আলিঙ্গন-Allinggon

  • Home
  • আলিঙ্গন-Allinggon

আলিঙ্গন-Allinggon Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from আলিঙ্গন-Allinggon, Digital creator, .
(1)

প্রেমে পড়া মানে নির্ভরশীল হয়ে পড়া।তুমি যার প্রেমে পড়বে সে তোমার জগতের একটা বিরাট অংশ দখল করে নেবে।যদি কোনো কারণে সে তোমাকে ছেড়ে চলে যায় তবে সে তোমার জগতের ঐ বিরাট অংশটাও নিয়ে যাবে।
-হুমায়ুন আহমেদ

এই রুলস গুলো ফলো করলে  Exam এ অন্যদের তুলনায় শত গুন এগিয়ে থাকবে ইনশাআল্লাহ !🔹১. নিজের অবস্থা বুঝে নাও (Reality Check)প্র...
07/11/2025

এই রুলস গুলো ফলো করলে Exam এ অন্যদের তুলনায় শত গুন এগিয়ে থাকবে ইনশাআল্লাহ !
🔹১. নিজের অবস্থা বুঝে নাও (Reality Check)

প্রথমেই বসে দেখো —

কোন বিষয় পুরোপুরি পড়া শেষ?

কোনগুলো অর্ধেক জানা?

কোনগুলো একদমই পড়া হয়নি?

👉 একটা চার্ট বানাও — “Strong”, “Medium”, “Weak” এই তিন ভাগে।
এই লিস্টটাই তোমার প্রিপারেশন রোডম্যাপ।

🔹 ২. “পড়া-নোট-রিভিশন” তিনটা একসাথে চালাও

শুধু পড়লেই হবে না, সাথে সাথে নোট ও রিভিশন দরকার।
একটা বিষয় শেষ করলে:

১০ মিনিটে ছোট নোট বানাও

২৪ ঘণ্টার মধ্যে একবার চোখ বুলাও

৩ দিনের মধ্যে আবার ঝালিয়ে দেখো

এভাবে পড়া “স্থায়ী স্মৃতিতে” চলে যায়।

🔹 ৩. “৩ দিনের চক্র” প্ল্যান নাও

প্রতিদিন একই বিষয় পড়ো না, এতে বিরক্তি আসে।
👉 উদাহরণ:

Day 1: বাংলা + রসায়ন

Day 2: ইংরেজি + জীববিজ্ঞান

Day 3: গণিত + ইতিহাস
চক্রটা শেষ হলে আবার ঘুরে আসো Day 1 এ।

🔹 ৪. “বই না, প্রশ্ন ধরো” সময়

এখন মূল বই মুখস্থ করার সময় না।
বরং —

আগের বছরের বোর্ড প্রশ্ন

মডেল টেস্ট

স্কুলের প্রশ্নপত্র
এগুলো ধরে ধরে প্র্যাকটিস করো।
প্রশ্ন দেখলে বোঝা যায় কোন টপিক ভালোভাবে পড়া হয়নি।

🔹৫. টাইম ম্যানেজমেন্ট অনুশীলন করো ,টেস্টে অনেকেই জানে, তবু শেষ করতে পারে না।
তাই প্রতিদিন ১টা করে “Mock Test” দাও।

ঘড়ি ধরে সময় নাও

আসল পরীক্ষার মতো বসো

পরে নিজের উত্তর চেক করো

⏱ এতে সময় বাঁচানোর সেন্স তৈরি হবে।

🔹 ৬. ভুল খাতায় লিখে রাখো

প্রতিবার ভুল করলে আলাদা খাতায় নোট করো —
“আমার ভুলগুলো” নামে একটা সেকশন রাখো।
সপ্তাহ শেষে শুধু এই ভুলগুলো একবার দেখলেই তোমার স্কোর বাড়বে।

🔹 ৭. শরীর ও মন ঠিক রাখো ৬-৭ ঘণ্টা ঘুম ,দিনে ২ বার হালকা হাঁটা

পড়ার মাঝে ছোট বিরতি
মাথা ঠান্ডা থাকলে মেমরি কাজ করে বেশি।

🔹 ৮. একদিন “Revision Marathon” দাও

পরীক্ষার আগের দিন না, তার ৩ দিন আগে পুরো সিলেবাস একবার ঝালাও।
যেটা জানো সেটা রিপিট করো না, বরং যেগুলো ঝাপসা লাগছে শুধু সেগুলো রিভিশন দাও।

🔹 ৯. বন্ধুদের সঙ্গে প্রশ্ন বিনিময় করো

দুইজন বন্ধু মিলে একে অপরকে ৫টা করে প্রশ্ন করো।
এটা ছোট এক্সাম গেমের মতো হবে, কিন্তু রেজাল্ট অনেক বড়!

🔹 ১০. নিজের প্রতি বিশ্বাস রাখো

শেষ মুহূর্তে আতঙ্কে পড়া ভুলে যেও না।
বিশ্বাস রাখো — “আমি পারব।”
তোমার প্রস্তুতিই তোমার আত্মবিশ্বাস।

সে একা মারা গিয়েছিলেন — আর ৪২ বছর ধরে পৃথিবী ঠিকই চলতে থেকেছে, যেন কিছুই ঘটেনি।১৯৬৬ সালে, ক্রোয়েশিয়ার জাগরেব শহরের এক...
06/11/2025

সে একা মারা গিয়েছিলেন — আর ৪২ বছর ধরে পৃথিবী ঠিকই চলতে থেকেছে, যেন কিছুই ঘটেনি।

১৯৬৬ সালে, ক্রোয়েশিয়ার জাগরেব শহরের এক নার্স, হেডভিগা গোলিক, নিজের জন্য এক কাপ চা বানালেন এবং ছোট্ট অ্যাপার্টমেন্টে বসে পড়লেন। কেউ জানে না এরপর ঠিক কী ঘটেছিল — শুধু এটুকু জানা যায়, তিনি আর কখনও উঠেননি।

বছরের পর বছর কেটে গেল। বাইরে পৃথিবী বদলে গেল — নতুন সরকার, নতুন যুদ্ধ, নতুন প্রজন্ম — কিন্তু সেই বন্ধ দরজার ওপারে সময় যেন থেমে গেল।

কেউ তার নিখোঁজ হওয়ার খবর দেয়নি। প্রতিবেশীরা ভেবেছিলেন, তিনি হয়তো অন্য কোথাও চলে গেছেন। ভবনের স্থপতি তার বিদ্যুৎ বিলের জন্য স্বয়ংক্রিয় পেমেন্ট সেট করেছিলেন — যা তার নিজের মৃত্যুর পরও চালু ছিল। তাই হেডভিগার ফ্ল্যাটে আলো জ্বলতে থাকল, বছর ধরে, দশক ধরে।

২০০৮ সালে, ভবনটিতে সংস্কার কাজ চলাকালীন, শ্রমিকরা অবশেষে সেই দরজাটি জোর করে খুললেন — আর ঢুকে পড়লেন এক সময়ের কফিনে।

ভিতরে সবকিছুই ১৯৬০-এর দশকের মতোই রয়ে গেছে। সাদাকালো টেলিভিশন। মধ্য-শতাব্দীর আসবাবপত্র। এক কাপ চা এখনো পড়ে আছে আরামচেয়ারের পাশে। আর সেই চেয়ারেই বসে আছেন হেডভিগা গোলিকের মমি করা দেহ — বন্ধ ঘর আর শুকনো বাতাসে নিখুঁতভাবে সংরক্ষিত।

এই আবিষ্কার পুরো ক্রোয়েশিয়াকে নাড়িয়ে দিয়েছিল — শুধু দুঃখজনক ঘটনার জন্য নয়, বরং এ কারণে যে এটি আধুনিক জীবনের এক ভয়ঙ্কর সত্য উন্মোচন করেছিল: কেউ এতটাই হারিয়ে যেতে পারে, যে চার দশক ধরে কেউ টেরও পায় না।

পুলিশ তার কাগজপত্র ও ফটো দেখে পরিচয় নিশ্চিত করে। মৃত্যুর সময় তার বয়স ছিল প্রায় ৪২ বছর — একজন নার্স, একজন বন্ধু, একসময় সমাজের অংশ ছিলেন, যাকে পৃথিবী একসময় ভুলে গিয়েছিল।

তার ফ্ল্যাট হয়ে উঠেছিল এক অদ্ভুত স্মৃতিস্তম্ভ — নিঃসঙ্গতার প্রতীক। সাংবাদিকরা একে বলেছিলেন “সময়ের সমাধি,” যেখানে একটি যুগ অক্ষত ছিল, আর একই সঙ্গে মানবজীবনের ভুলে যাওয়া বাস্তবতা প্রতিফলিত হচ্ছিল।

হেডভিগা গোলিকের গল্প শুধু মৃত্যুর নয় — এটি বিচ্ছিন্নতার গল্প।

তিনি শহরের কোলাহলের মাঝেই থাকতেন, অসংখ্য প্রতিবেশীর ঘেরা পরিবেশে — তবুও তিনি হারিয়ে গেলেন নিঃশব্দে।

৪২ বছর ধরে তার অ্যাপার্টমেন্টই ছিল তার সমাধি — আর তার আত্মা যেন ফিসফিস করে মনে করিয়ে দেয়, আধুনিক বিশ্বে নিঃসঙ্গতা কখনও কখনও মানুষকে পুরোপুরি অদৃশ্য করে দিতে পারে।

এক কাপ চা। একটি বন্ধ দরজা।
আর একটি জীবন, যার থেমে যাওয়া কেউ টেরই পায়নি।

থাইল্যান্ডের এক কুমির খামারে একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির পিকনিক চলছিল। আয়োজন ছিল চমৎকার আর সবাই খুব উপভোগও করছিল। আনন্...
05/11/2025

থাইল্যান্ডের এক কুমির খামারে একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির পিকনিক চলছিল। আয়োজন ছিল চমৎকার আর সবাই খুব উপভোগও করছিল। আনন্দ, হাসি-ঠাট্টা, আর কিছুটা খেয়ালিপনায় কেটে যাচ্ছিল সময়। ঠিক তখনই কোম্পানির এমডি একটি অভিনব ঘোষণা দিলেন:

"এই কুমিরে ভরা পুকুর যদি কেউ জীবিত অবস্থায় সাঁতরে পার হতে পারে, তবে তাকে ৫ মিলিয়ন ডলার পুরস্কার দেওয়া হবে। আর যদি সে প্রাণ হারায়, তবে তার পরিবার পাবে ২ মিলিয়ন!"

ঘটনাটি নিছক রসিকতা মনে হলেও পুকুরের পাশে দাঁড়িয়ে থাকা সবাই যেন স্তব্ধ হয়ে গেল। জীবন বাজি রেখে কেউ কি নামবে ওই কুমির ভরা পুকুরে? কার আছে সেই সাহস? দীর্ঘক্ষণ কেটে গেলেও কেউই এগিয়ে এলো না।

তখন হঠাৎই একজন পুকুরে ঝাঁপিয়ে পড়ল। পেছন থেকে সবাই বিস্ময় আর আতঙ্কে চিৎকার করে উঠল। মনে হচ্ছিল, এই বুঝি কুমিরের চোয়ালের আঘাতে ছিন্নভিন্ন হয়ে যাবে লোকটির শরীর। এ যে স্বেচ্ছায় নিশ্চিত মৃত্যুকে আলিঙ্গন করে নেওয়া!

কিন্তু এরপর ঘটল সবচেয়ে অবাক করা ঘটনা। প্রাণপণ চেষ্টায় অক্ষত অবস্থায় পুকুর সাঁতরে পার হয়ে গেল লোকটি। সাথে সাথে দম বন্ধ করা মুহূর্তগুলো ভেঙে উল্লাসে ফেটে পড়ল উপস্থিত জনতা।

কোম্পানির এমডি নিজে এগিয়ে এসে ৫ মিলিয়ন ডলারের চেক তুলে দিলেন লোকটির হাতে। কলিগরা তাকে পিঠ চাপড়ে, হাত ঝাঁকিয়ে অভিনন্দন জানাল। সবাই বিজয়ীকে প্রশংসায় ভাসাতে ব্যস্ত।

কিন্তু সেই সাহসী কর্মচারী, তখনো দিশেহারা, হাঁপাতে হাঁপাতে বলে উঠল, “আমি জানতে চাই, আমাকে পিছন থেকে কে ধাক্কা মেরেছিল?”

সবাই চুপ। তারপর ধীরে ধীরে প্রকাশ পেল আসল সত্য – তার স্ত্রীই তাকে ঠেলে পুকুরে ফেলে দিয়েছিল!

সেদিন থেকেই জন্ম নিয়েছিল সেই চিরন্তন প্রবাদটি:
“প্রত্যেক সফল পুরুষের পিছনে একজন নারীর হাত থাকে।”

জীবনের Success কি...? এক মৃত ব্যক্তির পকেট থেকে পাওয়া অসাধারণ একটি চিঠি :যখন জন্মালাম বাবা মা ভাবল এটা তাদের "Success"!...
05/11/2025

জীবনের Success কি...?

এক মৃত ব্যক্তির পকেট থেকে পাওয়া অসাধারণ একটি চিঠি :
যখন জন্মালাম বাবা মা ভাবল এটা তাদের "Success"!
যখন হাঁটতে শিখলাম মনে হল এটাই success!
যখন কথা বলতে শিখলাম মনে হল এটাই success!
এরপর স্কুলে গেলাম, শিখলাম first হওয়াটা বা সবার চেয়ে বেশি নম্বর পাওয়াই success!
এরপর বুঝলাম, না, আসলে মাধ্যমিকে স্টার পাওয়াটাই success!
ভুল ভাঙল, বুঝলাম উচ্চমাধ্যমিকে এই রেজাল্টটা ধরে রাখাই success!
এখানেই শেষ নয়, এরপর বুঝলাম ভালো সাবজেক্ট নিয়ে ভালো কোনো জায়গায় চান্স পাওয়াটাই success, যেটা পড়লে একটা ভালো চাকরি পাওয়া যাবে।
আরো পরে বুঝলাম যে, পড়া শেষে ভালো চাকরী পাওয়া এবং অনেক রোজগার করাটাই success।
এরপর বুঝলাম, নিজের টাকায় একটি ছোট বাড়ি করাই success।
পরে বুঝলাম, সেটাও নয়, নিজের টাকায় এরপর গাড়ি কেনাটাই আসল success!
আবার ভুল ভাঙল, এরপর দেখলাম ভাল দেখে বিয়ে করে সুখে সংসার করাটাই আসল success।
বছর ঘুরলো, দেখলাম আসলে বিয়ে করে বংশধর এনে তাকে ভালো ভাবে বড় করাটাই success, ছেলে হলে তাকে প্রতিষ্ঠিত করাটাই success, মেয়ে হলে একটা ভালো ফ‍্যামেলীর ভালো চাকুরীর ছেলের সাথে বিয়ে দেওয়াটাই success।
এরপর এলো আমার রিটায়ারমেন্ট, সারা জীবনের জমানো টাকার সঠিক investment করে utilization করতে পারাই success!
এরপর যখন সবাই মিলে একাকী কবরে রেখে মাটি চাপার প্রস্তুতি নিল, মরার একটু আগেই বুঝলাম, পৃথিবীতে success বলে কোন কিছুই স্থায়ী লক্ষ্য নেই!
পুরোটাই এগিয়ে যাওয়ার জন্য নিজের তৈরী করা একটা competition। যার মূলে আছে আকাশ ছোঁয়া আকাঙ্খা, যা কখনো পূর্ণ হবার নয়।
তখন বুঝতে পারলাম এর থেকে জীবনের প্রতিদিন বা প্রতি মূহুর্ত আনন্দের সঙ্গে সুস্থ থাকা ও অন্যের জন্য কাজ করতে পারাই success এর মূল লক্ষ্য হলে অনেক ভালো হতো!
কিন্তু এটা বুঝতে অনেক দেরী করে ফেলেছি।
জীবন কে খুঁজুন, জীবন কে বুঝুন!
নিজেকে ভালবাসুন।
অন্যদের সম্মান দিন, ভালবাসুন। বিশেষ করে যাদের ভালবাসার খুবই প্রয়োজন।
শেষ অবধি ভালবাসাপূর্ণ, আনন্দঘন আর সুস্থ একটি জীবনযাত্রা সম্পন্ন করতে পারাই সফলতা।(সংগ্ৰহকৃত)।

ব্যবসা করতে গিয়ে যা শিখেছিঃ--------*----------**----------১। সিস্টেমকে বিশ্বাস করুন, মানুষকে নয়, সে যেই হোক। ২। অযোগ্য ম...
05/11/2025

ব্যবসা করতে গিয়ে যা শিখেছিঃ
--------*----------**----------
১। সিস্টেমকে বিশ্বাস করুন, মানুষকে নয়, সে যেই হোক।
২। অযোগ্য মানুষকে হেল্প করার নিয়তে ব্যবসার দায়িত্ব দেবেন না।
বাঁশ খাবেন ঝাড় সহ।
৩। নেগেটিভ মানুষদের (যারা ভাইরাস ছড়ায়) কোনো চিন্তা না করেই ফায়ার করুন। এরা বিষাক্ত ও ছোঁয়াচে।
৪। আপনার স্বপ্নকে যে কর্মী বিশ্বাস করেনা, লালন করেনা , ফায়ার করুন।
৫। যে এমপ্লয়ী নিজেকে আপডেইট করেনা, NOKIA হয়ে আছে বছরের পর বছর, ফায়ার করুন।
৬। একজন এমপ্লয়ীকে যত বেতন দিচ্ছেন তার কমপক্ষে ১২ গুণ মুনাফা তার কাছ থেকে না পেলে ঐ কর্মী প্রতিষ্ঠানের বোঝা।
৭। নতুন এমপ্লয়ী নিয়োগ দিলে যদি পুরাতন কেউ আপনার ও প্রতিষ্ঠানের সমালোচনা করে, তাকে সাথে সাথে ফায়ার করুন।
৮। প্রতিষ্ঠানের একটি সংস্কৃতি গড়ে তুলুন। মানতে বাধ্য করুন।
৯। একবার কেউ চুরি করলে মাফ করবেন না। সুযোগ পেলে আবারো করবে। নিশ্চিত থাকুন।
১০। যতটা সম্ভব ক্যাশ লেনদেন থেকে বের হয়ে আসুন। কাউকে বিশ্বাস করবেন না। মরা মানুষও নাকি টাকা দেখলে হা করে।
১১। শর্টটার্মের জন্য এমপ্লয়ী নেবেন না।
১২। যে এমপ্লয়ী চাকরি করার মনোভাব রাখে, প্রতিষ্ঠানকে নিজের মনে করে না তাকে দিয়ে প্রতিষ্ঠানের কোনো উন্নয়ন সম্ভব নয়।
১৩। যে এমপ্লয়ী প্রতিষ্ঠানের অপচয় রোধে সচেতন নয় (বিদ্যুত/গ্যাস/পানি/খাবার/গ্যাস/স্পেইস/কাগজ/কলম ইত্যাদি) তাকে কিক আউট করুন।
১৪। যে এমপ্লয়ীরা গীবত করে তাদের কিক আউট করুন।
১৫। যে এমপ্লয়ীরা ভুল করার পর অযুহাত দাড় করায় বা অন্যের উপর দোষ চাপায়, কিক আউট করুন।
১৬। আত্মীয় হলেই বিশ্বাস করে টাকাপয়সা হ্যান্ডল করতে দেবেন না। তদারকির মধ্যে রাখবেন।
১৭। যাদের যে কোনো ধরনের নেশা আছে, তাদেরকে প্রতিষ্ঠানে যুক্ত না রাখাই ভালো। বেশ ভালো।

নিজেকে বদলে ফেলতে চাইলে সাব-কনসাস ( অবচেতন ) আর কনসাস ( সচেতন ) মাইন্ডের পার্থক্য জানাটা খুব জরুরী ।⚜️ কারণ আমাদের চরিত্...
05/11/2025

নিজেকে বদলে ফেলতে চাইলে সাব-কনসাস ( অবচেতন ) আর কনসাস ( সচেতন ) মাইন্ডের পার্থক্য জানাটা খুব জরুরী ।

⚜️ কারণ আমাদের চরিত্রের অভ্যাসগুলো আমাদের সাব-কনসাস মাইন্ড দ্বারা পরিচালিত হয়।

⚜️ অথচ আমাদের মনের সচেতন এবং অবচেতন অংশের ব্যপারে জানলেও এদের ফাংশন অথবা কার্যপ্রণালীর ব্যপারে আমরা আসলে খুব একটা জানিনা বললেই চলে ।
সচেতন এবং অবচেতন মনের গুরুত্বপুর্ণ পার্থক্যগুলো জানতে আপনাকে সাইকোলজির টিচার হতে হবে না।

⚜️ অবচেতনের সবথেকে বড় চাবি হলো পুনরাবৃত্তি ( repetition )। মনে রাখবেন যে, অবচেতন মনের কাছে সত্য মিথ্যা বলে কিছু নেই, সে বরং সবকিছুকে সত্য বলে ধরে মেমোরী তে জমা রেখে দেয় । এজন্যই কোন একটা অভ্যাস বা চর্চা পুনরাবৃত্তির মাধ্যমে একসময় আমাদের চরিত্রের একটা অংশে পরিণত হয় ।

⚜️ এমনকি আপনার মনের সচেতন অংশ যখন বলছে যে সিগারেট আপনার জন্য খারাপ, আপনার অবচেতন মন অভ্যাসটাকেই তার জন্য সত্য বা আনন্দ বলে ধরে নিয়েছে । যেদিন আপনার অবচেতন মনকে আপনি বোঝাতে পারবেন যে সিগারেট সত্যিই আপনার জন্য খারাপ সেদিন থেকে সিগারেট ছাড়বার অ্যাকটিভ ক্ষমতা আপনার সাব-কনশাস মাইন্ড গ্রহণ করে নেবে।

⚜️ নিজেকে যখন আপনি একটি সিরিয়াস প্রশ্ন করেন – “আমি কিভাবে গাড়ি চালাই ?” তখন আপনার সাব-কনশাস মাইন্ড স্মৃতি থেকে উত্তর খুঁজতে শুরু করে আর কনশাস মাইন্ড উত্তর দেবার ডিসিশন নেয়।

⚜️ নিজেকে যদি একটি নেগেটিভ প্রশ্ন করেন – “এত বড় ভুল আমি কিভাবে করলাম ?” কনশাস মাইন্ড যদি এটার উত্তর এই মুহুর্তে নাও দেয় আপনার অবচেতন মনে শুরু হয়ে যাবে উত্তরটি খোঁজার কাজ ।

⚜️ নিজেকে আরেকটু কম সিরিয়াস একটা প্রশ্ন করুন – “আমি এই বোকামীটা কিভাবে করলাম ?” আপনার সচেতন মন খুব সম্ভব এটাকে সুন্দর মত এড়িয়ে যাবে অথচ অবেচেতন মন ঠিকই উত্তর খুঁজতে শুরু করবে ।

⚜️ আবার হয়তবা আপনার সাথে এমনও হয়েছে যে, আপনি আপনার স্বাভাবিক নিয়ম মত কিছু করছেন, এরই মাঝে আপাত কোন কারণ ছাড়াই কোন একটা বাজে ঘটনা আপনার মনে পড়ে গেলো !

⚜️ এর দুটো কারণ থাকতে পারে- হয় আপনার বর্তমান পরিবেশের কোন একটা জিনিস আপনার অবচেতন মনকে পুরোনো সেই স্মৃতির কথা মনে করিয়ে দিয়েছে এবং আপনার মেমোরী থেকে এই পার্টিকুলার ঘটনাটি রিপ্লে করছে অথবা আপনি অতীতে কোন একটা সময় নিজেকে এমন একটা প্রশ্ন করেছিলেন যার উত্তরটি অবচেতন হটাত করেই খুঁজে পেয়েছে । আপনার সচেতন মন প্রশ্নটি ভুলে গেলেও অবচেতন মন ঠিকই উত্তরটা বের করবার জন্য কাজ করে গেছে ।

⚜️ এবার সচেতন এবং অবচেতন মনের মধ্যে কিছু পার্থক্য দেখে নেওয়া যাক -

১। সচেতন মন অতীত, বর্তমান এবং ভবিষ্যতের মাঝে পার্থক্য বুঝতে পারে । টাইমলাইনের বিভিন্ন সময়ের ঘটনাগুলোকে আলাদা করতে পারে । বর্তমানের ঘটনাকেই শুধুমাত্র বর্তমান বলে ধরে নিতে পারে সে । আপনি যখন ভবিষ্যত নিয়ে ভাবছেন তখন তাকে ফ্যান্টাসি বলে ধরে নিচ্ছে সচেতন মন ।

অবচেতন মনের কাছে অতীত, বর্তমান অথবা ভবিষ্যত বলে কিছু নেই । আপনার টাইমলাইনকে আলাদা করতে পারে না । বর্তমানে ঘটনার সাথে সাথে আপনি যে ঘটনা মনে করছেন সেটাও তার কাছে এই মুহুর্তে বাস্তব অথবা বর্তমান । ভবিষ্যত নিয়ে আপনার চিন্তা অবচেতন মনের কাছে বাস্তব ।

২। সচেতন মন বুঝতে পারে যে কিছু ব্যপার আছে সত্য আর কিছু ব্যপার আছে মিথ্যা । আপনার কনশাস মাইন্ড জানে ভূত বলে কিছু নেই ।

অবচেতন মনের কাছে সত্য মিথ্যা বলে কিছু নেই, তাই তার শোনা প্রতিটা জিনিস তার কাছে সত্য । ভূতের অস্তিত্ব স্বীকার করে ।

৩। নেগেটিভ এবং পজিটিভ ইনফ্লুয়েন্স অথবা ভাষার পার্থক্য বুঝতে পারে সচেতন মন ।

নেগেটিভ এবং পজিটিভ ইনফ্লুয়েন্সের পার্থক্য বোঝবার ক্ষমতা সাব-কনশাস মাইন্ডের নেই।

৪। বাস্তবতা এবং স্বপ্নের মাঝে পার্থক্য জানে আমাদের সচেতন মন ।

বাস্তবতা এবং স্বপ্নের মাঝে কোন পার্থক্য সে জানে না আমাদের অবচেতন মন। স্বপ্ন এজন্য তার কাছে বাস্তব একটা ব্যপার ।

৫। সচেতন মনকে নতুন করে প্রোগ্রাম করা যায় নতুন তথ্য এবং জ্ঞ্যান দ্বারা । যে কোন সময় নতুন কিছু শিখবার ক্ষমতা রাখে সে ।

নতুন করে প্রোগ্রাম করা একটু কঠিন, সচেতনতার থেকেও বেশি এফোর্ট দরকার অবচেতনকে রিপ্রোগ্রাম করবার জন্য ।
কিন্তু রিপিটেশন এবং হিপনোসিস, মেডিটেশন এর মাধ্যমে অবচেতন মনে পরিবর্তন আনা সম্ভব।

৬। সচেতন মনের ধারনা আপনার সার্বিক পরিচালনার ক্ষমতা যেমন গাড়ি চালানো, হাটা, সাঁতার কাটা, রান্না করা, দৈনন্দিন কাজ করা ইত্যাদি তার হাতে , যদিও সেটা ভুল। আর আমাদের সচেতন মন ভাবে এ সমস্তই তার অধীনে।

আপনার সার্বিক পরিচালনার ক্ষমতা অবচেতন মনের অধীনে থাকে।

৭। সচেতন মন শুধুমাত্র সেই সমস্ত বিষয়ের প্রতি আগ্রহী যাকে সে সচেতনভাবে দেখবার বা শুনবার বা ধরবার অথবা ঘ্রাণ নেবার ক্ষমতা রাখে । গভীর কোন অর্থের প্রতি আর তেমন আগ্রহ নেই বললেই চলে ।

দেখবার, ধরবার, শুনবার বা ঘ্রাণ নেবার ক্ষমতা থেকে তৈরি আবেগের প্রতি অবচেতন মন অধিক আগ্রহী এবং সে প্রতিনিয়ত সবকিছুর মাঝে গভীর কোন অর্থ খোঁজার চেষ্টা করে থাকে । এজন্য আমাদের প্রত্যেকের জীবনেই কিছু কিছু প্রতীকের সাথে গভীর কোন অর্থ অথবা আবেগ জড়িয়ে থাকে।

৮। এককথায় সচেতন মনকে বলা যায় পুতুল । আর অবচেতন মন হলো পুতুল নিয়ন্ত্রনকারী ।

ফ্যান্টাসি বা স্বপ্ন আমাদের অবচেতনের কাছে সত্য হবার সবচাইতে বড় সুবিধা হলো আপনি একটি স্বপ্ন যত গভীর ভাবে এবং পুঙ্খানুপুঙ্খ ভাবে দেখতে পাবেন সেটা আপনার অবচেতনের কাছে ততটাই সত্য হয়ে উঠবে , ফলাফল হিসাবে সে আপনাকে এমনভাবে গাইড করতে থাকবে যেন আপনার সচেতন মন ধীরে ধীরে সেই টারগেটের আরো কাছে আপনাকে পৌছে দেবার যোগ্য হয়ে ওঠে ।

তাহলে বুঝতেই পেরেছেন আমাদের অবচেতন মন কতখানি শক্তিশালী।

⚜️ এক কথায় আমাদের সচেতন মন ( ১০% ) শর্ট টার্ম মেমোরী, চিন্তা, পরিকল্পনা, কোনো কিছু বিশ্লেষণ এগুলি নিয়ন্ত্রণ করে।

⚜️ আর আমাদের অবচেতন মন ( ৯০% ) দীর্ঘমেয়াদী স্মৃতি, আবেগ, অনুভূতি, সম্পর্ক, শারীরিক কার্যকলাপ, অভ্যাস, মাইন্ড পাওয়ার, ইনটিউশন, ক্রিয়েটিভিটি এই সমস্ত নিয়ন্ত্রণ করে।

⚜️ আমরা শুধু সচেতন মনের ব্যবহার করে থাকি দৈনন্দিন জীবনে কিন্তু আমরা যদি এই অবচেতন মনের বিরাট ভান্ডারকে কাজে লাগাতে পারি তাহলে বহু কিছু প্রাপ্তির পথ আমাদের সামনে এক এক করে খুলে যাবে।

অতিরিক্ত টেনশন করার লোকদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট....!!প্রতিদিনের অতিরিক্ত টেনশন আসলে এক ধরণের বিষ। এটা আপনাকে ধীর...
04/11/2025

অতিরিক্ত টেনশন করার লোকদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট....!!

প্রতিদিনের অতিরিক্ত টেনশন আসলে এক ধরণের বিষ। এটা আপনাকে ধীরে ধীরে দুর্বল করে দিচ্ছে, কেড়ে নিচ্ছে মানসিক শান্তি, নষ্ট করছে আপনার শরীর আর সম্পর্ক। একটি ভুলের কারণে পৃথিবী ভেঙে পড়বে না, কিন্তু আপনি যদি টেনশনের কাছে হার মানেন তবে আপনার ভেতরের শক্তি ধ্বংস হয়ে যাবে।

আপনি হয়তো ভেবেছেন চিন্তা করলেই সমাধান আসবে, কিন্তু আসলে তা শুধু আপনার হাসি কেড়ে নেয়। আপনার এই দুশ্চিন্তা কেবল আপনাকে নয়, আশেপাশের মানুষকেও অন্ধকারে ঠেলে দেয়। তাই এখনই থামুন, কারণ "এই খাঁচা বাইরের নয়, এটা আপনার ভেতরে।" আর চাবিটা রয়েছে কেবল আপনার হাতেই।

দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তির ৫টি শক্তিশালী পথ....

১) সবকিছু নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা ছেড়ে দিন আপনি ভবিষ্যৎ, মানুষ বা পরিস্থিতি সব নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না। যেগুলো আপনার হাতে নেই, সেগুলো মেনে নিন। দেখবেন অর্ধেক দুশ্চিন্তা উধাও হয়ে গেছে।

২) টেনশন এক মরীচিকা এটা আপনাকে দোলায়, কিন্তু কোথাও নিয়ে যায় না। টেনশন শক্তি খায়, শান্তি নষ্ট করে। তাই হাসুন, গান শুনুন, বন্ধুদের সাথে সময় কাটান এটাই আসল ওষুধ।

৩) ধৈর্যের শক্তি গ্রহণ করুন জীবন কোনো সিনেমা নয় যেখানে এক মুহূর্তে সব বদলে যাবে। সময় লাগবে, কিন্তু একদিন সব ঠিক হয়ে যাবে। রাত যত অন্ধকার হয়, সকাল তত কাছে আসে।

৪) নিজেকে ক্ষমা করতে শিখুন, অন্যকে ক্ষমা করেন, কিন্তু নিজেকে নয় কেন?
নিজেকে ভালোবাসুন, সময় দিন, ভুল করলে আবার উঠে দাঁড়ান। আপনার সবচেয়ে বড় সহায়ক আপনি নিজেই।

৫) নিজের প্রতিক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করুন পৃথিবীকে আপনি বদলাতে পারবেন না, তবে পারবেন নিজের প্রতিক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করতে। প্রতিদিন নিজেকে বলুন: “আমি শান্ত থাকব। আমি ইতিবাচক থাকব। আমি পারব।” এই বিশ্বাসই আপনার ভেতরের দুশ্চিন্তাকে শিকল পরিয়ে দেবে।

#সংগৃহীত

১৪ দিন ফেসবুক না চালানোর কারনে আমার ব্রেইনে আজব এক ফাংশন শুরু হয়!👇👇আপনি ডিফোকাসড এই ১ কারনেই!সোস্যাল মিডিয়ার এলগোরিদম কা...
03/11/2025

১৪ দিন ফেসবুক না চালানোর কারনে আমার ব্রেইনে আজব এক ফাংশন শুরু হয়!👇👇

আপনি ডিফোকাসড এই ১ কারনেই!

সোস্যাল মিডিয়ার এলগোরিদম কাজ করে অনেক গুলো প্যারামিটারের উপর, তার মধ্যে অন্যতম হলো কন্ট্রোভার্সি! আপনি স্পেশালি ফেসবুকে যেসব কন্টেন্ট দেখেন তার ম্যাক্সিমাম হলো কন্ট্রোভার্সি!

এবার আসি এই এলগোরিদম এর কারনে আপনি কিভাবে ধ্বংস হচ্ছেন!

আজকাল আমাদের সবার একটাই অভিযোগ, ফোকাস ধরে রাখা এবং কন্সিস্টেনা থাকাটাই বড় চ্যালেঞ্জ। এমনকি আজ থেকে ২০ বছর আগেও মানুষ অনেক ফোকাসড ছিল।

ফোকাস এবং কন্সিস্টেন্ট থাকার পেছনে অন্যতম শর্ত হচ্ছে আপনার ব্রেইনে ইনফরমেশন স্টোরেজ কোয়ালিটি কেমন। যত বেশি ইনফরমেশন, তত বেশি ডিস্ট্রাকশন। আর সে ইনফরমেশনটা যদি হয়ে থাকে অদরকারী কিংবা যেটা আপনার লাইফে ০.১%ও ইফেক্টিভ নয় তাহলে ত আর বলার কিছু নেই!

এভাবেই হচ্ছে এখন সব! আপনি প্রতিদিন এখন এমন সব তথ্য মাথায় ইঞ্জেক্ট দিচ্ছেন যার গুরুত্ব আপনার জীবনে নেই। এই লুপে আটকে থাকলে আপনি হাজার খানেক প্রোডাক্টিভ বই পড়ে ফেললেও নিজেকে বাচাতে পারবেন না।

সোস্যাল মিডিয়ার অকল্যানে আজ আপনি আমি সবাই সকাল বিকাল এমন সব ইনফরমেশন পাচ্ছি যেটা পাওয়ার কোনো মানে নেই। বাট আপনার ব্রেইন কিন্তু ঠিকি সে ইনফরমেশন প্রসেস করছে, সেইভ রাখছে এবং সেটাকে কেন্দ্র করে এনালাইসিস চালাচ্ছে যার ফলে এনার্জি লস হচ্ছে। এবং দিনশেষে আপনার কাজের জন্য আপনি নিজেকে ফোকাসড করতে ব্যর্থ।

মানুষ জন্মগত ভাবেই কৌতূহলপ্রবন, আর এই সাইকোলজিকাল ফিচারটিই ফেসবুক ইউস করে সবাইকে আটকে রাখছে। কি বাচ্চা, কি বৃদ্ধ! সবাই আসক্ত এই নেশায়!

এইযে আগারগাঁও এর কেকপট্টি কিংবা রিপন মিয়ার পার্সোনাল লাইফের ক্যাচাল! এগুলো আমার লাইফে কোনো ভ্যালু এড করে? মোটেও করেনা! বাট এই চ্যানেল গুলোর কারনে আমার ব্রেইন অহেতুক এটা সম্পর্কে জেনেছে।

ইনফরমেশন এর অভারডোজের কারনে আপনার ব্রেইন ফাংশন করা কমায় দিচ্ছে, একচুয়াল যে কাজ সেটায় এনার্জি না দিয়ে xyz বিষয়ে এনগেইজড থাকছে।

১৪ দিন ফেসবুক না চালানোর কারনে আমার ব্রেইনে আজব এক ফাংশন শুরু হয়!
মাস খানেক আগে আমি চ্যালেঞ্জ নিই, ফেসবুক চালাবোনা ১৫ দিন! যা ভাবা তাই কাজ,
টানা ১৪ দিন অফ ছিলাম এই ডার্ক ওয়ার্ল্ড ইউজ থেকে।
এই ১৪ দিনে আমি আবিষ্কার করি -
আসলেই ২৪ ঘন্টা প্রচুর সময়!
কয়েকদিন টানা গরু মাংস দিয়ে ভাত খেলে বডি যেমন ভারী হয়ে আসে, পরে সবজি,সালাদ খেলে যেমন হালকা লাগে! ঠিক আমার মাইন্ডও এতটা হাল্কা হয়ে গেছিল।
আমি চিন্তার গভীরে ট্রাভেল করার স্কোপ & এনার্জি পাচ্ছিলাম।

মনে হচ্ছিল আমার মনে বসন্তকাল চলছে!! - এতটাই ভাল ছিলাম ১৪ দিন!

কিন্তু আজকে আমরা সবাই এক অদৃশ জেলে বন্দি। না কেউ এটি নিয়ে প্রতিবাদ করতে পারছে না কেউ বের হতে পারছে! কারন - আপনার এটেনশনের উপর তাদের বিলিয়ন ডলার ইন্ডাস্ট্রি দাঁড়ানো!

আমি জানিনা ২০৩০ সালে এই রেশ কতদুর যাবে, আরো কতটা বিপর্যস্ত হবে আমাদের জীবন।

আমি চিন্তিত আমাকে নিয়ে, আমি চিন্তিত আমার ফ্যামিলি সোসাইটি নিয়েও। কারন এই ভাইরাসের রেশ ছাড় দিবেনা কাউকেই।

যত দ্রুত কেউ বুঝবে এটি হ্মতি, ততই মঙল।
আর নাহলে - কেবল হারিয়ে যাওয়া বিপর্যয়ের চরম গভীরে!

Snapchat সিইও'র পডকাস্ট দেখে আমি যা জানলাম তা সবার সাথে শেয়ার করছি।১. যদি কোনো বড় প্রতিযোগী আপনাকে নকল করে, তার মানে আপন...
02/11/2025

Snapchat সিইও'র পডকাস্ট দেখে আমি যা জানলাম তা সবার সাথে শেয়ার করছি।
১. যদি কোনো বড় প্রতিযোগী আপনাকে নকল করে, তার মানে আপনি সঠিক পথেই আছেন। আরও কঠোর পরিশ্রম করুন।
২. যখন ইনস্টাগ্রাম 'স্টোরিজ' নকল করলো, স্ন্যাপচ্যাট (স্ন্যাপ) ঘাবড়ে যায়নি। সিইও স্পিগেল এটাকে হার হিসেবে না দেখে, নিজের ধারণার স্বীকৃতি হিসেবে দেখেছেন।
৩. স্পিগেল মনে করেন, বেশিরভাগ মানুষ 'বাকস্বাধীনতা' এবং 'প্ল্যাটফর্ম ডিজাইন'কে গুলিয়ে ফেলে। প্রাইভেট কোম্পানিগুলোর কনটেন্ট নিয়ন্ত্রণ করার অধিকার (এবং দায়িত্ব) আছে।
৪. কোম্পানি বড় হওয়ার সাথে সাথে প্রতি ৬ মাস অন্তর নিজেকে পরিবর্তন করাটাই ছিল স্পিগেলের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।
৫. আপনার টিমের যা প্রয়োজন, সেই অনুযায়ী নিজেকে দ্রুত পরিবর্তন করার যুদ্ধটা সবসময় নিজের সাথেই।
৬. কর্মী ছাঁটাই (Layoffs) হলো সবচেয়ে খারাপ দিন। এটা সংবাদের শিরোনাম হওয়ার জন্য নয়, বরং আপনি মানুষজনকে হতাশ করেছেন, এই অনুভূতির জন্য।
৭. স্পিগেল এক ধরনের নেতৃত্বে বিশ্বাসী নন। তিনি প্রত্যেক টিম মেম্বারের সেরাটা বের করে আনার জন্য নিজের নেতৃত্ব পদ্ধতি পরিবর্তন করেন।
৮. মনোযোগ (Focus) একটি সুপারপাওয়ার। "আপনাকে 'না' বলতে পারায় খুব দক্ষ হতে হবে, বিশেষ করে যখন আপনার কোম্পানি ছোট।"
৯. স্ন্যাপচ্যাটে মিনি-গেমগুলো জনপ্রিয় ছিল, কিন্তু সেগুলো বড় পরিসরে চালানো (স্কেল করা) যাচ্ছিল না। তাই সেগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়।
১০. স্ন্যাপচ্যাট অর্থনৈতিক মন্দার সময়েও বিনিয়োগ করে, এমনকি যদি তাতে শেয়ারের দাম কিছু সময়ের জন্য কমেও যায়।
১১. AI (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা)-এর আসল ক্ষমতা শুধু উত্তর দেওয়া নয়, বরং মানুষকে আরও ভালো প্রশ্ন করতে শেখানো।
১২. স্পিগেল ভয় পান না যে AI সৃজনশীলতাকে প্রতিস্থাপন করবে। তিনি এটিকে ফিডব্যাক পেতে, নতুন কিছু খুঁজতে এবং দ্রুত কাজ উন্নত করতে ব্যবহার করেন।
১৩. মহামারীর পরে স্ন্যাপচ্যাট অফিসে ফিরে আসে। কেন? কারণ রিমোট কাজের ফলে কোম্পানির সংস্কৃতি, সৃজনশীলতা এবং নতুন কর্মীদের প্রশিক্ষণ ব্যাহত হচ্ছিল।
১৪. রিমোট কাজ কোভিডের সময় "কাজ করেছিল" কারণ আগে থেকেই একটি মজবুত বিশ্বাস তৈরি করা ছিল। নতুন কর্মীরা সেই ভিত্তি ছাড়া সমস্যায় পড়ছিল।
১৫. টিকটক তার (স্পিগেলের) বাড়িতে নিষিদ্ধ। "এটা আসক্তির মতো। আমি এটা ব্যবহারই করি না।"
১৬. একটি পাবলিক কোম্পানি হওয়ায় স্ন্যাপচ্যাটকে আরও সুশৃঙ্খল হতে হয়েছে। ত্রৈমাসিক চাপ = ভালো পরিচালন শৃঙ্খলা।
১৭. কিন্তু শেয়ার বাজার দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগকে সমর্থন করে না, বিশেষ করে যখন সুদের হার বেশি থাকে। স্ন্যাপচ্যাট তবুও বিনিয়োগ করে।
১৮. স্পেক্টাকলস (স্ন্যাপ এআর গ্লাস) একটি দীর্ঘমেয়াদী বাজি। শেখার প্রক্রিয়া দ্রুত করার জন্য বর্তমান সংস্করণগুলো ডেভেলপারদের হাতে দেওয়া হয়েছে।
১৯. "প্রযুক্তি প্রথমে ধীরে ধীরে বদলায়, তারপর হঠাৎ করেই সব বদলে যায়।" আপনি সঠিক হয়েও ১০ বছর আগে চলে আসতে পারেন।
২০. ইম্পোস্টার সিন্ড্রোম (নিজেকে অযোগ্য ভাবা) খারাপ নয়। এর মানে হলো আপনি শিখতে আগ্রহী। "আমি এই শব্দটি পছন্দ করি না। এটা কৌতূহলকে একটি ত্রুটি বলে মনে করায়।"
২১. কাউন্সিল মিটিং (যা স্পিগেল স্কুল থেকে শিখেছেন) টিমকে খোলামেলা আলোচনা করতে এবং বিশ্বাস তৈরি করতে সাহায্য করে।
২২. বেশিরভাগ মানুষ বোঝে না যে একটি স্টার্টআপ তৈরি করা কতটা আবেগের বিষয়। ইভানকে (স্পিগেল) তাল মেলানোর জন্য নিজের সবকিছু পরিবর্তন করতে হয়েছে।
২৩. তিনি এতদিন টিকে থাকার একমাত্র কারণ? "আমি যা তৈরি করছি, তার প্রতি আমি গভীরভাবে যত্নশীল।"
২৪. তার ডিএনএ-তে জরুরি ভিত্তিতে কাজ করার তাগিদ রয়েছে। ধৈর্য তার শক্তিশালী দিক নয়।
২৫. বেশিরভাগ কোম্পানির সংস্কৃতি তোষামোদের দিকে ঝুঁকে পড়ে। সিইওদের অবশ্যই এই "ফিল্টারড ফিডব্যাক" (সত্যিকারের মতামত না পাওয়া) ভাঙতে হবে।
২৬. "আপনি যদি বাইরে গিয়ে মানুষের সাথে কথা না বলেন, তবে আপনি কখনই সত্যটা জানতে পারবেন না।"
২৭. উদ্যোক্তাদের জন্য শেষ পরামর্শ: "নিজেকে জিজ্ঞাসা করুন আপনি যা করছেন তা ভালোবাসেন কিনা। এটাই একমাত্র জিনিস যা আপনাকে চালিয়ে নিয়ে যাবে।"

"এক পৃষ্ঠা পারে আপনার জীবন বদলে দিতে। বই পড়ুন।" (One page can change your life. Read books.)​জীবন যখন নির্দিষ্ট বৃত্তে আ...
01/11/2025

"এক পৃষ্ঠা পারে আপনার জীবন বদলে দিতে। বই পড়ুন।" (One page can change your life. Read books.)
​জীবন যখন নির্দিষ্ট বৃত্তে আবর্তিত হয়, তখন আমাদের চিন্তাধারাও আবদ্ধ হয়ে পড়ে। এই প্রচলিত সীমাবদ্ধতা থেকে আত্মার মুক্তি প্রয়োজন। বই সেই মুক্তির দৃঢ় মাধ্যম।
​বইয়ের প্রতিটি শব্দ কেবল অক্ষর নয়—তা হলো গভীর অনুসন্ধানের ফসল। যখন আমরা মনোযোগ সহকারে পড়ি, তখন কেবল বাইরের জগৎ নয়, আমাদের অন্তর্জগৎও আলোড়িত হয়। বই আমাদের ভেতরের সুপ্ত সম্ভাবনাকে জাগিয়ে তোলে, আমাদের দৃষ্টিভঙ্গির ভিত্তি নাড়িয়ে দেয়। এটি আমাদের শেখায়, জীবনের জটিল সমীকরণগুলি সরলভাবে দেখার দুর্লভ কৌশল।
​সত্যিকারের বড় পরিবর্তন কখনও বাইরে থেকে আসে না; তা আসে মনের গভীরে প্রোথিত ধারণার আকস্মিক রূপান্তরে। একটি বইয়ের নিরুচ্চার বাণী আমাদের সিদ্ধান্তের মূল বদলে দিতে পারে, আমাদের স্বভাবের অলক্ষ্যে পরিবর্তন ঘটাতে পারে।
​তাই, এ কেবল সময় কাটানো নয়—এ হলো নিজের সত্তাকে পুনঃনির্মাণ করার এক ঐকান্তিক প্রচেষ্টা। যদি চেতনাকে শাণিত করতে চান, তবে বইয়ের শক্তিশালী জগতকে এড়িয়ে যাবেন না। এর গভীর আবেদন যেন আপনার হৃদয়ের দরজায় আঘাত করে।
​বই হলো সেই সেতু, যা আমাদের বর্তমান ভাবনা থেকে এক উন্নত ভবিষ্যতের পথে নিয়ে যায়। এই সত্যকে উপলব্ধি করুন। 🙏

অনেক দিন আগের কথা। ইতালির রোম নগরীতে অদ্ভুত এক ঘটনা ঘটেছিল। শহরের প্রহরীরা সিমন নামে এক বৃদ্ধকে রুটি চুরির অভিযোগে আটক ক...
31/10/2025

অনেক দিন আগের কথা। ইতালির রোম নগরীতে অদ্ভুত এক ঘটনা ঘটেছিল। শহরের প্রহরীরা সিমন নামে এক বৃদ্ধকে রুটি চুরির অভিযোগে আটক করে। বিচারে সিমনকে কঠিন শাস্তি দেওয়া হয়। মৃত্যুবরণ না করা পর্যন্ত অনাহারে কারারুদ্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয় তাকে।

বৃদ্ধের যুবতী মেয়ে পেরো বাবার এই নিষ্ঠুর পরিণতি মেনে নিতে পারেনি। সে পোশাকের ভেতর খাবার লুকিয়ে দেখা করতে যায় তার বাবার সাথে। কিন্তু কারারক্ষীরা তার দেহ তল্লাশি করে খাবারগুলো কেড়ে নেয়। আর তাকে এই বলে সতর্ক করে যে, এরপর যদি এই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটে তাহলে তাকে আর তার বাবার সাথে দেখা করতে দেওয়া হবে না!

পিতা অন্তঃপ্রাণ পেরো ভিতরে গিয়ে দেখে তার বাবার হাত পিছমোড়া করে বাঁধা। ক্ষুধা তৃষ্ণায় ছটফট করছেন তিনি। এমন করুণ দৃশ্য দেখার পর সদ্য মা হওয়া পেরো আর সহ্য করতে পারে না। বাবাকে বাঁচাতে তখনই নিজের বুকের দুধ পান করায় পেরো। এতে কিছুটা বল ফিরে পায় বৃদ্ধ।

বাবার জীবন রক্ষা করার তীব্র আকুলতা থেকে দিনের পর দিন এই কাজ করে যেতে থাকে পেরো। এদিকে দীর্ঘদিন অভুক্ত থাকার পরও সিমন কেন মারা যাচ্ছে না তা সবাইকে ভাবিয়ে তোলে। অবশেষে একদিন হাতেনাতে ধরা পড়ে যায় পেরো।

কালবিলম্ব না করে উভয়কে বিচারের মুখোমুখি দাঁড় করানো হয়। বিচারসভায় রোমের বিচারকগণ পুরো ঘটনা জেনে চরম বেদনা অনুভব করেন। ব্যাপারটিকে তারা মানবতার এক অনন্য এক দৃষ্টান্ত বলে রায় দেন। রায়ের পর শাসকগোষ্ঠীর মনে মানবতাবোধ জাগ্রত হয়। এরপর পেরো এবং তার বাবাকে বন্দীদশা থেকে মুক্তি দেওয়া হয়।

হৃদয় নাড়া দেওয়া এই ঘটনা দাবানলের মতো ছড়িয়ে পড়ে চারদিকে। এত বছর পর আজও একটি মেয়ের তার বাবার প্রতি ভালোবাসা কতটা গভীর তার আদর্শ দৃষ্টান্ত হিসেবে বিবেচনা করা হয় পেরোকে। এবং সেই থেকে এই কথাটিও সর্বজন স্বীকৃত হয়ে যায় যে, কন্যাসন্তান আসলে মায়েরই আরেক রূপ!

ছেলের জীবন বাঁচাতে এক বাবার অবিশ্বাস্য লড়াই!যুক্তরাষ্ট্রের জর্জ পিকারিং তার ছেলের জীবন বাঁচাতে এক নাটকীয় কাণ্ড ঘটিয়েছিলে...
31/10/2025

ছেলের জীবন বাঁচাতে এক বাবার অবিশ্বাস্য লড়াই!

যুক্তরাষ্ট্রের জর্জ পিকারিং তার ছেলের জীবন বাঁচাতে এক নাটকীয় কাণ্ড ঘটিয়েছিলেন, যা সারা বিশ্বে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করে। ২০১৫ সালের জানুয়ারিতে তার সন্তান জর্জ পিকারিং জুনিয়র স্ট্রোক করেন এবং টেক্সাসের একটি হাসপাতালে তাকে লাইফ সাপোর্ট দেওয়া হয়। চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করে লাইফ সাপোর্ট খুলে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। এমনকি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ দান করার জন্য যোগাযোগও করা হয়। কিন্তু বাবা জর্জ পিকারিং বিশ্বাস করতেন তার ছেলে এখনো জীবিত।

এই বিশ্বাস থেকে তিনি বন্দুক হাতে ছেলের হাসপাতালের রুমে নিজেকে বন্দি করে ফেলেন। প্রায় তিন ঘণ্টা ধরে SWAT টিমের সঙ্গে তার উত্তেজনাপূর্ণ অচলাবস্থা চলে। এই সময়ের মধ্যে বাবা তার ছেলেকে হাত নাড়ানোর নির্দেশ দিলে ছেলে সেটি পালন করে জীবনের লক্ষণ দেখান। এর পরই জর্জ পিকারিং আত্মসমর্পণ করেন এবং গ্রেপ্তার হন।

পরবর্তীতে তিনি প্রায় এক বছর জেলে কাটান। অন্যদিকে তার ছেলে অলৌকিকভাবে সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে ওঠেন এবং বাবার এই সাহসিকতাকে নিজের জীবন ফিরে পাওয়ার কারণ হিসেবে উল্লেখ করেন।

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when আলিঙ্গন-Allinggon posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to আলিঙ্গন-Allinggon:

  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share