Miles & Moments

29/06/2025

informative for this season 😁

টাঙ্গুয়ার হাওর বাংলাদেশের সুনামগঞ্জ জেলার তাহিরপুর ও ধর্মপাশা উপজেলায় অবস্থিত একটি বিস্ময়কর জলাভূমি, যা জীববৈচিত্র্যে সমৃদ্ধ এবং আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত রামসার সাইট হিসেবে পরিচিত। এটি প্রায় ২০,০০০ একর এলাকাজুড়ে বিস্তৃত, যেখানে বর্ষাকালে পুরো অঞ্চল পানিতে ডুবে থাকে এবং শীতকালে পানি কমে যায়, ফলে বিভিন্ন প্রজাতির পাখি ও জলজ প্রাণীর অভয়াশ্রমে পরিণত হয়।

---

🛣️ যাতায়াতের উপায়

ঢাকা থেকে সুনামগঞ্জ:

বাসে: সায়েদাবাদ থেকে শ্যামলী, হানিফ, এনা, মামুন পরিবহনের নন-এসি বাসে সুনামগঞ্জ যাওয়া যায়। ভাড়া প্রায় ৫০০-৫৫০ টাকা।

সুনামগঞ্জ থেকে তাহিরপুর:

রিকশা বা সিএনজি: সুনামগঞ্জ বাসস্ট্যান্ড থেকে সাহেববাজার ঘাট পর্যন্ত রিকশায় যেতে হবে। সেখান থেকে ইঞ্জিন বোট বা স্পিড বোটে তাহিরপুর যাওয়া যায়। ইঞ্জিন বোটে সময় লাগে প্রায় ৫ ঘণ্টা এবং খরচ হয় ২,৫০০-৩,০০০ টাকা; স্পিড বোটে সময় লাগে প্রায় ২ ঘণ্টা এবং খরচ হয় ৭,৫০০-৮,০০০ টাকা।

---

🛶 নৌকা ও হাউসবোট ভাড়া

সাধারণ নৌকা: ১৫-২০ জন ধারণক্ষমতার নৌকা ভাড়া ৫,০০০-৭,০০০ টাকা।

বড় নৌকা: ৩০-৩৫ জন ধারণক্ষমতার নৌকা ভাড়া ৭,০০০-১০,০০০ টাকা।

প্রিমিয়াম হাউসবোট: ৪০ জন পর্যন্ত ধারণক্ষমতার হাউসবোট, যেখানে আধুনিক সুবিধা যেমন হাই কমোড, লাইট, ফ্যান, গ্যাসের চুলা ইত্যাদি রয়েছে, এর ভাড়া ১২,০০০-১৮,০০০ টাকা।

---

🗺️ দর্শনীয় স্থানসমূহ

ওয়াচ টাওয়ার এলাকা: ছোট ছোট জলাবন ও গোসলের জন্য উপযুক্ত স্থান।

টেকেরঘাট: সীমান্তঘেঁষা গ্রাম, যেখানে লাকমাছড়া ও নীলাদ্রি লেক অবস্থিত।

যাদুকাটা নদী, বারিক্কা টিলা ও শিমুল বাগান: লোকাল বাইক বা নৌকায় ঘুরে দেখা যায়।

---

💰 আনুমানিক খরচ (প্রতি ব্যক্তি)

খরচের খাত পরিমাণ (টাকা)

ঢাকা-সুনামগঞ্জ বাস ভাড়া ১,১০০
সুনামগঞ্জ-তাহিরপুর যাতায়াত ২০০-৪০০
নৌকা ভাড়া (দলের মধ্যে ভাগ) ৫,০০০-১৫,০০০
খাবার (প্রতি বেলা) ১০০-১৫০
অন্যান্য খরচ ১০০

---

📅 ভ্রমণের সেরা সময়

বর্ষাকাল (জুন-সেপ্টেম্বর): হাওর টইটম্বুর পানিতে ভরে যায়, যা নৌকাভ্রমণের জন্য উপযুক্ত।

শীতকাল (নভেম্বর-ফেব্রুয়ারি): অতিথি পাখির আগমনে হাওর প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে, যা পাখিপ্রেমীদের জন্য আকর্ষণীয়।

28/06/2025

বর্তমানে ভবনগুলো আধুনিক প্রযুক্তিতে নির্মিত হয় — যেমন:

বহুতল (মাল্টিস্টোরি) বিল্ডিং

লিফট ও এস্কেলেটর সংযুক্ত

আগুন নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা (ফায়ার সেফটি)

পরিবেশবান্ধব ডিজাইন (Green Building)

27/06/2025

ব্রাজিলের এক ভয়ংকর দ্বীপের নাম ইলহা দা কুইমাদা গ্র্যান্ডে (Ilha da Queimada Grande), যা বেশি পরিচিত Snake Island নামে। এই দ্বীপটি ব্রাজিলের সাও পাওলো উপকূল থেকে প্রায় ৩০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এবং এটি পৃথিবীর অন্যতম বিপজ্জনক স্থান হিসেবে পরিচিত।

🐍 কেন একে সাপের দ্বীপ বলা হয়?

এই দ্বীপে প্রায় ৪,০০০টির বেশি বিষাক্ত সাপ বাস করে। সবচেয়ে ভয়ংকর সাপ হলো Golden Lancehead Viper (Bothrops insularis), যা শুধু এই দ্বীপেই পাওয়া যায় এবং পৃথিবীর অন্যতম বিষাক্ত সাপ। এর বিষ এতটাই শক্তিশালী যে, এটি একজন মানুষের দেহে দ্রুতই হৃদস্পন্দন থামিয়ে দিতে পারে।

🛑 সাধারণ মানুষের প্রবেশ নিষেধ

ব্রাজিল সরকার এই দ্বীপে সাধারণ মানুষের প্রবেশ কঠোরভাবে নিষিদ্ধ করেছে। শুধুমাত্র গবেষক ও বিজ্ঞানীরাই সরকারি অনুমতি নিয়ে প্রবেশ করতে পারেন। কারণ এখানে ভুল করে পা রাখলেই সাপের কামড়ে মৃত্যু হতে পারে।

🏝️ দ্বীপের বৈশিষ্ট্য

আয়তন: প্রায় ৪৩ একর

গাছপালা ও পাথুরে এলাকা ঘেরা

কোনো জনবসতি নেই

একসময় বাতিঘর ছিল, কিন্তু সেটিও এখন পরিত্যক্ত

🤔 সাপ এতো বেশি কেন?

দ্বীপটি মূল ভূখণ্ড থেকে আলাদা হয়ে যাওয়ায় এখানে সাপেদের নিজস্বভাবে বংশবৃদ্ধি হয়েছে। এখানে কোনো প্রাকৃতিক শত্রু না থাকায় সাপের সংখ্যা অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে গেছে।

🔍 বৈজ্ঞানিক গুরুত্ব

Golden Lancehead Viper-এর বিষ থেকে তৈরি ওষুধ ভবিষ্যতে হার্টের রোগ বা থ্রোম্বাসিসের চিকিৎসায় কাজে লাগতে পারে—এমন গবেষণাও চলছে।

সংক্ষেপে, Snake Island হলো একটি রহস্যময়, বিপজ্জনক এবং বৈজ্ঞানিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ স্থান, যেখানে প্রকৃতি নিজের নিয়মে একটি ভয়ংকর পরিবেশ সৃষ্টি করেছে।

25/06/2025

প্রাচীন নব্যপ্রস্তর যুগের একটি গ্রাম

নব্যপ্রস্তর যুগ, অর্থাৎ নিওলিথিক যুগ, ছিল মানুষের ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তনের সময়। এই সময়ে মানুষ ধীরে ধীরে শিকার ও সংগ্রহের জীবন ছেড়ে চাষাবাদ ও গৃহপালিত পশুপালনে অভ্যস্ত হয়। ফলে তারা স্থায়ী বসবাস শুরু করে এবং ছোট ছোট গ্রাম গড়ে তোলে।

🔸 গ্রামের গঠন

একটি আদিম নব্যপ্রস্তর যুগের গ্রাম সাধারণত:

মাটি, কাঠ ও পাথরের তৈরি ছোট ছোট কুঁড়েঘর নিয়ে গঠিত হতো।

ঘরগুলো ছিল বৃত্তাকার বা চতুর্ভুজ আকৃতির, ছাউনি ছিল খড় বা পাতা দিয়ে তৈরি।

কিছু ঘরে আগতদের বসার জন্য মাটির বেঞ্চ, ভেতরে আগুন জ্বালানোর স্থান, এবং শস্য সংরক্ষণের জন্য মাটির হাঁড়ি থাকত।

🔸 মানুষ কী করত?

তারা ধান, গম, যব ইত্যাদি চাষ করত।

ছাগল, গরু ও ভেড়া পোষা শুরু করেছিল।

পাথরের তৈরি কুঠার, ছুরি ও হাঁচনি ব্যবহার করত।

মেয়েরা বাসার কাজ, কাপড় বোনা এবং খাদ্য সংরক্ষণের কাজ করত।

🔸 সামাজিক জীবন

মানুষ গোষ্ঠীভিত্তিক সমাজে বাস করত।

একটি কেন্দ্রীয় অগ্নিকুণ্ড বা খোলা স্থান থাকত, যেখানে সবাই মিলে গল্প করত বা অনুষ্ঠান করত।

23/06/2025

সায়েন্স সিটি, কলকাতা (Science City, Kolkata) ভারতের অন্যতম বৃহৎ ও আধুনিক বিজ্ঞান কেন্দ্র। এটি পশ্চিমবঙ্গের কলকাতা শহরে অবস্থিত এবং ভারত সরকারের ন্যাশনাল কাউন্সিল অব সায়েন্স মিউজিয়ামস (NCSM) কর্তৃক পরিচালিত। এই বিজ্ঞান নগরী ১৯৯৭ সালের ১লা জুলাই উদ্বোধন করা হয়।

সায়েন্স অন আ স্ফিয়ার

একটি গোলাকার ৩-ডি ডিসপ্লে, যেখানে পৃথিবীর আবহাওয়া, মহাকাশ ও প্রকৃতির পরিবর্তন ভিজ্যুয়ালি দেখানো হয়।

22/06/2025

Dia bari

21/06/2025

কুতুব মিনার (Qutub Minar) হচ্ছে ভারতের রাজধানী দিল্লিতে অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক মিনার, যা দিল্লির অন্যতম প্রধান দর্শনীয় স্থান। এটি UNESCO ঘোষিত একটি বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান।

🔸 ইতিহাসঃ
কুতুব মিনারের নির্মাণ কাজ শুরু করেন দিল্লির প্রথম মুসলিম শাসক কুতুবউদ্দিন আইবক ১১৯২ সালে। তবে তিনি পুরো মিনারটি শেষ করতে পারেননি। পরবর্তীতে তার উত্তরসূরি ইলতুতমিশ এটি সম্পূর্ণ করেন। আরও পরে ফিরোজ শাহ তুঘলক এবং শের শাহ সূরিও কিছু সংস্কার করেন।

🔸 উচ্চতাঃ
এই মিনারটির উচ্চতা প্রায় ৭৩ মিটার (২৪০ ফুট)। এটি পাঁচটি পৃথক স্তরে বিভক্ত এবং প্রতিটি স্তরের গঠনশৈলী আলাদা।

🔸 স্থাপত্যঃ
কুতুব মিনারটি লাল বালি পাথর এবং সাদা মার্বেল দিয়ে নির্মিত। এতে সুন্দর আরবি লিপিতে কোরআনের আয়াত খোদাই করা রয়েছে। এর স্থাপত্যে পারস্য ও ইসলামি প্রভাব স্পষ্টভাবে দেখা যায়।

🔸 বিশেষত্বঃ

এটি ভারতের সবচেয়ে উঁচু ইটের মিনার।

মিনারটির চারপাশে কুতুব কমপ্লেক্সে রয়েছে কুত্তুবউদ্দিন আইবকের মসজিদ, আলাই মিনার, ইলতুতমিশের সমাধি, এবং লৌহস্তম্ভ, যা মরিচা না পড়া একটি ধাতব স্তম্ভ হিসেবে খ্যাত।

🔸 পর্যটনঃ
প্রতিদিন হাজার হাজার দেশি-বিদেশি পর্যটক কুতুব মিনার দেখতে আসেন। এটি ভারতের গর্ব ও ঐতিহ্যের প্রতীক হিসেবে পরিচিত।

19/06/2025

তাজমহল
তাজমহল হল ভারতের আগ্রায় অবস্থিত এক অপূর্ব সৌধ, যা প্রেমের এক মহান নিদর্শন হিসেবে বিশ্ববিখ্যাত। এটি মুঘল সম্রাট শাহজাহান তাঁর প্রিয় স্ত্রী মমতাজ মহলের স্মৃতিতে নির্মাণ করেছিলেন। তাজমহল নির্মাণ শুরু হয়েছিল ১৬৩২ সালে এবং এটি সম্পূর্ণ হয় ১৬৫৩ সালে। এটি মূলত সাদা মার্বেল পাথরে তৈরি এবং ইয়ামুনা নদীর তীরে অবস্থিত।

তাজমহলের স্থাপত্যশৈলী মুঘল, পারসিয়ান, তুর্কি এবং ভারতীয় শিল্পকলার সংমিশ্রণে গঠিত। এর কেন্দ্রীয় গম্বুজ, চারটি মিনার এবং কারুকার্যময় মার্বেল কাজ একে করে তুলেছে অতুলনীয়। তাজমহলের ভিতরে রয়েছে মমতাজ এবং শাহজাহানের সমাধি।

১৯৮৩ সালে ইউনেস্কো তাজমহলকে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের মর্যাদা দেয়। এটি শুধু ভারতের নয়, গোটা বিশ্বের এক বিস্ময়কর সৌন্দর্যের নিদর্শন এবং প্রেমের প্রতীক হিসেবে পরিচিত।

17/06/2025

সুন্দরবন – প্রকৃতির এক অনন্য বিস্ময়

সুন্দরবন বিশ্বের সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন এবং এটি বাংলাদেশ ও ভারতের সীমান্তবর্তী অঞ্চলে বিস্তৃত। এই বন মূলত খুলনা, সাতক্ষীরা ও বাগেরহাট জেলায় অবস্থিত। গঙ্গা, ব্রহ্মপুত্র এবং মেঘনা নদীর বদ্বীপ অঞ্চলে গঠিত এই বন তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, বন্যপ্রাণী ও জীববৈচিত্র্যের জন্য বিখ্যাত।

সুন্দরবনের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য আকর্ষণ হলো রয়েল বেঙ্গল টাইগার। এছাড়াও এখানে চিত্রা হরিণ, কুমির, বনবিড়াল, নানা প্রজাতির পাখি ও মাছ পাওয়া যায়। বনের ভেতরে ছোট ছোট খাল ও নদী, পাখির কলতান আর ঢেউয়ের শব্দ এক স্বপ্নময় পরিবেশ তৈরি করে।

এছাড়া সুন্দরবনের গাছপালা, বিশেষ করে সুন্দরী গাছ, এই বনের নামকরণে ভূমিকা রেখেছে। স্থানীয় মানুষ সুন্দরবনের ওপর নির্ভরশীল—মধু সংগ্রহ, মাছ ধরা, গাছ কাটাসহ নানা জীবিকা এখান থেকে চলে।

২০০১ সালে ইউনেস্কো সুন্দরবনকে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে ঘোষণা করেছে, যা আমাদের জন্য গর্বের বিষয়।

16/06/2025

Dragon's 🥶

08/06/2025

Chennai Toy

06/06/2025

ঢাকা থেকে সুনামগঞ্জ যাওয়ার জন্য আপনি বিভিন্ন উপায়ে ভ্রমণ করতে পারেন। নিচে বাস, ট্রেন ও প্রাইভেট গাড়ির মাধ্যমে যাওয়ার বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হলো:

🚌 বাসের মাধ্যমে:

ঢাকা থেকে সরাসরি সুনামগঞ্জ যাওয়ার বাস পাওয়া যায়।

বাস কোম্পানি:

Ena Transport

Hanif Enterprise

Shyamoli Paribahan

স্ট্যান্ড: সায়েদাবাদ, মহাখালী, গাবতলী

ভাড়া: AC বাস – ৮০০ থেকে ১২০০ টাকা, Non-AC – ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা

সময়:

রাত ১০টা থেকে ১২টার মধ্যে অধিকাংশ বাস ছাড়ে

পৌঁছাতে সময় লাগে ৭–৯ ঘণ্টা

গন্তব্য: সুনামগঞ্জ বাস টার্মিনাল

🚆 ট্রেনের মাধ্যমে:

ঢাকা থেকে সুনামগঞ্জে সরাসরি ট্রেন নেই, তবে আপনি ঢাকা থেকে সিলেট গিয়ে সেখান থেকে বাস/মাইক্রো/সিএনজি নিয়ে যেতে পারেন।

ধাপ ১: ঢাকা → সিলেট (ট্রেনে)

ট্রেন: Parabat Express, Joyontika Express, Kalni Express, Upoban Express

সময়: ৬–৭ ঘণ্টা

ভাড়া: ৩৫০–১২০০ টাকা (ক্লাস অনুসারে)

ধাপ ২: সিলেট → সুনামগঞ্জ

বাস বা লোকাল পরিবহন

সময়: ২–৩ ঘণ্টা

ভাড়া: ১০০–১৫০ টাকা

🚗 প্রাইভেট গাড়ি:

ঢাকা থেকে প্রাইভেট কার বা মাইক্রোবাসে সরাসরি সুনামগঞ্জ যেতে পারবেন।

রুট:
ঢাকা → ভৈরব → কিশোরগঞ্জ → মোহনগঞ্জ → দিরাই → সুনামগঞ্জ
বা
ঢাকা → নারায়ণগঞ্জ → ভৈরব → সিলেট রোড → সুনামগঞ্জ

সময়: ৬–৮ ঘণ্টা (ট্রাফিক অনুযায়ী পরিবর্তন হতে পারে)

দূরত্ব: প্রায় ২৮০–৩০০ কিমি