বুকে বাংলাদেশ=Boke Bangladesh

বুকে বাংলাদেশ=Boke Bangladesh ২৪ এর স্পিরিটকে জীবন্ত রাখার প্রত্যয়ে।

20/05/2025

বিডিওটি ভাল লাগলে সাব্সক্রাইব করে পাশে থাকুন।

ছাত্রনেতারা ও ইসলামি দলগুলো কেন বিএনপিকে অঘোষিতভাবে বয়কট করে একঘারে করলো?৫ আগষ্টের পর ইসলামি দলগুলো যখন দেশের বৃহত্তর  স...
05/04/2025

ছাত্রনেতারা ও ইসলামি দলগুলো কেন বিএনপিকে অঘোষিতভাবে বয়কট করে একঘারে করলো?

৫ আগষ্টের পর ইসলামি দলগুলো যখন দেশের বৃহত্তর স্বার্থে বিএনপির সাথে ঐক্য করে, জাতীয় সরকার গঠনের চেষ্টা করছিল।

ঠিক ঐ একই সময় সেনাপ্রধান ওয়াকারের মধ্যস্ততায় বিএনপির প্রতিনিধি দল ভারতে গিয়ে নিজেদের সেকুলার অস্প্রদায়িক দল দাবি করে। সাথে অগণতান্ত্রিক ভাবে হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করার দায়চাপায় উগ্র ছাত্র-জনতা ও উগ্র ইসলামি দলগুলোর উপর এবং ঐ আন্দোলনে বিএনপির ভুমিকা জানতে চাইলে বিএনপি বলে,বিএনপি গনতন্ত্রে বিশ্বাসী দল,গতকয়েকটি নির্বাচন সুষ্ঠু না হওয়ায় নেতাকর্মীদের ক্ষোভ ধরে রাখা সম্ভব হয়নি, কৌশলগত কারণেই শেষ মুহূর্তে এসে যুক্ত হতে হয়েছে । তবে বিএনপি সরকার গঠন করলে এসব উগ্রবাদী ইসলামি দল ও বিচ্ছিন্নবাদীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহন করার প্রতিশ্রুতি দেয় বিএনপি।

ফলে কয়েক ঘন্টার মধ্যে ছাত্রনেতা ও ইসলামি দলগুলোর সাথে বিএনপি এক বিশাল দুরত্ব তৈরী করে। আহত ছাত্রদের চিকিৎসা ও নিহত ছাত্রদের ক্ষতিপুরন উভয় ক্ষেত্রেই আমলা জটিলতার দোহাই দিয়ে বিএনপির নিয়োগকৃত উপদেষ্টারা সরাসরি বাঁধা দেয়। আহত ছাত্ররা চিকিৎসার জন্য আন্দোলন শুরু করলে ড. ইউনূস মিডিয়ায় এসে সরাসরি অকপটে তা স্বীকার করে এবং আজও আহত ও নিহত ছাত্ররা সরকারের প্রতিশ্রুত ক্ষতি পুরন পায়নি।

একটু চিন্তা করেন এরা কতটা নিকৃষ্ট জাতের মানুষ?

শুরু হয় নতুন মিশন, ভারতের সেনাপ্রধান,আওয়ামীলীগের সেনাপ্রধান ও বিএনপি যৌথভাবে দাবি তোলে দ্রুত এক্সক্লুসিভ নির্বাচন চাই। খবর বাতাসে ছড়িয়ে পড়লে সর্বপ্রথম ইলিয়াস ও পিনাকী দা প্রতিবাদ করে এবং বলে বিএনপি এখন আওয়ামীলীগ নাম্বার ২ । মেলায় হারিয়ে যাওয়া দুই ভাই। এতএব ইসলামি দল ও ছাত্রনেতারা সাবধান।

ফলে ছাত্রনেতারা ও ইসলামি দলগুলো পারলো চিন্তায় তারা বুঝতে পারলো,
বিএনপি যদি ক্ষমতা পায়, তবে ভারত গত ১৬ বছর এদেশকে যেভাবে তাদের কলোনী বনিয়ে রেখেছিল, র দিয়ে যেভাবে টার্গেট কিলিং করেছিল,গুম করেছিল এবং গনহত্যা করেছিল ঠিক তেমনি করবে এটা নিশ্চিত। ভারতের নির্দেশ মানা আর চাঁদাবাজি টেন্ডারবাজি দূর্নীতি লুটপাট বিদেশে টাকা পাচার করা ছাড়া তখন বিএনপি দেশের জন্য কিছুই করতে পারবে না। কারণ বিএনপিও আওয়ামী লীগের মতো একই পথে হাঁটবে। দেশের সার্বভৌম ও জাতীয় স্বার্থ যাবে ভারতের অধীনে।

আর এই মূহুর্তে যদি ইসলামি দলগুলো ক্ষমতা পায় তবে ভারত ঝাপিয়ে পড়বে সাথে পশ্চিমারাও যোগ দিবে, এবং মির্জা ফখরুলরাও মির্জাফরের ভুমিকা অবতীর্ণ হবে।

এতএব ড. ইউনূসকে সমর্থন দেওয়াই এখন ছাত্রজনতা ও ইসলামি দলগুলোর জন্য বেশি নিরাপদ।
আর যদি বিএনপি সঠিক রাস্তায় এসে ড. ইউনূসকে সাথে নিয়ে দেশ ও জাতির কল্যানে জাতীয় সরকার গঠনের ডাক দেয় তবে ভালো কথা।
নয়তো ড.ইউনূসের সরকার এভাবেই চলাবে ৫, ১০ বছর। বিএনপি ভারত ও আমেরিকায় গিয়ে লবিং, করুক আর দেশের ভিতর মিটিং মিছিল করতে করতে জনবিচ্ছিন্ন হউক। আর না হয় বিএনপি আওয়ামী লীগকে এনে নির্বাচনের প্রতিদ্বন্দ্বী বানিয়ে নির্বাচন করুক। আমরা নির্বাচনে যাবো না। বয়কট বিএনপি।

আশাকরা যায়, ড.ইউনূসের পাশে থাকায় ছাত্রসমাজ ও ইসলামি দলগুলো দেশে বিদেশে আরো বেশি আস্থা বিশ্বাস অর্জন করবে এবং আরও বেশি জনপ্রিয় হবে ইনশাআল্লাহ

(বাশের কেল্লা থেকে কপি)

জুলফিকার আলী ভুট্টো ১৯৭১ সালে পশ্চিম পাকিস্তানের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক নেতা ছিলেন। ১৯৭১ সালের ২৫ শে মার্চ রাতে পশ...
04/04/2025

জুলফিকার আলী ভুট্টো ১৯৭১ সালে পশ্চিম পাকিস্তানের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক নেতা ছিলেন।
১৯৭১ সালের ২৫ শে মার্চ রাতে পশ্চিম পাকিস্তানের সেনাবাহিনী বাংলাদেশে গণহত্যা শুরু করলে ভুট্টো সেই সময়ে ঢাকায় অবস্থান করছিলেন।
২৬ শে মার্চ ভুট্টো ঢাকা থেকে করাচি ফিরে সাংবাদিকদের বলেন,আল্লাহকে ধন্যবাদ পাকিস্তান রক্ষা পেয়েছে।
এছাড়া বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের পরবর্তী সময়ে ১৯৭২ সালে যুক্তরাজ্য বাংলাদেশের স্বাধীনতার স্বীকৃতি দিলে জুলফিকার আলী ভুট্টো কমনওয়েলথ থেকে পাকিস্তানকে সরিয়ে নেন।
সবমিলিয়ে বলা যায় বাংলাদেশের গণহত্যা ও বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধী ছিলেন জুলফিকার আলী ভুট্টো।

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ২ বছরের কিছু সময়ের মধ্যে পাকিস্তান ১৯৭৪ সালের ২২ শে ফেব্রুয়ারী বাংলাদেশের স্বাধীনতার স্বীকৃতি দেয়।
পাকিস্তানের স্বীকৃতির ৪ মাসের মধ্যে জুলফিকার আলী ভুট্টো একশতাধিক দলবল নিয়ে বাংলাদেশে সফর করেন।
জুলফিকার আলী ভুট্টোর সেই বাংলাদেশ সফর ঘিরে বিভিন্ন ঘটনার জন্ম দেয়।
তারমধ্যে উল্লেখ যোগ্য ঘটনা ছিল জাতীয় স্মৃতিসৌধে শহীদের সম্মান জানাতে জুলফিকার আলী ভুট্টো তাঁর মাথার টুপি না খোলার কারণে তিনি বেশ সমালোচনার জন্ম দেন।

এছাড়া বাংলাদেশের গণহত্যা জন্য তিনি সমস্ত দোষ পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর উপর চাপিয়ে দেন।
তিনি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর এমন জঘন্য হত্যাকান্ডের জন্য দুঃখ প্রকাশ করেন।
বাংলাদেশের প্রাপ্য সম্পদ বুঝিয়ে দেওয়ার প্রশ্নে জুলফিকার আলী ভুট্টো রাজি হননি।
ফলস্বরূপ জুলফিকার আলী ভুট্টো ও শেখ মুজিবুর রহমানের আলোচনা কোন ধরণের সিদ্ধান্ত ছাড়াই শেষ হয়ে যায়।

১৯৭৪ সালের ২৭ শে জুন সকাল সাড়ে এগারোটায় জুলফিকার আলী ভুট্টো পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে ঢাকা বিমান বন্দরে অবতারণা করেন।
ভুট্টোর এই সফরে শেখ মুজিবুর রহমান কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছিলেন।
কারণ খুনী ভুট্টোর আগমন বাংলাদেশের দেশপ্রেমিক মানুষ মেনে নিতে পারেনি।
তাঁরা এর প্রতিবাদে বিমান বন্দর এলাকায় বিক্ষোভ প্রদর্শন করতে থাকে।

১৯৭৪ সালের ২৮ শে জুন সকালে বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় জুলফিকার আলী ভুট্টোর বাংলাদেশের আগমনের খবর প্রকাশিত করে।
পত্রিকার খবরে দেখা যায় ঢাকা বিমান বন্দরে জুলফিকার আলী ভুট্টোকে স্বাগত জানাতে শেখ মুজিবুর রহমান সহ তাঁর সরকারের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।
মিঃ ভুট্টো যখন বিমান থেকে নামছিলেন,তখন ১৯ বার তোপধ্বনির মাধ্যমে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী জুলফিকার আলী ভুট্টো স্বাগত জানানো হয়।
বাংলাদেশের মাটিতে শেখ মুজিবুর রহমান সর্বপ্রথম জুলফিকার আলী ভুট্টোকে জড়িয়ে ধরে ফুলের মালা পরিয়ে বাংলাদেশে স্বাগত জানিয়েছিলেন।

অন্যদিকে বিমান বন্দরের বাইরে তখন হাজার হাজার জনতা ভুট্টো ও পাকিস্তান বিরোধী শ্লোগান দিতে থাকে।

04/04/2025
A GOOD MOVE
04/04/2025

A GOOD MOVE

04/04/2025

৪৭,৭২ এবং ২৪ এর স্পিরিটকে বাঁচিয়ে এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ।
কৃষক,শ্রমিক,মজুর হাতে হাত মিলিয়ে বিশ্বের বুকে অঙ্কিত করবে নতুন অভ্যুদয়।

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when বুকে বাংলাদেশ=Boke Bangladesh posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share