আমার ডাক্তার-My doctor

আমার ডাক্তার-My doctor স্বাস্থ্য সম্পর্কিত সঠিক তথ্য ও পরামর্শ পেতে আমাদের পেইজটি লাইক দিয়ে সঙ্গে থাকুন।

Get accurate health-related information and suggestions right here.
(1)

Stay connected by liking our page!

বিপদ কেটে গেলে মানুষ উৎফুল্ল ও অহংকারী হয়ে যায়। [সুরা হুদঃ ১০]
23/11/2025

বিপদ কেটে গেলে মানুষ উৎফুল্ল ও অহংকারী হয়ে যায়।

[সুরা হুদঃ ১০]

ড. মুহাম্মদ ইউনূস—যাঁর নাম ইতিহাসে অমর:ড. মুহাম্মদ ইউনূস—যাঁর অবদান বিশ্ব কখনো ভুলবে না। অথচ দুর্ভাগ্যজনকভাবে, আমাদের সম...
22/11/2025

ড. মুহাম্মদ ইউনূস—যাঁর নাম ইতিহাসে অমর:

ড. মুহাম্মদ ইউনূস—যাঁর অবদান বিশ্ব কখনো ভুলবে না। অথচ দুর্ভাগ্যজনকভাবে, আমাদের সমাজের কিছু সংকীর্ণ মানসিকতার মানুষ তাঁকে বিতর্কিত হিসেবে উপস্থাপন করতে চায়। সত্য হলো—তিনি সময়ের এক বিরল মানুষ, যিনি কোটি মানুষের জীবন বদলে দিয়েছেন।

গ্রামীণ ব্যাংক—এক অনন্য সৃষ্টি

ব্যক্তিগত উদ্যোগে বিদেশি অনুদান এনে তিনি গড়ে তোলেন গ্রামীণ ব্যাংক।
অবিশ্বাস্য হলেও সত্য—তিনি নিজের জন্য ব্যাংকের ০.০১% মালিকানাও রাখেননি।
যে ব্যাংকের ২৫% মালিক সরকার, আর বাকি অংশ গরিব নারীদের—এমন মডেলের দ্বিতীয় উদাহরণ পৃথিবীতে নেই।

তিনি গ্রামীণ ব্যাংককে এমনভাবে তৈরি করেছেন, যাতে এটি কখনোই কোনো ব্যক্তির ব্যক্তিগত মালিকানায় পরিণত না হয়।

গ্রামীণ গ্রুপ—সামাজিক ব্যবসার সাম্রাজ্য

পরবর্তীতে জর্জ সোরসসহ বিশ্বের বড় বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে নিয়ে তিনি গড়ে তোলেন—

গ্রামীণ টেলিকম

গ্রামীণ কল্যাণ

গ্রামীণ ফান্ড

গ্রামীণ শক্তি

গ্রামীণ সামগ্রী

গ্রামীণ উদ্যোগ

গ্রামীণ মৎস্য ফাউন্ডেশন

সবগুলো প্রতিষ্ঠানই অলাভজনক কাঠামোর।
এগুলোতে তিনি নিজের জন্য ১% শেয়ারও রাখেননি—যদিও চাইলে মুহূর্তেই বিলিয়নিয়ার হতে পারতেন।
কিন্তু তিনি বেছে নিয়েছেন মানবিক সেবা—সামাজিক ব্যবসার পথ।

সুদখোর?—অজ্ঞতার পরিচয়

গ্রামীণ ব্যাংকের সুদের হার আজও দেশের অন্য যেকোনো প্রতিষ্ঠানের তুলনায় কম।
তবুও তাঁকে “সুদখোর” বলা হয়—কারণ অনেকেই এখনো বিশ্বাস করতে পারে না যে কোনো ব্যবসা লাভ নয়, মানুষের কল্যাণকে লক্ষ্য করে পরিচালিত হতে পারে।

ইউনূসের দর্শন ছিল—
“টাকা কামানোর সুখ একরকম, আর মানুষের উপকার করার সুখ—সুপার সুখ।”

তিনি আয় করেন কীভাবে?

অনেকে জানেন না—
ড. ইউনূস বিশ্বের অন্যতম Highest-Paid Public Speaker।
বড় বড় আন্তর্জাতিক সেমিনারে বক্তব্য দিতে তাঁকে আমন্ত্রণ জানানো হয়, আর তাঁর জন্য আয়োজকদের দিতে হয় প্রায় ১ লাখ ডলার বা তারও বেশি।
তাঁর কথা শুনতে বিশ্বের নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিরাও অপেক্ষা করেন ঘন্টার পর ঘন্টা।

বিশ্বজুড়ে ১০৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ে তাঁর নামে সেন্টার আছে—যেখানে গবেষণা হয় সামাজিক ব্যবসা ও মাইক্রোফাইন্যান্স নিয়ে।

বিশ্বের স্বীকৃতি

নোবেল শান্তি পুরস্কার, কংগ্রেশনাল গোল্ড মেডেল, প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অব ফ্রিডমসহ অসংখ্য আন্তর্জাতিক সম্মাননা—সবই বলে দেয়:
তিনি শুধু বাংলাদেশের নয়, তিনি বিশ্বের সন্তান।

রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে তাঁর আচরণ

গত দেড় বছরে তিনি কাউকে ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ করেননি।
কেউ সমালোচনা করলে তাকে দমন করেননি, ক্ষমতা ব্যবহার করে ভয় দেখাননি।
রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুটপাটে জড়াননি, আত্মীয়স্বজনকে সুবিধা দেননি।
বরং দুর্নীতিগ্রস্ত জায়গাগুলোতে শৃঙ্খলা ও জবাবদিহিতার চেষ্টা করেছেন।
প্রতিপক্ষকে শত্রু বানিয়ে দেখেননি, মতবিরোধকে দেশবিরোধী বলেননি।

আজকের সময়ে যখন ভিন্নমত মানেই যেন শত্রু—তখন একজন রাষ্ট্রনায়কের এমন নৈতিক অবস্থান নিঃসন্দেহে ভিন্ন রাজনৈতিক সংস্কৃতির উদাহরণ।

তাঁর শক্তি ক্ষমতা নয়—আচরণ।

যারা তাঁকে ‘সুদখোর’ বলেন—
তারা শুধু নিজেদের অজ্ঞতার পরিচয় দেয়।
কারণ গুণী মানুষের মূল্যায়ন সবাই করতে পারে না।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস—মানবিকতার এক জীবন্ত প্রতীক, পৃথিবীর মানুষের জন্য এক অনুপ্রেরণা।

দেহের অন্তরালে নারীর নীরব আলো:মানুষের দেহ শুধু হাড়–মাংসের জটিল কাঠামো নয়; এর ভেতর থাকে অগোচর বেদনা, অব্যক্ত ক্লান্তি আর ...
21/11/2025

দেহের অন্তরালে নারীর নীরব আলো:

মানুষের দেহ শুধু হাড়–মাংসের জটিল কাঠামো নয়; এর ভেতর থাকে অগোচর বেদনা, অব্যক্ত ক্লান্তি আর গভীর সংগ্রামের স্তর। অনেক সময় নিজের দেহই নিজের প্রতিপক্ষ হয়ে ওঠে—স্পন্দনের ভেতর জমে থাকে বিষণ্ণতা, অস্থিরতা আর অচেনা অস্বস্তি। মনে হয় রক্তের স্রোতে কেউ গোপনে ঢেলে রেখেছে ভয়ের ছায়া, যা নিঃশব্দে আত্মাকে কুরে কুরে খায়। দেহ তখন জীবনের বাহন না হয়ে যেন হয়ে ওঠে এক ভার, এক অদৃশ্য শিকল, যা নিজস্ব আলোকে ডুবিয়ে দেয় অন্ধকারের গহ্বরে।

কিন্তু এই দেহের ভেতরেই বসবাস করে এমন কিছু মহৎ শক্তি, যা বিশেষ করে নারীদের জীবনকে অসাধারণ করে তোলে। সমাজের চাপ, অবহেলা, অনাগত ভয়ের মধ্যেও নারীরা যে নিরবচ্ছিন্ন সহনশীলতা, কোমলতা ও দৃঢ়তার সাথে নিজেদের ধরে রাখেন—তা সত্যিই বিস্ময়কর। তাদের দেহেও থাকে দহন, থাকে আঘাতের দাগ, থাকে অজস্র না বলা গল্প; তবু তারা হাসিমুখে পৃথিবীকে আলোকিত করেন। প্রতিদিনের জীবনযুদ্ধে তাদের শান্ত শক্তি, মমতা আর নিঃশব্দ আত্মত্যাগ আমাদের মতো অসংখ্য হৃদয়কে নরম করে, বদলে দেয় আমাদের দেখার ভঙ্গি।

নিজেকে দেখে যখন নিজের উপর ঘৃণা জন্মায়, তখন নারীর জীবন আমাদের শেখায়—দেহের ভাঙন মানেই পরাজয় নয়; বরং যন্ত্রণাকে ধারণ করেও এগিয়ে যাওয়ার নামই জীবন। নারীরা যেন আয়নার মতো, যেখানে আমরা দেখতে পাই মানবতার সবচেয়ে উজ্জ্বল রূপ—সহানুভূতি, সংবেদনশীলতা আর নিখাদ ভালোবাসার প্রতিচ্ছবি। তাদের উপস্থিতিতেই দেহের অন্ধকারে আলো জ্বলে ওঠে, আমাদের ভিতরের কঠোরতা গলে যায়, আর জন্ম নেয় এক নরম, মানবিক অনুভব।

✍️ আমার ডাক্তার-My doctor

স্পর্শে জেগে ওঠা নারী: ভালোবাসা যেখানে বয়সকে থামিয়ে দেয়-নারীর বয়স কখনো ক্যালেন্ডারের তারিখে আটকে থাকে না; তা ধীরে ধীরে গ...
21/11/2025

স্পর্শে জেগে ওঠা নারী: ভালোবাসা যেখানে বয়সকে থামিয়ে দেয়-

নারীর বয়স কখনো ক্যালেন্ডারের তারিখে আটকে থাকে না; তা ধীরে ধীরে গড়ে ওঠে সে কেমন অনুভব করে, কে তাকে কীভাবে দেখে, আর কোন আচরণ তাকে প্রতিদিন স্পর্শ করে তার ওপর। একজন পুরুষ যদি প্রতিদিন তার সঙ্গিনীকে অবহেলার দৃষ্টিতে দেখে, তার নীরবতার ভিতরের কষ্ট বুঝতে না চায়, তার কথা শোনার ধৈর্য দেখায় না—তবে সেই নারী ভেতর থেকে নিঃশব্দে শুকিয়ে যেতে থাকে। হাসির আড়ালে সে লুকিয়ে ফেলে বহু অপ্রকাশিত যন্ত্রণা, তার চোখের দীপ্তি ম্লান হয়ে যায়, আর তার প্রাণবন্ত সত্তা একসময় ভারী নিঃসঙ্গতায় ডুবে যায়।

অবহেলা এমন এক ঠাণ্ডা স্পর্শ, যা একজন তরুণী নারীকেও মুহূর্তে বহু বছরের ক্লান্তি উপহার দিতে পারে। বাহ্যিক সৌন্দর্য তখনও থাকে, কিন্তু তার মধ্যে লুকিয়ে থাকা প্রাণচঞ্চলতা ধীরে ধীরে নিভে আসে। অবহেলার এই নিরুত্তাপ পরিবেশে নারী নিজের রঙ হারায়, নিজের উৎসাহ হারায়, আর কালের চেয়ে দ্রুত বুড়িয়ে যায় তার অনুভূতির ভেতর। কখনো সে গুটিয়ে যায়, কখনো ক্লান্ত হয়ে পড়ে, কখনো নিজের ভেতরেই অদৃশ্য হয়ে যায়।

কিন্তু ভালোবাসা—সেই উষ্ণ, যত্নময়, গভীর ভালোবাসা—উল্টো এক বিস্ময় সৃষ্টি করে। যখন একজন ৪০ বছরের নারী পায় সম্মান, মনোযোগ, তার অনুভূতিকে সত্যিকার গুরুত্ব দেওয়ার মতো সংবেদনশীলতা, তখন তার ভেতর আবার জন্ম নেয় নতুন আলো। তার হাসিতে ফিরে আসে তরুণীর উচ্ছ্বাস, তার চোখে ফুটে ওঠে রহস্যময় দীপ্তি, আর তার চলনে নেমে আসে নীরব আকর্ষণের পরিপক্ব সৌন্দর্য। যত্নের স্পর্শে সে যেন আবার নিজের ভেতরের সেই হারিয়ে যাওয়া নারীকেই খুঁজে পায়—উজ্জ্বল, সতেজ, প্রাণময়।

বলে শেষ করা যায়—নারীর বয়স অনেকটাই তার সঙ্গীর আচরণের ওপর নির্ভরশীল। যত্ন, সম্মান, মমতা আর আন্তরিক ভালোবাসা একজন নারীর ভেতরে এমন এক শক্তি জাগিয়ে তোলে, যা বয়সের নিয়মকানুনকে ব্যর্থ করে দেয়। যত্নে সে চিরতরুণ হয়ে ওঠে, আর অবহেলায়—এক নিমিষে নিভে যায় তার জীবনের আলো। ভালোবাসাই হলো সেই অলৌকিক আয়না, যেখানে প্রতিদিন নতুন করে ঝলমল করে ওঠে নারীর আসল সৌন্দর্য, তার তেজ, তার মহোনীয় বৈশিষ্ট্য।

✍️ আমার ডাক্তার-My doctor

মেয়েদের প্রতি ছেলেদের একটি ভুল ধারণা:অনেক ছেলের মধ্যে মেয়েদের যৌন প্রতিক্রিয়া নিয়ে ভুল ধারণা থাকে। তারা মনে করে—যেমন ছেল...
16/11/2025

মেয়েদের প্রতি ছেলেদের একটি ভুল ধারণা:

অনেক ছেলের মধ্যে মেয়েদের যৌন প্রতিক্রিয়া নিয়ে ভুল ধারণা থাকে। তারা মনে করে—যেমন ছেলেরা অল্প উত্তেজনাতেই প্রতিক্রিয়া দেখায়, মেয়েরাও নাকি ঠিক একইভাবে উত্তেজিত হয়ে ওঠে। উদাহরণস্বরূপ, কেউ যদি পর্নোগ্রাফি দেখতে শুরু করে, খুব দ্রুতই তার শরীর যৌন প্রতিক্রিয়া দেখাতে পারে। এই অভিজ্ঞতাকে অনেক ছেলে মনে করে “সবার ক্ষেত্রেই একইভাবে ঘটে।”

এভাবেই ভুলভাবে ধরে নেয়া হয়—যদি কোনো মেয়ে পর্ন দেখে, তবে সেও নাকি সঙ্গে সঙ্গেই উত্তেজিত হয়ে পড়ে। ছেলেদের যেভাবে পর্ন দেখলে শারীরিক প্রতিক্রিয়া হয়, মেয়েদেরও তেমন হয়—এমন ধারণা বেশ ছড়ানো। কিন্তু বাস্তবতা হলো: কিছু ক্ষেত্রে মিল থাকলেও, বেশিরভাগ সময়ই মেয়েদের প্রতিক্রিয়া ছেলেদের মতো সরাসরি বা তাৎক্ষণিক হয় না।

এটা বোঝার জন্য সামান্য বিজ্ঞান জানা দরকার। নারীদের যৌন প্রতিক্রিয়া অনেকটা জটিল—এটা মানসিক আর শারীরিক দুই ধরনের বিষয়েই নির্ভর করে। আবেগ, পরিবেশ, সম্পর্ক, নিরাপত্তাবোধ—এসব মিলেই তাদের উত্তেজনা তৈরি হয়। অন্যদিকে পুরুষ শরীর তুলনামূলক দ্রুত ও সরাসরি প্রতিক্রিয়া দেখায়; সামান্য ইঙ্গিত বা দৃশ্যই যথেষ্ট।

অবশ্যই এমন কিছু নারী আছেন যাদের যৌন চাহিদা খুব উচ্চমাত্রায় থাকে—তারা দিনে বহুবার স্বমেহনও করতে পারেন। একইভাবে, অনেক পুরুষের ক্ষেত্রেও চাহিদা বেশি হতে পারে। তবে একটি গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য আছে: শারীরিক সামর্থ্য। নারী শারীরিকভাবে বহুবার উত্তেজিত হতে বা ক্লাইম্যাক্সে পৌঁছাতে সক্ষম হলেও, পুরুষদের পক্ষে সেটা বারবার করা তুলনামূলক কঠিন।

তবুও, অনেক পুরুষ নিজেদের সম্পর্কে অতিরিক্ত বড়াই করে থাকে—বিশেষ করে সহনশীলতা ও স্থায়ীত্ব নিয়ে। বাস্তবতা হলো, বেশিরভাগ পুরুষই কোনো ধরনের ওষুধ ছাড়া গড়ে ৫–১০ মিনিটের বেশি স্থায়ী হতে পারে না। কিন্তু কথায় সেটা অনেকেই স্বীকার করতে চায় না। অন্যদিকে, কোনো মেয়ের জন্য সারাদিনে একবারও প্রাকৃতিকভাবে ভিজে উঠা না-ও হতে পারে—এটাই স্বাভাবিক সক্ষমতার অংশ।

সব মিলিয়ে বলা যায়—ছেলে ও মেয়ের উত্তেজনা, চাহিদা আর প্রতিক্রিয়ার ধরণ আলাদা। এটা কারো কম বা বেশি হওয়ার বিষয় নয়; বরং শরীরের প্রকৃতির ভিন্নতা। তাই বাস্তবতা বোঝা জরুরি—গবেষণা আর বিজ্ঞানই বলে, দুই লিঙ্গই ভিন্নভাবে কাজ করে।

✍️ আমার ডাক্তার-My doctor

নারী — ভালোবাসার মোহময় প্রতিচ্ছবি:নারী যেন এক অনন্ত রহস্য, যার গভীরতা মাপা যায় না, শুধু অনুভব করা যায়। তিনি কখনো শিশুর ম...
10/11/2025

নারী — ভালোবাসার মোহময় প্রতিচ্ছবি:

নারী যেন এক অনন্ত রহস্য, যার গভীরতা মাপা যায় না, শুধু অনুভব করা যায়। তিনি কখনো শিশুর মতো সরল, আবার কখনো সাগরের মতো গভীর। তার চোখে লুকিয়ে থাকে হাজারো না বলা গল্প, তার হাসিতে ফুটে ওঠে অজানা এক যাদু। যে পুরুষ সেই হাসির অর্থ বুঝতে পারে, সে-ই জানে ভালোবাসার সত্যিকারের অর্থ কী। নারী যখন ভালোবাসে, তখন সে কেবল ভালোবাসে না — সে নিজেকে উৎসর্গ করে। তার প্রতিটি রাগ, অভিমান, ঝগড়া—সবকিছুই ভালোবাসারই আরেকটি রূপ, একেকটি গভীর মমতার ছায়া।

নারীর মন জটিল নয়, বরং সংবেদনশীল। সে যাকে ভালোবাসে, তার প্রতি তার প্রত্যাশা সীমাহীন। কখনো সে চায় একটু মনোযোগ, কখনো একটুখানি স্পর্শের ভাষা, কখনো নিঃশব্দে পাশে থাকা। তার রাগ মানে দূরত্ব নয়, বরং তার ভিতরের ভয়—"যদি তুমি একদিন দূরে চলে যাও?" তাই যখন সে রাগ করে, ঝগড়া করে বা অভিমানী হয়ে পড়ে, তখন তাকে বোঝার চেষ্টা করুন। তার চোখের গভীরে তাকান; সেখানে ভালোবাসার যে নদী বইছে, তা আপনাকে নিজের মতো করে ভিজিয়ে দেবে।

একজন নারীকে জয় করা মানে তার উপর প্রভাব বিস্তার নয়, বরং তার ভেতরের কোমলতাকে আশ্রয় দেওয়া। পুরুষের সবচেয়ে বড় শক্তি হলো ধৈর্য্য ও সহানুভূতি। নারী চায় না কোনো কঠোরতা, চায় না ভয়—সে চায় অনুভূতি। তার পাশে এমন এক পুরুষ, যিনি তাকে বুঝবেন, সান্ত্বনা দেবেন, আর নিঃশব্দে ভালোবাসবেন। আপনি যদি তাকে আদরে আচ্ছন্ন করে রাখতে পারেন, যদি তার চোখে নিজেকে নিরাপদ আশ্রয় হিসেবে দেখতে পারেন—তবে সে আপনাকে ভালোবাসবে এমনভাবে, যা ভাষার বাইরে।

নারী কেবল একটি শরীর নয়, সে এক স্বপ্ন, এক স্পন্দন। তার ভালোবাসা এমন এক আলোকরেখা, যা স্পর্শ করলে সময় থমকে যায়। তার কণ্ঠে আছে স্নিগ্ধতা, তার ছোঁয়ায় আছে প্রশান্তি, তার নীরবতায় আছে এক অদ্ভুত মোহ। যে পুরুষ নারীকে বুঝতে শেখে, তার জন্য নারী হয়ে ওঠে পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর প্রার্থনা।

নারীকে ভালোবাসা মানে তাকে নিজের মধ্যে বেঁধে ফেলা নয়—বরং তাকে নিজের হৃদয়ের আলোয় জড়িয়ে রাখা। কারণ নারী এমনই এক মায়াবী শক্তি, যিনি ভালোবাসার বিনিময়ে আপনার পুরো পৃথিবী আপনাকে ফিরিয়ে দিতে পারেন।

✍️ আমার ডাক্তার-My doctor

নিজের আয়নায় ভালোবাসা:আপনি কি কখনও একা সময়ে নিজেকে প্রশ্ন করেছেন—এই সাজ, এই রূপ, এই সুন্দর পোশাক, আসলে কার জন্য? রাতের নি...
08/11/2025

নিজের আয়নায় ভালোবাসা:

আপনি কি কখনও একা সময়ে নিজেকে প্রশ্ন করেছেন—এই সাজ, এই রূপ, এই সুন্দর পোশাক, আসলে কার জন্য? রাতের নিস্তব্ধতায়, যখন চারপাশ নীরব, তখন কি কখনও মনে হয়েছে আপনার এই সৌন্দর্যের আসল দর্শক কে?

নারীর সাজগোজ অনেক সময় এক জীবন্ত শিল্পকর্মের মতো। কোনো অনুষ্ঠানে যাওয়ার আগে শাড়ি বেছে নেওয়া, মেকআপ করা, পারফিউমের গন্ধ—সব মিলিয়ে তৈরি হয় এক সুন্দর উপস্থিতি। চারপাশের মানুষ তাকায়, প্রশংসা করে, অন্য নারীরা ঈর্ষা করে। তখন মনে হয়, এই মুহূর্তে সব দৃষ্টি যেন শুধুই আমার দিকে। কিন্তু রাতে যখন ঘরে ফেরেন, তখন সেই উজ্জ্বলতা লুপ্ত হয়। শাড়ি খুলে ফেলে, মেকআপ মুছে ক্লান্ত মুখে ফিরে আসে বাস্তবতা। স্বামীর সামনে সেই সৌন্দর্য কেন থাকে না? যে মানুষটি সবসময় আপনার পাশে থাকে, তার জন্য কি নিজের সুন্দরত্ব দেখানোর আগ্রহ হারিয়ে গেছে?

পুরুষদের কথাও বলা দরকার। শেষ কবে আপনি নিজের স্ত্রীর দিকে তাকিয়ে মুগ্ধ হয়েছেন? সেই আগের প্রথম দিনের মতো, যখন চোখে চোখ পড়ে হৃদয় কেঁপেছিল? অনেক সময় চোখ যায় বাইরে, অন্য নারীর দিকে। কিন্তু নিজের স্ত্রী যখন একটু সাজে, নতুন শাড়ি পরে সামনে আসে, তখন তাকান না, প্রশংসা করেন না। এই অবহেলা ধীরে ধীরে স্ত্রীর মনে শূন্যতা তৈরি করে। সে বাইরের দৃষ্টি খুঁজে বেড়ায়, হয়তো একটু প্রশংসা, একটু স্বীকৃতির জন্য।

সম্পর্কের এই চক্র ভাঙতে বেশি কিছু দরকার নেই। স্বামীদের উচিত স্ত্রীর দিকে নতুন করে তাকানো, ক্লান্ত মুখেও সৌন্দর্য খুঁজে বের করা। স্ত্রীর যত্ন, পরিশ্রমের প্রশংসা করা। নারীদের উচিত নিজের সাজ, নিজের সৌন্দর্য প্রথমে স্বামীর জন্য রাখা। ছোট প্রশংসা, মুগ্ধ দৃষ্টি, একটিমাত্র মনোযোগ—এই ছোটো মুহূর্তগুলো ঘরের সম্পর্ককে আরও শক্ত করে।

ভালোবাসা মানে অধিকার নয়, দায়িত্বও নয়। এটি একে অপরকে প্রতিদিন নতুন করে খুঁজে পাওয়ার নাম। বাইরের প্রশংসা হয়তো সাময়িক আনন্দ দেয়, কিন্তু ঘরের মানুষের চোখের মুগ্ধতা, ভালোবাসার দৃষ্টি কিছুতেই তার তুলনা হয় না। তাই বাইরে অন্যের চোখে নিজেকে খুঁজে দেখার পরিবর্তে, নিজের সঙ্গীর দিকে তাকান। দিনের শেষে, হাজারো মানুষের নয়, শুধু সেই এক মানুষের চোখে আপনার শান্তি এবং ভালোবাসার সত্যিকার প্রতিফলন খুঁজে পাওয়া যায়।

✍️ আমার ডাক্তার-My doctor

চোখের নীরব বার্তা:সব কথা বলা হয় না। অনেক সময় চোখের এক চেয়ে, নিঃশ্বাসের ধীরে ধীরে ওঠা-নামা, বা হাতের হালকা ছোঁয়াই বলে দ...
07/11/2025

চোখের নীরব বার্তা:

সব কথা বলা হয় না। অনেক সময় চোখের এক চেয়ে, নিঃশ্বাসের ধীরে ধীরে ওঠা-নামা, বা হাতের হালকা ছোঁয়াই বলে দেয় যা শব্দে প্রকাশ করা যায় না। দেহ তখনই হয়ে ওঠে এক নীরব ভাষা, যেখানে অনুভূতিই কথা বলে।

তুমি চুপচাপ থাকলেও, চোখের গভীরতা, কাঁপা আঙুল, হালকা ঝুঁকে থাকা—সবই প্রকাশ করে তোমার মনের টান, যেটা ঠোঁটের বাইরে আসে না। একজন আরেকজনের উপস্থিতি অনুভব করলে, প্রতিটি দৃষ্টি, প্রতিটি স্পর্শে তৈরি হয় এক অদ্ভুত কাছাকাছি ভাব।

দেহ কখনো মিথ্যা হয় না। এটি নিঃশব্দে বলে দেয় কার কাছে তুমি নিরাপদ, কার স্পর্শে শান্তি পাও, আর কার সঙ্গে সময় কাটালে মনে হয় সব ঠিক আছে। ভালোবাসা সবসময় উচ্চারণের বিষয় নয়। কখনও তা প্রকাশ পায় শুধু এক দৃষ্টি, এক নিঃশ্বাস, অথবা এক নরম ছোঁয়ায়—যা হৃদয়কে গভীরভাবে স্পর্শ করে।

এই ভঙ্গি, এই নীরব টান, একরকম অন্তরঙ্গ বন্ধন তৈরি করে। এটি আবেগের এমন একটি স্তর যেখানে শব্দের প্রয়োজন নেই।

✍️ আমার ডাক্তার-My doctor

পরকীয়া: এক নিষিদ্ধ নেশা, যার শেষ শুধু শূন্যতা:পরকীয়া—শব্দটা শুনলেই একটা গোপন উত্তেজনা, একটা নিষিদ্ধ আকর্ষণ কাজ করে।অন্যে...
07/11/2025

পরকীয়া: এক নিষিদ্ধ নেশা, যার শেষ শুধু শূন্যতা:

পরকীয়া—শব্দটা শুনলেই একটা গোপন উত্তেজনা, একটা নিষিদ্ধ আকর্ষণ কাজ করে।
অন্যের স্ত্রী বা স্বামীর সঙ্গে সম্পর্ক... বাইরে থেকে এই বিষয়টা অনেকের কাছে রোমাঞ্চকর মনে হয়।
কিন্তু ভেতরে কী আছে জানেন? অন্ধকার, মিথ্যা, প্রতারণা আর আত্মার ক্ষয়।

আমরা সবাই জানি, পরকীয়া কোনো ছোটখাটো ভুল নয়। এটা এক ধরণের চরিত্রের রোগ—ধীরে ধীরে মানুষের ভেতরটা পচিয়ে দেয়।
এই রোগের জন্য সমাজ সবসময় তৃতীয় কাউকে দোষ দেয়—
“ওই মেয়েটা ঘর ভাঙিয়েছে”, “ওই ছেলেটা পরের বউকে ফুসলিয়েছে।”

কিন্তু একটু ভেবে দেখুন—যে দরজাটা ভেতর থেকে বন্ধ, সেটা বাইরে থেকে কেউ খুলতে পারে?
চোর ঘরে ঢোকে তখনই, যখন ঘরের মালিক নিজেই দরজা খুলে দেয়।
তাহলে আসল দোষী কে?
যে সুযোগ নিয়েছে, না যে সুযোগ দিয়েছে?

যে মানুষ নিজের জীবনসঙ্গীকে ঠকাতে পারে, সে আসলে প্রথমে নিজের বিবেককেই হত্যা করে।
আজ সে অন্য কারো সঙ্গে প্রতারণা করছে, কাল ঠিক একইভাবে আপনাকেও ঠকাবে—
কারণ প্রতারণা একবার রক্তে ঢুকে গেলে, সেটা চরিত্রের অংশ হয়ে যায়।

আসলে পরকীয়ার উদ্দেশ্য কী?

সত্যি বলতে কি, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এই সম্পর্কের পেছনে থাকে শরীরের আকর্ষণ।
নতুনত্বের নেশা, নিষিদ্ধ সম্পর্কের উত্তেজনা—এগুলোই চালিকাশক্তি।
অনেক পুরুষের কাছে এটা “দায়িত্বহীন আনন্দ”,
আবার অনেক নারীর কাছে এটা “একঘেয়ে জীবনে একটু রোমাঞ্চ”।

কিন্তু এই সম্পর্কের কোনো ভিত্তি নেই।
যেখানে মিথ্যা দিয়ে শুরু, সেখানে সত্যিকারের ভালোবাসা টেকে না।
এটা হয় সাময়িক উষ্ণতা, তারপর আসে ঠান্ডা নিরবতা।

যখন আপনি জানতে পারেন—সে আসলে কখনোই আপনাকে নিজের জীবনে চায়নি,
বরং ব্যবহার করেছে নিজের স্বার্থে—তখন ভেতরটা হু হু করে ভেঙে পড়ে।
যে আগুনে আপনি উষ্ণতা খুঁজেছিলেন, সেই আগুনই একসময় সব পুড়িয়ে দেয়।

দোষ কার?

এই প্রশ্নটা খুব গুরুত্বপূর্ণ।
দোষ একা কারও নয়—তিনজনই ভাগাভাগি করে নেয়।

1️⃣ প্রথম দোষী সেই প্রতারক মানুষ, যে নিজের সঙ্গীকে ঠকিয়েছে।
2️⃣ দ্বিতীয় দোষী সেই ব্যক্তি, যে জেনেশুনে এই সম্পর্কে জড়িয়েছে।
3️⃣ আর তৃতীয় দোষী সমাজ, যে ভাঙা সম্পর্ক ঠিক করার বদলে দোষারোপের খেলায় মেতে থাকে।

শেষ পরিণতি

পরকীয়ার শেষ কখনো সুখে হয় না।
আজ যাকে ভালোবেসে আপনি নিজের সময়, আত্মসম্মান আর শান্তি হারাচ্ছেন,
কাল সেই মানুষটাই হয়তো ফিরে যাবে নিজের নিরাপদ সংসারে।

তখন আপনি থাকবেন একা—
হাতে থাকবে শুধু লজ্জা, কষ্ট আর একরাশ আফসোস।
সমাজ তখন আপনাকে আঙুল তুলবে, গালমন্দ করবে,
আর যে আপনাকে ব্যবহার করেছে, সে দিব্যি ভালো মানুষের মতো বাঁচবে।

ভাবার সময় এখনই

অন্যের ঘর ভাঙিয়ে নিজের সুখ গড়া যায় না।
যে মানুষ নিজের নয়, সে কখনোই আপনার হতে পারে না।
পরকীয়া হয়তো কিছু সময়ের জন্য আনন্দ দেয়,
কিন্তু শেষমেশ সেটা রেখে যায় শুধু বেদনাই আর লজ্জা।

তাই ভেবে দেখুন—
আজ যে আগুনে আপনি নিজের মন গরম করছেন,
কাল সেই আগুনেই আপনার স্বপ্ন, সম্মান, আর শান্তি পুড়ে ছাই হবে না তো?

উত্তরটা আপনি জানেন—
শুধু আয়নায় তাকিয়ে একবার নিজের চোখে চোখ রাখুন।

✍️ আমার ডাক্তার-My doctor

চল্লিশোর্ধ্ব নারীর আকর্ষণ: পরিপক্বতার অনন্য সৌন্দর্য:চল্লিশোর্ধ্ব নারীকে অনেক সময় জীবনের পরিণত রূপ বলা হয়। এই বয়সে একজন ...
06/11/2025

চল্লিশোর্ধ্ব নারীর আকর্ষণ: পরিপক্বতার অনন্য সৌন্দর্য:

চল্লিশোর্ধ্ব নারীকে অনেক সময় জীবনের পরিণত রূপ বলা হয়। এই বয়সে একজন নারী নিজের অভিজ্ঞতা, সংগ্রাম, ভালোবাসা ও সাফল্যের মিশেলে হয়ে ওঠেন এক গভীর মানুষ। তাঁর হাসিতে যেমন আত্মবিশ্বাস থাকে, তেমনি তাঁর নীরবতাতেও থাকে এক ধরনের স্থিরতা। সমাজের অনেক পুরুষের কাছে এই গুণগুলোই হয়ে ওঠে স্বাভাবিকভাবে আকর্ষণের কারণ।

যৌবনের প্রথম দিকের অনিশ্চয়তা বা নিজেকে খুঁজে পাওয়ার লড়াই পেরিয়ে চল্লিশোর্ধ্ব নারী জানেন তিনি কে, কী চান এবং জীবনের কোন দিকটি তাঁর কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এই আত্মজ্ঞান তাঁকে দেয় এক প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, যা প্রসাধনের সৌন্দর্যের চেয়ে অনেক গভীর। এমন নারীর সঙ্গে কথা বললে পাওয়া যায় অভিজ্ঞতার উষ্ণতা, সহানুভূতির ছোঁয়া এবং এক ধরনের প্রাপ্তবয়স্ক শান্তি।

মনোবিজ্ঞানীরা বলেন, মানুষের আকর্ষণ শুধু শারীরিক নয়, মানসিক ও আবেগিক সংযোগের উপরও নির্ভর করে। চল্লিশোর্ধ্ব নারীরা সাধারণত সম্পর্কের প্রতি আরও পরিণত দৃষ্টিভঙ্গি রাখেন। তাঁরা জানেন ভালোবাসা মানে শুধুমাত্র অনুভূতি নয়, বরং বোঝাপড়া, গ্রহণযোগ্যতা ও পারস্পরিক সম্মান। এই পরিণত চিন্তা ও স্থিতিশীল আবেগ পুরুষের মনে এক ধরনের নিরাপত্তা বোধ তৈরি করে।

তাছাড়া এই বয়সে একজন নারী জীবনের নানা উত্থান-পতনের মধ্য দিয়ে অর্জন করেন এক বিশেষ সহনশীলতা। তিনি জানেন কষ্ট কীভাবে সামলাতে হয়, জানেন কীভাবে হাসিমুখে পথ চলতে হয়। এই জীবনের পরিপক্বতা তাঁর ব্যক্তিত্বকে করে তোলে আরও উজ্জ্বল, আরও বাস্তব।

শেষ পর্যন্ত বলা যায়, চল্লিশোর্ধ্ব নারীর প্রতি আকর্ষণ কোনো বয়সের প্রতিযোগিতা নয়। এটি মানুষের আত্মার পরিপক্বতার প্রতি এক গভীর সম্মান। সৌন্দর্য তখনই প্রকৃত অর্থে প্রকাশ পায়, যখন তা আসে আত্মবিশ্বাস, বোধ ও অভিজ্ঞতার আলো থেকে।

✍️ আমার ডাক্তার-My doctor

জুলাই বিপ্লবের “গাজী” আমাদের বীর সেনানী ছয় বছরের মুসা। ১৯ জুলাই ২০২৪ সালে রামপুরায় নিজ বাসা থেকে বাবা ও দাদীর সঙ্গে আইসক...
27/10/2025

জুলাই বিপ্লবের “গাজী” আমাদের বীর সেনানী ছয় বছরের মুসা। ১৯ জুলাই ২০২৪ সালে রামপুরায় নিজ বাসা থেকে বাবা ও দাদীর সঙ্গে আইসক্রিম কিনতে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হয় সে। ঘাতক বুলেট তার মাথার এক দিক দিয়ে ঢুকে অন্য দিক দিয়ে বের হয়ে পাশে থাকা দাদীর পেটে লাগে। দাদী শহীদ হয়ে যান, কিন্তু অলৌকিকভাবে বেঁচে যায় মুসা।
আমাদের জুলাই — এরকম অজস্র বীরত্বগাঁথা ও কোরবানির বিনিময়ে অর্জিত। এই ত্যাগ ও কোরবানি বৃথা যেতে দেবে না এ জাতি, ইনশাআল্লাহ। 🇧🇩

— তাজুল ইসলাম

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when আমার ডাক্তার-My doctor posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share