নেক আমল

নেক আমল learn & practice of good job,also touch people for social responsibility & safety awarness.

...... .......   আসিফ নজরুলের কাছে জানতে চাই আমাদের এই মু'স'লি'ম বোনকে স্বৈরাচার হাসিনার আমলে ইন্ডিয়ান উ"গ্র  হি"ন্দু r...
20/09/2025

...... ....... আসিফ নজরুলের কাছে জানতে চাই
আমাদের এই মু'স'লি'ম বোনকে স্বৈরাচার হাসিনার আমলে ইন্ডিয়ান উ"গ্র হি"ন্দু row এর আদেশে RAB বোনকে জ*ঙ্গি সাজিয়ে এখন পর্যন্ত গু*ম করেছে।

এই বোন বেঁচে আছে নাকি মারা গেছে কেউ জানে না এর দায়ভার rab কে নিতে হবে আওয়াজ উঠান। শুধু তাই না আমাদের কানে এটাও এসেছে এই বোনকে ভারতে পাচার করে দিয়েছে।

যদি এই বোনের কোন খোঁজ পাওয়া না যায়? তবে ছবিতে থাকা নারী এবং পুরুষ চার র‍্যাবকে আইনের আওতায় এনে জিজ্ঞাসাবাদ করলে এই বোনের অবস্থান সম্পর্কে সঠিক তথ্য বেরিয়ে আসবে।

♦ সময় থাকলে পড়ার অনুরোধ রইলো....♦ আমার মনে হয় যে আঁচল কী তা আজকের বাচ্চারা জানে না, কারণ হ'ল আজকাল মায়েরা আর শাড়ি পরে ...
20/09/2025

♦ সময় থাকলে পড়ার অনুরোধ রইলো....
♦ আমার মনে হয় যে আঁচল কী তা আজকের বাচ্চারা জানে না, কারণ হ'ল আজকাল মায়েরা আর শাড়ি পরে না। আঁচল অতীতের জিনিস।
♦ মায়ের আঁচলের মূলনীতি ছিল মাকে মর্যাদা দেওয়া।
উপরন্তু, উনুন থেকে গরম কোন পাত্র নামানোর সময়, আঁচল গরম পাত্রটি ধরতেও কার্যকর ছিল।
♦ আঁচল ছিল এক অনন্য বস্তু । আঁচলের মহিমার উপরে অনেক কিছু লেখা যায়।
♦ আঁচল শিশুদের ঘাম / চোখের জল মুছাতে, নাকের সর্দি মুছাতে, নোংরা কান / মুখ পরিষ্কার করার জন্যও ব্যবহৃত হত।
♦ মাও আঁচলকে তোয়ালে হিসাবে ব্যবহার করতেন।
♦ খাবার খেয়ে মায়ের আঁচলে মুখটা পরিষ্কার করিয়ে দেওয়া আমাদের একটি খুশীর বিষয় ছিল।
♦ কখনও কখনও, চোখের ব্যথার ক্ষেত্রে মা তার আঁচলকে গোল করে পাকিয়ে তাতে ফুঁ মেরে , গরম করে চোখের উপর রাখতেন, সমস্ত ব্যথা তখন অদৃশ্য হয়ে যেত ।
♦ মায়ের কোলে ঘুমন্ত বাচ্চার জন্য কোলটি গদি এবং মায়ের আঁচল ঢাকার চাদর হিসাবে কাজ করত ।
♦ যখনই কোনও অচেনা লোক বাড়ীতে আসত, শিশুটি মায়ের আঁচলের একটি আড়াল নিয়ে তাকে দেখত।
♦ শিশু যখনই কোনও বিষয়ে লজ্জা বোধ করত, তখন সে ঐ আঁচল দিয়ে মুখটি ঢেকে রাখত এবং আঁচলের ভেতর লুকিয়ে পড়ত ।
♦ যখন বাচ্চাদের মায়ের সাথে বাইরে যেতে হত , তখন মায়ের আঁচল গাইড হিসাবে কাজ করেত ।
♦ যতক্ষণ শিশুটির হাত আঁচল ধরে থাকত পুরো জগৎ তার মুঠোয় থাকত ।
♦ শীতকালে যখন আবহাওয়া ঠান্ডা থাকত , তখন মা তাকে আঁচল দিয়ে চারপাশে জড়িয়ে শীত থেকে রক্ষা করার চেষ্টা করতেন।
♦ আঁচল এপ্রোন হিসাবেও কাজ করত। আঁচল গাছ থেকে পড়া আম, জাম, খেজুর এবং মিষ্টি সুগন্ধযুক্ত ফুল কুড়িয়ে আনতেও ব্যবহৃত হত।
♦ আঁচল, ঘরে রাখা জিনিস থেকে ধুলো মুছে ফেলতেও খুব সহায়ক ছিল।
♦ আঁচলে একটি গিঁট দিয়ে, মা একটি চলন্ত ব্যাঙ্ক সঙ্গে রাখতেন এবং যদি সবকিছু ঠিকঠাক থাকত তবে মাঝে মাঝে তিনি সেই ব্যাঙ্ক থেকে কিছু পয়সা দিতেন ।
♦ আমার মনে হয় না বিজ্ঞান এত উন্নতি করার পরেও আঁচলের বিকল্প কিছু খুঁজে পেতে সক্ষম হয়েছে।
♦ মায়ের আঁচল এক মায়াবী অনুভূতি ছাড়া আর কিছুই নয়।
♦ আমি পুরানো প্রজন্মের অন্তর্ভুক্ত এবং সর্বদা আমার মায়ের ভালবাসা এবং স্নেহ অনুভব করি।

20/09/2025
কথা যেভাবে দোয়া হয়ে যায়লেখা:ইসমত আরাপ্রকাশ: ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, কথা যেভাবে দোয়া হয়ে যায়জীবনে পথচলায় আমরা নানা কথা বলে থা...
20/09/2025

কথা যেভাবে দোয়া হয়ে যায়
লেখা:ইসমত আরা
প্রকাশ: ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫,
কথা যেভাবে দোয়া হয়ে যায়
জীবনে পথচলায় আমরা নানা কথা বলে থাকি। ভালো-মন্দ, সাধারণ-অসাধারণ—সব ধরনের কথাই উচ্চারিত হয় আমাদের মুখ থেকে। কিন্তু আমরা যদি দৈনন্দিন জীবনের সাধারণ কথাগুলোয় অল্প কিছু শব্দ যোগ করি, তবে তা আমাদের জন্য পরম সওয়াবের মাধ্যম হতে পারে।

এতে কথার সৌন্দর্য বাড়ে এবং সওয়াবের খাতায় আমাদের জন্য নেকি জমা হয়, ইনশা আল্লাহ। এ কথাগুলো শুধু কথাই থাকে না; বরং দোয়া ও ইবাদতে রূপান্তরিত হয়।

নিচে সময় ও পরিস্থিতি অনুসারে কিছু শব্দ বা বাক্য উচ্চারণের মাধ্যমে কীভাবে আমরা প্রিয় নবীজি (সা.)–এর সুন্নাহ আদায় করতে পারি এবং কথাগুলোকে সওয়াবের মাধ্যমে পরিণত করতে পারি, তার কয়েকটি উদাহরণ তুলে ধরা হলো—

১. কাজ শুরু করার সময়: বিসমিল্লাহ

কোনো কাজ শুরু করার সময় ‘বিসমিল্লাহ’ (আল্লাহর নামে শুরু করছি) বলা সুন্নাহ। (সহিহ বুখারি, হাদিস: ৫,৩৭৬)

আল্লাহর নামে কাজ শুরু করলে তা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হওয়ার আশা থাকে এবং কাজের সময়টি ইবাদত হিসেবে গণ্য হয়।

খাওয়া, পান করা, লেখা, পড়া বা যেকোনো কাজ শুরু করার সময় ‘বিসমিল্লাহ’ না বললে কাজে বরকত পাওয়া যায় না এবং শয়তান তাতে অংশ নেয়।

২. খাওয়াদাওয়া শেষে: আলহামদুলিল্লাহ

কিছু খাওয়া বা পান করা শেষে ‘আলহামদুলিল্লাহ’ (সব প্রশংসা আল্লাহর) বলা উচিত। এ ছাড়া কোনো শুভ সংবাদ শুনলেও এ বাক্য বলা উত্তম। (সহিহ মুসলিম, হাদিস: ২,৭৩৪)

৩. সাক্ষাতের সময়: আসসালামু আলাইকুম

কারও সঙ্গে দেখা হলে ‘হাই’ বা ‘হ্যালো’র পরিবর্তে ‘আসসালামু আলাইকুম’ (আপনার ওপর শান্তি বর্ষিত হোক) বলা উচিত। (সুরা আন-নুর, আয়াত: ৬১)

পরিচিত বা অপরিচিত সবাইকে সালাম দেওয়ার জন্য কোরআন ও হাদিসে নির্দেশনা রয়েছে।

কোনো অমুসলিম সালাম দিলে শুধু ‘ওয়া আলাইকুম’ বলে জবাব দিতে হবে।

আরও পড়ুন
অন্য নবীদের কথা মহানবী (সা.) কীভাবে বলতেন
২২ এপ্রিল ২০২৫
অন্য নবীদের কথা মহানবী (সা.) কীভাবে বলতেন

৪. কুশল জিজ্ঞাসায়: আলহামদুলিল্লাহ

কেউ ‘কেমন আছেন’ বলে কুশল জিজ্ঞাসা করলে ‘আলহামদুলিল্লাহ’ বলে আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করা উত্তম। (সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস: ৩,৮০৫)

এটি একটি জিকির, সদকা ও উত্তম দোয়া। সুখে-দুঃখে, সচ্ছল বা অসচ্ছল—সব অবস্থায় শুকরিয়া আদায়কারীই আল্লাহর প্রকৃত কৃতজ্ঞ বান্দা।

৫. অসুস্থতা বা অস্বস্তিতে: আলহামদুলিল্লাহি আলা কুল্লি হাল

শারীরিক বা মানসিকভাবে ভালো না থাকলে ‘ভালো লাগছে না’ বলার পরিবর্তে ‘আলহামদুলিল্লাহি আলা কুল্লি হাল’ (যেকোনো অবস্থাতেই আল্লাহর প্রশংসা) বলা উচিত। (সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস: ৩৮০৪)

রাসুল (সা.) অপ্রীতিকর পরিস্থিতিতে এ বাক্য বলতেন।

৬. আল্লাহর শ্রেষ্ঠত্ব দেখলে: আল্লাহু আকবার

আল্লাহর মহত্ত্ব বা শ্রেষ্ঠত্বের কোনো নিদর্শন দেখলে বা শুনলে ‘সুপার’ বা ‘অসাম’ না বলে ‘আল্লাহু আকবার’ (আল্লাহ মহান) বলা সুন্নাহ। (সহিহ বুখারি, হাদিস: ৬,২১৮)

৭. বিস্ময় প্রকাশে: সুবহানআল্লাহ

আশ্চর্যজনক কিছু দেখলে বা শুনলে ‘ওয়াও’ না বলে ‘সুবহানআল্লাহ’ (আল্লাহ পবিত্র-মহান) বলতে হবে। (সহিহ বুখারি, হাদিস: ৬,২১৮)

এটি একটি জিকির ও সদকা, যা সওয়াব বৃদ্ধি করে।

৮. পছন্দনীয় কিছু দেখলে: মাশা আল্লাহ

কোনো কিছু পছন্দ হলে ‘জোশ’ না বলে ‘মাশা আল্লাহ’ (আল্লাহ যেমন চেয়েছেন) বলা সুন্নাহ। এটি নিজেকে বা অন্যকে বদনজর থেকে রক্ষার মাধ্যম। (সহিহ মুসলিম, হাদিস: ৩,৫০৮)

৯. ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায়: ইনশা আল্লাহ

ভবিষ্যতে কোনো কাজ বা কোথাও যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করলে ‘ইনশা আল্লাহ’ (আল্লাহ ইচ্ছা করলে) বলতে হবে। (সুরা কাহাফ, আয়াত: ২৩-২৪)

১০. হাঁচির সময়: আলহামদুলিল্লাহ ও ইয়ারহামুকাল্লাহ

কেউ হাঁচি দিলে ‘আলহামদুলিল্লাহ’ বলা সুন্নাহ। আর তা শুনলে ‘ইয়ারহামুকাল্লাহ’ (আল্লাহ আপনার ওপর রহম করুন) বলা উচিত। (সহিহ বুখারি, হাদিস: ৬,২২৪)

১১. অপ্রীতিকর কিছু দেখলে: নাউযুবিল্লাহ

কোনো বাজে কথা শুনলে বা গুনাহর কিছু দেখলে ‘শিট’ না বলে ‘নাউযুবিল্লাহ’ (আমরা এ থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাই) বলতে হবে। (সহিহ বুখারি, হাদিস: ৬,৩৬২)

১২. বিপদ বা অশুভ সংবাদে: ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন

কোনো বিপদের কথা বা অশুভ সংবাদ শুনলে ‘ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন’ (নিশ্চয়ই আমরা আল্লাহ এবং তাঁর কাছেই ফিরে যাব) বলতে হবে। (সুরা বাকারা, আয়াত: ১৫৬; সহিহ মুসলিম, হাদিস: ২,১২৬)

আরও পড়ুন
রোগ ও যন্ত্রণা থেকে মুক্তির দোয়া
০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫
রোগ ও যন্ত্রণা থেকে মুক্তির দোয়া

Advertisement
১৩. ভুল বা গুনাহে: আস্তাগফিরুল্লাহ

ভুলবশত গুনাহ করে ফেললে ‘আস্তাগফিরুল্লাহ’ (আমি আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাই) বলতে হবে। (সুরা মুহাম্মদ, আয়াত: ১৯; সহিহ বুখারি, হাদিস: ৬,৩০৭)

রাসুল (সা.) প্রতিদিন ৭০ বারের বেশি ইস্তিগফার করতেন।

১৪. ওপরে ওঠা বা নামার সময়: আল্লাহু আকবার ও সুবহানআল্লাহ

ওপরে ওঠার সময় ‘আল্লাহু আকবার’ ও নিচে নামার সময় ‘সুবহানআল্লাহ’ বলা সুন্নাহ। (সহিহ বুখারি, হাদিস: ২,৯৯৩)

১৫. অনিশ্চিত বিষয়ে: আল্লাহু আলাম

নিশ্চিত না জেনে কিছু বললে কথার শেষে ‘আল্লাহু আলাম’ (আল্লাহই ভালো জানেন) বলা সুন্নাহ। (সহিহ বুখারি, হাদিস: ৫,৫৭০)

১৬. সমস্যার সম্মুখীন হলে: তাওয়াক্কালতু ‘আলাল্লাহ্‌

কোনো সমস্যা দেখা দিলে ‘তাওয়াক্কালতু ‘আলাল্লাহ্‌ (আল্লাহর ওপরই ভরসা) বলতে হবে। (সুনানে তিরমিজি, হাদিস: ২,৪০৬)

১৭. আনন্দের মুহূর্তে: ফা তাবারাকাল্লাহ

আনন্দদায়ক কিছু ঘটলে ‘ফা তাবারাকাল্লাহ’ (আল্লাহর বরকত) বলা উচিত। (সুনানে তিরমিজি, হাদিস: ৩,৩৭৫)

১৮. ভয়ের মুহূর্তে: লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ

ভয় পেলে চিৎকার না করে ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ (আল্লাহ ব্যতীত কোনো মাবুদ নেই) বলতে হবে। (সহিহ বুখারি, হাদিস: ৬,৩৪৬)

১৯. কৃতজ্ঞতা প্রকাশে: জাযাকাল্লাহু খাইর

কেউ ভালো কিছু দিলে বা উপকৃত করলে ‘থ্যাংকস’ না বলে ‘জাজাকাল্লাহু খাইর’ (ছেলেদের জন্য) বা ‘জাজাকিল্লাহু খাইরান’ (মেয়েদের জন্য) বলা সুন্নাহ। (সহিহ বুখারি, হাদিস: ৩৩৬)

এটি একটি উত্তম দোয়া, যা শুধু কথা নয়; বরং উপকারীর জন্য আল্লাহর কাছে প্রার্থনা।

২০. সফলতার জন্য: ওয়ামা তাওফিকি ইল্লা বিল্লাহ

কোনো কাজে সম্পূর্ণভাবে আল্লাহর ওপর নির্ভর করে ‘ওয়ামা তাওফিকি ইল্লা বিল্লাহ’ (আমার সফলতা কেবল আল্লাহর মাধ্যমে) বলা উত্তম। (সুরা হুদ, আয়াত: ৮৮)

২১. শুভকামনায়: বারাকাল্লাহু ফিক

কারও ভালো কিছু দেখলে বা শুভকামনা জানাতে ‘মাশা আল্লাহ’ এর সঙ্গে ‘বারাকাল্লাহু ফিক’ (পুরুষের জন্য) বা ‘বারাকাল্লাহু ফিকি’ (নারীর জন্য) বলা উত্তম। এটি বদনজর থেকে রক্ষা করে। (সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস: ২৩২)

২২. বিজয়ের সময়: আল্লাহু আকবার

কোনো বিজয় লাভ করলে বা বিজয়ের আশায় ‘আল্লাহু আকবার’ বলা সুন্নাহ। (সহিহ বুখারি, হাদিস: ৬১০)

২৩. বিদায়ের সময়: ফি আমানিল্লাহ

বিদায় নেওয়ার সময় ‘বাই’ বা ‘টেক কেয়ার’ না বলে ‘ফি আমানিল্লাহ’ (আল্লাহ নিরাপত্তা দিন) বলা উচিত। (সুনানে তিরমিজি, হাদিস: ৩,৪৪০)

ইসলামে অপ্রয়োজনীয় কথা বলার চেয়ে চুপ থাকা উত্তম। রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, সে যেন উত্তম কথা বলে অথবা চুপ থাকে।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস: ১০২)

স্বত্ব © ১৯৯৮-২০২৫ প্রথম আলো
সম্পাদক ও প্রকাশক: মতিউর রহমান

ঋণের ভারে যিনি আত্মহত্যা করলেন, ঋণ করে তার চল্লিশা করা হলো। দীনি শিক্ষার অভাব এবং দীন সম্পর্কে অজ্ঞতা যে কতটা নির্মম হতে...
17/09/2025

ঋণের ভারে যিনি আত্মহত্যা করলেন, ঋণ করে তার চল্লিশা করা হলো।

দীনি শিক্ষার অভাব এবং দীন সম্পর্কে অজ্ঞতা যে কতটা নির্মম হতে পারে, এই ঘটনা থেকে তা আমরা নতুন করে উপলব্ধি করলাম।

ইসলাম অত্যন্ত যৌক্তিক ও প্রাকৃতিক ধর্ম। ইসলাম যতগুলো আর্থিক ইবাদত আবশ্যক করেছে, সবই সামর্থ্যবানদের জন্য।

কিন্তু ইসলামের ভেতর চল্লিশা নামের যে কুসংস্কার আমরা ঢুকিয়েছি, অনেক এলাকায় সেটা সবার ওপর আবশ্যক। এমনকি ঋণ কিংবা জমি বিক্রি করে হলেও তা পালন করতে হয়।

অন্যান্য দলিল-প্রমাণ একপাশে সরিয়ে রেখে শুধু এটুকু দেখেই চল্লিশার অযৌক্তিকতা ও অন্তঃসারশূন্যতা উপলব্ধি করা যায়।

আল্লাহ-প্রদত্ত বিধান আর মানুষের তৈরি নিয়মের মৌলিক পার্থক্য এখানেই।

লোকটি ঋণে জর্জরিত হয়ে মারা গেছেন। আর আজকাল সুদবিহীন ঋণ সোনার হরিণে পরিণত হয়েছে।

অভিশপ্ত সুদ কীভাবে সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে প্রবেশ করে দরিদ্রকে আরো নিঃস্ব বানাচ্ছে আর সুদি মহাজনদের বানাচ্ছে আরো বিত্তশালী, আলোচ্য ঘটনা তার একটি উদাহরণ।

ঋণের ছোবলে জীবনের ওপর কতটা অন্ধকার নামলে কোনো মানুষ আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে পারে—আপনাদের কাছে প্রশ্ন রেখে গেলাম।

এই জাতীয় ঘটনা দুদিন পরপর ঘটে আর আমাদেরকে চোখে আঙুল দিয়ে বলে যায়, দীনের চর্চা এবং ইসলামি অনুশাসন ও মূল্যবোধ ছাড়া প্রকৃত সুখের ঠিকানা আমরা কোনোদিন খুঁজে পাব না।

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when নেক আমল posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to নেক আমল:

Share

Category