05/06/2025
দেশের বাহিরে পড়তে আসবেন না
যদি না আপনার প্রচুর পরিশ্রম করার মেন্টালিটি না থাকে।
অচেনা একটা দেশ,এসেই আপনি সুখের সমুদ্রে লাফ দিবেন এটা কখনোই সম্ভব না।
জন্ম নিয়ে বড় হওয়ার পরেও নিজ দেশেই আমরা সার্ভাইব করার জন্য স্ট্রাগল করি আর এটা তো সম্পূর্ণ অচেনা একটা দেশ।
প্রথম দিকে প্রচুর স্ট্রাগল করার মেন্টালিটি রাখতে হবে।
দেশের বাহিরে পড়তে আসবেন না
যদি না আপনার পড়ালেখা কন্টিনিউ করার বিন্দুমাত্র ইচ্ছা না থাকে।
প্রচুর স্টুডেন্ট দেশের বাহিরে আসার পর আর পড়াশোনা কম্পলিট করে না,টিউশন ফি পে করে না,ইলিগ্যাল ভাবে অন্যদেশে চলে যায়,অযথাই এসাইলাম ক্লেইম করে।
পরবর্তীতে ওই দেশ থেকে নতুন জেনুইন স্টুডেন্ট যারা পড়াশোনার জন্য আসতে চায় তাদের ভুক্তভোগী হতে হয়। অনেক প্রেশারে পড়তে হয় ভার্সিটি থেকে,ভিসা অফিস থেকে।
দেশের বাহিরে পড়তে আসবেন না
যদি না আপনার নূন্যতম ফ্যামিলি ফান্ড সাপোর্ট না থাকে।
আবেগ ভালো বাট বাস্তবতা ভিন্ন।
দেশের বাহিরে এসে প্রচুর পরিশ্রম করে সব কিছু ম্যানেজ করা গেলেও বিপদে পড়লে ফ্যামিলি থেকে কিছু সাপোর্ট নিতে হয়ই।
সাপোর্ট আপনি না নিলেও অন্তত তারা সাপোর্ট দিতে পারবে এরকম একটা নিশ্চয়তা থাকা উচিত।
জায়গা জমি বিক্রি করে,ফ্যামিলির সব টাকা বাজি রেখে আসবেন না।
কোনো কারণে বিপদে পড়ে গেলে সব হারাতে পারেন।
বাহিরে আসার পর প্রথম প্রথম খুবই সংগ্রামের ভিতর দিয়ে যেতে হবে এটা যেমন সত্য, ধৈর্য্য ধরে এই সংগ্রামটা ফেস করার পর সুন্দর একটা লাইফ পাবেন এটাও সত্য।
সবই সময় আর ইফোর্ট এর ব্যাপার।
সুতরাং সবকিছু মাথায় রেখে দেশের বাহিরে আসার সিদ্ধান্ত নেন।