রবিদা কহেন

রবিদা কহেন কথার ফাঁকে জীবনের জন্য, মনের জন্য একটু প্রয়োজনীয় উপাত্ত দিয়ে যেতে পারলেই আমি খুশি। আসুন ভালো থাকি!

28/12/2024

অতঃপর আমি কহিতে চাই
এর চেয়ে সুন্দর আর কিছু নাই...

ছাত্ররা আন্দোলন করে সরকার পতন করেছে বলে দেশের সকল আইনশৃঙ্খলা দেখার দায়িত্ব তাদের না, মনে রাইখেন। দায়িত্ব গ্রহন করেছেন বা...
06/08/2024

ছাত্ররা আন্দোলন করে সরকার পতন করেছে বলে দেশের সকল আইনশৃঙ্খলা দেখার দায়িত্ব তাদের না, মনে রাইখেন। দায়িত্ব গ্রহন করেছেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। যদি শৃংখলা ব‍্যহত হয়, তার দায়ও তাদের। ভালো করলে কৃতিত্বও তাদের। শিক্ষার্থীরা যা করছে, সেটা বোনাস। তারপরও সাবেক সরকারের পক্ষের এবং বিরোধী পক্ষের রাজনৈতিক অংগসংগঠনের তথাকথিত নেতা-নেতৃরা সুযোগ পেলেই খোঁচা মেরে যে কথা বলেন, লজ্জা হয় না আপনাদের?
পারলে মানুষ হোন। নিজে গিয়ে কাজে যুক্ত হোন। না হলে লেজ গুটিয়ে বসে থাকুন। মুখস্ত কথা বলতে আসবেন না, অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটলেই কমেন্ট করতে থাকেন “কারা যেন দেশ স্বাধীন করলো, তারা কোথায়” আরেকদল বলে “সব ভুয়া, গুজব”।
এদের কথা গায়ে লাগাবেন না। একদল নব‍্য ফ্রাস্টেটেড। আরেকদল ১৭ বছর ধরে ফ্রাস্টেটেড।

Avoid them and stay safe!

স্বয়ং বঙ্গবন্ধু এই সময়ে তরুন থাকলে কী করতেন? …আমার বুঝে আসে না সুধীজনরা কিভাবে এদেশে থাকে। এ দেশের বিশ্ববিদ্যালয়, স্কুল...
16/07/2024

স্বয়ং বঙ্গবন্ধু এই সময়ে তরুন থাকলে কী করতেন?

আমার বুঝে আসে না সুধীজনরা কিভাবে এদেশে থাকে। এ দেশের বিশ্ববিদ্যালয়, স্কুল কলেজে রাজাকারেরা পড়েছে। এই বাংলাদেশের মাটিতে রাজাকারেরা হেঁটেছে, সেই মাটিতে কিভাবে তারা হাঁটেন! আমরা না হয় ভীরু, কাপুরুষ, মেরুদন্ডহীন, গরীব জনগন। তাঁদের তো সব আছে। কেন, ক‍্যামনে থাকেন আপনারা। হয় আপনারা ভন্ড। মনে এক, মুখে আরেক। না হয় আপনারাও রাজাকার, মীরজাফর, মুনাফেক। ভাষা আন্দোলন, স্বাধীনতার জন‍্য আন্দোলন, সৈরাচার সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন, যদি যৌক্তিক হয়, সর্বজন সীকৃত হয়, তাহলে সাধারণ মানুষের যেকোনো অধিকার আদায়ের আন্দোলনও ভালোভাবে করতে দেয়া ভদ্রতা। যদি না দেয়া হয়, তাহলে আমাদের জাতির ইতিহাসে যত আন্দোলন হয়েছে। যাদের বিরুদ্ধে হয়েছে। আমরা ঠিক সেই জায়গাতেই ফেরত এসেছি।
কি পার্থক‍্য আসলে?
শুধু বাংলা রাষ্ট্র ভাষা। কাগজে কলমে স্বাধীন দেশ।
মুখের ভাষা, কলমের ভাষা, সোশাল মিডিয়ার ভাষা, কারা কেড়ে নিতে চায়?
আমরা কিছু দেখি না! আমরা কিছু শুনি না! আমরা কিছু বুঝিও না।
স্বয়ং বঙ্গবন্ধু এই সময়ে তরুন থাকলে কী করতেন?
ভয় পেয়ে বেসরকারি চাকরি কিংবা ব‍্যবসা করতেন?
নাকি সাহস নিয়ে আন্দোলন করতেন, বন্দুকের সামনে বুক পেতে দিতেন! বলতেন “চালাও গুলি”।
আমার খুব জানতে ইচ্ছে করে!

টার্গেট টাঙ্গাইলের ২০০ পরিবারের রাতের ঘুম। ২০০ কম্বল। প্রতিটি কম্বলের দাম মাত্র ২৮০টাকা। ২৮০ টাকায় এই শীতের রাতে ১টি পরি...
11/01/2024

টার্গেট টাঙ্গাইলের ২০০ পরিবারের রাতের ঘুম। ২০০ কম্বল। প্রতিটি কম্বলের দাম মাত্র ২৮০টাকা। ২৮০ টাকায় এই শীতের রাতে ১টি পরিবারকে শীতের হাত থেকে বাঁচাতে পারেন।
আমার ফ্রেন্ডলিস্টে এমন অনেকেই আছেন, একাই ২০০ জনের দায়িত্ব নিতে পারেন। আমি একজনের উপর চাপিয়ে দিতে চাই না। আপনারা ইচ্ছেমতো ১টি ২টি ৪টি ১০টি কিংবা ১০০০ কিংবা ২০০০ টাকা করেও দিতে পারেন। সংখ্যা কোনো ইস্যু না।
১ টি করে দিলে মাত্র ২০০ জন বন্ধুর অংশগ্রহন দরকার।
২টি করে দিলে ১০০ জন। ৩ হাজারের অধিক ফেসবুক ফ্রেন্ড, ৫ হাজারের বেশি ফলোয়ার নিয়ে এই টার্গেট কোনো টার্গেটই না। এটা আমি বিশ্বাস করি। ১ দিন পরে হয়তো স্ট্যাটাস দিতে হবে, “টার্গেট ছিলো ২০০, সংগ্রহ হয়েছে ২০০০। মানবতার জয় হোক”। সেই অপেক্ষায় রইলাম। কোনো জিজ্ঞাসা থাকলে ইনবক্সে জানাতে পারেন।

আমার পার্সোনাল বিকাশে (01737041434) ক্যাশআউট খরচসহ পাঠাতে পারেন। রেফারেন্সে লিখবেন Blanket।

কেউ ভাবতে পারেন বেশি কম্বলের ব্যবস্থা হলে কী করবো? এই ২০০ টার্গেট আমার গ্রামের জন্য। যতগুলো বেশি পাবো, সেগুলো অন্য এলাকায় বিতরণ করা হবে, হিসেব মতো।
আমি Universal Amity সংগঠনের একজন সদস্য। বছরব্যাপি আমরা নানা মানবিক কাজ করি। এ বছর ৪০ জেলায় প্রায় ৫ হাজার কম্বল বিতরণ হয়েছে। কার্যক্রম এখনো চলমান। তাই বেশি কম্বল পেলে যথাস্থানে দিতে পারবো। আমাদের যেকোনো মানবিক কাজে আপনিও অংশ নিতে পারেন।

08/10/2023

অনেকেই সাকিব তামিম ইস্যুতে দোষ দেন সাকিবকে। কেউ আবার দোষ দেন বোর্ড প্রধানকে। কেউ দেন কোচকে। কেউ আবার দোষ দেন সয়ং তামিমকে। আসলে দোষ কোনো ব্যক্তি কিংবা প্রতিষ্ঠানের না। দোষ হলো আমাদের চিন্তার। দোষ আমাদের সাইকোলজি, থট প্রসেসের। সমস্যা আমাদের ইমোশনাল, পার্সোনাল এবং প্রফেশনাল কনফ্লিক্ট এ।
ভুলে গেলে চলবে না, আমরা সাকিব, তামিমদের চিনি বাংলাদেশ ক্রিকেটকে ভালোবেসে। ক্রিকেটার হিসেবে। সাকিব-তামিম ইস্যুতে মূল ক্রিকেটকে যেন ভালবাসতে ভুলে না যাই।
বাংলাদেশ ক্রিকেট টিমের জন্য শুভকামনা জানাতে কৃপণতা না করি। একটু চোখ কান খোলা রেখে দেখুন, তামিম, সাকিব, মাশরাফি, আশরাফুল, বিজয়, রুবেল, তাসকিন সবাই ক্রিকেটের ভালো চায়। শুভকামনা জানাচ্ছে। আমি আপনি কেন ক্রিকেটকে ভাগ করবো! চলুন এগিয়ে যাই।

19/09/2023

মনের মধ্যে কথা জেমিয়ে না রেখে যেমন কথা বলে দেয়া ভালো। ঠিক তেমনি সব কথা সবাইকে না বলাও ভালো। কখন, কাকে, কী, কতটুকু বলবেন, সেটা আপনাকেই বুঝে বলতে হবে। দিনশেষে আপনার চিন্তা, প্রাইভেসি, সম্মান, জীবন একান্তই আপনার ব্যক্তিগত।

We are all social animals. Forming connections with other human beings and sharing our life story is a second nature for most of us. We revel in the fact that we have other people in our lives to whom we can tell anything we want, share problems, seek solutions, expect support, and so on.

However, sometimes this second nature of ours needs to be controlled a bit. For one, not every person will have your best interest at heart. And second, some things are personal, and it is better if you can keep it that way.

20/08/2023

Assistive Touch is a magical tool for iPhone users.

17/08/2023

Purchase Date & Service Coverage check by Serial Number

16/08/2023

bulk image download tricks

15/08/2023

I present a comprehensive guide for iPhone users, showcasing 3 incredibly convenient methods to capture screenshots with ease. Elevate your iPhone skills and make the most out of your device. Watch now to become a screenshot pro!

03/08/2023

রেস্টুরেন্টে হাত ধোয়ার আদবকেতা | কি করা উচিত | কি করলে আরো ভালো হয়

29/07/2023

ডেঙ্গু জ্বর | এখনই নিতে হবে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ
ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ ও করণীয়
ডেঙ্গু হলো—এডিস গোত্রের স্ত্রী মশাবাহিত এক ধরনের ভাইরাস, যা ডেঙ্গি নামে পরিচিত। ভাইরাসটিতে সংক্রমিত মশার কামড়ের মাধ্যমে ডেঙ্গু জীবাণু মানুষের মধ্যে সংক্রমিত হয়।

ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ
হঠাৎ প্রচণ্ড জ্বর, তীব্র মাথাব্যথা, চোখের পিছনে ব্যথা, পেশি ও অস্থিসন্ধিতে গুরুতর ব্যথা, ক্লান্তি, বমি বমি ভাব, বমি, ত্বকে ফুসকুড়ি ওঠা (যা জ্বর শুরু হওয়ার ২ থেকে ৫ দিন পরে দেখা দেয়) এবং হালকা রক্তপাত (যেমন নাক ও মাড়ি দিয়ে রক্ত পড়া)।
এই লক্ষণগুলো সাধারণত সংক্রমণের ৪ থেকে ৬ দিন পরে শুরু হয় এবং ১০ দিন পর্যন্ত স্থায়ী হয়। কখনও কখনও লক্ষণগুলো এতটাই হালকা হয় যে অন্য কোনো ভাইরাল সংক্রমণের মত মনে হতে পারে।
ডেঙ্গুর গুরুতর মাত্রাগুলোর মধ্যে রয়েছে ডেঙ্গু হেমোরেজিক জ্বর, রক্তনালীগুলোর ক্ষতি, নাক এবং মাড়ি থেকে অধিক রক্তপাত, লিভার এবং সংবহনতন্ত্রের কার্যক্ষমতা হ্রাস পাওয়া। এই লক্ষণগুলো এতটাই ভয়াবহ যে তা মৃত্যুর দিকে টেনে নিয়ে যেতে পারে। এই অবস্থাকে ডেঙ্গু শক সিনড্রোম (ডিএসএস) বলা হয়।
যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল এবং সেইসাথে যাদের দ্বিতীয়বারের মত ডেঙ্গু জ্বর হয়েছে, তাদের ডেঙ্গু হেমোরেজিক জ্বর হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে।

ডেঙ্গু জ্বর নির্ণয়ের প্রক্রিয়া
২০১৯ সাল থেকে বাংলাদেশ সরকার ডেঙ্গু চিকিৎসার খরচ কমানোর প্রয়াসে সারাদেশের বেসরকারি হাসপাতালগুলোতে ডেঙ্গু রোগীদের চিকিৎসার পূর্বে এবং চিকিৎসা সময়কালীন প্রয়োজনীয় পরীক্ষার জন্য হার নির্ধারণ করে।

ডেঙ্গু জ্বরের চিকিৎসা
ডেঙ্গু সংক্রমণের চিকিৎসার জন্য আসলে কোনো নির্দিষ্ট ওষুধ নেই। তাৎক্ষণিক চিকিৎসার জন্য এর লক্ষণগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। ডিহাইড্রেশন প্রতিরোধে সাহায্য করার জন্য সাধারণত চিকিৎসার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পানি পান ও স্বাস্থ্যকর পানীয় খাবার খাওয়া, প্রচুর পরিমাণে বিশ্রাম নেওয়া। তাৎক্ষণিক ব্যথা উপশমের জন্য ডাক্তাররা টাইলেনল বা প্যারাসিটামল প্রেসক্রাইব করে থাকেন, যা অনেক সময় জ্বর কমাতেও সাহায্য করে।
অ্যাসপিরিন বা আইবুপ্রোফেনের মতো ননস্টেরয়ডাল অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি ওষুধগুলো উপযুক্ত নয়, কারণ এতে অভ্যন্তরীণ রক্তপাতের ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে।

ডেঙ্গু জ্বরের ঘরোয়া প্রতিকার
ডেঙ্গুর উপসর্গ নিয়ন্ত্রণের জন্য কিছু ঘরোয়া প্রতিকার ব্যবস্থা গ্রহণ করা যেতে পারে। তবে এগুলোর উপর চূড়ান্তভাবে নির্ভর করা উচিত নয়। ডেঙ্গুর উপসর্গ দেখা দেয়ার সাথে সাথেই উচিত অবিলম্বে ডেঙ্গু টেস্ট করানো এবং ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া।

গিলয় জ্যুস
গিলয় আয়ুর্বেদিক ওষুধে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত এক প্রকার ভেষজ উদ্ভিদ, সংস্কৃত ভাষায় যার নাম অমৃত; অর্থ অমরত্বের শিকড়। গিলয়ের শিকড় গুঁড়ো করে বা স্যুপে সিদ্ধ করে খাওয়া হয়। ডেঙ্গু জ্বর প্রতিকারে গিলয় জ্যুসের বেশ খ্যাতি আছে। এটি বিপাকে সাহায্য করে এবং অনাক্রম্যতা তৈরি করে।
শক্তিশালী রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ডেঙ্গু জ্বর থেকে আরোগ্য লাভের প্রথম শর্ত। এই জ্যুস প্লেটলেটের সংখ্যা বাড়াতে সাহায্য করে এবং রোগীকে স্বস্তি দেয়। এক গ্লাস পানিতে গিলয় গাছের দুটি ছোট কান্ড সিদ্ধ করে তা খাওয়া যেতে পারে। এছাড়া এক কাপ ফুটানো পানিতে কয়েক ফোটা গিলয়ের রস যোগ করে দিনে ২বার পান করা যেতে পারে। তবে গিলয় রস বেশি খাওয়া ঠিক নয়।

পেঁপে পাতার জ্যুস
যেহেতু ডেঙ্গু রোগীদের মধ্যে প্লেটলেটের পরিমাণ কমে যায়, তাই এই সমস্যা সমাধানে পেঁপে পাতার জ্যুস একটি দুর্দান্ত প্রতিকার। এই জ্যুস রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়ায়। ডেঙ্গু জ্বরের সময় কিছু পেঁপে পাতা পিষে রস বের করে দিনে ২বার অল্প পরিমাণে পান করা যেতে পারে।

পেয়ারার জ্যুস
পেয়ারার জ্যুসে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এক কাপ পেয়ারার রস দিনে ২বার পান করা যেতে পারে। এছাড়া জ্যুসের বদলে তাজা পেয়ারাতেও ভালো প্রতিকার পাওয়া যায়।

মেথি বীজ
এক কাপ গরম পানিতে কিছু মেথির বীজ ভিজিয়ে রেখে তা ঠাণ্ডা করতে হবে। অতঃপর এই পানীয় দিনে ২বার করে পান করলে জ্বর কমে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে উপকার পাওয়া যাবে। ভিটামিন সি, কে এবং ফাইবার সমৃদ্ধ মেথির পানি অনেক স্বাস্থ্যগুণ সম্পন্ন।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিকারী খাবার
শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী থাকলে ডেঙ্গুর থেকে দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠার সম্ভাবনা থাকে। দেহকে রোগ প্রতিরোধক্ষম রাখার জন্য প্রতিদিনের খাদ্যাভাসে লেবু, কমলা, জাম্বুরার মত সাইট্রাস জাতীয় ফল, রসুন, বাদাম, এবং হলুদ রাখা যেতে পারে।

বাংলাদেশে কখন ডেঙ্গু জ্বর হয়
বাংলাদেশে ডেঙ্গু জ্বরের সংক্রমণের ঝুঁকি সারা বছরব্যাপীই বিদ্যমান থাকে। তবে বর্ষাকাল তথা জুন থেকে সেপ্টেম্বর মাসে ঝুঁকির মাত্রাটা সবচেয়ে বেশি থাকে।

ডেঙ্গু জ্বরের প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা
এই রোগ প্রতিরোধের সর্বোত্তম উপায় হলো সংক্রামিত মশার কামড় থেকে নিজেকে রক্ষা করা। এর জন্য মশার বংশ বিস্তারের সব রকম পরিবেশ সমূলে ধ্বংস করতে হবে। ডেঙ্গু প্রতিরোধের উপায়গুলো হলো—- বর্ষার মৌসুমে বাড়ির ভিতরেও মশা নিরোধক ব্যবহার করা

* বাইরে বেরলে লম্বা-হাতা শার্ট, লম্বা প্যান্ট এবং পায়ে মুজা পড়ে পুরো শরীর ঢেকে রাখার চেষ্টা করা

* সন্ধ্যার আগে আগেই জানালা ও দরজা লাগিয়ে দেয়া। শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা না থাকলে ঘুমানোর সময় মশারি ব্যবহার করা।

* মশার বংশবৃদ্ধির সম্ভাব্য সব জায়গাগুলো ধ্বংস করা। সাধারণত পুরানো টায়ার, বাড়ির সানশেড, ক্যান বা ফুলের টবে বৃষ্টির পানি জমে থাকে। এগুলো নিয়মিত পরিষ্কার করা। ঘরের বাইরে পোষা পশু ও পাখির বাসার বিশেষ করে খাবারের পাত্রগুলো নিয়মিত পরিবর্তন করে দেওয়া।

* বাড়িতে কেউ ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হলে পরিবারের অন্যান্য সদস্যদেরকে মশার কামড় থেকে রক্ষা করার জন্য বিশেষভাবে সতর্কতা অবলম্বন করা। এ সময় ঘর ও ঘরের আঙ্গিনা থেকে মশা নির্মুলের দিকে অধিক নজর দিতে হবে।

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when রবিদা কহেন posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to রবিদা কহেন:

Share