আলিঙ্গন-Allinggon

আলিঙ্গন-Allinggon Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from আলিঙ্গন-Allinggon, Digital creator, Dhaka.
(1)

প্রেমে পড়া মানে নির্ভরশীল হয়ে পড়া।তুমি যার প্রেমে পড়বে সে তোমার জগতের একটা বিরাট অংশ দখল করে নেবে।যদি কোনো কারণে সে তোমাকে ছেড়ে চলে যায় তবে সে তোমার জগতের ঐ বিরাট অংশটাও নিয়ে যাবে।
-হুমায়ুন আহমেদ

❕এই ছবিতে বলা হয়েছে:?বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর মুখ – অ্যাম্বার হার্ড! গ্রীক গোল্ডেন রেশিও অনুযায়ী, তার মুখের গঠন নিখুঁতভাব...
17/08/2025

❕এই ছবিতে বলা হয়েছে:?
বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর মুখ – অ্যাম্বার হার্ড! গ্রীক গোল্ডেন রেশিও অনুযায়ী, তার মুখের গঠন নিখুঁতভাবে পারফেক্ট।”

এটা আংশিক সত্য তবে কিছু ব্যাখ্যার প্রয়োজন..

২০১৬ সালে লন্ডনের একজন কসমেটিক সার্জন Dr. Julian De Silva এক গবেষণায় মুখের সৌন্দর্য বিচার করতে "Golden Ratio" (Phi = 1.618) ব্যবহার করেছিলেন।এই মাপকাঠিতে তিনি কিছু সেলিব্রিটির মুখ বিশ্লেষণ করেন এবং তার গবেষণায়:Amber Heard-এর মুখ 91.85% গোল্ডেন রেশিওর সঙ্গে মিলে গেছে।

সে অনুযায়ী তাকে বলা হয় “scientifically most beautiful face” among celebrities tested.

ভ্রান্ত বা অতিরঞ্জিত অংশ:❗

1. এই গবেষণা সারা বিশ্বের বা বৈজ্ঞানিকভাবে স্বীকৃত কোন একমাত্র সত্য নয়। এটি একটি ব্যক্তিগত গবেষণা, একটি নির্দিষ্ট স্কেল অনুযায়ী করা।

2. বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর মুখ" বলা বেশ সাবজেক্টিভ – সৌন্দর্য নানা সংস্কৃতি, রুচি, ও দৃষ্টিভঙ্গির উপর নির্ভর করে।

3. এই ধরনের গবেষণা মূলত জনপ্রিয়তার ভিত্তিতে করা হয় এবং সবসময় বৈজ্ঞানিক কঠোরতা বজায় রাখে না।

-Amber Heard-এর মুখ সত্যিই গোল্ডেন রেশিওর অনুযায়ী বেশ "সিমেট্রিক" (সামঞ্জস্যপূর্ণ)।তবে তাকে “বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর মুখ” বলা সম্পূর্ণ বৈজ্ঞানিক সত্য নয়, বরং এক বিশেষ দৃষ্টিভঙ্গি বা গবেষণার ফল।

Source: Times of India – Golden Ratio beauty list

ছবি collected

৬০০ বার ব্যর্থ হয়ে অবশেষে বিশ্বব্যাংকে চাকরি পেলেন তিনিএ যেন সিনেমা’র কাহিনীকে হার মানায়! বার বার ব্যর্থ হলেও হাল ছাড়েনন...
16/08/2025

৬০০ বার ব্যর্থ হয়ে অবশেষে বিশ্বব্যাংকে চাকরি পেলেন তিনি
এ যেন সিনেমা’র কাহিনীকে হার মানায়! বার বার ব্যর্থ হলেও হাল ছাড়েননি। বিশ্বা’স করতেন ধৈর্য ধরলে সফলতা একদিন আসবেই। নিজের স্বপ্নের চাকরি পেতে চেষ্টা করে গেছেন ক্রমাগত। অবশেষে সেই চেষ্টার ফল হিসেবে বিশ্বব্যাংকে চাকরির সুযোগ পেলেন যু’ক্তরাষ্ট্রের ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ২৩ বছর বয়সী ভাটসাল নাহাতা।

দিল্লির শ্রীরাম কলেজ অব কমা’র্স থেকে অর্থনীতি বিষয়ে স্নাতক সম্পন্ন করে যু’ক্তরাষ্ট্রের নামকরা ও প্রাচীন একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা শুরু করেন তিনি। সেখানে ২০২০ সালে স্নাতকের শেষ পর্যায়ে করো’না মহামা’রির সময় থেকে চাকরির জন্য চেষ্টা শুরু করেন নাহাতা। কিন্তু করো’না মহামা’রির কারণে কোথাও সুবিধা করতে পারছিলেন না।

সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিজের পছন্দের চাকরি পাওয়ার অ’ভিজ্ঞতা জানিয়েছেন ভা’রতের এই যুবক। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তার প্রকাশিত পোস্টটি ব্যাপক সাড়া ফেলেছে নেটিজেনদের মধ্যে। তার এ পোস্টে ১৫ হাজারের বেশি মানুষ লাইক দিয়েছেন। এ ছাড়া তার পোস্টটি শতাধিক মানুষ শেয়ারও করেছেন।

নাহতা জানান, বিশ্বব্যাংকে চাকরি করার স্বপ্ন ছিল তার। স্বপ্নের চাকরির পেছনে তিনি দীর্ঘ সময় ধরে লেগে ছিলেন। এর জন্য তাকে ৬০০ মেইল আদান–প্রদান করতে হয়েছে। ৮০ বার কল করতে হয়েছে। তবু হাল ছাড়েননি তিনি। ক্রমাগত চেষ্টার পর গিয়ে স্বপ্নের চাকরি করার সুযোগ পেয়েছেন।

নাহাতা তার পোস্টে লিখেন, ওই (করো’না মহামা’রী) সময় অনেক প্রতিষ্ঠানে কর্মী ছাঁটাই শুরু হয়েছিল। দুই মাসের মধ্যে স্নাতক শেষ হচ্ছিল। হাতে কোনো কাজ ছিল না। আমি ইয়েলের শিক্ষার্থী হিসেবে ভাবলাম, যদি চাকরিই নিশ্চিত করতে না পারি, তবে ইয়েলে এসে কী’ লাভ? ওই সময় মা-বাবাও প্রশ্ন করতে শুরু করেছিল।

নাহাতা বলেন, ভা’রতে ফিরে যাওয়ার বিষয়ে ভাবিনি। আমি ভেবেছিলাম, প্রথম বেতন হবে ডলারে। এ জন্য আমি নেটওয়ার্কিং বা সবার সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করি। এ সময় কোনো পোর্টালে বা চাকরির দরখাস্ত করা থেকে দূরে থাকি। দুই মাসে ১৫ হাজার জনের সঙ্গে যু’ক্ত হই। ৬০০ ই–মেইল লিখি। ৮০ জন যোগাযোগ করে। বেশির ভাগ জায়গা থেকে প্রত্যাখ্যাত হই।

নাহাতা আরও লিখেন, আমি এত বেশিজনের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি যে আমা’র কৌশল কাজে লেগেছে। আমি মে মাসের শুরুতে চারটি চাকরির প্রস্তাব পাই। এ সময় বিশ্বব্যাংককে বেছে নিই। তারা আমা’র ভিসা স্পনসর করতে সম্মত হয়। এ ছাড়া আমা’র ব্যবস্থাপক আমাকে মেশিন লার্নিংয়ের ওপর একটি গবেষণা প্রবন্ধে সহলেখক হওয়ার সুযোগ দেন।

নাহতা বলেন, কঠিন সময় তাকে কিছু জিনিস শিখিয়েছে। এর একটি হচ্ছে নেটওয়ার্কিংয়ের শক্তি।

জাপানে সম্প্রতি করা একটি গবেষণায় দাঁতের স্বাস্থ্য এবং মস্তিষ্কের কার্যকারিতার মধ্যে উদ্বেগজনক একটি সম্পর্ক পাওয়া গেছে। গ...
15/08/2025

জাপানে সম্প্রতি করা একটি গবেষণায় দাঁতের স্বাস্থ্য এবং মস্তিষ্কের কার্যকারিতার মধ্যে উদ্বেগজনক একটি সম্পর্ক পাওয়া গেছে। গবেষণায় দেখা গেছে, দাঁত পড়ে যাওয়া এবং মাড়ির রোগ (পিরিওডন্টাল ডিজিজ) মস্তিষ্কের স্মৃতি কেন্দ্র হিপোক্যাম্পাসের আকার কমে যাওয়ার সঙ্গে সম্পর্কিত, যা স্মৃতি এবং অ্যালঝেইমার রোগের সঙ্গে জড়িত।

এই গবেষণায় ৫৫ বছর ও তার বেশি বয়সী ১৭২ জন প্রাপ্তবয়স্ককে চার বছর ধরে পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে। অংশগ্রহণকারীদের দাঁতের স্বাস্থ্য এবং মস্তিষ্কের আয়তন MRI স্ক্যানের মাধ্যমে পরিমাপ করা হয়। যাদের হালকা মাড়ির রোগ ছিল এবং দাঁত হারিয়েছেন, তাদের হিপোক্যাম্পাস দ্রুত সঙ্কুচিত হয়েছে—প্রতি একটি দাঁত হারানোর জন্য মস্তিষ্ক এক বছরের বৃদ্ধির সমান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে অনুমান করা হয়।

অবাক করার মতো বিষয় হলো, যাদের মারাত্মক মাড়ির রোগ ছিল কিন্তু তারা বেশি দাঁত রাখতে পেরেছেন, তাদেরও মস্তিষ্ক দ্রুত সঙ্কুচিত হয়েছে। অর্থাৎ, অসুস্থ দাঁত ধরে রাখাও মস্তিষ্কের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।

গবেষকেরা বলছেন, শুধু দাঁত রেখে দেওয়া নয়, বরং দাঁতের স্বাস্থ্য ভালো রাখা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। নিয়মিত দাঁতের যত্ন ও মাড়ির রোগ নিয়ন্ত্রণ করা উচিত। যদিও এই গবেষণা সরাসরি কারণ-ফলাফল প্রমাণ করে না এবং এটি একটি ছোট এবং নির্দিষ্ট অঞ্চলের মানুষের ওপর করা হয়েছে, তবুও এটি আরও প্রমাণ যোগ করে যে মুখগহ্বরের স্বাস্থ্য আমাদের মস্তিষ্কের কার্যকারিতার ওপর প্রভাব ফেলে।

এই গবেষণার ফলাফল আমাদের মনে করিয়ে দেয়—বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মস্তিষ্ক এবং স্মৃতি রক্ষায় দাঁতের যত্ন নেওয়া কতটা গুরুত্বপূর্ণ।
©

এইচএসসির জিপিএ ২.৯০।🎯জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শাহাব হলেন বিসিএস ক্যাডার।৪৩তম বিসিএসে শিক্ষা ক্যাডারে (বাংলা) সুপারিশপ্রাপ্ত...
14/08/2025

এইচএসসির জিপিএ ২.৯০।🎯
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শাহাব হলেন বিসিএস ক্যাডার।
৪৩তম বিসিএসে শিক্ষা ক্যাডারে (বাংলা) সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন কক্সবাজার সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী মো. শাহাব উদ্দিন। দ্বীপঞ্চালে বেড়ে ওঠা মধ্যবিত্ত পরিবারের শাহাব কক্সবাজার সরকারি কলেজ থেকে জিপিএ-২.৯০ পেয়ে এইচএসসি পাস করেন। ফলে ভর্তি হতে পারেননি শীর্ষস্থানীয় কোনও পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে। শেষে উচ্চশিক্ষার জন্য ভর্তি হন নিজ কলেজের বাংলা বিভাগে।

সেখান থেকেই প্রথম শ্রেণিতে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পাস করেন। পরে সিদ্ধান্ত নেন বিসিএস দেবেন। তবে প্রথমবারের মতো ৪০তম বিসিএসে অংশগ্রহণ করে লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারেননি। অবশেষে সাফল্য মেলে ৪৩তম বিসিএসে।

শাহাবের গ্রামের বাড়ি কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার জাগিরা ঘোনা গ্রামে। বাবা আব্দুল বারী পেশায় একজন চালক ছিলেন। মা ছকিনা বেগম। তিনি মাধ্যমিক পাস করেন মহেশখালী আইল্যান্ড হাইস্কুলের বিজ্ঞান বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ নিয়ে। কলেজে ভর্তির জন্য তাকে তার গ্রাম ছেড়ে আসতে হয় কক্সবাজার সরকারি কলেজে। তবে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় নানা কারণে জিপিএ ২.৯০ পান।

ভালো ফলাফল না হওয়ায় পারেননি কোন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে। অবশেষে ভর্তি হন ২০১০-১১ শিক্ষাবর্ষে কক্সবাজার সরকারি কলেজের বাংলা বিভাগে। সেখান থেকে তিনি স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করেন। বিসিএস দেওয়ার সিধান্ত নেন তার অর্নাস পড়াকালে। প্রথমে ৪০তম বিসিএসে অংশগ্রহণ করে রিটেনে ফেল করেন। তবে ৪৩তম বিসিএসে শিক্ষা ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছে।

বিসিএস সফলতার অনুভূতি জানাতে গিয়ে শাহাব উদ্দিন বলেন, অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করার মত না। আশা ছিল ক্যাডার পাব। ছোটবেলা থেকে আমার লক্ষ্য ছিল বিসিএস ক্যাডার হবো। রেজাল্ট পাওয়ার পর প্রথমে আমি মা-বাবাকে জানাই। আমার বাবা শুনে কান্নায় আবেগপ্রবণ হয়ে যান। আল্লাহ আমার স্বপ্ন পূরণ করেছেন।

বিসিএস দেওয়ার সিধান্ত নেন কখন, এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, আমি যখন অনার্স প্রথম বর্ষে পড়ি, তখন থেকেই আমি ক্যারিয়ার নিয়ে চিন্তা শুরু করি। আমার বিভাগের শিক্ষকদের কাছ থেকে পরামর্শ নিয়েছি। শ্রদ্ধেয় শিক্ষকরা আমাকে মোটামুটি একটা গাইডলাইন দিয়েছেন। সেভাবে নিজেকে প্রস্তত করার চেষ্টা করেছি। এরপর থেকে বিসিএস ক্যাডার হওয়ার স্বপ্ন দেখতে শুরু করি।

বিসিএসের প্রস্তুতির বিষয়ে শাহাব উদ্দিন বলেন, প্রথমে ইউটিউব এবং ফেসবুক থেকে মোটিভেশনাল বা দিক নির্দেশমূলক ভিডিও দেখতাম। পরে একসেট বই কিনি। যে টপিকগুলো বুঝতাম না, সেগুলো ইউটিউবের ভিডিও দেখে সমাধান করতাম। এরপর কোচিং সেন্টারে প্রচুর মডেল টেস্ট দিতাম। প্রিলি পাস করার পর লিখিত মডেল টেস্ট দিয়েছি। ভাইভার জন্য নিজে নিজে প্রস্তুতি নিয়েছিলাম।

সফলতায় কার ভূমিকা বেশি ছিল, জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমার সফলতায় অনেকেই অনুপ্রেরণা জুগিয়েছে। তাদের নাম লিখে শেষ করা যাবে না। তবে প্রস্তুতি নেওয়ার সময় আমার কিছু ভালো বন্ধু ছিল। আমরা একে অপরকে পড়াশোনার বিষয়ে সহযোগিতা করতাম। আমার সব বন্ধু এখন ভালো ভালো জায়গায় চাকরি করে। আমি আমার সব শুভাকাঙ্ক্ষীর কাছে কৃতজ্ঞ।

শিক্ষার্থীরা বিসিএসের জন্য কীভাবে প্রস্তুতি নেবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিসিএস হল ধৈর্যের পরীক্ষা। এখানে মেধা,পরিশ্রম আর নিয়মিত পড়াশোনা করা লাগে। নতুনদের বলব, লেগে থাকুন। নিজের দুর্বলতা বের করুন। বিসিএসের সিলেবাসটা ভালো করে বুঝতে হবে। মানুষ চাইলে কি করতে পারে না। যদি আপনি লেগে থাকেন, সফলতা আসবেই।

ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে শাহাব উদ্দিন বলেন, ছোটবেলা থেকেই শিক্ষার প্রতি আমার টান ছিল। শিক্ষার একজন আদর্শ কারিগর হতে চাই। ছাত্র-ছাত্রীদের আদর্শ নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলাই হল আমার লক্ষ্য। আমার ইচ্ছে আছে, আমি আমার পঠিত বিষয়ে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করব। পাশাপাশি সততা, নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে স্বপ্নের সোনার বাংলার একজন আদর্শ সৈনিক হতে চাই।


১ কোটি ৪৫ লাখ টাকারও বেশি 😳সোমবার আবার রেকর্ড উচ্চতা ছুঁয়েছে বিটকয়েন। গতকাল সোমবার বিটকয়েনের মূল্য দাঁড়ায় ১ লাখ ২২ হাজার...
13/08/2025

১ কোটি ৪৫ লাখ টাকারও বেশি 😳

সোমবার আবার রেকর্ড উচ্চতা ছুঁয়েছে বিটকয়েন। গতকাল সোমবার বিটকয়েনের মূল্য দাঁড়ায় ১ লাখ ২২ হাজার ৫৩১ মার্কিন ডলার। এর মধ্য দিয়ে বিটকয়েন এই প্রথম ১ লাখ ২০ হাজার ডলারের সীমা পেরোলো। আজ মঙ্গলবার সকালে অবশ্য দাম নিচে নেমে গেছে।
কয়েক মাস ধরেই বিটকয়েনের দাম ঊর্ধ্বমুখী। সোমবার বিটকয়েনের দাম বেড়েছে ৩ শতাংশ। এ নিয়ে গত এক সপ্তাহে দাম বেড়েছে ১০ শতাংশের বেশি। এক মাসে বেড়েছে প্রায় ১৬ দশমিক ৫ শতাংশ। ছয় মাসে বেড়েছে ২৮ দশমিক ৮৫ শতাংশ। গত এক বছরে এই ডিজিটাল মুদ্রার দাম বেড়েছে ১০৬ শতাংশ, অর্থাৎ এক বছরে দ্বিগুণ। গত পাঁচ বছরে বিটকয়েনের দাম বেড়েছে ১ হাজার ৬৯০ শতাংশ। খবর ইকোনমিক টাইমস

১৬৫ বছরের পুরনো তাপ বিকিরণ সূত্র ভাঙলেন বাংলাদেশি বিজ্ঞানী প্রমিত ঘোষ। যিনি পড়াশোনা করেছিলেন বুয়েটের মেকানিকাল ইঞ্জিনিয়া...
12/08/2025

১৬৫ বছরের পুরনো তাপ বিকিরণ সূত্র ভাঙলেন বাংলাদেশি বিজ্ঞানী প্রমিত ঘোষ। যিনি পড়াশোনা করেছিলেন বুয়েটের মেকানিকাল ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্টে!

বাংলাদেশের তরুণ বিজ্ঞানী প্রমিত ঘোষ এক দারুণ সাফল্য অর্জন করেছেন, যা এখন আন্তর্জাতিকভাবে আলোচিত। তাঁর গবেষণা সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে বিশ্ববিখ্যাত Physical Review Letters জার্নালে এবং এটি অনেক আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় ফিচার হয়েছে।

প্রমিত ও তাঁর টিম যুক্তরাষ্ট্রের Penn State University-তে গবেষণা করছেন। তারা এমন একটি বিশেষ পাতলা পদার্থ (metamaterial) তৈরি করেছেন, যা দিয়ে Kirchhoff’s Law of Thermal Radiation ভেঙে ফেলা সম্ভব হয়েছে। ১৮৬০ সালে তৈরি হওয়া এই সূত্রে বলা হয়েছে—যেকোনো বস্তু যতোটা তাপ ছাড়ে, ঠিক ততটাই তাপ সে শোষণ করে, যদি সবকিছু একইরকম থাকে।

কিন্তু প্রমিতদের তৈরি করা পাতলা মেটেরিয়াল একদিকে বেশি তাপ ছাড়তে পারে, কিন্তু শোষণ করে কম। এই জিনিসটা আগে কখনো দেখা যায়নি। এই পদার্থের পুরুত্ব মাত্র ২ মাইক্রোমিটার, আর এটি তৈরি হয়েছে পাঁচটি বিশেষ সেমিকন্ডাক্টর লেয়ার দিয়ে।

তারা একটি নতুন ধরনের যন্ত্র বানিয়েছেন, যেটির নাম ম্যাগনেটিক থার্মাল স্পেকট্রোফটোমিটার। সেই যন্ত্র আর শক্তিশালী চৌম্বকক্ষেত্র ব্যবহার করে এই পরীক্ষাগুলো সফল হয়েছে।

এই আবিষ্কার ভবিষ্যতে solar panel, infrared sensor, thermal battery, আর heat controlling device-এ অনেক উন্নয়ন এনে দিতে পারে। এমনকি এমন জিনিস বানানো সম্ভব হতে পারে, যেগুলো এখন পর্যন্ত শুধু কল্পনায় ছিল।

প্রমিত ঘোষের মতো একজন বাংলাদেশি বিজ্ঞানীর এমন সাফল্য আমাদের জন্য অনেক গর্বের। এটি আমাদের দেশের তরুণদের জন্য এক বড় অনুপ্রেরণা।

⚠️⚠️Dark Side behind Board Exams ⚠️বোর্ড পরীক্ষা এদেশের শিক্ষার্থীদের কাছে জীবনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষাগুলোর একটা,...
11/08/2025

⚠️⚠️Dark Side behind Board Exams ⚠️

বোর্ড পরীক্ষা এদেশের শিক্ষার্থীদের কাছে জীবনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষাগুলোর একটা, অথচ এই পরীক্ষার প্রতিটা ক্ষেত্রেই একটা শিক্ষার্থী যেন সিস্টেমের হাতে বলির সম্মুখীন হয়৷

1️⃣ অভিন্ন প্রশ্নপত্র কেনো হয় না?

প্রতিটা বোর্ডে একটা বড় বাজেট থাকে শিক্ষকদের প্রশ্ন করা থেকে শুরু করে আনুষঙ্গিক বিভিন্ন কাজে, শিক্ষকেরা প্রায় ৬-৮ মাসে আগে প্রশ্ন করেন, তবে এক বোর্ডের প্রশ্ন অন্য বোর্ডে যায় আর কি । ২০১৮ সালে অভিন্ন প্রশ্নপত্র হলে দেখা যায় অনেক বোর্ডই লাভবান হচ্ছে না, লাভ কোথায় এটা বুঝে নেন, শিক্ষকদের পিছনে যত খরচ দেখানো হয় কর্তারা তো আর ততোটা কখনোই করেন না

2️⃣ পরীক্ষার কেন্দ্র :
এখানেও একেক স্কুল-কলেজ একেকরকম সুবিধা নেয়। দেখা যায় সরকারি কলেজের সিট যদি বেসরকারিতে (বা প্রতিদ্বন্দ্বী কলেজ) পড়ে, গার্ড হয়ে যায় অনেক কড়া। আমি এসএসসি যেখানে দেই,সেখানেও এরকম ঘটনা...কেন্দ্র যেখানে ঐ কলেজের প্রিন্সিপাল এমন ধমকাচ্ছিলেন যে পাশের একজন মাথা ঘুরে পড়ে যায় প্রথম দিনই...

3️⃣ আপনার যদি মনে হয় ভালো এক্সাম দিলেও বোর্ডে ভালো নাম্বার পাবেন এটাও অনিশ্চিত :

প্রতিবছর নটরডেম এর একটা বড় অংশের বাংলা, ইংরেজিতে A+ মিস যায়... অনেকের আইসিটি তেও যায়...
যদি ভাবেন আপনার খাতা টিচার ভালোভাবে কাটবে সেটাও ভুল, এসব বিষয়ের খাতা অনেক শিক্ষক তাদের স্টুডেন্ট, এমনকি পরিবারের বাচ্চা দিয়েও কাটান৷ চাইলেই বোর্ডের পিয়নদের হাল্কা চা-নাস্তার(❓) টাকা দিলেই ৩-৪ গুন খাতা দিয়ে দিবে , এরপর কিছু স্টুডেন্ট বা নিজের লোক দিয়ে কাটায় নিলেই তো টাকাও ৩-৪ গুণ।
আমাদের ২৩ সালেই পরীক্ষা চলাকালে ইংরেজির এক শিক্ষক HSC র খাতা ssc র স্টুডেন্ট দিয়ে কাটাতে গিয়ে ধরা পড়েন...
এই হলো দেশের বাস্তবতা...

4️⃣ অনেক বোর্ড নতুন, এদের ওএমআর এন্ট্রি আবার আরেক বোর্ডে হয়... এখানেও একটা ঝামেলা থাকে... উদাহরণ দেই: দিনাজপুরের রেজাল্ট তৈরি হতো রাজশাহী বোর্ডে... রাজশাহীর মার্ক আর দিনাজপুরের মার্কের দিকে তাকান...

আর অনেক কিছু লিখা যেতো.... কিন্তু সমাধান কতোটুকুই বা হবে...আমরা তো বাঙালি, নিজেদের লাভটা কোনভাবে অনিয়ম করলে সহজে হাতে আসবে এটা খুঁজতেই ব্যস্ত, ততোদিন নাহয় যোগ্যরা বলি হতে থাকুক

ছোটবেলায় ঘরের দেয়াল ছিল তাঁর ক্যানভাস, রং-তুলি ছিল ভাব প্রকাশের মাধ্যম। আজ সেই শিল্পীর অপেক্ষায় যুক্তরাষ্ট্রের ২৫টি বিশ্...
10/08/2025

ছোটবেলায় ঘরের দেয়াল ছিল তাঁর ক্যানভাস, রং-তুলি ছিল ভাব প্রকাশের মাধ্যম। আজ সেই শিল্পীর অপেক্ষায় যুক্তরাষ্ট্রের ২৫টি বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজ।
এই প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে তিনি পেয়েছেন প্রায় ৩.৩ মিলিয়ন ডলার বৃত্তির প্রস্তাব—বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ৩৬ কোটি টাকা। এই তালিকায় রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের নামকরা হেনড্রিক্স কলেজ, যেখানে তিনি পেয়েছেন ফুল-রাইড হেইস মেমোরিয়াল স্কলারশিপ। প্রতিবছর এই সম্মাননা পান মাত্র চারজন। এ বছর বাংলাদেশ থেকে পেয়েছেন রাঙ্গুনিয়ার মেয়ে মুমতাহিনা করিম মীম।

শৈশবের সেই দিনগুলো
রঙ-তুলি হাতে ছোট্ট মীম দৌড়েছেন বারান্দা থেকে উঠোনে। মায়ের ল্যাপটপে ‘পেইন্ট’ খুলে ডিজিটাল আঁকা আঁকি শুরু। ক্লাস থ্রিতে ইউটিউব দেখে শিখে ফেলেন এইচটিএমএল আর সিএসএস! দ্বিতীয় চেষ্টায় ‘হ্যালো ওয়ার্ল্ড’ দেখা মাত্রই তাঁর চোখে নতুন পৃথিবী। সপ্তম শ্রেণিতে নিজের স্কুলের ওয়েবসাইট বানিয়ে স্কুলজুড়ে হইচই ফেলে দেন।

চ্যালেঞ্জ পেরিয়ে এগিয়ে চলা
প্রযুক্তির জগতে মেয়েদের অংশগ্রহণ নিয়ে নানা নেতিবাচক মন্তব্য ও সংকীর্ণ দৃষ্টিভঙ্গির মুখোমুখি হয়েও থেমে থাকেননি মুমতাহিনা। নবম শ্রেণিতে প্রতিষ্ঠা করেন একটি প্রোগ্রামিং ক্লাব, যার নেতৃত্বে জাতীয় পর্যায়ে প্রথম স্থান অর্জন করেন। নিজের আগ্রহ থেকে কোভিড-১৯-এর সময় রোবোটিকস শেখা শুরু করেন এবং নিজেই বানিয়ে ফেলেন ফুড-সার্ভিং রোবট ‘কিবো’। এসএসসিতে জিপিএ-৫ অর্জনের পাশাপাশি বিতর্ক, সাহিত্য, সংগীত, আর্ট, সায়েন্স ফেয়ারে অংশগ্রহণ এবং পুরস্কার অর্জনের মাধ্যমে গড়ে তোলেন একটি ব্যালান্সড প্রোফাইল। নিজের ছোট রুমকেই পরিণত করেন একটি হোম ল্যাবে।

ঘুম না এলেও স্বপ্ন ছাড়েননি
‘পরিবারে কেউ বিদেশে পড়েনি’—এই কথা যে কারও বাঁধা হতে পারে, মুমতাহিনার হয়নি। আবেদনপত্র, এসএটি, রিকমেন্ডেশন, ইন্টারভিউয়ের প্রস্তুতি—সব একাই সামলেছেন। আর্থিক সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও তিনি হাল ছাড়েননি। কখনো রাত জেগে অ্যাপ্লিকেশন লিখেছেন, কখনো খরচ চালাতে চাকরি করেছেন বিদেশি কোম্পানিতে। ‘সেই সময়টা ছিল এক মানসিক যুদ্ধ’—বলছিলেন মুমতাহিনা। ‘প্রতিদিন ছিল অপেক্ষা, অনিশ্চয়তা, আর নিজেকে বিশ্বাস করার লড়াই।’ শেষমেশ বিজয়—হেনড্রিক্স কলেজে ফুল-রাইড স্কলারশিপ। বাকি প্রস্তাবগুলোর মধ্যে রয়েছে—ফ্রাঙ্কলিন অ্যান্ড মার্শাল কলেজ থেকে ৩.৬ কোটি টাকা; রোডস কলেজ থেকে ২.৫ কোটি টাকা; নক্স কলেজ থেকে প্রায় ৩ কোটি টাকা এবং ইউনিভার্সিটি অব কলোরাডো বোল্ডার থেকে ১.২ কোটি টাকা (ইঞ্জিনিয়ারিং অনার্স)। মুমতাহিনা মনে করেন, তাঁর সাফল্যের তিনটি মূল ভিত্তি—সেল্ফ-লার্নিং, ব্যতিক্রমী প্রোফাইল এবং অধ্যবসায়।

নতুনদের জন্য বার্তা
মুমতাহিনা বিশ্বাস করেন, স্বপ্ন কখনোই লিঙ্গ, স্থান বা অবস্থান দেখে না। তিনি বলেন, ‘স্বপ্ন সেটা নয়, যা ঘুমিয়ে দেখা হয়। স্বপ্ন সেটাই, যা মানুষকে ঘুমাতে দেয় না।’ তাঁর মতে, ভালো কিছু পেতে হলে সময়, শ্রম আর সাহস দিয়ে নিজেকে গড়ে তুলতে হয়। নতুন প্রজন্মের জন্য তাঁর পরামর্শ—‘শুধু একাডেমিক রেজাল্ট নয়, প্রয়োজন আত্মবিশ্বাস, ক্রিটিক্যাল থিংকিং এবং সৃজনশীলতা। চেষ্টা, অধ্যবসায় আর নিজের ওপর বিশ্বাস থাকলে, বাংলাদেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে উঠে এসেও বিশ্বমঞ্চে জায়গা করে নেওয়া সম্ভব।’ সবশেষে মুমতাহিনা বলেন, ‘এই পথ শুধু আমার একার নয়। এটি সেই সব সাহসী মেয়েদের গল্প, যারা প্রযুক্তি, শিল্প, আর স্বপ্ন দিয়ে গড়ে তুলতে চায় এক নতুন বাংলাদেশ।’

তাই বলে একসাথে চার পাঁচটা চাকরি? এত বুদ্ধি!আমেরিকার সিলিকন ভ্যালি, এক স্বপ্নের শহর।তারা ভাবছিল, এক জিনিয়াস পেয়েছে।আসলে ত...
09/08/2025

তাই বলে একসাথে চার পাঁচটা চাকরি? এত বুদ্ধি!

আমেরিকার সিলিকন ভ্যালি, এক স্বপ্নের শহর।

তারা ভাবছিল, এক জিনিয়াস পেয়েছে।
আসলে তারা পেয়েছিল এক ছায়া।
একই সময়ে পাঁচটা কোম্পানির ফুলটাইম কর্মী।
লোকেশন? আমেরিকা।
বাসস্থান? ভারত।

এই ছেলে ছিল এক ‘GHOST EMPLOYEE’,
নাম, সোহম পারেখ।

গল্পটা গুজরাটের এক মধ্যবিত্ত বাড়ি থেকে শুরু। একটা ছোট ঘরে বসে একটা ছেলেটা কোড করত ঘণ্টার পর ঘণ্টা। শুধু কোড না, সে গড়ে তুলছিল এক প্ল্যান। একটা সিস্টেম, যেটা সিস্টেমকেই ফাঁকি দেবে।

সে ছিল ক্লাসের প্রথম।
ইউনিভার্সিটির শীর্ষে।

GitHub-এ তার প্রোজেক্ট দেখে আমেরিকার কোম্পানিগুলো মুগ্ধ,
Mixpanel, Playground AI, Synthesia, Alan AI সবাই তার CV দেখে ভাবল,

“এমন ট্যালেন্ট আর কোথায় পাব!”

তারা বুঝতেই পারেনি,
সোহম ঠিক এইটাই চেয়েছিল।

সে প্রতিটি কোম্পানির চাকরি একে একে পকেটে পুরে নিতে থাকল। একই সময়ে পাঁচটা কোম্পানির ফুলটাইম চাকরি।
সপ্তাহে ১৪০ ঘণ্টার কাজ, একটা মানুষের পক্ষে সম্ভব?

সোহম করে দেখাল।

কিন্তু সে কোথায় ছিল?
সান ফ্রান্সিসকো নয়।
সে ছিল অন্য শহরে।

আর তার অফিসিয়াল ল্যাপটপগুলো ছিল আমেরিকায় এক বন্ধুর ফ্ল্যাটে, সেই অফিসের ঠিকানার শহরে।

ল্যাপটপগুলো সবসময় অন থাকত, যেন সিস্টেম ভাবতো
“এই তো, আমাদের লোক onsite এই আছে।”

Zoom মিটিংয়ে সে কখনও ক্যামেরা অন করত না।
বলত, “ওয়েবক্যাম নষ্ট”, “নেট স্লো”, “আজ একটু অসুস্থ”।

কারও কিছু বুঝে ওঠার আগেই সে প্রোজেক্ট জমা দিয়ে দিত।
ডেডলাইন? কখনো মিস করেনি।
কোড? একেবারে নিখুঁত।

সবাই মনে করত, "সোহম শুধু আমাদের টিমেই কাজ করে।"
আসলে সে তখন একসাথে পাঁচটা টিমে, পাঁচটা কোম্পানির ফাঁসের মাঝে দৌড়চ্ছে, নিখুঁতভাবে।

একবার ভাবুন,
তিনটে মিটিং চলছে একই দিনে, একই টাইমস্লটে।
তিনটা ভিন্ন প্রজেক্ট, তিনটা ভিন্ন টেকস্ট্যাক। সোহম সেগুলোকে সামলাচ্ছে এমনভাবে, যেন সবই তার একার খেলাঘর।

আয়?
এক বছরে প্রায় ১০ কোটি টাকর ও কাছাকাছি।

সব কিছু নিখুঁত চলছিল,
তবে প্রতিটি মাস্টারপ্ল্যানে একটা ‘লুপহোল’ থাকে।

মিক্সপানেল এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা একদিন টুইট করেন,
“আমরা আমাদের ইঞ্জিনিয়ারের লোকেশন নিয়ে সন্দেহ করছি।”

এই একটা লাইন ইন্টারনেটে আগুন লাগিয়ে দিল।

বাকিরা কমেন্টে এসে বলল,
“Wait… আমরাও তো ওকে নিয়েছিলাম!”
“সে তো আমাদেরও ফুলটাইম!”
“আমরাও স্ক্রিনে মুখ দেখিনি কোনোদিন…”

একেক করে খুলে গেল প্রতারণার ফাইল।
সব কোম্পানি বুঝতে পারল,
তারা সবাই এক ছেলেরই শিকার।

তাকে বরখাস্ত করা হলো।
প্রতিটা দরজা বন্ধ হলো মুখের ওপর।

সোহম নিজে বলল আমি গর্বিত নই আমার কাজে, কেউ 140 ঘন্টা কাজ করতে চায় না, কিন্তু আমি আর্থিক অবস্থার কথায় ভেবে কাজটা করছিলাম।

সবাই ভাবল, শেষ।
এই ছেলের কেরিয়ার শেষ।

কিন্তু না।
এই গল্পের ক্লাইম্যাক্স তখনও বাকি।

কয়েক মাস পর আবার খবর ছড়াল,
সোহম পারেখ ফিরে এসেছে।
এইবার সে ঢুকেছে সান ফ্রান্সিসকোরই আরেক নামী AI স্টার্টআপে, Darwin Studios।
পদ? Founding Engineer।

CEO জানালেন, “সে ভুল করেছে। কিন্তু তার প্রতিভা অস্বীকার করা যায় না।”

এইবার ক্যামেরা অন।
এইবার আলোয় এসে দাঁড়াল সেই ছায়ামানব।

কি কাহিনী তাই না? যখন মেধা এবং বুদ্ধি একই মানুষের মধ্যে এসে সম্মিলিত হয়, তখন যেন এমনটাই হয়ে দাঁড়ায়!

সে শুধু কোডার নয়।
সে এক স্ট্র্যাটেজিস্ট, এক স্ক্রিপ্টরাইটার, এক গেমপ্লেয়ার।
সে এমন এক চরিত্র, যার মাথায় ছিল এমন এক স্ক্রিপ্ট,
যেটা লিখেছে কীবোর্ড দিয়ে, আর বানিয়েছে বিশ্বাস দিয়ে।

যে ছেলেটা ভারতে বসে আমেরিকার পাঁচটা টেক জায়ান্টকে একইসাথে পরিচালনা করেছিল,

একটাও ডেডলাইন মিস না করে, প্রতিটা কোড নিখুঁত রেখে
সে কি শুধুই প্রতারক? না, সে এক অলিম্পিয়ান বুদ্ধির কারিগর।

একটা মেশিন যেমন একসাথে পাঁচটা টাস্ক করে,
সোহম ছিল সেই মেশিন, কিন্তু র*ক্ত মাংসের নির্মম দক্ষতায় গাঁথা।

মানুষ তাকে হয়তো ক্ষমা করবে না, কিন্তু তার ভবিষ্যৎ উপেক্ষা করাও পারবে না।

কারণ, এমন মাথা বারবার জন্মায় না।
আর একবার ফিরলে, হয়তো সে শুধু নিয়ম ভাঙবে না,
নতুন নিয়ম তৈরি করেও যেতে পারে।

হতাশা ভুলে উন্নতির পথে: ইউরোপে আন্তর্জাতিক ছাত্রদের জন্য জীবনের পরামর্শআপনি যখন উন্নয়নশীল দেশের বাইরে উন্নত দেশের ইউরোপে...
08/08/2025

হতাশা ভুলে উন্নতির পথে: ইউরোপে আন্তর্জাতিক ছাত্রদের জন্য জীবনের পরামর্শ

আপনি যখন উন্নয়নশীল দেশের বাইরে উন্নত দেশের ইউরোপে আন্তর্জাতিক ছাত্র হিসেবে আসেন, তখন হতাশার ভাবনা বাদ দিন। আপনি শুধু একজন বাংলাদেশী নন, আপনি একজন সাহসী ও বৈশ্বিক নাগরিক, যিনি নিজের স্বপ্ন পূরণের পথে আছেন।

কেন হতাশা করবেন? আপনার হাতে রয়েছে অগণিত সুযোগ। প্রতিদিন একটু একটু করে নিজের দক্ষতা গড়ুন, ভাষা শিখুন, নতুন স্কিল অর্জন করুন। পড়ালেখাকে সর্বোচ্চ প্রাধান্য দিন। জীবনের ওঠাপড়া আসবে, তবে পড়াশোনা যেন সঠিকভাবে এগিয়ে যায় — এটাই সবচেয়ে বড় অর্জন।

যে কেউ আপনাকে ভাষার কারণে ছোট চোখে দেখুক, তার কথা শুনবেন না। আপনি নিজেকে অন্যরকম ভাবুন। কারণ, আপনি এমন এক দেশে পড়ছেন যেখানে বাংলাদেশ থেকে অনেক ভালো সুযোগ আছে। জার্মান বা ইউরোপিয়ান ছাত্ররা যেমন কাজ করে, আপনি তেমন কাজ করলেই চলবে। ছোট কাজকে ছোট ভাববেন না, কারণ এগুলোই ভবিষ্যতের সাফল্যের সোপান।

নিজেকে উন্নত করার কাজ চলতে থাকবে। নিজের জীবনের ‘প্রজেক্ট’কে যত্ন নিন, নতুন নতুন অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা যোগ করুন। মনে রাখবেন, সবার পথ আলাদা, কিন্তু যিনি নিজের প্রতি বিশ্বাস রাখেন, তার পথ কখনো বন্ধ হয় না।

আপনি শুধু একজন ছাত্র নন, আপনি নিজের জীবনের নির্মাতা। তাই হতাশা নয়, আশা ও সংগ্রামে এগিয়ে চলুন।

বর্ষা আসছে, প্রকৃতি জেগে উঠছে। ডিমওয়ালা মাছগুলো ছুটছে নদী, খালবিল, পানিযুক্ত খোলা মাঠের দিকে — ডিম ছাড়বে, পোনা হবে, লক্ষ...
07/08/2025

বর্ষা আসছে, প্রকৃতি জেগে উঠছে। ডিমওয়ালা মাছগুলো ছুটছে নদী, খালবিল, পানিযুক্ত খোলা মাঠের দিকে — ডিম ছাড়বে, পোনা হবে, লক্ষ কোটি মাছে ভরে উঠবে দেশ। এই সময়ে আপনার সামান্য লোভ দেশের জন্য হতে পারে বড় ক্ষতির কারণ। বি*ষ পান করলে মরে একজন, আর বীজ খেলে ম*রে সবাই!

চলুন আমরা অঙ্গীকার করি, ডিমওয়ালা ও পোনা মাছ নিধন করব না, প্রকৃতিকে তার নিজস্ব ছন্দে চলতে দেব।

#জীবন_চক্র

কুমিল্লার দেবিদ্বার উপজেলার বরকামতা ইউনিয়নের বাগমারা গ্রামের ছেলে হাবিব রহমান এখন নতুন করে আলোচনায়। ৪৪তম বিসিএসে পোস্ট...
06/08/2025

কুমিল্লার দেবিদ্বার উপজেলার বরকামতা ইউনিয়নের বাগমারা গ্রামের ছেলে হাবিব রহমান এখন নতুন করে আলোচনায়। ৪৪তম বিসিএসে পোস্টাল ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হলেও সেই সরকারি চাকরিতে যোগ না দিয়ে তিনি বেছে নিয়েছেন উদ্যোক্তার পথ। নিজের গ্রামের মতোই দেশের কৃষি খাতকে সামনে এগিয়ে নেওয়ার স্বপ্ন দেখছেন তিনি।

গ্রামের মাদ্রাসা থেকে এসএসসি শেষ করে হাবিব ঢাকায় চলে আসেন উচ্চশিক্ষার জন্য। নটর ডেম কলেজে এইচএসসি শেষ করে ভর্তি হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগে। সেখান থেকে চার বছরের অনার্স শেষ করে পরবর্তী সময়ে আইবিএ থেকে এমবিএ সম্পন্ন করেন। শিক্ষাজীবনের শুরুতে তারও স্বপ্ন ছিল বিসিএস ক্যাডার হওয়ার, বিশেষ করে ফরেন ক্যাডার হওয়ার ইচ্ছা ছিল প্রবল। পরিবারের চাওয়াও ছিল একইরকম। তবে আইবিএতে পড়তে গিয়ে তিনি বুঝে যান, স্বাধীনভাবে কিছু করার জন্য উদ্যোক্তা হওয়ার বিকল্প নেই।

শৈশব থেকেই কৃষির প্রতি তার আলাদা আগ্রহ ছিল। তাই হালাল পথে আয় এবং দেশের জন্য কিছু করার লক্ষ্যে কৃষি খাতকেই বেছে নিয়েছেন তিনি। হাবিবের মতে, কৃষি খাত সবসময় টিকে থাকবে, আর নতুন প্রযুক্তি বা এআই এর কারণে এই খাত হারিয়ে যাওয়ার শঙ্কা নেই। কৃষি ব্যাংকে সিনিয়র অফিসার পদে আড়াই মাস চাকরি করার অভিজ্ঞতাও তাকে বুঝিয়ে দেয় নিয়মিত চাকরির রুটিন জীবন তার জন্য নয়।

এখন হাবিব ‘রুপাই অ্যাগ্রো’ নামে একটি কৃষিভিত্তিক প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন। কয়েকটি ছোট ছোট প্রজেক্ট নিয়ে কাজ শুরু করেছেন তিনি। কৃষি পণ্য উৎপাদন, প্রক্রিয়াজাতকরণ এবং দেশ-বিদেশে রপ্তানির মাধ্যমে তিনি বাংলাদেশের কৃষি খাতকে আমদানি নির্ভরতা থেকে রপ্তানি নির্ভর পর্যায়ে নিয়ে যেতে চান।

কৃষি উদ্যোক্তা ছাড়াও অনলাইন জগতেও হাবিবের সক্রিয়তা চোখে পড়ার মতো। ‘জয়েন ইংলিশ’ নামে তার একটি প্ল্যাটফর্ম ইতিমধ্যে লাখখানেক মানুষের কাছে পৌঁছেছে। এখান থেকে আসা আয় দিয়েই কৃষি খাতে গবেষণা ও কার্যক্রম পরিচালনা করছেন তিনি। আগামী মাস থেকে পুরোপুরি নিজের কৃষি উদ্যোগে মনোনিবেশ করতে যাচ্ছেন হাবিব রহমান। নিয়মিত চাকরি ছেড়ে নিজের গ্রামের শিকড় ছুঁয়ে দেশের মানুষের জন্য কিছু করতে চাওয়া এই তরুণ এখন অনেকের কাছে অনুপ্রেরণার আরেকটি নাম।

[ © লেখা: সংগৃহীত]

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when আলিঙ্গন-Allinggon posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to আলিঙ্গন-Allinggon:

Share