Nurjahan akter snigdha

Nurjahan akter snigdha Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Nurjahan akter snigdha, Dhaka.

 #ভুলি_কি_করে_তোকে   (এ প্রথম লেখা লেখি করছি জানি না কেমন লাগবে ভুলক্রুটি হলে  ক্ষমার চোখে দেখবেন)  (কাজিন রিলেটেড + রোম...
09/07/2025

#ভুলি_কি_করে_তোকে

(এ প্রথম লেখা লেখি করছি জানি না কেমন লাগবে ভুলক্রুটি হলে ক্ষমার চোখে দেখবেন)

(কাজিন রিলেটেড + রোমাঞ্চকর+থ্রিলার)

লেখক : #নুরজাহান_আক্তার_স্নিগ্ধা......

📌কপি সম্পুর্ন নিষিদ্ধ

#পর্ব_৩

ক্লাস শেষ করে মিলির আম্মুকে কল দিয়ে বলে দিয়েছে আজ ও ওদের সাথে ই থাকবে মিলির আম্মু ও কিছু বলে নি কারণ নিশিতা পুরো পরিবারকে সে খুব ভালো করে চিনে তাই তার চিন্তার প্রয়োজন নেই মিলি আম্মু ওকে থাকতে বলেছেন এতে নিশিতা ,মিলি ,আরোহী খুশিতে গদগদ করে নিশিতা তার ভাইকে বলতে শুরু করলো_

-ভাইয়া আমাদের আইসক্রিম আর কিটকেট কিনে দেও না

নাদিফ এতে প্রচুর বিরক্ত হল....

-নিশি এখন আর কোথাও যেতে পারবো না আমি আর কিছু কিনে দিতে ও পারবো না।বাসায় চললে চল না হয় রেখে ই চলে যাবো বলে দিলাম

এ কথা শুনে নিশিতা ঠোঁট টা গোল করে একবার চোখে পলক ফেললো-

-ও আচ্ছা কিনে দিবে না তো ঠিক আছে আমি ও বাড়িতে বলে দিব তুমি রাতে ছাদে......

নিশিতা এটুকু বলার পর নাদিফ চিৎকার দিয়ে ওঠলো

- আচ্ছা ঠিক আছে আর কিছু বলতে হবে না তোকে শপে চল যা নেয়ার নে

এ বলে শপ এর দিকে হাটা শুরু করলো। নিশিতা মিলি আর আরোহী দিকে তাকিয়ে বা চোখ টিপ দিয়ে নাদিফ এর সাথে শপে গেল যা যা ইচ্ছে করছে সব নিল গাড়ি দিয়ে বাড়ির সামনে এসে তিনজন নেমে গেল আর নাদিফ গেল গাড়ি পার্কিং করতে ওরা কথা বলতে বলতে আর দুষ্টামি করতে করতে নিশিতা উল্টো হয়ে বাড়িতে গেট দৌড় দিল আর হঠাৎ স্বজোড়ে কিছুর সাথে ধাক্কা খেয়ে পরে যেতো নিলে তক্ষণি কেউ পেছন থেকে পেটে ধরে শূন্যে উঠিয়ে নিল..নিশিতা কি হচ্ছে তা বুঝতে বুঝতে কানে আসলো এ আরোহী কন্ঠ

-মাহদি ভাইয়া (খুশিতে গদগদ করে)

ততক্ষণে মাহদি নিশিতাকে ঠিক করে দাড় করিয়ে দিয়েছে নামটা শুনে নিশিতার যেন নিশ্বাস ভারি হয়ে আসছে।অদ্ভুত এক অনুভুতি কাজ করছে ও মাথা নিচু করে আস্তে আস্তে ঘুরে তাকালো।আরোহী মাহদির সাথে কথা বলছিল নিশিতা ওর দিকে ঘুরতেই মিষ্টি একটা হাসি দিয়ে ওর দিকে তাকালো।নিশিতা লজ্জা মাখা মুখে আস্তে আস্তে উপরে তাকিয়ে দেখতে পায় মাহদি হাসি দিয়ে ওর দিকে তাকিয়ে আছে।নিশিতা তাকাতেই ওকে উদ্দেশ্য করে বললো _

-হেই এংরি র্বাড হাও আর ইউ(হাসি মাখা মুখে)ইউ লুক সো প্রিটি বরাবর এর মতো কালো তে তোমাকে একদম অপ্সরা লাগছে...

নিশিতা প্রতি বার এই ফরসা গায়ের রং মুখ ক্লিন সেভ করা উচ্চতায় ৬ ফুট ওপরে মুখে হাসি থাকে সবসময়ই এই লোক প্রেমে পরে যায় একটা মানুষ এতো সুন্দর হয় কিভাবে _

-আমি ভালো আছি মাহদি ভাই আপনি কেমন আছেন (লজ্জা মাখা মুখে হালকা হাসি দিয়ে)

নিশিতার লজ্জা মাখা মুখ দেখে মিলি ঠোঁট টিপে হাসচ্ছে।আমি বলতে বলতে মাহদি মিলির উদ্দেশ্য করে বললো _

-আরে মিলি হোয়াটর্স আপ।তুমি থাকতে তোমার ফ্রেন্ডকে আমাকে সামলাতে হলো।এটাতো মোটেও ঠিক না।

-আরে ভাইয়া আপনি আছেন তাই তো আমার চিন্তা নেই। আপনি যেখানে সেখানে কি আমার চিন্তা করা লাগে নাকি আপনি ওকে সামলে নিবেন তা আমি খুব ভালো জানি..মিলিকে নিশিতা বাড়ির

মিলি বলতে বলতে ই নাদিফ এসে হাজির

-আরে ব্রো কখন আসলে। কতো দিন পর দেখা ভালো আছে তো

-আরে নাদিফ যে এতদিন এর টা জানিনা কিন্তু এখন ফাস্ট ক্লাস একদম তোর কি অবস্থা..
__________

নিশিতারা বের হওয়ার কিছুক্ষণ পরেই শেখ ভিলাতে আগমন হয় ইকবাল শেখদের।তাদের আগমনে বাড়িতে হইহুল্লো শুরু হয়ে যায় কারণ তাদের সাথে আগমন করেছে মাহদি শেখ দীর্ঘ আটমাস পরে এসেছে সে মাহদি শেখ একজন Navy officer সে মূলত navy SWO (Surface warfare officer) এটি একটি বিশেষ বাহিনী যা বেশিরভাগ মিশনের সাথে জড়িত থাকে। আর এতদিন সে তার কাজে ছিল উপরমহল থেকে ৩০দিনের ছুটি পেয়ে বুধবার এসেছে সে এসেই ভাইবোনদের দেখতে আজ চলে এসেছে। শেখ বাড়িতে তার আদরের কমতি নেই আয়শা বেগমের একমাত্র ছেলে বলে কথা। আর মাহদি নিজের ব্যবহারে সবার প্রানপ্রিয় মাহদি তার দায়িত্বের সময় যতটা গম্ভীর বা রূষ্ট হোকনা কেন কিন্তু বাড়ির মানুষের চোখে তার এরূপ কখনো আসেনি সবাই তাকে মিশুক হাসিঠাট্টা স্বভাবে চিনে।মাহদি মামাদের সাথে কুশল বিনিময় করল তারা ওর মাথায় হাত বুলিয়ে দিল। মাহদিকে পেয়ে রাফি জাপটে ধরেছে।আর ইরা খুশিতে গদগদ করতে করতে এটা ওটা জিজ্ঞেস করছে।তারপর ইরফান শেখকে জরিয়ে ধরে কুশল বিনিময় করল রায়হান শেখকে সালাম দিল

-আস্সালামু আলাইকুম বড়োমামা ভালো আছেন

রায়হান শেখ সালামের উত্তর দিলবললো

-আলহামদুলিল্লাহ বাবা তুমি ভালো আছো বলেই ভাতিজাকে জরিয়ে ধরল টুকটাক কথা বলল তারা রাদিফ ,নিধির সাথে দেখাকরে কুশল বিনিময় করল।
_________

কথা বলতে বলতে সবাই ভিতরে গেল ডাইনিং রুমে যেয়ে দেখতে পেল মামনি আর বাবাই (চাচা+ফুফা ওজন্য বাবাই বলে ডাকা) বসে আছে। দেখে নিশিতা আর আরোহী খুশি তে গদগদ করতে করতে তাদের সামনে চলে গেল। তাদের সাথে নিদি আর ইরা বসে ছিল ওদেরকে ওঠিয়ে নিজেরা বসে পরলো দুইজনই মামনি কে পেয়ে জড়িয়ে ধরে বললো _

আরোহী
-মামনি তুমি এতোদিন পরে কেন আসলে। তোমার কি আমাদেরকে মনে পরে না বুঝি(অভিমানী কন্ঠে)

নিশিতা
-সত্যি করে বলো তোমার এখন আর মনে পরে না আমাদেরকে তাই না। তুমি ভুলে গেছো আমাদেরকে?

আয়শা বেগম
-(মিষ্টি একটা হাসি দিয়ে) আমার তো মেয়ে নেই তোরাই তো আমার মেয়ে তোদের ভুলি কি করে বলতো।তোদেরকে যে বড্ড ভালোবাসিরে মা।

ইকবাল শেখ
-তোমাদের মামনি তো পারলে যখন তখন চলো আসে কিন্তু এখন বয়স বেরেছে তাই পরে না।আমাকে দেখ এখন ও কি handsome and young

মামনি (রেগে গিয়ে)
-কি বললে তুমি আমি বুড়ি হয়ে গেছি তাহলে তুমি কি এখন ও কচি নাকি...

বাবাই
-হ্যা আমি তো কচি ই মাএ এক ছেলের বাবা আমি...

তাদের কথার মধ্যেই নিশিতার চোখ গেল ওর সাথে বসা রাফির দিকে মুখ ফুলিয়ে বসে আছে তা দেখে নিশিতা ভাই এর গালে একটা চুমু দিকে জিজ্ঞেস করল

-কি হয়েছে আমার ভাইটার রাগ করেছে। কেন কেউ কিছু বলেছে? বলো আপ্পিকে..
তার আবার আহ্লাদ বেশি বাড়িতে ছোট বলে বোনের কথায় সেও আহ্লাদে আহ্লাদী হয়ে ততক্ষণে সবার দৃষ্টি ভাইবোনের দিকে। অভিমান নিয়ে বলতে শুরু করল
-মামনি তুমি শুধু আপ্পিদের ভালোবাসো আমাদের কেন ভালোবাসোনা ছেলে বলে।

ছোট ছেলেটা অভিমানী কথা শুনে সবাই হেসে দিল। আয়শা বেগম ওকে কাছে এনে কুলে বসিয়ে আদর করে বললো

-আমি আমার সব ছেলেমেয়েকেই ভালোবাসি

তার কথার মাঝে নিধি টিপ্পনী কেটে বলেন
-তুইতো বড্ড হিংসুটে Mickey Mouse

-হ্যা আপ্পি তাইতো দেখা যাচ্ছে (ইরা)
এভাবেই সবাই হেসে দিয়ে আড্ডা শুরু করে
দিয়েছে...সবার মধ্যে কেউ একজন তৃষ্ণার্ত দুই চোখ মন ভরে তার প্রিয়সী হাসি মাখা মুখখানি দেখছে ঠোটেঁর কোনে হাসি নিয়ে। আর তা চোখে পরে যায় তার সাথের জনের..

রাদিফ(ফিসফিসিয়ে বলে)
-বড্ড ভালোবাসো না ওকে

মাহদি কন্ঠ শান্ত কিন্তু গভীর নিশিতার দিকে তাকিয়ে....
-ওর প্রতি আমার কতটা অনুভুতি কাজ করে তা আমি নিজেও জানি না ওর জন্য আমার ভালোবাসা এক সমুদ্রের ও গভীর এক কথায় ও অদ্ভুত মায়াবী লাগে, যা আমি অন্য কারো মধ্যে দেখি না। ও ভালোলাগার পর আর কাউকে ভালো লাগেনি..

মাহদির কথা শুনে রাদিফ এর ঠোঁট হাসি ফুটে যায়। সে ও তার প্রিয়সীর দিকে একপলক তাকিয়ে দীর্ঘশ্বাস ফেলে। (মিলি দিকে তাকিয়ে )তার প্রিয়সী তো তাকে দেখলে দূর দূর হয়।সে ও তো তার প্রিয়সীকে ভালোবাসে কবে বুঝবে তার প্রিয়সী তার অনুভুতি কে..
এভাবে অনেক টা সময় কেটে গেল। সন্ধ্যায় নিশিতা কিছু একটা ভেবে। মিলি কে বললো

নিশিতা
-মিলু ওই ছেলে গুলোর ব্যাপার টা ভাইয়াকে জানাবো। চল আমার সাথে ভাইয়ার রুমে।

মিলি কিছু টা চিন্তিতো হয়ে
-ব্যাপার টা যদি আরো বড়ো হয়ে যায়

নিশিতা
-ওরা মোটেও সুবিধার না তাই আমাদের উচিৎ ভাইয়াকে জানিয়ে রাখা। আর আমি আপু সাথে শেয়ার করিছি আপু ও এ কথা বলেছে ভাইয়াদের জানাতে..

এ বলে পা ভারালো নাদিফ এর রুমের উদ্দেশ্যে।নাদিফ এর রুমে এর দরজা সামনে এসে টোকা দিল...
-ভাইয়া তুমি কি রুমে

-হ্যা কিছু বলবি

নাদিফ আওয়াজ শুনে ওরা ভিতর গেল সেখানে রাদিফ আর মাহদি কেও দেখতে পেল..

-কিছু বলবি

-হ্যা ভাইয়া তোমরা ব্যাস্ত না হলে একটু কথা ছিল (চোখ নিচু করে ঠোঁট কামর দিয়ে যত যা ই হোক এ সব ব্যাপার বড় ভাইদের সামনে বলতে তো ভয় লাগেই)

নাদিফ বুঝতে পারে ব্যাপারটা বলতে নিয়ে তার বোন অস্বস্তিবোধ করছে কারণ তার বোন তো এমন না সে নির্দ্বিধায় সব বলে। তাই নাদিফ শান্ত স্বরে বলে....

-কি হয়েছে বল ভাইকে।কোন সমস্যা?

নিশিতা এবার একটু শান্ত হয়ে সব খুলে বলতে লাগলো।সবটা নাদিফ আর মাহদি শান্ত হয়ে শুনলে ও রাদিফ পারে না। সে রাগে রীতিমতো চিৎকার দিয়ে ই বলে
-ওই শুয়োরের বাচ্চা গুলো এতো কিছু করেছে তোমার সাথে খুন করে ফেলবো ওদেরকে বলো নি কেন আমাকে (মিলির দিকে তাকিয়ে)।

মিলি নিচু স্বরে
-আ..মি আমি ভয় পেয়ে গে গেছিলাম তাই কিছু বলতে পারিনি।

-এ জন্য ও দিন আমার সাথে ওকে বাসায় ড্রপ করেছিস তাই না। বুঝলাম ও ভয়ে বলেনি তুই কেন তখন বললি না শুয়োরের বাচ্চাদের ওইখানে কবর দিয়ে আসতাম ((নিশিতার দিকে তাকিয়ে)

-ভাইয়া আমার মনে হয়েছিল তখন বললে পরিস্থিতি বাজে হয়ে যেত তাই( মাথা নিচু করে নিচু স্বরে)

নিশিতা বলতে বলতে রাদিফ দৌড়ে বের হয়ে যায় ওর পিছনে নাদিফ আর মাহদি ও ছুটে চলে যায়। নিশিতা আর মিলির বুঝতে বাকি নেই ছেলে গুলোর আজ খবর আছে ভাইদের রাগ সম্পর্কে জানে ওরা।ওরা ভয়ে দৌড় দিয়ে নিধির রুমে যায় আর ওকে সব বলে।নিধি ওদেরকে শান্ত করে বলে টেনশন নিতে না মাহদি তো আছে ই খারাপ কিছু সে হতে দিবে না।আর না বললে তখন যদি খারাপ কিছু হতো তাই বলে দেওয়া টা ই ঠিক হয়েছে...
রাতে ভাইয়ারা লেট করে এসেছে আর আমাদের ও সাহস হয়ে ওঠে নি কিছু জিজ্ঞেস করার..

চলবে......

 #ভুলি_কি_করে_তোকে (গল্প  #ভুলি_কি_করে_তোকে (এ প্রথম লেখা লেখি করছি জানি না কেমন লাগবে ভুলক্রুটি হলে  ক্ষমার চোখে দেখবেন...
08/07/2025

#ভুলি_কি_করে_তোকে

(গল্প #ভুলি_কি_করে_তোকে

(এ প্রথম লেখা লেখি করছি জানি না কেমন লাগবে ভুলক্রুটি হলে ক্ষমার চোখে দেখবেন)

(কাজিন রিলেটেড + রোমাঞ্চকর+থ্রিলার)

লেখক : #নুরজাহান_আক্তার_স্নিগ্ধা......

📌কপি সম্পুর্ন নিষিদ্ধ

#পর্ব_২
নিশিতা ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে নাচের ক্লাসের জন্য রেডি হয়ে নিচ্ছিলো ছোট থেকেই নাচের প্রতি ও দুর্বল.. গানের শব্দ কানে আসলেই ওর শরীর নাচতে শুরু করে.গানের সাথে সাথে খুব সুন্দর ভাবে নাচতে পারে ও..আজ তার নাচের ক্লাস আছে শুক্রবার সকালে ক্লাস থাকে তার সাথে আরোহী আর মিলি। কালো রঙের গোল ফ্রক আর সাথে লাল রং এর চুরি পাজামা আর জরজেট ওড়না হাতে ঘড়ি কানে ছোট টপ চুল গুলো হাটু ওবদি থ্রি লেয়ার কার্ট করা চুল গুলো হালকা করে বেনি করে নিল ঠোঁটে লিপ গ্লস দিয়ে। আরোহী র রুমে গেল। যেয়ে দেখে ও মাএ ফ্রেশ হয়ে বের হল..

-আরুররররর বাচ্ছা তুই এখন ও রেডি হস নি.. আজকে লেট হলে তোর খবর আছে(নিশিতা বলল)

আরু নিশিতার দিকে ফিরে ই ওর চোখ বড় বড় হয়ে মুখ হা হয়ে.. এটা কি ছিল নিশুপু ইউ আর লুকিং সো হট ছেলেদের মারবে নাকি হুমমমমমম রুপ দিয়ে.

-ছেলেদের মারবো নাকি জানি না তোকে ঠিক ই মারবো

-উফফ নিশুপু এক তো এত সকালে ওঠতে হচ্ছে যা আমার একদম ভালো লাগে না.আর মধ্যে তুমি কথা শুনাচ্চো. তুমি তো নাচ বলতে পাগল আমি তো না.

-কথা কম বলে রেডি হ তারাতাড়ি

-নিশু পু তোমাকে তো হেভি লাগছে ছেলে রা তো আজ তোমাকে দেখে শেষ (সন্দিহান চোখে) কেউ কে আবার প্রেমে পড়া তে চাচ্ছো নাকি হুমমমম..যাই বলো কর্রা জিনিস তুমি একটা...

-হুহ যাকে প্রেমে পরতে চাই তার দেখা তো মাসে ও মিলে না রে..( বিরবির করে)

-কি বল্লে

-কিছু না নিচে আয় তারাতারি

বলেই নিশিতা নাদিফ এর রুমে দৌড় দিল তার বড় কাজ হচ্ছে তারা দেওয়া কারণ সে নাচ এর ক্লাস মিস দিবে না..
যেয়ে দেখে ওঠে নি নাদিফ কান এর সামনে জোরে চিৎকার দিল..

-ভাইইইইইইইই উঠো আমার ক্লাস আছে

নাদিফ ঘুমের মধ্যে কানের এত জোরে চিৎকার শুনে দরফরিয়ে ওঠে যায় ডানেবামে তাকিয়ে বুঝার চেষ্টা করচ্ছে ব্যাপার টা কি হল.বামে তাকিয়ে দেখে নিশিতা দারিয়ে আছে রেডি হয়ে এখন আর তার বুঝতে বাকি রইলো না কে করেছে আর কেন করেছে। নাদিফের রাগে কারণে কাপাল কুচকে কপালে তিন চারটা বাঝ পরে যায় রেগে বলে উঠলো...

-তুই জীবনে বড় হবি না ঘুমন্ত মানুষ কে কেউ এভাবে তুলে.এখন যদি আমার কিছু হয়ে যেত যদি হার্ট অ্যাটাক করতাম তখন। তোর কি আমার প্রতি মায়া হয় না.

নিশিতা ভাবলো সত্যি তো এবাবে কাউকে ডাকা উচিত না.যদি এ বয়সে ওর ভাইটা অ্যাটাক ফ্যাট্যাক করে পরে থাকে তখন কি হবে ওর ভবিষ্যত ভাবির কি হবে..

-সরি ভাই আর ২৫ মিনিট আছে তুমি এখন ও ঘুম তাই তো এমন টা করলাম না। তুমি তো জানতে আজ আমার ক্লাস আছে. তাহলে উঠ না কেননননন

-তুই আজ শুক্রবার টা ও শান্তি দিস না আমাকে।তোর মাথায় নাচ ছাড়া কিছু আছে.

-কেন থাকবে না. এই যে তুমি যে কাল ছাদে সিগারেট ধরিয়েছো টা তো আছে। (ভ্রু নাচিয়ে) কি বলো বলবো বাসায়

এই কথা শুনে নাদিফ চোখ বড়ো করে ফেলে

-তুই কিভাবে জানলি!.. কাউকে বলিস না.. কেউ জানলে আমি শেষ(অসহায় চোখে)
তারপর ৫০০ টাকা বের করে নিশিতার হাতে দিল কেউ কে না বলার জন্য

নিশিতা টাকা নিয়ে যেতে নিয়ে কিছু একটা ভেবে আবার নাদিফ উদ্দেশ্য করে বলল

-ভাইয়া আজ আমরা মিলি কে পিক করে সাথে নিয়ে যাব।

-আচ্ছা যা এখন ১০ মিনিট এ আসছি আমি রেডি হয়ে আসছি

বড় আব্বুর আদেশ প্রতি শুক্রবার নিশিতা দের ড্রপ আর পিক করতে হবে তাই সে বাধ্য চাইলে ও না করার ওপশন নেই তার। তাই নাদিফ আর কথা বাড়ায়নি আর সে জানে তার বোন কে না বলে লাভ নেই।

নিশিতা রুম থেকে বের হয়ে ই মিলি কে কল দিয়ে বলে ওরা ওকে পিক করবে রেডি থাকতে

নিশিতা লাফাতে লাফাতে নিচে চলে যায়.. এসে দেখে কেউ তেমন উঠে নি বড় আম্মু ,ছোট আম্মু রান্না ঘরে. ও এসে বসতে সামিয়া বেগম রান্নার ঘরের থেকেই উকি দিয়ে বলল.

-আরে নিশি তুই দেখি রেডি এসে পড়েছিস। মাশাল্লাহ আমাদের মেয়ে টাকে কি সুন্দর লাগছে তাই না বড় ভাবি..

রাহেলা বেগম রান্না ঘর থেকে ই বলল.

-থু থু থু কারো নজর না লাগুক আমার চার মেয়েই মাশাল্লাহ....

সামিয়া বেগম খাবার নিয়ে এসে টেবিল রাখল..

নিশিতা খাবার নিতে নিতে বলল

-আমাকে বেশি সুন্দর লাগছে নাকি ছোট মা ছেলে রা পটবে..(হাসি দিয়ে ) আমাকে দেখে.. কি বলো ২/৩টা প্রোপোজ পেয়েই যাবো মানে হয়

সামিয়া বেগম চোখ রাঙিয়ে তাকাতেই দুই জন হেসে দেই
তারপর আরোহী আর নাদিফ এসে বসে নাস্তা করার জন্য...নাদিফ নিশিতার কথা শুনে বলে..
-যাদের রুচিতে সমস্যা আছে তারা ই তকে পছন্দ করবে.. তার বোনরা যত ই সুন্দর হোক না কেন সে প্রশংসা করবেই না.

-তুমি কি বলছো তোমার চোখের ডক্টর দেখানো উচিত
ভাইয়া বয়স বাড়ার সাথে চোখের গতি ও কমছে তোমার (আরোহী)

-কি বলতে চাচ্ছিস তুই.. আমি বুড়ো(রেগে)

-ও বাবা আমি এটা কখন বললাম কিন্তু তুমি এটা মনে করলে আমি কিছু মনে করবো না..
এভাবে খুনসুটি করে নাস্তা শেষ করে তার বের হয়...

চলবে.....

গল্প  #ভুলি_কি_করে_তোকে (এ প্রথম লেখা লেখি করছি জানি না কেমন লাগবে ভুলক্রুটি হলে  ক্ষমার চোখে দেখবেন)  (কাজিন রিলেটেড + ...
07/07/2025

গল্প #ভুলি_কি_করে_তোকে

(এ প্রথম লেখা লেখি করছি জানি না কেমন লাগবে ভুলক্রুটি হলে ক্ষমার চোখে দেখবেন)

(কাজিন রিলেটেড + রোমাঞ্চকর+থ্রিলার)

লেখক : #নুরজাহান_আক্তার_স্নিগ্ধা......

📌কপি সম্পুর্ন নিষিদ্ধ
#পর্ব_১

অনেক চেচামেচি শব্দের কারণে সকাল সকাল নিশিতার ঘুম ভেঙে যায়।নিশিতা ঘুমু ঘুমু চোখে আস্তে আস্তে চোখটা খুলে দেখে তার ভাই তার দিকে রাগি ভাবে তাকিয়ে কি যেনো বলছে আবার চোখটা বন্ধ করে কয়েকসেকেন্ড পর আবার চোখটা খুলে হঠাৎ ঘুম থেকে ওঠলে ওর আবার মাথা কাজ করে না কিছু বুঝতে না পেরে ওঠে বসে এক মিনিট মাথায় হাত চেপে মাথা নিচু করে বসলো আবার সামনে তাকিয়ে দেখতে পেল ভাইয়া রাগি চোখে তাকিয়ে আছে আপু ও কোমরে হাত দিয়ে রাগি চোখে ভ্রু কুচকে তাকিয়ে আছে আর আপুর সাথে বড় আাম্মু দাড়িয়ে আছে।বসতে দেখে ভাইয়া বলতে শুরু করলো

-আমরা পুরো রুম খুঁজে জামাকাপড় পাই না।আর এসে দেখি তুই পরে আছিস তুই কি ঠিক হবি না(ভ্রু কুচকে)

আপু ও ভাইয়ার সাথে বলে ওঠলো

-আমার ওয়ান পিছ এর সাথে মিলিয়ে নতুন প্লাজু টা পরশু আনলাম আর তুই পরে আছিস।এমন কে করিস

এবার বড় আম্মু ও বলে ওঠলো

-তুই কেন এমন টা করিস বল তো মা তোকে শপিং যেতে বল্লে তো তোর আর ভালো লাগে না।কিন্তু ওদের নতুন কিছু দেখলে সাথে সাথে নাই করে দিস।

এবার সবার কথা শুনে নিশিতা বলে ওঠলো

-তোমরা এমন কেন করো সকাল সকাল একটা টি-শার্ট আর প্লাজু ই তো পারছি।তার জন্য এমন করতে হয়

আমার এই কথা যেন আগুনে তেল ডালার কাজ করলো, ভাইয়া আরো রেগে বলে ওঠলো

-এটা শুধু আজকে হলে মানা যেত। তোর প্রতিদিন এর কাজ হয়ে উঠেছে একটা নতুন টি-শাট এনে নিজে পরতে পারি না তার আগেই নাই করে ফেলিস।

ভাইয়া কথা বলতে বলতে সকাল সকাল চেচামেচি শব্দে বড় আব্বু এসে হাজির সে গম্ভির মুখ করে বলে উঠলো

-যা হওয়া হয়েছে এখন যে যার কজে যাও

বড় আব্বুর কথা শুনে নাদিফ বিরক্তি নিয়ে নিশিতার দিকে তাকিয়ে চলে গেল তারপর সবাই যে যার মতো চলে গেলেন বড় আব্বু ও আর কিছু না বলে চলে গেলেন...

------এ কাহিনি দেখে অবশ্যই আমার পরিচয় জানতে ইচ্ছে করছে আমি নিশিতা শেখ। পুরো নাম মেহেরিনা জাহান নিশিতা।শেখ ভিলা বিশাল জায়গা নিয়ে তৈরী রাফহান শেখ এর খুব শখের বাড়ি তার পরিকল্পনায় এ বাড়ি তৈরি।রায়হান শেখ বাড়ির বড় কর্তা তারা তিন ভাই শেখ বাড়ির কর্তা তারা যা বলবে তাই মেনে নিতে হবে।কিন্তু রায়হান শেখ এর কথা বাড়ির আর দুই কর্তা ও মানতে বাধ্য মূলত বাধ্য না বড় ভাইকে সম্মান করে বলেই মানে। শেখ বাড়ির নিজেস্ব বিজনেস রয়েছে যা অনলাইনের এবং নিজেদের পরিশ্রম এর মাধ্যমে দেশ বিদেশে বিভিন্ন শাখা রয়েছে দেশে সব শহরে শেখ ইন্ডাস্ট্রি শাখা রয়েছে বংশ গতভাবে রাজনীতির সাথে জড়িত রায়হান শেখ এখানে এমপি এর পদে নিযুক্ত রয়েছেন।

বাড়ির বড় কর্তা আমাদের প্রিয় বড় আব্বু রায়হান শেখ সে একটু গম্ভির মানুষ সাথে রসিক ও কিন্তু তার রসিক স্বভাব কিছু কিছু মানুষের জন্য আবদ্ধ। রায়হান শেখের অর্ধাঙ্গিনী রাহেলা বেগম আমাদের বড় আম্মু তাদের বড় ছেলে নাহিয়ান শেখ(2৮)
মেজো ছেলে রাদিফ শেখ(২৩)
তাদের একমাএ বোন আরোহি (১৬)

বাড়ির মেজো কর্তা নাহিদ শেখ সে একজন সরকারি কর্মকর্তা তার অর্ধাঙ্গিনী নাদিয়া শেখ (স্কুল শিক্ষক)
বড় ছেলে নাদিফ শেখ(২৪)
মেজো মেহেনুর জাহান নিধি (২০)
মেহেরিনা জাহান নিশিতা(১৭ )

শেখ বাড়ির ছোট কর্তা ইরফান শেখ সে খুবই মিশুক মনের মানুষ তার স্ত্রী সামিয়া বেগম তাদের
বড় মেয়ে ইরা শেখ(১৪)
আর ছেলে রাফি(১১)

(বড় ফুপ্পি)আয়শা বেগম তার স্বামী ইকবাল শেখ উনি ফুফা+চাচা দুটোই হয় রায়হান শেখের চাচাতো ভাই বলে কথা উনাদের
একমাএ ছেলে মাহদি শেখ(২৬)

এখন রইলো মিনুফু(ছোট্ট ফুপ্পি) তার ব্যাপারে না হয় পরেই জানি.....

সবাই যাওয়ার পর নিশিতা হাফ ছেড়ে বাচলাম না হয় আপু আর ভাইয়া খবর করে দিত.. ভাবতে ভাবতে ঘড়ি দিক এ তাকালাম ও মাই আল্লাহ তারাতারি তৈরি হতে হবে কলেজ আছে বিছানা থেকে ওঠে বাথরুম থেকে ফ্রেশ হয়ে ড্রেস চেন্জ করে কলেজের সাদা ড্রেস টা পরে চুল উচু করে একটা জুটি করলাম করে ব্যাগ নিয়ে নিচে চলে যেতে পেল এক ধমক

-এ্যাই তোর এত তারাহুরো কিসের এইভাবে লাফাতে লাফাতে নামলে মুখ থুবড়ে পড়বি ধিরে সুস্থে নামতে পারিস না।(রাহেলা বেগম)

ধমক খেয়ে টেবিলের এসে দেখতে পেল আরোহি, নিধি,নাদিফ,রাদিফ সবাই টেবিলে চেয়ার টেনে বসে নিতে রাহেলা বেগম আর সামিয়া বেগম তারাতাড়ি খেয়ে নিতে বলল।সেও ভদ্র মেয়ে মত খেয়ে আরোহি কে নিয়ে কলেজের জন্য রওনা দিল। বের হয়ে দেখতে পেল তাদের জন্য ড্রাইভার আঙ্কেল দারিয়ে আছে কিন্তু আজ তারা গাড়িতে যাবে না তারা সাইকেল নিয়ে যাবে। সময় পেলেই সাইকেল চালিয়ে যেতে পছন্দ করে। সাইকেল চালিয়ে আসে আর পরিবেশ উপভোগ করেন। কলেজে এসে তারপর যে যার যার ক্লাসে চলে যায় আজ এমনিতেই দেরি হয়ে গেছে আর সব ফ্রেন্ডরা আসবেও না বৃহস্পতিবার বলে কথা বন্ধের বাহানা খুজে ভাবতে ভাবতে ক্লাসে ঢুকে দেখতে পেলাম তার ব্রেস্টি মিলি তার জন্য যায়গা রেখে দিয়েছে আর এটা তার জানা কথাই ক্লাসে তিনটে সারিতে বেঞ্চ রাখা শেষের সারিতে প্রথম দুটি বেঞ্চ তার আর তার চাংকুপাংকি ফ্রেন্ডদের জন্য আবদ্ধ করা তারা এখানে বসে সবাই জানে। তাদের ফ্রেন্ডশীপ অনেক স্টোং তাইতো পাচঁ বছর যাবত একসাথে এগুলো ভেবে সিট এ যেয়ে ব্যাগ রাখতে রাখতে মিলিকে উদ্দেশ্য করে বললো

-কিরে মিলু বেবি. কি অবস্থা তোর। কার ভাবনায় গুম তুই?

নিশিতা এসেছে তারপর কোন প্রতিক্রিয়া নেই। এমনতো হওয়ার কথা না এই মেয়েতো পারলে সারাদিনই ওকে জরিয়ে ধরে রাখে।মিলির কোন বোন নেই একটা মাএ ভাই তাও বিদেশে থাকে।তাই কলেজে আর ফেসবুকে ফ্রেন্ডদের গ্রুপে আড্ডা দিয়ে দিন যায় তার। নিশিতা এসেছে ও বুজতে পেরে নিশিতার দিক এ তাকিয়ে একটা মুচকি হাসি দিল..তার পর বলল

-এই তো ভালো তোর কি আবস্থা( মলিন মুখে )

নিশিতার আর বুঝতে বাকি রইলো না যে কিছু একটা হয়েছে।ও দেখা মাএ ও লাফালাফি শুরু হয়ে যায় সব সময় মুখে হাসি থাকে..কিন্তু আজ তা নেই.
নিশিতা নরম স্বরে বললো

-মিলু তোর কি কিছু হয়েছে। তোর কি মন খারাপ। কেউ কিছু বলেছে বল আমাকে

মিলি নিশিতার দিকে চেয়ে চোখ টলমল করছে ওর...

-তুই তো কাল আসলি না আমি কোচিং করে বাসায় যাব তখন রাস্তায় কিছু ছেলে বাইকে বসে বাজেভাবে ইভটিজিং করে আজ সকালে আমার হাত ধরার চেষ্টা করে খারাপ কথা মিনিং ও করে।আমি অনেক কষ্ট করে ওখান থেকে বের হয়ে আসি।

একথা শুনে ওর রাগ উঠে যায় এতো বড় সাহস হয় কিভাবে ভাইদের জানাতে হবে। তার প্রাণপ্রিয় বান্ধবীকে ইভটিজিং ভেবে মুখে বলল

-ওই বেয়াদব এর সাহস কি করে ওদের ঘরে মা বোন নেই।তুই বাড়ি তে জানিয়েছিস ব্যাপার টা। তুই একদম চিন্তা করবি না আমি ব্যাপার টা দেখছি..

-আজ ইভান ভাইয়া থাকলে এমন কিছু সম্মুখীন হতে হতো না। বাসায় বললে আম্মু আব্বু টেনশনে শেষ হয়ে যেতো।

ওদের কথা বলার মধ্যে স্যার চলে আসে..
ক্লাস শেষ করে একসাথে কোচিং-শেষ করে চিন্তা করছিলো ছেলে গুলো আবার আসলে কি করবো মিলি কে একা ছাড়া যাবে না আর ও একা ওদের সাথে করতে পারবো না কিছু একটু হেঁটে রাদিফকে দেখতে পেল আড্ডা দিচ্ছে দেখে নিশিতা সোজা ভাই কাছে চলে গেল রাদিফের পিছনে থেকেই ডাকলো

-রাদিফ ভাইয়া.....

রাদিফ নিশিতার কন্ঠশুনে পিছনে তাকলো....

-কি ব্যাপার তুই এখানে যে বাসায় যাসনি।এমনে তো রাস্তায় চিনস ই না আজ কি হলো (ভ্রু কুঁচকে)।আরে মিলি যে কেমন আছো?

নিশিতার সাথে মিলিকে দেখতে পেয়ে। মিলি ততক্ষণে ওর পিছনে দাঁড়িয়ে..

-জ্বি আলহামদুলিল্লাহ ভালো।আপনি ভালো আছেন ভাইয়া

-হ্যা এই তো খুব ভালো আছি।তো বাসায় যাও না কেন।

-জ্বি ভাইয়া যাব।

নিশিতা যে তার বোন রাস্তায় ও কথা শুনাতে হয় আর মিলি কে দেখলে হুশ থাকে না কি মনে করে নিশিতা কি কিছু বুঝি না (মুখ ভেংচি কেটে) বলতে লাগলো

-ভাইয়া তুমি কি এখন বাসায় যাবে। চলো না মিলু কে ওর বাসায় ড্রপ করে আমরা যাই।(আমি তো জানি সে এক পায়ে রাজি)

রাদিফ কিছু একটা ভেবে বলল..

-চল তাহলে

রাদিফ সবার থেকে বিদায় নিয়ে চলে আসলো ওদের সাথে ওদের রিকশা উঠেয়ে দিয়ে রাদিফ বাইক নিয়ে আসছে সাথে সাথে.. ছেলেগুলো তখন ও সেখানে ই ছিলো মিলি নিশিতাকে ইশারায় দেখিয়ে দেয় ছেলেগুলো হয়তো বুঝতে পারে ওদের সাথে রাদিফ আছে তাই কাছে আসে নি কিন্তু কি জানি ইশারায় বুঝাচ্ছিল তা রাদিফ দেখে রেগে গিয়েছিল।কিন্তু আমরা সাথে বলে কিছু বলেনি..

বাসায় ফিরে ..বাসায় ফিরতে ফিরতে সন্ধ্যা ৬টা। বাসায় এসে ফ্রেশ হয়ে একটা ওভার সাইজের টি-শার্ট আর পাজামা পরে।নাস্তা করে তার আর এনার্জি নেই শরীরে হাত পা ছড়িয়ে শুয়ে পরলো ৭:৩০ এ ওঠে পরতে বসলো আর যাইহোক পড়াশোনা নিয়ে সে হেয়ালি করে না শেষ করে ১০:৩০এ তারপর রাতের খাবার সবাই একসাথে খেয়ে নিলো বাড়ির বড়রা আছে বলে কেউ কোনো শব্দ করেনি। খাওয়া দাওয়া শেষ করে নাদিফ, রাফিদ, নিধি,নিশিতা,আরোহি,ইরা ,রাফি সবগুলা আড্ডা দিতে বসলো ভাইবোনদের আড্ডায় আর বড়রা ড্রিস্টাব করে না মাঝে মাঝে সাথে তারাও যোগ করে যা ই করি কিন্তু ১২:৩০ এর মধ্যে শুয়ে পরতে হবে.. ছুটিরদিন এই নিয়ম বরাদ্দ না।নিশতারাও ভদ্র বাচ্চাদের মতো তাই করে.. আজকে শরীর খারাপ অনুভব করছিলো দেখে তেমন আড্ডা দেওয়া হয়নি। রুমে এসে ঘুম....

(চলবে)

22/06/2025

গল্প #ভুলি_কি_করে_তোকে

(এ প্রথম লেখা লেখি করছি জানি না কেমন লাগবে ভুলক্রুটি হলে ক্ষমার চোখে দেখবেন)

(কাজিন রিলেটেড + রোমাঞ্চকর+থ্রিলার)

লেখক : #নুরজাহান_আক্তার_স্নিগ্ধা......

📌(কপি সম্পুর্ন নিষিদ্ধ )

#পর্ব_১

https://www.facebook.com/share/p/1NQuQL5Eh5/?mibextid=wwXIfr

#পর্ব_২

https://www.facebook.com/share/p/1FyzKwvaWX/?mibextid=wwXIfr

#পর্ব_৩

https://www.facebook.com/share/p/1VonXQYEYT/?mibextid=wwXIfr

#পর্ব৪

নতুন পর্ব পেতে আমাদের সাথে যুক্ত থাকুন.... আশা করি ভালো লাগবে.....

12/06/2025

প্রতিটি মেয়ে র লুকানো কিছু টাকা থাকে🙂...আপনি কত টাকার মালিক?

Neymar Jr. Tests positive for COVID-19 💔🥺
11/06/2025

Neymar Jr. Tests positive for COVID-19 💔🥺

🎉 Just completed level 3 and am so excited to continue growing as a creator on Facebook!
06/06/2025

🎉 Just completed level 3 and am so excited to continue growing as a creator on Facebook!

Address

Dhaka
1236

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Nurjahan akter snigdha posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share