ISU "Uthon" - "উঠোন"

  • Home
  • ISU "Uthon" - "উঠোন"

ISU "Uthon" - "উঠোন" Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from ISU "Uthon" - "উঠোন", Magazine, .

উঠোন বলতে আঙিনা বোঝায়। এটি বাঙ্গালী জীবনের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ৷ এর ব্যবহার বহুমূখী। এখানে জীবনঘনিষ্ঠ সকল বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। ISU ভিন্নধর্মী এক ‘উঠোন’ এর যাত্রা শুরু করছে। এটি মন-মনন, সৃজন, লেখণ-পঠনের অন্যতম একটি প্ল্যাটফর্ম। এটি ISU এর সাহিত্যিক আড্ডার নাম।

"দূর থেকে দেখলে, মনে হচ্ছে বিশাল এক গাছ মাটির বুকে দাঁড়িয়ে আছে… কিন্তু এটা তো বন না… তাহলে এটা কী?""এটা গাছ না — প্রকৃ...
01/06/2025

"দূর থেকে দেখলে, মনে হচ্ছে বিশাল এক গাছ মাটির বুকে দাঁড়িয়ে আছে… কিন্তু এটা তো বন না… তাহলে এটা কী?"

"এটা গাছ না — প্রকৃতির এক অবিশ্বাস্য চিত্র!"

"এই দৃশ্যটি আফ্রিকার জাম্বিয়ার এক নদীর বালুকাবেলার গঠন। যেটা দেখা যাচ্ছে, সেটা একধরনের 'ডেনড্রিটিক ড্রেনেজ প্যাটার্ন' — যা দেখতে গাছের শাখার মতো!"

"এটি তখনই তৈরি হয়, যখন নদীর জল প্রবাহ একাধিক শাখায় ভাগ হয়ে পড়ে এবং সেই শাখাগুলি চারপাশের ভূমির ঢাল অনুসারে গড়ে ওঠে।"
"এটাই প্রকৃতির জাদু — যেটা একদিকে সৌন্দর্য, আর অন্যদিকে বিজ্ঞানের এক বিস্ময়!"

[কালেক্টেড ]

30/05/2025

""" জীবনের অষ্টপ্রহর"""

কিছু কষ্ট অহর্নিশ অষ্টপ্রহর নিরবে ভিজিয়ে দেয় দু’চোখের শুষ্ক পাতা,
কিছু আঘাত অজান্তে বিস্বাদের ক্ষণ হয়ে বাড়িয়ে যায় ক্ষয়িষ্ণু বুকের ব্যথা।

কিছু লুক্কায়িত লোভাতুর স্বপ্ন কখনোই পূরণ করার কথা ভাবতে নেই,
কিছু স্মৃতি বিস্মৃতির অতলে ডুবিয়ে দিতে হয় নিজ
ইচ্ছে থেকেই।

কিছু ভালোবাসা অন্ধ হয়ে খিল আটে অনুভূতির সকল দরজায়,
কিছু বিশ্বাস অবিশ্বাসের আল্পনা আঁকে নিভৃতে মনের জানালায়।

কিছু পথচলা ভীষণ কদর্যময় ছায়াহীন গাঢ় অন্ধকারে নিকষিত,
কিছু গন্তব্য উদ্দেশ্যহীন অচেনা কোন ভুল দ্রাঘিমার কালিমা আরোপিত।

কিছু জীবন যাপন মানে অর্থহীন এক অভিশপ্ত পার্থিব বেঁচে থাকা,
কিছু সময় ক্ষেপণ মানে মৃত্যুর কোলে এক ধাপ আরও এগিয়ে যাওয়া।

নাসরিন পারভীন ঋক্তা

১৪৫৩ সালের এই দিনে, সুলতান দ্বিতীয় মুহাম্মদ ২১ বছর বয়সে কনস্টান্টিনোপল জয় করেন, যা বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের সমাপ্তি নি...
29/05/2025

১৪৫৩ সালের এই দিনে, সুলতান দ্বিতীয় মুহাম্মদ ২১ বছর বয়সে কনস্টান্টিনোপল জয় করেন, যা বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের সমাপ্তি নির্দেশ করে। পরে শহরটির নামকরণ করা হয় ইস্লাম্বুল মানে ইসলামের শহর। (পরে এর নামকরণ করা হয়। ইস্তাম্বুল) এবং এটি অটোমান সাম্রাজ্যের রাজধানীতে পরিণত হয়।

বিজয়ের পর, সেই সময়ের বৃহত্তম গির্জা, হাজিয়া সোফিয়াকে মসজিদে রূপান্তরিত করা হয়। এটি নবী মুহাম্মদ ﷺ এর জন্মের ৩০ বছরেরও বেশি আগে নির্মিত হয়েছিল।

নবী ﷺ বলেছেন: "সত্যিই, তোমরা কনস্টান্টিনোপল জয় করবে। সেই সেনাবাহিনী কত চমৎকার হবে এবং সেই বিজয়ী সেনাপতি কত চমৎকার হবে।" (মুসনাদে আহমদ, চতুর্থ, ৩৩৫)

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘ছিন্নপত্র' নিয়ে কিঞ্চিৎ গবেষণা। “এই আঁকাবাঁকা ইছামতী নদীর ভিতর দিয়ে চলেছি। এই ছোটো খামখেয়ালাই বর্ষা...
29/05/2025

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘ছিন্নপত্র' নিয়ে কিঞ্চিৎ গবেষণা।

“এই আঁকাবাঁকা ইছামতী নদীর ভিতর দিয়ে চলেছি। এই ছোটো খামখেয়ালাই বর্ষাকালের নদীটি-এই-যে দুই ধারে সবুজ ঢালু ঘাট, দীর্ঘ ঘন কাশবন, পাটের ক্ষেত, আখের ক্ষেত আর সারি-সারি গ্রাম-এ যেন একই কবিতার কয়েকটা লাইন, আমি বারবার আবৃত্তি করে যাচ্ছি এবং বারবারই ভালো লাগছে। পদ্মার মতো বড়ো নদী এতই বড়ো সে যেন ঠিক মুখস্থ করে নেওয়া যায় না, আর এই কেবল ক’টি বর্ষা-দ্বারা অক্ষর-গোনা ছোটো বাঁকা নদীটি যেন বিশেষ করে আমার হয়ে যাচ্ছে।

পদ্মানদীর কাছে মানুষের লোকালয় তুচ্ছ, কিন্তু ইছামতী মানুষ-ঘেষা নদী; তার শান্ত জলপ্রবাহের সঙ্গে মানুষের কর্মপ্রবাহের স্রোত মিশে যাচ্ছে। সে ছেলেদের মাছ ধরবার এবং মেয়েদের স্নান করবার নদী। স্নানের সময় মেয়েরা যে-সমস্ত গল্পগুজব নিয়ে আসে সেগুলি এই নদীটির হাস্যময় কলধ্বনির সঙ্গে এক সুরে মিলে যায়। আশ্বিন মাসে মেনকার ঘরের পার্বতী যেমন কৈলাসশিখর ছেড়ে তাঁর বাপের বাড়ি দেখে শুনে যান, ইছামতী তেমনি সম্বৎসর অদর্শন থেকে বর্ষার কয়েক মাস আনন্দহাস্য করতে করতে তার আত্বীয় লোকালয়গুলির তত্ত্ব নিতে আসে। তার পরে ঘাটে ঘাটে মেয়েদের কাছে প্রত্যেক গ্রামের সমস্ত নূতন খবর শুনে নিয়ে, তাদের সঙ্গে মাখামাখি সখিত্ব করে আবার চলে যায়”।

পাবনা জেলার মাঝ দিয়ে বয়ে যাওয়া আঁকাবাঁকা ইছামতী নদী নিয়ে উপরের এই অসাধারণ চিঠিটির লেখক কিন্তু কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। এটি তাঁর বিখ্যাত ‘ছিন্নপত্র’ গ্রন্থখানির ১৪৬ নম্বর পত্র। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্নজনকে এবং বিভিন্ন স্থান থেকে লেখা কবিগুরুর চিঠিপত্রের সংকলনই ‘ছিন্নপত্র’। এর প্রথম প্রকাশকালে ১৫১ খানি পত্র ছিল, অথচ এখন পত্র সংখ্যা ১৫৩। যদিও মূলগ্রন্থে আরো দুইখানি নূতন পত্র সংযোযিত হয়েছে। অবশ্য বহু চিঠিই গ্রন্থভুক্ত করা হয়নি।

ছিন্নপত্রের চিঠিগুলো বিশ্লেষণ করে দেখা যাচ্ছে যে, তিনি মোটামুটি ২২টি স্থান থেকে চিঠি লিখেছেন। সবগুলো স্থানের নাম পেশ করা যেতে পারে। যথাঃ বন্দোরা সমুদ্রতীর, সোমপুর, দার্জিলিং, শিলাইদহ, কলিকাতা, সাজাদপুর (এখনকার শাহজাদপুর), লন্ডন, পতিসর, কালিগ্রাম, চুহালি (চৌহালি), কটক, তিরন, বোলপুর, গোয়ালন্দ, বোয়ালিয়া, নাটর, বালিয়া, পুরী, ইছামতী, কুস্টিয়া, দিঘাপতিয়া, পাবনা। ২২টি স্থানের মধ্যে সবচেয়ে বেশী চিঠি লিখেছেন যে সকল স্থান থেকে সেগুলো হলো যথাক্রমে, শিলাইদহ-৫৬টি, সাজাদপুর-২৬টি, পতিসর-১৩টি, কলিকাতা-১১টি, বোলপুর-৯টি। এই গ্রন্থে ৬টি চিঠি আছে যেখানে স্থানের নাম উল্লেখ নেই।

সমস্ত চিঠি বিশ্লেষণ করে আরো জানা যায় যে, চিঠির সিংহভাগ তিনি বাংলাদেশের মাটিতে বসে লিখেছিলেন। এর অন্যতম কারণ কবির পারিবারিক জমিদারী দেখাশোনা। ১৮৯০ সালের জানুয়ারি মাসে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তার বাবার নির্দেশে শাহজাদপুরে এসে জমিদারির দায়িত্ব নেন। রবীন্দ্রনাথ শাহজাদপুরে প্রায় আট বছর জমিদারির দায়িত্ব পালন করেন।

যাইহোক, রবীন্দ্রনাথের ছিন্নপত্র পড়াটা এক অদ্ভুত অভিজ্ঞতা। ছিন্নপত্র-এর মতো এত সুন্দর বর্ণনায় বাংলাদেশের আকাশ-নদী-মাঠ-দুপুর-সন্ধ্যা-রোদ-আলো-হাওয়া-বর্ষা-রাত ও অন্ধকারকে চোখের সামনে ভেসে উঠতে, জেগে থাকতে অথবা মিলিয়ে যেতে আর কোথাও দেখিনি। প্রকৃতির ‘বৃহৎ উদার বাক্যহীন স্পর্শ’ আর কোনো বর্ণনায় পাইনি। প্রকৃতি যখন আমাদের অনুভবের ভেতরে জায়গা করে নেয়। তখন আমরাও এক গভীর পুলকে বলতে পারি ‘কী শান্তি, কী স্নেহ, কী মহত্ত্ব, কী অসীম করুণাপূর্ণ বিষাদ’। অথচ এসব থেকে কত যোজন দূরে আমরা ঘুরে বেড়াই।

ছিন্নপত্র না পড়লে, এর জাদুবিস্তারি ভাষায় জড়িয়ে না পড়লে আমাদের প্রকৃতি পাঠ হয়তো অনেকটাই অসম্পূর্ণ থেকে যায়। ছিন্নপত্রকে বলা যায় জীবনানন্দ দাশের রূপসী বাংলার পূর্ববর্তী চিঠির সংস্করণ। ছিন্নপত্রে আছে বাঙলাদেশের প্রকৃতি, নেই বাঙলাদেশের মানুষের জীবন-মরণের সংগে সম্পৃক্ত টানাপড়েন। ছিন্নপত্রে আছে প্রকৃতির বর্ণনার ঠাসবুনন, রয়েছে অজস্র উপমা রূপকের ব্যবহার, তুচ্ছাতিতুচ্ছ বিষয়বস্তু, প্রাণি-উদ্ভিদের নিখুঁত বর্ণনা; মনে হবে কবির চোখে কিছুই এড়ায়নি; ছোট্ট তৃণটি থেকে বৃহদাকার হাতি, বর্ষার পদ্মার স্রোত থেকে ঝিলের এক টুকরো নিস্তব্ধ জল, কোলকাতার কোলাহল থেকে শিলাইদহের চরের নির্জনতা-সব কিছুর অনুপঙ্খ বর্ণনা পাওয়া যায় ছিন্নপত্রে। আরো পাওয়া যায় মনের অবস্থা, হৃদয়ের ব্যাকুলতা, ভালোবাসার আধিক্য, হৃদপিণ্ডের গান, দৃশ্যের সৌন্দর্য, কবিতার প্রাবল্য, প্রকৃতির ঘাত-প্রতিঘাত।

রবি ঠাকুর সাজাদপুর আসতেন আমাদের ইছামতী নদীর ভেতর দিয়েই। আরো বেশ কয়েকটি চিঠিতে তিনি এই নদীর নাম উল্লেখ করেছেন। এমনটি ৮৯ নং চিঠিখানি তিনি ইছামতী নদীবক্ষে বসেই লিখেছিলেন।

 # # # স্বপ্নের সীমান্তেওগো পথিক ভাই...জীবনের চলার পথে,শত ব্যস্ততার মাঝে,এক মুঠো সময় কুড়িয়ে নিয়ে,তাকিয়ে দেখো ঐ আকাশ নীলে...
28/05/2025

# # # স্বপ্নের সীমান্তে

ওগো পথিক ভাই...
জীবনের চলার পথে,
শত ব্যস্ততার মাঝে,
এক মুঠো সময় কুড়িয়ে নিয়ে,
তাকিয়ে দেখো ঐ আকাশ নীলেতে!

দেখবে—
দ্বিপ্রহরের নীলাকাশে ভাসে সাদা রঙের ভেলা;
মাঝে মাঝে কালো মেঘ উঁকি মারে সেথা!
গোধূলীর আকাশে, নীল রবেনা কোথাও,
সারা আকাশ লাল—
হলুদ প্রাচীরে হবে ঘেরাও।

রাতের ঐ আঁধারে, পাবে নাকো সূর্যকে—
তাই বলে কি আঁধার দেখে থমকে দাঁড়াবে?

ওগো পথিক ভাই, শুনে যাও তবে—
সূরুজ নেই তো কি হয়েছে?
চাঁদের জোৎস্না তলে, তারাদের দিশারীতে,
জোনাকির পিছু হেঁটে,
ঠিক খুঁজে পাবে তুমি পথের ঐ সীমান্তকে!

যেতে যেতে যখন তুমি পৌঁছাবে ঐ পদ্মপাড়ে,
দেখবে সেথায় জোৎস্নাময় চাঁদ লুকায়,
পদ্মপাতার তলায় তলায়।

কি ভাববে তুমি তখন?
আকাশের ঐ চাঁদ নামলো বুঝি পদ্মের ইশারায়?
না! না! না!
পথিক ভাই—
এ তোমার কল্পনার পাত্র...
এতো চাঁদ নয়, চাঁদের ছায়ামাত্র!

চাঁদ-তারার এই লুকোচুরি দেখতে দেখতে,
খেয়ালের বশে যখন পা দু’খানা পিছলাবে
কুয়াশা মাখা ঐ ঘাসের ওপরে...

ভাববে তখন, “এই বুঝি পড়ে গেলাম?”
কিন্তু না! দেখবে তখন হাত দুটি বাড়িয়ে,
রয়েছি আমি দাঁড়িয়ে,
আর বলছি মৃদু হেসে—
ওগো পথিক,
হাত দুটি ধরে উঠে এসো তবে।

ভয় নেই, জয় তোমারই হবে!
সাফল্যের দ্বার সন্নিকটে,
ছুটে যাও,
আপন করে নাও তাকে প্রবল উচ্ছ্বাসে।

কৌতুহলী কন্ঠে যখনি তুমি বলে উঠবে—
“কে তুমি? ঘোর নিশিতে? আমায় হারতে না দিলে?”

আবারো মৃদু হেসে বলবো অবশেষে,
“মনুষ্য চিনে আমায় আত্মবিশ্বাস রূপে,
আমার বাস তোমার মতো জয়াকাঙ্খীদের হৃদয় নিবাসে।”

রাতের আঁধারের সমাপ্তি ঘটিয়ে,
প্রভাতের ঐ সূর্যের সোনালি আলোতে,
আলিঙ্গন করে নিও তুমি—
জয়ের ঐ নিশানাকে।

আয়েশা শারমিন
সি. এস. ই. ( ১ম ব্যাচ)

12/06/2024

শব্দগত অর্থে উঠোন বলতে আঙিনা বোঝায়। বাড়ির চারপাশ দেওয়াল বা বাড়ি দিয়ে ঘেরা ব্যক্তিগত খোলা জায়গাটুকুই হলো উঠোন ৷ আবহমানকাল থেকেই উঠোন বাঙ্গালী জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ ৷ উঠোনের ব্যবহার বহুমূখী। এখানে জগতের প্রায় সবকিছু নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা-পর্যালোচনা করা হয়। একদা এই অঞ্চলে আশ্রম-সংস্কৃতি ছিল যেখানে লেখাপড়া, বিদ্যাভ্যাস সবই ঘটছে এই আশ্রম-উঠোনে ৷ রবীন্দ্রনাথের শান্তিনিকেতন আশ্রমেও কিন্তু গোটা প্রাঙ্গন এলাকাটা এক অর্থে বৃহত্তর উঠোনই৷

ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটি (আইএসইউ) ভিন্নধর্মী এক ‘উঠোন’ এর যাত্রা শুরু করছে। এটি হবে অত্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের সকল সদস্য এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরের সৃজনশীল মানূষদের মন-মনন, সৃজন, লেখণ-পঠনের অন্যতম একটি মাধ্যম। ‘উঠোন’ এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাতিষ্ঠানিক সাহিত্যিক আড্ডার নাম। এখানে সবাই তাদের চিন্তা, মতামত, সৃজনশীল ক্রিয়াকর্মের বিনিময় করতে পারবেন।

মানুষের স্বাধীন মত কিংবা চিন্তাধারা প্রকাশকে আমরা শ্রদ্ধা করি। তবে তা কোনোক্রমেই রাষ্ট্রীয় আইন বা অন্যের ব্যক্তিস্বাধীনতা লঙ্ঘন করে কিংবা অন্যের অনুভূতিতে আঘাত করে নয়। অন্যের স্বাধীনতা এবং মতকে খর্ব করে কোনোকিছু উঠোন-এ প্রকাশ করা যাবে না।

সবার আন্তরিক সহযোগিতা কামনা করছি।

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ISU "Uthon" - "উঠোন" posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share