Rajib Ahmmed

Rajib Ahmmed চলে যাওয়া মানে প্রস্থান নয়- বিচ্ছেদ নয়
চলে যাওয়া মানে নয় বন্ধন ছিন্ন-করা আর্দ্র রজনী
চলে গেলে আমারও অধিক কিছু থেকে যাবে
আমার না-থাকা জুড়ে।

শুভ সকাল 🌸
19/11/2025

শুভ সকাল 🌸

17/11/2025

Celebrating my 8th year on Facebook. Thank you for your continuing support. I could never have made it without you. 🙏🤗🎉

17/11/2025

মানুষ থেকেই মানুষ আসে
বিরুদ্ধতার ভিড় বাড়ায়,
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।

12/11/2025

No one is coming to save you,
Your life 100% your responsibility. 💯❤️

দুই বছর বয়সী জীবন্ত মেয়ের জন্য কবর খুঁড়েছিলেন চীনা বাবা... এরপর?২০১৭ সালে চীনের সিচুয়ান প্রদেশের এক প্রত্যন্ত গ্রামের বা...
12/11/2025

দুই বছর বয়সী জীবন্ত মেয়ের জন্য কবর খুঁড়েছিলেন চীনা বাবা... এরপর?

২০১৭ সালে চীনের সিচুয়ান প্রদেশের এক প্রত্যন্ত গ্রামের বাসিন্দা ঝাং লিয়ং জানতে পারেন, তার দুই বছর বয়সী মেয়ে গুরুতর থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত। মেয়েটির জীবন বাঁচাতে প্রয়োজন ছিল স্টেম সেল ট্রান্সপ্লান্ট, যার খরচ প্রায় দশ লক্ষ ইউয়ান (প্রায় পৌনে ২ কোটি টাকা)।

ঝাং লিয়ং ও তার স্ত্রী পরিবারের সমস্ত সঞ্চয় খরচ করে ফেলেন, তবুও চিকিৎসার ব্যয় বহন করার মতো সামর্থ্য তাদের ছিল না। হতাশায় ভেঙে পড়ে ঝাং লিয়ং নিজের হাতে মেয়ের জন্য একটি কবর খুঁড়েছিলেন। তার কথা ছিল,
“যদি একদিন আমার মেয়ে এই পৃথিবী ছেড়ে চলে যায়, তবে মৃত্যুর সঙ্গে যেন তার পরিচয়টা আগেভাগেই হয়ে যায়।”

তিনি প্রতিদিন সেই কবরের পাশে মেয়েকে নিয়ে সময় কাটাতেন — খেলতেন, গল্প করতেন, এমনকি সেখানে ঘুমাতেনও।

একদিন সেই দৃশ্যের ভিডিও ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়ে। লাখো মানুষ তা দেখে আবেগাপ্লুত হয়ে ওঠে। চীনের ক্রাউডফান্ডিং প্ল্যাটফর্মগুলো এক মাসেরও কম সময়ে চিকিৎসার পুরো খরচ তুলে দেয়।

ডাক্তারদের পরামর্শে ঝাং লিয়ং দম্পতি পরে আরেকটি কন্যা সন্তানের জন্ম দেন। সেই ছোট বোনের কর্ড ব্লাড দিয়েই বড় বোনের জীবন রক্ষা করা হয়। পরবর্তীতে এক ব্যবসায়ী তাদের সব চিকিৎসা-পরবর্তী খরচও বহন করেন।

অবশেষে বড় মেয়ে সুস্থ হয়ে হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফেরে। ঝাং লিয়ং তখন মেয়ের জন্য খোঁড়া সেই কবরটিতে মাটি ভরাট করে দেন, আর তাতে সূর্যমুখীর বীজ ছিটিয়ে দেন ।

একজন বাবার ভালোবাসা মৃত্যুকেও হার মানায়।
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় আশ্চর্য — এক পিতার অশেষ মমতা ও সন্তানের জন্য তার নিঃস্বার্থ যুদ্ধ।

সংগহীত

শুভ সকাল 🌸নীল পদ্মের খোঁজে...
12/11/2025

শুভ সকাল 🌸

নীল পদ্মের খোঁজে...

09/11/2025

"বিনয়কে এদেশে দুর্বলতা মনে করা হয়,
বদমেজাজকে ব্যক্তিত্ব ভাবা হয়।"

__হুমায়ূন আহমেদ🌸

09/11/2025

কুলির শ্রমের মজুরি না দিয়ে
চলে যাচ্ছে যাত্রী।
হায়রে মানুষ!

শুভ সন্ধ্যা 🍂আমার ঘর খানায় কে বিরাজ করে।জনম ভরে একদিনও তারে দেখলাম না রে।__ফকির লালন সাঁই 🌸
06/11/2025

শুভ সন্ধ্যা 🍂

আমার ঘর খানায় কে বিরাজ করে।
জনম ভরে একদিনও তারে দেখলাম না রে।

__ফকির লালন সাঁই 🌸

শুভ সকাল ☘️"চারিদিকে এখন সকাল—রোদের নরম রং শিশুর গালের মতো লাল;মাঠের ঘাসের ’পরে শৈশবের ঘ্রাণ—পাড়াগাঁর পথে ক্ষান্ত উৎসবে...
06/11/2025

শুভ সকাল ☘️

"চারিদিকে এখন সকাল—
রোদের নরম রং শিশুর গালের মতো লাল;
মাঠের ঘাসের ’পরে শৈশবের ঘ্রাণ—
পাড়াগাঁর পথে ক্ষান্ত উৎসবের এসেছে আহ্বান।"
___জীবনানন্দ দাশ 🌸

জারাঙ্গামাটির কাপ্তাই হ্রদের হাতির গোলাপী শাবকটি মারা গেছে-শাবকটির মৃতদেহ হাতির মা ও তার পরিবার থেকে সরিয়ে না নিতে অনুরো...
29/10/2025

জারাঙ্গামাটির কাপ্তাই হ্রদের হাতির গোলাপী শাবকটি মারা গেছে-
শাবকটির মৃতদেহ হাতির মা ও তার পরিবার থেকে সরিয়ে না নিতে অনুরোধ জানানো হয়েছিল বন বিভাগকে। কারণ হাতি শাবকের মৃতদেহ ঘিরে মা হাতি ও দলের অন্য সদস্যদের মাঝে অতি সংবেদনশীল একটি মনস্তত্ব কাজ করে। বন বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ বিষয়টির গুরুত্ব অনুধাবন করে তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্ত জানায়, হাতি শাবকের শোকার্ত মা ও দলের অন্যরা শাবকটির মৃতদেহ রেখে নিজে থেকে চলে যাওয়া না পর্যন্ত মৃতদেহটি সরানো হবে না।

বাংলাদেশ বন বিভাগ কর্তৃক হাতি শাবকের মৃতদেহ মা এর কাছ থেকে জোর পূর্বক সরিয়ে নিয়ে ময়নাতদন্ত না করার এই সংবেদনশীল সিদ্ধান্তকে প্রাণী ও প্রকৃতি সংরক্ষণ কর্মীদের পক্ষ থেকে সাধুবাদ জানাচ্ছি। কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি মাননীয় উপদেষ্টা, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এর প্রতি।

শাবকটির মৃত্যুতে পুরো দল শোকাবহ। এই অবস্থায় শোক প্রকাশ করতে না দিয়ে মৃত শাবকটিকে সরিয়ে নেয়া হবে চরম অমানবিক ও অসংবেদনশীল আচরণ। বনের প্রাকৃতিক নিয়মে যেমন অন্যান্য প্রাণীর মৃতদেহ বনেই জীব-বৈচিত্র্য রক্ষায় ভূমিকা রাখে, তেমনি হাতিও।
বিগত কয়েক বছরে বেশ কিছু গবেষণায় দেখা যায় হাতিরা তাদের কোন সদস্য মারা গেলে তার মৃতদেহকে নিজস্ব প্রক্রিয়ায় শেষ বিদায় জানায়। আর সেটি যদি হয় শাবক, তাহলে মা হাতি সেই শাবকের মৃতদেহ বেশ কয়েকদিন আগলে রাখে। এর আগে গবেষকরা আফ্রিকার সাভান্না হাতির এই আচরণ বিষয়ে অবগত ছিলেন। সম্প্রতি এশিয়ান বন্যহাতিদের উপর গবেষণাতেও মৃত শাবক কবর দেয়ার চিত্র উঠে এসেছে।

ছবি সংগৃহিত।
ভারতীয় বন বিভাগের কর্মকর্তা পারভিন কাসওয়ান এবং পুনের ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্স এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চের গবেষক আকাশদীপ রায় এর গবেষণার লেখাটির অনুবাদ নিচে তুলে ধরা হল। যার মূল লিংক কমেন্টে থাকবে।

বিজ্ঞানীরা অনেক আগেই জেনেছেন, আফ্রিকার সাভান্না অঞ্চলের হাতিরা তাদের মৃতদের জন্য শোক প্রকাশ করে। কিন্তু বন্য এশীয় হাতিদের মধ্যে এমন আবেগের প্রকাশ খুব কমই দেখা গেছে। এবার এক নতুন ও আকর্ষণীয় গবেষণায় দেখা গেছে—তারা তাদের মৃত শাবকদের কবর দেয়।

গবেষণায় উল্লেখ করা হয়েছে, ২০২২ ও ২০২৩ সালে ভারতের উত্তরবঙ্গ অঞ্চলে পাঁচটি ঘটনায় ভিন্ন ভিন্ন হাতির পাল তাদের মৃত শাবকদের টেনে নিয়ে গেছে সেচ খালে এবং সেখানে মাটি চাপা দিয়েছে। প্রতিটি ক্ষেত্রেই গবেষকরা দেখেছেন, শাবকদের পা মাটির উপরে বেরিয়ে আছে, আর তাদের মাথা, শুঁড় ও পিঠ ঢাকা মাটির নিচে।

প্রাণীজগতে কবর দেওয়ার আচরণ খুবই বিরল। আফ্রিকান ও এশীয় হাতি, এমনকি ম্যাগপাই পাখিও তাদের মৃতদের পাতা-ডাল দিয়ে ঢেকে দেয়—যাকে বিজ্ঞানীরা বলেন “দুর্বল কবর” বা weak burial। কিন্তু এই ঘটনা সম্পূর্ণ আলাদা, বলেন গবেষণার সহলেখক ভারতীয় বন বিভাগের কর্মকর্তা পারভিন কাসওয়ান এবং পুনের ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্স এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চের গবেষক আকাশদীপ রায়।

তাদের দাবি, এটি এশীয় হাতিদের মধ্যে প্রথমবারের মতো পূর্ণাঙ্গ কবর দেওয়ার প্রমাণ।
“এ আচরণ কোনো অন্য প্রাণীর মধ্যে দেখা যায়নি,” বলেন রায়। “এটা হাতিদের আলাদা করে তোলে। এটি তাদের প্রিয়জনদের প্রতি গভীর ভালোবাসা ও যত্নের ইঙ্গিত দেয়।”
তবে বেশ কয়েকজন বিশেষজ্ঞ এই দাবি নিয়ে সতর্ক। কারণ কেউই নিজ চোখে কবর দেওয়ার ঘটনাটি দেখেনি। “গবেষণায় যথেষ্ট প্রমাণ দেওয়া হয়নি যে হাতিরাই সচেতনভাবে কবর দিয়েছে,” বলেন হাইডি রিডল, আন্তর্জাতিক প্রকৃতি সংরক্ষণ সংঘের (IUCN) এশীয় হাতি বিশেষজ্ঞ দলের সহসভাপতি।

বেঙ্গালুরুর ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্সের অধ্যাপক ও পরিবেশবিদ রমন সুকুমার বলেন, “আমি এসব আচরণকে অতিরিক্ত ব্যাখ্যা করতে চাই না।” তার মতে, মৃত শাবক বহন করা বা মৃতদেহের ওপর মাটি ছুঁড়ে দেওয়ার মতো আচরণ হাতিদের মধ্যে সাধারণ ব্যাপার, কিন্তু সেটিকে কবর দেওয়া বলা ঠিক হবে না।

এখনও রহস্য
অধিকাংশ ঘটনাই ঘটেছে জুলাই থেকে নভেম্বরের মধ্যে—ধান চাষের মৌসুমে, যখন হাতির দল খাবারের খোঁজে এক এলাকা থেকে অন্য এলাকায় যায়। বনভূমি খণ্ডিত হয়ে যাওয়ায় তাদেরকে চা-বাগানের মধ্য দিয়ে চলতে হয়।

গবেষণায় বলা হয়েছে, হাতিরা রাতের বেলা অপেক্ষা করে, তারপর মৃত শাবককে নিয়ে যায় এমন নির্জন জায়গায়, যেখানে মানুষ বা বন্য প্রাণীর হুমকি কম। তারা সেচ খাল বা নিচু জায়গা খুঁজে মৃতদেহ কবর দেয়। দুটি ঘটনায় এস্টেটের কর্মীরা রাতে হাতিদের ডাকার শব্দ শুনেছেন, আর পরদিন সকালে মৃতদেহ পেয়েছেন। বাকি তিনটি ক্ষেত্রে স্থানীয়রা হঠাৎ করেই কবর দেওয়া মৃতদেহ খুঁজে পান।

পশ্চিমবঙ্গ বন বিভাগ মৃতদেহগুলো উদ্ধার করে ময়নাতদন্ত করে, যেখানে দেখা যায়, শাবকদের মৃত্যু ঘটেছে নানা কারণে—যেমন অপুষ্টি ও সংক্রমণ।
সবচেয়ে বিস্ময়কর বিষয় ছিল শাবকদের পা উপরের দিকে থাকা। গবেষকদের মতে, হাতিরা শাবকদের পা ও শুঁড় ধরে বহন করেছিল, তাই সেই অবস্থাতেই তারা মৃতদেহ খালে রেখেছে। সাধারণত এসব খালের গভীরতা দেড় ফুটের মতো।
তবে রায়ের মতে, এতে বিশেষ কোনো তাৎপর্য নেই। “যদি জায়গাগুলো একটু গভীর হতো, হাতিরা নিশ্চয়ই পাগুলোও ঢেকে দিত,” তিনি বলেন।

যত্নের ছাপ
কাসওয়ান ও বন বিভাগের কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখেছেন—মৃতদেহের দুই পাশে ও উপরে বিভিন্ন আকারের হাতির পায়ের ছাপ। “এটা স্পষ্ট করে যে, কবর দেওয়ার কাজটা একসাথে, সমন্বিতভাবে করেছে তারা,” বলেন রায়।
“এসব হলো মাটি সমান করার ছাপ,” তিনি ব্যাখ্যা করেন। “তারা জানে কোথায় কতটা চাপ দিতে হবে, আর সেটাই দেখায় তাদের সচেতন যত্নের আচরণ।”

লেখা: রাকিবুল এমিল
স্থপতি ও এনিম্যাল রাইট এক্টিভিস্ট।

Address

Dhaka

Telephone

+8801712282522

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Rajib Ahmmed posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share