Fit with Balanced Diet

Fit with Balanced Diet Hi Everyone, welcome,
I am Farjana Rahman Khan a Consultant dietitian and Clinical Nutritionist .

অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালো না।আপনি যখন অতিরিক্ত খাবার খাবেন সেটা যে খাবারই হোক সেটা পুষ্টিকর অথবা জাঙ্ক ফুড।  তখন সেটা আপনা...
28/09/2025

অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালো না।
আপনি যখন অতিরিক্ত খাবার খাবেন সেটা যে খাবারই হোক সেটা পুষ্টিকর অথবা জাঙ্ক ফুড। তখন সেটা আপনার হেল্থ এর জন্য ক্ষতির কারণ হবে।
প্রতিদিন সুষম খাবার খান আপনার খাদ্যাভাস অনুযায়ী, আপনার বয়স অনুযায়ী এবং আপনার কাজের ধরন অনুযায়ী সে সাথে একটা পরিপূর্ণ ঘুম নিশ্চিত করুন আর সুস্থ চিন্তা যা আপনাকে সুস্থ রাখতে যথেষ্ট।

ডায়েট নিয়ে এত বেশি টেনশন করার দরকার নাই। অতিরিক্ত টেনশন অর্থাৎ দুশ্চিন্তা যেন আপনার দূর্ভোগের কারণ না হয়ে দাড়ায়।

ক্যান্সার নিয়ে কিছু কথা প্রথমেই একটা জিনিস পরিষ্কার করা জরুরি। ক্যান্সার সরাসরি কোনো ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণে হয় ...
27/09/2025

ক্যান্সার নিয়ে কিছু কথা

প্রথমেই একটা জিনিস পরিষ্কার করা জরুরি। ক্যান্সার সরাসরি কোনো ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণে হয় না, যেমনটা হয় টাইফয়েড বা ফ্লুতে। বরং, আমাদের দেহের কোষগুলো যখন অস্বাভাবিকভাবে বিভাজিত হয়ে অনিয়ন্ত্রিতভাবে বাড়তে থাকে, তখনই ক্যান্সার সৃষ্টি হয়। আর এই সুযোগ পায় তখনই, যখন আমাদের ইমিউন সিস্টেম দুর্বল হয়ে পড়ে, অস্বাভাবিক কোষগুলোকে শনাক্ত করে ধ্বংস করতে ব্যর্থ হয়।

ক্যান্সার থেকে বাঁচার একটি বড় হাতিয়ার হলো আমাদের ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করা। আর এই শক্তিশালী ইমিউন সিস্টেম গড়ে তোলার মূল চাবিকাঠি রয়েছে তিনটি জায়গায়:
১. সঠিক খাবার
২. সুস্থ লাইফস্টাইল
৩. ইতিবাচক আবেগ ও মানসিকতা

চলুন, একে একে জেনে নিই প্রতিটির বিস্তারিত

১. ইমিউন সিস্টেমের সুপারফুড: কী খাবেন?

প্রথমেই আসি খাবারের কথায়। মনে রাখবেন, আপনার প্লেটই আপনার প্রথম ওষুধ। এই খাবারগুলো প্রতিদিনের ডায়েটে রাখুন:

· রঙিন শাকসবজি ও ফলমূল: টমেটো, গাজর, মিষ্টি আলু, ব্রকলি, পালং শাক, ক্যাপসিকাম, বেরি জাতীয় ফল, পেঁপে, কমলা। এগুলোতে আছে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট (ভিটামিন এ, সি, ই) ও ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস, যা ক্ষতিকর ফ্রি র্যাডিকেল দূর করে এবং ইমিউন কোষ তৈরি করে।

· প্রোটিনের উৎস: মাছ (বিশেষ করে সামুদ্রিক মাছ), মুরগির বুকের মাংস, ডিম, ডাল, বিনস, টোফু। প্রোটিন হলো অ্যান্টিবডি ও ইমিউন কোষের মূল গাঠনিক উপাদান।
· স্বাস্থ্যকর ফ্যাট: বাদাম (আমন্ড, ওয়ালনাট), বীজ (ফ্ল্যাক্সসিড, চিয়া সিড), অলিভ অয়েল, অ্যাভোকাডো। এগুলো প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।

· প্রোবায়োটিক ও প্রিবায়োটিক: দই (প্রোবায়োটিক), পেঁয়াজ, রসুন, শিম, ওটস (প্রিবায়োটিক)। এরা গাট হেলথ বা অন্ত্রের স্বাস্থ্য উন্নত করে, যা পুরো ইমিউন সিস্টেমের ৭০-৮০% নিয়ন্ত্রণ করে!

· ভিটামিন ডি ও জিংক: সূর্যের আলো (ভিটামিন ডি-এর প্রধান উৎস), সামুদ্রিক মাছ, ডিমের কুসুম; জিংকের জন্য বাদাম, বীজ, ডাল। এই দুটো পুষ্টি উপাদান ইমিউন রেসপন্সের জন্য অপপরিহার্য।

এড়িয়ে চলুন:
প্রক্রিয়াজাত খাবার, অতিরিক্ত চিনি ও মিষ্টি, রিফাইন্ড কার্বস (সাদা আটা, সাদা চিনি), অস্বাস্থ্যকর তেলে ভাজা খাবার, অতিরিক্ত লাল মাংস। এগুলো ইনফ্লামেশন বাড়ায় এবং ইমিউন সিস্টেমকে দুর্বল করে।

২. লাইফস্টাইল: শক্তিশালী ইমিউনের ভিত্তি
শুধু খেলেই হবে না, জীবনযাপনের পদ্ধতিও হতে হবে ইমিউন ফ্রেন্ডলি:

· নিয়মিত ব্যায়াম: সপ্তাহে ৫ দিন অন্তত ৩০ মিনিট মাঝারি ধরনের ব্যায়াম (দ্রুত হাঁটা, সাইকেল চালানো, সাঁতার)। ব্যায়াম ইমিউন কোষের সঞ্চালন বাড়ায়, প্রদাহ কমায় এবং স্ট্রেস হরমোন নিয়ন্ত্রণ করে।

· গুণগত ঘুম: প্রতিরাতে ৭-৮ ঘন্টা গভীর, নিরবচ্ছিন্ন ঘুম। ঘুমের সময় শরীর সাইটোকাইনস নামক প্রোটিন তৈরি করে যা সংক্রমণ ও প্রদাহের বিরুদ্ধে লড়াই করে। মোবাইল ফোন বিছানায় নেবেন না!

· ধূমপান ও মদ্যপান ত্যাগ: এগুলো সরাসরি ইমিউন কোষকে ক্ষতিগ্রস্ত করে এবং ক্যান্সার সেল তৈরিতে সহায়ক পরিবেশ তৈরি করে।

· সূর্যের আলো: প্রতিদিন সকালের হালকা রোদে ১৫-২০ মিনিট থাকুন। ভিটামিন ডি তৈরির জন্য এটি জরুরি।
· ওজন নিয়ন্ত্রণ: স্থূলতা বা অতিরিক্ত ওজন ক্রনিক ইনফ্লামেশন বাড়ায় এবং ইমিউন ফাংশনে ব্যাঘাত ঘটায়।

৩. আবেগ নিয়ন্ত্রণ: মন ভালো রাখুন, ইমিউন সিস্টেম ভালো থাকবে

এটি হয়তো সবচেয়ে অবহেলিত, কিন্তু সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক! দীর্ঘস্থায়ী মানসিক চাপ, উদ্বেগ, কষ্ট, রাগ, হতাশা – এই নেগেটিভ ইমোশনগুলো সরাসরি আমাদের ইমিউন সিস্টেমকে দুর্বল করে দেয়। কারণ চাপের হরমোন (কর্টিসল) ইমিউন কোষের কার্যকারিতা কমিয়ে দেয়।

কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করবেন?

· স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট: প্রতিদিন মিনিট ১০-১৫ ধ্যান (মেডিটেশন), গভীর শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম (Deep Breathing) করুন।
· পছন্দের কাজ: যা আপনাকে আনন্দ দেয় – গান শোনা, বই পড়া, বাগান করা, আঁকা – তা করুন নিয়মিত।
· সামাজিক সংযোগ: পরিবার ও প্রকৃত বন্ধুদের সাথে গুণগত সময় কাটান। একাকিত্ব দূরে রাখুন।
· কৃতজ্ঞতা প্রকাশ: প্রতিদিন ২-৩টি জিনিসের কথা ভাবুন যার জন্য আপনি কৃতজ্ঞ। এটি ইতিবাচক মনোভাব গড়ে তোলে।
· পেশাদার সাহায্য: অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা বা বিষণ্নতা মনে করলে কাউন্সেলর বা থেরাপিস্টের সাহায্য নিতে দ্বিধা করবেন না।

মনে রাখবেন, আপনার মন ও শরীর এক সিস্টেম। মন ভালো না থাকলে শরীরও ভালো থাকতে চায় না।

আশা করি বুঝতে পেরেছেন, ক্যান্সার প্রতিরোধ শুধু ভাগ্যের উপর ছেড়ে দেয়ার বিষয় নয়। আমাদের দৈনন্দিন ছোট ছোট সচেতন সিদ্ধান্তই পারে আমাদের ইমিউন সিস্টেমকে একটি অজেয় দুর্গে পরিণত করতে।

সংক্ষেপে মনে রাখুন:

· প্লেটে রং আনুন (রঙিন শাকসবজি, ফল)।
· নিয়মিত হাঁটুন বা ব্যায়াম করুন
· গভীর ঘুমকে প্রাধান্য দিন।
· ধূমপান/মদ্যপানকে বলুন 'না'।
· মনকে রাখুন হালকা, ইতিবাচক ও কৃতজ্ঞ।

এই পরামর্শগুলো ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি অনেকাংশে কমাতে সাহায্য করে এবং যারা ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়েছেন তাদের চিকিৎসা ও সুস্থতায় সহায়তা করে। কিন্তু এগুলো কোনো গ্যারান্টি নয় যে ক্যান্সার হবে না। বংশগতি ও অন্যান্য পরিবেশগত কারণও ভূমিকা রাখে। তাই নিয়মিত হেলথ চেকআপ এবং স্ক্রিনিং (বয়স ও ঝুঁকি অনুযায়ী) অবশ্যই করাবেন।

আপনার এবং আপনার পরিবারের সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করছি। নিজের যত্ন নিন, ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করুন, ইতিবাচক থাকুন। ধন্যবাদ!

ফারজানা রহমান খান
কনসালটেন্ট টাইটিসিয়ান
ফিট উইথ ব্যালেন্সড ডায়েট
এক্সফুড এন্ড নিউট্রিশন অফিসার
ইব্রাহিম কার্ডিয়াক হসপিটাল এন্ড রিসার্চ ইন্সটিটিউট
২৭.০৯.২৫

আজ ২১ সেপ্টেম্বর – বিশ্ব আলঝেইমার দিবস (World Alzheimer’s Day)এই দিনটির উদ্দেশ্য হলো আলঝেইমার রোগ সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধ...
21/09/2025

আজ ২১ সেপ্টেম্বর – বিশ্ব আলঝেইমার দিবস (World Alzheimer’s Day)

এই দিনটির উদ্দেশ্য হলো আলঝেইমার রোগ সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করা, রোগী ও পরিবারকে সহায়তা করা, এবং প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা সম্পর্কে মানুষকে জানানো।

আলঝেইমার কী?

আলঝেইমার হলো একটি স্নায়বিক রোগ (neurodegenerative disease), যা মূলত ডিমেনশিয়ার (Dementia) সবচেয়ে সাধারণ কারণ।

এতে মস্তিষ্কের কোষ ধীরে ধীরে ক্ষয় হতে থাকে।

স্মৃতিশক্তি, চিন্তাশক্তি, শেখার ক্ষমতা এবং দৈনন্দিন কাজ করার সামর্থ্য কমতে থাকে।

রোগটি সাধারণত বয়স্কদের বেশি হয় (৬৫ বছরের পর ঝুঁকি বাড়ে)।

লক্ষণ
বারবার ভুলে যাওয়া (বিশেষ করে নতুন ঘটনা)
কথা খুঁজে না পাওয়া বা সহজ শব্দ ভুলে যাওয়া
সিদ্ধান্ত নিতে অসুবিধা
পরিচিত জায়গায় পথ হারিয়ে ফেলা
মেজাজ ও আচরণে পরিবর্তন

কারণ:-
মস্তিষ্কে অস্বাভাবিক প্রোটিন জমা (Amyloid plaque এবং Tau tangle)
বংশগত কারণ (পারিবারিক ইতিহাস থাকলে ঝুঁকি বাড়ে)
বয়স
ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, উচ্চ কোলেস্টেরল
শারীরিক ও মানসিকভাবে নিষ্ক্রিয় থাকা

প্রতিকার (Management)

আলঝেইমারের স্থায়ী নিরাময় নেই, তবে কিছু ওষুধ ও লাইফস্টাইল পরিবর্তনে রোগের অগ্রগতি ধীর করা যায় এবং রোগীকে স্বাভাবিক জীবনে বেশি দিন রাখতে সাহায্য করা যায়:

1. ওষুধ: চিকিৎসকের পরামর্শে স্মৃতিশক্তি ধরে রাখার ওষুধ (যেমন Donepezil, Rivastigmine)।

2. রুটিন তৈরি: প্রতিদিন একই রকম সময়ে কাজ করা।

3. সামাজিক মেলামেশা: পরিবার, বন্ধুদের সাথে সময় কাটানো।

4. স্মৃতি অনুশীলন: বই পড়া, গেম খেলা, নতুন কিছু শেখা।

5. সহায়তা ব্যবস্থা: পরিবারের ধৈর্য, কেয়ার গিভারের সহায়তা।

প্রতিরোধের উপায়

বিজ্ঞানীরা মনে করেন, কিছু অভ্যাস মেনে চললে ঝুঁকি অনেক কমানো যায়:

ব্যালেন্সড ডায়েট: বেশি শাকসবজি, ফল, মাছ, বাদাম; কম প্রক্রিয়াজাত খাবার।

নিয়মিত ব্যায়াম: প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটা বা শরীরচর্চা।

মানসিক ব্যায়াম: পড়া, পাজল সমাধান, নতুন কিছু শেখা।

যথেষ্ট ঘুম: ৭–৮ ঘণ্টা।

ধূমপান ও অ্যালকোহল এড়ানো।

হৃদরোগ নিয়ন্ত্রণ: ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখা।

আলঝেইমারে মস্তিষ্কে কী ঘটে

1.Amyloid Plaque জমা হয়

মস্তিষ্কের বাইরে বেটা-অ্যামাইলয়েড (β-amyloid) প্রোটিন জমে শক্ত গাদার মতো বসে থাকে।

এগুলো কোষগুলোর মধ্যে যোগাযোগে বাধা দেয়।

ফলে নিউরনরা একে অপরকে সঠিকভাবে সিগন্যাল পাঠাতে পারে না।

2. Tau Tangle তৈরি হয়

নিউরনের ভেতরে Tau প্রোটিন অস্বাভাবিকভাবে মোচড় খেয়ে জট পাকায় (tangle)।

এর ফলে কোষের ভেতরে “পরিবহন ব্যবস্থা” নষ্ট হয়ে যায়, ফলে নিউরন মারা যেতে থাকে।

3.নিউরনের মৃত্যু

প্রচুর নিউরন মারা যাওয়ায় মস্তিষ্ক সংকুচিত (shrink) হতে শুরু করে।

বিশেষ করে hippocampus (স্মৃতির অংশ) ও cerebral cortex (চিন্তা ও সিদ্ধান্তের অংশ) সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

4.Neuroinflammation (মস্তিষ্কে প্রদাহ)

প্ল্যাক ও ট্যাংলস দেখে শরীরের ইমিউন কোষগুলো (মাইক্রোগ্লিয়া) আক্রমণ করে।

কিন্তু বারবার আক্রমণে প্রদাহ বেড়ে যায় এবং আরও বেশি ক্ষতি হয়

সহজভাবে বলা যায়:
আলঝেইমার হলো মস্তিষ্কের ভেতরে অস্বাভাবিক প্রোটিন জমা, কোষে জট পাকানো, আর ধীরে ধীরে নিউরনের মৃত্যু।

ফারজানা রহমান খান
কনসালটেন্ট ডায়েটিশিয়ান
ফিট উইথ ব্যালেন্সড ডায়েট
এক্স ফুড এন্ড নিউট্রিশন অফিসার
ইব্রাহিম কার্ডিয়াক হসপিটাল এন্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট

২১.০৯.২৫

Brain Gut Axis Disruption:পেটে গ্যাস, হজমের সমস্যা,ব্লটিং এসবই হয় যখন আপনার মস্তিষ্ক এবং পেটের অক্ষের যে যোগাযোগ ব্যবস্...
18/09/2025

Brain Gut Axis Disruption:
পেটে গ্যাস, হজমের সমস্যা,ব্লটিং এসবই হয় যখন আপনার মস্তিষ্ক এবং পেটের অক্ষের যে যোগাযোগ ব্যবস্থা আছে সেটার ভারসাম্য নষ্ট হয়। মনে রাখবেন পেট আর মস্তিষ্ক কিন্তু একে অপরের বন্ধু। একটি যদি ভালো না থাকে তবে অপরটিও ভালো থাকে না। সব সময় পজেটিভ চিন্তা এবং পজেটিভ মনোভাব আমাদের ব্রেন এবং গাটকে কে ভালো রাখে।
সেই সাথে নিয়মিত সুষম খাবার গ্রহণ, নিয়মিত হাটা এবং পর্যাপ্ত ঘুম আপনার ব্রেইন এবং গাটের সুস্থতার জন্য জরুরী
দেখবেন মন খারাপ হলে বা কারো সঙ্গে মনোমালিন্য হলে সেটা হোক আপনার প্রিয়জন অথবা বন্ধু দেখবেন আপনার পেটে সমস্যা হচ্ছে।

ফারজানা রহমান খান
কনসালটেন্ট ডায়েটিশিয়ান
ফিট উইথ ব্যালেন্সড ডায়েট
এক্স ফুড এন্ড নিউট্রিশন অফিসার
ইব্রাহিম কার্ডিয়াক হসপিটাল এন্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট
১৮.০৯.২৫

Flexitarian dietএই ডায়েট  আবার কি ধরণের?আসুন জেনে নেই।আমরা অনেক ডায়েট সম্পর্কেই জানি তবে আমাদের দেশের খাদ্যাভ্যাস অনুয...
14/09/2025

Flexitarian diet

এই ডায়েট আবার কি ধরণের?আসুন জেনে নেই।আমরা অনেক ডায়েট সম্পর্কেই জানি তবে আমাদের দেশের খাদ্যাভ্যাস অনুযায়ী সুস্থ থাকার জন্য অনেকেই আছে যারা শুধু শাকসবজি,ডাল দিয়েই খেয়ে নিতে পারেনা। মানসিক ভাবে তাদের মেনে নিতে কষ্ট হয়। শুধুমাত্র শাকসবজি দিয়ে খাওয়া টা আমাদের দেশের মানুষের জন্য গ্রহনযোগ্য হয়না । মাছ,মাংস ডিম হলে যেন ভালো হতো এমন একটা বিষয় তাদের ভিতরে কাজ করে।ফলে ডাল,বাদাম , শাকসবজি ,হোল গ্রেন দিয়ে যে ডায়েট তাকে এককথায় Vegetarian diet বলা হয় তাদের diet টাকে একটু Flexible করে নিয়ে যে ডায়েট করা হয়‌ তাই Flexitarian অর্থাৎ plant protein এর পাশাপাশি অল্প পরিমাণে animal protein আর dairy product এডজাস্ট করে খাওয়া।এই ডায়েট কে semi-vegetarian বা demi-vetetarian ও বলে।
২০১৪ সালে অক্সফোর্ড ডিকশনারিতে Flexitarian
word টা include করা হয়। Dietitian Dawn Jackson Blatner এই Flexitarian diet টা Create করেন।

ফারজানা রহমান খান
*কনসালটেন্ট ডায়েটিশিয়ান
ফিট উইথ ব্যালেন্সড ডায়েট
*এক্স ফুড এন্ড নিউট্রিশন অফিসার
ইব্রাহিম কার্ডিয়াক হসপিটাল এন্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট
১৪.০৯.২৫

Age Reversible Molecule-NAD+আমাদের শরীরের age reversible  molecule.একে  energy molecule  ও বলা হয়।কারণ  এটি খাবার (কার্...
12/09/2025

Age Reversible Molecule

-NAD+আমাদের শরীরের age reversible molecule.একে energy molecule ও বলা হয়।কারণ এটি খাবার (কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, ফ্যাট) ভেঙে ATP (শরীরের এনার্জি কারেন্সি) তৈরিতে সাহায্য করে।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে NAD+ কি এবং এটি আমরা কিভাবে পাবো?
NAD+(nicotinamide adenine die nucleotide)
আমাদের শরীরের প্রতিটা কোষে থাকা একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কো এনজাইম।
এটি পাওয়া যাবে যখন আপনি প্রতিদিন প্রতি বেলায় সুষম খাবার গ্রহণ করবেন।
যদি ফিট থাকতে চান তাহলে অবশ্যই ব্যালেন্সড ডায়েট গ্রহণ করুন।

সবার জন্য শুভকামনা রইল।

ফারজানা রহমান খান
কনসালটেন্ট ডায়েটেশিয়ান
ফিট উইথ ব্যালেন্সড ডায়েট
এক্স ফুড এন্ড নিউট্রিশন অফিসার
ইব্রাহিম কার্ডিয়াক হসপিটাল এন্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট
১২.০৯.২৫

প্রতিদিন তাজা ফল এবং সবজি সালদ হিসাবে খান। এতে আছে ভিটামিন সি, ভিটামিন বি ৬ এবং জিংক যা আপনার রক্তে সেরোটোনিন হরমোন তৈরি...
09/09/2025

প্রতিদিন তাজা ফল এবং সবজি সালদ হিসাবে খান। এতে আছে ভিটামিন সি, ভিটামিন বি ৬ এবং জিংক যা আপনার রক্তে সেরোটোনিন হরমোন তৈরি করতে সাহায্য করবে যা আপনার মন ভালো থাকতে সাহায্য করবে 🥰

বেশি করে রঙিন শাকসবজি কেন খাবেন?হৃদরোগ, এবং সুস্থ থাকার জন্য আমরা  রঙিন শাকসবজি খেতে বলি। এর কারন  রঙিন শাকসবজির প্রধান ...
27/08/2025

বেশি করে রঙিন শাকসবজি কেন খাবেন?

হৃদরোগ, এবং সুস্থ থাকার জন্য আমরা রঙিন শাকসবজি খেতে বলি। এর কারন রঙিন শাকসবজির প্রধান গুণ হলো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন, মিনারেল ও ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস (যেমন বিটা-ক্যারোটিন, লাইকোপেন, ফ্ল্যাভোনয়েড) যা খারাপ কোলেস্টেরল (LDL) কমানোতে সাহায্য করে।

অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কিভাবে LDL কমায়?

অ্যান্টিঅক্সিডেন্টরা মূলত অক্সিডেটিভ স্ট্রেস ও ইনফ্লামেশন কমিয়ে LDL-এর ক্ষতিকর প্রভাব রোধ করে। বিস্তারিত মেকানিজমগুলো হলো:

১. LDL-এর অক্সিডেশন বন্ধ করা

· LDL কোলেস্টেরল রক্তে ঘুরতে ঘুরতে free radicals দ্বারা অক্সিডাইজড হলে তা ধমনীর প্রাচীরে (Arterial Wall) আটকে যায়। এই অক্সিডাইজড LDLই প্লাক (Plaque) তৈরি করে, যা অ্যাথেরোস্ক্লেরোসিসের মূল কারণ।
· সমাধান: অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট (যেমন ভিটামিন সি, ই, বিটা-ক্যারোটিন, পলিফেনলস) free radicals শোষণ করে LDL-কে অক্সিডাইজড হতে দেয় না। ফলে প্লাক জমা কমে।
· উদাহরণ: গাজরের বিটা-ক্যারোটিন, টমেটোর লাইকোপেন সরাসরি LDL অক্সিডেশন রোধ করে।

২. ধমনীর প্রাচীর রক্ষা করা

· অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ইনফ্লামেশন কমিয়ে ধমনীর এন্ডোথেলিয়াল কোষগুলোর কার্যকারিতা বাড়ায়। এতে LDL ধমনীতে আটকানোর সুযোগ পায় না।
· ফলাফল: রক্তনালী প্রসারিত থাকে ও রক্তপ্রবাহ স্বাভাবিক থাকে।

৩. HDL (ভালো কোলেস্টেরল) বাড়ানো

· কিছু অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট (যেমন আঙ্গুরের রেসভেরাট্রল বা বেগুনের নাসুনিন) HDL উৎপাদন বাড়ায় এবং নাইট্রিক অক্সাইডের NO এর উৎপাদনকে উদ্দীপিত করে।
· ভূমিকা: HDL রক্ত থেকে অতিরিক্ত LDL সরিয়ে লিভারে নিয়ে যায়, যেখানে তা ভেঙে ফেলা হয়।NO রক্তনালী গুলোকে প্রসারিত এবং শিথিল হতে সাহায্য করে সারা শরীরে রক্ত প্রবাহ ঠিক রাখে।

রঙিন শাকসবজির বিশেষ ভূমিকা:
রঙিন শাকসবজির সক্রিয় যৌগ:
টমেটো, তরমুজের লাইকোপেন LDL অক্সিডেশন কমায়
কমলা/হলুদ গাজর, মিষ্টিকুমড়া বিটা-ক্যারোটিন অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমায়
সবুজ পালং শাক, ব্রকলির লুটেইন, ক্যাম্পফেরল ইনফ্লামেশন কমায়
বেগুন, ব্ল্যাকবেরি, বীট,বেগুনি মিষ্টি আলু, জামের অ্যান্থোসায়ানিন ধমনী পরিষ্কার রাখে

কেন LDL কমালেই শেষ নয়?
· শুধু LDL সংখ্যা কমালেই হৃদরোগের ঝুঁকি কমে না। LDL-এর অক্সিডেশন ও ইনফ্লামেশনই আসল শত্রু।
· রঙিন শাকসবজি প্রতিদিন খেলে অক্সিডেশন ও ইনফ্লামেশন একসাথে কমে, ফলে ধমনী সুস্থ থাকে।আর ধমনীর সুস্থ থাকা মানে আপনার হৃদ স্বাস্থ্য সুস্হ।

ফারজানা রহমান খান
এক্স ফুড এন্ড নিউট্রেশন অফিসার
ইব্রাহিম কার্ডিয়াক হসপিটাল এন্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট

স্মার্ট ডিফেন্স সিস্টেমবেশ কিছুদিন জ্বরে ভুগলাম। জ্বরের তীব্রতা খুব বেশি ছিল না তবে weakness ছিল।জ্বর থেকে সেরে ওঠার জন্...
20/07/2025

স্মার্ট ডিফেন্স সিস্টেম

বেশ কিছুদিন জ্বরে ভুগলাম। জ্বরের তীব্রতা খুব বেশি ছিল না তবে weakness ছিল।জ্বর থেকে সেরে ওঠার জন্য আমি প্রচুর ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল, তরল খাবার আর বিশ্রামে ছিলাম। জ্বর সম্পর্কে আসুন আমরা সবাই জানি :---

"জ্বর কোনো রোগ নয়! এটা শরীরের একটি স্মার্ট ডিফেন্স সিস্টেম। যখন ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া বা টক্সিন শরীরে আক্রমণ করে, তখন ব্রেনের হাইপোথ্যালামাস(তাপ নিয়ন্ত্রক) শরীরের তাপমাত্রা বাড়িয়ে দেয়। এর উদ্দেশ্য একটাই রোগজীবাণুর বৃদ্ধি ধীর করা এবং ইমিউন সেলগুলোকে এক্টিভেট করা।"

জ্বরে ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কেন জরুরি?
জ্বরের সময় শরীর অক্সিডেটিভ স্ট্রেসে পড়ে! এসময় ফ্রি রেডিক্যালস বাড়ে, যা কোষের ক্ষতি করতে পারে।
ভিটামিন সি শ্বেত রক্তকণিকার কার্যক্ষমতা বাড়ায়, ইন্টারফেরন (ভাইরাস বিরোধী প্রোটিন) উৎপাদনে সাহায্য করে
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ ফল (বেরি, কমলা, পেঁপে, আমলকী): ফ্রি রেডিক্যাল নিউট্রালাইজ করে, ইনফ্লামেশন কমায়।
২০২০-এর এক গবেষণায় প্রমাণিত, ভিটামিন সি শ্বাসনালির সংক্রমণে রিকভারি সময় ৮% কমায়

তরল খাবার কেন অপরিহার্য?
"জ্বরের সময় প্রতি ১°F তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে শরীর ১০% বেশি পানি হারায়!
ডিহাইড্রেশন হলে রক্ত গাঢ় হয়, কিডনির চাপ বাড়ে, এমনকি অর্গান ফেইলিওর হতে পারে।
তরল (পানি, ডাব, স্যুপ, ওআরএস) ইলেক্ট্রোলাইট ব্যালেন্স বজায় রেখে রক্ত সঞ্চালন ও টক্সিন নিষ্কাশনে সাহায্য করে। ডিহাইড্রেশন জ্বরের খিঁচুনি বাড়াতে পারে!"

জ্বরের সময় করণীয়:---
১. তাপমাত্রা চেক করুন:
- ১০০–১০২°F: প্রাকৃতিক চিকিৎসা(ওষুধ নয়)।
- ১০২°F: প্যারাসিটামল (ডাক্তারের পরামর্শ মতে)।
২. পুষ্টি প্ল্যান:
- ভিটামিন সি+জিঙ্ক:
আমলকী, লেবু, ক্যাপসিকাম, ডাল, বীজ।
- অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি: আদা-মধু চা, হলুদ দুধ।
- হালকা খাবার: খিচুড়ি, ওটমিল, স্যুপ।
৩. হাইড্রেশন রুটিন:
- প্রতি ঘণ্টায় ১ গ্লাস পানি/তরল।
- লক্ষণ: প্রস্রাব হালকা হলুদ হওয়া উচিত!
৪. ফিজিক্যাল কেয়ার:
- কুলিং: কপালে ভেজা কাপড়, গোসল নয়!
- পোশাক: সুতি কাপড়, ভারী কম্বল এড়িয়ে চলুন।
৫. সম্পূর্ণ বিশ্রাম যার কোন বিকল্প নেই :
- ঘুমের সময় সাইটোকাইনস উৎপন্ন হয়, যা এন্টিবডি তৈরি করে

কখন ডাক্তার দেখাবেন? (RED FLAGS)
- জ্বর > ১০৩°F বা >৩ দিন স্থায়ী।
- শিশু: খিঁচুনি, নিস্তেজ ভাব, মুখ শুকনো।
- প্রস্রাব কম, শ্বাসকষ্ট, তীব্র মাথাব্যথা।
WHO-র গাইডলাইন: "জ্বর >৪৮ ঘণ্টা থাকলে অন্তর্নিহিত কারণ (ডেঙ্গু, টাইফয়েড) খুঁজুন!"

ওষুধের আগে পুষ্টি ও পানি,
সতর্ক থাকুন, সুস্থ থাকুন!"

ফারজানা রফিক
এক্স ফুড এন্ড নিউট্রিশন অফিসার
ইব্রাহিম কার্ডিয়াক হসপিটাল এবং রিসার্চ ইনস্টিটিউট
২১.০৭. ২০২৫

আরাফার দিনের রোজা রাখার ধর্মীয় নির্দেশনার পাশাপাশি এর সম্ভাব্য স্বাস্থ্যগত ও বৈজ্ঞানিক সুবিধাগুলি নিম্নরূপ: # # # ১. আধ...
06/06/2025

আরাফার দিনের রোজা রাখার ধর্মীয় নির্দেশনার পাশাপাশি এর সম্ভাব্য স্বাস্থ্যগত ও বৈজ্ঞানিক সুবিধাগুলি নিম্নরূপ:

# # # ১. আধ্যাত্মিক উদ্দেশ্য ও শারীরিক সুবিধার সমন্বয়
- ধর্মীয় নির্দেশনা: আরাফার দিনের রোজা ইসলামে একটি গুরুত্বপূর্ণ নফল ইবাদত। হাদিসে বর্ণিত হয়েছে:
> "আরাফার দিনের রোজা বিগত এক বছর ও আগামী এক বছরের গুনাহের কাফফারা স্বরূপ" ।
এটি আত্মশুদ্ধি, তাকওয়া অর্জন এবং আল্লাহর নৈকট্য লাভের মাধ্যম।
- বৈজ্ঞানিক সমান্তরাল: এই রোজাকে আধুনিক "ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং"-এর সাথে তুলনা করা যায়। গবেষণা অনুসারে, ১২-১৬ ঘণ্টার উপবাসে শরীরে অটোফেজি (Autophagy) প্রক্রিয়া সক্রিয় হয়, যেখানে ক্ষতিগ্রস্ত কোষগুলি মেরামত হয় এবং জমে থাকা টক্সিন নিষ্কাশিত হয় । বিশেষত, চর্বি জমে থাকা লিপোফিলিক টক্সিন (যেমন পেস্টিসাইড, ভারী ধাতু) ভাঙতে সাহায্য করে।

# # # ২. শারীরিক ডিটক্সিফিকেশন প্রক্রিয়া
- লিভারের কার্যকারিতা বৃদ্ধি: রোজার সময় লিভার গ্লাইকোজেন ভাঙতে শুরু করে, যা চর্বি পোড়ানোর প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে। এর ফলে চর্বিতে সঞ্চিত টক্সিন মুক্ত হয় এবং লিভার সেগুলো নিষ্কাশন করে ।
- হরমোনাল ভারসাম্য: উপবাস রক্তে ইনসুলিন-এর মাত্রা কমায়, যা চর্বি ভাঙতে সহায়ক। একই সাথে গ্রোথ হরমোন(HGH) বৃদ্ধি পায়, ফলে পেশি ক্ষয় রোধ হয় ও বিপাকীয় দক্ষতা বাড়ে ।
- প্রদাহ হ্রাস: গবেষণায় দেখা গেছে, উপবাস সাইটোকাইন-এর মাত্রা কমিয়ে দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহ (Chronic Inflammation) হ্রাস করে, যা হৃদরোগ ও ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায় ।

# # # ৩. ঈদের দিন মাংস গ্রহণের প্রস্তুতি
- পাচনতন্ত্রের সুবিধা: রোজার পর পাচনতন্ত্র বিশ্রাম পায়, ফলে ঈদের দিন গরুর মাংসের মতো ভারী খাবার হজমের ক্ষমতা বাড়ে। পাকস্থলীর অ্যাসিড ও এনজাইমের নিঃসরণ উন্নত হয়, যা প্রোটিন ও চর্বি ভাঙতে সাহায্য করে ।
- টক্সিন লোড কমানো: রোজার মাধ্যমে পূর্ববর্তী টক্সিন নিষ্কাশিত হলে, ঈদের দিন উচ্চ চর্বিযুক্ত মাংস খাওয়ার পর নতুন টক্সিন জমার ঝুঁকি কমে ।

# # # ৪. ইসলামিক ডায়েটরি গাইডলাইনের সাথে সামঞ্জস্য
- সংযমের শিক্ষা: ইসলামে কোরবানির মাংস তিন ভাগে বণ্টনের নির্দেশ রয়েছে—পরিবার, আত্মীয়-প্রতিবেশী ও গরিবদের মধ্যে । এটি অতিভোজন রোধ করে এবং ভারসাম্যপূর্ণ খাদ্যাভ্যাস গড়ে তোলে।
- হালাল পশুর স্বাস্থ্যগত সুবিধা: হালাল পদ্ধতিতে পশু জবাইয়ের সময় রক্ত সম্পূর্ণ নিষ্কাশিত হয়, ফলে মাংসে টক্সিন ও ব্যাকটেরিয়ার মাত্রা কম থাকে ।

# # # উপসংহার
আরাফার রোজার **প্রাথমিক উদ্দেশ্য** আধ্যাত্মিক তাকওয়া অর্জন, তবে এর মাধ্যমে শারীরিক সুস্থতাও নিশ্চিত হয়। ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং-এর মতোই এটি শরীরকে ডিটক্সিফাই করে, ঈদের দিনের ভারী খাদ্য গ্রহণের জন্য প্রস্তুত করে এবং দীর্ঘমেয়াদি স্বাস্থ্য সুবিধা দেয়। এই সমন্বয় ইসলামের সমন্বিত জীবনবিধানের প্রতিফলন, যেখানে ইবাদত ও স্বাস্থ্যরক্ষা একে অপরের পরিপূরক ।

ফারজানা রফিক
০৬.০৬.২০২৫

Address

Dhaka

Telephone

+8801717311253

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Fit with Balanced Diet posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Fit with Balanced Diet:

Share