25/08/2025
সম্ভব হলে ল পড়েন, জুডিশিয়াল মাজিস্ট্রেট হতে পারলে যোগদান ৬ষ্ঠ গ্রেডে। প্রথম প্রমোশনে যাবেন চতুর্থ গ্রেডে।
বিচারক হিসেবে জীবনযাপনে মর্যাদা ত রয়েছেই।
এতোদূর না যেতে পারলে শুরু করে দেন ডিপ্লোমা, সাব-এসিস্টেন্ট ইঞ্জিনিয়ার নামে একটা পদ আছে ১০ম গ্রেডে।
মোটামুটি ২২-২৩ বছর বয়সেই দ্বিতীয় শ্রেণীর চাকুরীজীবী হওয়ার সুযোগ পাবেন। এতোকিছু মন না চাইলে ভর্তি হয়ে যান নার্সিং-এ, এই পদের চাহিদা কভু শেষ হবেনা। বর্তমানে সরকারি চাকুরীজীবি হিসেবে নার্সের মর্যাদাও দ্বিতীয় শ্রেণিতে (১০ম গ্রেড)!
এর কিছুই সম্ভব না হলে এসএসসি/ইন্টারমেডিয়েট শেষ করে লেবার ভিসায় পারি দেন বিদেশে, হারভাঙ্গা পরিশ্রম করে হলেও যৌবন থাকতে টাকা-পয়সার মালিক হতে পারবেন।
অন্যদিকে, উচ্চশিক্ষার স্বপ্নে জেনারেল পড়াশোনা করবেন তো মরবেন, জীবন-যৌবনের রস-কষ সব বের করে কখনো ২০ তম গ্রেডের অফিস সহায়ক, কখনো ১৪তম গ্রেডের উচ্চমান সহকারী; কেউ কেউ ১৩তম গ্রেডে সহকারী শিক্ষক (খুব কমের কপালেই লাগতে পারে প্রথম-দ্বিতীয় শ্রেণী।) কেউবা এনটিআরসির প্রিলি-রিটেন-ভাইভা শেষ করে স্রেফ ১২,৫০০ টাকার মোট বেতনের সহকারী শিক্ষক। জীবন আর চলেনা তখন, বয়সও পেরিয়ে যায় ৩ বাচ্চার বাপ-মা হওয়ার।
উচ্চশিক্ষার কোনো মর্যাদাই বাস্তবিকপক্ষে থাকেনা, যদি না আপনার নামের পিছনে চাকুরীর পদমর্যাদা ভারী হয়।
#সম্রাট_দাদু