বিজয়নগর উপজেলা অনলাইন মিডিয়া

  • Home
  • Bangladesh
  • Dhaka
  • বিজয়নগর উপজেলা অনলাইন মিডিয়া

বিজয়নগর উপজেলা অনলাইন মিডিয়া Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from বিজয়নগর উপজেলা অনলাইন মিডিয়া, News & Media Website, Dhaka.

10/03/2025
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে বিয়ে বাড়িতে গান-বাজনা নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে ময়না আক্তার নামে (১০) এক শিশু নিহত হয়েছে।বিস্তারি...
14/02/2025

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে বিয়ে বাড়িতে গান-বাজনা নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে ময়না আক্তার নামে (১০) এক শিশু নিহত হয়েছে।

বিস্তারিতঃ-
বৃহস্পতিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) রাতে উপজেলার পত্তন ইউনিয়নের মনিপুর আতকাপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনায় উভয়পক্ষের অন্তত পাঁচজন আহত হয়েছেন।

পুলিশ ও এলাকাবাসী জানায়, বৃহস্পতিবার পত্তন ইউনিয়নের মনিপুর আতকাপাড়া গ্রামের শাহজাহান মিয়ার ছেলে সুমন মিয়ার সঙ্গে একই গ্রামের হানিফ মিয়ার মেয়ে তাইবা আক্তারের বিয়ে হয়। বিয়ের অনুষ্ঠানে পার্শ্ববর্তী চাউরখলা গ্রামের ছেলেরা গান-বাজনা শুনতে আসে। এ সময় গান-বাজনাকে কেন্দ্র করে বরপক্ষের সঙ্গে চাওরাখলা ছেলেদের ঝগড়া হয়। পরে চাওড়াখলার ছেলেরা বিষয়টি কনের চাচা হোসেন মিয়াকে জানায়। কিন্তু হোসেন মিয়া বিষয়টির মীমাংসা না করে উল্টো চাওড়াখলা ছেলেদের ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে বেলাল মিয়া নামে এক যুবককে চর-থাপ্পর দেয়।পরে চাওরাখলা গ্রামের যুবকেরা সংঘবদ্ধ হয়ে কনেপক্ষের লোকজনের ওপর হামলা করে।

এসময় উভয়পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। উভয়পক্ষের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া চলাকালে বল্লমের আঘাতে ময়না আক্তার নামে এক শিশু গুরুতর আহত হয়। পরে তাকে জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসারত অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। সংঘর্ষের ঘটনায় উভয়পক্ষের অন্তত পাঁচজন আহত হয়েছেন। আহতদের স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেওয়া হয় বলে পুলিশের পক্ষ থেকে নিশ্চিত করা হয়।

বিজয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রওশন আলী জানান, ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তারে পুলিশের পক্ষ থেকে অভিযান চলছে। নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

উপর দিয়ে পানি দিয়ে  লাভ কি যদি নিজ দিয়ে কেটে পেলেন।।
02/05/2024

উপর দিয়ে পানি দিয়ে লাভ কি যদি নিজ দিয়ে কেটে পেলেন।।

27/02/2024

বলুন তো, কোন গাছের ফল কাটলে গাছ ও কেটে ফেলতে হয়?

23/10/2023

ভৈরব স্টেশনে মালবাহি ট্রেনের সাথে ঢাকা গামী এগাঁরো সিন্ধু ট্রেনের সংর্ঘষ। সকল রক্তদাঁতা আশেপারের সেচ্ছাসেবী ভাই বোনেরা ঘটনাস্থল ও হাসপাতালে অবস্থান নিন!🙏

অহেতুক ভীড় না করে উদ্ধারকাজে সহযোগিতা করুন।

টানাপোড়েনের  মোমেনা- কামালের সংসারে চার মেয়ে সবাই ডাক্তার।। #সময়টা১৯৮৩সাল। আম্মা তখন সবেমাত্র মাধ্যমিক পাশ করেছেন। সেই ব...
20/08/2023

টানাপোড়েনের মোমেনা- কামালের সংসারে চার মেয়ে সবাই ডাক্তার।।

#সময়টা১৯৮৩সাল।
আম্মা তখন সবেমাত্র মাধ্যমিক পাশ করেছেন।
সেই বছরই পারিবারিক অসচ্ছলতায় বিয়ে হয়ে যায় তার।
দাদার বাড়িতে এসে যৌথ পরিবারে কাজের চাপে আম্মার পড়াশোনা একবারে বন্ধ হয়ে যায়।
এরমধ্যে পরিবারের হাল ধরতে বাবা পাড়ি জমান মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ওমানে। এক বছর বাদে জন্ম হয় আমার বড় আপার।
বছর দুয়েক পর আমার ছোট আপার (দ্বিতীয় মেয়ে) জন্ম হলে দাদাবাড়ি আম্মার জন্য হয়ে ওঠে বিভীষিকাময়।
প্রতিনিয়ত আম্মাকে শুনতে হতো নানান বঞ্চনা।

পরিবারের ঘানি মুছতে মায়ের বিদেশ পাড়ি: পরিবারের খরচ সামাল দিতে না পারায় আমার বড় দুই বোনকে নিয়ে আম্মাও পাড়ি জমান বাবার কাছে ওমানে। বাবার চাকরির পাশাপাশি আম্মা হোমস্কুলিং শুরু করেন।
দুই জনের আয়ে ভালোই চলত আমাদের সংসার। এর মধ্যে আমি এবং তার দুই বছর বাদে আমার ছোট বোনের জন্ম হলে যেন আমার মায়ের জীবনে নরক নেমে এলো! প্রতিনিয়ত শুনতে হতো, ‘সব মাইয়্যা হলো, শেষ বয়সে দেখবে কে!’ বাড়ি থেকে আব্বার কাছে কল এলেই শুনতে হতো, ‘সবগুলো মেয়ে হলো, মরলে খাটিয়া ধরবে কে!’— এভাবে নানা টিপ্পনী আর কষ্টের মধ্যে আমাদের বড় করতে লাগলেন আম্মা।
ওমানে সে সময় আমাদের খরচ, আবার গ্রামে দাদা-দাদির জন্য খরচ পাঠানোর পর ভালো মানের স্কুলে আমাদের পড়ানোর অবস্থা দিনদিন কঠিন হয়ে ওঠে। বাধ্য হয়ে আম্মা তখন সিদ্ধান্ত নেয় আমাদের নিয়ে আবার দেশে ফিরে আসবেন।

চার কন্যাকে নিয়ে দেশে ফেরা: ১৯৯৫ সালে আম্মা তখন আমাদের চার বোনকে নিয়ে দেশে ফেরেন। দেশে ফিরে গন্তব্য অনিশ্চিত, কোথায় থাকব, কোথায় খাব! কোথাও আমাদের ঠাঁই হলো না।

শেষ পর্যন্ত আম্মা চট্টগ্রাম হালিশহরে ছোট্টা একটা বাসা নেন। সেখানে আবার শুরু হয় আমাদের জীবনযুদ্ধ। বাজার-সদাই থেকে শুরু করে আমাদের পড়াশোনার দেখভাল, সব কিছুই আম্মাকে একই করতে হতো। আমার নানা মাঝেমধ্যে এসে দেখে যেতেন। বড় আপুর বয়স তখন আট আর ছোট বোনের বয়স দুই, আমরা তখন কী যে বিভীষিকাময় পরিস্থিতির মধ্যে জীবন পার করেছি, তা কেবল আমরা জানি আর সৃষ্টিকর্তা জানেন।
দাদাবাড়ির লোকজন কখনো আমাদের খোঁজখবর নিতে আসতেন না। বরং তখন আমার আম্মাকে নানা রকম ভৎসনা শুনতে হতো আত্মীয়স্বজনের। আম্মা মুখবুজে সব সহ্য করে যেতেন আমাদের ডাক্তার বানানোর স্বপ্নে।
তার স্বপ্ন আরো প্রবল হয়, যখন দেখতেন তার মেয়েরা পড়াশোনায় খুব ভালো করছে। স্কুলে সবার রোল ক্লাসের প্রথম দিকে। ‘মেয়েদের এত পড়িয়ে কী লাভ, এরা তোমার কিছুই করতে পারবে না’ এমন কথা প্রতিনিয়ত শুনতে শুনতে আব্বাও একসময় হাল ছেড়ে দেন।
আমাদের পড়ালেখা বাদ দিতে বলেন।
কিন্তু আম্মা হাল ছাড়েননি।
এদিকে আব্বার শোচনীয় অবস্থা। আমাদের খরচের পাশাপাশি বাড়িতে দাদা-দাদি, ফুফুদের খরচও চালাতে হিমশিম খেতে হতো।
নভেম্বর-ডিসেম্বর বার্ষিক পরীক্ষার পর সবাই যখন গ্রামে বেড়াতে যেত আমরা তখন খুঁজে খুঁজে বৃত্তির পরীক্ষাগুলো দিতাম।
আল্লাহর রহমতে যত জায়গায় পরীক্ষা দিতাম সব জায়গায় বৃত্তি পেতাম। এদিকে ২০০১ সালে পরিবারে পুরোপুরিভাবে বিপর্যয় নেমে আসে।
আব্বা তখন চাকরি হারিয়ে ঘরবন্দি হয়ে যান। একদিকে পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি ঘরবন্দি, অন্যদিকে দাদুর পাকস্থলীতে জটিল ক্যান্সার ধরা পড়ে।
পরিস্থিতি কাটিয়ে উঠতে আম্মার স্বর্ণ-গয়নাসহ জমানো সব টাকা খরচ করতে থাকেন দাদুর চিকিৎসায়।
আমাদের পড়াশোনা বন্ধ হয়ে যাওয়া উপক্রম।
আম্মা তখন বাবার ২০ বছরে জমানো টাকায় কেনা চট্টগ্রাম হালিশহরে আমাদের থাকার বাড়িটাও বিক্রি করে দেন। মানবেতর জীবনযাপনের মধ্যে আল্লাহর রহমতে চার বছরের মাথায় আব্বা আবার চাকরিটা ফিরে পান।
এভাবে টানাপোড়ন আর কষ্টের মধ্যে কেটে গেল আমাদের উচ্চমাধ্যমিক জীবন।

অবশেষে স্বপ্নপূরণের পথে : ২০০৫ সালে বড় আপা দিনাজপুর সরকারি মেডিক্যালে ভর্তির সুযোগ পান, তখন আত্মীয়-স্বজন নানা কটুক্তি করত, ‘দিনাজপুর মেডিক্যালে পড়ে কী হবে, কত ডাক্তার রাস্তাঘাটে ঘোরে।’ বড় আপা কারও কথা শোনেননি, নিজেই ভর্তি আবেদন থেকে শুরু করে ভর্তি—সব একাই করেছেন।
এরপর ২০০৮-২০০৯ সেশনে মেজো আপা কুমিল্লা মেডিক্যালে, পরের বছর কক্সবাজার মেডিক্যালে ভর্তির সুযোগ পেলাম আমি। সবশেষে আমার ছোট বোনও ২০১০-২০১১ সেশনে ভর্তির সুযোগ পেল ঢাকা মেডিক্যালে। বড় আপা, মেজো আপা বোর্ডে মেডিক্যাল প্রফেশনাল পরীক্ষায় স্ট্যান্ড করতেন অনার্স মার্কসহ। এখন এলাকায় আমাদের নাম-ডাক শুরু হয়ে গেল। একসময় যারা ভৎসনা করত, এখন তারাই গর্ব করে বলে, মোমেনা-কামালের মেয়েরা ডাক্তার।

চার বোনের ঠিকানা এখন যেসব হাসপাতালে: বড় আপা ডা. কামরুন নাহার ২০১৩ সালে গাইনি অ্যান্ড অবস্ বিষয়ে এফসিপিএস পার্ট-১ পাশ করেন। একই বিষয়ে ২০১৫ সালে এমএসে চান্স পান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে।

এরপর এপসিপিএস পার্ট-২-তে উচ্চতর ডিগ্রি নেন ফেটোমেটারন্যাল মেডিসিনের ওপর। মেজো আপা ডা. হুমায়রা তাবাসসুম ২০১৭ সালে বারডেম হাসপাতালে সুযোগ পান এন্ডোক্রাইনোলজি অ্যান্ড মেটাবলিজমে।

সেখান থেকে ২০২১ এ আমার ছোট বোন ডা. নিগার সুলতানাও মেডিসিন বিষয়ে এফসিপিএস পার্ট-১ পাশ করেন। ২০২২ সালে আমি আর ছোট বোন ইন্টারন্যাল মেডিসিনে একসঙ্গে এমডি কোর্সে ভর্তির সুযোগ পাই ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে।

২০১৯ সালের ডিসেম্বরে মেজো আপা, আমি এবং আমার ছোট বোন আমরা তিন জন একসঙ্গে ৩৯তম বিসিএসে নিয়োগপ্রাপ্ত হই।
আমাদের প্রথম পোস্টিং হয় আমাদের দাদা-নানার বাড়ি সন্দ্বীপে।

আমার মা সেখানে আমাদের ফেরত পাঠালেন যেখানে তাকে শুনতে হতো, ‘মেয়েরা পড়াশোনা করে কী হতে পারবে?
বর্তমানে বড় আপা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর মেডিক্যাল হাসপাতালে, মেজো আপা বারডেমে দায়িত্বরত আছেন।
আর আমি এবং ছোটবোন ঢাকা মেডিক্যালে মেডিসিন বিশেষজ্ঞ হওয়ার জন্য প্রশিক্ষণরত চিকিৎসক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছি।

সূত্রঃ #দৈনিকইত্তেফাক

07/05/2023

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার মোট ৯ টি উপজেলার নামঃ-
১.ব্রাহ্মনবাড়িয়া সদর।
২.নবীনগর।
৩.বাঞ্ছারামপুর।
৪.সরাইল।
৫.আশুগঞ্জ।
৬.বিজয়নগর।
৭.কসবা।
৮.আখাউড়া।
৯.নাছিরনগর।

Address

Dhaka
BIJOYNAGORUPAZILA

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when বিজয়নগর উপজেলা অনলাইন মিডিয়া posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share