Ma R Shishu

Ma R Shishu Learning is fun so we are trying to share some motivational and funny contains with you ❤️
(2)

10/09/2025

💜💮বর্তমানে আমাদের পরিবারে এখনো অনেক জায়গায় দেখা যায়—শিশুরা মা–বাবার সঙ্গে একই ঘরে বা একই বিছানায় ঘুমায়। প্রথম দিকে এটা প্রয়োজনীয় হলেও বয়স বাড়ার সাথে সাথে শিশুকে আলাদা ঘরে দেওয়া কেন জরুরি, তা অনেকেই জানেন না।

👶 ০–৬ মাস:

নবজাতককে মায়ের খুব কাছেই রাখতে হয়।
বুকের দুধ খাওয়ানো, ডায়াপার বদলানো, সারাক্ষণ যত্ন—সবকিছু মায়ের হাতের নাগালে থাকতে হবে।
👉 তাই এই সময়ে শিশুকে আলাদা করা একেবারেই উচিত নয়।
---

👶 ৬ মাস – ২ বছর:
এই বয়সে শিশু ধীরে ধীরে রুটিন তৈরি করে।
তবে এখনো মা–বাবার কাছাকাছি থাকাটা নিরাপদ।
👉 আলাদা কট বা ছোট বিছানা ব্যবহার করা যেতে পারে, কিন্তু মায়ের ঘরের ভেতরেই রাখা ভালো।

---

👦 ২–৩ বছর:

শিশু কথা বলা, হাঁটা, খেলা—এসব শিখে যায়।
ধীরে ধীরে স্বাধীনতা ও নিজের জায়গার প্রয়োজন অনুভব করে।
👉 এসময় থেকে আলাদা ছোট বিছানা দেওয়া শুরু করা যায়।
---

👦 ৪–৬ বছর:

শিশু মানসিক ও সামাজিকভাবে অনেকটা পরিপক্ক হয়।

সে বুঝতে শেখে—“এটা আমার ঘর, এটা আমার জিনিস।”
👉 এই বয়সে আলাদা রুমে ঘুমানোর অভ্যাস করানো সবচেয়ে ভালো।
---

👦 ৭ বছর বা তার বেশি:

বিশেষজ্ঞরা বলেন, ৭ বছর বয়স পার হলে শিশুকে অবশ্যই আলাদা ঘরে রাখা উচিত।
কারণ, এসময় থেকে শিশু তার গোপনীয়তা (privacy) ও ব্যক্তিত্ব গড়ে তোলে।
👉 একই ঘরে মা–বাবার ব্যক্তিগত জীবনেও তখন অস্বস্তি তৈরি হতে পারে।
---

🌿 কেন শিশুকে আলাদা করতে হবে?

1. স্বাধীনতা তৈরি হয় – শিশুর নিজের সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা বাড়ে।
2. আত্মবিশ্বাস বাড়ে – আলাদা ঘরে ঘুমালে সাহসী হয়।
3. গোপনীয়তা শেখে – বড় হওয়ার সাথে সাথে privacy বোঝা জরুরি।
4. শৃঙ্খলা তৈরি হয় – নিজের ঘর গুছানো ও নিজের জিনিসপত্র সামলানো শেখে।
5. মা–বাবার সম্পর্ক সুস্থ থাকে – দাম্পত্য জীবনে ব্যক্তিগত পরিসর (personal space) বজায় থাকে।
---

🚨 দেরি করলে কী ক্ষতি?

শিশু অতি নির্ভরশীল হয়ে যায়।
আত্মবিশ্বাস কমে যায়।
বাবা–মায়ের সঙ্গে মানসিক দূরত্ব তৈরি হয়।
ভবিষ্যতে decision making-এ দুর্বল হয়ে পড়ে।
---

✅ শেষ কথা:

👉 জন্মের পর প্রথম কয়েক বছর মা–বাবার কাছে থাকাটা জরুরি।
👉 তবে ৪–৬ বছরের মধ্যে ধীরে ধীরে আলাদা রুমে অভ্যস্ত করানো সবচেয়ে ভালো সময়।
👉 এতে শিশুর স্বাস্থ্য, মানসিক বিকাশ ও ব্যক্তিত্ব—সবকিছু ইতিবাচকভাবে গড়ে ওঠে।

06/09/2025
30/08/2025

28/08/2025
22/08/2025
07/08/2025
10/07/2025

একজন পুরুষ যখন সারাদিনের ধকল সামলে ঘরে ফেরে, তার মনে শুধু একটাই ইচ্ছা কাজ করে—একটুখানি শান্তি। রাস্তাঘাটের কোলাহল, অফিসের টেনশন, মানুষের নানা রকম ব্যবহার—সবকিছু মিলিয়ে তার মন তখন ক্লান্ত। আর তখন সে চায়, নিজের বাড়িটুকুই হোক তার আশ্রয়, একটু প্রশান্তির জায়গা।

একটা মেয়ে সারাদিন ঘরের কাজ করে, সন্তান সামলায়, রান্নাবান্না করে, নিজের শরীর-মন নিংড়ে দেয় পরিবারের জন্য। সেই শ্রমের কোনো তুলনা হয় না। কিন্তু একজন স্ত্রী যদি এই বাস্তবতা বোঝেন—যে তার স্বামীও একইভাবে সারাদিনের চাপ আর ক্লান্তি নিয়ে ফিরছে—তাহলে হয়তো সংসারটা হয়ে উঠতে পারে একটু বেশি নির্ভার।

যখন স্বামী দরজায় পা রাখে, প্রথম ১ ঘণ্টা তার জন্য রেখে দিন। কোনো অভিযোগ নয়, কোনো তাগাদা নয়, শুধু একটু আন্তরিকতা। তাকে একটা গ্লাস পানি বা শরবত দিন, জিজ্ঞেস করুন, “কেমন কাটল দিনটা?” তার ক্লান্ত মুখে একটু হাসি ফোটানোর চেষ্টা করুন। এ সময় তাকে বলে ফেলবেন না—প্লেট ভেঙে গেছে, বাজার শেষ, কারেন্ট বিল দিতে হবে, কিংবা আপনি কেন ফোন দিলেন না আজ!

ধরা যাক, আপনার সন্তান কাঁদছে, আপনিও ক্লান্ত, কিন্তু স্বামী দরজায় পা রাখার সেই প্রথম ঘণ্টা যেন শুধু ওর হয়। ওর চোখে যেন আপনি হন শান্তির ঠিকানা। আপনার ভালোবাসা, যত্ন, সম্মান—এসবই তাকে মনে করিয়ে দিক, সে তার ঘরে ফিরে এসেছে।

পুরুষদের অনেকেই ভেতরে ভেতরে খুব আবেগী হয়, কিন্তু প্রকাশ করতে জানে না। আপনি যদি এমন করে তার মনের জায়গাটা বুঝে নিতে পারেন, তাহলে সে নিজেই বলবে—আজ অফিসে কী হলো, কেন সে ফোন দেয়নি, কেন তার মন খারাপ ছিল। আপনাকে বিশ্বাস করে নিজে থেকেই সব বলবে। তখন আপনি চাইলেও হয়তো তার উপর রাগ করতে পারবেন না।

বলা হয়, নারীর কাছে সংসারটা নির্ভর করে। পুরুষ টাকা এনে দিতে পারে, কিন্তু ভালোবাসার বাতাসে ভরিয়ে দিতে পারে একজন নারীই। আপনি যদি চুপ থেকে, নিজের ইগো একটু সরিয়ে রেখে ওকে জায়গা দেন—তাহলে হয়তো রাতের খাবার শেষে সে নিজেই বলবে, “আজ চা আমি বানিয়ে দিই তোমায়।” এই একটা মুহূর্তের জন্যই তো বাঁচা, এই ভালোবাসার ছায়াটুকুর জন্যই তো এত আয়োজন।

এক ঘণ্টার এই নিরব, ভালোবাসাময় প্রস্তুতির জন্য আপনি কিছু হারাবেন না। বরং দিনের বাকি সময়টা আপনারই হয়ে উঠবে। আবদার, হাসি, এমনকি যদি ঝগড়াও হয়—তাও ভালোবাসার কাঠামোতেই হবে।

সব দাম্পত্যেই চাপ থাকে, ক্লান্তি থাকে। কিন্তু সেটা ঘুচে যেতে পারে একজন স্ত্রীর ছোট্ট একটু চেষ্টায়। ভালোবাসার বাড়ি বানানো কঠিন নয়, দরকার শুধু বোঝার মানসিকতা।

ভালো থাকুক সব দম্পতি। ভালোবাসা থাকুক সবার সংসারে।

Collected

06/07/2025



22/01/2025

নিজেকে ধাপে ধাপে পরিবর্তন করুনঃ

▧ ১ঃ
ঈমানকে দৃঢ় রাখতে চেষ্টা করুন।
সকল প্রকার ছোট শিরক, বড় শিরককে না বলুন।
আল্লাহ ছাড়া আল্লাহর কোন সৃষ্টিকে ভরসা করবেন না।
একমাত্র আল্লাহর কাছেই সাহায্য চাইবেন।

▧ ২ঃ
৫ ওয়াক্ত নামাজ কন্টিনিউ করুন।
সাথে ১২ রাকাত সুন্নত পড়তেই হবে। কোনভাবেই মিস দিবেন না।

▧ ৩ঃ
হারাম বর্জন করুন।
গান-বাজনা, নাটক, মুভি ইত্যাদি।
হারামে লিপ্ত থাকলে ইবাদত কবুল হয় না।

▧ ৪ঃ
গীবত, পরনিন্দা, অহংকার এই তিনটি জিনিস আপনার ব্যক্তিসত্ত্বা থেকে উপড়ে ফেলুন।
মনে রাখবেন, গীবত আপনার তাহাজ্জুদ ছিনিয়ে নেবে, যার নামে গীবত করবেন সে অনায়াসে সে আপনার নফল ইবাদত নিয়ে নেবে। তাই দরকার কী?
এতো কষ্ট করে ইবাদত করেন সামান্য জিনিসের জন্য সেটা বিফলে যাবে। জবানের হিফাজত করুন।
বেশি বেশি ইস্তিগফার পড়ুন।

▧ ৫ঃ
আপনার বন্ধু মহলে খারাপ কেউ থাকলে সাময়িক সময়ের জন্য বিরতি নিন।
কিছু সময় একা থাকুন।
বেশি বেশি মৃত্যুর কথা স্মরণ করুন।
নামাজে সিজদাহকে দীর্ঘ করুন।
এতে রবের সাথে আপনার সম্পর্ক দৃঢ় হবে।

▧ ৬ঃ
৫ ওয়াক্ত নামাজের পর অন্তত ৫ আয়াত হলেও কুরআন পড়বেন।
সাথে ৫ আয়াতের অর্থও পড়বেন।
কুরআনের সাথে সম্পর্ক বাড়িয়ে দিন।
কুরআন আপনার সম্মান বাড়িয়ে দেবে ১০০%!

▧ ৭ঃ
মেয়েরা প্রোপারলি পর্দা করার চেষ্টা করবেন।
কোন রকম গায়রে মাহরামের সামনে যেতে পারবেন না, আকর্ষণীয় কণ্ঠে কথা বলতে পারবেন না।

▧ ৮ঃ
ফোন থেকে এক ক্লিকেই গান, মুভি, সিনেমা ডিলেট করে দিন।

▧ ৯ঃ
প্রতিদিন ৫ বার আজানের জবাব দেয়া। আজানের জবাবের মধ্যে অফুরন্ত ফজিলত রয়েছে।
মাত্র ২/৩ মিনিটে এই আমলটি করে নেবেন।

▧ ১০ঃ
প্রতিদিন ১০০ বার করে
১. সুবহানাল্লাহ
২. আলহামদুলিল্লাহ
৩. আল্লাহু আকবার
৪. লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ
৫. আস্তাগফিরুল্লাহ
৬. সুবহানাল্লহি ওয়া বিহামদিহী
৭. সুবহানাল্লাহিল আজিম পড়া।
আল্লাহর পছন্দের বাক্যগুলা বেশি বেশি পড়া।

▧ ১১ঃ
এইবার নতুন কিছু শুরু হোক।
এশার সালাত আদায় করে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে যাওয়া।
দেখবেন ফজরের নামাজ ইনশাআল্লাহ মিস হবে না!

▧ ১২ঃ
প্রতিদিন সকালে একবার
বিকেলে একবার "সাইয়্যেদুল ইস্তেগফার" পড়ুন।

▧ ১৩ঃ
যতবারই কোন না কোন ভুল করবেন ততবারই তাওবা করবেন।
আল্লাহ তওবাকারীকে ভালোবাসেন।

পোস্টটি সবাই পড়ে অবশ্যই শেয়ার করবেন।

Address

Dholaikhal
Dhaka
1100

Telephone

+8801911912453

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ma R Shishu posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Ma R Shishu:

Share