Evergreen Bangladesh

Evergreen Bangladesh I love Bangladesh

"এই পোস্টটা পড়ার জন্য এক মিনিট সময় রাখবেন—হয়তো আপনার নিজের কথাই খুঁজে পাবেন এখানে…"একজন বাবা প্রতিদিন সকালে উঠে কাজের উদ...
19/04/2025

"এই পোস্টটা পড়ার জন্য এক মিনিট সময় রাখবেন—হয়তো আপনার নিজের কথাই খুঁজে পাবেন এখানে…"

একজন বাবা প্রতিদিন সকালে উঠে কাজের উদ্দেশ্যে বের হন।
কখনো ভাঙা ছাতা মাথায়, কখনো কাদা মাড়িয়ে—তবুও মুখে একটুকু অভিযোগ নেই।
কারণ তিনি জানেন, তার কষ্টে হয়তো ছেলেটা স্কুলে হাসিমুখে যাবে, মেয়েটা নতুন জামা পরবে।

একজন মা, সারাদিনের ক্লান্তির মাঝেও প্রতিদিন খাবারে নতুন রকম স্বাদ আনেন।
জিজ্ঞেস করলে বলেন,
– “তোমরা পছন্দ করো তো, তাই একটু বাড়তি যত্ন নিই।”

আজকাল আমরা বলি,
“আমি ব্যস্ত…”
“সময় পাই না…”
“কাজের চাপ অনেক…”
এই ব্যস্ততার ভিড়ে আমরা ভুলে যাচ্ছি—যারা নিঃশব্দে আমাদের জন্য সব কিছু করে যাচ্ছেন,
তাদেরও কখনো কখনো শুধু একটা কথাই দরকার—
“তোমাকে ভালোবাসি”, “তুমি অনেক বড় জায়গা জুড়ে আছো আমার জীবনে।”

একটা মেসেজ, একটা ফোনকল, একটা জড়িয়ে ধরা—
এই ছোট ছোট কাজগুলো কারও সারাদিনটাই বদলে দিতে পারে।

আজকে, এখনই, এক মিনিট সময় নিন—
যে মানুষগুলো আপনার জীবনের ছায়া হয়ে পাশে থেকেছে,
তাদেরকে একটা ছোট্ট ভালোবাসার বার্তা দিন।

কারণ সময় গেলে শুধু আফসোস থাকে, সময় থাকে না।

#ভালোবাসুন #সময়দিন #মুল্যবানসম্পর্ক #ছোঁয়াযাকমন

ডান্সিং প্লেগ, ১৫১৮ সালের স্ট্রাসবার্গ (ফ্রান্স)কি ঘটেছিল?১৫১৮ সালের জুলাই মাসে, তখনকার神জার্মানির (বর্তমান ফ্রান্সের) স্...
18/04/2025

ডান্সিং প্লেগ, ১৫১৮ সালের স্ট্রাসবার্গ (ফ্রান্স)

কি ঘটেছিল?

১৫১৮ সালের জুলাই মাসে, তখনকার神জার্মানির (বর্তমান ফ্রান্সের) স্ট্রাসবার্গ শহরে এক মহিলা, নাম ফ্রাউ ট্রোফিয়া (Frau Troffea), হঠাৎ করে রাস্তায় নাচতে শুরু করেন—কোনো বাদ্যযন্ত্র ছাড়াই, একা একা। তিনি ঘণ্টার পর ঘণ্টা থেমে না থেকে নাচতে থাকেন। এমনকি তিনি ক্লান্ত হলেও থামছিলেন না।

তারপর?

কয়েক দিনের মধ্যে আরো অনেক মানুষ এই ‘নাচের খিঁচুনি’তে আক্রান্ত হতে থাকে। এক সপ্তাহের মধ্যে প্রায় ৪০০ জনের মতো লোক নাচতে শুরু করে। তাদের কেউ কেউ হাঁপিয়ে পড়ে মারা যায়—হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক, বা অবসাদের কারণে।

কারণ কী ছিল?

এখনও পর্যন্ত নিশ্চিত কোনো কারণ জানা যায়নি, তবে কিছু তত্ত্ব রয়েছে:

1. মনস্তাত্ত্বিক ব্যাখ্যা (Mass Hysteria):

অনেকে মনে করেন, এটি ছিল একটি মানসিক রোগ যা একসঙ্গে অনেক মানুষকে প্রভাবিত করেছিল। তখনকার সময়ে প্রচণ্ড মানসিক চাপ, দুর্ভিক্ষ, ও ধর্মীয় ভয় ছিল—এসব মিলে একধরনের “Mass Psychogenic Illness” বা গোষ্ঠীগত উন্মাদনা সৃষ্টি করেছিল।

2. খাদ্য বিষক্রিয়া (Ergot Poisoning):

কিছু গবেষক ধারণা করেন, তখনকার সময়ের রুটি বা শস্যে থাকা এক ধরনের ছত্রাক (ergot fungus) থেকে LSD-এর মতো হ্যালুসিনোজেনিক (মাদকজাতীয়) উপাদান শরীরে প্রবেশ করে, যা মানুষকে অদ্ভুত আচরণ করতে বাধ্য করেছিল।

3. ধর্মীয় ও আধ্যাত্মিক বিশ্বাস:

অনেকে বিশ্বাস করত যে এই নাচ ছিল কোনো ঈশ্বরের অভিশাপ বা আত্মার প্রভাব।

এর পরিণতি?

স্থানীয় প্রশাসন ও চিকিৎসকরা প্রথমে ভেবেছিল এদের ‘নাচার দরকার’, তাই তারা শহরের মধ্যে একটি মঞ্চ তৈরি করে সেখানে ব্যান্ড বাজানোর ব্যবস্থা করে—যাতে মানুষ নেচে "আরাম" পায়! কিন্তু এতে পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়।

অবশেষে এই ঘটনাকে ধর্মীয় ব্যাধি বলে মনে করে সকল আক্রান্তদের একটি ধর্মীয় স্থানে পাঠানো হয় এবং ধীরে ধীরে নাচ বন্ধ হয়ে যায়।

---

এই ঘটনা এখনো গবেষকদের কাছে এক রহস্য। ইতিহাসে এটিকে বলা হয়:
“Dancing Mania” বা “Choreomania”।

এটিই এপর্যন্ত ফসিল হিসেবে পাওয়া সবচেয়ে বৃহৎ আকৃতির মানব-পুরীষ। ভদ্র শব্দটি বোঝেননি তো? মল। গু। পুপ। নবম শতকের জনৈক অসুস্...
18/04/2025

এটিই এপর্যন্ত ফসিল হিসেবে পাওয়া সবচেয়ে বৃহৎ আকৃতির মানব-পুরীষ। ভদ্র শব্দটি বোঝেননি তো? মল। গু। পুপ। নবম শতকের জনৈক অসুস্থ ভাইকিং-এর পুপ এটা। এবং এটি দুনিয়ার সবচেয়ে দামী গু। মুল্য— ৩৯,০০০ মার্কিন ডলার। আপনি কিনতে চাইলে— ৪২,৯০,০০০ টাকা। এই দুর্লভ দলাটির দৈর্ঘ্য— ৮ ইঞ্চি, ব্যাস— ২ ইঞ্চি।

১২০০ বছর বয়সী এই মলদণ্ডটি মানবেতিহাসের এযাবৎ সবচেয়ে পুরনো মলদণ্ড। এর অফিসিয়াল নাম— লয়েডস ব্যাংক কপ্রোলাইট (Lloyds Bank Coprolite). কপ্রোলাইট, আরেকখানা ভদ্র শব্দ, অর্থ— ফসিল-গু।

১৯৭২ সালে, উত্তরপশ্চিম ইংল্যান্ডের ইয়র্কে, লয়েডস ব্যাংকের টিএসবি শাখা বানানোর সময় মাটি খুঁড়তে গিয়ে এই মহামূল্যবান পটিখণ্ডটির সন্ধান পায় শ্রমিকরা।

কিছুই ফেলনা নয়। বড়ো-সাইজের হাগবেন। বলা যায় না, কবে আবিষ্কৃত হয়ে যান!

গোপন জেলের দেয়ালে আটকে থাকা সত্যের ধ্বনিএকটি স্মৃতিচারণ উন্মোচন করল চমকে ওঠার মতো এক সত্য—ঢাকার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের...
18/04/2025

গোপন জেলের দেয়ালে আটকে থাকা সত্যের ধ্বনি

একটি স্মৃতিচারণ উন্মোচন করল চমকে ওঠার মতো এক সত্য—ঢাকার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের পাশেই গোপনে লুকিয়ে ছিল এক ভয়ংকর কারাগার।

তদন্তকারীরা যখন তাড়াহুড়ো করে নির্মিত একটি দেয়াল ভেঙে ফেলেন, সামনে আসে একাধিক ছোট ছোট সেল—অন্ধকারাচ্ছন্ন, নিঃসঙ্গ, নিঃশব্দ ঘর যেন জীবন্ত কবর।

একটি নবনির্মিত ইট-দেয়াল দিয়ে চতুরভাবে বন্ধ করে রাখা হয়েছিল একটি দরজা, যার উদ্দেশ্য ছিল একটাই—ভিতরে চাপা পড়ে থাকা সত্যকে পৃথিবীর চোখ থেকে লুকিয়ে রাখা।

ভেতরে ছিল সরু করিডোর, যার দুই পাশে সারি সারি ক্ষুদ্র কক্ষ। আলোহীনতা যেন ভিতরের বাতাসকেও থমকে দিয়েছিল। আর এই ভয়ংকর জেলের অস্তিত্ব জানতে পারত না কেউ, যদি না মীর আহমদ বিন কাসেমের স্মৃতিতে সেই বিভীষিকার প্রতিধ্বনি বেঁচে থাকত।

বাংলাদেশের এক অপসারিত নেতার সমালোচক কাসেম আট বছর বন্দি ছিলেন সেখানে—একেবারে অদৃশ্য এক অস্তিত্বে। চোখে সবসময় কালো কাপড় বাঁধা থাকত। চারপাশের শব্দই ছিল তার একমাত্র দিকনির্দেশনা—আর সবচেয়ে স্পষ্ট ছিল বিমান অবতরণের শব্দ, যা তার বন্দিদশার অবস্থান প্রকাশ করে।

গত আগস্টে গণবিক্ষোভের পর শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর, তদন্তকারীরা শত শত নিরুদ্দেশ ভুক্তভোগীর সাক্ষ্য নিতে শুরু করেন। তখনই আবিষ্কৃত হয় এই গোপন জেলখানা।

বলা হচ্ছে, এই গোপন বন্দিশিবির পরিচালনা করত র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‍্যাব) সদস্যরা, যাদের কার্যক্রম সরাসরি প্রধানমন্ত্রীর আদেশে পরিচালিত হতো। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রধান কৌঁসুলি তাজুল ইসলাম বিবিসিকে বলেন, “প্রত্যেকটি গুমের ঘটনার পেছনে প্রধানমন্ত্রীর অনুমতি ছিল।”

তবে হাসিনার দল এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে। তারা বলেছে, এসবের কিছুই তারা জানত না, দায়ও তাদের নয়—যদিও সেনাবাহিনী নিজেও দায় অস্বীকার করেছে।

কাসেম এখনো সেই ভয়কে বুকের মধ্যে বয়ে বেড়াচ্ছেন। “আমি কখনোই টুপি ও মাস্ক ছাড়া বাইরে বের হই না,” তিনি বলেন। “সবসময় মনে হয় কেউ পেছনে আছে, কেউ দেখছে।”

বিবিসিকে নিয়ে তিনি ফিরে যান সেই নিষ্ঠুর ঘরে—যেখানে কাটিয়েছেন জীবনের আটটি দীর্ঘ বছর। একটি ভারী লোহার দরজা ঠেলে, সিঁড়ি বেয়ে নিচে নামেন—একটি সরু দরজা দিয়ে ঢোকেন তার ‘ঘরে’। ঘরের ভেতর টর্চের আলো ফেলে দেখা যায়—ছোট, ভাঙাচোরা, স্যাঁতসেঁতে ঘরটি যেন দুঃস্বপ্নের মতো।

“এটা যেন জীবন্ত কবর—বাইরের দুনিয়া থেকে পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন,” তিনি বলেন। ঘরে নেই জানালা, নেই আলো প্রবেশের পথ। দিন-রাতের পার্থক্য মুছে গিয়েছিল তার কাছে।

তদন্তকারীরা জানান, এমন সেল ছিল কয়েকশ। প্রতিটি ঘরই ছিল নিখুঁতভাবে সজ্জিত নির্যাতনের জন্য—সাজানো ছিল যেন রাষ্ট্রীয় নিরব যুদ্ধক্ষেত্র। কাসেমের ঘরে এখনো পড়ে আছে হালকা নীল টাইলসের ভাঙা টুকরো, যা তার স্মৃতিকে মিলে যায়। এক পাশে রয়েছে স্কোয়াটিং টয়লেট—ঘরটি তুলনামূলক বড় হলেও তার নিঃশ্বাস নেওয়ার জায়গা ছিল না।

এই স্মৃতি ও শব্দই তদন্তকারীদের পৌঁছে দেয় ঢাকার এক সামরিক ঘাঁটির অভ্যন্তরে—বিমানবন্দরের কাছেই অবস্থিত এক নির্জন, সুরক্ষিত ভবন, যেখানে বন্দিদের রাখা হতো।

গ্রীষ্মের উত্তাপে কাসেম মেঝেতে কুঁকড়ে বসে দরজার ফাঁক দিয়ে নিঃশ্বাস নেয়ার চেষ্টা করতেন। “মনে হতো, মৃত্যু তার চেয়েও কম ভয়ংকর,” তিনি বলেন।

আজ, সেই ভয়াল জায়গায় ফিরে গিয়ে বিশ্বকে দেখাচ্ছেন, যেন বলতে চান—এই নির্মমতা আর গুম হয়ে থাকা চলবে না।

“আমাদের গল্প সামনে আনতে হবে,” মীর কাসেম পুত্র বলেন, “যাতে যারা ফিরতে পারেননি, তাদের জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়, এবং যারা বেঁচে গেছেন, তাদের জীবনে আলো ফিরে আসে।”

09/04/2025

বাটা জুতা লুটপাট যৌথ বাহিনীর অভিযানে জুতাসহ ৫৫জন আটক, সবাই ছাত্রলীগ ও যুবলীগ কর্মী!

এই ছবিটি ১৯৪০ সালের—ইহুদি পূর্বপুরুষদের করুণ বাস্তবতার এক নীরব সাক্ষী।পৃথিবীর কোথাও যখন তাদের জন্য নিরাপত্তা ছিল না, তার...
09/04/2025

এই ছবিটি ১৯৪০ সালের—ইহুদি পূর্বপুরুষদের করুণ বাস্তবতার এক নীরব সাক্ষী।
পৃথিবীর কোথাও যখন তাদের জন্য নিরাপত্তা ছিল না, তারা যখন অর্ধনগ্ন, আধপেটা, জীবন সংগ্রামে ক্লান্ত ও বিপন্ন—তখন আশ্রয়ের আশায় এসেছিল ফিলিস্তিনের ভূমিতে।
আর সেই সময়, মহানুভব মুসলমানরাই ছিল তাদের একমাত্র আশ্রয়দাতা—যারা মানবতার খাতিরে শত্রুকেও আশ্রয় দিতে দ্বিধা করেনি।

কিন্তু ইতিহাসের নির্মমতা—আজ সেই করুণা, সেই আশ্রয়ই হয়ে উঠেছে ফিলিস্তিনি মুসলমানদের জন্য রক্তক্ষয়ী বিপর্যয়ের কারণ।
এককালের আশ্রিতাই আজ পরিণত হয়েছে নির্মম অত্যাচারী অপশক্তিতে, আর সেই ভুলের মূল্য দিতে হচ্ছে প্রাণ দিয়ে।

ছবিতে যাকে দেখছেন, তিনি দাঁড়িয়ে আছেন বিধ্বস্ত গাজার ধ্বংসস্তূপের সামনে। তিনি কোনো বিদেশি নন—তিনি আমাদেরই একজন, একজন গর্ব...
08/04/2025

ছবিতে যাকে দেখছেন, তিনি দাঁড়িয়ে আছেন বিধ্বস্ত গাজার ধ্বংসস্তূপের সামনে। তিনি কোনো বিদেশি নন—তিনি আমাদেরই একজন, একজন গর্বিত বাংলাদেশি। একজন চিকিৎসক, যিনি পেশাগত দায়িত্ব নয়, বরং মানবতার ডাকেই সাড়া দিয়ে গত এক মাস ধরে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে গাজার আহত ও দুঃখভারাক্রান্ত মানুষদের সেবায় নিজেকে উৎসর্গ করেছেন।

একবার ভাবুন, নিজেকে যদি তাঁর জায়গায় কল্পনা করেন—যেখানে প্রতিটি মুহূর্তে মৃত্যু একেবারে নিকটে, বোমার শব্দে কেঁপে উঠে চারদিক—তবুও তিনি স্থির, অবিচল। ভাবুন তো, তাঁর ঈমানের দৃঢ়তা আর আমাদের ঈমানের মাঝে কত আকাশ-পাতাল ফারাক!

এই সাহসী হৃদয়ের নাম—ডা. মো. মইনুল হোসেন খান।
আল্লাহ এই নিঃস্বার্থ যোদ্ধাকে উত্তম প্রতিদান দিন, তাঁর কাজকে কবুল করুন।

— ডা. সওগাত এহসান

07/04/2025
07/04/2025

পাচারের টাকায় বিদেশে লোটাসের বিলাসী জীবন

হৃদয়ের জয়গানে হামজা!বাংলাদেশ জাতীয় দলে সদ্য অভিষেক হওয়া হামজা চৌধুরী যেন সবার মন জয় করে নিচ্ছেন একের পর এক আচরণে। হবিগঞ্...
06/04/2025

হৃদয়ের জয়গানে হামজা!

বাংলাদেশ জাতীয় দলে সদ্য অভিষেক হওয়া হামজা চৌধুরী যেন সবার মন জয় করে নিচ্ছেন একের পর এক আচরণে। হবিগঞ্জ তথা পুরো সিলেট বিভাগের গর্ব এই তরুণ তারকা ইংল্যান্ডের বাসিন্দা, খেলে থাকেন ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে—তবুও বিনয় আর সহজ-সরল আচরণে একদম আমাদেরই মতো!

আজ অনুশীলনে যাওয়ার পথে এক দৃশ্য মন ছুঁয়ে গেল—বাস ড্রাইভারের সাথে হাসিমুখে কুশল বিনিময় ও হৃদয় ছোঁয়া এক হ্যান্ডশেক! কোনো অহংকার নেই, নেই তারকাসুলভ দূরত্ব।

খেলোয়াড়দের ভেতর, কোচিং স্টাফদের মাঝেও খুব অল্প সময়ে জায়গা করে নিয়েছেন এই বন্ধুবৎসল মানুষটি। তার এই আচরণ প্রমাণ করে—সত্যিকারের বড় মানুষ তারাই, যারা মানুষের সাথে মিশে থাকতে ভালোবাসে।

বাংলাদেশ পেয়েছে শুধু একজন ফুটবলার নয়, পেয়েছে একজন ভালো মানুষকেও। গর্বিত আমরা, হামজার মতো একজন আমাদের দলে আছেন!

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Evergreen Bangladesh posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Evergreen Bangladesh:

Share