https://www.facebook.com/425071921377206/

Dr. Samiul Nasim, Dhaka (2025)

18/06/2025

“এই পৃথিবীর সবচেয়ে জটিল জিনিস মানুষের আচরণ। কেউ মুখে মধু আর মনে বিষ ধারণ করে, কেউ নিরব থেকেও হৃদয়ে কাঁপন তোলে। কেউ আপন হয়ে ধোঁকা দেয়, কেউ দূরের থেকেও আপন হয়ে পাশে দাঁড়ায়। তাই কারো মুখ দেখে নয়—আচরণ দেখে মানুষ চিনুন। কারণ সময় সব মুখোশ খুলে দেয়, কিন্তু ততক্ষণে অনেক দেরি হয়ে যায়…

12/06/2025

১ সেকেন্ডের ভরসা নাই কারো জীবনের'
আল্লাহ পাক সকলের গুনাহ মাফ করে দিন..

06/06/2025

🕋✨ ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা ✨🕋

ত্যাগের মহান আদর্শে উজ্জ্বল পবিত্র ঈদুল আজহা আমাদের শিখায় আত্মত্যাগ, সহানুভূতি আর মানবিকতা।
আসুন, আমরা এই ঈদে নিজেকে পরিশুদ্ধ করি এবং অন্যের মুখে হাসি ফোটাতে এগিয়ে আসি।

আপনার জীবন ভরে উঠুক শান্তি, ভালোবাসা ও বরকতে।
আল্লাহ্‌ আমাদের ত্যাগ কবুল করুন ও সবাইকে সুস্থ রাখুন।

ঈদ মোবারক! 🌙🕋

02/06/2025

নিজেকে বড় করতে হলে, আগে ছোট মন থেকে মুক্তি পেতে হয়।

01/06/2025

“সময় বদলায়, মানুষও বদলায়—কিন্তু সময়কে মনে রাখা জরুরি, কারণ কে কোন সময়ে কেমন ছিল, সেটাই মানুষ চেনার আসল মানদণ্ড!”

30/05/2025

“মা, আজও সেইদিন ফিরে আসে যেদিনটাতে তোমাকে শেষবারের মতো চোখে দেখেছিলাম'
"তোমাকে হারানোর ২১ বছর আজ "
তোমার শূন্যতা প্রতিটি নিঃশ্বাসে অনুভব করি।
তুমি নেই, কিন্তু তোমার ভালোবাসা, দোয়া আর শিক্ষা আমার সত্তার প্রতিটি কোণে বেঁচে আছে।
আল্লাহ তোমাকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন, আমিন।
মায়ের জন্য সবাই দোয়া করবেন।”
রাব্বির হামহুমা কামা রাব্বায়ানি সাগিরা।

27/05/2025

“আত্মসম্মানে লাগা আঘাত সহজে ভোলে না মানুষ, সময় মতো সেই নীরব ঘা-ই হয় সবচেয়ে কঠিন প্রতিশোধ!”
এবং তা খুব ভয়ংকর ভাবে ফেরত আসে "

26/04/2025

“রোদ যেন আগুন হয়ে ঝরছে, চারদিকে শুধু তাপ আর হাঁসফাঁস! এই গরমে বেঁচে থাকাটাই যেন একটা যুদ্ধ!”

বিজ্ঞাপনটার কথা কি আপনাদের মনে আছে '??
বর্তমানে দেশের তীব্র দাবদাহের প্রেক্ষাপটে খুব মনে পড়ছে।

লেখক জাইবুল আনাম আবদুল্লাহ লেখা এবং খ্যাতিমান অভিনেতা আবুল খায়ের অভিনীত একটা বিজ্ঞাপন বিটিভিতে প্রায়ই দেখতাম। যতদূর মনে পড়ে, কবিরাজ আবুল খায়ের গ্রামের একটি জায়গায় লোকজন জড়ো করে বলতে থাকেন-

“আল্লাহর দান এই গাছ। যারা চিনতে পারে, তারা নিজেই নিজের চিকিৎসা করতে পারে, আর যারা চিনতে পারে না তাদের জন্য আছি আমি। আমি কবিরাজ। গাছ নিয়ে আমি প্রশ্ন করি, আপনারা উত্তর দেন।”

কবিরাজ – “গাছ আমাদের কি কামে লাগে?”
জনতা — “গাছ আমাগো অনেক কামে লাগে।”
কবিরাজ –“যেমন?”
জনতা –“গাছ আমাদের নানা রকম ফল দেয়।”
কবিরাজ — “আর?”
জনতা — “গাছ আমাদের ছায়া দেয়।”
কবিরাজ — “আর?’
জনতা — “লাকড়ি দেয়, চুলা জ্বালাই।”
কবিরাজ – “আর?”
জনতা — “কাঠ দিয়া খাট পালঙ্ক বানাই।”
কবিরাজ — “হের লাইগা-বেবাক গাছ কাইটা ফালাইতাসে। কিন্তু আসল কথাটা কেউ কইলেন না। দমের কথা ! প্রতিটা নিঃশ্বাসের লগে আমরা যে অক্সিজেন নেই, সেটা কে দেয়?”

“ভাইসব… একেকটা গাছ একেকটা অক্সিজেনের ফ্যাক্টরি। আর দেয় ওষুধ যা আমি আপনাগো পৌঁছাইয়া দেই। সব গাছ কাইটা ফালাইতাসে। আমি ঔষধ বানামু কি দিয়া?”

বৃক্ষ মালিক — “কি গো কবিরাজ, কি খোঁজতাসেন?”
কবিরাজ — “আইচ্চা, এইখানে একটা অর্জুন গাছ আছিলো না?”
বৃক্ষ মালিক — “আছিলো, কাইট্টা ফালাইছি।”
কবিরাজ — “এইখানে একটা শিশু গাছ আর ঐ মাথায় একটা হরতকী গাছ।”
বৃক্ষ মালিক — “আছিলো , কাইট্টা ফালাইছি।”
কবিরাজ — “আপনের গাছ?”
বৃক্ষ মালিক — “হ । টেকার দরকার পড়ছে তাই বিক্রি করছি।”
কবিরাজ — “গাছ লাগাইছিলো কে?”
বৃক্ষ মালিক — “আমার বাবায়।”
কবিরাজ — “আপনি কী লাগাইছেন ?”
বৃক্ষ মালিক — “আমি কী লাগাইছি?”
কবিরাজ — “হ, ভবিষ্যতে আপনার পোলারও টেকার দরকার হইতে পারে।”

কবিরাজ আবারো সবাইকে জড়ো করে বলতে শুরু করেন —
“আমি আর আপনাগোর কবিরাজ নাই। আপনারা চাইলেও আমি আর ওষুধ দিতে পারুম না।
প্রশ্ন করতে পারেন কেন? উত্তর একটাই। সাপ্লাই শেষ। গাছ নাই তো আমার ওষুধও নাই। লাকড়ি বানায়া চুলায় দিছি, খাট পালঙ্ক বানায়া শুইয়া রইছি, টেকার দরকার পড়ছে গাছ কাটছি। যা কাইটা ফালাইসি তা কি পূরণ করছি? বাপ দাদার লাগানো গাছ কাটছি। নিজেগো সন্তানের জন্য কী রাখছি?
অক্সিজেনের ফ্যাক্টরি ধীরে ধীরে শেষ হইতাসে। চোখ ভইরা সবুজ দেখি না। ভবিষ্যতে কেমনে দম লইবেন?”

জনতা- “আহো, মিয়া ভাই তোমারে নিয়া একটা চারা গাছ লাগাই আর মনে মনে কই সবুজ দুনিয়া দেখতে চাই, বুক ভইরা দম নিতে চাই। আর আমাদের সন্তানেরা, তোমাগোর লাইগ্যা টাকার গাছ লাগাইলাম। অক্সিজেনের ফ্যাক্টরি বানাইলাম।“

#ছবি- সংগৃহীত

20/04/2025

“নিজেকে একটু সময় দিন, কারণ আপনি আর কখনো এই পৃথিবীতে আসবেন না। আপনার অস্তিত্ব একটাই, তাই তাকে ভালবাসুন, গুরুত্ব দিন, আর প্রাণ ভরে বাঁচুন।”

17/04/2025

My heart is full of peace with my family.

06/04/2025

পৃথিবীর সবকিছু অর্থ আর ক্ষমতার কাছে নত।
এখানে ধর্মসহ বাকি সব ঠুনকো, যার বর্তমান সময়ের সেরা উদাহরণ গাজাতে ইসরায়েলের আগ্রাসন এবং তার প্রতিবাদে এই পৃথিবীর মানুষের প্রতিক্রিয়া। ধর্ম দুর্বলের স্বান্তনার জায়গা,আর মানুষ প্রচন্ড রকমের দ্বৈতস্বত্ত্বা নিয়ে চলাচল করা এক জীব। যার নিজের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়ের প্রতি নজর বেশি।
বড্ড অদ্ভুত যার কিছু করার ক্ষমতা নাই সে আফসোস করছে, কান্নায় চোখ ভিজিয়ে চলছে আর যার করার ক্ষমতা আছে সে তার স্বার্থের টানে অটল। এই মুসলমানরা নিজের স্বার্থের জন্য আজ আমেরিকার জন্য নিবেদিত প্রাণ। মুসলমানরা এক দল ইউরোপ আমেরিকায় গিয়ে গবেষণা করে নিজের উন্নতির পাশাপাশি ওদের শক্তিবৃদ্ধি করছে, আরেক দল বাকি জায়গায় বসে বসে হাদিস কুরআন চষে বিবি তালাকের ফতুয়া খুজে বেড়াচ্ছে। ফলাফল আজকে ওরা পৃথিবীর শতশত কোটি মুসলমানকে ওদের পদলেহনকারী হিসাবে রাখতে পারছে।
গাজা হত্যাযজ্ঞের, আগ্রাসনের প্রতিবাদ মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশগুলোর চেয়ে অমুসলিম দেশ গুলোতে বেশি। এখন পর্যন্ত কোন মুসলিম রাষ্ট্রপ্রধানকে এর জন্য শক্তি প্রয়োগে বাধ্য করতে কোন মুসলমান জনগোষ্ঠী পারে নাই। তারা অপেক্ষায় আছে আকাশের দিকে তাকিয়ে মেকি কান্নায় চোখ ভাসিয়ে, ভার্চুয়াল আন্দোলন করে ইসরায়েলের ধ্বংসের। যা অসম্ভব। এরা হয়তো মানতে চায় না যদি এভাবে বিজয় অর্জিত হইতো তাহলে রাসুল (সাঃ) এর সময় কোন যুদ্ধ হইতো না। ওনি বিরোধীদের গায়েবী ধ্বংসের জন্য অপেক্ষা করতেন। কিন্তু এখন মুসলমানদের একটাই চাওয়া সবই গায়েবী চাওয়া।

04/04/2025

"গুরুত্ব দিলেই বিরক্ত
আর না দিলেই অভিযোগ,
এভাবেই শেষ হয়ে যায়
হাজারো মানুষের যোগাযোগ।

Dr. Samiul Nasim

18/06/2025

12/06/2025

06/06/2025

02/06/2025

01/06/2025

30/05/2025

27/05/2025

26/04/2025

20/04/2025

17/04/2025

06/04/2025

04/04/2025

Address

Telephone

Website

Alerts

Contact The Business

Shortcuts

Share

Category