Ma R Shishu

Ma R Shishu Learning is fun so we are trying to share some motivational and funny contains with you ❤️
(2)

07/08/2025
10/07/2025

একজন পুরুষ যখন সারাদিনের ধকল সামলে ঘরে ফেরে, তার মনে শুধু একটাই ইচ্ছা কাজ করে—একটুখানি শান্তি। রাস্তাঘাটের কোলাহল, অফিসের টেনশন, মানুষের নানা রকম ব্যবহার—সবকিছু মিলিয়ে তার মন তখন ক্লান্ত। আর তখন সে চায়, নিজের বাড়িটুকুই হোক তার আশ্রয়, একটু প্রশান্তির জায়গা।

একটা মেয়ে সারাদিন ঘরের কাজ করে, সন্তান সামলায়, রান্নাবান্না করে, নিজের শরীর-মন নিংড়ে দেয় পরিবারের জন্য। সেই শ্রমের কোনো তুলনা হয় না। কিন্তু একজন স্ত্রী যদি এই বাস্তবতা বোঝেন—যে তার স্বামীও একইভাবে সারাদিনের চাপ আর ক্লান্তি নিয়ে ফিরছে—তাহলে হয়তো সংসারটা হয়ে উঠতে পারে একটু বেশি নির্ভার।

যখন স্বামী দরজায় পা রাখে, প্রথম ১ ঘণ্টা তার জন্য রেখে দিন। কোনো অভিযোগ নয়, কোনো তাগাদা নয়, শুধু একটু আন্তরিকতা। তাকে একটা গ্লাস পানি বা শরবত দিন, জিজ্ঞেস করুন, “কেমন কাটল দিনটা?” তার ক্লান্ত মুখে একটু হাসি ফোটানোর চেষ্টা করুন। এ সময় তাকে বলে ফেলবেন না—প্লেট ভেঙে গেছে, বাজার শেষ, কারেন্ট বিল দিতে হবে, কিংবা আপনি কেন ফোন দিলেন না আজ!

ধরা যাক, আপনার সন্তান কাঁদছে, আপনিও ক্লান্ত, কিন্তু স্বামী দরজায় পা রাখার সেই প্রথম ঘণ্টা যেন শুধু ওর হয়। ওর চোখে যেন আপনি হন শান্তির ঠিকানা। আপনার ভালোবাসা, যত্ন, সম্মান—এসবই তাকে মনে করিয়ে দিক, সে তার ঘরে ফিরে এসেছে।

পুরুষদের অনেকেই ভেতরে ভেতরে খুব আবেগী হয়, কিন্তু প্রকাশ করতে জানে না। আপনি যদি এমন করে তার মনের জায়গাটা বুঝে নিতে পারেন, তাহলে সে নিজেই বলবে—আজ অফিসে কী হলো, কেন সে ফোন দেয়নি, কেন তার মন খারাপ ছিল। আপনাকে বিশ্বাস করে নিজে থেকেই সব বলবে। তখন আপনি চাইলেও হয়তো তার উপর রাগ করতে পারবেন না।

বলা হয়, নারীর কাছে সংসারটা নির্ভর করে। পুরুষ টাকা এনে দিতে পারে, কিন্তু ভালোবাসার বাতাসে ভরিয়ে দিতে পারে একজন নারীই। আপনি যদি চুপ থেকে, নিজের ইগো একটু সরিয়ে রেখে ওকে জায়গা দেন—তাহলে হয়তো রাতের খাবার শেষে সে নিজেই বলবে, “আজ চা আমি বানিয়ে দিই তোমায়।” এই একটা মুহূর্তের জন্যই তো বাঁচা, এই ভালোবাসার ছায়াটুকুর জন্যই তো এত আয়োজন।

এক ঘণ্টার এই নিরব, ভালোবাসাময় প্রস্তুতির জন্য আপনি কিছু হারাবেন না। বরং দিনের বাকি সময়টা আপনারই হয়ে উঠবে। আবদার, হাসি, এমনকি যদি ঝগড়াও হয়—তাও ভালোবাসার কাঠামোতেই হবে।

সব দাম্পত্যেই চাপ থাকে, ক্লান্তি থাকে। কিন্তু সেটা ঘুচে যেতে পারে একজন স্ত্রীর ছোট্ট একটু চেষ্টায়। ভালোবাসার বাড়ি বানানো কঠিন নয়, দরকার শুধু বোঝার মানসিকতা।

ভালো থাকুক সব দম্পতি। ভালোবাসা থাকুক সবার সংসারে।

Collected

06/07/2025



01/07/2025

কপিড...

আমার ছোট্ট মেয়ে ফাতিমা, মাত্র তিন বছর বয়স। সে প্রথমে আমার কাছে এসে বিস্কুট চাইল।
আমি বললাম, নেই।'

তারপর সে দুধ চাইল।
আমি বললাম, নেই।

পরে জিজ্ঞেস করল- তোমার কাছে মিষ্টি কিছু আছে?'
আমি বললাম,নেই।

সবশেষে সে নিচু স্বরে বলল:
'তাহলে আমাকে একটু পানি-ই দাও!

আমি তাকে এক গ্লাস পানি দিলাম।
সে পান করল,তারপর চোখ বন্ধ করে ঘুমিয়ে পড়ল।

সে ঘুমিয়ে গেল কিন্তু আর আমার বুকে যন্ত্রণার পাহাড় জেগেই রইল।সে ঘুমিয়ে গেল আর আমার ভেতরে এক হাহাকার, যা অনেকদিন হয় আমাকে ঘুমাতে দেয় না।

একজন পিতার দীর্ঘশ্বাস...

গা*র এক হতভাগ্য পিতা-আবু মুস্তফা আস-সায়া'ফীন লিখেছেন তার অপারগতা ও যন্ত্রণার এই কথাগুলো 💔

12/06/2025

স্বাস্থ্যকর খাবার নিয়ে বাচ্চাদের সঙ্গে কীভাবে কথা বলবেন

শিশুর বেড়ে ওঠা শুধু উচ্চতায় নয়—ভেতরের সুস্থতাতেও। আর সেই ভিত গড়ার যাত্রা শুরু হয় প্রতিদিনের প্লেট থেকে। খাবার শুধু পেট ভরানোর বিষয় নয়, এটি আচরণ গড়ে তোলে, অভ্যাস তৈরি করে, এমনকি একটি শিশুর শরীর ও মন গঠনে চুপিচুপি বড় ভূমিকা রাখে।

বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, শিশুর মস্তিষ্কের ৯৫% গঠিত হয় প্রথম ৫ বছরে। এই সময়ের খাবার কেবল শরীর গড়ার জন্য না, শিশুদের চিন্তা, স্মৃতি আর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার ভিত্তিও তৈরি করে দেয়।

তাই জাঙ্কফুড, বেশি চিনি বা তেলে ভাজা খাবার থেকে সরিয়ে শিশুদেরকে স্বাস্থ্যকর খাবার উপভোগ করতে শেখান। শুধু “না” করে কিছু হয় না—খাবার নিয়ে কীভাবে বাচ্চাদের সঙ্গে কথা বলছেন, সেটাও জরুরি। কীভাবে করবেন কাজটা? তা থাকছে এই লেখায়।

১. গল্পের ভাষায় খাবারের গুরুত্ব বোঝান

তথ্য যোগ করে কথা বললে শিশুরা বিরক্ত হয়। বরং গল্প বলুন, বাচ্চাদের পছন্দের কার্টুন বা সুপারহিরোদের টেনে আনুন। যেমন—“জানো, সুপার হিরোরা এত শক্তি পায় কীভাবে? ফল আর সবজি খেয়ে খেয়ে।” এভাবে কল্পনার সঙ্গে জুড়ে দিলে ওরা আগ্রহ পায়।

২. আপনার শিশুকেই বেছে নিতে দিন

“আজ তোমার প্লেটে কোন কোন রঙের সবজি থাকবে?” বা “তুমি আপেল খাবে না কলা?”—এইভাবে বিকল্প দিয়ে দিন। এতে বাচ্চারা ভাবার সুযোগ পায়, নিজেরা কী চায় তা বলতে শেখে। কখনো কখনো বাজার করতে নিয়ে যান, ওদেরকেও বাছাই করতে দিন। এটাও শেখার একটা ধাপ।

৩. একসাথে খাওয়ার সময়টাও শেখার সময় হতে পারে

সবাই মিলে একসাথে খাওয়া মানে একটা সুন্দর সময়। এসময় গল্প বলুন, ছোট্ট কুইজ করুন—“এই খাবারে কী ভিটামিন আছে বলো তো?” বা “এটা আমাদের শরীরে কী কাজ করে?”—এরকম প্রশ্ন বাচ্চারা পছন্দ করবে। চাইলে বাচ্চাকে সাথে নিয়ে নতুন স্বাস্থ্যকর কিছু রান্না করুন।

৪. আপনি যা করবেন, শিশু তাই শিখবে

বাচ্চারা দেখে শেখে। আপনি যদি নতুন সবজি ট্রাই করেন, খাবার নিয়ে নেতিবাচক কিছু না বলেন—ওরাও আপনাকে অনুসরণ করবে। আপনি বলতেই পারেন—“এটা আগে খাইনি, দেখি তো খেতে কেমন।” দেখবেন ওরাও আগ্রহী হবে।

৫. খাওয়ার ব্যাপারে আলাপ করুন, খেতে বাধ্য না করে

“এইটা খাও”, “ওটা কেন খাচ্ছো না”—এভাবে না বলে, খাবারের উপকারিতা নিয়ে কথা বলুন। বাচ্চাদেরকেও প্রশ্ন করতে দিন—“এটা খেলে কী হয়?”, “এই খাবারটা কেন দরকার?”—আপনিও উত্তর দিন সহজ করে। এতে ওরা নিজে থেকেই জানতে চাইবে।

৬. খাবারকে আকর্ষণীয় করে তুলুন

প্লেটে রঙিন ফল দিয়ে হাসিমুখ বানানো, বা মজার কোনো আকার বানানো—এসব বাচ্চারা পছন্দ করে। রান্নায় ছোটখাটো কাজ করাতে পারেন—সালাদ মিক্স করা, প্লেট সাজানো, এমনকি টেবিলে খাবার দেওয়ার কাজ। এতে বাচ্চাদের মনে হবে, "এটা আমি বানিয়েছি", তাতে খাওয়ার আগ্রহও বাড়বে।

৭. কোনটা নিয়মিত, কোনটা মাঝে মাঝে—এইভাবে শেখান

“ভাল” বা “খারাপ” খাবার বলার চেয়ে “প্রতিদিন খাওয়ার খাবার” আর “মাঝে মাঝে খাওয়ার খাবার” বলা অনেক বাস্তবধর্মী। গল্প, ছবি বা চার্টের মাধ্যমে দেখান—কোন খাবার শরীর গড়তে সাহায্য করে আর কোনগুলি শুধু স্বাদের জন্য। এতে ওরা অপরাধবোধ ছাড়াই খাবার নিয়ে সচেতন হবে।

৮. খাওয়ার সময় শুধু খাওয়া

টিভি, ট্যাব, মোবাইল বা অন্য কিছু যতটা সম্ভব দূরে রাখুন খাওয়ার সময়। আপনার শিশুকে বলুন, “এই সময়টা শুধু খাওয়ার জন্য।” এতে ওরা ধীর গতিতে মনোযোগ দিয়ে খাবে, যা হজমে সাহায্য করবে। আর শরীর ঠিক ঠিক বুঝতে পারে কখন পেট ভরে গেছে, তাই বেশি খাওয়ার ঝুঁকিও কমে। এটি ছোটবেলায় শেখাতে পারলে সারাজীবন বাচ্চাদের উপকারে আসবে।

৯. প্রশংসা করুন, কিন্তু খাবার দিয়ে পুরস্কার নয়

নতুন কিছু ট্রাই করলে বা স্বাস্থ্যকর কিছু খেলে প্রশংসা করুন—“তুমি আজ দারুণ করেছ!”, “তোমার প্লেটটা কত সুন্দর লাগছে!”—এভাবে বলুন। পুরস্কার হিসাবে গল্প শোনা, স্টিকার দেওয়া বা শিশুর পছন্দের খেলা খেলতে পারেন, কিন্তু খাবারকে (বিশেষ করে অতি মিষ্টি খাবার বা চকলেট) পুরস্কার হিসাবে দেবেন না।

১০. হাতে-কলমে শেখান

বাজারে গিয়ে প্যাকেট দেখিয়ে আপনার সন্তানকে জিজ্ঞেস করুন—“এই জুসে কতটুকু চিনি আছে বলো তো?” ছোট ছোট ভিডিও, ছবির বই, বা গল্প দিয়ে দেখান—প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ভিটামিন এসব কেন দরকার, কোন খাবারে কী থাকে। তাহলে খাবারের লেবেল পড়ার অভ্যাসও তৈরি হয়ে যাবে।

শিশুর সঙ্গে খাবার নিয়ে কথা বলার সময়টা হোক স্বাভাবিক, খোলামেলা আর মজার। অংশ নিতে দিন, প্রশ্ন করতে দিন, গল্প শুনতে দিন। আপনি যতটা সহজভাবে বিষয়গুলি বোঝাবেন, বাচ্চাদের মধ্যে স্বাস্থ্যকর অভ্যাস গড়ে তোলা ততটাই সহজ হবে। আর একবার সেটা তৈরি হলে, অনেকদিন পর্যন্ত টিকে যাবে।

12/06/2025



,❤️❤️❤️

11/06/2025

Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars - they help me earn money to keep making content you love.

Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars!

22/01/2025

নিজেকে ধাপে ধাপে পরিবর্তন করুনঃ

▧ ১ঃ
ঈমানকে দৃঢ় রাখতে চেষ্টা করুন।
সকল প্রকার ছোট শিরক, বড় শিরককে না বলুন।
আল্লাহ ছাড়া আল্লাহর কোন সৃষ্টিকে ভরসা করবেন না।
একমাত্র আল্লাহর কাছেই সাহায্য চাইবেন।

▧ ২ঃ
৫ ওয়াক্ত নামাজ কন্টিনিউ করুন।
সাথে ১২ রাকাত সুন্নত পড়তেই হবে। কোনভাবেই মিস দিবেন না।

▧ ৩ঃ
হারাম বর্জন করুন।
গান-বাজনা, নাটক, মুভি ইত্যাদি।
হারামে লিপ্ত থাকলে ইবাদত কবুল হয় না।

▧ ৪ঃ
গীবত, পরনিন্দা, অহংকার এই তিনটি জিনিস আপনার ব্যক্তিসত্ত্বা থেকে উপড়ে ফেলুন।
মনে রাখবেন, গীবত আপনার তাহাজ্জুদ ছিনিয়ে নেবে, যার নামে গীবত করবেন সে অনায়াসে সে আপনার নফল ইবাদত নিয়ে নেবে। তাই দরকার কী?
এতো কষ্ট করে ইবাদত করেন সামান্য জিনিসের জন্য সেটা বিফলে যাবে। জবানের হিফাজত করুন।
বেশি বেশি ইস্তিগফার পড়ুন।

▧ ৫ঃ
আপনার বন্ধু মহলে খারাপ কেউ থাকলে সাময়িক সময়ের জন্য বিরতি নিন।
কিছু সময় একা থাকুন।
বেশি বেশি মৃত্যুর কথা স্মরণ করুন।
নামাজে সিজদাহকে দীর্ঘ করুন।
এতে রবের সাথে আপনার সম্পর্ক দৃঢ় হবে।

▧ ৬ঃ
৫ ওয়াক্ত নামাজের পর অন্তত ৫ আয়াত হলেও কুরআন পড়বেন।
সাথে ৫ আয়াতের অর্থও পড়বেন।
কুরআনের সাথে সম্পর্ক বাড়িয়ে দিন।
কুরআন আপনার সম্মান বাড়িয়ে দেবে ১০০%!

▧ ৭ঃ
মেয়েরা প্রোপারলি পর্দা করার চেষ্টা করবেন।
কোন রকম গায়রে মাহরামের সামনে যেতে পারবেন না, আকর্ষণীয় কণ্ঠে কথা বলতে পারবেন না।

▧ ৮ঃ
ফোন থেকে এক ক্লিকেই গান, মুভি, সিনেমা ডিলেট করে দিন।

▧ ৯ঃ
প্রতিদিন ৫ বার আজানের জবাব দেয়া। আজানের জবাবের মধ্যে অফুরন্ত ফজিলত রয়েছে।
মাত্র ২/৩ মিনিটে এই আমলটি করে নেবেন।

▧ ১০ঃ
প্রতিদিন ১০০ বার করে
১. সুবহানাল্লাহ
২. আলহামদুলিল্লাহ
৩. আল্লাহু আকবার
৪. লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ
৫. আস্তাগফিরুল্লাহ
৬. সুবহানাল্লহি ওয়া বিহামদিহী
৭. সুবহানাল্লাহিল আজিম পড়া।
আল্লাহর পছন্দের বাক্যগুলা বেশি বেশি পড়া।

▧ ১১ঃ
এইবার নতুন কিছু শুরু হোক।
এশার সালাত আদায় করে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে যাওয়া।
দেখবেন ফজরের নামাজ ইনশাআল্লাহ মিস হবে না!

▧ ১২ঃ
প্রতিদিন সকালে একবার
বিকেলে একবার "সাইয়্যেদুল ইস্তেগফার" পড়ুন।

▧ ১৩ঃ
যতবারই কোন না কোন ভুল করবেন ততবারই তাওবা করবেন।
আল্লাহ তওবাকারীকে ভালোবাসেন।

পোস্টটি সবাই পড়ে অবশ্যই শেয়ার করবেন।

Address

Dholaikhal
Dhaka
1100

Telephone

+8801911912453

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ma R Shishu posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Ma R Shishu:

Share