09/08/2025
AJLIB-এর উদ্যোগে অনলাইন মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত।
Association of Japanese Language Institutes in Bangladesh (AJLIB)-এর উদ্যোগে একটি গুরুত্বপূর্ণ অনলাইন মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভাটি সঞ্চালনা করেন প্রফেসর মো. সিরাজুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক, AJLIB এবং সভাপতিত্ব করেন জনাব মো. ওয়াকিল আহমেদ, সভাপতি, AJLIB।
সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন
জনাব মো. দাউদ আলী,
মান্যবর রাষ্ট্রদূত, বাংলাদেশ দূতাবাস, টোকিও, জাপান।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন
জনাব মো. জয়নাল আবেদীন,
ফার্স্ট সেক্রেটারি (শিক্ষা ও শ্রম), বাংলাদেশ দূতাবাস, টোকিও, জাপান।
🔹সভায় অংশগ্রহণ করেন বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে জাপানি ভাষা শিক্ষা প্রদানকারী প্রায় ১০৭টি প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা, পরিচালক ও প্রতিনিধিগণ।
জাপানি ভাষা শিক্ষার মানোন্নয়ন।
শিক্ষার্থীদের জাপানে পাঠানোর প্রক্রিয়া আরও কার্যকর ও সুসংগঠিত করা।
দূতাবাসের সহযোগিতার সুযোগ ও বাস্তবায়ন।
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ও AJLIB-এর সম্মিলিত পদক্ষেপ।
🔹 রাষ্ট্রদূতের গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য ও দিকনির্দেশনা:
রাষ্ট্রদূত মহোদয় জাপান-বাংলাদেশ শিক্ষা ও কর্মসংস্থানের সম্পর্ক আরও দৃঢ় করার লক্ষ্যে বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। বিশেষ করে, আজলিব এর সভাপতি কর্তৃক প্রস্তুতকৃত ভবিষ্যত পরিকল্পনা আগামী তিন বছরের মধ্যে কীভাবে ৪০-৫০ হাজার জন শিক্ষার্থীকে জাপানে প্রেরণ করা যায়, সে বিষয়ে তিনি সহযোগিতার আশ্বাস দেন এবং প্রত্যেকটি প্রতিষ্ঠানের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি প্রদান করেন।
🔹"মান্যবর রাষ্ট্রদূত সবাইকে নৈতিকতার ভিত্তিতে এবং সীমিত মুনাফা অর্জনের লক্ষ্য নিয়ে ব্যবসা পরিচালনার আহ্বান জানান।"
🔹 VFS সংক্রান্ত সমস্যার সমাধান:
বর্তমান ভিসা আবেদন প্রক্রিয়ায় VFS -এ তেমন কোন উল্লেখযোগ্য অসুবিধা না থাকায় সবাই সন্তুষ প্রকাশ করেন। এবং ভবিষ্যতে যদি VFS সমস্যা দেখা দেয় তাহলে দ্রুত সমাধানের লক্ষ্যে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আশ্বাস প্রদান করা হয়।
🔹 ফেক ডকুমেন্ট সম্পর্কে সতর্কতা:
রাষ্ট্রদূত মহোদয় প্রত্যেক প্রতিষ্ঠানকে কঠোরভাবে সতর্ক করেন দু-একটি প্রতিষ্ঠানের এরূপ কার্যকলাপের জন্য বাংলাদেশী সকল প্রতিষ্ঠানের বদনাম হয়। সুতরাং কোনোভাবেই ভুয়া বা ভুল তথ্যভিত্তিক ডকুমেন্ট জমা না পড়ে, যা ভবিষ্যতে জাপানে অধ্যয়ন ও কর্মসংস্থান কার্যক্রমে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
নিচে প্রস্তাবনা আরও পরিপূর্ণ, বিস্তারিত উপস্থাপন করা হলো:
---
🔹 জাপানের ল্যাংগুয়েজ স্কুলসমূহে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের ভর্তির সুযোগ বৃদ্ধির প্রচেষ্টা
বাংলাদেশ থেকে অধিক সংখ্যক শিক্ষার্থী যেন জাপানে উচ্চশিক্ষার উদ্দেশ্যে যেতে পারে, সেই লক্ষ্যে জাপানে নিযুক্ত বাংলাদেশের মান্যবর রাষ্ট্রদূত জনাব মোঃ দাউদ আলী সাহেব নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি জাপানের বিভিন্ন শহরে অবস্থিত স্বনামধন্য জাপানি ভাষা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (Language Schools) নিয়মিত পরিদর্শন করছেন এবং সংশ্লিষ্ট স্কুল কর্তৃপক্ষ ও প্রতিনিধিদের সাথে সরাসরি মতবিনিময় করছেন।
এ সকল আলোচনায় রাষ্ট্রদূত মহোদয় নিশ্চিত করছেন যে, বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা যথাসময়ে সকল প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে নির্ধারিত সময়েই জাপানে পৌঁছাবে এবং পড়াশোনা শুরু করতে পারবে। তিনি বাংলাদেশে অবস্থিত প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের পক্ষ থেকে দায়িত্ব নিয়ে ভাষা স্কুলগুলোকে আশ্বস্ত করছেন যে, ভবিষ্যতে ভিসা ও আগমনের ক্ষেত্রে পূর্বে যে সমস্যাগুলো দেখা গিয়েছিল, সেগুলোর সমাধানে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
✅ পূর্ববর্তী সমস্যার প্রেক্ষাপট:
গত কয়েক বছর ধরে কিছু জাপানি ভাষা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের গ্রহণে অনাগ্রহ প্রকাশ করেছিল। এর প্রধান কারণ ছিল নির্ধারিত সময়ে শিক্ষার্থীদের জাপানে না পৌঁছানো, যার ফলে শিক্ষা কার্যক্রমে বিঘ্ন ঘটত। এই সমস্যা দূর করার লক্ষ্যে রাষ্ট্রদূত মহোদয় স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে সরাসরি উদ্যোগ নিয়েছেন এবং জাপানের সংশ্লিষ্ট স্কুলগুলোর সঙ্গে কার্যকর যোগাযোগ স্থাপন করেছেন।
✅ রাষ্ট্রদূতের ভূমিকা ও অঙ্গীকার:
রাষ্ট্রদূত মহোদয় স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন যে, তিনি ব্যক্তিগতভাবে এই প্রক্রিয়ার তত্ত্বাবধানে রয়েছেন এবং ভবিষ্যতে আর কোনো শিক্ষার্থী সময়মতো পৌঁছাতে না পারার মতো ঘটনা ঘটবে না, এমন নিশ্চয়তা দিচ্ছেন। তার এই উদ্যোগের ফলে ইতোমধ্যে অনেক জাপানি ভাষা প্রতিষ্ঠান পুনরায় বাংলাদেশ থেকে শিক্ষার্থী গ্রহণে আগ্রহ দেখাতে শুরু করেছে।
এটি নিঃসন্দেহে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য একটি বড় সুযোগ এবং জাপানে উচ্চশিক্ষার নতুন দ্বার উন্মোচন করবে। AJLIB এবং সংশ্লিষ্ট সকল প্রতিষ্ঠান রাষ্ট্রদূত মহোদয়ের এ প্রচেষ্টার জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছে।
🔹 SSW (Specified Skilled Worker) কর্মসূচি প্রসঙ্গে:
বর্তমানে বাংলাদেশে SSW (Specified Skilled Worker) কর্মসূচির আওতায় তিনটি প্রধান খাতে দক্ষতা মূল্যায়নের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে, যা হলো:
1. কৃষি (Agriculture)
2. কেয়ার গিভার (Care Worker)
3. কনস্ট্রাকশন (Construction)
এই তিনটি ক্যাটাগরিতে বাংলাদেশের প্রার্থীরা ইতোমধ্যেই পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করছে এবং জাপানে কর্মসংস্থানের সুযোগ পাচ্ছে।
✅ ভবিষ্যৎ সম্প্রসারণ পরিকল্পনা:
SSW কর্মসূচির অধীনে বর্তমানে জাপানে মোট ১৪টি খাতে কর্মী গ্রহণ করা হয়। এসব খাতের মধ্যে রয়েছে: হসপিটালিটি, ম্যানুফ্যাকচারিং, শিপবিল্ডিং, এভিয়েশন, মৎস্য খাত, ফুড সার্ভিস, ক্লিনিং, ইলেকট্রনিক্স, অটোমোবাইল রক্ষণাবেক্ষণ ইত্যাদি।
জাপানে নিযুক্ত বাংলাদেশ সরকারের মান্যবর রাষ্ট্রদূত জনাব দাউদ আলী সাহেব উক্ত সভায় জানিয়েছেন যে— বাংলাদেশের আরও অধিক সংখ্যক তরুণ-তরুণীদের জন্য কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরির লক্ষ্যে SSW-এর অন্যান্য ক্যাটাগরিগুলো বাংলাদেশে চালু করার জন্য তিনি জাপান সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও সংস্থাগুলোর সাথে নিবিড়ভাবে কাজ করছেন।
রাষ্ট্রদূত মহোদয়ের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় শিগগিরই বাংলাদেশে SSW-এর নতুন ক্যাটাগরিগুলোর পরীক্ষা এবং ট্রেনিং কার্যক্রম চালু হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়। এর মাধ্যমে বাংলাদেশি দক্ষ কর্মীদের জন্য জাপানে আরও ব্যাপক সুযোগ সৃষ্টি হবে এবং দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় হবে।
🔹 জাপানের ইংলিশ-মিডিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে অনার্স ও মাস্টার্স পর্যায়ে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের সংখ্যা বৃদ্ধির উদ্যোগ
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য জাপানের উচ্চশিক্ষার সুযোগ আরও বিস্তৃত করার লক্ষ্যে জাপানে নিযুক্ত বাংলাদেশের মান্যবর রাষ্ট্রদূত জনাব মোঃ দাউদ আলী সাহেব সক্রিয়ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। বিশেষ করে, জাপানে অবস্থিত ইংলিশ-মিডিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে অনার্স ও মাস্টার্স পর্যায়ে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের ভর্তির হার কীভাবে বাড়ানো যায়, সেই বিষয়ে তিনি নানা উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন।
রাষ্ট্রদূত মহোদয় ইতোমধ্যেই জাপানের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ স্থাপন করেছেন এবং বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছেন। আলোচনাগুলোর মূল লক্ষ্য হলো:
✅ বিশ্ববিদ্যালয়গুলিকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য আরও উন্মুক্ত ও সহযোগিতাপূর্ণ করে তোলা।
✅ ভর্তি প্রক্রিয়া, স্কলারশিপ সুযোগ এবং কোর্স কাঠামো সম্পর্কে স্পষ্ট দিকনির্দেশনা পাওয়া ও প্রদান করা।
✅ শিক্ষার্থীদের প্রয়োজনীয় তথ্য ও প্রস্তুতির জন্য একটি নির্ভরযোগ্য সহায়ক কাঠামো তৈরি করা।
এছাড়াও, রাষ্ট্রদূত মহোদয় জোর দিয়েছেন যেন বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে বাংলাদেশের মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য আরও স্কলারশিপ, টিউশন ফি রেয়াত এবং ইংরেজি ভাষাভিত্তিক শিক্ষাক্রমের সুযোগ সম্প্রসারণ করা হয়।
এই উদ্যোগের ফলে অদূর ভবিষ্যতে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য জাপানের আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অনার্স ও মাস্টার্স প্রোগ্রামে অধ্যয়নের সুযোগ আরও সহজলভ্য হবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে।
AJLIB এর নেতৃবৃন্দ ও সদস্যগণ এই উদ্যোগকে স্বাগত জানায় এবং রাষ্ট্রদূত মহোদয়ের অব্যাহত প্রচেষ্টার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে।
🌸🌸🌸🌸🌸🌸🌸🌸🌸🌸🌸🌸🌸🌸🌸🌸
📌 AJLIB-এর সভাপতি ও সংগঠনের পক্ষ থেকে উত্থাপিত দাবিসমূহ ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা।
বাংলাদেশে অবস্থিত জাপানি ভাষা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর সংগঠন AJLIB সম্প্রতি একটি গুরুত্বপূর্ণ অনলাইন সভায় জাপানে নিযুক্ত বাংলাদেশের মান্যবর রাষ্ট্রদূত জনাব মোঃ দাউদ আলী সাহেবের নিকট বাংলাদেশের জাপানগামী শিক্ষার্থীদের স্বার্থে বেশকিছু দাবি ও প্রস্তাবনা উত্থাপন করে। এসব দাবির উদ্দেশ্য হলো বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জাপানে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ ও ভাষা শিক্ষার পথকে আরও সহজ, বাস্তবসম্মত ও সমন্বিত করা।
🔹 উপস্থাপিত মূল দাবিসমূহঃ
1️⃣ স্পন্সর ব্যাংক স্টেটমেন্টের মেয়াদ সংক্ষিপ্তকরণ:
বর্তমানে জাপানে শিক্ষার্থী পাঠাতে স্পন্সর সাপোর্ট হিসেবে যে ব্যাংক স্টেটমেন্ট প্রদান করতে হয়, তার সময়কাল এক বছর নির্ধারিত। AJLIB-এর পক্ষ থেকে অনুরোধ জানানো হয়েছে—এই মেয়াদ যেন ১২ মাসের পরিবর্তে ৬ মাসে সীমিত করা হয়, যাতে শিক্ষার্থীদের পক্ষে সহজ হয় ডকুমেন্ট প্রস্তুত করা।
2️⃣ ভাষা দক্ষতার পরীক্ষাসমূহের স্বীকৃতি:
বর্তমানে শুধুমাত্র JLPT (Japanese Language Proficiency Test) কে জাপান দূতাবাসে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। AJLIB অনুরোধ করেছে যেন NAT, JLCT, TOP-J, JPT, J-CHART সহ অন্যান্য আন্তর্জাতিকভাবে পরিচালিত জাপানি ভাষা পরীক্ষাগুলোকেও ভিসা প্রক্রিয়ার স্বীকৃত টেস্ট হিসেবে গ্রহণ করা হয়। এতে শিক্ষার্থীদের বিকল্প এবং সহজলভ্য পরীক্ষা দেয়ার সুযোগ বৃদ্ধি পাবে।
3️⃣ ব্যাংক লোন সুবিধা প্রাপ্তির ব্যবস্থা:
অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে থাকা মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য AJLIB সরকারের কাছে অনুরোধ জানিয়েছে—ভাষা শিক্ষা এবং জাপানে পড়াশোনার জন্য বিশেষায়িত ব্যাংক লোন সুবিধা চালু করার, যা বর্তমানে প্রক্রিয়াধীন আছে।
4️⃣ JLPT পরীক্ষার সিট সংখ্যা বৃদ্ধি:
বাংলাদেশে JLPT পরীক্ষার সিট সংখ্যা খুবই সীমিত হওয়ায় অনেক শিক্ষার্থী সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয়। AJLIB অনুরোধ করেছে যেন JLPT পরীক্ষার আসন সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়ানো হয়, যাতে অধিকসংখ্যক শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করতে পারে।
5️⃣ Tokyo Immigration (COE) রেশিও বৃদ্ধি:
বর্তমানে টোকিও ইমিগ্রেশনের অধীনে COE (Certificate of Eligibility) অনুমোদনের হার অনেক কম। এই বিষয়ে রাষ্ট্রদূত মহোদয় অবগত ছিলেন না। বিষয়টি AJLIB President জনাব মো: ওয়াকিল আহমেদ তুলে ধরেন। তিনি আশ্বাস দিয়েছেন যে, এ নিয়ে জাপান সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে কাজ করবেন এবং রেশিও বৃদ্ধির জন্য প্রচেষ্টা চালাবেন।
6️⃣ VFS Global-এ COE নম্বর যুক্তকরণ:
AJLIB এর পক্ষ থেকে প্রস্তাব করা হয়েছে যে, ভিসা প্রক্রিয়ার সময় VFS Global-এর আবেদন ফর্মে COE নম্বর যুক্ত করার অপশন সংযোজন করা হোক। এতে ভিসা প্রসেসিং আরও সহজ ও কার্যকর হবে। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার সঙ্গে আলোচনা করে বাস্তবায়নের অনুরোধ জানানো হয়েছে।
7️⃣ ভবিষ্যৎ শিক্ষার্থী প্রেরণের পরিকল্পনা:
AJLIB-এর পক্ষ থেকে সভাপতি জনাব মো: ওয়াকিল আহমেদ কর্তৃক প্রনোদিত একটি প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে জানানো হয়েছে যে—আগামী তিন বছরের মধ্যে বাংলাদেশ থেকে ৪০,০০০ থেকে ৫০,০০০ শিক্ষার্থী জাপানে পাঠানোর পরিকল্পনা রয়েছে। এই লক্ষ্য অর্জনে সরকারের সহযোগিতা ও নীতিগত সমর্থন একান্তভাবে প্রয়োজন।
8️⃣ Nepal ও Sri Lanka-এর মতো ১০০% COE ও ভিসা রেশিও নিশ্চিতকরণ:
বর্তমানে নেপাল ও শ্রীলংকার শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে COE ও ভিসা অনুমোদনের হার প্রায় ১০০%। AJLIB অনুরোধ করেছে যে, বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রেও যেন সমান সুযোগ ও রেশিও নিশ্চিত করা হয়, যাতে বৈষম্য দূর হয় এবং শিক্ষার্থীদের আত্মবিশ্বাস বাড়ে।
---
এই সমস্ত দাবি ও প্রস্তাবনাগুলোর মাধ্যমে AJLIB বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য জাপানে পড়াশোনার পথকে আরও স্বচ্ছ, সহায়ক এবং সুযোগসুবিধা পূর্ণ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। রাষ্ট্রদূত মহোদয় সকল বিষয় গুরুত্ব সহকারে গ্রহণ করেছেন এবং বাস্তবায়নের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন।
✍️উক্ত সভায় অংশগ্রহণ করে মতামত প্রকাশের সুযোগ পেয়ে আমরা গর্বিত ।
Association of Japanese Language Institutes in Bangladesh-AJLIB এর সাফল্য কামনা করছি।
ভর্তি চলছে। ভর্তির জন্য আজই যোগাযোগ করুন!
📍 ঠিকানা ও যোগাযোগ:
🏢 ঢাকা অফিস: খ-৯, কনফিডেন্স টাওয়ার-২, লেভেল-১৫/ই, শাহজাদপুর, গুলশান, ঢাকা-১২১২
🏯 জাপান অফিস: ২০৯০-১৩, কোমাগাতা, কামা সিটি, ফুকুওকা, জাপান
🏡 আবাসিক ল্যাঙ্গুয়েজ সেন্টার: বোর্ড বাজার কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ সংলগ্ন, গাজীপুর
📞 Hotline: 01718-443999
📱 WhatsApp: 01829-735111
📧 E-mail: [email protected]
🔗 Facebook: Origin Japan Language Center
🌐 Website: www.originjapanbd.com