Quick News 24. com

  • Home
  • Quick News 24. com

Quick News 24. com এক ক্লিকে সকল খবর জানতে ভিজিট করুন quicknews24.com এবং লাইক দিয়ে আমাদের সঙ্গেই থাকুন।

11/08/2025

হযরত মুসা (আঃ) একদিন আল্লাহর কাছে জিজ্ঞাসা করলেনঃ হে প্রভু! আমার অনুসারীদের মধ্যে কে সবচেয়ে বড় পাপি?"

আল্লাহর উত্তরঃ "যে ব্যক্তি সর্বপ্রথম এই পথ অতিক্রম করবে, সে ব্যক্তি-ই হলো তোমার অনুসারীদের মধ্যে বড় পাপি"

আল্লাহর কথানুযায়ী হযরত মুসা (আঃ) বসে দেখছেন, কিছুক্ষণ পর দেখলেন এক ব্যাক্তি ছোট একটি ছেলেকে কোলে করে পথ অতিক্রম করছে। হযরত মুসা (আঃ) বুঝে
ফেললেন এই সেই বড় পাপি

হযরত মুসা (আঃ) আল্লাহ কে বললেনঃ হে" প্ৰভু, এখন আমাকে সবচেয়ে নেকী মানুষটিকে দেখান।"

আল্লাহর উত্তরঃ "সূর্য ডুবার সাথে সাথে যে লোকটি তোমার পূর্বস্থান দিয়ে চলে যাবে সেই হইলো সবচেয়ে নেকী"

হযরত মুসা (আঃ) সূর্য ডুবার বেশ আগের থেকে বসে রইলেন যেই সূর্য ডুবছিলো দেখলেন সে সকালের ঐ ব্যাক্তি-ই ছোট ছেলেকে কোলে করে ফিরে যাচ্ছে।

মুসা (আঃ) হতভম্ব হয়ে আল্লাহকে জিজ্ঞাসা করলেনঃ "প্রভু একই ব্যক্তি মহা পাপি আবার মহা নেকী".

আল্লাহ বললেনঃ "হে- মুসা! সকালে যখন এই ব্যাক্তি ছেলেকে সাথে নিয়ে তোমাকে অতিক্রম করে জঙ্গলে প্রবেশ করলো, তখন কোলের ছেলেটি বাবাকে প্রশ্ন করে ছিলো,বাবা! এই জঙ্গল কতবড়?

বাবা উত্তরে বলেছিলো, অনেক বড়।
ছেলে আবার প্রশ্ন করলো, বাবা! জঙ্গল থেকে কি বড় কোনো কিছু আছে?

তখন বাবা বলেছিলো, হ্যাঁ বাবা! ঐ পাহাড়গুলো জঙ্গল থেকে বড়। ছেলে পুনরায় প্রশ্ন করলো, পাহাড় থেকে কি বড় কিছু আছে? বাবা বললো, আছে, এই আকাশ।

ছেলে আবার প্রশ্ন করলো, আকাশ থেকে কি বড় কিছু আছে? সেই ব্যক্তি বললো, হ্যাঁ, আমার পাপ এই আকাশ থেকে ও
বড়। ছেলে বাবার এ উত্তর শোনে বললো, বাবা! তোমার পাপ থেকে বড় কি কোনো কিছু নেই?

তখন বাবাটি চিৎকার দিয়ে ছেলেটিকে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে কাঁদতে বললো আমার পাপ থেকেও অনেক অনেক বড় আমাদের আল্লাহর রহমত।

হে-মুসা! এই ব্যক্তির পাপের অনুভূতি ও অনুশোচনা আমার এতোই পছন্দ হয়েছে যে সবচেয়ে পাপি ব্যক্তিকে সবচেয়ে 'নেককার ব্যক্তি বানিয়ে দিয়েছি। মনে রেখো আমার শাস্তির হাত থেকে ক্ষমার হাত বহুগুন বড়।

রাসূল (সাঃ) বলেন, আল্লাহ ওই ব্যক্তির চেহারা উজ্জ্বল করে দেন, যে আমার কোনো হাদিস শুনেছে। অতঃপর অন্যের কাছে পৌঁছে দিয়েছে।

আবু দাউদঃ ৫১৫

https://www.quicknews24.com/3584/
03/08/2025

https://www.quicknews24.com/3584/

সৌদি আরবে আবাসন, শ্রম ও সীমান্ত সুরক্ষা আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে এক সপ্তাহে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসীকে গ্রেফতার করা হয়.....

03/08/2025

‘নতুন বাংলাদেশের’ ২৪ দফা ইশতেহার ঘোষণা করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। রোববার (৩ আগস্ট) সন্ধ্যায় শহীদ মিনারে এ...

02/08/2025
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম ধন্য ভিসি এবং প্রক্টরের কু কর্ম  একটি মাসুদ তুমি আমাকে ক্ষমা করিওআজ শুভ্র তুমি মাসুদের ক্র...
01/08/2025

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম ধন্য ভিসি এবং প্রক্টরের কু কর্ম
একটি মাসুদ তুমি আমাকে ক্ষমা করিও
আজ শুভ্র তুমি মাসুদের ক্রসফায়ার থেকে বেচে ফেরার ছবিটি শেয়ার করেছো । আমি তোমার এবং আমাদের সাথে ঘটে যাওয়া সেইদিনগুলোর যতটুকু মনে আছে সেগুলো লিখতে বসেছি।
আমি যেইদিন বিশ্ববিদ্যালয় শিবিরের সভাপতি শপথ গ্রহন করি। সেইদিন রাতেই সিপির সাথে ঢাকায় চলে আসি। আর ঐ দিন রাতেই বিশ্বিবদ্যালয়ের প্রক্টর মাহবুব আমার রুমে তালা লাগিয়ে দেয়। আমাদের বুঝতে বাকি থাকে না যে, তারা আমাদের সাথে কি আচরন করবে। আমি ছিলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের নিকটবর্তী অঞ্চলের শিবিরের সভাপতি। এটি তাদের জন্য একটু হুমকিস্বরূপ ছিল। যাহোক আমরা প্লান করেই নিরাপদে সবাই ধীরেধীরে বিশ্বিবদ্যালয়ের হল ত্যাগ করেছিলাম এক বছর পরে। সেটিও প্রক্টর মাহবুবের জাওরামির কারনে। যত নষ্টের গোড়া ছিল এই কুলাঙ্গার মাহবুব।
মাসুদ ফেসবুকে জানতে পারে রাতে গাড়াগঞ্জের দিকে ভিসি আশকারীর উপরে হামলা হয়েছে। স্বাভাবিকভাবেই মাসুদ আমাদের জানাবে। মাসুদ তৎকালীন এসএম হল সভাপতি ছিল। ফজরের আগ মুহূর্তে মাসুদ তৎকালীন বিশ্ববিদ্যালয়ের সেক্রেটারী শাহজালাল ভাই কে জানান এই ঘটনা। আর এই একটি ফোন কলের উপরে নির্ভর করেই তারা মাসুদ কে ঐ রাতেই তুলে নিয়ে যায়। এবং তাকে গুম করার প্লান করে। আমরা কোন এক মাধ্যমে জানতে পারি মাসুদ কে শৈলকূপা থানায় রাখা হয়েছে। আমি জানতে পারি শিবির সভাপতি হাদী ও শাহজালাল ভাই কে ভিসি হত্যাচেষ্টার মামলায় জড়ানোর মাস্টারপ্ল্যান করা হচ্ছে। এবং এই প্লানের সাথে জড়িত হচ্ছে তারাই যারা হত্যা করতে গিয়ে ব্যর্থ হয়েছে। শাহজালাল ভাই ফজর নামাজ পড়েই তাড়াহুড়ো করে আমার রুমে আসলেন, রুম থেকে বের করে একটি নিরাপদ স্থানে গিয়ে আমাকে তখন পর্যন্তকার ঘটনা বললেন, আমার আর বুঝতে বাকি নাই যে ঘটনা অন্যদিকে মোড় নিতে যাচ্ছে। আমরা দুজন সিদ্ধান্ত নিলাম এবং আমাদের অন্য নেতাদের সাথে প্লান সাজিয়ে আমরা ঝিনাইদহ ও ইবি অঞ্চল ত্যাগ করলাম।শাহজালাল ভাই বেশি রিস্কিতে ছিল সেই জন্য তাকে পাবনা চলে যেতে বললাম। আর আমি চলে গেলাম চুয়াডাঙ্গা। আমরা পুরো সাতদিন একটা অমানুষিক চাপের মাঝে ছিলাম।
আমি চুয়াডাঙ্গায় পৌছে ৮টি মোবাইল এবং ৩০ টি সিম তুলে নিলাম। একটি দশ তলা ভবনের আটতলায় অবস্থান নিয়ে নিলাম। আমাকে শুধু খাবার দিতে আসবে একজনই আর কেউ আমার এখানে আসবে না মর্মে সিদ্ধান্ত হল। আমি বিশ্বিবদ্যালয়ের সাংবাদিক সমাজ কে খোলা চিঠি দিয়ে অনুরোধ করেছিলাম মাসুদের জীবন বাঁচাত সহযোগিতা চেয়ে। তারা সাড়া দিয়েছিল সেই আহবানে। আমাদের ওয়ালী মুকাদ্দাসের মত আর কোন মায়ের বুক খালি না হোক এটাই ছিল প্রত্যাশা।
আমি শুভ্র এবং হিমেলের সাথে টাইম টু টাইম যোগাযোগ রেখে চললাম। অনেক কথায় আমি সরাসরি শুভ্র এবং হিমেল কে বলতে পারতাম না। তাই আমার কথাগুলো সরাসরি পৌছানোর জন্য বার্তাবাহক ঠিক করে দিলাম। আমার কথা যেনো হুবহু শুভ্র এবং হিমেল জানতে পারে। কাজ ও কথা একই রকম এফেক্ট করেছিল।
আমি মাসুদ কে জানালাম তোমার বড় ভাই দেখা করতে আসবে। তার সাথে দেখা হলে ভাই তোমাকে কিছু নির্দেশনা দিবেন যেটা হাদী ভাই দিয়েছে। আমি মাসুদ কে জানালাম তোমাকে সেইফ করার সকল প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে, কিন্তু তোমাকে কিছুটা কৌশলগত মিথ্যার আশ্রয় নিতে হবে। আমি নিজে মাসুদের বড় ভাই কে বলেছিলাম ভাই, মাসুদ একজন হাফেজ মানুষ, আমি ওকে মিথ্যা বলাতে সাহস পাচ্ছি না, আপনি মাসুদ কে বলবেন যে, তোমার সভাপতি যেটা যেভাবে করতে বলবে সেটা সেইভাবেই করবে।
মাসুদের পরিক্ষা চলমান ছিল এবং সম্ভবত আর একটি পরিক্ষায় বাকি ছিল। যেইদিন মাসুদ কে তুলে নিলো তার মে বি চারদিন বা ৫ দিন পর পরিক্ষা ছিল। আমি ওর বন্ধু হেদায়েত এর মাধ্যমে জানতে পারলাম ওর পরিক্ষা চলমান। আমি এই কথা শুনেই আমার পরিকল্পনা পরিবর্তন করে নিলাম। সেইদিন ই মাসুদের নিকট খবর পাঠালাম যে, মাসুদ তুমি পুলিশ কে বল, আমাকে পরিক্ষা দেওয়ার সুযোগ করে দেন, আমি আপনাদের চাহিদামত শিকারক্তি দিবো। আপনারা যেভাবে বলবেন সেইভাবেই শিকারক্তি দিবো। আপনারা যাকে যাকে মামলায় জড়াতে চান তাদের নাম শিকার করব। পুশিশ তো মহাখুশি হয়েছিল মাসুদের এই কথা শুনার পর,মাসুদ বের হওয়ার পর মাসুদ আমাকে এই কথা বলেছিল। তারা একটি বিশাল কিছু অর্জন করতে যাচ্ছে ভাবখানা এমন ছিল।
দিন যত যাচ্ছে আমাদের টেনশান এবং প্লান পরিবর্তন করতে হচ্ছে। এখন মাসুদ তো রাজসাক্ষী হয়ে গেছে, পুরো পুলিশ বাহিনী তাকে শেল্টার দিচ্ছে, রাতে মাসুদ সহ মেসে চলে আসছে পুলিশ , মাসুদের প্রয়োজনীয় নোট বই খাতা নিতে। রাজসাক্ষীর পরিক্ষা বলে কথা। তবে মাসুদের সাহস আর সরলতা আমাদের পরিকল্পনায় বিশাল প্রভাব ফেলেছিল। আমি মাসুদের বড় ভাইয়ের সাথে দীর্ঘ আলাপ করলাম। ভাই কে আমি বুঝাতে সক্ষম হলাম যেকোনভাবে তাকে পরিক্ষার হল পর্যন্ত নিয়ে আসতে পারলেই আমরা আমাদের ২য় প্লানে চলে যেতে পারব। তাকে ২য় প্লান খুলে বললাম। তিনি খুশি হলেন এবং কিছুটা চিন্তামুক্ত হলেন। পরের দিন আমি ভাই কে মাসুদের সাথে দেখা করতে বললাম। আমি যা যা বলেছিলাম তা যেনো মাসুদ কে বুঝিয়ে বলেন এই অনুরোধ করেছিলাম। তিনি আমার কথাগুলো মাসুদ কে বলে তাকে সাহস দিয়ে এসেছিল। পুলিশের সবকথা কৌশলগত কারনে মাসুদকে মেনে চলতে হবে। একটু মিথ্যা বলার দরকার হলে সেটিও বলতে হবে। এর মাঝে প্রক্টর মাহবুব এবং এসপি শৈলকূপা থানায় এসে নিশ্চিত হয়েছে যে,মাসুদ শিকারোক্তি দিবে পরিক্ষা দিয়ে এসে। কুলাঙ্গার মাহবুব সেই দিন বিভৎস হাসি দিয়েছিল। ওর চোখে মুখে ষড়যন্ত্রে বিজয়ী হওয়ার ছাপ পড়েছিল সেইদিন।
মাসুদ যেইদিন পরিক্ষা দিতে আসবে তার আগের দিন শুভ্র এবং হিমেলের সাথে প্লান ২ নিয়ে কথা শেষ করলাম। তিনজন শিক্ষক যারা আমার বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের শিক্ষক। আমি মাসুদের বিষয় টি তাদের কে জানালাম। এবং একটি হেল্প চাইলাম। তারা বলল তোমার প্লান বল, আমি বললাম স্যার, কাল মাসুদ পরিক্ষার হলে ঢুকলে দুইজন পুলিশ আসবে তাদের কে চেয়ারম্যান স্যারের রুমে ততোক্ষণ রাখবেন, নাস্তা করাবেন, গল্প করবেন যতক্ষণ না মাসুদের পরিক্ষা শেষ হচ্ছে। আর মাসুদ যায় লেখুক তার কাছে কোন স্যার যাবেন নাহ, পরিক্ষার হলে পুলিশ কে বসতে দিবেন নাহ। আমার শিক্ষকেরা সেইদিন হুবহু এইভাবেই আমার অনুরোধ রেখেছিল। হিমেল এবং শুভ্র পুরো মিডিয়া বিভাগ দেখছিল। আর আমি টেকনিক্যাল সাইট গুলো নিয়ে কাজ করছিলাম। হিমেলকে আমি আগেই পরামর্শ দিয়েছিলাম কি মর্মে মাসুদ ভয়েস রেকর্ড করবে। আবার মাসুদের কাছেও আগে থেকে স্কৃপ্ট পাঠানো ছিল। হিমেল মাসুদ কে আমার দেওয়া কথাগুলো আগে ই বুঝিয়ে বলেছিল। মাসুদ ঠিক সেইভাবেই কথাগুলো রেকর্ড দিয়ে গেছে। যা সত্য মাসুদ সেটাই তুলে ধরেছে। মাহবুব এবং এসপির চক্রান্ত ফাঁস করেছিল মাসুদ। আমি একটি জিনিস বুঝে ছিলাম মাহবুব গং একটি অসৎ নিয়তে এই কাজটি হাতে নিয়েছে। একদিকে হত্যাচেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে সুতরাং এটা নিয়ে অনেক তদন্ত হতে পারে, সেই জন্য আগেই তার বিকল্প প্লান খেলা শুরু করেছিল। মাসুদ খুব দৃড়তার সাথে সেইদিন মাহবুব এবং এসপির মুখোশ উন্মোচন করেছিল ভয়েস রেকর্ড করে। মাসুদ বলেছিল, এই পুরো ঘটনার সাথে প্রক্টর মাহবুব এবং এসপি জড়িত। এখন আমাকে ক্রসফায়ার করবে এই মর্মে ভয় ভীতি দেখিয়ে বিশ্বিবদ্যালয়ের তৎকালীন শিবির সভাপতি হাদী এবং সেক্রেটারি শাহজালাল ভাই কে ফাঁসিয়ে দিতেই এই জঘন্য প্লান করেছে। এখন তাদের একটিই প্লান সেটি হল আমাকে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে মিথ্যা সাক্ষ্য আদায় করা এবং হাদী আর শাহজালাল কে জড়িয়ে দেওয়া। মাসুদ বলেছিল আমি যদি তাদের কে জড়িয়ে মিথ্যা সাক্ষ্য না দেই তাহলে আমাকে তারা আজ রাতেই ক্রসফায়ার করে মেরে ফেলবে। কিন্তু আমি গণমাধ্যমের কাছে সাক্ষী দিচ্ছি এই হত্যাচেষ্টার সাথে হাদী ভাই এবং শাহজালাল ভাই জড়িত না। তাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে।
আমি শুভ্র কে বলেছিলাম মাসুদ ক্যাম্পাসের গেইট দিয়ে যখন ঢুকবে তখন থেকে ভিডিও এবং ফটো সংগ্রহ শুরু করবে। পুলিশ তো অনেক কেই তুলে নিয়ে ক্রসফায়ারের নাটক সাজিয়ে হত্যা করেছে । পুলিশ কে সেই সুযোগ দেওয়া হবে না আর যদি আজ মাসুদ কে নিয়ে কোন নাটক সাজানোর চেষ্টা করে তাহলে পুরো ডকুমেন্টস প্রকাশ করে পুলিশের ভিত কাপিয়ে দেওয়া হবে। প্লানমাফিক সকল ফুটেজ ও ভিডিও ধারন শেষ হল। মাসুদ পরিক্ষার হল থেকে বের হল পুলিশের সাথে। আর এই দিকে মাসুদের সেই ভয়েস রেকর্ড ফাঁস করে দেওয়া হল। ফাঁস হওয়া সেই ভয়েস রেকর্ড নিয়ে ভিসির কার্যালয়ে সাংবাদিক নেতারা ভিড় জমালো, মাসুদের ডিপার্টমেন্টের শিক্ষক রা এমন জঘন্য ঘটনায় ক্ষোভে ফেটে পড়লো, মাসুদের বন্ধুরা প্রতিবাদ শুরু হল।
ভিসির কার্যালয়ে হিমেল যখন এই রেকর্ড শুনাচ্ছিল তখন নাকি আশকারি চেয়ার ছেড়ে দাড়িয়ে মাসুদ কে দ্রুত ক্যাম্পাসে ফিরিয়ে দিতে এসপি কে চাপ দিচ্ছিলেন। আর মাহবুব তখন এসপি কে গালাগালি করছিল, এবং বলেছিল এই অকর্মা এসপি ভিসিকে হত্যা পরিকল্পনার মুল আসামী কে ধরতে পারছে না এজন্য শিবিরের উপরে দোষ চাপানোর চেষ্টা করছে। এই কথাগুলো সাংবাদিক রা যখন এসপি কে হুবহু বলেছিল তখন এসপি বলেছিল এই প্রক্টর কোন মানুষ জাত ই না। সেই সকল নাটের মুল, সেই শিবির কে জড়িয়ে এই মামলায় হাদী এবং শাহজালাল কে জড়ানোর কাজ করছে। আর এই প্রক্টর মাসুদ কে এই মামলায় ফাঁসিয়ে দিতেই এই পরিকল্পনা করেছে। যা হোক সবাই তখন সবাই কে দোষ দিতে ব্যস্ত। আর এই দিকে সাংবাদিকেরা প্রশ্ন ছুড়ে দিয়েছেন ভিসি বরাবর যে, এখন মাসুদের সেইফটি নিশ্চিত করা ভিসির দায়িত্ব। কারন সে এসপির নিশানা হতে পারে কারন এসপি ফেঁসে গেছে। আবার মাসুদ কে কুচক্রী কুলাঙ্গার মাহবুব হত্যা করতে পারে কারন সেও ফেঁসে গেছে। আবার তৃতীয় পক্ষও মাসুদ কে হত্যা করতে পারে অন্যদের ফাঁসানোর জন্য। ভিসি কে তারা বলেছিল যত দ্রুত সম্ভব তাকে সেইফলি ক্যাম্পাসে নিয়ে আসুন। না হলে আপনি মাসুদ হত্যার অন্যতম আসামী হবেন।আশকারি তখন নিজে বাঁচার জন্য মাসুদ কে নিরাপত্তার সাথে সন্ধ্যাই ক্যাম্পাসে ফিরিয়ে এনেছিল।
এই প্রক্টর মাহবুব নাকি এখনো ইবি তে চাকুরি করে, সে ক্লাস নিচ্ছে, বিশ্বিবদ্যালয় পরিবহনে ক্যাম্পাসে আসছে,ঘুরছে ফুরফুরে মেজাজে। এই কুলাঙ্গার কোন মানুষ জাত না। ওর জন্মও মানুষের শুক্রানু থেকে হয়নি। ওর ক্যাম্পাসেই শাস্তি দেখতে পারলে খুশি হইতাম।
আজও মাসুদের সাথে ঘটে যাওয়া সেই স্মৃতি মনে পড়লে ভয় লাগে। মাহবুব,পরেশ,এসপি,জাকারিয়া, বাকি বিল্লাহ,আরো কয়েকজন কর্মকর্তা এই ঘটনার সাথে ওতোপ্রোতোভাবে জড়িত। তবে মাহবুব ছিল মাস্টারমাইন্ড।।
শুভ্র,হিমেল,মাসুদ, কোন তথ্য ভুল লিখা হলে সংশোধন করে কমেন্ট করিও। তোমরা সবাই ছিলে অনেক সাহসী।
আমি খুব দুর্বল একজন ছাত্রনেতা ছিলাম। আমার তোমাদের মত ছাত্রদের নেতা হওয়ার কোন যোগ্যতা ছিল না।
সংগৃহীত

যুবতি তোমার দাম এত বেশি কেন?সুলতানের দরবার। দেয়ালে ঝুলছে সূক্ষ্ম কারুকার্যখচিত পরদা, রাজসভা যেন এক অলীক মহিমায় মোড়ানো। ঠ...
29/07/2025

যুবতি তোমার দাম এত বেশি কেন?

সুলতানের দরবার। দেয়ালে ঝুলছে সূক্ষ্ম কারুকার্যখচিত পরদা, রাজসভা যেন এক অলীক মহিমায় মোড়ানো। ঠিক তখনই প্রহরীরা এক তরুণী দাসীকে নিয়ে এলেন সুলতানের সামনে। মুখ তুলে তাকাতেই দেখা গেল—তার চোখে ভয় নয়, ছিল আত্মবিশ্বাস। তার ভঙ্গিমায় ছিল রাজকীয়তা, তার মৌনতা ছিল উচ্চারণহীন ভাষণ।

সুলতান তাকালেন। দীর্ঘদেহী, মসৃণ বাদামি গাত্রবর্ণের সেই যুবতী নিঃশব্দে দাঁড়িয়ে, যেন নিজের অস্তিত্বকেই এক শিল্পকর্ম করে তুলেছে।

সুলতান আশ্চর্য হয়ে বললেন,
“তোমার দাম কেন অন্য দাসীদের চেয়ে এত বেশি? তোমার কী এমন আছে, যা বাকিরা রাখে না?”

যুবতী শান্তস্বরে উত্তর দিলো,
“আমি দেহে নয়, দাম নির্ধারণ করি বুদ্ধিমত্তায়। যে জানে সে কেবল দাস নয়, নিজের ভাগ্যের স্থপতি।”

সুলতান হেসে উঠলেন, তবে তীক্ষ্ণ দৃষ্টিতে বললেন,
“তোমার জ্ঞান পরীক্ষা করব। একটি প্রশ্ন করব—যদি ঠিক উত্তর দাও, মুক্তি পাবে। ভুল দিলে, মৃত্যুর মুখোমুখি হবে।”

প্রাসাদের চারপাশ থমকে গেল। নিঃশব্দে স্থির সবাই।

সুলতান জিজ্ঞাসা করলেন:
“বল,
সর্বোত্তম পোশাক কী?
সর্বোত্তম গন্ধ কী?
সর্বোত্তম খাবার কী?
সর্বোত্তম শয্যা কী?
আর... সর্বোত্তম দেশ কোনটি?”

যুবতী কিছুক্ষণ নীরব, তারপর ধীরে পা বাড়াল দরজার দিকে। বলল,
“আমার জিনিসপত্র প্রস্তুত করো। আমি দাসত্বের দরবার ছাড়ছি, কারণ একজন স্বাধীন নারীর মুখ থেকে সত্য রোধ করা যায় না।”

সারা সভা স্তব্ধ। সে ফিরেও তাকাল না, কিন্তু স্বরে বজ্রগম্ভীরতা:

“সর্বোত্তম পোশাক হল সেই দরিদ্র মানুষের পুরনো জামা, যার একটিই আছে।
সে জানে, তা-ই তার উষ্ণতা, তা-ই তার ছায়া।

সর্বোত্তম গন্ধ হল মায়ের দেহের ঘ্রাণ।
হোক না সে রন্ধনশালার আগুনে পোড়া, তবু সেই ঘ্রাণে থাকে ভালোবাসার শুদ্ধতম ছোঁয়া।

সর্বোত্তম খাবার হল ক্ষুধার্ত অবস্থায় প্রাপ্ত খাবার।
বাসি রুটিও স্বর্গীয় মনে হয় যাদের হৃদয়ে অভাব গেঁথে থাকে।

সর্বোত্তম বিছানা হল যেখানে শান্তিতে ঘুমানো যায়।
অন্যায়কারীর সোনার বিছানাও হয়ে ওঠে কাঁটায় ভরা নিদ্রাহীন রজনী।”

সে তখন দরজার দ্বারপ্রান্তে। সুলতান গর্জে উঠলেন:
“শেষ প্রশ্নের উত্তর দিলে না—সবচেয়ে সুন্দর দেশ কোনটি?”

যুবতী ঘুরে দাঁড়াল। চোখে এক দীপ্তি। গলায় এক তীব্র অথচ শান্ত ধ্বনি:

“সর্বোত্তম দেশ হল সেই দেশ, যা স্বাধীন।
যেখানে জ্ঞানীরা শাসক, আর অজ্ঞতা কারাবাস নয়।
যেখানে সত্যকে কন্ঠরোধ করা যায় না,
যেখানে মানুষের মূল্য নির্ধারিত হয় তার আত্মমর্যাদায়,
না যে দাস, না যে রাজা—বরং যে মানুষ।”

সুলতান উঠে দাঁড়ালেন। প্রথমবার বুঝলেন, এক সত্যভাষিণী নারী কখনো দাস হতে পারে না। তিনি আজ্ঞা দিলেন—
“তুমি মুক্ত। তুমি শুধু একজন নারী নও, তুমি আমার শিক্ষক।”

🌿 এই গল্পটি মনে করিয়ে দেয় —
স্বাধীনতা কেবল দেহের নয়, মনেরও। আত্মমর্যাদা কখনো বিক্রি হয় না, আর যারা সত্য বলতে জানে, তারা যুগে যুগে রাজসভাকেও কাঁপিয়ে দেয়।
সংগৃহীত

29/07/2025

আপনি যখন অন্তর দিয়ে আল্লাহর দিকে ফিরবেন,
তখন আল্লাহ মানুষের অন্তরগুলোকে
আপনার দিকে ফিরিয়ে দিবেন।
তারা আপনাকে ভালবাসবে,
আপনার জন্যে দুআ করবে,
আপনার সাহায্যে নিজেদের নিয়োগ করবে,
ইং শা আল্লাহ।

29/07/2025

করব না আর ঝগড়া ঝাটি এই ধরেছি কা*ন
এবার বুবু আয়না ফিরে রাখ না অভিমান।

কথা দিলাম করবো না আর ঝগড়া মারামারি
ভাঙবো না তোর খেলার পুতুল রাঙা মাটির হাড়ি।

ফুল করা সেই রঙিন বালিশ চাইব না আর কভূ
তোকেই আমি দিয়ে দিলাম আয় ফিরে আয় তবু।

আয়রে বুবু শুনাই তোরে মস্ত সুখবর
ডিম দিয়েছে তোর পোষা সেই কাজলা কবুতর।

জানিস বুবু সকাল বেলা দুষ্ট ছেলের দল
কেড়ে নিতে চেয়েছিল আমার খেলার বল।

আমি তাদের ইচ্ছে মত দিয়েছি বোন মেরে
মায়ের কাছে বিচার দিতে গিয়েছে সব তেড়ে।

তোরে ছাড়া কেমন করে ফিরব আমি ঘরে
বাড়ি গেলেই রাগ করে মা মারবে আমায় ধরে।

ফিরলে ঘরে রাগের মাথায় মারবে যখন মায়
কে আমারে আগলে ধরে মার নেবে নিজ গায়।

রাগান্বিত মায়ের মাথা ঠান্ডা করার ছলে
মার*ব তোকে কা*টব তোকে কে যাবে রে বলে।

বলবে হেসে দিয়েছি মা আচ্ছা মত ঝে*ড়ে
এবার না হয় ভাইটিরে মোর দাও না মা গো ছেড়ে।

দেখ না বুবু আকাশে মেঘ করছে টলোমল
ক্ষনিক পরেই আকাশ ফেড়ে নামবে শ্রাবণ ঢল।

গুরু গুরু করুন সুরে ডাকছে মেঘের ভেলা
আয়রে খোকা আয় রে খেলি বৃষ্টি ভেজার খেলা।

সকল সুখের সঙ্গী আমার বুবু তোমায় ছাড়া
কেমন করে দিব রে এই মেঘের ডাকে সাড়া।

এই অবেলায় মেঘের দেশে মেলতে গেলে ডানা
মা কখনো মানবে না তা করবে আমায় মানা

বৃষ্টি ভিজে খেলার লাগি আসলে চোখে পানি
তুই ছাড়া আর ধরবে কে বল মায়ের আঁচল টানি।

মিটাতে মোর মনের আশা প্রাণের এ আকুতি
তুই ছাড়া কে মায়ের সাথে করবে ওকালতি।

মধুর মধুর কথা বলে মায়ের হৃদয় কেড়ে
বলবে মাগো ভাইটি রে মোর খেলতে যেতে দেরে।

মিষ্টি কথায় কাজ না হলে তুলবে অজুহাত
বলবে মা গো যাও ও ঘরে যাচ্ছে পুড়ে ভাত।

মা কে চোখের আড়াল করে সোহাগ চুমু কে*টে
বলবে এবার যা রে পা*গল চা*পড় দিয়ে পিঠে।

বৃষ্টি ভেজা শরীর নিয়ে ফিরবো যখন ঘরে
তুই ছাড়া কে ভেজা শরীর মুছবে আদর করে ।

তাড়াতাড়ি আয় না বুবু সয়না প্রাণে আর
তুই ছাড়া যে বিশ্বভুবন লাগে অন্ধকার।

অনেক হলো লুকোচুরি ধরছি এবার পা
তুই না এলে আসবো আমি বল রে ঠিকানা।

আমিও যাব তুই গেলি বোন যেথায় যে পথ দিয়ে
তোর কবুতর লাল বালিশ আর পুতুল গুলো নিয়ে।

ফিরে আয় বুবু
ফেরদৌস আহমেদ

28/07/2025

রিট আবেদনকারী ৪৫ জন প্রধান শিক্ষক নন, অবশেষে সারা দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সব প্রধান শিক্ষকের বেতন গ্রেড এক ধাপ বাড়িয়ে দশম গ্রেড করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এ বিষয়ে সম্মতি দিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ সিদ্ধান্তকে যুগান্তকারী বলে উল্লেখ করেছে।

বর্তমানে দেশে ৬৫ হাজার ৫০২ জন প্রধান শিক্ষক রয়েছেন। তাঁদের বেতন গ্রেড ১১তম। আর সহকারী শিক্ষকদের বেতন গ্রেড ১৩তম।

28/07/2025

কেন্দ্রীয় কমিটি বাদে সারাদেশের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সব কমিটির কার্যক্রম স্থগিত

28/07/2025

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কমিটি ছাড়া সারাদেশের সব কমিটি স্থগিত ঘোষণা করেছেন সংগঠনটির সভাপতি রশিদ....

24/07/2025

সজিনা গাছের পাতাকে বলা হয় অলৌকিক পাতা। এটি পৃথিবীর সবচেয়ে পুষ্টিকর হার্ব। গবেষকরা সজিনা পাতাকে বলে থাকেন নিউট্রিশন্স সুপার ফুড এবং সজিনা গাছকে বলা হয় মিরাকেল ট্রি।

সজিনার ঔষধি গুণাগুণঃ
ভারতীয় আয়ুর্বেদিক শাস্ত্র মতে, সজিনা গাছ ৩০০ রকমের রোগ থেকে মানুষকে রক্ষা করে। আধুনিক বিজ্ঞানও এ ধারণাকে সমর্থন করে। সজিনার কচি পড সবজি হিসেবে সবচেয়ে বেশি ব্যবহার হয়। সজিনার বাকল, শিকড়, ফুল, ফল, পাতা, বীজ এমনকি এর আঠাতেও ঔষধিগুণ আছে।

০১. শরীর ব্যথা : শরীরের কোনো স্থানে ব্যথা হলে বা ফুলে গেলে সজিনার শিকড়ের প্রলেপ দিলে ব্যথা ও ফোলা সেরে যায়।

০২. কান ব্যথা : সজিনার শিকড়ের রস কানে দিলে কানের ব্যথা সেরে যায়।

০৩. মাথা ব্যথা : সজিনার আঠা দুধের সাথে খেলে মাথা ব্যথা সেরে যায়। আঠা কপালে মালিশ করলে মাথা ব্যথা সেরে যায়।

০৪. ফোঁড়া সারায় : সজিনার আঠার প্রলেপ দিলে ফোঁড়া সেরে যায়।

০৫. মূত্রপাথরি ও হাঁপানি : সজিনা ফুলের রস দুধের সাথে মিশিয়ে খেলে মূত্রপাথরি দূর হয়। ফুলের রস হাঁপানি রোগের বিশেষ উপকারী।

০৬. গ্যাস থেকে রক্ষা : সজিনা পাতার রসের সাথে লবণ মিশিয়ে খেতে দিলে বাচ্চাদের পেট জমা গ্যাস দূর হয়।

০৭. কুকুরের কামড়ে : সজিনা পাতা পেষণ করে তাতে রসুন, হলুদ, লবণ ও গোলমরিচ মিশিয়ে সেবন করলে কুকুরের বিষ ধ্বংস হয়।

০৮. জ্বর ও সর্দি : পাতার শাক খেলে যন্ত্রণাধায়ক জ্বর ও সর্দি দূর হয়।

০৯. বহুমূত্র রোগ : সজিনা পাতার রসে বহুমূত্র রোগ সারে।

১০. কোষ্ঠকাঠিন্য ও দৃষ্টিশক্তি : সজিনার ফুল কোষ্ঠকাঠিন্য দোষ দূর করে এবং দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করে।

১১. সজিনা ফুল দুধের সাথে রান্না করে নিয়মিত খেলে কামশক্তির বৃদ্ধি ঘটে। এর চাটনি হজমশক্তি বৃদ্ধি করে।

১২. গেঁটে বাত : সজিনার ফল নিয়মিত রান্না করে খেলে গেঁটে বাত থেকে রেহাই পাওয়া যায়।

১৩. ক্রিমিনাশক ও টিটেনাস : সজিনার কচি ফল ক্রিমিনাশক, লিভার ও প্লীহাদোষ নিবারক, প্যারালাইসিস ও টিটেনাস রোগে হিতকর।

১৪. অবশতা, সায়াটিকা : সজিনার বীজের তেল মালিশ করলে বিভিন্ন বাত বেদনা, অবসতা, সায়াটিকা, বোধহীনতা ও চর্মরোগ দূর হয়।

১৫. পাতার রস হৃদরোগ চিকিৎসায় এবং রক্তের প্রবাহ বৃদ্ধিতে ব্যবহার হয়।

১৬. পোকার কামড়ে এন্টিসেপ্টিক হিসেবে সজিনার রস ব্যবহার করা হয়।

১৭. ক্ষতস্থান সারার জন্য সজিনা পাতার পেস্ট উপকারী।

১৮. সজিনা শরীরের প্রতিরোধক ব্যবস্থা শক্তিশালী করে। শরীর থেকে বিষাক্ত দ্রব্য, ভারি ধাতু অপসারণ এবং শরীরে রেডিয়েশন ও কেমোথেরাপি নিতে সহায়তা করে।

১৯. ইন্টেস্টাইন ও প্রোস্টেট সংক্রমণ : সজিনা বিভিন্ন ধরনের সংক্রমণের বিরুদ্ধে কাজ করে।

২০. শ্বাসকষ্ঠ, মাথা ধরা, মাইগ্রেন, আর্থাইটিস এবং চুলপড়া রোগের চিকিৎসায় ও সজিনা কার্যকর ভূমিকা রাখে।





সজিনার ব্যবহারঃ

সজিনা খাবার টেবিলে সবজি হিসেবেই বেশি ব্যবহার হয়। মার্চ থেকে আগস্ট পর্যন্ত সজিনা বাজারে প্রচুর পাওয়া যায়। এ সময় খরিপ সবজির মধ্যে সজিনার যথেষ্ট কদর থাকে। আগাম সজিনা বাজারে নিতে পারলে আর্থিকভাবে প্রচুর লাভবান হওয়া যায়। সজিনা দিয়ে ডাল তরকারিটি সবচেয়ে জনপ্রিয়। সজিনা শুধু ফল হিসেবেই নয় সজিনার কচি পাতা ও ডাঁটা বা ডাল ভাজি বা তরকারি হিসেবে খাওয়া যায়। পালংশাকের বিকল্প হিসেবে সজিনা শাক খাওয়া হয়। মুরগির মাংস রান্নায় কচি সজিনা পাতা সুস্বাদু লাগে। কালিজিরা, কাঁচামরিচ, রসুনের সাথে সজিনা পাতার ভর্তা একটি মজাদার খাবার। ছোট মাছের সাথে সজিনা পাতার চর্চড়ি খুবই উপাদেয়। সজিনা পাতার বড়া, সালাদ, পাতা বাটা ও সজিনা পাতার পাউডার দ্বারা খাদ্য সুস্বাদু ও শক্তি বর্ধক হয়। যে কোনো স্যুপের সাথে শুকনা সজিনা পাতার পাউডার মিশালে খাদ্যমান বেড়ে যায়।

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Quick News 24. com posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Quick News 24. com:

  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share