অহি-র বিধান tv

অহি-র বিধান tv Visit :
Youtube Chanel :

https://www.youtube.com/c/ohirbidhantv

https://Instagram.com/ohirbidhantv/ Assalamualaikum Wa Rohmatullahi Wa Barakatuh !!

Dear Brother & Sister How Are You ? Please Subscribe & See All Video - Like Share Comment Our -
Youtube Channel :

https://www.youtube.com/c/ohirbidhantv/

Like Comment Share & Follow. Our page :

https://www.facebook.com/ohirbidhantv/

& Join Our
Facebook Group :

https://www.facebook.com/groups/ohirbidhan/

Twitter :
https://twitter.com/ohirbidhantv

Instagram :
https://Instagram.

com/ohirbidhantv

Website : http://www.ohirbidhantv.com/

E-mail : [email protected]
E-mail : [email protected]
E-mail : [email protected]

Skype : ohirbidhan.com

WeChat : ohirbidhantv

আপনি যদি পাপ করতে চান,
তাহলে তালাশ করুন এমন একটি স্থান,
যেখানে আল্লাহর দৃষ্টি পৌছায় না,
আপনার বিবেচনায় !! - সাজিদ।

আসুন ! সার্বিক জীবনে অহি-র বিধান মেনে চলি !! - সাজিদ।

Contact :

WhatsApp/bip/Telegram : +880 1711852006

আটটি ভুল দ্বিতীয়বার করবেন না।০১.যে আপনার সাথে একবার প্রতারণা করেছে,তাকে দ্বিতীয়বার বিশ্বাস করবেন না।০২.অবহেলা করে যারা...
01/03/2025

আটটি ভুল দ্বিতীয়বার করবেন না।

০১.যে আপনার সাথে একবার প্রতারণা করেছে,
তাকে দ্বিতীয়বার বিশ্বাস করবেন না।

০২.অবহেলা করে যারা আপনাকে ছেড়ে চলে গেছে,
তাদেরকে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করবেন না।

০৩.যারা নিজেদের ভুল স্বীকার না করে
অন্যের উপর দোষ চাপিয়ে দেয়,
তাদের সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রাখবেন না।

০৪.ব্যস্ত মানুষদের কাছে আন্তরিক বন্ধুত্ব আশা করবেন না।

০৫.অহংকারী ও স্বার্থপর মানুষের জন্য
আপনার মূল্যবান সময় নষ্ট করবেন না।

০৬.অসৎ ও খারাপ মানুষদের কাছে
সৎপরামর্শ আশা করবেন না।

০৭.মিথ্যুক এবং প্রতিশ্রুতি ভঙ্গকারী মানুষদের কাছ থেকে সততা ও দায়িত্বশীলতা আশা করবেন না।

০৮.যখন কোন কিছু অর্জন করার সুযোগ আসে
তখন তাই ভুগে সুযোগ নষ্ট করবেন না।

14/02/2025
🕋 ফজরের সলাতের গুরুত্ব ও ফযীলত  :-✍ ফজরের সলাত আদায়কারী আল্লাহর যিম্মায় থাকে। عَنْ أَنَسِ بْنِ سِيرِينَ، قَالَ سَمِعْتُ ...
11/07/2024

🕋 ফজরের সলাতের গুরুত্ব ও ফযীলত :-

✍ ফজরের সলাত আদায়কারী আল্লাহর যিম্মায় থাকে।

عَنْ أَنَسِ بْنِ سِيرِينَ، قَالَ سَمِعْتُ جُنْدَبًا الْقَسْرِيَّ، يَقُولُ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ ﷺ ‏"‏مَنْ صَلَّى صَلاَةَ الصُّبْحِ فَهْوَ فِي ذِمَّةِ اللَّهِ فَلاَ يَطْلُبَنَّكُمُ اللَّهُ مِنْ ذِمَّتِهِ بِشَىْءٍ فَإِنَّهُ مَنْ يَطْلُبْهُ مِنْ ذِمَّتِهِ بِشَىْءٍ يُدْرِكْهُ ثُمَّ يَكُبَّهُ عَلَى وَجْهِهِ فِي نَارِ جَهَنَّمَ"‏.‏
আনাস ইবনু সীরীন রাহিমাহুল্লাহ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি জুনদুব (ইবনে আবদুল্লাহ) আল ক্বাসরীকে বলতে শুনেছি, রাসূলুলাহ ﷺ বলেছেন, “যে ব্যক্তি ফজরের সলাত আদায় করলো, সে আল্লাহর যিম্মায় চলে গেল। সুতরাং এমন যেন না হয় যে আল্লাহ তোমাদেরকে তাঁর যিম্মাহভুক্ত কোন বিষয়ে তলব না করে বসেন; কেননা তিনি তাঁর যিম্মাহভুক্ত কোন ব্যাপারে কাউকে তলব করলে নিশ্চিত তাকে ধরে মুখের উপর জাহান্নামে নিক্ষেপ করবেন।”
[সহীহ মুসলিম- ৬৫৭]

👉🏻 ফজরের সলাত আদায়কারী জান্নাতে প্রবেশ করবে।

عَنْ أَبِي بَكْرِ بْنِ أَبِي مُوسَى عَنْ أَبِيهِ أَنَّ رَسُولَ اللهِ ﷺ قَالَ مَنْ صَلَّى الْبَرْدَيْنِ دَخَلَ الْجَنَّةَ
আবূ বকর ইবনে আবূ মূসা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে তাঁর পিতার সূত্রে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, “যে ব্যক্তি দুই শীতের (ফজর ও আসরের) সলাত আদায় করবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।”
[সহীহ বুখারী- ৫৭৪]

👉🏻 ফজরের সলাত আদায়কারী জাহান্নামে যাবে না।

عَنِ ابْنِ عُمَارَةَ بْنِ رُؤَيْبَةَ، عَنْ أَبِيهِ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ ﷺ ‏"‏لاَ يَلِجُ النَّارَ مَنْ صَلَّى قَبْلَ طُلُوعِ الشَّمْسِ وَقَبْلَ غُرُوبِهَا"‏.‏ وَعِنْدَهُ رَجُلٌ مِنْ أَهْلِ الْبَصْرَةِ فَقَالَ آنْتَ سَمِعْتَ هَذَا مِنَ النَّبِيِّ ﷺ قَالَ نَعَمْ أَشْهَدُ بِهِ عَلَيْهِ.‏ قَالَ وَأَنَا أَشْهَدُ لَقَدْ سَمِعْتُ النَّبِيَّ ﷺ يَقُولُهُ بِالْمَكَانِ الَّذِي سَمِعْتَهُ مِنْهُ.‏
উমারাহ ইবনে রুয়াইবাহ রাহিমাহুল্লাহ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, “যে ব্যক্তি সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের পূর্বে সলাত আদায় করবে সে জাহান্নামে যাবে না। এ সময় তার কাছে বাসরার অধিবাসী জনৈক ব্যক্তি বসেছিলো। সে বললো, ‘তুমি কি সরাসরি নবী ﷺ এর নিকট থেকে এ হাদীসটি শুনেছো?’ তিনি বললেন, ‘হ্যাঁ, আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি, আমি এ হাদীসটি নবী ﷺ এর নিকট থেকে শুনেছি।’ এ কথা শুনে বাসরার অধিবাসী লোকটি বললো ‘আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি, এ হাদীসটি আমিও নবী ﷺ এর নিকট থেকে যে স্থানে তুমি শুনেছো সে স্থানেই শুনেছি।’”
[সহীহ মুসলিম- ৬৩৪]

👉🏻 মুনাফিক্বদের জন্য ফজরের সলাত অত্যন্ত ভারী সলাত।

عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ قَالَ قَالَ النَّبِيُّ ﷺ لَيْسَ صَلاَةٌ أَثْقَلَ عَلَى الْمُنَافِقِينَ مِنَ الْفَجْرِ وَالْعِشَاءِ وَلَوْ يَعْلَمُونَ مَا فِيهِمَا لَأَتَوْهُمَا وَلَوْ حَبْوًا لَقَدْ هَمَمْتُ أَنْ آمُرَ الْمُؤَذِّنَ فَيُقِيمَ ثُمَّ آمُرَ رَجُلاً يَؤُمُّ النَّاسَ ثُمَّ آخُذَ شُعَلاً مِنْ نَارٍ فَأُحَرِّقَ عَلَى مَنْ لاَ يَخْرُجُ إِلَى الصَّلاَةِ بَعْدُ.
আবূ হুরাইরাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী ﷺ বলেছেন, “মুনাফিক্বদের জন্য ফজর ও ইশার সলাত অপেক্ষা অধিক ভারী সলাত আর নেই। এ দুই সলাতের কী ফযীলাত, তা যদি তারা জানতো, তবে হামাগুড়ি দিয়ে হলেও তারা উপস্থিত হতো। (রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেন) আমি ইচ্ছে করেছিলাম যে, মুয়াযযিনকে ইক্বামাত দিতে বলি এবং কাউকে লোকদের ইমামতি করতে বলি, আর আমি নিজে একটি আগুনের মশাল নিয়ে যারা সলাতে আসেনি, তাদের ওপর আগুন ধরিয়ে দেই।”
[সহীহ বুখারী- ৬৫৭]

✍ ফজরের সলাত জামা‘আতে আদায় করলে সারারাত সলাত আদায় করার সাওয়াব পাওয়া যায়।

حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ أَبِي عَمْرَةَ، قَالَ دَخَلَ عُثْمَانُ بْنُ عَفَّانَ الْمَسْجِدَ بَعْدَ صَلاَةِ الْمَغْرِبِ فَقَعَدَ وَحْدَهُ فَقَعَدْتُ إِلَيْهِ فَقَالَ يَا ابْنَ أَخِي سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ ﷺ يَقُولُ ‏"‏مَنْ صَلَّى الْعِشَاءَ فِي جَمَاعَةٍ فَكَأَنَّمَا قَامَ نِصْفَ اللَّيْلِ وَمَنْ صَلَّى الصُّبْحَ فِي جَمَاعَةٍ فَكَأَنَّمَا صَلَّى اللَّيْلَ كُلَّهُ"‏.
আবদুর রহমান ইবনে আবূ উমরাহ রাহিমাহুল্লাহ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদিন মাগরিবের সলাতের পর উসমান ইবনু আফফান রাদ্বি. মাসজিদে এসে একাকী এক জায়গায় বসলেন। তখন আমি তার কাছে গিয়ে বসলাম। তিনি আমাকে বললেন, ভাতিজা, আমি রাসূলুল্লাহ ﷺ কে বলতে শুনেছি, “যে ব্যক্তি জামা‘আতের সাথে ইশার সলাত আদায় করলো সে যেন অর্ধেক রাত পর্যন্ত সলাত আদায় করলো, আর যে ব্যক্তি ফজরের সলাত জামা‘আতের সাথে আদায় করলো সে যেন সারা রাত জেগে সলাত আদায় করলো।”
[সহীহ মুসলিম- ৬৫৬]

✍ ফজরের সলাতের ব্যাপারে আল্লাহ তা‘আলা বিশেষভাবে ফেরেশতাদের কাছে জিজ্ঞাসা করেন।

عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ أَنَّ رَسُولَ اللهِ ﷺ قَالَ يَتَعَاقَبُونَ فِيكُمْ مَلَائِكَةٌ بِاللَّيْلِ وَمَلَائِكَةٌ بِالنَّهَارِ وَيَجْتَمِعُونَ فِي صَلاَةِ الْفَجْرِ وَصَلاَةِ الْعَصْرِ ثُمَّ يَعْرُجُ الَّذِينَ بَاتُوا فِيكُمْ فَيَسْأَلُهُمْ وَهُوَ أَعْلَمُ بِهِمْ كَيْفَ تَرَكْتُمْ عِبَادِي فَيَقُولُونَ تَرَكْنَاهُمْ وَهُمْ يُصَلُّونَ وَأَتَيْنَاهُمْ وَهُمْ يُصَلُّونَ.
আবূ হুরাইরাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, “ফেরেশতাগণ পালা বদল করে তোমাদের মাঝে আগমন করেন; একদল দিনে, একদল রাতে। আসর ও ফজরের সলাতে উভয় দল একত্রিত হন। অতঃপর তোমাদের মাঝে রাত যাপনকারী দলটি উঠে যান। তখন তাদের প্রতিপালক তাদের জিজ্ঞেস করেন, ‘আমার বান্দাদের কোন অবস্থায় রেখে আসলে?’ অবশ্য তিনি নিজেই তাদের ব্যাপারে সর্বাধিক অবগত। উত্তরে তাঁরা বলেন, ‘আমরা তাদের সলাতে রেখে এসেছি, আর আমরা যখন তাদের নিকট গিয়েছিলাম তখনও তারা সলাত আদায়রত অবস্থায় ছিলেন।’”
[সহীহ বুখারী- ৫৫৫]

👉🏻 ফজরের সলাত জামা‘আতে আদায় করে সূর্য উঠা অবধি নিজ মুসাল্লায় বসে আল্লাহর যিকির করে দুই রাকা‘আত সলাত আদায়কারী ব্যক্তি একটি পরিপূর্ণ হজ্জ ও উমরার সাওয়াব লাভ করেন।

ٍعَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ ﷺ ‏"‏مَنْ صَلَّى الْغَدَاةَ فِي جَمَاعَةٍ ثُمَّ قَعَدَ يَذْكُرُ اللَّهَ حَتَّى تَطْلُعَ الشَّمْسُ ثُمَّ صَلَّى رَكْعَتَيْنِ كَانَتْ لَهُ كَأَجْرِ حَجَّةٍ وَعُمْرَةٍ تَامَّةٍ تَامَّةٍ تَامَّةٍ"‏
আনাস ইবনে মালিক রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, “যে ব্যক্তি ফজরের সলাত জামা‘আতে আদায় করে, তারপর সূর্য উঠা পর্যন্ত বসে আল্লাহ তা‘আলার যিকির করে, তারপর দুই রাকা‘আত সলাত আদায় করে, তার জন্য একটি হজ্জ ও একটি উমরার সাওয়াব রয়েছে; পরিপূর্ণ, পরিপূর্ণ, পরিপূর্ণ।”
[সহীহুল জামে‘- ৬৩৪৬]

👉🏻 হাশরের দিন/জান্নাতে আল্লাহ তা‘আলাকে দেখার জন্য ফজরের সলাত আদায় করতে বলা হয়েছে।

عَنْ جَرِيرٍ قَالَ كُنَّا جُلُوسًا عِنْدَ النَّبِيِّ ﷺ إِذْ نَظَرَ إِلَى الْقَمَرِ لَيْلَةَ الْبَدْرِ قَالَ إِنَّكُمْ سَتَرَوْنَ رَبَّكُمْ كَمَا تَرَوْنَ هَذَا الْقَمَرَ لاَ تُضَامُونَ فِي رُؤْيَتِهِ فَإِنْ اسْتَطَعْتُمْ أَنْ لاَ تُغْلَبُوا عَلَى صَلاَةٍ قَبْلَ طُلُوعِ الشَّمْسِ وَصَلاَةٍ قَبْلَ غُرُوبِ الشَّمْسِ فَافْعَلُوا
জারীর ইবনে আবদুল্লাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমরা নবী ﷺ এর কাছে উপবিষ্ট ছিলাম। তিনি পূর্ণিমার রাতে চাঁদের দিকে তাকিয়ে বললেন, “তোমরা শীঘ্রই তোমাদের রবকে দেখতে পাবে, যেমনি তোমরা এ চাঁদটিকে দেখতে পাচ্ছো, অথচ এটিকে দেখতে তোমাদের কোন অসুবিধা হচ্ছে না; অতএব, তোমরা সক্ষম হলে সূর্য উঠার আগের সলাত ও সূর্য ডুবার পরের সলাত (যথাযথভাবে) আদায় করতে তোমরা যেন পরাজিত না হও, তাহলে তাই করো।”
[সহীহ বুখারী- ৭৪৩৪]

👉🏻 ফজরের সলাতে অন্ধকার রাতে যাতায়াতকারীর জন্য রয়েছে পূর্ণ জ্যোতির সুসংবাদ।

عَنْ بُرَيْدَةَ، عَنِ النَّبِيِّ ﷺ قَالَ ‏"‏بَشِّرِ الْمَشَّائِينَ فِي الظُّلَمِ إِلَى الْمَسَاجِدِ بِالنُّورِ التَّامِّ يَوْمَ الْقِيَامَةِ"‏
বুরাইদাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু সূত্রে বর্ণিত। নবী ﷺ বলেছেন, “যারা অন্ধকার রাতে মাসজিদে যাতায়াত করে তাদেরকে ক্বিয়ামতের দিন পূর্ণ জ্যোতির সুসংবাদ দাও।”
[সহীহ আবূ দাঊদ- ৫৬১]

👉🏻 ফজরের দুই রাকা‘আত সুন্নাত সলাত দুনিয়া ও তার সবকিছুর চেয়ে উত্তম।

عَنْ عَائِشَةَ، عَنِ النَّبِيِّ ﷺ قَالَ "‏رَكْعَتَا الْفَجْرِ خَيْرٌ مِنَ الدُّنْيَا وَمَا فِيهَا"‏.‏
আয়িশাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহা থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী ﷺ বলেছেন, “ফজরের দুই রাকা‘আত সলাত (সুন্নাত) দুনিয়া ও তার সব কিছুর চেয়ে উত্তম।”
[সহীহ মুসলিম- ৭২৫]

👉🏻 ফজরের সলাত আদায় না করে ঘুমিয়ে থাকলে শয়তান কানে প্রস্রাব করে দেয়।

عَنْ عَبْدِ اللهِ قَالَ ذُكِرَ عِنْدَ النَّبِيِّ ﷺ رَجُلٌ نَامَ لَيْلَهُ حَتَّى أَصْبَحَ قَالَ ذَاكَ رَجُلٌ بَالَ الشَّيْطَانُ فِيْ أُذُنَيْهِ أَوْ قَالَ فِيْ أُذُنِهِ
আবদুল্লাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী ﷺ এর নিকট এমন এক লোকের ব্যাপারে উল্লেখ করা হলো যে সারা রাত এমনকি ভোর পর্যন্ত ঘুমিয়ে ছিলো। তখন তিনি ﷺ বললেন, “সে এমন লোক যার উভয় কানে অথবা তিনি বললেন, তার কানে শয়তান প্রস্রাব করেছে।”
[সহীহ বুখারী- ৩২৭০]

🤲 মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদের সকলকে যথাসময়ে ফজরের সালাত আদায় করার তৌফিক দান করুন।
আমীন।

সম্পাদনায়,
শাইখ ড. মুহাম্মাদ সাইফুল্লাহ হাফিযাহুল্লাহ,
১৮ যুলহিজ্জাহ ১৪৪৫ হিজরী; ২৫ জুন ২০২৪ খ্রিস্টাব্

Sajedur Biswas

তাওবা-ইস্তেগফার এর জন্য কী কী দুয়া রয়েছে? নিম্নে ৫ টি তওবা ও ইসতেগফারের দোয়া দেয়া হলো: 🔹হাদিসে বর্ণিত তাওবা ও ইস্তেগফা...
26/04/2024

তাওবা-ইস্তেগফার এর জন্য কী কী দুয়া রয়েছে? নিম্নে ৫ টি তওবা ও ইসতেগফারের দোয়া দেয়া হলো: 🔹হাদিসে বর্ণিত তাওবা ও ইস্তেগফার এর কতিপয় দোয়া প্রদান করা হল (মূল আরবী টেক্সট, উচ্চারণ ও অনুবাদ সহ)

❇ দোয়া-১:

মূল আরবীঃ أَستَغْفِرُ اللهَ
উচ্চারণঃ আস্তাগফিরুল্লা-হ।
অনুবাদঃ আমি আল্লাহর ক্ষমা প্রার্থনা করছি।
প্রতি ওয়াক্তের ফরয সালাতে সালাম ফিরানোর পর রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এই দোয়া ৩ বার পড়তেন। [মিশকাত-৯৬১]

❇ দোয়া-২:

মূল আরবীঃ أَسْتَغْفِرُ اللهَ وَأَتُوْبُ إِلَيْهِ
উচ্চারণঃ আস্তাগফিরুল্লা-হা ওয়া আতূবু ইলাইহি।
অনুবাদঃ আমি আল্লাহর ক্ষমা প্রার্থনা করছি ও তাঁর দিকে ফিরে আসছি।
রাসুলুল্লাহ (সাঃ) প্রতিদিন ৭০ বারের অধিক তাওবা ও ইসতিগফার করতেন। [বুখারী-৬৩০৭]

❇ দোয়া-৩:

মূল আরবীঃ أَسْتَغْفِرُ اللَّهَ الَّذِي لاَ إِلَهَ إِلاَّ هُوَ الْحَىُّ الْقَيُّومُ وَأَتُوبُ إِلَيْهِ
উচ্চারণঃ আস্‌তাগফিরুল্লা-হাল্লাযী লা- ইলা-হা ইল্লা- হুওয়াল হাইয়্যুল কইয়্যূম ওয়া আতূবু ইলায়হি।
অনুবাদঃ আমি আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাই, তিনি ছাড়া প্রকৃতপক্ষে কোন মা‘বূদ নেই, তিনি চিরঞ্জীব, চিরস্থায়ী এবং তাঁর কাছে তাওবাহ্ করি।

এই দোয়া পড়লে আল্লাহ তাকে ক্ষমা করে দিবেন-যদিও সে যুদ্ধক্ষেত্র হতে পলায়নকারী হয়। [আবু দাউদ-১৫১৭, তিরমিযী-৩৫৭৭, মিশকাত-২৩৫৩]

❇ দোয়া-৪:

মূল আরবীঃ رَبِّ اغْفِرْ لِيْ وَتُبْ عَلَيَّ إِنَّكَ (أنْتَ) التَّوَّابُ الرَّحِيْمُ / الغَفُوْرُ
উচ্চারণঃ রাব্বিগ্ ফিরলী, ওয়া তুব ‘আলাইয়্যা, ইন্নাকা আনতাত তাওয়া-বুর রাহীম। দ্বিতীয় বর্ণনয় “রাহীম”-এর বদলে: ‘গাফূর’।
অনুবাদঃ হে আমার প্রভু, আপনি আমাকে ক্ষমা করুন এবং আমার তাওবা কবুল করুন। নিশ্চয় আপনি মহান তাওবা কবুলকারী করুণাময়। দ্বিতীয় বর্ণনায়: তাওবা কবুলকারী ও ক্ষমাকারী।

রাসুলুল্লাহ (সাঃ) মসজিদে বসে এক বৈঠকেই এই দোয়া ১০০ বার পড়েছেন। [আবূ দাঊদ-১৫১৬, ইবনু মাজাহ-৩৮১৪, তিরমিযী-৩৪৩৪, মিশকাত-২৩৫২]

❇ দোয়া-৫: (সাইয়েদুল ইস্তিগফার-বা আল্লাহর নিকট ক্ষমা চাওয়ার শ্রেষ্ঠ দুআ:
মূল আরবীঃ اللَّهُمَّ أَنْتَ رَبِّي لَا إِلَهَ إِلَّا أَنْتَ خَلَقْتَنِي وَأَنَا عَبْدُكَ وَأَنَا عَلَى عَهْدِكَ وَوَعْدِكَ مَا اسْتَطَعْتُ أَعُوذُ بِكَ مِنْ شَرِّ مَا صَنَعْتُ أَبُوءُ لَكَ بِنِعْمَتِكَ عَلَيَّ وَأَبُوءُ لَكَ بِذَنْبِي فَاغْفِرْ لِي فَإِنَّهُ لَا يَغْفِرُ الذُّنُوبَ إِلَّا أَنْتَ
উচ্চারণঃ আল্লাহুম্মা আনতা রব্বী লা-ইলাহা ইল্লা আনতা খালাক্কতানী ওয়া আনা আ'বদুকা ওয়া আনা আ'লা আহ্দিকা ওয়া ও’য়াদিকা মাসতাত’তু আ'উযুবিকা মিন শার্রি মা ছা’নাতু আবূউলাকা বিনি'মাতিকা আ'লাইয়্যা ওয়া আবূউলাকা বিযানবী ফাগ্ফির্লী ফাইন্নাহু লা-ইয়াগফিরুয্যুনূবা ইল্লা আনতা

অনুবাদঃ হে আল্লাহ তুমিই আমার প্রতিপালক। তুমি ছাড়া কোন ইলাহ নেই। তুমিই আমাকে সৃষ্টি করেছ। আমি তোমারই গোলাম। আমি যথাসাধ্য তোমার সঙ্গে প্রতিজ্ঞা ও অঙ্গীকারের উপর আছি। আমি আমার সব কৃতকর্মের কুফল থেকে তোমার কাছে পানাহ চাচ্ছি। তুমি আমার প্রতি তোমার যে নিয়ামত দিয়েছ তা স্বীকার করছি। আর আমার কৃত গুনাহের কথাও স্বীকার করছি। তুমি আমাকে মাফ করে দাও। কারন তুমি ছাড়া কেউ গুনাহ ক্ষমা করতে পারবে না।

এই দোয়া সকালে পড়ে রাতের আগে মারা গেলে অথবা রাতে পড়ে সকালের আগে মারা গেলে সে জান্নাতে যাবে। [বুখারী-৬৩০৬]

এ সকল দুয়া ছাড়াও কুরআন ও হাদীসে আল্লাহর তাআলা নিকট ক্ষমা প্রার্থনার আরও বিভিন্ন দুয়া বর্ণিত হয়েছে। সেগুলো পড়ার চেষ্টা করতে হবে। এমনকি নিজের ভাষায় নিজের মত করে মহান আল্লাহর নিকট নিজের অপরাধগুলো তুলে ধরে ক্ষমা প্রার্থনা করলেও তিনি ক্ষমা করবেন ইনশাআল্লাহ।

🔹 পবিত্র কোরআনুল কারীমে তাওবা করার ব্যপারে তাগিদঃ
====================
• যে কেউ দুষ্কর্ম করে অথবা স্বীয় জীবনের প্রতি অত্যাচার করে পরে আল্লাহর নিকট ক্ষমা প্রার্থী হয়, সে আল্লাহকে ক্ষমাশীল, করুণাময় পাবে। [সূরা নিসা ৪/১১০]

• নিশ্চয়ই মুনাফিকরা জাহান্নামের নিম্নতম স্তরে অবস্থান করবে এবং তুমি কখনও তাদের জন্য সাহায্যকারী পাবে না। কিন্তু যারা তওবা করে ও সংশোধন হয় তারা ব্যতীত। [সূরা নিসা ৪/১৪৫-১৪৬]

• যারা ঈমানদান নর-নারীর উপর যুলুম-নির্যাতন করেছে এবং পরে তওবা করেনি, তাদের জন্যে জাহান্নামের আযাব ও দহন যন্ত্রণা রয়েছে’ (সূরা বুরূজ ৮৫/১০)। আল্লাহ অন্যত্র বলেন, وَتُوْبُوْا إِلَى اللهِ جَمِيْعاً أَيُّهَا الْمُؤْمِنُوْنَ لَعَلَّكُمْ تُفْلِحُوْنَ ‘হে মুমিনগণ! তোমরা সবাই আল্লাহর দিকে প্রত্যাবর্তন কর, যাতে তোমরা সফলকাম হ’তে পার। [সূরা নূর ২৪/৩১] (সংগৃহীত)

আল্লাহ তাআলা আমাদের সকল অপরাধ মার্জনা করে তার প্রিয় বান্দাদের অন্তর্ভূক্ত করে দিন। আমীন।

▪▪▪▪▪▪▪▪▪
সংগ্রহে: আব্দুল্লাহিল হাদী বিন আব্দুল জলীল
দাঈ, জুবাইল দাওয়াহ এন্ড গাইডেন্স সেন্টার, সৌদি আরব

21/10/2023

হাদিসঃ
বারাআ ইবনু ’আযিব (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের নির্দেশ দিয়েছেন সাতটি কাজেরঃ
রোগীর খোঁজ-খবর নেয়া, জানাযার সঙ্গে যাওয়া,
হাঁচি দাতার জন্য দু’আ করা, দুর্বলকে সাহায্য করা, মাযলূমের সাহায্য করা, সালাম প্রসার করা এবং কসমকারীর কসম পূর্ণ করা।
আর নিষেধ করেছেন (সাতটি কাজ থেকে)
রূপার পাত্রে পানাহার, স্বর্ণের আংটি পরিধান,
রেশমী যিনের উপর সাওয়ার হওয়া,
মিহিন রেশমী বস্ত্র পরিধান, পাতলা রেশম বস্ত্র ব্যবহার,
রেশম মিশ্রিত কাতান বস্ত্র পরিধান এবং গাঢ় রেশমী বস্ত্র পরিধান করা।

সহীহ্ বোখারীঃ
(তাওহীদ পাবলিকেশন্স- ১২৩৯)
(আধুনিক প্রকাশনী- ৫৭৯৩)
(ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৫৬৮৮)

হাদিসঃ
আবূ মূসা আল আশ্’আরী (রাঃ) হতে বর্ণিত।
তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ ক্ষুধার্থকে খাবার দিও,
অসুস্থ ব্যক্তিকে দেখতে যেও,
বন্দী ব্যক্তিকে মুক্ত করার ব্যবস্থা করো।

সহীহ : বুখারী ৫৩৭৩, ৫৬৪৯,
আবূ দাঊদ ৩১০৫,
আহমাদ ১৯৫১,
সুনানুল কুবরা লিল নাসায়ী ৮৬১৮,
ইবনু হিব্বান ৩৩২৪,
সুনানুল কুবরা লিল বায়হাক্বী ৬৫৭৫।

আসুন আমরা জেনে বুঝে জীবনের প্রতিটা জায়গায় রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ-র সুন্নাহভিত্তিক আমল করি।
আল্লাহ আমাদের কবুল করুন - আমিন।

আসুন সার্বিক জীবনে অহি-র বিধান মেনে চলি !! - সাজিদ।
Sajedur Biswas

একটি মধ্যবিত্ত পরিবারের মিনিমাম মাসিক খরচের তালিকা... হিসেবটা তূলনামূলক ভাবে কমিয়ে ধরা হল;এরপও দেখি কতো হয় !!!১। চাউল ১ ...
07/10/2023

একটি মধ্যবিত্ত পরিবারের মিনিমাম মাসিক খরচের তালিকা...

হিসেবটা তূলনামূলক ভাবে কমিয়ে ধরা হল;
এরপও দেখি কতো হয় !!!

১। চাউল ১ বস্তা = ৩,০০০/-
২। তৈল ৪ লিটার = ৮০০/-
৩। বাসা ভাড়া = ৮০০০/-
৪। সবজি = ৪,০০০/-
৫। মাছ = ৪,০০০/-
৬। গ্যাস সিলিন্ডার = ১,৮০০/-
৭। শ্যাম্পু,সাবান৷ = ১০০০/-
৮। মুদি বাজার = ২০০০/-
৮। বিদ্যুৎ বিল = ১০০০/-
৯। মোবাইল খরচ। = ১০০০/-
উল্লেখ্যঃ এখানে মাংসের হিসাব করার দুঃসাহস নেই।

সাথে বাচ্চাদের পড়াশোনা খরচ - বৃদ্ধা বাবা মায়ের এবং স্ত্রী সন্তানদের, নিজেরও চিকিৎসা খরচ,
যাতায়াত, পিতা মাতার জন্য নির্দিষ্ট একটা খরচ সহ আরও অন্যান্য খরচ পোশাক পরিচ্ছদ নিত্যপ্রয়োজনীয় আরও কিছু খরচ খুব কম করে ধরলেও = ১৩,০০০/-
মোট খরচ = ৩৯,৬০০/হাজার

কিন্তু, যাদের আায়ঃ
বেতন/আয় ৮,০০০/-
বেতন/আয় ১০,০০০/-
বেতন/আয় ১২,০০০/-
বেতন/আয় ১৫,০০০/-

এভাবে যাদের বেতন বা আয় মাসিক সর্বোচ্চ ২৫,০০০/- টাকা পর্যন্ত,
বিশেষ করে যারা দিন আনে দিন খায়।

কি করবে তারা ?

এই সকল পরিস্থিতি'র জন্য দায়ী কে ???

""নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ক্রমাগত ঊর্ধ্বগতি এটার একটা বিশেষ কারণ"" এছাড়াও আরও অনেক কারণ আছে।
তা-ই বলছি
দেশ বাচাঁন,,, দেশের মানুষ বাচাঁন....!!""
এ দেশের মানুষ এখন আর
মেট্রোরেল,
পদ্ধা সেতু,
টানেল,
ফ্লাইওভার চায় না।
তারা দুই বেলা ডাল ভাত খেয়ে বাচতে চায়।
মধ্যবিত্ত এবং নিম্নআয়ের মানুষের জন্য এদেশে দু'বেলা দুমুঠো খেয়ে বেঁচে থাকাটাই একটা চ্যালেন্জিং ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে,
অন্যান্য প্রয়োজন তো পড়ে-ই থাকলো।
এটাই বর্তমান সময়ে মধ্যবিত্ত ও নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের বাস্তবচিত্র।

ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়
পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানাে রুটি

ক্ষুধার্ত ব্যক্তির কাছে পৃথিবীর সবকিছু তুচ্ছ।
সৌন্দর্য, ভালােবাসা, অনুভূতি কোনাে কিছুর মূল্যই নেই তার কাছে। খাদ্য ছাড়া কোনাে মানুষ বা প্রাণী বাঁচতে পারে না। প্রত্যেক মানুষের মৌলিক প্রয়ােজন হলাে তার খাদ্য। মানুষ জীবিকা নির্বাহের জন্য দিনরাত কাজ করে। যদি কেউ তার ক্ষুধা নিবৃত্ত করতে ব্যর্থ হয়, তাহলে যে-কোনাে নিচু কাজ করতে সে বাধ্য হয়। যে ব্যক্তি ক্ষুধার্ত তার কাছে নীতি নৈতিকতা অর্থহীন। মানুষ ক্ষুর্ধাত থাকলে তার কাছে প্রেম, প্রীতি, ভালােবাসা কিছুই ভালাে লাগে না। যে মানুষ ক্ষুধাতুর তার মনে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য কোনাে অনুভূতি সৃষ্টি করতে পারে না। পেটে ক্ষুধা থাকলে বাইরের জগতের সৌন্দর্য তার কাছে অর্থহীন ও উপহাসব্যঞ্জক মনে হয়। যার অভাব নেই, অন্নচিন্তা নেই, ঐশ্বর্য আর সচ্ছলতায় যার জীবন নির্বিঘ্ন, তার কাছে আকাশের চাঁদ, ফুল, পাখি, নদী নানা কল্পিতরূপে ফুটে ওঠে। সুখী মানুষের কাছে পৃথিবী তাই কাব্যময়। অন্যদিকে রূঢ় বাস্তবের আঘাতে যাদের জীবন বিপন্ন, দুমুঠো অন্নসংস্থানের জন্য যাদের জীবন বিপর্যস্ত, তাদের কাছে পৃথিবী অত্যন্ত কর্কশ ও কঠিন। তাই আকাশের চাঁদ দেখে তাদের মনে পড়ে না প্রিয়ার মুখচ্ছবি, অত্যন্ত স্বাভাবিকভাবেই জঠরের জ্বালায় তখন তাদের মনে পড়ে চাঁদের মতাে গােল একখানা রুটি। কেননা রুটি ক্ষুধা নিবৃত্তি করে। তাই তার রুটির ভাবনায় পদ্য রচনার মতাে স্পৃহা থাকে না। ক্ষুধা লাগলে মানুষ আত্মমর্যাদা ভুলে যায়। নির্দ্বিধায় একজনের কাছ থেকে ছিনতাই করে কিছু আহারের ব্যবস্থা করে। তাই বলা যায়,

“Hunger is the best sauce.”

ক্ষুধার্ত ব্যক্তি যেদিকেই তাকাবে, তার কেবল খাদ্যের কথাই মনে পড়বে। তার কাছে সবকিছুই মূল্যহীন-কেবল খাদ্য ব্যতীত।

27/09/2023

দুনিয়ার সুখঃ
১. মা-বাবা। ২.নেক স্বামী/নেক স্ত্রী ৩. নেক ছেলে-মেয়ে।

আখেরাতের সুখঃ
১. ইলম। ২. পরহেজগারীতা। ৩. সদকা। ৪. নেক আমল।

শরীরের সুখঃ
১. কম খাওয়া। ২. কম ঘুমানো। ৩. কম কথা বলা। ৪. কম হাসা।

মনের সুখঃ
১. সবর। ২. জিকির ও তাসবীহ পাঠ করা। ৩. আল্লাহর শোকর আদায় করা। ৪. ভাবগাম্ভির্য থাকা।

ঈমানের স্বার্থকতাঃ
১. লজ্জা। ২. পাক পবিত্র থাকা। ৩. সত্যের সাথে থাকা। ৪. ইনসাফ করা।

যেসব কথায় আল্লাহ নারাজ হনঃ
১. পারস্পরিক সম্পর্ক ছিন্ন করা।
২. মা বাপের উপর কথা বলা।
৩. স্বামী অবাধ্য হওয়া এবং স্বামীর সাথে সম্পর্ক নষ্ট করা।
৪. কারো সাথে প্রতারণা, ছলনা এবং মোনাফেকি করা।
৫. আজানের সময় কথা বলা আর কাজ করা।
৬. নামাজের পর দোয়া না করা।
৭. দাঁড়িয়ে পানি পান করা।
৮. গালাগালি করা।
৯. হিংসা রাখা।
১০. ঘরে মেহমান দেখে নারাজ হওয়া।
১১. চিরন্তন সত্যকে মিথ্যা প্রচার করা।
১২. ইসলামি শরীয়াহ অস্বীকার করা।
১৩. কারো সাথে তিন দিনের বেশী কথা বলা বন্ধ রাখা।
১৪. ওয়াক্ত মত সালাত আদায় না করা।

উপকারী কয়েকটি কথাঃ
→যদি খুশি পেতে চাও তাহলে সময়ে ইবাদত করো। যদি মুখের ঔজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে চাও তাহলে নিয়মিত তাহাজ্জুদ পড়ো।

→যদি হৃদয়ে প্রশান্তি পেতে চাও তাহলে , কুরআন তেলাওয়াত করো।
→যদি শরীর সুস্থ পেতে চাও তাহলে , রোজা রাখো।
→যদি মুসিবত থেকে বাঁচতে চাও তাহলে , ইস্তেগফার পড়ো।
→যদি ঘরে বরকত চাও তাহলে দুরুদ শরিফ পড়ো।
→যদি সব মুশকিল শেষ করতে চাও তাহলে , লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ পড়ো।
→যদি দুঃখ থেকে নাজাত পেতে চাও তাহলে , দোয়া করো।

আল্লাহ পাক আমাদেরকে ভাল থাকার ও ভাল কাজের তওফীক দান করুন,
আমিন।

23/09/2023

মুসা আলাইহিসসালাম এর একটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষামূলক ঘটনা।
মিজানুর রহমান আজহারী।

সমস্যা যা-ই হোক না, আল্লাহর উপর ভরসা করলে আল্লাহ'ই সমাধান করেন। তবে আল্লাহর দরবারে দুআ করলে তা কখনো বিফলে যায় না।
17/09/2023

সমস্যা যা-ই হোক না, আল্লাহর উপর ভরসা করলে আল্লাহ'ই সমাধান করেন। তবে আল্লাহর দরবারে দুআ করলে তা কখনো বিফলে যায় না।

Address

Dhaka Cantonment Area, Mirpur/14
Dhaka
1206

Telephone

+8801711852006

Website

https://www.facebook.com/groups/ohirbidhan/, https://www.youtube.com/c/ohirbidhantv/

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when অহি-র বিধান tv posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to অহি-র বিধান tv:

Share

Category