Bright Future Production

Bright Future Production Entertainment Page

**ডিভাইসের নাম:** "নিওরা" (Neura)নিওরা একটি ব্যক্তিগত হোলোগ্রাফিক ইন্টারফেস ডিভাইস। এটি বর্তমান স্মার্টফোন বা ট্যাবলেটের...
05/08/2025

**ডিভাইসের নাম:** "নিওরা" (Neura)

নিওরা একটি ব্যক্তিগত হোলোগ্রাফিক ইন্টারফেস ডিভাইস। এটি বর্তমান স্মার্টফোন বা ট্যাবলেটের বিকল্প হিসেবে কাজ করবে, তবে সম্পূর্ণ ভিন্ন উপায়ে। এর প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলো হলো:

* **হোলোগ্রাফিক ডিসপ্লে (Holographic Display):** নিওরা কোনো ভৌত স্ক্রিন ব্যবহার করে না। এর পরিবর্তে, এটি ত্রিমাত্রিক (3D) হোলোগ্রাফিক প্রজেকশনের মাধ্যমে ইউজার ইন্টারফেস তৈরি করে। ব্যবহারকারী শূন্যে ভাসমান ছবি, অ্যাপ্লিকেশন এবং কন্টেন্ট দেখতে ও স্পর্শের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে। প্রয়োজন অনুযায়ী এই প্রজেকশনের আকার ছোট-বড় করা যাবে।

* **নিউরোলিঙ্ক ইন্টিগ্রেশন (Neuralink Integration):** যদিও ঐচ্ছিক, নিওরা একটি উন্নত নিউরোলিঙ্ক ইন্টারফেসের সাথে সংযোগ স্থাপন করতে সক্ষম। এর মাধ্যমে ব্যবহারকারী সরাসরি তাদের চিন্তাভাবনা দিয়ে ডিভাইস নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে, টাইপিং বা স্পর্শের প্রয়োজন হবে না। এটি বিশেষভাবে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য অত্যন্ত কার্যকর হবে।

* **ইউনিভার্সাল কানেক্টিভিটি (Universal Connectivity):** নিওরাতে বর্তমানের সকল ওয়্যারলেস প্রযুক্তি (5G/6G, Wi-Fi 8, Bluetooth 7) অন্তর্ভুক্ত থাকবে। এছাড়াও, এটি ভবিষ্যতের উদ্ভাবিত যেকোনো যোগাযোগ প্রোটোকল সমর্থন করবে। এর মাধ্যমে যেকোনো ডিভাইস বা নেটওয়ার্কের সাথে নিরবিচ্ছিন্ন সংযোগ স্থাপন করা যাবে।

* **মডুলার হার্ডওয়্যার (Modular Hardware):** নিওরার অভ্যন্তরীণ হার্ডওয়্যার মডুলার হবে। এর অর্থ হলো, ব্যাটারি, প্রসেসর, মেমরি বা ক্যামেরা প্রয়োজন অনুযায়ী পরিবর্তন বা আপগ্রেড করা যাবে। এটি ডিভাইসের জীবনকাল বাড়াবে এবং ব্যবহারকারীকে সর্বশেষ প্রযুক্তির সাথে তাল মিলিয়ে চলতে সাহায্য করবে।

* **এআই চালিত ব্যক্তিগত সহকারী (AI-Powered Personal Assistant):** নিওরার কেন্দ্রে থাকবে একটি অত্যাধুনিক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) সহকারী। এই সহকারী ব্যবহারকারীর অভ্যাস, প্রয়োজন এবং পছন্দগুলো বুঝতে পারবে এবং সেই অনুযায়ী ডিভাইসটিকে ব্যক্তিগতকৃত করবে। এটি ভয়েস কমান্ড, অঙ্গভঙ্গি এবং এমনকি চিন্তা শনাক্তকরণের মাধ্যমেও কাজ করতে সক্ষম হবে।

* **বায়োমেট্রিক সুরক্ষা (Biometric Security):** ডিভাইসটি উন্নত বায়োমেট্রিক সেন্সর ব্যবহার করে ব্যবহারকারীর পরিচয় নিশ্চিত করবে। এর মধ্যে রেটিনা স্ক্যান, ভয়েস প্রিন্ট এবং নিউরাল সিগনেচার অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে, যা সর্বোচ্চ স্তরের নিরাপত্তা প্রদান করবে।

* **পরিবেশগত সচেতনতা (Environmental Awareness):** নিওরা পরিবেশ-বান্ধব উপকরণ দিয়ে তৈরি হবে এবং এর পাওয়ার কনসাম্পশন হবে খুবই কম। মডুলার ডিজাইন বর্জ্য কমাতে সাহায্য করবে।

**কী কী করা যাবে:**

নিওরা মূলত বর্তমান স্মার্টফোন বা ট্যাবলেট দিয়ে করা যায় এমন সবকিছুই করতে পারবে, তবে আরও উন্নত এবং স্বজ্ঞাত উপায়ে:

* **যোগাযোগ:** ত্রিমাত্রিক হোলোগ্রাফিক কলে অংশগ্রহণ করা, যেখানে মনে হবে যেন অন্য ব্যক্তিটি আপনার সামনেই দাঁড়িয়ে আছে।
* **তথ্য:** ওয়েব ব্রাউজিং, ইমেল এবং অন্যান্য অনলাইন পরিষেবা হোলোগ্রাফিক ইন্টারফেসের মাধ্যমে ব্যবহার করা।
* **বিনোদন:** ত্রিমাত্রিক গেম খেলা, সিনেমা দেখা এবং ভার্চুয়াল রিয়ালিটি অভিজ্ঞতা লাভ করা।
* **প্রোডাক্টিভিটি:** ডকুমেন্ট তৈরি করা, স্প্রেডশিট নিয়ে কাজ করা এবং অন্যান্য পেশাদার অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করা।
* **নিয়ন্ত্রণ:** স্মার্ট হোম ডিভাইস এবং অন্যান্য প্রযুক্তি নিওরার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করা।
* **শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ:** ইন্টারেক্টিভ ত্রিমাত্রিক মডেল এবং সিমুলেশনের মাধ্যমে শেখা ও প্রশিক্ষণ নেওয়া।

**নতুনত্ব:**

নিওরার প্রধান নতুনত্ব হলো এর **হোলোগ্রাফিক ইন্টারফেস** এবং **ঐচ্ছিক নিউরোলিঙ্ক ইন্টিগ্রেশন**। এটি ব্যবহারকারীর সাথে ডিভাইসের মিথস্ক্রিয়াকে সম্পূর্ণ নতুন স্তরে নিয়ে যাবে, যা স্পর্শ-ভিত্তিক স্ক্রিনের সীমাবদ্ধতা অতিক্রম করবে। মডুলার ডিজাইন এবং উন্নত এআই ব্যক্তিগত সহকারীও এটিকে একটি অনন্য ডিভাইস করে তুলবে।

নিওরা এমন একটি ভবিষ্যতের ডিভাইস, যা আমাদের প্রযুক্তি ব্যবহারের ধারণাকে সম্পূর্ণরূপে পরিবর্তন করে দিতে পারে। এটি কেবল একটি যোগাযোগ বা বিনোদন মাধ্যম নয়, বরং আমাদের দৈনন্দিন জীবনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠবে।

নতুন পেজ খুলে যারা ফেসবুকে আর্নিং করতে চাইছেন, তাদের জন্য এই পোস্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অনেকেই জানতে চান কিভাবে ফেসবুক থ...
28/07/2025

নতুন পেজ খুলে যারা ফেসবুকে আর্নিং করতে চাইছেন, তাদের জন্য এই পোস্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অনেকেই জানতে চান কিভাবে ফেসবুক থেকে পেমেন্ট পাওয়া যায়, বিশেষ করে Stars এবং Bonus প্রোগ্রামের মাধ্যমে। এখানে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো:

১. Stars (স্টারস) কী এবং কিভাবে পাবেন?
ফেসবুকে Stars হলো এক ধরণের ভার্চুয়াল মুদ্রা যা ব্যবহারকারীরা কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের সমর্থন করার জন্য কিনে উপহার দিতে পারেন।

Stars চালু হওয়ার শর্ত: আপনার পেজে ৫০০ ফলোয়ার থাকলে Stars ফিচারটি চালু করতে পারবেন।

আর্নিংয়ের নিয়ম: আপনি যখন Stars পাবেন, তখন তা ডলারে রূপান্তরিত হবে। ১ স্টার = $0.01 ডলার, যা বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ০.৮৩ টাকার সমান।

Stars কেনার খরচ: ব্যবহারকারীদের Stars কিনতে হয়। যেমন, প্রথমবার ২৯টি স্টারের দাম প্রায় ৩৫ টাকা।

২. Bonus (বোনাস) প্রোগ্রাম কী এবং কিভাবে পাবেন?
Bonus প্রোগ্রাম হলো ফেসবুকের একটি বিশেষ সুবিধা, যেখানে ফেসবুক নিজেই কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের ইনভাইট করে। এই প্রোগ্রামে যুক্ত হলে প্রতিটি পোস্ট থেকে আয় করা যায়।

Bonus পাওয়ার শর্ত: Bonus পাওয়ার জন্য নির্দিষ্ট কোনো ফলোয়ার সংখ্যা বা অন্য কোনো ক্রাইটেরিয়া নেই। ফেসবুক আপনাকে ইনভাইট করলে তবেই আপনি এই প্রোগ্রামে যুক্ত হতে পারবেন।

Bonus পাওয়ার উপায়: Bonus প্রোগ্রাম চালু করার জন্য আপনার পোস্টের রিচ (Reach) এবং এনগেজমেন্ট (Engagement) বাড়ানো সবচেয়ে জরুরি।

রিচ এবং এনগেজমেন্ট বাড়ানো: এর অর্থ হলো আপনার পোস্টে প্রচুর রিঅ্যাক্ট (React), কমেন্টস (Comments) এবং শেয়ার (Share) পাওয়া।

অন্যের পোস্টে সক্রিয়তা: অনেকে হয়তো ভাবেন, অন্যের পোস্টে রিঅ্যাক্ট বা কমেন্ট করলে নিজের লাভ কী। কিন্তু মনে রাখবেন, অন্যের পোস্টে যত বেশি রিঅ্যাক্ট এবং কমেন্ট করবেন, আপনার নিজের রিচ তত বাড়বে। এতে ফেসবুক আপনার প্রোফাইল বা পেজকে অন্যদের কাছে রেকমেন্ড (Recommend) করবে, যা আপনার ফলোয়ার না হলেও নতুন দর্শকদের কাছে আপনার পোস্ট পৌঁছে দেবে।

ফলোয়ার কম হলেও আয়: আপনার ফলোয়ার সংখ্যা কম হলেও ফেসবুক থেকে আয় করা সম্ভব, যদি আপনার রিচ এবং এনগেজমেন্ট বেশি থাকে। এর মূল কারণ হলো, অন্যের পোস্টে সক্রিয় থাকার কারণে আপনার প্রোফাইল ফেসবুকের অ্যালগরিদমে বেশি প্রাধান্য পায়।

আনফলো করা থেকে বিরত থাকুন: যদি কেউ আপনাকে ফলো ব্যাক (Follow Back) না করে, তবে তাকে আনফলো করা আপনার রিচ কমিয়ে দিতে পারে। তাই এই বিষয়ে সতর্ক থাকুন।

স্টিকার কমেন্ট: স্টিকার দিয়ে কমেন্ট করলেও তা এনগেজমেন্ট হিসেবেই গণ্য হয়, তাই এতে কোনো বাধা নেই।

গুরুত্বপূর্ণ টিপস:
আপনারা সবাই কমবেশি ছবি বা ভিডিও পোস্ট করেন। এই পোস্টগুলো থেকেই যদি আয় করা যায়, তাহলে এর চেয়ে ভালো আর কী হতে পারে!

অন্যের প্রতি হিংসা না করে, একে অপরকে লাইক, কমেন্ট ও শেয়ার করে সমর্থন করুন। সবাই একসাথে এগিয়ে গেলেই ফেসবুক থেকে আয় করাটা আরও সহজ ও আনন্দদায়ক হবে।

সবার জন্য শুভকামনা! আশা করি এই তথ্যগুলো আপনাদের ফেসবুক থেকে আয় করার পথ সুগম করবে।

জীবনে কিছু সম্পর্ক থাকে, যেগুলো রক্তের, ঘরের কিংবা বহু বছরের পরিচয়ের। তারা সমাজের চোখে আমাদের আপনজন, কিন্তু বাস্তবের আয়ন...
28/07/2025

জীবনে কিছু সম্পর্ক থাকে, যেগুলো রক্তের, ঘরের কিংবা বহু বছরের পরিচয়ের। তারা সমাজের চোখে আমাদের আপনজন, কিন্তু বাস্তবের আয়নায় দেখা যায় ভিন্ন চিত্র। কিছু কিছু আপনজন আছে যারা শুধু নামেই "আপন", কিন্তু তাদের ব্যবহার, আচরণ, এবং মনোভাব শ*ত্রুর চেয়েও ভ'য়ংক'র হয়ে দাঁড়ায়।
এই মানুষগুলো বাইরে থেকে মিষ্টি কথা বললেও ভিতরে বি*ষ ধারণ করে। তারা হাসিমুখে কাছাকাছি থাকে, কিন্তু পেছনে ছু*রি চালাতে দ্বিধা করে না। নিজের স্বার্থে তারা বিশ্বাস ভাঙে, গোপন কথা ফাঁস করে, এমনকি আপনার ক্ষতি হলেও তারা নির্বিকার থাকে। শ*ত্রু তো খোলাখুলি বিরোধিতা করে, কিন্তু এই ছদ্মবেশী আপনজনেরা ভিতর থেকে ধ্বং'স করে।
সবচেয়ে কষ্টের ব্যাপার হলো, এমন মানুষদেরকে আমরা নিজেদের মনে করি, ভালোবাসি, বিশ্বাস করি। আর সেই বিশ্বাস যখন ভাঙে, তখন যে আ'ঘা'ত লাগে তা সবচেয়ে গভীর হয়। কারণ নিজের বলে ভাবা মানুষ যখন আ'ঘা'ত করে, তখন সেটা শুধু শরীরে নয়, আত্মায়ও লাগে।
তাই জীবনকে শান্ত রাখতে হলে, কেবল রক্তের সম্পর্ক নয়—চিন্তা, মনোভাব আর কার্যকলাপ দেখে মানুষকে আপন মনে করাই বুদ্ধিমানের কাজ। সব "আপন" নামের মানুষ সত্যিকারের আপন হয় না। কেউ কেউ নামেই আপন, কাজে ভয়ংকর প্র'তা'রক।

গল্পের নাম: "চালাক মা, তালাক কন্যা"একটা ছোট শহরে রোজিনা বেগম নামে এক মহিলা থাকতেন। তিনি ছিলেন খুবই বুদ্ধিমতী, কথায় পাকা,...
27/07/2025

গল্পের নাম: "চালাক মা, তালাক কন্যা"
একটা ছোট শহরে রোজিনা বেগম নামে এক মহিলা থাকতেন। তিনি ছিলেন খুবই বুদ্ধিমতী, কথায় পাকা, আর সামান্য বিষয়েও নিজের মত চালিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করতেন। তার একমাত্র মেয়ে ছিল সানজিদা। মেয়েটি দেখতে সুন্দর, শিক্ষিত, তবে মা'র প্রভাবে একটু বেশি আত্মবিশ্বাসী আর অহংকারী হয়ে উঠেছিল।
রোজিনা বেগম সবসময় মেয়েকে বলতেন,
– "তোর শ্বশুরবাড়ির কেউ যদি তোকে একটু কষ্ট দেয়, সঙ্গে সঙ্গে প্রতিবাদ করবি! কোনোরকম ছাড় দিবি না। আমরা কি কেউ কম নাকি?"
সানজিদা বিয়ের পর শ্বশুরবাড়িতে যায়। স্বামী রাশেদ ছিল সহজ-সরল, ভালো মানুষ, কিন্তু খুব বেশি কথা বলতো না। শ্বশুর-শাশুড়িও ছিলেন শান্ত স্বভাবের। কিন্তু সানজিদা সেখানে একটু কিছু হলেই মায়ের শেখানো পথে প্রতিক্রিয়া দিতো।
একদিন শুধু ডাল পাতলা হয়েছে বলে সে রাগ করে নিজে রান্নাঘরে গিয়ে ডাল ফেলেই দিল। আরেকদিন স্বামী অফিস থেকে দেরি করে আসায় রেগে গিয়ে দরজা খুলতে দেয়নি। দিনদিন তার আচরণ এমন হয়ে উঠছিল যেন সবাই তার দাস।
রাশেদ অনেক চেষ্টা করেও শান্তি আনতে পারলো না। কথা বললে ঝগড়া, চুপ থাকলে অপমান। কয়েক মাস না যেতেই তালাক হয়ে গেল।
রোজিনা বেগম বললেন,
– "ওরা তোকে বুঝতে পারেনি, তুই তো ঠিকই ছিলি।"
তারপর দ্বিতীয় বিয়ে হলো। নতুন শ্বশুরবাড়ি, নতুন স্বামী। কিন্তু একই আচরণ, একই চিন্তাধারা। আবারও তালাক।
এভাবে একে একে তিনবার বিয়ে হলো সানজিদার। কিন্তু মায়ের শেখানো চালাকি, তর্ক, অহংকার, একচেটিয়া মনোভাব – সব কিছুই সম্পর্ক ভেঙে দিতে লাগলো।
শেষে যখন সানজিদা একা হয়ে গেল, তখন একদিন আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে ভাবল,
– "সব দোষ কি শুধু তাদেরই ছিল? না কি মা’র চালাকির চেয়ে একটু ভালোবাসা, ধৈর্য আর নম্রতা শিখলেই জীবনটা অন্যরকম হতো?"
গল্পের শেষে বলা যায়—
চালাকি দিয়ে সম্পর্ক টেকে না, টেকে সহনশীলতা, শ্রদ্ধা আর মনের মিল দিয়ে। মায়ের চাতুর্যের ছায়া যদি মেয়ের জীবনে অহংকার হয়ে দাঁড়ায়, তাহলে প্রেমের জায়গা করে নেয় তালাকের নোটিশ।
–সমাপ্ত।

27/07/2025
বিমান দুর্ঘটনার পর যারা উদ্ধার করতে গিয়েছিলেন- প্রচণ্ড গরমে কলেজের ক্যান্টিনে গেলে তাদের পানি কিনতে বাধ্য করা হয়। চাপ বা...
21/07/2025

বিমান দুর্ঘটনার পর যারা উদ্ধার করতে গিয়েছিলেন- প্রচণ্ড গরমে কলেজের ক্যান্টিনে গেলে তাদের পানি কিনতে বাধ্য করা হয়। চাপ বাড়লে মাইলস্টোন কলেজের ঐ ক্যান্টিন অফ করে দেয়া হয়, যখন সবচেয়ে বেশি পানির দরকার ছিল। কারণ, পানির টাকা কে দেবে?

ছোট ছোট বাচ্চারা যখন পোড়া শরীর নিয়ে বের হচ্ছিল- তখন তাদেরকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে না দিয়ে উৎসুক জনতা মোবাইলে ভিডিও ধারণে ব্যস্ত ছিল। কারণ, ভিডিওতে যত বেশি ভিউ হবে, তত বেশি টাকা ইনকাম হবে।

আগুনের ফুলকিতে ঝলসে যাওয়া শরীর নিয়ে বের হয়ে এলেও হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার মতো কোন সিএনজি বা রিকশা রাজি হচ্ছিল না। কাছাকাছি থাকা কোন প্রাইভেট কারকেও সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসতে দেখা যায় নি। কারণ, এরা কেউ তার নিজের সন্তান নয়।

মাইলস্টোন কলেজ থেকে উত্তরা আধুনিক হাসপাতালে সিএনজি দিয়ে আসতে ভাড়া গুনতে হয়েছে ১০০০ টাকা।

উত্তরা-উত্তর মেট্রোর নিচ থেকে মনসুর আলী মেডিকেলে রিকশা দিয়ে আসতে ভাড়া গুনতে হয়েছে ১০০ টাকা।

বাচ্চাদের অনেকগুলো আইডি কার্ডের ছবি ফেসবুকে ঘুরছে। বাচ্চারা হয়তো আহত হয় নি, কিন্তু এতটাই আতঙ্কিত হয়েছে যে বাসার ঠিকানা বা অভিভাবকদের ফোন নাম্বার বলতে পারছে না। কোন আইডি কার্ডেই অভিভাবকদের ফোন নাম্বার দেখতে পেলাম না।

যে যুদ্ধ বিমানটি দুর্ঘটনা কবলিত হয়েছে, সেটি ১৯৭৬ সালের মডেলের।

জ্বি, এটাই বাংলাদেশের প্রকৃত চিত্র। যে বাচ্চাগুলো মারা গেছে, আল্লাহ তাদের এই জাহান্নাম থেকে বাঁচিয়ে নিয়েছেন।
দুর্ঘটনায় মৃত সকলকে মহান আল্লাহ তায়ালা জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করুন, আমিন।
_____________________
সংগৃহীত

17/07/2025

খুব সহজে কেউ আপন করে নিলে বুঝে নেবেন, তার স্বার্থ রয়েছে।

15/07/2025

এই রহম সিনেমার স্যুটিং আমার ১৪ গুষ্টির লাইফেও দেহিনাই।

06/07/2025

পাশের সিটের যাত্রি যখন ঘাড়ের উপর ঘুমায়

05/07/2025

মাছ কিনতে এসে বড় যন্ত্রণায় পড়লো

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Bright Future Production posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Bright Future Production:

Share