ATB News

ATB News A Media Company

24/07/2025

বরাবর
পুলিশ কমিশনার
ডিএমপি
ঢাকা।

বিষয়ঃ ওলামা লীগের প্রচার সম্পাদক, মানব পাচারকারী ও প্রতারকচক্রের হোতা প্রতারক ফারুকীর ফারুকীমালা।

জনাব,
ওলামা লীগের কেন্দ্রীয় প্রচার সস্পাদক, মানব পাচারকারী, প্রতারক আকতার হোসেন ফারুকী ওরফে প্রতারক ফারুকী এক সময় ছিলেন চাঁদপুরের চিচরে প্রতারক। মাদ্রাসা ছাত্র হওয়ার সুবাদে আলেম নামে পরিচিত হয়ে প্রতারনা করতে থাকেন। কোন চাকুরী নাই, কোন ব্যবসা নাই কিন্তু বিশাল বিষয় তার। এলাকায় প্রতারনার শাস্তি পেয়ে এলাকা ছাড়া হয়ে ঢাকায় আসেন তিনি। ফকিরাপুলের মেসে থেকে পল্টনের প্রতারক চক্রের সাথে হয়ে উঠে সক্ষতা। হয়ে পড়েন রাজধানীর ঢাকার প্রতারক চক্রের হোতা।

প্রতারনার এক পর্যায়ে সুবিধাপন্থী ও সুযোগসন্ধানী ফারুকী বনে যান ওলামা লীগের কেন্দ্রীয় নেতা, হয়ে যান কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক। শুরু হলো প্রতারনা ও আদম পাচারের নতুন ইতিহাস। ওলামা লীগের নাম বিক্রি করে ও প্রভাব কাটিয়ে একের একের এক প্রতারনা, মানব পাচার ও চাঁদাবাজি করতে থাকে। তাঁর ও তাদের সিন্ডিকেটের প্রভাবে অতিষ্ট ছিল ফকিরাপুল ও পুরানা পল্টন এর প্রেস ও ট্রাভেল এজেন্ট গুলো। সুযোগ বুঝে সক্ষতা করত পরে হুমকি, প্রভাব কাটানো ও প্রতারনার কাজ করত অনায়াসে। সহজে কেউ মুখ খোলার সাহস করত না।

পরিচয় প্রকাশ করতে অনিচ্ছুক একজন প্রিন্টিং ব্যবসায়ী মাও: আমিনুল (ছদ্ধ নাম) ইসলাম বলেন, হেফাজতের বিশাল সমাবেশে শাপলা চত্তরে হত্যাযজ্ঞের পর ফারুকী সহ কিছু ওলামা লীগ নেতা আমাকে বিভিন্ন হুমকি ধমকি দিতে থাকেন। এক পর্যায়ে তাদের কথামত আমাকে বিনা খরচে হেফাজতের বিরুদ্ধে লিফলেট ছাপিয়ে দিতে বাধ্য করেন। এক পর্যায়ে আমি তাদের ভয়ে প্রেস বন্ধ করে দিতে বাধ্য হয়। এরকম পুরানা পল্টনের একজন ট্রাভেস ব্যবসায়ী অভিযোগ করেন, তারা বিভিন্ন মানুষ থেকে ভিসা দিবে বলে টাকা নিতেন। পরিচয় সুত্রে আমার অফিসে আসত, গল্প গুজব করত। কিন্তু পরে জানতে পারি তারা আমার অফিস নিজেদের অফিস পরিচয় দিয়ে অনেক মানুষ থেকে টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। লোকজন ভিসা না পেয়ে আমার অফিসে আসলে ফারুকী সহ তাদের জানালে তারা আমাকে বিভিন্ন হুমকি দমকি দিতে থাকেন, এক পর্যায়ে আমি অফিস বন্ধ করে দিতে বাধ্য হয়েছি। এভাবে অনেক মানুষ পথের ফকির হয়েছে এই ফারুকী সিন্ডিকেটের কারনে। পল্টনের একজন চোট ব্যবসায়ী জানান পরিচয় সুত্রে সে আমার নিকট থেকে টাকা ধার নেয়। সেই টাকা ফেরত চাইলে সে বিভিন্ন হুমকি দিতে থাকেন, পরে টাকা আর দেয় নি।

এই প্রভাবশালী চাঁদাবাজ ওলামা লীগ নেতা প্রতারক ফারুকীর প্রতারনার ফিরিস্থীর শেষ নেই। তার বিরুদ্ধে ডিএমপির বিভিন্ন থানায় বিভিন্ন অভিযোগ ও মামলা রয়েছে। এই বিষয়ে তাহার মন্তব্য জানতে চাইলে তিনি প্রতিবেদনের বিষয় জেনে লাইন কেটে দেন এবং আর কল রিসিভ করেন না।

ফারুকীমালার ইতিহাস এখনও শেষ হয়নি। এই ডেভিল গণঅভ্যূন্থানের পরে কিছু গা ঢাকা দিলেও এখন পুরোধমে পল্টন ফকিরাপুল এলাকায় প্রভাব বিস্তারের চেষ্ঠা করে যাচ্ছেন। এখন নতুন নতুন আইডিয়া নিয়ে প্রতারনার ফাঁদে ফেলতে চেষ্টা করা এই ডেভিল বাইতুল মোকারমে হামলার আসামী, ছাত্র আন্দোলনে হামলার সক্রিয় অঃশ্রগ্রহনকারী, ছাত্র হত্যার ইন্ধনদাতা ও ওলামা লীগের সাধারন সম্পাদক এর সাথে থেকে ছাত্রদের উপর গুলিবর্ষনের গুরুতর প্রমানও আছে। এত কিছুর পরও এই ডেভিল কিসের শক্তিতে এখনও প্রতারনা ও হুমকিবাজি করছে এই বিষয়ে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন এবং ওলামা লীগের কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক প্রতারক ফারুকীকে গ্রেফতার পূর্বক উপযুক্ত শাস্থি নিশ্চিত করতে প্রশাসনের নিকট জোর দাবী ভূক্তভোগিগন সহ জনসাধারনের।

(এটি দৈনিক ভোরের আওয়াজ পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনের হুবহু কপি)

বিনীত
বিশেষ প্রতিনিধি
BBC News BD

ওলামা লীগের প্রচার সম্পাদক, মানব পাচারকারী ও প্রতারকচক্রের হোতা প্রতারক ফারুকীর ফারুকীমালানিজস্ব প্রতিবেদক :ওলামা লীগের ...
24/07/2025

ওলামা লীগের প্রচার সম্পাদক, মানব পাচারকারী ও প্রতারকচক্রের হোতা প্রতারক ফারুকীর ফারুকীমালা

নিজস্ব প্রতিবেদক :
ওলামা লীগের কেন্দ্রীয় প্রচার সস্পাদক, মানব পাচারকারী, প্রতারক আকতার হোসেন ফারুকী ওরফে প্রতারক ফারুকী এক সময় ছিলেন চাঁদপুরের চিচরে প্রতারক। মাদ্রাসা ছাত্র হওয়ার সুবাদে আলেম নামে পরিচিত হয়ে প্রতারনা করতে থাকেন। কোন চাকুরী নাই, কোন ব্যবসা নাই কিন্তু বিশাল বিষয় তার। এলাকায় প্রতারনার শাস্তি পেয়ে এলাকা ছাড়া হয়ে ঢাকায় আসেন তিনি। ফকিরাপুলের মেসে থেকে পল্টনের প্রতারক চক্রের সাথে হয়ে উঠে সক্ষতা। হয়ে পড়েন রাজধানীর ঢাকার প্রতারক চক্রের হোতা।

প্রতারনার এক পর্যায়ে সুবিধাপন্থী ও সুযোগসন্ধানী ফারুকী বনে যান ওলামা লীগের কেন্দ্রীয় নেতা, হয়ে যান কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক। শুরু হলো প্রতারনা ও আদম পাচারের নতুন ইতিহাস। ওলামা লীগের নাম বিক্রি করে ও প্রভাব কাটিয়ে একের একের এক প্রতারনা, মানব পাচার ও চাঁদাবাজি করতে থাকে। তাঁর ও তাদের সিন্ডিকেটের প্রভাবে অতিষ্ট ছিল ফকিরাপুল ও পুরানা পল্টন এর প্রেস ও ট্রাভেল এজেন্ট গুলো। সুযোগ বুঝে সক্ষতা করত পরে হুমকি, প্রভাব কাটানো ও প্রতারনার কাজ করত অনায়াসে। সহজে কেউ মুখ খোলার সাহস করত না।

পরিচয় প্রকাশ করতে অনিচ্ছুক একজন প্রিন্টিং ব্যবসায়ী মাও: আমিনুল (ছদ্ধ নাম) ইসলাম বলেন, হেফাজতের বিশাল সমাবেশে শাপলা চত্তরে হত্যাযজ্ঞের পর ফারুকী সহ কিছু ওলামা লীগ নেতা আমাকে বিভিন্ন হুমকি ধমকি দিতে থাকেন। এক পর্যায়ে তাদের কথামত আমাকে বিনা খরচে হেফাজতের বিরুদ্ধে লিফলেট ছাপিয়ে দিতে বাধ্য করেন। এক পর্যায়ে আমি তাদের ভয়ে প্রেস বন্ধ করে দিতে বাধ্য হয়। এরকম পুরানা পল্টনের একজন ট্রাভেস ব্যবসায়ী অভিযোগ করেন, তারা বিভিন্ন মানুষ থেকে ভিসা দিবে বলে টাকা নিতেন। পরিচয় সুত্রে আমার অফিসে আসত, গল্প গুজব করত। কিন্তু পরে জানতে পারি তারা আমার অফিস নিজেদের অফিস পরিচয় দিয়ে অনেক মানুষ থেকে টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। লোকজন ভিসা না পেয়ে আমার অফিসে আসলে ফারুকী সহ তাদের জানালে তারা আমাকে বিভিন্ন হুমকি দমকি দিতে থাকেন, এক পর্যায়ে আমি অফিস বন্ধ করে দিতে বাধ্য হয়েছি। এভাবে অনেক মানুষ পথের ফকির হয়েছে এই ফারুকী সিন্ডিকেটের কারনে। পল্টনের একজন চোট ব্যবসায়ী জানান পরিচয় সুত্রে সে আমার নিকট থেকে টাকা ধার নেয়। সেই টাকা ফেরত চাইলে সে বিভিন্ন হুমকি দিতে থাকেন, পরে টাকা আর দেয় নি।

এই প্রভাবশালী চাঁদাবাজ ওলামা লীগ নেতা প্রতারক ফারুকীর প্রতারনার ফিরিস্থীর শেষ নেই। তার বিরুদ্ধে ডিএমপির বিভিন্ন থানায় বিভিন্ন অভিযোগ ও মামলা রয়েছে। এই বিষয়ে তাহার মন্তব্য জানতে চাইলে তিনি প্রতিবেদনের বিষয় জেনে লাইন কেটে দেন এবং আর কল রিসিভ করেন না।

ফারুকীমালার ইতিহাস এখনও শেষ হয়নি। এই ডেভিল গণঅভ্যূন্থানের পরে কিছু গা ঢাকা দিলেও এখন পুরোধমে পল্টন ফকিরাপুল এলাকায় প্রভাব বিস্তারের চেষ্ঠা করে যাচ্ছেন। এখন নতুন নতুন আইডিয়া নিয়ে প্রতারনার ফাঁদে ফেলতে চেষ্টা করা এই ডেভিল বাইতুল মোকারমে হামলার আসামী, ছাত্র আন্দোলনে হামলার সক্রিয় অঃশ্রগ্রহনকারী, ছাত্র হত্যার ইন্ধনদাতা ও ওলামা লীগের সাধারন সম্পাদক এর সাথে থেকে ছাত্রদের উপর গুলিবর্ষনের গুরুতর প্রমানও আছে। এত কিছুর পরও এই ডেভিল কিসের শক্তিতে এখনও প্রতারনা ও হুমকিবাজি করছে এই বিষয়ে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন এবং ওলামা লীগের কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক প্রতারক ফারুকীকে গ্রেফতার পূর্বক উপযুক্ত শাস্থি নিশ্চিত করতে প্রশাসনের নিকট জোর দাবী ভূক্তভোগি সহ জনসাধারনের।

23/07/2025
পরিবহন খাতে চাঁদাবাজি বন্ধে সমন্বিত উদ্যোগ জরুরি: মোস্তানছিরুল হক চৌধুরী”বাংলাদেশের পরিবহন খাতে চলমান অবৈধ চাঁদাবাজি কেব...
19/07/2025

পরিবহন খাতে চাঁদাবাজি বন্ধে সমন্বিত উদ্যোগ জরুরি: মোস্তানছিরুল হক চৌধুরী”

বাংলাদেশের পরিবহন খাতে চলমান অবৈধ চাঁদাবাজি কেবল পরিবহন মালিক-শ্রমিকদের জন্য নয়, বরং পুরো জনগণের জন্য একটি জুলুম ও বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এটি দেশের অর্থনীতি, আইন-শৃঙ্খলা এবং ন্যায্য অধিকার নিশ্চিতকরণের পথে একটি বড় বাধা।

সচেতন নাগরিক ও স্টুডেন্ট'স পক্ষ থেকে মোস্তানছিরুল হক চৌধুরী বলেন, "পরিবহন খাতে চাঁদাবাজি বন্ধে সরকার, প্রশাসন এবং সাধারণ জনগণের সমন্বিত উদ্যোগ এখন সময়ের দাবি।"

তিনি বলেন, এই অবৈধ চাঁদাবাজির নেতিবাচক প্রভাব বহুস্তরে বিস্তৃত।

যেমন: পরিবহন ব্যয় বৃদ্ধি পায়, যার বোঝা যাত্রী ও পণ্যের দামের ওপর পড়ে।

মূল্যস্ফীতি বেড়ে যায়, বাজারে নিত্যপণ্যের দাম সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে যায়।

আইনের শাসন ব্যাহত হয়, চাঁদাবাজদের পেছনে রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক পৃষ্ঠপোষকতা থাকায় বিচারহীনতার সংস্কৃতি গড়ে ওঠে।

ব্যবসায়িক পরিবেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়, বিনিয়োগকারীরা নিরাপত্তাহীনতায় ভোগে।

সন্ত্রাস ও অপরাধ বৃদ্ধি পায়, চাঁদাবাজ চক্র সন্ত্রাস, চুরি, হত্যার মতো অপরাধে জড়িয়ে পড়ে।

তিনি আরও বলেন, চাঁদাবাজি বন্ধ হলে দেশবাসী নিম্নলিখিত উপকার ভোগ করবে:

পরিবহন ও পণ্যের ভাড়া কমবে।

বাজারে নিত্যপণ্যের দাম স্থিতিশীল থাকবে।

আইনের শাসন ও সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হবে।

শ্রমিকরা নিরাপদে কাজ করতে পারবে।

যানজট কমবে, চলাচলে শৃঙ্খলা ফিরবে।

সন্ত্রাস ও মাস্তানি হ্রাস পাবে।
সরকারি রাজস্ব আয় বাড়বে এবং প্রশাসনিক স্বচ্ছতা নিশ্চিত হবে।

মোস্তানছিরুল হক চৌধুরী বলেন, "আমরা চাই, পরিবহন খাতটি একটি ন্যায়ভিত্তিক, স্বচ্ছ ও নিরাপদ ব্যবস্থায় পরিণত হোক। এজন্য সরকারের পাশাপাশি আমাদের সকল নাগরিকের সোচ্চার ভূমিকা রাখতে হবে।"

লেখক : মোস্তানছিরুল হক চৌধুরী, সচেতন নাগরিক ও ছাত্র
[email protected]

17/07/2025

https://www.facebook.com/profile.php?id=61578319143364

The Daily Bhorer Awaj began its journey on Still on going after 26 years. Editor Md. Shajalal and the Publisher and Acting Editor Abdullha Al-Mamun of The Daily Bhorer Awaj.
This fierce & reliable newspaper is moving forward at its own pace winning the he

যাত্রী অধিকার ও নিরাপদ সড়ক আন্দোলনের দুই দশকের বেশি বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতিমোস্তানছিরুল হক চৌধুরী২০০৪ সালে প্রতিষ্ঠ...
17/07/2025

যাত্রী অধিকার ও নিরাপদ সড়ক আন্দোলনের দুই দশকের বেশি বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতি

মোস্তানছিরুল হক চৌধুরী

২০০৪ সালে প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতি আজ দেশের অন্যতম পুরনো এবং সুপ্রতিষ্ঠিত যাত্রী অধিকার সংগঠন হিসেবে দেশজুড়ে পরিচিত। সড়কে শৃঙ্খলা, গণপরিবহনে শোষণ ও অনিয়মের প্রতিবাদ, দুর্ঘটনার প্রতিবেদন ও গবেষণা, চালক প্রশিক্ষণ, সড়ক নিরাপত্তা ও ভাড়া নৈরাজ্যের বিরুদ্ধে নিরলসভাবে কাজ করে আসছে এই সংগঠনটি।

দুই দশকের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতি শুধু সমস্যার চিত্র তুলে ধরেনি, বরং নীতিনির্ধারকদের কাছে সুপরিকল্পিত ও তথ্যভিত্তিক সুপারিশও দিয়ে এসেছে। সংগঠনটির সরব উপস্থিতি গণমাধ্যম, আদালত ও প্রশাসনের কাছে একটি আস্থার জায়গা তৈরি করেছে।

সংগঠনের অবদান ও কার্যক্রমঃ

সড়ক দুর্ঘটনার তথ্যপ্রকাশ ও বিশ্লেষণ:
প্রতি মাসেই সংগঠনটি সড়ক, রেল ও নৌপথে দুর্ঘটনার পরিসংখ্যান প্রকাশ করে। দুর্ঘটনার ধরন, কারণ ও পর্যালোচনার ভিত্তিতে তৈরি করা এই প্রতিবেদনগুলো নীতিনির্ধারক, গণমাধ্যম এবং গবেষকদের কাছে অত্যন্ত মূল্যবান দলিল হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে।

ভাড়া নিয়ন্ত্রণ ও যাত্রী হয়রানির বিরুদ্ধে অবস্থান:
সংগঠনটি নিয়মিতভাবে গণপরিবহনে অতিরিক্ত ভাড়া, চাঁদাবাজি ও অব্যবস্থাপনার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করে আসছে এবং সরকারকে ন্যায্য ভাড়া কাঠামো নির্ধারণে প্রস্তাব দিয়েছে।

যাত্রী কল্যাণ রোড সেইফটি একাডেমি:
সড়ক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সংগঠনটি পরিচালনা করছে একটি সরকারি নিবন্ধিত ড্রাইভিং ট্রেনিং সেন্টার – “যাত্রী কল্যাণ রোড সেইফটি একাডেমি”। এ একাডেমির মাধ্যমে নিয়মিতভাবে অভিজ্ঞ ও সুশিক্ষিত ড্রাইভার তৈরি করা হচ্ছে। এই উদ্যোগ সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাসে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।

ঈদ ও উৎসবকেন্দ্রিক নজরদারি:
ঈদের সময় অতিরিক্ত ভাড়া, পরিবহন সংকট ও নিরাপত্তা ঘাটতির বিষয়ে প্রতিবেদন ও সুপারিশ উপস্থাপন করে সমিতি প্রতিবারই আলোচনায় উঠে আসে।

সংগ্রামী মহাসচিব মোঃ মোজাম্মেল হক চৌধুরীর নেতৃত্বঃ বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির প্রতিষ্ঠাতা মহাসচিব মোঃ মোজাম্মেল হক চৌধুরী একজন আপসহীন, নির্ভীক ও সংগ্রামী নাগরিক অধিকারকর্মী। তিনি গণপরিবহন খাতে সিন্ডিকেট, দুর্নীতি ও অদক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে বহুবার হুমকি, মিথ্যা মামলা ও কারাবরণের শিকার হয়েছেন।
বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য ২০১৮ সালের ঘটনা, যখন সড়ক নিরাপত্তা আন্দোলনের সময় তার বিরুদ্ধে মিথ্যা চাঁদাবাজির মামলা করা হয়। উদ্দেশ্য ছিল তাকে চুপ করিয়ে দেওয়া। তিনি গ্রেপ্তার হয়ে জেল খেটেছেন, কিন্তু পরবর্তীতে আদালতে তার নির্দোষতা প্রমাণিত হয়।

তার ভাষায়: "আমি ভয় পাইনি, মাথা নত করিনি। জনগণের পাশে ছিলাম, আছি, থাকব। আমার সংগঠনের সংগ্রাম শুধুই সড়কের নিরাপত্তার জন্য নয়, এটি একটি সামাজিক ন্যায়ের আন্দোলন।"

এই সংগঠনের পক্ষ থেকে বার্তা-দীর্ঘ ২ দশকের পথচলায় সংগঠনটি স্পষ্টভাবে দেখিয়ে দিয়েছে—একটি সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ গণপরিবহন ব্যবস্থা গড়তে হলে যাত্রী, চালক, প্রশাসন, গণমাধ্যম এবং সরকারের সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন।

বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতি দেশের প্রতিটি নাগরিক, গণমাধ্যমকর্মী এবং নীতিনির্ধারকের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে—নিরাপদ, সাশ্রয়ী ও মানবিক গণপরিবহন ব্যবস্থা গঠনে সক্রিয় ভূমিকা রাখার।

সুপ্রিয় দেশবাসী,
সড়ক শুধু যানবাহনের চলার জায়গা নয়—এটি আমাদের জীবনের নিরাপত্তা, আমাদের পরিবারের আশা, আর প্রতিটি গন্তব্যে পৌঁছানোর দৃঢ় পথ।

আজ এই সড়কে প্রতিদিন ঘটে অসংখ্য দুর্ঘটনা, লাশ হয় নিরীহ যাত্রী, আহত হয় অসংখ্য পরিবার। অথচ এই নৈরাজ্য, এই দুর্নীতি, এই সহিংসতা কেউ তুলে ধরে না, কেউ প্রতিবাদ করে না—শুধু একজন ছাড়া। তিনি হচ্ছেন—মজলুম জননেতা, নির্যাতিত যাত্রীবন্ধু মোঃ মোজাম্মেল হক চৌধুরী। তিনি কোনো রাজনৈতিক শক্তির আশ্রয়ে নন, তিনি ভরসা রাখেন জনগণের ওপর, সাধারণ যাত্রীর ওপর। তার হাতেই রয়েছে সেই পতাকা—যেখানে লেখা রয়েছে নিরাপদ সড়ক, সুশৃঙ্খল গণপরিবহন, সবার অধিকার। আমি একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির হয়ে আপনাদের প্রতি এই আহ্বান জানাচ্ছি—
এসে দাঁড়ান, হাত রাখুন মোজাম্মেল হক চৌধুরীর হাতে,গড়ে তুলুন নিরাপদ বাংলাদেশ। এই আন্দোলন ঘরে ঘরে ছড়িয়ে দিন—পথে, ঘাটে, হাটে, শহরে, গ্রামে, রেলস্টেশনে, বাস টার্মিনালে।

এই দেশ আমাদের, এই সড়ক আমাদের—অধিকার আমাদের আদায় করে নিতে হবে সংগঠিত হয়ে, সচেতন হয়ে।

বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির পতাকা এখন আপনার হাতে তুলে নেওয়ার সময়। আপনি আসবেন, আপনি বদলাবেন বাংলাদেশের সড়ক নিরাপত্তা অবস্থা।

জয় হোক যাত্রীর, জয় হোক মানুষের!

মোঃ মোস্তানছিরুল হক চৌধুরী, যুগ্ন সম্পাদক, বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতি ছাত্র পরিষদ।

বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট ঢাকা মহানগর দক্ষিনের সাবেক সভাপতি মাওঃ মোহাম্মদ রইস উদ্দীন স্বরণে স্মৃতিচারন ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্...
04/07/2025

বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট ঢাকা মহানগর দক্ষিনের সাবেক সভাপতি মাওঃ মোহাম্মদ রইস উদ্দীন স্বরণে স্মৃতিচারন ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক মাওঃ আব্দুল হাকিম সাহেবের দাওয়াতে উক্ত অনুষ্ঠানে এটিভি বাংলা ও এটিবি নিউজ এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ নুরুল আজিম অংশগ্রহন করলেন।

মতিঝিল স্থিত ড্রিম আবুল হোসেন টাওয়ারের স্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সভায় সকল নেতৃবৃন্দ মাওঃ রইস উদ্দীন হত্যার বিচার দাবী করেন এবং সকল খুৃনিদের গ্রেফতার দাবী জানান।

02/07/2025
28/06/2025

মিরশ্বরায়ের বাসিন্ধা বিএনপি, ছাত্রদল, যু্বদল এর নাম বিক্রিকারী, বিএনপির নাম ভাঙ্গিয়ে বিভিন্ন মানুষের সাথে ধোকাবাজিতে লিপ্ত আছেন সাবেক ছাত্রদল এর নেতা পরিচয়দানকারী জাহাঙ্গীর ওরফে মিরশ্বরায় জাহাঙ্গীর। তাঁহার অপরাজনীতির তথ্য সহ বিভিন্ন অপকর্মের ফিরিন্থী নিয়ে অনুসন্ধানী প্রতিবেদন আসছে শীঘ্রই দৈনিক ভোরের আওয়াজ, দৈনিক বর্তমান দেশ বাংলা, বিজনেস ফাইল, বিবিসি নিউজ বিডি সহ এক ডজন পত্রিকায়।
আপনার কাছে থাকা তথ্য আমাদের জানান
[email protected]" rel="ugc" target="_blank">[email protected] এ।

বিস্তারিত জানতে চোখ রাখুন পত্রিকায়,,,,,,

এবং

তাঁহার সকল কাজের দোসর কুমিল্লার বাসিন্ধা কবির ওরফে কুমিল্লার ইতর ধাতু কবির এর সকল সটামি, বাটপারি ও সকল অপকর্মের ফিরিস্থি নিয়ে বিস্তারিত আরেকটি অনুসন্ধানি প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে দৈনিক ভোরের আওয়াজ, বিজনেস ফাইল, বিবিসি নিউজ বিডি সহ এক ডজন পত্রিকায়।

আপনার কাছে থাকা আরো তথ্য আমাদের জানান
[email protected]" rel="ugc" target="_blank">[email protected] এ।

বিস্তারিত জানতে চোখ রাখুন পত্রিকায়।

এই ধুর্তবাজদের সাথে ব্যবসায়িক, রাজনৈতিক, আর্থিক লেনদেন করতে সতর্ক থাকার আহ্বান জানাচ্ছি।

বার্তা সম্পাদক।

Gmail is email that’s intuitive, efficient, and useful. 15 GB of storage, less spam, and mobile access.

কেশবপুরে প্রকাশ্যে যুবদল কর্মীকে পিটিয়ে হত্যা! আলোচিত সবুজসহ তিনজন আটক, এলাকায় উত্তেজনা মোঃ হুমায়ুন কবিরঃযশোরের কেশবপুরে...
19/06/2025

কেশবপুরে প্রকাশ্যে যুবদল কর্মীকে পিটিয়ে হত্যা! আলোচিত সবুজসহ তিনজন আটক, এলাকায় উত্তেজনা

মোঃ হুমায়ুন কবিরঃ
যশোরের কেশবপুরে পাওনা টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে যুবদল কর্মী মনিরুল ইসলামকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে লাইফ সাপোর্টে থাকার পর আজ বুধবার সকালে তার মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় আলোচিত দুর্বৃত্ত রেজা হাসান সবুজসহ তিনজনকে আটক করেছে পুলিশ।
ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার বিকেলে উপজেলার সরসকাঠি বাজারে। নিহত মনিরুল ইসলাম (৩০) স্থানীয় বরণডালী গ্রামের আলী বক্সের ছেলে এবং যুবদলের একজন সক্রিয় কর্মী ছিলেন।
চিংড়া ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই শামীম হোসেন জানান, সরসকাঠি বাজারের একটি চায়ের দোকানে বসে থাকা অবস্থায় বহুল আলোচিত প্রতারক ও সন্ত্রাসী রেজা হাসান সবুজ, রুবেল ও সালাউদ্দিনসহ একদল দুর্বৃত্ত লোহার রড, লাঠি দিয়ে মনিরুলের উপর হামলা চালায়। হামলায় মনিরুল ছাড়াও কাশেম গাজী, জাকির হোসেন ও মিজানুর রহমান আহত হন।
আহত অবস্থায় স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে কেশবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। পরে মনিরুলের অবস্থার অবনতি হলে তাকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে আইসিইউ এবং পরে লাইফ সাপোর্টে নেওয়ার পর সকালে তার মৃত্যু হয়।
এদিকে হামলার সময় স্থানীয়রা সবুজ, লিটন ও সালাউদ্দিন নামে তিনজনকে গণপিটুনি দিয়ে আটক করেন। পরে পুলিশ এসে তাদের গ্রেফতার করে। মরদেহ ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তরের পর মাগরিব বাদ তাকে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে।
কেশবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ আনোয়ার হোসেন জানান, ঘটনায় একটি হত্যা মামলা রুজু করা হয়েছে এবং বাকি জড়িতদের ধরতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে, জনমনে ক্ষোভ ও শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

Address

Matijheel
Dhaka
1000

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ATB News posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share