ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ সংস্কার আন্দোলন

  • Home
  • Bangladesh
  • Dhaka
  • ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ সংস্কার আন্দোলন

ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ সংস্কার আন্দোলন কারিগরি ও অধিভুক্তির দ্বৈত কাঠামো বাতিল করে BIT- এর আদলে স্বতন্ত্র কমিশন গঠন করতে হবে।

25/08/2025

শিরোনাম:- "কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের ব্যর্থ ব্যবস্থাপনাই ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলোর শিক্ষাকে পঙ্গুত্বের দিকে ঠেলে দিচ্ছে।"

প্রকৌশল শিক্ষার সর্বপ্রাথমিক পর্যায়ে তথা পলিটেকনিক্যাল ইনস্টিটিউট সামলাতেই ব্যর্থ কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর। যারা এই সাধারণ ইনস্টিটিউট গুলো পরিচালনা করতে গিয়ে, শিক্ষক নিয়োগ দিতে গিয়ে, কারিকুলাম পরিচালনা করতে গিয়েই হিমশিম খায় তাদেরকে যখন দেওয়া হয় বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং এর মত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠানের (ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলোর) দ্বায়িত্ব তখন তার ভগ্নদশা হওয়ারই কথা ছিল।

প্রতিষ্ঠানগুলোর এতটা বেহাল দশা তারা করে রেখেছে যা হয়তো কেউ কল্পনাতে আনতে পারবে না
যার একটি ভয়াবহ চিত্র দেখা গেছে কলেজগুলো ল্যাব বিষয়ক ব্যবস্থাপনায়।

বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষার জন্য সর্ব গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ হচ্ছে ল্যাব বা ব্যবহারিক বিষয়াবলি।

একটি সুষ্ঠ ল্যাব পরিচালনা করার জন্য প্রয়োজন দক্ষ ল্যাব ইন্সট্রাক্টর, পর্যাপ্ত যন্ত্র যন্ত্রপাতি , যন্ত্রপাতির পরিচর্যা, এবং ওই বিষয়ে দক্ষ শিক্ষক।

এইগুলো বিষয়ে কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের দায়িত্ব কেমন পালন করেছে তা দেখা যাক:-

বিভিন্ন প্রকল্পের আওতায় ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ গুলো প্রতিষ্ঠা করার পর তার জন্য ল্যাবের যন্ত্রপাতি এবং সেই যন্ত্রপাতি গুলো যথাযথ স্থাপন এবং পর্যবেক্ষণের দায়িত্ব কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের উপর দেওয়া হয়।

এরপর বিগত ১৮ বছর ধরে সবগুলো প্রতিষ্ঠানে একজন যথাপযুক্ত ল্যাব এসিস্ট্যান্ট তারা নিয়োগ দিতে পারেনি যে ল্যাব এসিস্ট্যান্ট প্রত্যেকটি যন্ত্রপাতির সম্পূর্ণ নাম বলতে পারে ব্যবহার করা তো দূরে থাক।

বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং প্রতিষ্ঠানের ল্যাবগুলোর যে যন্ত্রাংশ রয়েছে তা অত্যাধুনিক হওয়ার কারণে পলিটেকনিক্যাল বিভিন্ন ইনস্টিটিউট থেকে বদলি হিসেবে আসা ইন্সট্রাক্টর রা এই সকল যন্ত্রের সাথে কখনো পরিচিত ছিলেননা এবং হননি।

শুধুমাত্র একজন দক্ষ ইন্সট্রাক্টর এবং পর্যবেক্ষক এর অভাবে বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের নেভাল আর্কিটেকচার বিভাগের কম্পিউটার ল্যাবের ৪০ টির উপর কম্পিউটার নষ্ট হয়ে গেছে। যেগুলোর একেকটির মূল্য প্রায় ৫০০০০ টাকার অধিক।

এমনকি এই যন্ত্রপাতির সঠিক পর্যবেক্ষণ কৌশলে দক্ষতা প্রদান করা অথবা এই বিষয়ে নতুন করে কাউকে নিয়োগ দেওয়া ক্ষমতা কারিগরির না থাকার কারণে প্রতিনিয়ত ইইই, সিই, সিএসই এর মতো ডিপার্টমেন্টের ১০ থেকে ১২ লক্ষ টাকা মূল্যের একেকটি যন্ত্রগুলো নষ্ট হয়ে যাচ্ছে, আর মজার বিষয় হচ্ছে এই একটি যন্ত্রপাতি গুলো নষ্ট হয়ে গেলে পরবর্তীতে নতুন করে যন্ত্রপাতি গুলো ক্যাম্পাসে বিতরণ করা এবং মেরামত করার মত সক্ষমতা কারিগরির খুবই সীমিত।

এছাড়াও এই যন্ত্রপাতি শিখানোর জন্য শিক্ষকদের মধ্যে পর্যাপ্ত ট্রেনিং দেওয়ার মতো দক্ষতা কারিগরির নেই এবং বাহিরের থেকেও ট্রেনিং প্রদানের কোন ব্যবস্থাও এরা এত বছর ধরে করেনি।

এর ফলে যা যা হচ্ছে:-

১. খেটে খাওয়া গরিব মানুষগুলো থেকে উত্তোলিত রাজস্ব একটি বড় অংশ পড়ে পড়ে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
২. বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং এর শিক্ষার্থীদের মতো গুরুত্বপূর্ণ ভবিষ্যৎ এবং ক্যারিয়ার হুমকির মুখে পড়ছে।
৩. বাংলাদেশের বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রির মান ক্রমাগত বিদেশী এবং আন্তর্জাতিক মানদন্ড থেকে নিম্নগামী অবস্থানে অবনতি হচ্ছে।
৪. দক্ষ ইঞ্জিনিয়ার তৈরির পথে একটি বিশাল বাধার সৃষ্টি করছে।

তবে এই সমস্যাগুলো সমাধানের জন্য কারিগরি অধিদপ্তরের ন্যূনতম কোন দৃশ্যমান পদক্ষেপ এখন পর্যন্ত এই ১৮ বছরেও চোখে পড়েনি
এত অক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও এরা নতুন নতুন ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ প্রতিষ্ঠার দিকে মনোযোগী হচ্ছে।

"That’s exactly what’s going on!!"
25/08/2025

"That’s exactly what’s going on!!"

প্রকৌশল শিক্ষায় শিক্ষক নিয়োগের নামে কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের প্রতারণা ও তার প্রমাণ:-বাংলাদেশে কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর...
24/08/2025

প্রকৌশল শিক্ষায় শিক্ষক নিয়োগের নামে কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের প্রতারণা ও তার প্রমাণ:-

বাংলাদেশে কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের অধীনস্থ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলোতে শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়ায় ভয়াবহ অনিয়ম এবং দুর্নীতির চিত্র উঠে এসেছে। গত ১৮-১৯ বছর ধরে শিক্ষক সংকটে ভুগছে, যার প্রধান কারণ হলো ত্রুটিপূর্ণ নিয়োগ পদ্ধতি।

-যোগ্যতার মানদণ্ড উপেক্ষা করে নিয়োগ:-

২০১৭ সালের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে দেখা গেছে যে, ডিপ্লোমা পাস করা জুনিয়র ইন্সট্রাক্টররাও সরাসরি সহকারী অধ্যাপক পদে আবেদন করে নিয়োগ পেয়েছেন। উদাহরণস্বরূপ, খালেদা ফেরদৌসী এবং রওনক আরা চৌধুরী নামের দুই জুনিয়র ইন্সট্রাক্টর, যাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা ছিল ডিপ্লোমা, তারা ২০১৮ সালেই ময়মনসিংহ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে সহকারী অধ্যাপক হিসেবে নিয়োগ পান। ইউজিসি'র নিয়ম অনুযায়ী, ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয়ে সহকারী অধ্যাপক হতে হলে ন্যূনতম যোগ্যতা মাস্টার্স ডিগ্রি, আন্তর্জাতিক জার্নালে অন্তত একটি প্রকাশনা এবং দুই বছরের প্রভাষক পদের অভিজ্ঞতা থাকা বাধ্যতামূলক। এই নিয়ম সম্পূর্ণ উপেক্ষা করে ডিপ্লোমা কোটার নামে এমন নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, যা আমাদের উচ্চশিক্ষার মানকে প্রশ্নবিদ্ধ করে।

-ভয়ংকর শিক্ষক সংকট:-

এই প্রশাসনিক অব্যবস্থাপনার কারণে বর্তমানে ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলোতে তীব্র শিক্ষক সংকট বিরাজ করছে। আপনার দেওয়া পরিসংখ্যান অনুযায়ী, পদ রয়েছে ৩১৬টি, কিন্তু কর্মরত আছেন মাত্র ১৫৩ জন। ১৬৩টি পদই শূন্য পড়ে আছে। ময়মনসিংহ সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে শিক্ষক-শিক্ষার্থীর অনুপাত মাত্র ০.০৮৩৩, যেখানে ফরিদপুর ও বরিশালে এই অনুপাত ০.০৩৩। কম্পিউটার সায়েন্স ও ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগেও অবস্থা একই রকম করুণ। এর ফলে, কোটি কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত বরিশালের নেভাল আর্কিটেকচার ভবনটি খালি পড়ে আছে এবং মূল্যবান যন্ত্রপাতিগুলো নষ্ট হচ্ছে।

-শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ নিয়ে খেলা:-

এই সংকটের সবচেয়ে বড় শিকার হচ্ছেন শিক্ষার্থীরা। মেধাবী এই শিক্ষার্থীরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা অতিক্রম করে মেধা তালিকায় স্থান করে নেয়, এবং পরে বুয়েট, রুয়েট ও কুয়েটের মতো প্রতিষ্ঠানে চাকরির বাজারে নিজেদের যোগ্যতা প্রমাণ করে। অথচ তাদের পড়ানোর জন্য যোগ্য শিক্ষকের অভাব রয়েছে। উপরন্তু, বিদ্যমান শিক্ষকদেরও উন্নত প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে না, বরং পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট বা টেকনিক্যাল স্কুলে ছয় মাসের প্রশিক্ষণে পাঠানো হচ্ছে, যা বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ানোর জন্য যথেষ্ট নয়।

-প্রয়োজনীয় পদক্ষেপের অভাব:-

বারবার আন্দোলন করেও শিক্ষার্থীরা কোনো ফল পাচ্ছে না। অধিদপ্তর এ সমস্যা সমাধানে ব্যর্থ হয়েছে এবং শিক্ষার্থীদের দাবি পূরণে অক্ষমতা প্রকাশ করেছে। এই পরিস্থিতিতে, ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলো তাদের মূল লক্ষ্য থেকে সরে গিয়ে ব্যবসায়িক স্বার্থ হাসিলের কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। এই অব্যবস্থা যদি চলতে থাকে, তাহলে ডিপ্লোমা পাস করা সহযোগী অধ্যাপকদের হাতে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম তৈরি হবে, যা দেশের প্রকৌশল শিক্ষার জন্য এক অশনি সংকেত।

এই বিশাল বৈষম্য এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে আন্দোলন করা কি এখনো যৌক্তিকতা প্রকাশ করে না?

“This is the harsh truth the Directorate of Technical Education cannot hide.”
24/08/2025

“This is the harsh truth the Directorate of Technical Education cannot hide.”

24/08/2025

শিরোনাম:- "ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ গুলোতে শিক্ষক নিয়োগের নামে কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের যে প্রতারণা।"

গত ১৮-১৯ বছর ধরে সরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ গুলোর সাথে বেসরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ গুলো জুড়ে দিয়ে ব্যবসায়িক স্বার্থ হাসিল করছে তা শিক্ষাগত উন্নয়নে ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ গুলোকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। বারবার শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের পরও কাটছে না তাদের বেহাল দশা শুধুই আশ্বাস এবং মুখ ভর্তি কিছু কথা ছাড়া তারা কলেজগুলোকে আদৌ কিছু দিতে পেরেছে কিনা এটাই প্রশ্ন!

যার বড় একটি উদাহরণ হচ্ছে কলেজ গুলোতে "শিক্ষক নিয়োগ"

কলেজগুলোর শিক্ষক নিয়োগ পদ্ধতির এবং শিক্ষকদের অবস্থা দেখে উঠে আসছে এক ভয়াবহ চিত্র যা কোনো মতে একটি ইঞ্জিনিয়ারিং বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠানের জন্য কাম্য নয়।

কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনস্থ এই ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ গুলো চালু হওয়ার পরে প্রশাসনিক সকল কার্যক্রম পরিচালনা করার কথা ছিল কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের নিজেরই যার প্রেক্ষিতে তাদের শিক্ষক নিয়োগ এবং ল্যাব এসিস্ট্যান্ট সহ সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিয়োগ বিধি প্রণয়ন এবং সুনিশ্চিত করার কাজ পরিচালনা করার দায়িত্ব দেওয়া হয়।

যার অবস্থা কি হয়েছে তাই আপনাদের সামনে তুলে ধরছি:-

প্রথমদিকে এদের নিজস্ব কোন ক্যাডার পোস্ট থেকে এরা শিক্ষক বরাদ্দ না দিতে পেরে প্রায় ৫-৭ বছর পর্যন্ত পলিটেকনিক্যাল ইনস্টিটিউট এর বিভিন্ন প্রশাসনিক কর্মকর্তা এবং প্রমোশনপ্রাপ্ত ব্যক্তিবর্গ দ্বারা কলেজগুলো পরিচালিত করেছে যেখানে অবশ্যই উল্লেখযোগ্য যে এই সমস্ত কর্মকর্তা-কর্মচারী পলিটেকনিক্যাল ইনস্টিটিউট থেকে সরাসরি বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার ইনস্টিটিউটের পদোন্নতি প্রাপ্ত হয়।

ফলাফল এদের যে শিক্ষা পদ্ধতি এবং অভিজ্ঞতা ছিলো তা পলিটেকনিক্যাল ইনস্টিটিউটের জন্য যথাযথ হলেও তা বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং এর ক্ষেত্রে কার্যকর নয়।

পরবর্তীতে পিএসসির নিয়োগ বিধি মেনে কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর কিছু নন ক্যাডার পোস্ট থেকে শিক্ষক নিয়োগের সিদ্ধান্ত নেয় তবে মজার একটি বিষয় হচ্ছে পলিটেকনিক্যাল ইনস্টিটিউটে ইন্সট্রাক্টর নিয়োগের সময় যখন তারা ক্যাডার পোস্ট থেকে নেয় সেখানে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং এর মত একটি গুরুত্বপূর্ণ সাবজেক্ট সম্বলিত কলেজগুলো নিয়োগবিধিতে তারা নন ক্যাডার পোস্ট থেকে নিয়োগ নিশ্চিত করে।

এর ফলাফল শিক্ষকরা যারা নন ক্যাডার পোস্টে ক্যাম্পাস গুলোতে জয়েন করেছিল তাদের উন্নত ভবিষ্যৎ এবং ক্যারিয়ার গড়ার জন্য তারা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে নতুন চাকরির জন্য জয়েনিং করে এবং অনেকে হয়তো এক মাস অথবা একদিনের জন্য জয়েন করে পরবর্তীতে চলে যায়।

এছাড়াও দুঃখজনক বিষয় হচ্ছে গত ১৫-১৮ বছর ধরে তারা এই কলেজগুলো থেকেই শিক্ষকদেরকে বারে বারে নতুন কলেজ এবং পলিটেকনিক্যাল ইনস্টিটিউটে পরিবর্তনের করতে থাকে।

যার পরিপ্রেক্ষিতে শিক্ষক ছাত্রের অনুপাত এমন ভগ্ন দশায় রূপান্তরিত হয় যা নিচের পরিসংখ্যানটি দেখে বুঝা যায় :-

ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ গুলোর পদ রয়েছে ৩১৬ টি যার মধ্যে কর্মরত হয় ১৫৩ জন এবং শূন্য পদ পড়ে থাকে ১৬৩ টি।

মজার বিষয় হচ্ছে এই ১৫৩ জনের মধ্যেও শিক্ষকের সংখ্যা এতই কম যে ময়মনসিংহের সব বিভাগ মিলিয়েও ১০ জন শিক্ষক হয় না ফরিদপুরে ৮ জনও হয় না এবং বরিশালে তো বিভাগীয় শিক্ষক রয়েছেন মাত্র চার জন এর ফলে ছাত্র শিক্ষক অনুপাত দাঁড়ায়

সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে
ময়মনসিংহ- ০.০৮৩৩
ফরিদপুর- ০.০৩৩
বরিশাল- ০.০৩৩
সিলেট- ০.০৬৬

কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে
ময়মনসিংহ- ০.৮৩৩
ফরিদপুর- ০.১
সিলেট- ০.০৫

ইলেক্ট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে
ময়মনসিংহ- ০.০৮৩৩
ফরিদপুর- ০.০৫
বরিশাল- ০.০৫
সিলেট- ০.০৬৬

যথাযথ শিক্ষক নিয়োগ না দিতে পারার জন্য কয়েক কোটি টাকা দিয়ে তৈরি বরিশালের নেভাল আর্কিটেকচার ভবন খালি পড়ে রয়েছে যার যন্ত্রপাতিগুলোর মূল্য কয়েকশ কোটি টাকার যেগুলো শুধু পড়ে পড়ে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।

আর এর থেকেও বড় ভয়াবহ অবস্থা হচ্ছে এই শিক্ষক যারা রয়েছে তাদের প্রশিক্ষণের জন্য এরা টেকনিক্যাল স্কুল এবং কারিগরি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে পাঠাচ্ছে অথচ বিএসসি পড়ানোর জন্য তাদের যে দক্ষতা বিকাশ ঘটানোর কথা ছিল সেটা কি আদৌ টেকনিক্যাল স্কুলগুলোতে ছয় মাসের ট্রেনিং এ গিয়ে তারা অর্জন করতে পারবে আপনাদের কি মনে হয়?

এখন প্রশ্ন হচ্ছে যে কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর এত বছর ধরে হাজার হাজার কোটি টাকা দেশের কাছ থেকে কলেজ গুলোর উন্নয়নের নামে শিক্ষক নিয়োগের নামে বেতন ভাতার নামে নিয়ে যাচ্ছে এই টাকাগুলো আসলেই কি কোন মূল্য থাকছে? জনগণের রিক্সাওয়ালার এমনকি একটি ভিক্ষুকের কাছ থেকে সংগ্রহ করা ট্যাক্সের টাকা জোগাড় করে করে এই কলেজ গুলোর উন্নয়ন এবং বাংলাদেশের অগ্রযাত্রার জন্য বাজেট বরাদ্দ দেওয়া হয় সেইখানে এই কারিগরি অধিদপ্তর এর কর্মকর্তা-কর্মচারীরা শুধুমাত্র এসির হাওয়া লাগাচ্ছে এবং টাকাগুলো অনায়াসে উড়িয়ে দিচ্ছে।

প্রত্যেক বছর যথাযথ ইন্সটাক্টর না থাকার কারণে ল্যাবে অন্ততপক্ষে ১৬-১৭ লক্ষ টাকার কেমিক্যাল ৩০-৪০ লক্ষ টাকার ইকুইপমেন্ট টেম্পার হারাচ্ছে এবং মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে যাচ্ছে।

এমন অবস্থায় প্রায় ৭-৮ বার আন্দোলনের মুখে পড়েও তারা কোন ধরনের পদক্ষেপ নিতে পারেনি।সর্বশেষ আন্দোলনের মধ্যে তো তাদের ঊর্ধ্বতন-কর্মকর্তা বলেই দিল যে এগুলো আসলে আমাদের হাতে নাই আমরা চাইলে এগুলো তোমাদের দিতে পারব না তারমানে তারা আমাদেরকে বুঝাতে যাচ্ছে যে আমাদের যে শিক্ষক এবং ল্যাব-ইন্স্টাক্টর দরকার তাই তারা সরবরাহ করতে অক্ষম এর জন্য তাদের পিএসসি বা অন্য কোন পদ্ধতি অবলম্বন করার প্রয়োজন হয় তাহলে।

এই ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ গুলোর শিক্ষার্থীরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা অতিক্রম করে মেধাক্রম থেকে আসে এবং পরবর্তীতে বুয়েট রুয়েট কুয়েত সহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের সাথে যুদ্ধ করে চাকরির বাজারে নিজেদের নাম উজ্জ্বল করে যাচ্ছে।

এত অবহেলার পরেও তারা যখন নিজেদেরকে এত সুন্দর ভাবে প্রকাশ করতে পারছে সেইখানে যদি এদেরকে যথাযথ একজন অভিভাবক দেওয়া হয় সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হয় তাহলে অবশ্যই এরা বাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় অগ্রণী ভূমিকা রাখতে পারবে।

Trust me, It's not your job!! 😪
23/08/2025

Trust me, It's not your job!! 😪

23/08/2025

শিরোনাম:- “ক্যালেন্ডার নেই, শৃঙ্খলা নেই: ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের পরীক্ষা আয়োজনে চরম বিশৃঙ্খলা।”

অধিভুক্ত ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ গুলোর পরীক্ষা আয়োজনে দেখা গেছে বেহাল দশা।

প্রায় ১৮ বছর ধরে থেকে প্রতিষ্ঠিত তিনটি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ (ময়মনসিংহ, ফরিদপুর ও বরিশাল) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত হয়ে কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে আসছে। এতটা সময় কেটে যাওয়ার পরেও একাডেমিক ক্যালেন্ডার এবং পরীক্ষা আয়োজনে দেখা গিয়েছে চরম বিশৃঙ্খলা।

প্রত্যেক সেমিস্টারে গড়ে এক থেকে দেড় মাস পরীক্ষার সময়সূচী পিছিয়ে যায়। কখনও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে, আবার কখনও কলেজ কর্তৃপক্ষ থেকে সময়সূচী নির্ধারণ হওয়ায় পরীক্ষার তারিখ একাডেমিক ক্যালেন্ডারের সঙ্গে মেলে না।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক একাডেমিক ক্যালেন্ডার প্রণয়নের কথা থাকলেও সেই ক্যালেন্ডার গুলো যথাযথভাবে প্রণীত হয় না এবং কলেজ কর্তৃপক্ষের কাছেও তা সংরক্ষিত হয় না যার ফলে শিক্ষার্থীদের কাছে এই ক্যালেন্ডার গুলোর যথাসময়ে পৌঁছে দেওয়া অসম্ভব হয়ে পড়ছে এর ফলশ্রুতিতে দেখা দিচ্ছে:-

১. পরীক্ষার সময় নিয়ে অনিশ্চয়তা।
২. কোর্স সময়মতো শেষ করা নিয়ে অনিশ্চয়তা।
৩. সময়সূচী বিপর্যয় এবং হঠাৎ করে পরীক্ষার সময়সূচী চূড়ান্ত-করন।

এর ফলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলো (বরিশাল, ফরিদপুর ও ময়মনসিংহ) এর শিক্ষার্থীরা প্রতিনিয়ত ভোগ করছে এক অনিশ্চয়তার বেড়াকল। আর এই বেড়াকলেরই অপর নাম "কম্বাইন্ড সিস্টেম"। মূল কারণ হলো কম্বাইন্ড সিস্টেমে পরীক্ষার আয়োজন ও একাডেমিক ক্যালেন্ডারে ভয়াবহ দীর্ঘসূত্রতা।

ব্যবহারিক পরীক্ষা খেয়ালখুশিমতো নেওয়া হয় যা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ক্যাম্পাসে ন্যূনতম হয় না।ব্যবহারিক পরীক্ষাগুলো প্রায়ই নির্দিষ্ট নীতি ছাড়া পরিচালিত হয়। বিশেষ করে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর মাঠভিত্তিক ল্যাব, যেমন সার্ভে, আবহাওয়ার কারণে বিলম্বিত হলে তা সময়মতো পূর্ণ করা যায় না। অন্যদিকে সিটি পরীক্ষার ক্ষেত্রেও কোনো একক নীতি নেই। কোনো কলেজ দুই ধাপে ইনকোর্স নেয়, আবার কোনো কলেজ প্রত্যেক সাবজেক্টে আলাদা সিটি পরীক্ষা নেয়। ফলে শিক্ষার্থীদের প্রস্তুতি ভেঙে যায়, এমনকি ক্লাসের সময় শেষ হলেও সিটি পরীক্ষা শেষ হয় না।

অথচ বিষয় গুলো স্পষ্ট ভাবে পর্যবেক্ষণ কমিটির দ্বারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দেখার কথা ছিল
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজগুলোর ক্যালেন্ডার মূলত সাধারণ শিক্ষার উপযোগী হওয়ায় ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষার সঙ্গে এর সামঞ্জস্য নেই। ফলে চার বছরের কোর্স শেষ করতে শিক্ষার্থীদের ৫–৬ বছর লেগে যাচ্ছে। এই পরিস্থিতি শুধু শিক্ষার্থীদের ক্ষতিগ্রস্ত করছে না, দেশের প্রকৌশল খাতেও নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। তাই উক্ত কলেজ গুলোতে নির্দিষ্ট ও সময়োপযোগী একাডেমিক ক্যালেন্ডার প্রণয়ন জরুরি প্রয়োজন।

আর এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সব সময় উদাসীন মনোভাব পোষণ করছে অথচ এই কলেজ গুলোর শিক্ষার মান সকল ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয় এবং ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের সম-মানের হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উদাসীন মনোভাবের কারণে কলেজ গুলোর একাডেমিক মানদন্ড ক্রমেই নষ্ট হচ্ছে।

শুধুমাত্র এই কারণ কি আমাদের আন্দোলন করার জন্য একটি উল্লেখযোগ্য কারণ হতে পারে না???

21/08/2025

আমাদের আন্দোলন থামানোর জন্য নানা কৌশল খেলা হচ্ছে। চেষ্টা করা হচ্ছে আমাদের নিজেদের ভেতর বিভাজন তৈরি করে সবকিছু ভেঙে ফেলার।

প্রথম ধাপে দেখা হচ্ছে কোন বিভাগ আন্দোলনে সবচেয়ে কম ক্ষতিগ্রস্ত বা অনিচ্ছুক, সেটাকে টার্গেট করা। যেমন, কোনো কোনো বিভাগে পরীক্ষার প্রশ্ন এসেছে খুব সীমিত উৎস থেকে, তাই তাদের ক্ষতি কম। স্বাভাবিকভাবেই তাদের আন্দোলনের প্রতি আগ্রহও কম। আবার কিছু বিভাগ রয়েছে যারা অনেক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত, তাই তাদের রাজি করানো কঠিন। ফলে কৌশলটা হচ্ছে—যে বিভাগ তুলনামূলকভাবে তিন ক্যাম্পাসেই আছে এবং যাদের দিয়ে সহজে অন্যদের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করানো যায়, তাদেরকে ব্যবহার করে ঐক্য ভাঙা।

দ্বিতীয় ধাপে দেখা হচ্ছে কোন ক্যাম্পাস আন্দোলনে সবচেয়ে কম সক্রিয়। যেগুলো শুরু থেকেই নানাভাবে অংশ নিয়েছে, সেগুলোকে বাদ দিয়ে তুলনামূলক কম সক্রিয় ক্যাম্পাসকে আলাদাভাবে ভয় দেখানো শুরু হয়েছে। তাদের দিয়ে লিখিতভাবে আবেদন করিয়ে নেওয়া হচ্ছে যে তারা পরীক্ষা দিতে চায়। অথচ বাস্তবে আন্দোলনের সার্বিক সিদ্ধান্ত দেওয়ার জন্য একটি কমিটি রয়েছে। কমিটির সিদ্ধান্তের আগে স্যারদের জোর করে পরীক্ষা নেওয়ার অধিকার নেই। যদি ছাত্ররা নিজে থেকে আবেদন করে, তখন সেটা দেখানো যাবে যে তারা আন্দোলনের সিদ্ধান্ত মেনে নিয়েছে।

আরেকটা বিষয় খেয়াল করলে দেখা যাবে—যেখানে শিক্ষকের প্রয়োজন বেশি, সেখানে না দিয়ে অন্য ক্যাম্পাসে পাঠানো হচ্ছে। যেন বোঝানো যায় যারা বেশি সক্রিয় থাকবে তারা পিছিয়ে যাবে, আর যারা কম সক্রিয় থাকবে তারা পুরস্কৃত হবে। এর ফলে সবাই একে অপরকে বিশ্বাসঘাতক মনে করবে।

তাদের মূল লক্ষ্য একটাই—যেভাবেই হোক এক ক্যাম্পাসকে দিয়ে অন্য ক্যাম্পাসের সঙ্গে বিরোধ লাগানো, যাতে ঐক্য নষ্ট হয়ে যায়।

তাই আমি বলবো, যেভাবেই হোক এই কৌশল ঠেকাতে হবে। এমন কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া যাবে না যাতে একে অপরকে বিশ্বাসঘাতক মনে করে। তাহলে এতদিনের পরিশ্রম মাটিতে মিশে যাবে।কিন্তু আমাদের ভয় পাওয়ার কিছু নেই। আমাদের সবার একসাথে থেকে একটি অবস্থানে দাঁড়ানোই হবে আসল শক্তি।

দাবী  আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলছে চলবেই ✊✊
19/08/2025

দাবী আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলছে চলবেই ✊✊

বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির (বিআইটি) আদলে একটি স্বতন্ত্র কমিশন গঠনের দাবিতে গত কয়েকদিন ধরেই আন্দোলন করছেন দ...

18/08/2025

ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ সংস্কার আন্দোলন, আমাদের ধৈর্য্যের শেষ সীমা!

৭৬ ঘণ্টার অনশন শেষে স্পষ্ট:

ঘোষণা ১:
যৌক্তিক দাবি বাস্তবায়নে দৃশ্যমান পদক্ষেপ না হওয়া পর্যন্ত চারটি কলেজের সকল একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম সম্পূর্ণভাবে বন্ধ থাকবে।

ঘোষণা ২:
সরকার যদি আমাদের একমাত্র যৌক্তিক দাবি উপেক্ষা করে বা বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করে, তবে আমরা আরও কঠোর কর্মসূচি গ্রহণ করব। সমস্ত দায়-দায়িত্ব সম্পূর্ণভাবে সরকারের ওপর বর্তাবে।

আমরা চাই ন্যায়, স্বীকৃতি, স্বতন্ত্র কমিশন। আপোষ নেই।

#শিক্ষার্থীর_অধিকার #স্বতন্ত্র_কমিশন #দৃঢ়সংকল্প #ন্যায়চাই

18/08/2025

স্বতন্ত্রতা এখনো অনিশ্চিত

তিন মাসের আন্দোলনের পরও মূল বিষয়টি স্পষ্ট নয়:-

BIT-এর আদলে স্বতন্ত্র প্রতিষ্ঠান কার্যপরিধিতে উল্লেখ করা হয়নি।

আমরা চাই—
🔹 সরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলোকে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ থেকে সরিয়ে আনা হোক।
🔹 দেওয়া হোক একটি স্বতন্ত্র পরিচয় ও কাঠামো।

সরকারের প্রতি আহ্বান:-
কার্যপরিধিতে আমাদের স্বতন্ত্রতার বিষয়টি সুস্পষ্টভাবে প্রতিফলিত করুন।

#স্বতন্ত্রতা ে #ইঞ্জিনিয়ারিং_কলেজ_সংস্কার

18/08/2025

তিন মাসের লড়াই, দাবি এখনও সুস্পষ্ট নয়:-

কার্যপরিধিতে কিছু বিষয় থাকলেও, আমাদের একমাত্র দাবি 'BIT-এর আদলে স্বতন্ত্র কমিশন' এর বিষয়টি সঠিকভাবে উঠে আসেনি।

আমরা চাই, প্রতিষ্ঠানগুলোকে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ থেকে সরিয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের বৃত্তি ও প্রকৌশল অনুবিভাগে স্থানান্তর করা হোক।

উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন কমিটি ও সরকারের প্রতি আহ্বান-
কার্যপরিধিকে অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে মূল্যায়ন করুন এবং আমাদের মূল দাবিকে সুস্পষ্ট করুন।

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ সংস্কার আন্দোলন posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share