
23/08/2025
❇️❇️❇️Electrolyte imbalance বলতে শরীরে ইলেকট্রোলাইট (যেমন – সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ক্লোরাইড, ফসফেট ইত্যাদি) এর ঘাটতি বা অতিরিক্ত পরিমাণকে বোঝায়। এগুলো শরীরের নার্ভ সিগন্যাল, পেশীর কাজ, হাইড্রেশন, রক্তচাপ ইত্যাদি নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
---
⚡ 🌿কেন হয়? (কারণ)
1. ডিহাইড্রেশন (অতিরিক্ত ঘাম, ডায়রিয়া, বমি)
2. কিডনি সমস্যা (সঠিকভাবে ইলেকট্রোলাইট ফিল্টার করতে না পারা)
3. ডায়াবেটিস (রক্তে শর্করার ভারসাম্যহীনতা)
4. অতিরিক্ত লবণ বা কম লবণ খাওয়া
5. ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া (যেমন – ডাইইউরেটিকস, ল্যাক্সেটিভস)
6. হরমোনাল ভারসাম্যহীনতা (যেমন – অ্যাড্রিনাল বা থাইরয়েড সমস্যা)
---
⚡🌿 লক্ষণ
🔹অতিরিক্ত পিপাসা বা প্রস্রাব
🔹মাথা ঘোরা, দুর্বলতা বা ক্লান্তি
🔹পেশীতে ক্র্যাম্প, ঝিনঝিনি বা টান ধরা
🔹অনিয়মিত হৃদস্পন্দন (palpitation)
🔹বিভ্রান্তি, খিটখিটে মেজাজ বা মানসিক পরিবর্তন
🔹গুরুতর ক্ষেত্রে খিঁচুনি বা অজ্ঞান হয়ে যাওয়া
---
⚡ উপকারী খাবার (Electrolyte সমৃদ্ধ খাবার)
👉 সোডিয়াম – লবণ, স্যুপ, নারকেল পানি (পরিমিত)
👉 পটাশিয়াম – কলা, কমলা, খেজুর, টমেটো, পালং শাক, আলু
👉 ক্যালসিয়াম – দুধ, দই, পনির, ছোট মাছ, ডিম
👉 ম্যাগনেসিয়াম – বাদাম, কাজু, ডাল, সবুজ শাক, বীজ (pumpkin, chia)
👉 ক্লোরাইড – লবণ, টমেটো, জলপাই
👉 ফসফেট – ডিম, মাংস, ডাল, বাদাম
---
✅ প্রতিরোধের জন্য টিপস:
পর্যাপ্ত পানি পান করুন
অতিরিক্ত লবণ এড়িয়ে চলুন
ডায়রিয়া/বমি হলে দ্রুত ওরস্যালাইন বা নারকেল পানি খান
নিয়মিত সুষম খাবার গ্রহণ করুন
ধন্যবাদ 🙏