Informopedia

Informopedia Increase your knowledge.

07/04/2025

"চৌধুরী" (Chowdhury বা Chaudhuri) একটি উপাধি, যা মূলত ভারতীয় উপমহাদেশে ব্যবহৃত হয়। এটি এক সময় জমিদার, প্রশাসক বা গ্রামীণ নেতাদের উপাধি হিসেবে ব্যবহার হতো।

"চৌধুরী" শব্দের অর্থ: "চৌ" মানে হলো "চার"

"ধুরী" মানে হলো "দায়িত্ব" বা "ভার বহনকারী"

মোটামুটি অর্থ দাঁড়ায়: "চার দায়িত্বের অধিকারী" বা "একাধিক এলাকার দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা"।

ইতিহাসে দেখা যায়, মুঘল ও ব্রিটিশ আমলে যারা বড় জমিদারি বা এলাকার প্রশাসনিক দায়িত্ব পেতেন, তাদের চৌধুরী উপাধি দেওয়া হতো।

আজকাল অনেক পরিবার এই উপাধি বংশগতভাবে ব্যবহার করে, তাই এখন এটি অনেকের পদবী হিসেবেও পরিচিত।
#চৌধুরী #পদবী

07/04/2025

মির্জা" (Mirza) একটি উপাধি, যা মূলত পারস্য (ইরান) এবং মধ্য এশিয়ায় ব্যবহৃত হত। এই শব্দটি এসেছে ফার্সি শব্দ "আমীরজাদা" (Amīrzāda) থেকে, যার অর্থ হলো "রাজপুত্র" বা "আমীরের সন্তান"।

বাংলা ভাষায় বা উপমহাদেশে "মির্জা" নাম বা উপাধি হিসেবে ব্যবহৃত হয় অনেক মুসলিম পরিবারে, বিশেষ করে যারা সম্ভ্রান্ত বংশ থেকে এসেছে বলে মনে করা হয়। সুতরাং, "মির্জা" মানে সাধারণভাবে বোঝায়: রাজপুত্র বা রাজপরিবারের বংশধর সম্ভ্রান্ত বা অভিজাত পরিবারের একজন সদস্য।

#মির্জা #পদবী

জাতিসংঘের মহাসচিবদের তালিকা ও তাদের কার্যকাল :-১. ট্রিগভে লি (নরওয়ে) - (১৯৪৬ - ১৯৫২)২. ড্যাগ হামারস্কোল্ড (সুইডেন) - (১৯...
02/02/2025

জাতিসংঘের মহাসচিবদের তালিকা ও তাদের কার্যকাল :-

১. ট্রিগভে লি (নরওয়ে) - (১৯৪৬ - ১৯৫২)
২. ড্যাগ হামারস্কোল্ড (সুইডেন) - (১৯৫৩ - ১৯৬১)
৩. উ থান্ট (মিয়ানমার) - (১৯৬১ - ১৯৭১)
৪. কুর্ট ভাল্ডহাইম (অস্ট্রিয়া) - (১৯৭২ - ১৯৮১)
৫. হাভিয়ের পেরেজ দে কুয়েয়ার (পেরু) - (১৯৮২- ১৯৯১)
৬. বুত্রোস বুত্রোস-ঘালি (মিশর) - (১৯৯২ - ১৯৯৬)
৭. কফি আনান (ঘানা) - (১৯৯৭ - ২০০৬)
৮. বান কি-মুন (দক্ষিণ কোরিয়া) - (২০০৭ - ২০১৬)
৯. অ্যান্তোনিও গুতেরেস (পর্তুগাল) - (২০১৭ - বর্তমান)

#জাতিসংঘ #আন্তর্জাতিক

চর্যাপদ সম্পর্কিত তথ্যাবলি:-* চর্যাপদের আদি কবি - লুইপা* চর্যাপদের শ্রেষ্ঠ কবি - শবর পা (লুইপার গুরু)* চর্যাপদের প্রথম প...
17/01/2025

চর্যাপদ সম্পর্কিত তথ্যাবলি:-

* চর্যাপদের আদি কবি - লুইপা

* চর্যাপদের শ্রেষ্ঠ কবি - শবর পা (লুইপার গুরু)

* চর্যাপদের প্রথম পদের রচিয়তা - লুইপা

* চর্যাপদের মহিলা কবি - কুক্কুরী পা

* চর্যাপদের বাঙালি কবি- শবর পা, লুইপা,ভুসুকু পা, জয়ানন্দ

* চর্যাপদের প্রথম বাঙালি কবি- মীনানাথ/মাৎসেন্দ্রনাথ

* চর্যাপদের বিখ্যাত কবি- লুইপা, কাহ্নপা

* চর্যাপদের সবচেয়ে বেশি কবিতা- কাহ্নপা (১৩টি)

* চর্যাপর্দ আবিষ্কার করেন- হরপ্রসাদ শাস্ত্রী (১৯০৭ সালে, নেপালে)

* চর্যাপদ প্রথম প্রকাশিত হয়- ১৯১৬ সালে

* চর্যাপদ প্রথম অনুবাদ করেন - প্রবোধচন্দ্র বাগচি
(তিব্বতি ভাষায় ১৯৩৮ সালে)

* চর্যাপদের সন্ধানের সম্ভাবনার কথা বলেছিলেন - রাজা রাজেন্দ্রলাল মিত্র (১৮৮২ সালে)

* চর্যাপদ প্রাকৃত বাংলায় (বাংলা ভাষার আদি রূপ) রচিত।


#চর্যাপদ #বাংলা #ভাষা #বাংলাভাষা #প্রাচীন #সাহিত্য #প্রাচীনসাহিত্য #বাংলাদেশ #

ভূমির অবস্থান এবং গঠনের সময়ক্রমিক দিক থেকে বাংলাদেশের ভূ-প্রকৃতিকে তিনটি প্রধান ভাগে ভাগ করা যায়। যথা:• টারশিয়ারি যুগের ...
11/01/2025

ভূমির অবস্থান এবং গঠনের সময়ক্রমিক দিক থেকে বাংলাদেশের ভূ-প্রকৃতিকে তিনটি প্রধান ভাগে ভাগ করা যায়। যথা:

• টারশিয়ারি যুগের পাহাড় সমূহ

• প্লাইস্টেসিনকালের সোপান সমূহ

• সাম্প্রতিককালের প্লাবন সমভূমি

১. টারশিয়ারি যুগের পাহাড়সমূহ
ভূতাত্ত্বিকভাবে বাংলাদেশের সবচেয়ে পুরাতন ভূমিরূপ হচ্ছে টারশিয়ারি যুগের পাহাড়সমূহ। টারশিয়ারি যুগে হিমালয় পর্বত উত্থিত হওয়ার সময় এসব পাহাড় সৃষ্টি হয়েছে। পাহাড়ি এলাকার দীর্ঘকালের প্রাকৃতিক ভূমিক্ষয়ের ফলে পাহাড়ি এলাকার উচ্চতা কমে ক্ষয়িত অংশের দ্বারা সংলগ্ন এলাকা ভরাট হয়ে নতুন মৃত্তিকার সমতল ভূমি সৃষ্টি করছে।

রাঙ্গামাটি, বান্দরবন, খাগড়াছড়ি, চট্টগ্রাম, সিলেট, মৌলভীবাজার ও হবিগঞ্জে টারশিয়ারি যুগের পাহাড়সমূহ অবস্থিত। বাংলাদেশের মোট ভূমির প্রায় ১২% এলাকা নিয়ে টারশিয়ারি যুগের পাহাড়সমূহ অবস্থিত।
★ এসকল পাহাড়কে ২ ভাগে ভাগ করা যায়। যথা:

(ক)দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের পাহাড় সমূহ
(খ)উত্তর-পূর্বাঞ্চলের পাহাড় সমূহ

(ক)বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের (রাঙ্গামাটি, বান্দরবন, খাগড়াছড়ি, কক্সবাজার, চট্টগ্রাম) পাহাড়গুলোর গড় উচ্চতা ৬১০ মিটার। আসামের লুসাই ও মিয়ানমারের আরাকান এলাকার পাহাড়ের সাথে এদের মিল দেখা যায়। এ সকল পাহাড় বেলে পাথর, স্লেট পাথর ও কর্দমের সংমিশ্রণে গঠিত। এদের মধ্যে সর্বোচ্চ শৃঙ্গ তাজিনডং(বিজয়)-র উচ্চতা ১২৩১ মিটার। এটি বান্দরবন জেলায় অবস্থিত।

(খ)উত্তর-পূর্বাঞ্চলে (সিলেট, সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার ও হবিগঞ্জ জেলায়) ছোট বড় বিচ্ছিন্ন কতগুলো পাহাড় অবস্থিত। এ অঞ্চলের একটি উল্লেখযোগ্য পাহাড় হল সুনামগঞ্জের ছাতক পাহাড়। ছাতক (উপজেলা) শহরের উত্তরে প্রায় ৪০ কি.মি. স্থান জুড়ে এই টিলা পাহাড়টি অবস্থিত। এছাড়া মৌলভীবাজার ও হবিগঞ্জ জেলার দক্ষিণ সীমানায় অবস্থিত পাহাড়গুলো কোনোরূপ গিরিশ্রেণী গঠন করেনি। এদেরকে ত্রিপুরার পাহাড় বলা হয়।

২. প্লাইস্টেসিনকালের সোপানসমূহ

বাংলাদেশের প্লাইস্টোসিনকালের সোপানসমূহ প্রায় ২৫০০০ বছরের পুরোনো। অনুমান করা হয় যে, প্লাইস্টোসিস যুগের অন্তঃবরফগলা পানিতে বন্যার সৃষ্টি হয়ে এ ভূমি গঠিত হয়েছে। বাংলাদেশের প্রায় ৮% জায়গা জুড়ে এ ভূমিরূপ অবস্থিত।
★ এ উচ্চভূমিকে ৩ ভাগে ভাগ করা হয়। যথা: বরেন্দ্রভূমি, মধুপুর ও ভাওয়ালের গড় এবং লালমাই পাহাড়।
(ক) বরেন্দ্রভূমি
বরেন্দ্রভূমি বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত। এ এলাকার মাটি ধূসর ও লাল। আয়তন ৯৩২০ বর্গ কি. মি.। রাজশাহী, নওগাঁ, জয়পুরহাট, বগুড়া, রংপুর, গাইবান্ধা, দিনাজপুর জেলার অংশবিশেষ নিয়ে বরেন্দ্র অঞ্চল। এটি প্লাস্টেসিনকালের সর্বোচ্চ উঁচু ভূমি। বরেন্দ্র এলাকা প্লাবন সমভূমি অঞ্চলের চেয়ে ৬ থেকে ১২ মিটার উঁচু।

(খ) মধুপুর ও ভাওয়ালের গড়
ব্রহ্মপুত্র নদ থেকে দক্ষিণে বুড়িগঙ্গা নদী পর্যন্ত এ অঞ্চল বিস্তৃত যা আয়তনে ৪১০৩ বর্গ কি. মি.। টাঙ্গাইল ও ময়মনসিংহ জেলার মধ্যে অবস্থিত এ অঞ্চলের উত্তরাংশ মধুপুর গড় এবং দক্ষিণাংশ ভাওয়ালের গড় নামে পরিচিত। বরেন্দ্রভূমির মত এখানেও মাটির রং লাল এবং মাটি কঙ্করময়।

(গ) লালমাই পাহাড়
কুমিল্লা শহড়ের ৮ কি. মি. পশ্চিমে অবস্থিত। আয়তন প্রায় ৩৪ বর্গ কি. মি.। এর গড় উচ্চতা ২১ মিটার বা ৭০ ফুট।

৩. সাম্প্রতিককালের প্লাবন সমভূমি
এ অঞ্চলটি প্রধান নদীগুলো দ্বারা পরিবাহিত পলিমাটি দ্বারা গঠিত। প্লাবন সমভূমির আয়তন ১, ২৪, ২৬৬ বর্গ কি. মি.। অর্থ্যাৎ বাংলাদেশের প্রায় ৮০% ভূমি এরূপ ভূমিরূপের। বাংলাদেশের প্লাবন সমভূমিকে নিম্নোক্ত ভাগে ভাগ করা যায় –

• কুমিল্লার (বা ত্রিপুরার) সমভূমি

• সিলেট অববাহিকা

• পাদদেশীয় পলল ভূমি

• গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্র-মেঘনা প্লাবন সমভূমি

• ব-দ্বীপ অঞ্চলীয় সমভূমি

• চট্টগ্রামের উপকূলীয় সমভূমি

পাদদেশীয় সমভূমি: পাহাড়ী নদী দ্বারা পর্বতের ঢাল হতে ক্ষয়প্রাপ্ত প্রস্তর ও শিলাখন্ড, কাঁকর, নুড়ি ও বালুকণা প্রভৃতি পর্বতের পাদদেশে সঞ্চিত হয়। নদী দ্বারা এভাবে অবক্ষেপণের ফলে পর্বতের পাদদেশে সমভূমির সৃষ্টি হয়। একে পাদদেশীয় সমভূমি বলে। যেমন- বাংলাদেশের দিনাজপুর এবং রংপুর জেলার অধিকাংশই পাদদেশীয় সমভূমি।

গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্র-মেঘনা প্লাবন সমভূমি: এটিই বাংলাদেশের মূল প্লাবন সমভূমি। বৃহত্তর ঢাকা, কুমিল্লা, ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, পাবনা ও রাজশাহী অঞ্চলের অংশবিশেষ নিয়ে এ সমভূমি গঠিত।

বদ্বীপ অঞ্চলীয় সমভূমি: দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের সমভূমিকে সাধারণত বদ্বীপ বলা হয়। বৃহত্তর কুষ্টিয়া, যশোর, ফরিদপুর, বরিশাল. পটুয়াখালী অঞ্চল এবং রাজশাহী, পাবনা ও ঢাকা অঞ্চলের কিছু অংশ জুড়ু এ অঞ্চল বিস্তৃত।

#বাংলাদেশ #ভূপ্রকৃতি

পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল মূলত পাঁচটি প্রধান স্তরে বিভক্ত। প্রতিটি স্তরের ভৌত বৈশিষ্ট্য, তাপমাত্রা, এবং উচ্চতার ভিত্তিতে ভিন্নতা...
10/01/2025

পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল মূলত পাঁচটি প্রধান স্তরে বিভক্ত। প্রতিটি স্তরের ভৌত বৈশিষ্ট্য, তাপমাত্রা, এবং উচ্চতার ভিত্তিতে ভিন্নতা রয়েছে। স্তরগুলো হলো:

1. ট্রপোস্ফিয়ার (Troposphere):
উচ্চতা: সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ০-১২ কিলোমিটার।
বৈশিষ্ট্য: এই স্তরে আবহাওয়া গঠিত হয়, যেমন মেঘ, বৃষ্টি, তুষার।
তাপমাত্রা: উচ্চতার সঙ্গে তাপমাত্রা কমে।

2. স্ট্রাটোস্ফিয়ার (Stratosphere):
উচ্চতা: প্রায় ১২-৫০ কিলোমিটার।
বৈশিষ্ট্য: এই স্তরে ওজোন স্তর থাকে, যা সূর্যের ক্ষতিকর আল্ট্রাভায়োলেট রশ্মি শোষণ করে।
তাপমাত্রা: উচ্চতার সঙ্গে তাপমাত্রা বাড়ে।

3. মেসোস্ফিয়ার (Mesosphere):
উচ্চতা: প্রায় ৫০-৮০ কিলোমিটার।
বৈশিষ্ট্য: উল্কাপিণ্ড এই স্তরে প্রবেশ করে এবং পুড়ে যায়।
তাপমাত্রা: উচ্চতার সঙ্গে তাপমাত্রা কমে, এটি সবচেয়ে ঠান্ডা স্তর।

4. থার্মোস্ফিয়ার (Thermosphere):
উচ্চতা: প্রায় ৮০-৭০০ কিলোমিটার।
বৈশিষ্ট্য: এই স্তরে আয়োনোস্ফিয়ার থাকে, যা রেডিও তরঙ্গ প্রতিফলিত করে।
তাপমাত্রা: উচ্চতার সঙ্গে তাপমাত্রা খুব দ্রুত বাড়ে।

5. এক্সোস্ফিয়ার (Exosphere):
উচ্চতা: প্রায় ৭০০-১০,০০০ কিলোমিটার।
বৈশিষ্ট্য: এটি বায়ুমণ্ডলের সর্বোচ্চ স্তর এবং মহাশূন্যের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করে।
গ্যাস ঘনত্ব খুবই কম।

★অতিরিক্ত স্তর:
আইয়োনোস্ফিয়ার (Ionosphere): এটি থার্মোস্ফিয়ারের অংশ হলেও এর বিশেষ বৈশিষ্ট্যের জন্য আলাদা বিবেচিত হয়।

#বয়ুমন্ডল

27/10/2024

1. ভারত ------------ 145,09,35,792

2.চীন ----------- 141,93,21,278

3. আমেরিকা ------------ 34,54,26,571

4.ইন্দোনেশিয়া ------------ 28,34,87,931

5.পাকিস্তান ------------ 25,12,69,164

6.নাইজেরিয়া ------------- 23,26,79,478

7.ব্রাজিল। ------------- 21,19,98,573

8.বাংলাদেশ -------------- 17,35,62,364

9.রাশিয়া -------------- 14,48,20,423

10. ইথিওপিয়া -------------- 13,20,59,767

BRICS এর সদস্য দেশসমূহ :- 1. 🇧🇷 ব্রাজিল  2. 🇷🇺 রাশিয়া 3. 🇮🇳 ভারত 4. 🇨🇳 চীন  5. 🇿🇦 দক্ষিণ আফ্রিকা 6. 🇪🇬 মিশর 7. 🇪🇹 ইথিওপ...
24/10/2024

BRICS এর সদস্য দেশসমূহ :-

1. 🇧🇷 ব্রাজিল
2. 🇷🇺 রাশিয়া
3. 🇮🇳 ভারত
4. 🇨🇳 চীন
5. 🇿🇦 দক্ষিণ আফ্রিকা
6. 🇪🇬 মিশর
7. 🇪🇹 ইথিওপিয়া
8. 🇮🇷 ইরান
9. 🇦🇪 সংযুক্ত আরব আমিরাত
যোগদানের জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে
10. 🇸🇦 সৌদি আরব

আনুষ্ঠানিকভাবে সদস্যপদের জন্য আবেদন:-
🇩🇿 আলজেরিয়া
🇦🇿 আজারবাইজান
🇧🇭 বাহরাইন
🇧🇩 বাংলাদেশ
🇧🇾 বেলারুশ
🇧🇴 বলিভিয়া
🇨🇺 কিউবা
🇰🇿 কাজাখস্তান
🇰🇼 কুয়েত
🇲🇾 মালয়েশিয়া
🇵🇰ত পাকিস্তান
🇵🇸 প্যালেস্টাইন
🇸🇳 সেনেগাল
🇹🇭 থাইল্যান্ড
🇹🇷 তুরস্ক
🇻🇪 ভেনিজুয়েলা
🇾🇪 ইয়েমেন
🇿🇼 জিম্বাবুয়ে

BRICS এ যোগদানের আগ্রহ প্রকাশ করেছে যেসব দেশ:-
🇦🇴 অ্যাঙ্গোলা
🇨🇲 ক্যামেরুন
🇨🇫 মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্র
🇨🇩 কঙ্গো ডেমোক্রেটিক অব রিপাবলিক
🇨🇬 কঙ্গো
🇬🇭 ঘানা
🇳🇬 নাইজেরিয়া
🇸🇸 দক্ষিণ সুদান
🇸🇩 সুদান
🇹🇳 তিউনিসিয়া
🇺🇬 উগান্ডা
🇨🇴 কলম্বিয়া
🇸🇻 এল সালভাদর
🇳🇮 নিকারাগুয়া
🇵🇪 পেরু
🇦🇫 আফগানিস্তান
🇮🇩 ইন্দোনেশিয়া
🇮🇶 ইরাক
🇱🇦 লাওস
🇲🇲 মায়ানমার
🇱🇰 শ্রীলঙ্কা
🇸🇾 সিরিয়া
🇻🇳 ভিয়েতনাম

আপনি কি জানেন বিচিত্র সব গোলাপ ভিন্ন ভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহার হয়? জেনে না থাকলে এখনই জেনে নিন:-🔹লাল গোলাপ: গভীর ভালোবাসা ও...
23/10/2024

আপনি কি জানেন বিচিত্র সব গোলাপ ভিন্ন ভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহার হয়? জেনে না থাকলে এখনই জেনে নিন:-

🔹লাল গোলাপ: গভীর ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা (পিতা-মাতা, ভাই-বোন, দাদা-দাদি, নানা-নানি, স্বামী-স্ত্রী, কৃতজ্ঞ ব্যাক্তিবর্গ)

🔹হলুদ গোলাপ: বন্ধুত্ব (বন্ধুত্বের প্রতীক)

🔹ল্যাভেন্ডার গোলাপ: অনন্য প্রেম (স্বামী-স্ত্রী)

🔹গাঢ় গোলাপি গোলাপ: কৃতজ্ঞতা (শ্রদ্ধা প্রকাশ)

🔹মাঝারি গোলাপি গোলাপ: কৃতজ্ঞতা, শোক, অভিনন্দন

🔹হালকা গোলাপি গোলাপ: সরলতা ও প্রশংসা

🔹সাদা গোলাপ: নিষ্পাপ এবং নতুন প্রেম, বিয়ের অনুষ্ঠানে
(বন্ধুর বিয়েতে বা যেকোনো কোনো বিয়ের অনুষ্ঠানে)

🔹বেগুনি গোলাপ: আবেগ ও মোহ

🔹কমলা গোলাপ: মোহ (খুব কাছের বন্ধু, স্বামী-স্ত্রী)

🔹পিচ গোলাপ: কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ (বন্ধু বা পরিবারের সদস্যের)

🔹ক্রিম গোলাপ: মুগ্ধতা এবং চিন্তাশীলতা (কাউকে কোনো বিশেষ কাজের জন্য ধন্যবাদ দিতে)

🔹সবুজ গোলাপ: শুভ সংবাদ এবং কাজের সূচনায়

🔹নীল গোলাপ: রহস্য (কাউকে জানাতে চান যে তারা অনন্য, তাহলে এক গুচ্ছ নীল গোলাপ হতে পারে দারুণ উপহার)

🔹কালো গোলাপ: শোক ও রহস্য (কষ্ট, বেদনা, মৃত্যু)

🔹রংধনু গোলাপ: অনন্য, আশা, গর্ব

#গোলাপ #গোলাপফুল #ফুল

🔹টোটাল স্টেশন কি?টোটাল স্টেশন হলো একটি জরিপ যন্ত্র, যা একটি ইলেকট্রনিক থিওডোলাইট এবং একটি ইলেকট্রনিক দূরত্ব মিটার (EDM) ...
23/10/2024

🔹টোটাল স্টেশন কি?
টোটাল স্টেশন হলো একটি জরিপ যন্ত্র, যা একটি ইলেকট্রনিক থিওডোলাইট এবং একটি ইলেকট্রনিক দূরত্ব মিটার (EDM) একত্রিত করে যা অনুভূমিক এবং উল্লম্ব কোণের পাশাপাশি দূরত্বের সঠিক পরিমাপ প্রদান করে। এটি সাধারণত নির্মাণ, প্রকৌশল এবং ভূমি জরিপ প্রকল্পগুলিতে বিস্তারিত মানচিত্র, পরিকল্পনা এবং 3D মডেল তৈরির জন্য ডেটা সংগ্রহ করতে ব্যবহৃত হয়।

🔹কিভাবে একটি টোটাল স্টেশন কাজ করে?
একটি মোট স্টেশন একটি টেলিস্কোপ, একটি
কম্পিউটার এবং একটি প্রতিফলক নিয়ে গঠিত। টেলিস্কোপটি একটি লক্ষ্যকে লক্ষ্য করার জন্য ব্যবহার করা হয়, এবং EDM একটি লেজার রশ্মি পাঠিয়ে লক্ষ্যের দূরত্ব পরিমাপ করে এবং রশ্মিটি প্রতিফলিত হতে যে সময় নেয় তা পরিমাপ করে। এই সময় টার্গেটের দূরত্ব গণনা করতে ব্যবহৃত হয়।
টেলিস্কোপে একটি অন্তর্নির্মিত ইলেকট্রনিক থিওডোলাইট রয়েছে যা লক্ষ্যের অনুভূমিক এবং উল্লম্ব কোণগুলি পরিমাপ করে। মোট স্টেশনের কম্পিউটার EDM এবং থিওডোলাইট উভয় থেকে ডেটা গ্রহণ করে এবং ব্যবহারকারীকে তাদের প্রয়োজনীয় তথ্য দেওয়ার জন্য এটি প্রক্রিয়া করে। টোটাল স্টেশনটিতে আরও বিশ্লেষণের জন্য কম্পিউটার বা অন্য ডিভাইসে সহজে স্থানান্তর করার অনুমতি দিয়ে যন্ত্রটিতে ডেটা সঞ্চয় করার ক্ষমতা থাকতে পারে।
কিছু টোটাল স্টেশনে GPS রিসিভারের মতো বাহ্যিক ডিভাইসের সাথে সংযোগ করার ক্ষমতা রয়েছে, যা GPS ডেটার সাথে টোটাল স্টেশনের ডেটা একত্রিত করার অনুমতি দেয়, আরও সঠিক এবং বিশদ সমীক্ষা প্রদান করে। এই বৈশিষ্ট্যটি বিশেষ করে বড় আকারের প্রকল্পগুলির জন্য উপযোগী যেখানে উচ্চ স্তরের নির্ভুলতা প্রয়োজন।

🔹টোটাল স্টেশনের মূল বৈশিষ্ট্য

• নির্ভুলতা: টোটাল স্টেশনগুলি 2 মিমি + 2 পিপিএম পর্যন্ত নির্ভুলতার সাথে 1 সেকেন্ডের চাপ এবং দূরত্বের নির্ভুলতার সাথে কোণ পরিমাপ করতে সক্ষম।

• স্বয়ংক্রিয় লক্ষ্য শনাক্তকরণ: অনেক টোটাল স্টেশনে স্বয়ংক্রিয়ভাবে লক্ষ্যকে চিনতে এবং লক করার ক্ষমতা থাকে, যার ফলে সঠিক পরিমাপ করা সহজ হয়।

• অনবোর্ড ডেটা স্টোরেজ: মোট স্টেশনগুলি যন্ত্রে ডেটা সঞ্চয় করার ক্ষমতা রাখে, আরও বিশ্লেষণের জন্য কম্পিউটার বা অন্য ডিভাইসে সহজে স্থানান্তর করা যায়।

• দূরবর্তী নিয়ন্ত্রণ: কিছু মোট স্টেশন দূর হতে নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে, ফলে ব্যবহারকারী নিরাপদ দূরত্ব থেকে পরিমাপ করতে পারে।

• অন-বোর্ড সফ্টওয়্যার: অনেকগুলি সফ্টওয়্যার আছে, যা 3D মডেল এবং মানচিত্র তৈরি সহ উন্নত ডেটা প্রক্রিয়াকরণ এবং বিশ্লেষণ করা সম্ভব হয়।

🔹টোটাল স্টেশনের ব্যবহারক্ষেত্র

• নির্মাণ: ভিত্তি, দেয়াল এবং ছাদের বিন্যাস সহ বিল্ডিং নির্মাণের ডেটা সংগ্রহ করতে টোটাল স্টেশন ব্যবহার করা হয়।

• প্রকৌশল: রাস্তা, সেতু এবং অন্যান্য অবকাঠামো প্রকল্পের নকশা এবং নির্মাণের জন্য ডেটা সংগ্রহ করতে ব্যবহৃত হয়।

• ভূমি জরিপ: সীমানা জরিপ, টপোগ্রাফিক জরিপ এবং ভূমি জরিপসহ অসংখ্য জরিপের জন্য এটি ব্যবহৃত হয়।

• খনি: ভূগর্ভস্থ টানেলের বিন্যাস এবং খনিজ জমার অবস্থান সহ খনি পরিকল্পনার জন্য ডেটা সংগ্রহ করতে ব্যবহার করা হয়।

• প্রত্নতত্ত্ব: ধ্বংসাবশেষের ম্যাপিং এবং নিদর্শনগুলির পরিমাপ সহ প্রত্নতাত্ত্বিক স্থানগুলির অধ্যয়নের জন্য ডেটা সংগ্রহ করতে ব্যবহার করা হয়।

🔹টোটাল স্টেশন ব্যবহারের সুবিধা

• দক্ষতা: মোট স্টেশনগুলি অনুভূমিক এবং উল্লম্ব কোণগুলির পাশাপাশি একটি একক যন্ত্রে দূরত্ব পরিমাপ করতে সক্ষম, যা একাধিক যন্ত্রের প্রয়োজনীয়তা দূর করে।

• বহুমুখিতা: লেআউট, স্টেকআউট এবং তৈরি সমীক্ষা সহ বিভিন্ন কাজের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে।

• মানব ত্রুটি হ্রাস: স্বয়ংক্রিয় লক্ষ্য শনাক্তকরণ এবং রিমোট কন্ট্রোল ক্ষমতা দিয়ে সজ্জিত যা পরিমাপ গ্রহণে মানব ত্রুটির ঝুঁকি হ্রাস করে।

• বর্ধিত নির্ভুলতা: প্রায় সম্পূর্ণ নির্ভুল তথ্য প্রদান করে, যা নিশ্চিত করে যে সংগৃহীত ডেটা নির্ভরযোগ্য এবং বিস্তারিত ম্যাপিং এবং মডেলিংয়ের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে।

• খরচ-কার্যকর: মোট স্টেশনগুলি দীর্ঘমেয়াদে সাশ্রয়ী হয় কারণ এটি একাধিক যন্ত্রের প্রয়োজনীয়তা দূর করে এবং কায়িক শ্রমের প্রয়োজনীয়তা হ্রাস করে।

🔹টোটাল স্টেশনের আনুষাঙ্গিক

টোটাল স্টেশনগুলির জন্য অনেকগুলি আনুষাঙ্গিক যন্ত্রাদি রয়েছে যা তাদের কার্যকারিতা বাড়ায় এবং জরিপ প্রক্রিয়াটিকে আরও দক্ষ করে তুলে। কিছু আনুষাঙ্গিক যন্ত্রাদি :

• ট্রাইপডস বা তেপায়া: পরিমাপ করার সময় টোটাল স্টেশনটি স্থিতিশীল এবং সমতল নিশ্চিত করার জন্য একটি বলিষ্ঠ ট্রাইপড অপরিহার্য।

• প্রিজম: টোটাল স্টেশন দ্বারা নেওয়া পরিমাপের নির্ভুলতা উন্নত করতে প্রতিফলিত প্রিজমটি লক্ষ্যবস্তুর সাথে সংযুক্ত করা যেতে পারে।

• ডেটা সংগ্রাহক: একটি ডেটা সংগ্রাহক ডেটা সঞ্চয় এবং স্থানান্তর করার জন্য টোটাল স্টেশনের সাথে সংযুক্ত করা যেতে পারে, যা প্রক্রিয়া এবং বিশ্লেষণ করা সহজ করে তোলে।

#সিভিল #সিভিলইঞ্জিনিয়ার #টোটাল #টোটালস্টেশন #সিভিলযন্ত্রাংশ #যন্ত্রপাতি #যন্ত্রাংশ #রাস্তা #জরিপ #বিল্ডিং #পরিমাপ

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Informopedia posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share