Ecom Business solution

Ecom Business solution This Our Online Business solution, fb page creator ,content creator , logo Bannar Design Facebook Marketing & boosting etc.

10/12/2023

ই-কমার্স বিজনেজ প্লান: যেভাবে সফল হবেন এবং ই-কমার্স ব্যবসা প্লানিং করবেন বা সাজাবেন।

বর্তমানে ইন্টারনেট তথা অনলাইন দুনিয়াতে বিজনেস এর নতুন ধারা শুরু হয়েছে। প্রথাগত ব্যবসার পাশাপাশি নতুন মাধ্যম হলো অনলাইন বিজনেস। যা ই-কমার্স বিজনেস নামে পরিচিত। প্রযুক্তির উন্নয়ন ও সহজলভ্যতার কারণে ই-কমার্স বিজনেস ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করেছে।

বিশ্বব্যাপী ই-কমার্স বিজনেস অনেক আগে থেকে শুরু হলেও করোনা মহামারির সময়ে ই-কমার্স বিজনেস সর্বোচ্চ আকারে বিকাশ লাভ করেছে। কিন্তু সঠিক জানাশোনা ও পরিকল্পনার অভাবে অনেকে ব্যাবসা ঘুটিয়ে নিতে বাধ্য হচ্ছে।

ই-কমার্স বিজনেস এ সফল হওয়ার জন্য শুরু থেকেই নির্দিষ্ট লক্ষ্য, উদ্দেশ্য ও পরিকল্পনা গ্রহন করতে হবে। আর তা বাস্তবায়নের মাধ্যমেই সফলতা অর্জন করা সম্ভব। আজকে আমরা ই-কমার্স বিজনেস প্লান এবং কিভাবে ই-কমার্স বিজনেস এ সফলতা অর্জন করা যায় তা সবিস্তারে আলোচনা করবো।


ই-কমার্স কি?
ইন্টারনেট বা অনলাইন মাধ্যম ব্যবহার করে যে ব্যবসা পরিচালিত হয় তাই ই-কমার্স নামে পরিচিত। ই-কমার্স মানে হলো ইলেক্টনিক কমার্স। ডিজিটাল মাধ্যম ব্যবহার করে বর্তমানে ব্যবসা পরিচালনা করা হয়ে থাকে। অনলাইন ভিত্তিক ব্যবসাকে ই-কমার্স বলা হয়।


ই-কমার্স বিজনেস প্ল্যানিং✅
যেকোন কিছু শুরু করার ক্ষেত্রে প্ল্যানিং হচ্ছে প্রথম কাজ। কেননা প্ল্যানিং ছাড়া কোন কিছুই সঠিকভাবে সামনের দিকে এগিয়ে যা্ওয়া সম্ভব হয় না। আর তাই ই-কমার্স বিজনেস প্ল্যানিং হচ্ছে ই-কমার্স ব্যবসা শুরুর প্রধান ও প্রথম শর্ত। যার উপর ভিত্তি করেই ভবিষ্যতে আপনার ব্যবসা পরিচালিত হবে।

কোন ব্যবসা হুটহাট করে শুরু করা যায় না। যদি কেউ শুরু করে থাকে তবে তাতে সফল হওয়ার সম্ভাবনা নাই বললেই চলে। তেমনি ই-কর্মাস বিজনেস তার ব্যতিক্রম নয়। আজকে শুরু করলাম কাল থেকেই সফলতার শুরু এমন হয় না।

ই-কমার্স বিজনেস যেহেতু অনলাইন কেন্দ্রিক তাই এই ব্যবসা শুরু করতে প্রথমেই অনলাইন এর ব্যাপারে জানাশোনা থাকতে হবে। ওয়েবসাইট কিভাবে বানাতে চান, পাশাপাশি ওয়েবসাইট সাজানো, গ্রাহকের অর্ডার করার প্রক্রিয়া সম্পর্কে পরিপূর্ণ ধারণা রাখতে হবে।

আপনি কোন কোন পণ্য বিক্রয় করবেন, গ্রাহকের কাছে কিভাবে পৌঁছাবেন, গ্রাহক কিভাবে আপনার থেকে পণ্য বা সেবা পাবে, পেমেন্ট কিভাবে দিবে ইত্যাদি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সকলধাপের ব্যাপারে আপনাকে আগে থেকে জেনে নিতে হবে।

পরবর্তীতে এই সকল কাজ বাস্তবায়নের জন্য আপনার কী কী সাপোর্ট এর প্রয়োজন তা সবিস্তারে জানতে হবে। আর এইসব বিষয়ের জন্য আগে থেকেই সঠিক পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। তবেই পরবর্তী ধাপে এগিয়ে নেওয়া আপনার জন্য সহজ হবে।


ই-কমার্স ব্যবসায় সফল হওয়ার উপায়✅
কোন ব্যবসায় সফলতা অর্জন দ্রুত ও সহজ নয়। তার জন্য প্রয়োজন দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা ও সঠিক বাস্তবায়ন। তেমনি ই-কমার্স ব্যবসায় সফল হওয়ার উপায় রয়েছে।


সুন্দর ও সাবলীল ওয়েবসাইট তৈরি✅
ই-কমার্স ব্যবসায় সফল হওয়ার জন্য প্রথমত আপনার ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে। ওয়েবসাইট যেন তেন ভাবে তৈরি করলে হবে না। অবশ্যই তা গ্রাহকের জন্য অধিকভাবে ব্যবহারবান্ধব হতে হবে।

যাতে মোবাইল, ল্যাপটপ,ডেস্কটপ যেকোন মাধ্যম থেকে খুব সহজেই ওয়েবসাইটটি ব্যবহার করতে পারে। ভালো সাইট বানানোর পাশাপাশি অবশ্যই গ্রাহকের প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো যাতে সামনাসামনি থাকে তা নিশ্চিত করতে হবে। যাতে কোন ধরণের বাধা ছাড়াই গ্রাহক পন্য বা সেবাটি অর্ডার করতে পারে।

ই-কমার্স বিজনেস ওয়েবসাইটের মার্কেটিং✅
ওয়েবসাইট তৈরি ও পণ্য সাজানের পরে আপনাকে মার্কেটিং এর ব্যাপারে কাজ করতে হবে। কারণ, গ্রাহককে আপনার সাইট ও পন্য সম্পর্কে জানাতে হবে। এ জন্য ওয়েবসাইট এর মার্কেটিং প্রয়োজন।

আপনার ই-কমার্স বিজনেস এর ব্রান্ডিং এর জন্য নানা উপায়ে মার্কেটিং করতে পারেন। তবে গতানুগতিক ধারার পাশাপাশি নানা সৃজনশীল উপায় অবলম্বন করতে হবে। ফেসবুক মার্কেটিং, ইউটিউব মার্কেটিং , ইমেইল মার্কেটিং, এস এম এস মার্কেটিং ইত্যাদির মাধ্যমে আপনার ব্র্যান্ড ও পণ্যের মার্কেটিং করতে পারেন।

ই-কমার্স মার্কেটপ্লেসে বিজনেস পরিচালনা✅
ই-কমার্স বিজনেস এর শুরুতে আপনি নিজের ওয়েবসাইট তৈরি না করেও প্রতিষ্ঠিত ই-কমার্স মার্কেটপ্লেসে নিজের ব্যবসা পরিচালনা করতে পারেন। বর্তমানে নানা ই-কমার্স মার্কেটে আপনি নিজের পণ্য নিয়ে ব্যবসা করতে পারেন। যার মাধ্যমে ই-কমার্স বিজনেস সম্পর্কে সঠিক ধারণা নিতে পারেন। যা পরবর্তীতে আপনার নিজস্ব ই-কমার্স ব্যবসা পরিচালনায় সঠিক লক্ষ্য নির্ধারণে আপনাকে সহায়তা করবে।

নিজস্ব সাইট ও পণ্যের বাজার তৈরি✅
ই-কমার্স ব্যবসায় নিজস্ব ওয়েবসাইট, ব্র্যান্ড ও পণ্যের বাজার তৈরি করতে হবে। এখানে পণ্যের মানের ব্যাপারে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে। কেননা মানের ক্ষেত্রে যদি সমস্যা সৃষ্টি হয় পরবর্তীতে গ্রাহক আপনার থেকে পণ্য কেনা থেকে দূরে থাকবে। পাশাপাশি গ্রাহকের রিভিউ ই-কমার্স বিজনেস এর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

কেননা, শুরুতে গ্রাহক পণ্যটি সরাসরি হাতে পায় না। তাই গ্রাহকের ভালো রিভিউ থাকলে পরবর্তীতে পণ্য বিক্রয় বৃদ্ধি ও সহজ হবে। অন্যথায় আপনার ব্যবসা খুব সহজেই ব্যর্থ হবে। তাই পণ্যের সঠিক মান নিশ্চিত করতে হবে। যদিও নিজস্ব ওয়েবসাইট ও পণ্যের বাজার তৈরির মাধ্যমে ই-কমার্স ব্যবসা পরিচালনা করতে বড় পুজির প্রয়োজন। তবে দীর্ঘমেয়াদি সফলতার জন্য এটার বিকল্প নেই।

নির্ধারিত সময়ে পণ্য সরবারহ✅
ই-কমার্স ব্যবসায় সফলতার অন্যতম ধাপ হচ্ছে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে গ্রাহকের নিকট অর্ডারকৃত পণ্যের সরবারহ নিশ্চিত করতে হবে। এর ফলে গ্রাহকের সন্তুষ্টি অর্জনের পাশাপাশি আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের বিশ্বাসযোগ্যতা বৃদ্ধি পাবে। যা আপনার ই-কমার্স ব্যবসা সফলতার জন্য সহায়ক হিসেবে কাজ করবে।

কুরিয়ার ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে✅
সঠিকভাবে পণ্য সরবরাহ করার জন্য কুরিয়ার সার্ভিসের ব্যবস্থা রাখতে হবে। যাতে কোনভাবেই পণ্যের ক্ষতির আশংকা তথা ভেঙ্গে যাওয়া, হারিয়ে যাওয়া, নির্ধারিত সময়ের পরে পণ্য সরবরাহ ইত্যাদি সমস্যা না হয়।

এ জন্য আপনি কোন কুরিয়ার সার্ভিসের সাথে চুক্তির মাধ্যমে এই সেবা নিতে পারেন। যারা আপনার ই-কমার্স বিজনেস এর জন্য ঠিকমতো পণ্য সরবরাহ করবে। যা গ্রাহকের জন্য পণ্য প্রাপ্তি সহজ করে তুলবে। এর ফলে আপনার ব্যবসার সেবার মান বৃদ্ধি পাবে।

গ্রাহক আকৃষ্ট করা✅
ই-কমার্স ব্যবসায় সফলতার অন্যতম শর্ত হচ্ছে গ্রাহককে আপনার ওয়েবসাইট ও পণ্যের ব্যাপারে আকৃষ্ট করা। যেহেতু ই-কমার্স ব্যবসাটি মূলত অনলাইন ভিত্তিক। সেক্ষেত্রে গ্রাহকের জন্য অনলাইনে কেনাকাটার সকল সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে।

যাতে সহজেই গ্রাহক আপনার সাইট থেকে পণ্য অর্ডার করতে পারে। আপনার ই-কমার্স সাইট গ্রাহকের জন্য যত বেশি সহজভাবে উপস্থাপন করা হবে, ততই আপনার পণ্যের বিক্রয় বৃদ্ধি পাবে।


ই-কমার্স ব্যবসা শুরুর গাইডলাইন✅
ই-কমার্স ব্যবসা পরিচালনার জন্য ই-কমার্স ব্যবসা শুরুর গাইডলাইন এর ব্যাপারে জেনে নিতে হবে। আজকে ই-কমার্স ব্যবসার নাম শুনলেন আর কাল থেকে ব্যবসা শুরু করে দিলেন এমনভাবে ব্যবসা হয় না। যে কোন ব্যবসা শুরু করার আগে গাইডলাইন অনুসরণ করতে হয়। তেমনি ই-কমার্স ব্যবসা শুরুর গাইডলাইন অনুসরণের মাধ্যমে উদ্যোক্তা হিসেবে সফলতা লাভ করা যাবে।

ই-কমার্স ব্যবসা শুরু করার জন্য প্রথমেই আপনাকে মানসিকভাবে প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হবে। আপনি ই-কমার্স ব্যবসা শুরু করবেন। কিন্তু কেন ই-কমার্স ব্যবসা শুরু করতে চান সে ব্যাপারে পরিপূর্ণ ধারণা নিবেন। যাতে করে মাঝপথে ই-কমার্স ব্যবসার প্রতি আপনার আগ্রহ হারিয়ে না যায়। এখানেই আপনি উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করবেন সদা এই ব্যাপারে বিশ্বাস থাকেতে হবে।

তারপর আপনার ই-কমার্স এর ব্র্যান্ড এর নাম নির্ধারণ করার পাশাপাশি ওয়েবসাইট এর ডোমেইন হোস্টিং নির্বাচন করবেন। পরবর্তী ধাপে আপনি ওয়েবসাইট এর প্লাটফর্ম তৈরি করবেন। ওয়েবসাইট এর প্লাটফর্ম নির্ধারণের ব্যাপারে আপনার ধারণা না থাকলে প্রতিষ্ঠিত কোন এজেন্সির সহায়তা নিতে পারেন। অথবা আপনি সনামধন্য যেকোন প্রতিষ্ঠান থেকে ওয়েবসাইট ডিজাইন কোর্স করে নিজের জন্য একটি সাইট খুব সহজে তৈরি করতে পারেন।

আপনার ই-কমার্স ব্যবসার জন্য প্রয়োজনীয় ট্রেড লাইসেন্স, নাম নিবন্ধন ইত্যাদি ডকুমেন্টস ও আইনি বিষয়গুলো আগে থেকেই সমাধান করে নিবেন। যাতে পরবর্তীতে কোন ঝামেলা না হয়।

আপনি কোন পণ্য নিয়ে ব্যবসা শুরু করতে চান তা নির্ধারণ করবেন। আর আপনার নির্বাচিত পণ্যের গ্রাহক কারা এবং এই পণ্যের চাহিদা কেমন তা যাচাই করতে হবে। পণ্যের চাহিদার আলোকে আপনি পণ্য উৎপাদন অথবা সোর্স এর খোঁজ করবেন। পণ্যের মান অনুযায়ী দাম নির্ধারণ ও পরিবহন খরচের ব্যাপারে সঠিক ধারণা থাকতে হবে।

পণ্যের গুণগত মান রক্ষার পাশাপাশি নির্ধারিত সময়ে গ্রাহকের নিকট পণ্য সরবরাহের ব্যবস্থা করতে হবে। গ্রাহকের থেকে আপনি কিভাবে পেমেন্ট পাবেন তা নির্ধারণ করতে হবে।

গ্রাহক সেবাকে সবচেয়ে গুরুত্ব দিয়ে দেখতে হবে। তাই দ্রুততম সময়ে গ্রাহকের সকল প্রকার জিজ্ঞাসার উত্তর দেওয়ার ব্যবস্থা থাকতে হবে। পাশাপাশি পণ্য ফেরত দিলে পেমেন্ট রিটার্ন এর ব্যবস্থা দ্রুত ও সহজ করতে হবে। এর মাধ্যমে আপনার ই-কমার্স ব্যবসার ব্যাপারে গ্রাহকের আস্থা বৃদ্ধি পাবে।


ই-কমার্স মার্কেটিং✅
ই-কমার্স ব্যবসায় সফলতা অর্জনে মার্কেটিং এর কোন বিকল্প নেই। কেননা আপনার ওয়েবসাইট, পণ্য বা সেবা সম্পর্কে গ্রাহক না জানতে পারলে কিভাবে আপনার পন্যটি অর্ডার করবে? তাই ই-কর্মাস মার্কেটিং এর উপর জোর দিতে হবে।

আপনার পণ্য গ্রাহকের কাছে উপস্থাপন করতে হবে। এর দ্বারা গ্রাহক কিভাবে লাভবান হবে তা জানাতে হবে। কিভাবে কোথায় গ্রাহক এই পণ্যটি পাবে তা জানাতে হবে। এ জন্য অনলাইন অফলাইন সব মাধ্যমে ই-কমার্স মাকেটিং চালু রাখতে হবে।


উপসংহার📈
নির্দিষ্ট মার্কেটিং পরিকল্পনা গ্রহন, বাস্তবায়ন এবং তা কতটুকু ফলপ্রসূ তার হিসাব নিতে হবে। যাতে পরবর্তীতে মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে আরও উপযোগী ই-কমার্স মার্কেটিং কৌশল অবলম্বন করা যায়।

ব্যবসার নতুন ধারা তৈরি করেছে ই-কমার্স বিজনেস। সঠিক ই-কমার্স বিজনেস প্ল্যান বাস্তবায়নের মাধ্যমে ই-কমার্স বিজনেস এ সফল হওয়া সম্ভব।

#কালেক্টেড

10/12/2023

Hello Everyone

Welcome to our ecom business solutions

This page of any Kind of Marketing problem solution and guidance.
Our Best Service Support.
1.Facebook id or Page boosting service.
2.professional page creations and set-up
3.page logo, banner creations and set-up
4.Facebook id or Page monetization support
5.any kind of Facebook id or page issues solving support.

Please feel free to knock your service.

Address

Uttar Khan
Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ecom Business solution posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share