক পেজ বা ইনস্টাগ্রাম থেকে আয়, আপনি যদি বিশেষ কোনো কাজে দক্ষ হন সে বিষয়ে অনলাইন প্রশিক্ষণ কোর্স তৈরি, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, সিপিএ (Cost Per Action) এই সবই প্যাসিভ ইনকামের উদাহরণ।
প্যাসিভ ইনকাম শুরু করা সহজ নয়, কারণ এর জন্য প্রথমে কিছু সময় এবং পরিশ্রম দিতে হয়। আপনি যদি ইউটিউব চ্যানেল শুরু করেন, তবে প্রথম কয়েক মাস হয়তো আপনি আয় পাবেন না, কিন্তু একসময় যখন আপনার ভিডিওগুলো জনপ্রিয় হবে, তখন আয় আসতে থাকবে। অনেক সময়, এই ধরনের ইনকাম শুরু করতে কিছু পুঁজি এবং পরিকল্পনা প্রয়োজন।
এ কারণে অধিকাংশ মানুষ প্যাসিভ ইনকাম এর প্রতি আগ্রহী নয়, এবং তারা একটিভ ইনকামে আটকে থাকে। তবে যাদের প্যাসিভ ইনকাম থাকে, তারা কখনো অর্থ কষ্টে পড়েন না, কারণ তাদের আয় কখনো বন্ধ হয় না। তাই, যদি আপনি জীবনে সফল হতে চান, তবে একটিভ ইনকাম থেকে কিছু টাকা বাঁচিয়ে প্যাসিভ ইনকামের উৎস তৈরি করুন।
৩. পোর্টফোলিও ইনকাম: পোর্টফোলিও ইনকাম হলো সেই আয় যা মূলত ইনভেস্টমেন্টের মাধ্যমে আসে। যাদের টাকা আছে, তারা যদি সেই টাকা বিভিন্ন জায়গায় বিনিয়োগ করে আয় করেন, তখন সেখান থেকে বড় অংকের আয় আসে। এই ধরনের ইনকামের জন্য তাদেরকে কঠোর পরিশ্রম করতে হয় না।
উদাহরণস্বরূপ, আপনি শেয়ার বাজারে বা মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করতে পারেন। এছাড়া, আপনি যদি কোনো ব্যবসায়িক উদ্যোগে বিনিয়োগ করেন, তবে সেই ব্যবসা থেকে আয় পাবেন, যদিও আপনার কোনও সরাসরি অংশগ্রহণের প্রয়োজন নেই।
ধনী মানুষ সাধারণত এই ধরনের ইনভেস্টমেন্টে অর্থ রাখেন। কারণ, ব্যাংকে টাকা রাখলে, আসল অর্থের মূল্য দিন দিন কমে যায়। অর্থাৎ, সময়ের সাথে সাথে আপনার টাকা ক্ষয় হতে থাকে। তবে, যদি আপনি সেই টাকা স্টক মার্কেট, রিয়েল এস্টেট, ক্রিপটো (Crypto) মার্কেট, মিউচুয়াল ফান্ডে বা কোনো ভালো ব্যবসায়িক উদ্যোগে বিনিয়োগ করেন, তবে আপনার টাকা বৃদ্ধি পাবে এবং আপনি ধনী হতে পারবেন।
যারা পোর্টফোলিও ইনকামে আগ্রহী নয়, তারা হয়তো জানেন না যে বিনিয়োগের মাধ্যমে কীভাবে সম্পদ হাজার গুণ বৃদ্ধি করা যায়।
২০-৮০ সিস্টেমে আটকে যাচ্ছেন না তো?
আপনার যদি প্যাসিভ ইনকাম কিংবা পোর্টফোলিও ইনকামের প্রতি আগ্রহ না থাকে, তাহলে আপনি হয়তো ২০-৮০ সিস্টেমে আটকে যাবেন। এই সিস্টেম অনুযায়ী, ২০% মানুষ সবসময় ধনী হয় এবং ৮০% মানুষ সারাজীবন গরীব থাকে। এই ২০% মানুষ পৃথিবীর মোট সম্পদের সিংহভাগ অংশের মালিক হয়।
এই কারণে, আপনি যে প্রফেশনেই থাকেন না কেন, চেষ্টা করুন প্যাসিভ ইনকাম শুরু করতে। আপনি যদি শুধুমাত্র একটিভ ইনকামে আটকে থাকেন, তবে আপনার আয় একসময় সীমাবদ্ধ হয়ে যাবে। আর প্যাসিভ ইনকাম অথবা পোর্টফোলিও ইনকাম না থাকলে, আপনি সেই ৮০% মানুষের মধ্যে পড়ে যাবেন, যারা সারাজীবন অর্থ কষ্টে ভুগবে।
তাই, আজ থেকেই আপনার আয় বাড়ানোর পরিকল্পনা করুন এবং একটিভ ইনকাম থেকে কিছু টাকা বাঁচিয়ে প্যাসিভ ইনকাম অথবা পোর্টফোলিও ইনকাম তৈরি করুন। এতে আপনার ভবিষ্যত সুরক্ষিত হবে এবং আপনি ধনী হতে পারবেন। জীবনে সফল হতে এবং ধনী হতে হলে, একটিভ ইনকাম ছাড়াও প্যাসিভ ইনকাম এবং পোর্টফোলিও ইনকামের প্রতি মনোযোগ দিন।

কেমন আছেন সবাই, ❤️❤️ বহুদিন পর একটা ছবি তুললাম,
04/04/2025

কেমন আছেন সবাই, ❤️❤️ বহুদিন পর একটা ছবি তুললাম,

ঈদের খুশি ছড়িয়ে যাক সবার প্রাণে  ❤️❤️ সবাই কে❤️ ঈদ মোবারক,❤️
31/03/2025

ঈদের খুশি ছড়িয়ে যাক সবার প্রাণে ❤️❤️ সবাই কে❤️ ঈদ মোবারক,❤️

30/03/2025

তাক্বাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম : 'আল্লাহ তাআলা আমাদের ও আপনার নেকা আমল তথা ভাল কাজগুলো কবুল করুন।

27/03/2025

ওই কপাল কখনো খারাপ হতে পারে না যে কপাল আল্লাহকে সিজদাহ্ দেয়...!!🤲
আলহামদুলিল্লাহ

ছাদের রেলিং তৈরির সময় অবশ্যই খেয়াল রাখবেন।
23/03/2025

ছাদের রেলিং তৈরির সময় অবশ্যই খেয়াল রাখবেন।










বিপদের সময়ের প্রকৃত বন্ধুর নাম আত্মবিশ্বাস  একবার একজন বিজনেস এক্সিকিউটিভ প্রচন্ড অর্থ সংকটে পড়লেন। তিনি দেনার দায়ে ডুবে...
21/03/2025

বিপদের সময়ের প্রকৃত বন্ধুর নাম আত্মবিশ্বাস





একবার একজন বিজনেস এক্সিকিউটিভ প্রচন্ড অর্থ সংকটে পড়লেন। তিনি দেনার দায়ে ডুবে ছিলেন ও সেটা থেকে মুক্তির কোন উপায়ই খুঁজে পাচ্ছিলেন না। তার বিনিয়োগকারীরা মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছিল, সাপ্লায়াররা তাদের অর্থ ফেরত চাচ্ছিলো। এরকম সঙ্কটময় মূহূর্তে তিনি একটি পার্কে চুপচাপ বসে ছিলেন। ভাবছিলেন এরকম কোন উপায় বের করা যায় কিনা যাতে তিনি এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। তার প্রতিষ্ঠানও রক্ষা পাবে ব্যাঙ্কের হাতে বাজেয়াপ্ত হওয়া থেকে। হঠাৎ করেই একজন বৃদ্ধ লোক সেখানে এসে দাঁড়ালেন। বৃদ্ধঃ আপনাকে চিন্তিত মনে হচ্ছে? কিছু কি হয়েছে? আমাকে কি বলা যাবে? বিজনেস এক্সিকিউটিভ তাকে সব খুলে বললেন। সব শুনে বৃদ্ধ বললেন, “আমার বিশ্বাস আমি আপনাকে সাহায্য করতে পারবো।“ তিনি লোকটিকে তার নাম জিজ্ঞেস করলেন, একটী চেক বের করে তাতে বিজনেস এক্সিকিউটিভের নাম লিখলেন ও স্বাক্ষর করে চেকটি তাকে দিলেন, বললেন, “এই চেকটি রাখুন। ঠিক এই জায়গায় আবার ১ বছর পর আমাদের দেখা হবে। তখন ইচ্ছা করলে আপনি আমার টাকা ফেরত দিতে পারেন।“ এই বলে বৃদ্ধ দ্রুত চলে গেলেন। বিজনেস এক্সিকিউটিভ দেখলেন, তার হাতে ৫ লাখ মার্কিন ডলারের চেক, যেটিতে স্বাক্ষর রয়েছে জন ডি. রকফেলারের। তিনি ছিলেন পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী ব্যক্তিদের একজন। তিনি ভাবলেন, “এখন আমি আমার আর্থিক অনটন নিমিষেই কাটিয়ে ফেলতে পারি।“ কিন্তু তিনি সেটা না করে চেকটি নিজের ক্কাছে রাখলেন। ভাবতে শুরু করলেন, “চেক তো আমার কাছে আছেই। কিন্তু এটা ব্যবহার না করেই কি আমি এই বিপদ থেকে পরিত্রাণের কোন উপায় পেতে পারি না?” নতুন আশা, সাহস ও উদ্যোম, আর পরিকল্পনা নিয়ে তিনি আবার কাজে ঝাঁপিয়ে পড়লেন। ধীরে ধীরে তিনি তার নিজস্ব চিন্তা ও পরিকল্পনার সাহায্য নিয়ে দেনা থেকে মুক্ত হতে শুরু করেন। এক সময় তিনি সব বকেয়া অর্থ পরিশোধ করেন। কর্মীদের ও সাপ্লায়ারদের বেতন একটি নির্দিষ্ট পরিকল্পনার মাঝে এনে পরিশোধ করেন। কয়েক মাসের মাঝেই তিনি আবার লাভের মুখ দেখতে শুরু করেন। ঠিক এক বছর পর তিনি সেই চেকটি নিয়ে সেই পার্কে এসে বৃদ্ধকে খুঁজতে শুরু করেন ও দেখা পেয়েও যান। তিনি তাকে নিজের সাফল্যের গল্প বলতে শুরু করেন। এরকম সময় একজন নার্স এসে বৃদ্ধকে টেনে নিয়ে যেতে থাকেন। নার্স বিজনেস এক্সিকিউটিভকে বললেন, “আপনি উনার কথায় কিছু মনে করবেন না। বার্ধক্যজনিত কারণে উনি কিছুটা এলোমেলো আচরণ করেন ও নিজেকে জন ডি রকফেলার বলে দাবি করেন।“ এই বলে নার্স বৃদ্ধকে নিয়ে চলে গেলেন। হতভম্ব হয়ে ব্যবসায়ী ভদ্রলোক দাঁড়িয়ে রইলেন। তিনি বুঝলেন, তার সাফল্যের কারণ আসলে চেকটি নয়। বরং তার মাঝে পুনরায় জন্ম নেয়া সাহস ও আত্মবিশ্বাসই তাকে ঘুরে দাঁড়াতে সাহায্য করেছে।

রাগ নিয়ন্ত্রণ - একটি শিক্ষামূলক গল্প      খুব ছোট্ট এক ছেলে প্রচন্ড রাগী ছিলো। সে খুব সামান্য কারণেই রেগে যেত । তার বাব...
21/03/2025

রাগ নিয়ন্ত্রণ - একটি শিক্ষামূলক গল্প






খুব ছোট্ট এক ছেলে প্রচন্ড রাগী ছিলো। সে খুব সামান্য কারণেই রেগে যেত । তার বাবা তাকে একটা পেরেক ভর্তি ব্যাগ দিল এবং বললো যে, যতবার তুমি রেগে যাবে ততবার একটা করে পেরেক আমাদের বাগানের কাঠের বেড়াতে লাগিয়ে আসবে । প্রথমদিনেই ছেলেটিকে বাগানে গিয়ে ৩৭ টি পেরেক মারতে হলো । পরের কয়েক সপ্তাহে ছেলেটি তার রাগকে কিছুটা নিয়ন্ত্রনে আনতে পারলো তাই প্রতিদিন কাঠে নতুন পেরেকের সংখ্যাও ধীরে ধীরে কমে এলো। সে বুঝতে পারলো হাতুড়ী দিয়ে কাঠের বেড়ায় পেরেক বসানোর চেয়ে তার রাগকে নিয়ন্ত্রন করা অনেক বেশি সহজ। শেষ পর্যন্ত সেই দিনটি এলো যেদিন তাকে একটি পেরেকও মারতে হলো না। সে তার বাবাকে এই কথা জানালো। তারা বাবা তাকে বললো , এখন তুমি যেসব দিনে তোমার রাগকে পুরোপুরি নিয়ন্ত্রন করতে পারবে সেসব দিনে একটি একটি করে পেরেক খুলে ফেলো। অনেক দিন চলে গেল এবং ছেলেটি একদিন তার বাবাকে জানালো যে সব পেরেকই সে খুলে ফেলতে সক্ষম হয়েছে। তার বাবা এবার তাকে নিয়ে বাগানে গেল এবং কাঠের বেড়াটি দেখিয়ে বললো, 'তুমি খুব ভালভাবে তোমার কাজ সম্পন্ন করেছো, এখন তুমি তোমার রাগকে নিয়ন্ত্রন করতে পারো কিন্তু দেখো, প্রতিটা কাঠে পেরেকের গর্তগুলো এখনো রয়ে গিয়েছে। কাঠের বেড়াটি কখনো আগের অবস্থায় ফিরে যাবে না। যখন তুমি কাউকে রেগে গিয়ে কিছু বলো তখন তার মনে তুমি যেন একটি পেরেক ঠুকলে পরবর্তিতে যদি তুমি তোমার কথা ফিরিয়েও নাও তখনও তার মনে ঠিক এমন একটা আচড় থেকে যায়। তাই নিজের রাগতে নিয়ন্ত্রন করতে শেখো। মানসিক ক্ষত অনেক সময় শারীরিক ক্ষতের চেয়েও অনেক বেশি ভয়ংকর।

20/03/2025

যদি কাঁদতে চাও, তবে নামাজ পড়ে আল্লাহর দরবারে কাঁদ, কারণ তোমার চোখের পানির মূল্য কেউ না দিলেও, আল্লাহ তোমার প্রতি ফোঁটা অশ্রুর অনেক মূল্য দেবেন।

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Voice of Rubel posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Voice of Rubel:

Share

Category