অনুতপ্ত

অনুতপ্ত আমি মুসলিম চির রনবীর আমি মরনকে করিনা ভয় মরলে শহীদ বাঁচলে গাজী এটাই আমার পরিচয়।।
(1)

03/08/2025

জুলাইয়ের অনুপ্রেরণা

01/08/2025

গ|জ|য় হিজ্রারায়েলি হাMলায়
প্র|ণ গেছে সাড়ে ১৮ হাজার শিশুর ইন্না লিল্লাহ

মূলত সেদিনই শিবির আন্দোলনটা নিজেদের কব্জায় নিয়ে যায়। ওইদিন থেকে আন্দোলনের অনেক কিছুর সঙ্গে জড়িয়ে যাই আমরা বেশ কিছু সাংবা...
01/08/2025

মূলত সেদিনই শিবির আন্দোলনটা নিজেদের কব্জায় নিয়ে যায়। ওইদিন থেকে আন্দোলনের অনেক কিছুর সঙ্গে জড়িয়ে যাই আমরা বেশ কিছু সাংবাদিকও। নিজেদের অজান্তেই শিবিরের সার্কেলে ঢুকে যাই আমরা। কারণ তখন আমরা সাদিক কায়েম, সিবগাতুল্লাহদের চিনতাম না। আমরা জানতাম তারা সমন্বয়ক। তাও আবার সাদিকের নাম জানতাম সালমান। সেই পরিচয়েই তারা আমাদের সঙ্গে আন্দোলনের বিভিন্ন বিষয় ডিল করতেন, সহযোগিতা নিতেন। সম্ভাবত ১ আগস্ট রাতে সিবগাতুল্লাহ আমাদের বলেন, এ সপ্তাহে শেখ হাসিনাকে আমরা তাড়াবোই। তার পতন অনিবার্য। তার চারদিন পরই ঘটলো সেই ঘটনা।
সেই সময়ের সাক্ষী হিসেবে বলতে পারি, পদে সমন্বয়ক না হলেও ১৯ জুলাই থেকে মূলত আন্দোলন সমন্বয় সাদিক-সিবগাতুল্লাহই করেছেন। আর সামনে থেকে লড়েছেন আব্দুল হান্নান মাসুদ, রিফাত রশিদ, আব্দুল কাদেররা।
২০ জুলাইয়ের পর ১ দফার ঘোষণা পর্যন্ত নাহিদের আর কোনো ভূমিকা কারো জানা আছে কিনা জানি না। অবশ্য এই সময়ের মধ্যে সে পুলিশের হেফাজতেই বেশি ছিল। তবে পুলিশ হেফাজতে লিখিতভাবে আন্দোলন প্রত্যাহারও তারা করেছিল। সত্যি বলতে সেই সময় যদি সাদিকরা আন্দোলন এগিয়ে না নিতো তাহলতো ওদের লিখিত বার্তার মধ্যদিয়েই আন্দোলনের কবর রচনা হয়েছিল। বিজয় আর দেখা হতো না, আজ ক্রেডিটের মারামারিও হতো না।

সাংবাদিক Kafayet Shakil 🇧🇩 BanglaVision

01/08/2025

Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars – they help me earn money to keep making content that you love.

Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars.

01/08/2025

হে আল্লাহ !
যারা এ‌দের বিচারে বাধা দি‌চ্ছে, অথবা বিচার কর‌তে চা‌চ্ছেনা, তাদেরকে তু‌মি ধ্বংস করে দাও !

03/07/2025

জুলাই আমাদের আবেগ 😍

02/07/2025
02/07/2025

The Red July

01/07/2025

the red July⛔

28/06/2025

ড. ইউনূস, আমাদের দেশের শ্রমিকরা কত রিয়াল পায় জানেন?

আপনাকে এই খোলা চিঠি লিখছি স্যার, প্রবাসে থাকা লক্ষ লক্ষ বাংলাদেশি শ্রমিক, যারা দিনশেষে একটি প্লাস্টিকের বিছানায় শুয়ে ভাবে, "বেতনটা এবার কি ঠিকমতো পাব? যারা দিন শেষে জুতা খুলে পায়ে পানি দেয়, কিন্তু মাস শেষে ঠিকমতো বেতন পায় না।

আমরা চিঠি লিখতে পারি না স্যার। আমরা প্রতিবাদ জানাতে পারি না। আমরা কেবল চোখ মুছতে পারি যা কেউ দেখে না।

আপনার কথা টিভিতে আসে। স্মার্ট কথাবার্তা। বিদেশি মুখগুলো হাসে। আমাদের মুখে হাসি থাকে না স্যার। কারণ, আমাদের দেশের সরকার এখনো সৌদি আরবের সঙ্গে এক লাইন চুক্তি করতে পারেনি যে, "বাংলাদেশি শ্রমিকদের ন্যূনতম বেতন এত টাকা হতে হবে।"

ফিলিপাইন পেরেছে।
ভারত পেরেছে।
নেপাল পেরেছে।
শ্রীলঙ্কা পেরেছে।
ইন্দোনেশিয়াও পেরেছে।

আমরা পারিনি। আমরা শুধু মানুষ পাঠাতে পেরেছি। এমন মানুষ, যাদের কাছে চুক্তিপত্র নেই, যাদের মাসে একবার বেতন আসে কিনা সন্দেহ, যাদের শরীর থাকে কর্মস্থলে, কিন্তু আত্মা আটকে থাকে ট্রান্সফারের আশায়।

আপনি স্যার Nobel পেয়েছেন। চমৎকার! কিন্তু এখন যদি বলতেন,
এই শ্রমিকদের জন্যও তো একটা সম্মান থাকা উচিত, তাহলে আমরা Nobel না পেয়ে Nobel এর মতো কিছু পেতাম।

আপনার মতো একজন যদি বলেন, বাংলাদেশি শ্রমিকদের জন্য স্পষ্ট ন্যূনতম বেতন চুক্তি করুন, তাহলে মন্ত্রণালয় নড়বে। একটা খসড়া উঠবে। দালাল চক্র একটু চিন্তায় পড়বে।

এই চিঠি আপনার হাতে পৌঁছাবে না হয়তো। কিন্তু আপনি তো বিশ্বাস করেন, একটি ক্ষুদ্র চিন্তা থেকেও বড় কিছু শুরু হতে পারে।”

আমরা ক্ষুদ্র। আপনি যদি একটু আমাদের পাশে দাঁড়াতেন,
তাহলে হয়তো বেতন পেতে দেরি হলেও সম্মান পেতে আর দেরি হতো না।

আমরা আপনার প্রশংসা চাই না। আমরা আমাদের অধিকার চাই।

30/04/2025

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when অনুতপ্ত posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to অনুতপ্ত:

Share

Category