Defence Research Forum DRF

Defence Research Forum DRF In War, In Peace, We are everywhere for our Nation

বলেছেন মহামান্য রাষ্ট্রপতি শাহাবুদ্দিন চুপ্পু
04/08/2025

বলেছেন মহামান্য রাষ্ট্রপতি শাহাবুদ্দিন চুপ্পু

ট্রাম্পের ঘোষণার পর এবার রাশিয়া–চীন যৌথ নৌ মহড়া।তিন দিনের যৌথ নৌ মহড়ায় সাবমেরিন উদ্ধার ও সাবমেরিন প্রতিহতের বিভিন্ন বিষয়...
04/08/2025

ট্রাম্পের ঘোষণার পর এবার রাশিয়া–চীন যৌথ নৌ মহড়া।

তিন দিনের যৌথ নৌ মহড়ায় সাবমেরিন উদ্ধার ও সাবমেরিন প্রতিহতের বিভিন্ন বিষয়ে গুরুত্ব পাবে।

সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রাশিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট দিমিত্রি মেদভেদেভের একটি পোস্টে ভীষণ ক্ষুব্ধ হন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় রাশিয়ার জলসীমার কাছাকাছি দুটি পারমাণবিক সাবমেরিন পাঠানোর নির্দেশ দেওয়ার কথা জানান তিনি। ট্রাম্পের এমন ঘোষণায় তাৎক্ষণিক কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি রাশিয়া। তবে আজ রোববার থেকে চীনের সঙ্গে জাপান সাগরে তিন দিনের যৌথ নৌ মহড়া শুরু করেছে রাশিয়া। এই মহড়ায় সাবমেরিন উদ্ধার ও সাবমেরিন প্রতিহতের বিভিন্ন বিষয়ে গুরুত্ব পাবে বলে জানা গেছে।
‘পৃথিবীর মহাসাগরগুলোতে যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে অনেক বেশি পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে রেখেছে রাশিয়া-’ ভিক্তর ভোদোলাতস্কি, রাশিয়ার জ্যেষ্ঠ আইনপ্রণেতা।

এএফপির খবরে বলা হয়েছে, রাশিয়া সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বেইজিংয়ের সঙ্গে সামরিক সহযোগিতা জোরদার করেছে। ২০২২ সালে ইউক্রেনে হামলার পর থেকে দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক আরও জোরদার হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় গত ০৩ আগস্ট ২০২৫ হতে আগামী ০৫ আগস্ট ২০২৫ পর্যন্ত তিন দিনের যৌথ নৌ মহড়া শুরু করেছে দুই দেশ।
চীনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় মহড়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। এক বিবৃতিতে তারা জানিয়েছে, এবারের নৌ মহড়ার নাম ‘যৌথ সমুদ্র–২০২৫’। রাশিয়ার ভ্লাদিভস্টক বন্দরে জাপান সাগরে এ মহড়া শুরু হয়েছে। সাবমেরিন উদ্ধার, যৌথ অ্যান্টি–সাবমেরিন, আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ও সমুদ্রপথে যুদ্ধমহড়ায় প্রাধান্য পাবে। চীনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, তাদের চারটি জাহাজ মহড়ায় অংশ নিয়েছে। গাইডেড-ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংসকারী জাহাজ শাওসিং ও উরুমকি রুশ জাহাজগুলোর সঙ্গে যৌথ মহড়ায় অংশ নিচ্ছে। মহড়া শেষে দুটি দেশ প্রশান্ত মহাসাগরের ‘সংশ্লিষ্ট জলসীমায়’ নৌ টহল দেবে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাশিয়ার সংবাদমাধ্যমগুলোতে ট্রাম্পের পারমাণবিক সাবমেরিন পাঠানোর ঘোষণাকে বেশ অবজ্ঞার সুরে উপস্থাপন করা হয়েছে। মাস্কোভস্কি কোমসমোলিয়েতস পত্রিকাকে একজন সামরিক বিশ্লেষক বলেছেন, ট্রাম্প শুধু রাগের মাথায় শিশুসুলভ মেজাজ দেখাচ্ছেন। আবার কমেরসান্ত পত্রিকাকে একজন অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল বলেন, সাবমেরিন নিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্টের কথাবার্তা নিরর্থক প্রলাপ। তিনি এসব বলে মজা পান। একই পত্রিকাকে রাশিয়ার একজন নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ বলেন, ‘আমি নিশ্চিত, ট্রাম্প (সাবমেরিন পাঠানো বিষয়ে) প্রকৃতপক্ষে কোনো নির্দেশই দেননি।’

কমেরসান্ত পত্রিকায় ২০১৭ সালের কথা উল্লেখ করে আরও বলা হয়, ট্রাম্প সেবার উত্তর কোরিয়াকে সতর্ক করার জন্য কোরীয় উপদ্বীপে দুটি পারমাণবিক সাবমেরিন পাঠানোর কথা বলেছিলেন। এর কয়েক দিন পরই উত্তর কোরীয় নেতা কিম জং–উনের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। তবে রাশিয়ার জ্যেষ্ঠ আইনপ্রণেতা ও পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষের কমনওয়েলথ অব ইনডিপেনডেন্ট স্টেটস (সিআইএস) কমিটির উপপ্রধান ভিক্তর ভোদোলাতস্কি বলেছেন, পৃথিবীর মহাসাগরগুলোতে যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে অনেক বেশি পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে রেখেছে রাশিয়া।

এই আইনপ্রণেতার দাবি, মার্কিন সাবমেরিনগুলো অনেক আগেই তাঁদের নিয়ন্ত্রণে চলে গেছে। তাই আলাদাভাবে কোনো জবাব দেওয়ার প্রয়োজন নেই।

রাশিয়া বা চায়না কোনভাবেই যুক্তরাষ্ট্রকে দক্ষিণ এশিয়ায় প্রভাব বিস্তার করতে দিবে না।

ইন্তেকাল করেছেন সাবেক সেনাপ্রধান হারুন-অর-রশিদসাবেক সেনাপ্রধান ও মুক্তিযোদ্ধা এম হারুন-অর-রশীদ ইন্তেকাল করেছেন। ইন্না লি...
04/08/2025

ইন্তেকাল করেছেন সাবেক সেনাপ্রধান হারুন-অর-রশিদ

সাবেক সেনাপ্রধান ও মুক্তিযোদ্ধা এম হারুন-অর-রশীদ ইন্তেকাল করেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিঊন। সোমবার (৪ আগস্ট) দুপুরে চট্টগ্রাম ক্লাবের একটি আবাসিক কক্ষ থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ক্লাব কর্তৃপক্ষ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ধারণা করছে, তিনি রাতে হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন।

চট্টগ্রাম ক্লাবের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আশরাফ উদ্দিন জানান, সাবেক সেনাপ্রধান ক্লাবের গেস্টহাউসে একা ছিলেন। সকাল পর্যন্ত কক্ষ থেকে তিনি বের হননি। দীর্ঘসময় সাড়া না পেয়ে ক্লাবের পক্ষ থেকে উদ্বেগ দেখা দেয়। পরে দুপুর ১২টার দিকে পুলিশ ও সামরিক বাহিনীর সদস্যদের উপস্থিতিতে কক্ষের দরজা খুলে তাকে অচেতন অবস্থায় পাওয়া যায়।

খবর পেয়ে চট্টগ্রাম সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালের (সিএমএইচ) একটি চিকিৎসক দল ক্লাবে এসে তার শারীরিক অবস্থা পরীক্ষা করেন। পরীক্ষা শেষে তাকে মৃত ঘোষণা করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবদুল করিম। তিনি বলেন, চিকিৎসকরা প্রাথমিকভাবে এটিকে স্বাভাবিক মৃত্যু বলে মনে করছেন।

তিনি ১৯৪৮ সালে চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে জন্মগ্রহণ করেন। এম হারুন-অর-রশীদ পাকিস্তানের কাকুলস্থ মিলিটারি একাডেমি থেকে প্রশিক্ষণ শেষ করে পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে কমিশনপ্রাপ্ত হন।

১৯৭১ সালে তিনি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর চতুর্থ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে কর্মরত ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় এই রেজিমেন্টের বাঙালি সেনারা শাফায়াত জামিলের নেতৃত্বে বিদ্রোহ করেন। মুক্তিযুদ্ধের অবদানের জন্য তিনি ‘বীর প্রতীক’ খেতাবে ভূষিত হন।

২০০০ সালের ২৪ ডিসেম্বর তিনি লেফটেন্যান্ট জেনারেল পদে উন্নীত হন। একই দিন তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নেন। ২০০২ সালের ১৬ জুন জেনারেল হাসান মশহুদের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তরের মাধ্যমে তিনি অবসরে যান।

অবসরের পর তিনি কূটনীতিক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড ও ফিজিতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

বাংলাদেশ নৌবাহিনীর স্পেশাল ফোর্স SWADS এর  SEAL অপারেটিভ©Bangladesh Navy
04/08/2025

বাংলাদেশ নৌবাহিনীর স্পেশাল ফোর্স SWADS এর SEAL অপারেটিভ

©Bangladesh Navy

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেশত্যাগের ভিডিও ভাইরালের সূত্র ধরে চালানো এক অনুসন্ধানে বিমান বাহিনীর অভ্যন্...
04/08/2025

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেশত্যাগের ভিডিও ভাইরালের সূত্র ধরে চালানো এক অনুসন্ধানে বিমান বাহিনীর অভ্যন্তরে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা 'র' (রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালাইসিস উইং) এর একটি নেটওয়ার্ক উন্মোচিত হয়েছে বলে একটি সংবাদ প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে। এই ঘটনার জেরে বিমান বাহিনীর একজন কর্মকর্তাকে কোর্ট মার্শালে দণ্ড দেওয়া হয়েছে এবং বেশ কয়েকজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়েছে।

আরমান মুজাহিদ কর্তৃক উপস্থাপিত এক ভিডিও প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৪ সালের ৫ই আগস্ট ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে শেখ হাসিনা কুর্মিটোলা বিমানবন্দর দিয়ে ভারতে পালিয়ে যান। তার এই পলায়নের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে, যা পরবর্তীতে তদন্তের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়।

প্রতিবেদন অনুসারে, এই ভিডিও ধারণ ও প্রকাশের সঙ্গে কারা জড়িত, তা অনুসন্ধান করতে গিয়েই বিমান বাহিনীর অভ্যন্তরে 'র'-এর নেটওয়ার্কটি ফাঁস হয়।

এই নেটওয়ার্কের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে বিমান বাহিনীর স্কোয়াড্রন লিডার আব্দুল্লাহ ইবনে আলতাফকে গ্রেপ্তার করা হয় এবং কোর্ট মার্শালের মাধ্যমে তাকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। তিনি বর্তমানে কাশিমপুর কারাগারের হাই-সিকিউরিটি সেলে বন্দী আছেন বলে জানানো হয়।

এছাড়াও, এই ঘটনায় সম্পৃক্ততার অভিযোগে বিমান বাহিনীর আরও ছয়জন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়েছে। তারা হলেন:

এয়ার ভাইস মার্শাল এম এ আউয়াল হোসেন

এয়ার ভাইস মার্শাল জাহিদুল সাঈদ

এয়ার কমোডোর মোহাম্মদ আমিনুল হক

গ্রুপ ক্যাপ্টেন আব্দুল্লাহ আল ফারুক

গ্রুপ ক্যাপ্টেন মোহাম্মদ শামীম

উইং কমান্ডার সাইয়েদ মোহাম্মদ

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, এয়ার ইন্টেলিজেন্সের তদন্তে বেরিয়ে আসে যে, কুর্মিটোলা এয়ারবেসের অফিসার্স মেসের জানালা থেকে ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট রিফাত আশরাফী শেখ হাসিনার পলায়নের দৃশ্যটি ধারণ করেন। পরবর্তীতে ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তাহসিফ সুরি সেই ভিডিওটি ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেন। অভিযুক্ত দুজনকেই বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়েছে।

রিফাত আশরাফীর মোবাইল ফোন ফরেনসিক পরীক্ষার পর স্কোয়াড্রন লিডার আব্দুল্লাহ ইবনে আলতাফের সঙ্গে তার যোগাযোগের তথ্য পাওয়া যায়, যিনি 'র'-এর একজন সক্রিয় এজেন্ট হিসেবে কাজ করছিলেন বলে অভিযোগ। ২০২৪ সালের ১৪ই আগস্ট প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তরের (ডিজিএফআই) হাতে আলতাফ গ্রেপ্তার হন। তার গাড়ি থেকে ভারতীয় প্যারা কমান্ডোদের ব্যবহৃত অস্ত্র, নগদ টাকা এবং বিভিন্ন ইলেকট্রনিক ডিভাইস উদ্ধারের দাবি করা হয়েছে।

তদন্তে আরও জানা যায়, শেখ হাসিনার পলায়নের আসল গতিপথ গোপন রাখতে একটি ভিন্ন ন্যারেটিভ তৈরির চেষ্টা করা হয়েছিল। ভিডিওটি ছড়িয়ে দিয়ে এমন একটি ধারণা দেওয়া হয় যে তিনি হেলিকপ্টারে করে ত্রিপুরা যাচ্ছেন, যদিও তিনি মূলত সাতক্ষীরা সীমান্ত দিয়ে একটি সি-১৩০জে বিমানে কলকাতা হয়ে দিল্লি পালিয়ে যান বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

এই নেটওয়ার্কের জাল পুলিশ বিভাগেও বিস্তৃত ছিল বলে প্রতিবেদনে দাবি করা হয় এবং এর মূল নিয়ন্ত্রক হিসেবে একজন প্রভাবশালী সেনা কর্মকর্তা, লেফটেন্যান্ট জেনারেল মুজিবুর রহমানের নাম উল্লেখ করা হয়েছে।

যদিও আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) জানিয়েছে যে, উল্লেখিত বিমান বাহিনীর কর্মকর্তারা স্বাভাবিকভাবেই অবসরে গেছেন। তবে, আমার দেশ তাদের নিজস্ব অনুসন্ধানের মাধ্যমে 'র' নেটওয়ার্ক ফাঁসের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে বলে দাবি করেছে। কাশিমপুর কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার আব্দুল্লাহ আল মামুন স্কোয়াড্রন লিডার আলতাফের কারাবাসের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

03/08/2025

সাভারের পুলিশের এপিসি থেকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় শিক্ষার্থী আস-হাবুল ইয়ামিনকে ফেলে হত্যায় জড়িত অভিযোগে এএসআই মোহাম্মদ আলীকে নারায়ণগঞ্জ জেলার রূপগঞ্জ থানাধীন মুরাপাড়ায় অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করা হয়েছে আজ।

শুধুমাত্র ফাঁ/সিই এই পুলিশ লীগের জন্যে যথেষ্ট না। ফা/সি কার্যকরের পর তার লা/শ যেন ঠিক এভাবেই কোন এক পুলিশ ভ্যান থেকে রাস্তায় ফেলে দেওয়া হউক বেওয়ারিশ হিসেবে।

ইনকিলাব জিন্দাবাদ 🇧🇩

বঙ্গোপসাগরের বাংলাদেশ জলসীমায় অবৈধভাবে প্রবেশ করে মাছ শিকারের দায়ে একটি ভারতীয় ফিশিং ট্রলারসহ ১৪ জেলেকে আটক করেছে নৌবাহি...
03/08/2025

বঙ্গোপসাগরের বাংলাদেশ জলসীমায় অবৈধভাবে প্রবেশ করে মাছ শিকারের দায়ে একটি ভারতীয় ফিশিং ট্রলারসহ ১৪ জেলেকে আটক করেছে নৌবাহিনী।
মোংলা বন্দরের অদূরে ফেয়ারওয়ে বয়া সংলগ্ন গভীর সাগর থেকে শনিবার (২ আগস্ট) রাতে ওই জেলেদের আটক করে নৌবাহিনীর যুদ্ধ জাহাজ বানৌজা বিষখালী।

পোস্ট টি একটু বড় হওয়ায় আন্তরিকভাবে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি, তবে একজন স্বাধীন দেশের নাগরিক হিসেবে নিজেকে খুব ছোট মনে হচ্ছে। বাং...
03/08/2025

পোস্ট টি একটু বড় হওয়ায় আন্তরিকভাবে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি, তবে একজন স্বাধীন দেশের নাগরিক হিসেবে নিজেকে খুব ছোট মনে হচ্ছে। বাংলায় একটা প্রবাদ আছে না, ন্যাড়া একবারই বেলতলায় যায়। ঠিক তেমনি ১৯৭১ সালে পাকিস্তান পরাজিত হবার পরে যেভাবে শত শত অবরোধের মুখেও সামরিক বাহিনী শক্তিশালী করেছে তাতে তাদের প্রশংসা না করে উপায় নেই। বিভিন্ন বিষয়াদি পর্যালোচনা করে এতটুকু বুঝতে পেরেছি, পাকিস্তান সামরিক সক্ষমতা অর্জনের পাশাপাশি মেধারও যথেষ্ট মূল্যায়ন করে। আমদানীর পাশাপাশি উদ্ভাবনও করে। সম্প্রতি ভারত পাকিস্তান যুদ্ধে পাকিস্তানের সাফল্য একবাক্যে পুরো পৃথিবী স্বীকার করে নিয়েছে। ভারতের গর্বের ব্রক্ষোস ক্ষেপণাস্ত্র সফলভাবে ভূপাতিত করার পাশাপাশি হাতিয়ে নিয়েছে ব্লুপ্রিন্ট। আর, বাংলাদেশে টিকটকার, বিটিএস আর্মি, সিদ্দিক চোর, হিরু আলম, সভাপতি, সহ-সভাপতি এসবের কদর করতেই ব্যস্ত। চলুন প্রমাণ সহ দেখে আসি ভারতের সর্বনাশ

Tech Secrets Uncovered: How Pakistan’s Interception of BrahMos, SCALP-EG Missiles Could Redefine Regional Power Balance

প্রযুক্তির গোপন রহস্য উন্মোচন: পাকিস্তানের BrahMos এবং SCALP-EG (Système de Croisière Autonome à Longue Portée – Emploi Général) মিসাইল আটকানো কীভাবে আঞ্চলিক শক্তির ভারসাম্য নতুনভাবে সংজ্ঞায়িত করতে পারে?

ভারতের বিতর্কিত ডিপ-স্ট্রাইক (Deep-Strike) অভিযানের “Operation Sindoor” এর পর সংগৃহীত বলে ধারণা করা ধ্বংসাবশেষগুলো বর্তমানে পাকিস্তানি প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা ইউনিট (Defence Intelligence Units) দ্বারা গভীরভাবে বিশ্লেষণ করা হচ্ছে—এবং ধারণা করা হচ্ছে চীনের বিশাল সামরিক-শিল্প কমপ্লেক্স (Military-Industrial Complex) এর প্রযুক্তিগত সহায়তায়।

একটি নাটকীয় মোড়, যা দক্ষিণ এশিয়ার কৌশলগত ভারসাম্য নতুনভাবে গঠন করতে পারে, পাকিস্তানের সফলভাবে ভারতের BrahMos সুপারসনিক ক্রুজ মিসাইল (Supersonic Cruise Missile) এবং ফরাসি উৎসের SCALP-EG স্টেলথ মিসাইল (Stealth Missile) আটকানো ও ধ্বংসাবশেষ পুনরুদ্ধার গোপন গোয়েন্দা প্রতিযোগিতা শুরু করেছে, যার রয়েছে ব্যাপক সামরিক এবং ভূ-রাজনৈতিক প্রভাব।

প্রথমবারের মতো বাস্তব যুদ্ধক্ষেত্রে ভারতের সবচেয়ে উন্নত দুটি স্ট্যান্ডঅফ স্ট্রাইক সিস্টেমের (Standoff Strike Systems) ধ্বংসাবশেষ শত্রুপক্ষের হাতে এসেছে, যা উপমহাদেশের সূক্ষ্ম সামরিক-প্রযুক্তিগত ভারসাম্যকে বিপন্ন করতে পারে।

ভারত-রাশিয়া যৌথভাবে উন্নত করা BrahMos মিসাইল, যা Mach 2.8–3.0 গতিতে উড়তে সক্ষম, এটি সলিড-প্রপেল্যান্ট বুস্টার (Solid-Propellant Booster) এবং লিকুইড-ফুয়েলড র্যামজেট ইঞ্জিন (Liquid-Fueled Ramjet Engine) সমন্বয়ে তৈরি; যা 400–500 কিমি রেঞ্জে নৌ ও স্থলভিত্তিক লক্ষ্যবস্তুতে উচ্চ টিকে থাকার ক্ষমতা এবং নির্ভুল প্রাণঘাতী আঘাত প্রদান করে।এটি তার সি-স্কিমিং ট্রাজেক্টরি (Sea-Skimming Trajectory) এবং ইভেসিভ টার্মিনাল ম্যানুভার (Evasive Terminal Maneuvers) এর জন্য পরিচিত, যা একে শনাক্ত ও ধ্বংস করা অত্যন্ত কঠিন করে তোলে—এখন পর্যন্ত।

এর সাথে যুক্ত ফরাসি-উন্নত SCALP-EG (যা Storm Shadow নামেও পরিচিত), একটি সাবসনিক (Subsonic), লো-অবজারভেবল (Low-Observable) ক্রুজ মিসাইল, যা BROACH (Bomb Royal Ordnance Augmented CHarge) ওয়ারহেড দ্বারা সজ্জিত এবং সুরক্ষিত ও গভীরভাবে ভূগর্ভস্থ লক্ষ্যবস্তুতে দীর্ঘ-পাল্লার অনুপ্রবেশের জন্য নকশা করা হয়েছে।

এগুলো শুধুমাত্র উচ্চপ্রোফাইল অস্ত্র নয়—এগুলো ভারতের প্রিসিশন স্ট্রাইক ডকট্রিনের (Precision Strike Doctrine) অপরিহার্য কৌশলগত প্রতিরোধক।

এই সিস্টেমগুলোর ধ্বংসাবশেষ পুনরুদ্ধার করে পাকিস্তান এক বিরল গোয়েন্দা সম্পদ অর্জন করেছে, যা ইলেক্ট্রো-অপটিক্যাল সিকার (Electro-Optical Seekers), গাইডেন্স অ্যালগরিদম (Guidance Algorithms), স্টেলথ আর্কিটেকচার (Stealth Architecture), থার্মাল শিল্ডিং (Thermal Shielding), এবং ওয়ারহেড নির্মাণ কৌশল (Warhead Construction Techniques) এর মতো গুরুত্বপূর্ণ উপাদানগুলোর রিভার্স ইঞ্জিনিয়ারিং সক্ষম করেছে।

সূত্রগুলো ইঙ্গিত দিচ্ছে যে পাকিস্তানি ইঞ্জিনিয়াররা—চীনা টেকনিশিয়ানদের (Technicians) সহায়তায়—বর্তমানে এই ধ্বংসাবশেষ বিশ্লেষণ করছে টেলেমেট্রি ডেটা (Telemetry Data) উদ্ধার করতে, রাডার ক্রস-সেকশন সিগনেচার (Radar Cross-Section Signatures) মূল্যায়ন করতে এবং বাস্তব বিশ্বের এয়ার ডিফেন্স সিনারিও (Air Defense Scenarios) তে পারফরম্যান্স সিমুলেট (Simulate) করতে।

এটি ইসলামাবাদকে তার মিসাইল ইন্টারসেপশন (Missile Interception) সক্ষমতা পুনঃসমন্বয় করতে এবং ভবিষ্যতের BrahMos বা SCALP-EG হুমকির বিরুদ্ধে ইলেক্ট্রনিক ওয়ারফেয়ার ডকট্রিন (Electronic Warfare Doctrines) অপ্টিমাইজ করতে সহায়তা করবে। এটি ভারতীয় এনগেজমেন্ট এনভেলপস (Engagement Envelopes) এবং টার্গেটিং লজিক (Targeting Logic) ভালোভাবে বোঝার মাধ্যমে কমান্ড অ্যান্ড কন্ট্রোল নেটওয়ার্কস (Command and Control Networks) উন্নত করার সুযোগও তৈরি করে।

বৃহত্তর দৃষ্টিকোণ থেকে দেখলে, এই ঘটনা চীনের জন্য এক স্বর্ণখনি সমান প্রযুক্তিগত অন্তর্দৃষ্টি সরবরাহ করছে, যা তাদের নিজস্ব ক্রুজ মিসাইল এবং অ্যান্টি-শিপ ব্যালিস্টিক মিসাইল (Anti-Ship Ballistic Missile – ASBM) পরিবার যেমন YJ-21 এবং CJ-100 সিরিজের বিকাশে উপকৃত করতে পারে।

চীনা রাডার (Radar), ইনফ্রারেড ট্র্যাকিং (Infrared Tracking), এবং এআই-গাইডেড ইন্টারসেপশন সিস্টেমস (AI-Guided Interception Systems) এখন বিশেষভাবে কাস্টমাইজ করা যেতে পারে ভবিষ্যতের ভারত-অপাশ্চাত্য মিসাইল ডিজাইনগুলিকে পরাস্ত করার জন্য।

পাকিস্তানের বার্তাটি সমানভাবে হিসাবকৃত। পুনরুদ্ধার করা মিসাইলের ধ্বংসাবশেষের ছবি এবং রিপোর্ট পাকিস্তানি গণমাধ্যম এবং প্রতিরক্ষা চ্যানেলে ছড়িয়ে পড়েছে, যা একটি স্পষ্ট কৌশলগত বার্তা পাঠাচ্ছে: দেশের ইন্টিগ্রেটেড এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম (Integrated Air Defense Systems), যার মধ্যে HQ-9/P, LY-80 এবং Erieye AEW&C (Airborne Early Warning and Control) প্ল্যাটফর্ম রয়েছে, সেগুলো এমনকি শীর্ষ পর্যায়ের স্ট্যান্ডঅফ অস্ত্রের বিরুদ্ধেও যুদ্ধ-কার্যকর। এটি দেশীয় মনোবলকে শক্তিশালী করে এবং আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক পর্যবেক্ষকদের কাছে সংকেত পাঠায় যে পাকিস্তানের আকাশ একটি সক্ষম বহুপর্দা প্রতিরক্ষা দ্বারা সুরক্ষিত।

ভারতের জন্য, এর প্রভাব অত্যন্ত উদ্বেগজনক। দুটি আইকনিক মিসাইল সিস্টেম ইন্টারসেপশন দ্বারা হারানোর মানসিক আঘাত—আরও ভয়াবহ হলো সেগুলো শত্রুপক্ষের ল্যাবরেটরিতে (Laboratories) বিশ্লেষিত হওয়া—ভারতের প্রযুক্তিগত অজেয়তার দাবির উপর এক বিশাল ছায়া ফেলছে। এটি ভারতের নিজস্ব সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে এই সিস্টেমগুলোর উপর আস্থা দুর্বল করতে পারে এবং ক্লায়েন্ট রাষ্ট্রগুলির সাথে রপ্তানি আলোচনাকে জটিল করতে পারে।
ভারত ফিলিপাইনের সাথে ৩৭৫ মিলিয়ন ডলারের BrahMos রপ্তানি চুক্তি সুরক্ষিত করেছিল এবং সক্রিয়ভাবে ভিয়েতনাম, ইন্দোনেশিয়া এবং মধ্যপ্রাচ্যের ক্রেতাদের আকর্ষণ করছে। মিসাইলের অখণ্ডতার যেকোনো আপস—বিশেষত যদি রিভার্স ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মাধ্যমে পাওয়া দুর্বলতাগুলো প্রকাশ্যে আসে—তাহলে এই লেনদেনগুলো বিপন্ন হতে পারে বা আপগ্রেডেড, ট্যাম্পার-প্রুফ (Tamper-Proof) ভ্যারিয়েন্টের দাবিতে পরিণত হতে পারে।

কৌশলগতভাবে, নয়াদিল্লিকে এখন এই বাস্তবতার মুখোমুখি হতে হবে যে তাদের মিসাইল ডিপ্লয়মেন্ট ডকট্রিন (Missile Deployment Doctrines) পাল্টা ব্যবস্থার (Countermeasures) এবং পোস্ট-স্ট্রাইক গোয়েন্দা শোষণের (Post-Strike Intelligence Exploitation) জন্য দুর্বল। ফলে, ভারতীয় মিসাইল নির্মাতারা সেলফ-ডেস্ট্রাক্ট (Self-Destruct) এবং অ্যান্টি-ট্যাম্পার (Anti-Tamper) প্রযুক্তি উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করবে বলে আশা করা হচ্ছে, যাতে সংবেদনশীল সিস্টেমগুলো ইন্টারসেপশন হলে অকার্যকর বা পুনরুদ্ধার অযোগ্য হয়ে যায়।

তাছাড়া, ডিফেন্স রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (Defence Research and Development Organisation – DRDO) সম্ভবত আমদানিকৃত সাবসিস্টেমগুলোর (Subsystems) পরিবর্তে দেশীয় বিকল্পকে অগ্রাধিকার দেবে, বিশেষ করে গাইডেন্স (Guidance), প্রপালশন (Propulsion), এবং ইলেক্ট্রনিক কাউন্টার-কাউন্টারমেজারস (Electronic Counter-Countermeasures – ECCM) ক্ষেত্রে।

ডকট্রিনাল স্তরে, ভারত সম্ভবত লয়টারিং মিউনিশনস (Loitering Munitions), সোয়ার্ম ড্রোনস (Swarm Drones), এবং হাইপারসনিক গ্লাইড ভেহিকলস (Hypersonic Glide Vehicles – HGVs) ডিপ্লয় করার দিকে ঝুঁকবে, যা বর্ধিত টিকে থাকার ক্ষমতা এবং ন্যূনতম দখলের ঝুঁকি প্রদান করে।

এই ঘটনাটি ভারতকে কোল্ড স্টার্ট (Cold Start) অথবা প্রোঅ্যাকটিভ ডিটারেন্স (Proactive Deterrence) কৌশল গ্রহণে ঠেলে দিতে পারে, যা স্ট্যান্ডঅফ অস্ত্রের (Standoff Weapons) উপর কম নির্ভর করে এবং আরও বেশি ইন্টেলিজেন্স, সার্ভেইলেন্স ও রিকনাইসেন্স (Intelligence, Surveillance, Reconnaissance – ISR) ফিউশন এবং কাইনেটিক-প্রিসিশন ডমিন্যান্সের (Kinetic-Precision Dominance) উপর নির্ভর করে।

বৈশ্বিকভাবে, এই ঘটনা অতীতের কৌশলগত পুনরুদ্ধারের প্রতিধ্বনি তুলে ধরে। ১৯৯১ সালের গালফ ওয়ারে, কোয়ালিশন ফোর্স (Coalition Forces) ইরাকি স্কাড মিসাইলের (Iraqi Scud Missiles) ধ্বংসাবশেষ উদ্ধার করেছিল প্যাট্রিয়ট PAC-2 (Patriot Advanced Capability-2) ইন্টারসেপ্টর ক্যালিব্রেট করার জন্য এবং মধ্যপ্রাচ্যে ব্যালিস্টিক মিসাইল প্রতিরক্ষা উন্নত করতে।

২০১৯ সালে, সৌদি আরামকো (Saudi Aramco) স্থাপনায় ড্রোন এবং মিসাইল হামলার পর, মার্কিন ও মিত্র বাহিনী ইরানি অস্ত্রের ধ্বংসাবশেষ বিশ্লেষণ করেছিল তেহরানের ক্রমবর্ধমান দীর্ঘ-পাল্লার প্রিসিশন স্ট্রাইক (Precision Strike) সক্ষমতা মানচিত্রায়নের জন্য।

ইউক্রেনে, চলমান যুদ্ধ মিসাইল ইন্টেলিজেন্সের (Missile Intelligence) যুদ্ধক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে, যেখানে উভয় পক্ষ কালিব্র (Kalibr), কিনঝাল (Kinzhal), এবং HIMARS-লঞ্চ করা সিস্টেমগুলোর ধ্বংসাবশেষ উদ্ধারের প্রতিযোগিতায় রয়েছে, ওয়ারহেড পারফরম্যান্স (Warhead Performance), জ্যামিং প্রতিরোধ ক্ষমতা (Resistance to Jamming) এবং স্টেলথ সিগনেচার (Stealth Signatures) অধ্যয়নের জন্য।

এই বৈশ্বিক নজিরগুলো বাস্তব যুদ্ধক্ষেত্রে ধ্বংসাবশেষ বিশ্লেষণের সামরিক মূল্যকে জোরালোভাবে তুলে ধরে। এগুলো এও দেখায় যে কিভাবে ইন্টারসেপ্ট বা নিষ্ক্রিয় করা সিস্টেমও পরবর্তী প্রজন্মের অস্ত্র উন্নয়নের জন্য অন্তর্দৃষ্টি সরবরাহ করতে পারে।

পাকিস্তান এবং তার চীনা অংশীদারদের জন্য, এর প্রভাব সুদূরপ্রসারী। পুনরুদ্ধার করা উপাদানগুলো বাবর ক্রুজ মিসাইল (Babur Cruise Missile) সিরিজের ভবিষ্যৎ আপগ্রেডকে প্রভাবিত করতে পারে অথবা পাকিস্তানকে উচ্চ-গতির উপকূলীয় প্রতিরক্ষা মিশনের জন্য BrahMos-বিরোধী প্রতিলিপি (Counter Replicas) তৈরি করতে উত্সাহিত করতে পারে।

চীন BrahMos এর প্রপালশন (Propulsion) এবং SCALP-EG এর গাইডেন্স আর্কিটেকচার (Guidance Architecture) থেকে প্রাপ্ত অন্তর্দৃষ্টি ব্যবহার করে CJ-10 এবং CJ-20 ক্রুজ মিসাইল সিস্টেমগুলোকে ফাইন-টিউন করতে পারে অথবা PLA নেভির (People’s Liberation Army Navy) টাইপ-০৫৫ ডেস্ট্রয়ারগুলোতে আরও শক্তিশালী ইলেকট্রনিক কাউন্টার-কাউন্টারমেজারস (Electronic Counter-Countermeasures – ECCM) ইন্টিগ্রেট করতে পারে।

ভারতের অংশীদাররাও সম্ভবত প্রতিক্রিয়া জানাবে। ফ্রান্স, যা তার রাফাল (Rafale) ফাইটার প্যাকেজের অংশ হিসেবে SCALP-EG মিসাইল সরবরাহ করে, তারা সম্ভবত কঠোর এন্ড-ইউজার ক্লজ (End-User Clauses) আরোপ করতে পারে অথবা সীমিত গাইডেন্স অ্যাক্সেসসহ শুধুমাত্র রপ্তানির জন্য আপগ্রেডেড সংস্করণের দিকে ধাবিত হতে পারে। রাশিয়া সম্ভবত ভবিষ্যতের BrahMos ভ্যারিয়েন্টের জন্য ভারতের সাথে আরও কঠোর ডিপ্লয়মেন্ট প্রোটোকল (Deployment Protocols) নিয়ে আলোচনা করতে চাইবে, বিশেষত মিসাইল আর্কিটেকচার (Missile Architecture) সুরক্ষিত রাখার নিজের স্বার্থের কারণে।

এই তরঙ্গ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াতেও অনুভূত হতে পারে। ফিলিপাইন বা ভিয়েতনামের মতো দেশগুলো—যারা BrahMos কে চীনা সামুদ্রিক আধিপত্যের পাল্টা ভারসাম্য হিসেবে দেখে—তারা এখন প্রশ্ন তুলতে পারে যে ইন্টারসেপ্ট হলে তাদের বিনিয়োগ দুর্বল হয়ে পড়তে পারে কিনা।

ফলস্বরূপ, ভারত সম্ভবত একটি রপ্তানি-নির্দিষ্ট BrahMos 2.0 ভ্যারিয়েন্ট তৈরি করতে বাধ্য হবে, যা আরও আক্রমণাত্মক অ্যান্টি-রিকভারি (Anti-Recovery) বৈশিষ্ট্য এবং স্টেলথ অপ্টিমাইজেশন (Stealth Optimization) অন্তর্ভুক্ত করবে।

বৃহত্তর প্রেক্ষাপটে, এই ঘটনা দক্ষিণ এশিয়ায় অস্ত্র প্রতিযোগিতার (Arms Race) উত্থানকে ত্বরান্বিত করতে পারে।

ভারত এবং পাকিস্তান ইতিমধ্যে হাইপারসনিক প্ল্যাটফর্মে (Hypersonic Platforms) ব্যাপকভাবে বিনিয়োগ করছে, যেখানে ভারত তার HSTDV (Hypersonic Technology Demonstrator Vehicle) স্ক্রামজেট (Scramjet) ডেমোনস্ট্রেটর পরীক্ষা করছে এবং পাকিস্তানকে শাহীণ সিরিজের (Shaheen Series) জন্য গ্লাইড ভেহিকল অ্যাডাপ্টেশনে (Glide Vehicle Adaptations) কাজ করছে বলে গুঞ্জন রয়েছে।

মিসাইল পুনরুদ্ধারকে একটি স্ট্যান্ডার্ড ডকট্রিন (Standard Doctrine) হিসেবে কার্যকর করা নতুন উপকরণ, সফটওয়্যার অবফুসকেশন (Software Obfuscation), এআই-এনক্রিপ্টেড ডেটা লিঙ্কস (AI-Encrypted Data Links), এবং এক্সপ্লয়টেশন-প্রতিরোধী (Immune to Exploitation) হার্ডেন্ড ন্যাভিগেশন সিস্টেমের (Hardened Navigation Systems) চাহিদা বাড়িয়ে দেবে।

সবচেয়ে বড় কথা, এটি আরও দৃঢ়ভাবে প্রমাণ করে যে আধুনিক যুদ্ধ এখন আর কেবল আঘাতের বিষয় নয়—বরং তথ্যের বিষয়। এখন যুদ্ধক্ষেত্র বিস্ফোরণের ব্যাসার্ধের (Blast Radii) বাইরে ল্যাবরেটরি (Labs), ডেটা সেন্টার (Data Centers), এবং সিমুলেশন রুমে (Simulation Rooms) প্রসারিত হয়েছে, যেখানে প্রতিটি ইন্টারসেপ্ট করা প্রজেক্টাইল (Projectile) একটি কৌশলগত সম্পদে পরিণত হয়।

যদিও “Operation Sindoor” এর পর দক্ষিণ এশিয়ার আকাশ হয়তো সাময়িকভাবে নীরব হয়েছিল, তবে এই ঘটনার প্রতিধ্বনি এখনই কেবল আঞ্চলিক এবং বৈশ্বিকভাবে প্রতিফলিত হতে শুরু করেছে।

তথ্যসূত্রঃ

১। এশিয়ান ডিফেন্স এ্যানালাইসিস।
২। রয়েল ইউনাইটেড সার্ভিসেস ইন্সটিটিউট।
৩। আল জাজিরা।
৪। উইকিপিডিয়া।
৫। Reuters.
৬। ইন্ডিয়ান রিসার্চ উইং।
৭। গ্লোবাল ডিফেন্স কোর্প।
৮। দ্যা ইকোনমিক টাইমস্‌।
৯। Dane's Defence Weekly.
১০। MTCR (Missile Technology Control Regime)

বান্দরবানের বলিপাড়া থেকে সন্তু লারমার নেতৃত্বাধীন জনসংহতি সমিতির চাঁদা কালেক্টর মংমংসিং মার্মা সহ ৪ জন আটক, অস্ত্র গুলি...
03/08/2025

বান্দরবানের বলিপাড়া থেকে সন্তু লারমার নেতৃত্বাধীন জনসংহতি সমিতির চাঁদা কালেক্টর মংমংসিং মার্মা সহ ৪ জন আটক, অস্ত্র গুলি সরঞ্জাম উদ্ধার করেছে সেনাবাহিনী।

03/08/2025

পরিপূর্ণ মর্যাদায় দাফন করা হচ্ছে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্ক পুলিশ ডিপার্টমেন্টের কর্মকর্তা দিদারুল ইসলাম, যেটিকে তারা Final salute হিসেবে অভিহিত করেন। এসময় নিউ ইয়র্ক পুলিশ ডিপার্টমেন্টের ২০ হাজার কর্মকর্তা তাকে শ্রদ্ধা জানান, শহরজুড়ে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা হয়েছে। দিদারুল ইসলাম The American Hero এর মর্যাদা পেয়েছেন।

02/08/2025

NYPD says goodbye to Detective “Didarul Islam” - a hero who made the ultimate sacrifice

বাংলাদেশ নৌবাহিনীর আয়োজনে সমাপ্ত হলো JOINT COMBINED EXERCISE TRAINING (JCET) FLASH BENGAL 25-1বাংলাদেশ নৌবাহিনীর স্পেশা...
02/08/2025

বাংলাদেশ নৌবাহিনীর আয়োজনে সমাপ্ত হলো JOINT COMBINED EXERCISE TRAINING (JCET) FLASH BENGAL 25-1

বাংলাদেশ নৌবাহিনীর স্পেশাল ফোর্স কমান্ড (SWADS COMMAND) এর তত্ত্বাবধানে সমাপ্ত হলো JCET FLASH BENGAL 25-1 (টাইগার শার্ক - ৪১ তম পর্ব)। US NAVY SEAL Team এর সহযোগিতায় এবং বাংলাদেশ আর্মির প্যারা কমান্ডো ব্যাটেলিয়ন এর অংশগ্রহণে ১৭ দিনব্যাপী পরিচালিত এই Exercise বাংলাদেশ নৌবাহিনী পরিচালনায় আজ সফলভাবে সমাপ্ত হয়।

JCET FLASH BENGAL 25-1 মহড়ায় স্পেশাল ফোর্স এর সদস্যদের বিশেষ যুদ্ধবিদ্যার উপর নানারকম কৌশলগত প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়। প্রতিবছরের ন্যায় এবারও US NAVY SEAL Team এর সাথে বাংলাদেশ নৌবাহিনী ও সেনাবাহিনীর কমান্ডোরা বিভিন্ন আঙ্গিকে কঠোর প্রশিক্ষণের মাধ্যমে তাদের যুদ্ধবিদ্যার জ্ঞানকে আরো শানিত করে তোলে। এই মহড়া বাংলাদেশ এবং আমেরিকার পারস্পরিক বন্ধুত্ব, বোঝাপড়া ও সহযোগিতার প্রতিচ্ছবি।

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Defence Research Forum DRF posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share