Bokhara Publication

Bokhara Publication Trusted publishing

৬তারেক আইআরইতে কাজ শুরু করার পর দুই সপ্তাহ কেটে গেছে। অ্যাডমিরাল নুরুল্লাহ তাকে ভারত ডিপার্টমেন্টের সবচেয়ে ছোট শাখায় দায়...
01/12/2024


তারেক আইআরইতে কাজ শুরু করার পর দুই সপ্তাহ কেটে গেছে। অ্যাডমিরাল নুরুল্লাহ তাকে ভারত ডিপার্টমেন্টের সবচেয়ে ছোট শাখায় দায়িত্ব দিয়েছেন। শাখাটি শুধু ছোটই নয়; বরং এটি পুরো ডিপার্টমেন্টের অন্যান্য জায়গা থেকে আলাদা একটি ভবনে অবস্থিত। তারেক অবাক হলো যখন জানতে পারল এই শাখার ১৫ জন সদস্যের বেশির ভাগই সেনাবাহিনী থেকে এসেছেন। এবং এখানে কোনো নারী নেই। শুধু সেনাবাহিনীর সদস্যরাই নন, দুজন কর্মকর্তা আছেন যারা আইএসআইয়ের ঘরোয়া প্রতিদ্বন্দ্বী, ইন্টেলিজেন্স ব্যুরোর।
তারেকের জন্য একটি ছোট অফিস বরাদ্দ করা হয়েছে। অফিসটিতে দুটো ধূসর রঙের ধাতব ডেস্ক রয়েছে, একটি ডেস্কের ওপর কমপিউটার রাখা। সাদা দেয়ালগুলো পুরানো এবং মলিন, এখানে-সেখানে মশা-মারা দাগ। কিন্তু এসব বিষয় তারেকের জন্য তেমন কোনো ব্যাপার ছিল না। কারণ, অফিসের ভেতরে সে তেমন একটা সময় কাটাবে না।
কাজে আসার পর তারেক প্রকল্পের ব্রিফিংয়ের যে প্যাকেজ চেয়েছিল, সেটা তাকে দেওয়া হলো। প্যাকেজের বেশির ভাগ তথ্যই ছিল আনক্লাসিফায়েড—কিছু ওপেন সোর্স ডকুমেন্ট, বেশির ভাগই আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম থেকে। সঙ্গে ছিল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কিছু রিপোর্ট এবং বাংলাদেশস্থ পাকিস্তানি দূতাবাসের জমা দেওয়া সাম্প্রতিক কয়েক মাসের কয়েকটি প্রতিবেদন।
সবচেয়ে বড় ডকুমেন্টটি ছিল গত বছর নিউইয়র্কে পাকিস্তানের জাতিসংঘ মিশনের জন্য তৈরি করা ৫৪ পৃষ্ঠার একটি রিপোর্ট। সঙ্গে ছিল পরিবেশবিজ্ঞান নিয়ে একটি রেফারেন্স বই এবং ভারত ও বাংলাদেশের সীমান্ত এলাকার কয়েকটি মানচিত্র, যার মধ্যে একটি ছিল ১:২৫০,০০০ স্কেলের সামরিক মানচিত্র। মানচিত্রটিই তারেকের সবচেয়ে বেশি আগ্রহ জাগাল।
তারেক মানচিত্রটি খুলে একটি ছোট ডেস্কের ওপর তা বিছিয়ে দিল। সে গভীর মনোযোগে মানচিত্রটি দেখতে লাগল। একপর্যায়ে সে গঙ্গা নদী এবং ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের সংযোগস্থল খুঁজে পেল। তারেক তার তর্জনী দিয়ে সেই স্থানে আলতো চাপ দিল এবং নদীটির দিক ভারত বরাবর পশ্চিমে অনুসরণ করতে লাগল। সীমান্ত থেকে ১৮ কিলোমিটার দূরে একটি মোটা কালো রেখা গঙ্গা নদীকে ছেদ করেছে। সেটাই ফারাক্কা ব্যারেজ।
তার প্রকল্প ব্রিফিংয়ের সময় তারেক ফারাক্কা ব্যারেজ সম্পর্কে কিছুই জানত না। এ বিষয়টি ব্রিফিং অফিসারের কাছে স্বীকার করতে গিয়ে তার একটু লজ্জা লাগছিল। তবে পাক সেনাবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ারিং শাখার সেই কর্নেল তারেকের এই অজ্ঞানতায় এতটুকু অবাক হননি।
কর্নেল তাকে একটি স্ট্যান্ডার্ড ব্রিফিং দিলেন। তিনি ফারাক্কা ব্যারেজের পরিচিতি তুলে ধরলেন এবং বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের রাজনৈতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে এটা কতটা গুরুত্বপূর্ণ, তা ব্যাখ্যা করলেন।
ফারাক্কা ব্যারেজ ২,২৫০ মিটার দীর্ঘ একটি বাঁধ। ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে সোভিয়েত সহায়তায় ১ বিলিয়ন ডলার ব্যয়ে এটি নির্মিত হয়। যদিও সোভিয়েতরা অর্থায়ন করেছিল, তবু এ বাঁধটি ভারতের জন্য গর্বের একটি বিষয়। কারণ, এর নকশা করেছেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ভারতীয় ইঞ্জিনিয়ার রবীন্দ্রনাথ আদভানি। এর সঙ্গে সম্পর্কিত আরও একটি প্রকল্প হলো জঙ্গিপুর ফিডার ক্যানেল। এটি গঙ্গাকে হুগলি নদীর সঙ্গে সংযুক্ত করেছে, এর কাজ ১৯৭৫ খ্রিষ্টাব্দে সম্পন্ন হয়।
ফারাক্কা ব্যারেজ শুকনো মৌসুমে পানি দক্ষিণে সরিয়ে নেওয়ার জন্য তৈরি করা হয়েছিল, যাতে সেদিককার নদ-নদীর নাব্যতা বজায় থাকে এবং কলকাতার দক্ষিণাঞ্চলে পানির লবণাক্ততার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। বর্ষা মৌসুমে বাঁধের গেটগুলো খুলে দেওয়া হয়, যাতে বন্যার পানি বাধাহীনভাবে পূর্বস্থ বাংলাদেশে প্রবাহিত হতে পারে।
গত কয়েক বছরে ফারাক্কা ব্যারেজ বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের সম্পর্কের জন্য একটি গুরুতর সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ঢাকা সরকারের দাবি, ব্যারেজের কারণে বাংলাদেশের পশ্চিমাঞ্চলে মরুকরণ বেড়েছে, গাছপালা ধ্বংস হয়েছে এবং সুন্দরবনের লবণাক্ততা বেড়েছে। সুন্দরবন বিশ্বের সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন।
এদিকে দিল্লি দাবি করেছে যে, এই মরুকরণের জন্য প্রাকৃতিক আবহাওয়ার পরিবর্তনই দায়ী এবং নদীর গতিপথের কারণেই এই পরিস্থিতি হয়েছে। ঢাকা সরকার তা মানতে নারাজ এবং তারা জাতিসংঘে বিষয়টি নিয়ে গেছে। জাতিসংঘের কাছে দেওয়া তাদের আবেদনে বাংলাদেশ দাবি করে, শুকনো মৌসুমে ব্যারেজের গেটগুলো খোলা রেখে পানি প্রবাহ অব্যাহত রাখা হোক, যাতে পানি বাংলাদেশে এবং সুন্দরবনের দিকে প্রবাহিত হতে পারে। কিন্তু ভারত তা মানেনি।
এখন তারেক তার অফিসে দাঁড়িয়ে মানচিত্রে ফারাক্কা ব্যারেজের অবস্থান দেখছে আর ভাবছে এই মিশনে কী কী চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হবে। তাকে এ ব্যারেজের পূর্ণ নকশা জোগাড় করতে হবে। অ্যাডমিরাল নুরুল্লাহর মতে, এই নকশার তথ্য থেকে ব্যারেজ দিয়ে কত পরিমাণ পানি প্রবাহিত হচ্ছে, তা হিসাব করা সম্ভব হবে। এভাবে শুকনো মৌসুমে কতটুকু পানি বাংলাদেশ এবং সুন্দরবনে ঢুকতে পারছে না, তা পরিমাপ করা যাবে।
আইআরইয়ের পরিকল্পনা হলো, এই হিসাব ব্যবহার করে বাংলাদেশের মামলাটি শক্তিশালী করা, যাতে ভারতকে বিশ্বমঞ্চে বিব্রত করা যায়। তারেকের কাজটা খুবই সাধারণ। তথ্য সংগ্রহ করাই মূল উদ্দেশ্য; আর এই ধরনের মিশন তার সবসময়ই পছন্দের, যদিও এর লক্ষ্য সামরিক কিছু নয়। তবে এটি ভারতের মধ্যে হওয়ায় কাজটি বেশ কঠিন। ভারতের গোয়েন্দা ও নিরাপত্তা সংস্থাগুলো দক্ষ। যদি তারা এই মিশন ব্যর্থ করে দিতে পারে, তাহলে পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে রাজনৈতিক ও সামরিক উত্তেজনা আরও বেড়ে যাবে।
তারেক ভাবছে পরিবেশগত গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ করার এ মিশনটি আদৌ ঝুঁকিপূর্ণ কি না। আদতে এই স্থাপনা সামরিক দিক থেকে তেমন কোনো গুরুত্ব বহন করে না; আর এটি পাকিস্তান থেকে অনেক দূরে, ভারতের একেবারে অন্য প্রান্তে। আরও কিছু প্রশ্ন তারেককে ভাবিয়ে তুলল। আইএসআইয়ের পরিবর্তে আইআরই কেন এই কাজটি পেয়েছে? আইএসআই হয়তো ইতিমধ্যে সেখানে তার এজেন্টদের দিয়ে কিছু তথ্য সংগ্রহ করতে পারত।
তারেক বুঝতে পারল যে, গোটা ব্যাপারটা প্রশাসনিক জটিলতার ফল। আইআরই নতুন একটি সংস্থা, আর তারা নিজেদের দক্ষতা ও স্বনির্ভরতা প্রমাণ করতে চাইছে, যদিও কাজটি তাদের জন্য কঠিন। আইএসআই থেকে সাময়িকভাবে একজন অফিসার পাঠানো একধরনের সমঝোতা। কারণ, সরাসরি আইএসআইকে ফারাক্কা ব্যারেজ মিশন বা এর মতো অন্য কোনো কাজের দায়িত্ব দেওয়া বেশি সুবিধাজনক হতো না।
তারেক ডেস্কের ওপর রাখা সব জিনিসপত্র আবার বাক্সে গুছিয়ে রাখল। তারপর কমপিউটারের সামনে বসে দেশের বাইরের পাকিস্তানি দূতাবাসগুলো থেকে আসা প্রতিদিনের কূটনৈতিক তারবার্তা পড়তে শুরু করল। এই অফিসে বসে সে আইএসআইয়ের সরাসরি কার্যক্রমের কোনো তথ্য পায় না। তবে সপ্তাহে এক-দুদিন আইএসআইয়ের সদর-দপ্তরে গিয়ে ভারতের বিষয়ে নতুন আপডেট জানার সুযোগ পায়। এ নিয়ে তার কোনো সমস্যা ছিল না, কারণ তার আইএসআইয়ের সঙ্গে যোগাযোগ আছেই, বিশেষ করে জেনারেল আলির সঙ্গে।
আইআরইয়ের কাজ নিয়ে কাউকে কিছু বলা যাবে না—অ্যাম্বাসেডর সালিমের এ সতর্কবার্তা তারেক গুরুত্ব দিয়ে নেয়নি। জেনারেল আলি তারেকের সেই হাতেগোনা মানুষদের একজন, যাকে সে সম্পূর্ণভাবে বিশ্বাস করত। তারেক জানত, ভারতের মতো একটি শত্রুরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যেকোনো বিদেশি গোয়েন্দা কার্যক্রমের খবর জেনারেল আলির জানা প্রয়োজন। কারণ, ভারতের পারমাণবিক মিসাইল সোজা পাকিস্তানের দিকে তাক করা।
তবে আলির পরামর্শে তারেক অত্যন্ত সতর্কতা বজায় রেখে তার সঙ্গে যোগাযোগ করছিল। আলি তাকে সাবধান করে দিয়েছিলেন যে, সম্ভবত তার চলাফেরা এবং কার্যক্রম নজরদারিতে আছে। সাবধানতার কারণে তারা দুজন একমত হলেন যে, ফোনে কোনো যোগাযোগ করা যাবে না।
তারেক ভাবল, আলিকে ফারাক্কা ব্যারেজ মিশনটি কীভাবে সম্পন্ন করতে হবে, তার একটি রিপোর্ট দেওয়ার এখনই সময়।
বই : অপারেশন ফারাক্কা
পরিবেশক Kalantor Prokashoni

আমাদের প্রকাশিত অপারেশন ফারাক্কা পৌঁছে যাচ্ছে বিপ্লবিদের হাতে।
27/11/2024

আমাদের প্রকাশিত অপারেশন ফারাক্কা পৌঁছে যাচ্ছে বিপ্লবিদের হাতে।

তারুণ্যের আইডল বিপ্লবি Md Sarjis Alam (সারজিস আলম)
জুলাই বিপ্লবে তার নেতৃত্ব ছিলো অসাধারণ। বই মেলার শেষ দিনে হুটহাট করে এসেছিলো বরিশালের একটি প্রোগ্রাম অর্ধেক রেখে, উদ্দেশ্য বই মেলাইয় অংশ নেয়া। কিন্তু বই মেলায় এসে শেষ দিনের সমাপনি অনুষ্ঠানের সম্মানিত অতিথি হয়ে যায়। সে দীর্ঘ মক্তব্যও দেয়, অল্প সময় বই মেলা নিয়ে তার উচ্ছ্বাস, ২৫সালের বই মেলা আন্তর্জাতিক মানের করা ও প্রকাশকদের নানা পরামর্শ দিয়ে উৎসাহ দেয়। তাছাড়া স্টেজে থাকা অবস্থায় বারবার বই মেলার স্টলগুলো পরিদর্শন করার প্রতি উৎগ্রিব ছিল।

একে একে অন্যান্য স্টলগুলো দেখে কালান্তরে আসার পর অনেক সময় নিয়ে বইগুলো দেখার চেষ্টা করছিল, বিপ্লবি সারজিসের এমন আগ্রহ দেখে কালান্তর থেকে প্রকাশিত একবিংশ শতাব্দির মুসলিমদের গর্ব আফ@গা*নিস্তানের ২০০১-২০২৩ সালের বিজয়ী ইতিহাস তুলে দেন কালান্তরের এসিস্ট্যান্ড ম্যানেজার। তাছাড়া Pinaki Bhattacharya - পিনাকী ভট্টাচার্য দাদার কয়েকটি ভিডিওতে রিভিউ দেয়া North from Calcutta বইয়ের অনুবাদ 'অপারেশন ফারাক্কা'র মত গুরুত্বপূর্ণ বইটিও দেয়া হয়। বইটি প্রকাশ করেছেন Bokhara Publication

বাংলাভাষি ইতিহাস প্রেমিদের অন্যতম পছন্দের লেখক মাওলানা ইসলামেইল রেহান হাফি. এর লিখিত 'ইতিহাসের ধুসরখাতা' বইটিও দেয়া হয়।

কালান্তর প্রকাশনী
বিশুদ্ধ আকিদা, বিশুদ্ধ ইতিহাস

#ইতিহাস #কালান্তর_প্রকাশনী
#পিনাকি

আমাদের প্রথম বই অপারেশন ফারাক্কা বইটি সম্পর্কে পিনাকি ভট্টাচার্যের আলোচনার কথা বলতেই আগ্রহ নিয়ে দেখছিলেন সমন্বয়ক সারজিস ...
24/11/2024

আমাদের প্রথম বই অপারেশন ফারাক্কা বইটি সম্পর্কে পিনাকি ভট্টাচার্যের আলোচনার কথা বলতেই আগ্রহ নিয়ে দেখছিলেন সমন্বয়ক সারজিস আলম।

অপারেশন ফারাক্কার পর আমাদের পরবর্তী বই আছে 'কারাগারে রাতদিন' প্রচ্ছদ হিসেবে কোনটা আপনার পছন্দ?
21/11/2024

অপারেশন ফারাক্কার পর আমাদের পরবর্তী বই আছে 'কারাগারে রাতদিন'

প্রচ্ছদ হিসেবে কোনটা আপনার পছন্দ?

18/11/2024

আমাদের নতুন এই প্রকাশনী থেকে এই পর্যন্ত একটি মাত্র বই প্রকাশ হয়েছে। আমাদের প্রকাশনী থেকে পরবর্তীতে কোন বিষয়ের উপর বই চান আপনি?

বইমেলায় কালান্তরের স্টলে পাওয়া যাচ্ছে 'অপারেশন ফারাক্কা'।
15/11/2024

বইমেলায় কালান্তরের স্টলে পাওয়া যাচ্ছে 'অপারেশন ফারাক্কা'।

'অপারেশন ফারাক্কা' আগামীকাল বইমেলায় পাওয়া যাবে কালান্তর প্রকাশনীর স্টলে ইনশাআল্লাহ।
14/11/2024

'অপারেশন ফারাক্কা' আগামীকাল বইমেলায় পাওয়া যাবে কালান্তর প্রকাশনীর স্টলে ইনশাআল্লাহ।

অপারেশন ফারাক্কা বইটি নিয়ে প্রতিযোগিতার ঘোষণা দিচ্ছি।যারা বইটির সঠিক মূদ্রিত মূল্য বলতে পারবেন, তাদের মধ্য থেকে পাঁচজনকে...
14/11/2024

অপারেশন ফারাক্কা বইটি নিয়ে প্রতিযোগিতার ঘোষণা দিচ্ছি।

যারা বইটির সঠিক মূদ্রিত মূল্য বলতে পারবেন, তাদের মধ্য থেকে পাঁচজনকে বইটি পুরস্কার দেওয়া হবে ইনশাআল্লাহ।

সঠিক উত্তরদাতা পাঁচজনের বেশি হলে লটারির মাধ্যমে পুরস্কার নিশ্চিত করা হবে।

তাই আর দেরি কেন? ঝটপট উত্তর দিন বইটির মুদ্রিত মূল্য কত হবে?

উল্লেখ্য, বইটির পৃষ্ঠাসংখ্যা ৩২০ । আগামী শুক্রবার বায়তুল মোকাররম ইসলামি বইমেলায় কালান্তরের স্টলে ( স্টল নম্বর-৪) বইটি পাওয়া যাবে ইনশাআল্লাহ।

শর্ত : *কমেন্টে উত্তর দেবেন। *সঙ্গে তিনজন বন্ধুকে মেনশন করবেন। *নতুন প্রকাশনা বোখারা পাবলিকেশনের পেইজে লাইক/ফলো থাকতে হবে। *আর নিজের টাইমলাইনে এই পোস্ট পাবলিক করে শেয়ার করবেন। *অথবা বইটির প্রচ্ছদ দিয়ে একটা পোস্ট করে সেটার লিংক কমেন্টের সঙ্গে দেবেন।

ধন্যবাদ।

13/11/2024

আগামী শুক্রবার বই মেলায় আমাদের প্রথম বই ও তুমুল জনপ্রিয় উপন্যাস 'অপারেশন ফারাক্কা' আসছে।
স্টল নং ৪ কালান্তর প্রকাশনী

12/11/2024

আমাদের প্রথম বই 'অপারেশন ফারাক্কা' নিয়ে প্রতিযোগীতার আয়োজন করতে চাচ্ছি। আপনারা কী ধরণের প্রতিযোগিতা চান?

শিগগিরই আসছে নতুন বই। ছাপাখানা থেকে অপারেশন ফারাক্কা। বায়তুল মোকাররম বইমেলায় পাওয়া যাবে কালান্তর প্রকাশনীর স্টলে।
12/11/2024

শিগগিরই আসছে নতুন বই। ছাপাখানা থেকে অপারেশন ফারাক্কা। বায়তুল মোকাররম বইমেলায় পাওয়া যাবে কালান্তর প্রকাশনীর স্টলে।

'অপারেশন ফারাক্কা' ডুয়েন ইভান্সের লেখা গোয়েন্দা উপন্যাস North from Calcutta-এর অনুবাদ। ইংরেজি বইটি বেরিয়েছিল ২০০৯ খ্র...
12/11/2024

'অপারেশন ফারাক্কা' ডুয়েন ইভান্সের লেখা গোয়েন্দা উপন্যাস North from Calcutta-এর অনুবাদ। ইংরেজি বইটি বেরিয়েছিল ২০০৯ খ্রিষ্টাব্দে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসের পেকোজ মুন প্রকাশনী থেকে। প্রকাশের পরপরই বইটি তুমুল জনপ্রিয়তা লাভ করে। কারণ যে বিষয় নিয়ে বই, সেটাই লেখকের পেশা। নিউ ম্যাক্সিকো স্ট্যাট ইউনিভার্সিটির স্নাতক এ লেখক ছিলেন মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএর মোস্ট সিনিয়র ফিল্ড অপারেশন অফিসার এবং ভূষিত হয়েছিলেন ইন্টেলিজেন্স স্টার পদকে। তাঁর লেখা পাঠককে এক রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতার জগতে নিয়ে যায়।
এ বইয়ে লেখক সাধারণ রহস্য উপন্যাসের মতো স্রেফ কল্পনাকে আশ্রয় করেননি; বরং জন্মলগ্ন থেকে উপমহাদেশের দুই পরমাণু শক্তিধর প্রতিবেশী ভারত-পাকি*স্তানের স্নায়ু টানটান উত্তেজনার বাস্তবতাকে নিখুঁতভাবে তুলে ধরেছেন। এই উত্তেজনার গিরিমুখ হলো কাশ*মির, আর লক্ষ্য হলো লশকরে তােইয়েবার মাধ্যমে ফারাক্কা বাঁধ ধ্বংস করে দিয়ে ভারত-পাকিস্তানকে একটি সর্বনেশে পারমাণবিক যুদ্ধের দিকে ঠেলে দেওয়া।

ফারাক্কা বাঁধ নিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে দীর্ঘকাল ধরে টানাপোড়েন চলছে। এটা শুধু দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্কেই প্রভাব ফেলেনি; বরং বাংলাদেশের জীবনযাত্রা, প্রকৃতি ও অর্থনীতিকেও গভীরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। এই বাঁধকে কেন্দ্র করেই আবর্তিত হয় ‘অপারেশন ফারাক্কা’র কাহিনি—শুরু হয় এক ধ্বংসাত্মক চক্রান্ত এবং একই সঙ্গে সেটি রুখে দওয়ার জন্য তুখোড় গোয়েন্দা তারেক দুররানির জানবাজি অভিযান। বইয়ের চরিত্রগুলো পাকি*স্তান, আরব আমিরাত, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত চষে এসে মিলিত হয় ফারাক্কার সুচমুখে এবং চূড়ান্ত পরিণতির দিকে এগিয়ে যায় জীবন্ত দৃশ্যাবলি।

আমাদের প্রথম বই অপারেশন ফারাক্কা। আসবে আগামী বৃহস্পতি বা শুক্রবার বায়তুল মোকাররম ইসলামি বইমেলায়।বইটিকে থ্রিলার বলতে পারে...
11/11/2024

আমাদের প্রথম বই অপারেশন ফারাক্কা। আসবে আগামী বৃহস্পতি বা শুক্রবার বায়তুল মোকাররম ইসলামি বইমেলায়।

বইটিকে থ্রিলার বলতে পারেন বা গোয়েন্দা উপন্যাস। টানটান উত্তেজনা ছড়িয়ে আছে বইটিতে। বইটির একমাত্র পরিবেশক Kalantor Prokashoni।

11/11/2024

আসসালামু আলাইকুম। ভালো কিছু আসছে ইনশাআল্লাহ। সাথেই থাকুন।

Address

Islami Tower, 1st Floor, 11/1 Banglabazar
Dhaka
1100

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Bokhara Publication posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category