Chayabaji

Chayabaji সবার আগে সব খবর পেতে সাথেই থাকুন

আমি অপু বিশ্বাসের কথা চিন্তা করতেছি 😊
03/08/2025

আমি অপু বিশ্বাসের কথা চিন্তা করতেছি 😊

*"আজীবন আইন মেনেছি। মৃত্যুতে আইন ভাঙব কেন"* ?মহাজ্ঞানী সক্রেটিসের মৃত্যুদন্ড কার্যকর হবে সন্ধ্যায়। তখনকার নিয়ম অনুযায়ী প...
31/07/2025

*"আজীবন আইন মেনেছি। মৃত্যুতে আইন ভাঙব কেন"* ?

মহাজ্ঞানী সক্রেটিসের মৃত্যুদন্ড কার্যকর হবে সন্ধ্যায়। তখনকার নিয়ম অনুযায়ী পরিবারের সকলেই আর একান্ত শিষ্যরা তার চারপাশ ঘিরে আছেন, কারাগারের অন্ধকার ঘরে ! প্রধান কারারক্ষী এসে শেষ বিদায় নিয়ে গেলেন. তার চোখেও অশ্রু টলমল করছে। হায় কি অদ্ভুত শাস্তি! *যে মরবে সে ধীরস্থির ও শান্ত। আর যে মারবে তার চোখে জল।*

কারাগার প্রধান বললেন- *"এথেন্সের হে মহান সন্তান- আপনি আমায় অভিশাপ দিবেন না, আমি দায়িত্ব পালন করছি মাত্র"*।.এতবছর কারাগারে কাজ করতে গিয়ে আপনার মতো সাহসী, সৎ ওজ্ঞানী কাউকে আমি কখনো দেখিনি।

মৃত্যুর ঠিক আগে সক্রেটিস তার পরিবারের নারী ও শিশুদের চলে যেতে বললেন। সুন্দর পোষাক পরলেন তিনি। শিষ্যরা সবাই কাঁদছে কিন্তু সক্রেটিস যেন বেপরোয়া। মৃত্যুতে কি কিছুই যায় আসে না তার? মৃত্যুদন্ডটা চাইলেই তিনি এড়িয়ে যেতে পারতেন !

*তার বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিলো:- দেবতাদের প্রতি ভিন্নমত প্রকাশ। রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্র ও তরুণদের বিপথগামী হতে উৎসাহ প্রদান।*

নিয়ম অনুযায়ী খোলা মাঠে তার বিচার বসেছিলো। বিচারক ছিলেন তৎকালীন সমাজের ৫০০ জন জ্ঞানী মানুষ। এদের অনেকেই ছিলেন গ্রীসের রাজার একান্ত অনুগত। সক্রেটিসের মেধা ও বিশেষত তরুণদের কাছে তার জনপ্রিয়তায় জ্বলন ছিলো তাদের।

সক্রেটিসকে খতম করার এমন সুযোগ তারা ছাড়বে কেন ?"""""

*তবুও হয়তো প্রাণে বেঁচে যেতেন সক্রেটিস, কিন্তু কাঠ গড়ায় দাঁড়িয়েও বিচারকদের নিয়ে উপহাস করতে ভুললেন না। ফলাফল হেমলক লতার বিষপানে মৃত্যু*।
সক্রেটিস নিজেই তার আত্মপক্ষ সমর্থন করেছিলেন। কঠোর যুক্তি দিয়ে বিচারকদের প্রশ্নবাণে জর্জারিত করেছিলেন বিচারকেরা তার একটি প্রশ্নেরও সঠিক কোন উত্তর দিতে পারেনি।

*মৃত্যুর আগে একমাস কারাগারে বন্দী ছিলেন তিনি। নিয়ম ছিলো এমন। এই একমাসে কারারক্ষীরাও তার জ্ঞানে মুগ্ধ হয়ে গেলো। তারা তাকে পালিয়ে যেতে সাহায্য করতে চাইলো।‌‌সক্রেটিস বিনয়ের সাথে না করে দিলেন। বললেন আজ পালিয়ে গেলে ইতিহাস আমায় কাপুরুষ ভাববে। তিনি মনে করতেন বীরের মতো মৃত্যু অপমানের জীবনের চাইতে শ্রেষ্ঠ বলে* !

ঐদিন সন্ধ্যায় প্রধান কারারক্ষী চলে যাওয়ার পরে জল্লাদ এলো পেয়ালা হাতে, পেয়ালা ভর্তি হেমলকের বিষ। সক্রেটিস জল্লাদকে বললেন কি করতে হবে আমায় বলে দাও !nজল্লাদ বললো পেয়ালার পুরোটা বিষ পান করতে হবে। একফোঁটাও নষ্ট করা যাবেনা। সক্রেটিস বললেন তবে তাই হোক। তিক্ত বিষের পুরো পেয়ালা তিনি জলের মতো করে পান করে ফেললেন। চারপাশে বসে থাকা শিষ্যরা চিৎকার করে কাঁদছেন, এমন মৃত্যু মেনে নিতে পারছেন না কেউ ! তখন জল্লাদ আরও কঠোর নির্দেশটি দিলো। বললো নিয়ম অনুযায়ী আপনাকে এখন কিছুক্ষণ পায়চারী করতে হবে। যাতে বিষের প্রভাব পুরোটা শরীরে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। হায় হায় করে উঠলেন সবাই।

*শুধু ম্লান হাসলেন সক্রেটিস। বললেন আজীবন আইন মেনেছি। মৃত্যুতে আইন ভাঙবো কেন ?* ‌‌দূর্বল পায়ে উঠে দাঁড়িয়ে হাঁটলেন কিছুক্ষণ। যতক্ষণ তার শক্তিতে কুলোয়। এরপর বিছানায় এলিয়ে পড়লেন। *শিষ্যদের বললেন তোমরা উচ্চস্বরে কেঁদোনা। আমায় শান্তিতে মরতে দাও।*

জল্লাদের পাষাণ মনেও তখন শ্রদ্ধার ভাব বিনয়ে আর লজ্জায় মাথা নামিয়ে নিলো সে। চাদর দিয়ে নিজের মুখ ঢেকে নিলেন সক্রেটিস।একবার চাদরটা সরালেন। একজন শিষ্যকে ডেকে বললেন প্রতিবেশীর কাছ থেকে একটা মুরগী ধার করেছিলাম আমি। ওটা ফেরত দিয়ে দিও।

*ঐদিন সক্রেটিসের মূত্যুর খবর এথেন্সে ছড়িয়ে পড়লে, সাধারণ মানুষেরা বিক্ষোভ মিছিল সহকারে এথেন্সের রাস্তায় নেমে আসে ও সক্রেটিসের বিরুদ্ধে মিথ্যা রায় দেওয়া বিচারকদের পিটিয়ে হত্যা করে। কিছু বিচারক ও জল্লাদ অনুশোচনায় আত্মহত্যা করেছিলো*

এই ছিলো তার শেষ কথা। খানিক পরেই অনিশ্চিত যাত্রায় চলে গেলেন মহাজ্ঞানী সক্রেটিস। তার শিষ্যদের মাঝে সেরা ছিলেন প্লেটো। প্রায় আড়াই হাজার বছর আগের এই ঘটনাগুলো প্লেটো তার রচিত বিখ্যাত রিপাবলিক গ্রন্থে লিখে গুরুকে অমর করে গেছেন।

*প্লেটোর শিষ্য ছিলেন মহাজ্ঞানী এ্যারিষ্টটল। তার রচিত বিখ্যাত গ্রন্থ দ্যা পলিটিক্স।* এ্যারিষ্টটল ছিলেন সর্বকালের জ্ঞানী মানুষদের সামনের সারির একজন। আর মহাবীর আলেকজ্যান্ডার দ্যা গ্রেটের নাম আমরা সবাই জানি, এই বিশ্বজয়ী আলেকজ্যান্ডারের শিক্ষক ছিলেন এ্যারিষ্টটল।

*প্রহসনের বিচারে সক্রেটিসের মৃত্যু হয়েছে ঠিকই। কিন্তু মৃত্যু তাকে মারতে পারেনি। শিষ্যদের মাঝে জ্ঞানের আলো দিয়ে বেঁচে রইবেন তিনি অনন্তকাল।*

আত্মসম্মানবোধ আমার কাছে প্রেম ভালবাসার চেয়ে প্রিয়। তেজ, জেদ, সাহস এবং সততা, এগুলো আমার অলংকার।আমি সহজে কারও “কাছের” হই ন...
31/07/2025

আত্মসম্মানবোধ আমার কাছে প্রেম ভালবাসার চেয়ে প্রিয়। তেজ, জেদ, সাহস এবং সততা, এগুলো আমার অলংকার।
আমি সহজে কারও “কাছের” হই না, নিজেকে সহজ বানাইও না। বন্ধুদের যত্ন করি, কিন্তু বন্ধনে জড়াই না। আমার মানসিক স্বস্তি নষ্ট হয় যে গলিতে, সে গলিতে যতই আলো থাকুক, ওই আলোয় আমি হাঁটব না। কোনো প্রলোভনে আমাকে দমানো যাবে না। যা আমি করতে চাই, তা আমি অবশ্যই করব। আর যা করতে চাই না, তা আমাকে দিয়ে কেউ করাতে পারবে না।
আমি কঠিন মানুষ। যতটা কঠিন হলে ভেঙে যাওয়া নিজেকে নতুন করে গড়া যায়, আমি ততটাই কঠিন। ইমোশন অপাত্রে বিলাই না। ভালবাসার মত আমার ঘৃণাও মুল্যবান।
পুরোনো কোনো সম্পর্কে জং ধরলে, নির্দ্বিধায় ছেড়ে দিই। অতীত আঁকড়ে ধরার কোনো অভ্যাস আমার নেই।
আমি মাথা নত করি সম্মানে, প্রজ্ঞায়, যত্নে, ভালোবাসায়,……… ভিক্ষায় নয়। আমাকে দখল করা যায় না, আমাকে অধিকার করা যায় না, পিছুটানে আটকানো যায় না, চাইলে আমার সঙ্গে পথ চলা যায়।

পৃথিবীর বয়স সম্পর্কে সঠিক তথ্য খুঁজে বের করা মানুষের পক্ষে সহজ কাজ ছিলো না। ১৬শ শতাব্দীর ইংরেজ স্কলার জন লাইটফুটের কথাই ...
31/07/2025

পৃথিবীর বয়স সম্পর্কে সঠিক তথ্য খুঁজে বের করা মানুষের পক্ষে সহজ কাজ ছিলো না। ১৬শ শতাব্দীর ইংরেজ স্কলার জন লাইটফুটের কথাই ধরা যাক। জন লাইটফুট হঠাৎ একদিন বিজ্ঞান মহলে ঘোষণা করলেন পৃথিবী খ্রিস্টপূর্ব ৪০০৪ সালের ২৬ অক্টোবর ঠিক রাত ৯টায় সৃষ্টি হয়েছিলো ! আসলেই কি জন লাইটফুটের কথা ঠিক ছিলো ? নাকি অন্য কিছু ?
জ্ঞান-বিজ্ঞানের উন্নতির ফলে মানুষ যখন সৃষ্টিরহস্য সম্পর্কে আরো বেশি জানতে পারল, তখন লাইটফুটের দাবি আর টিকে থাকেনি। কারণ, আজ থেকে প্রায় ২০ কোটি বছর আগে পৃথিবীতে ছিলো ডায়নোসরদের বসবাস।
ডায়নোসরদের জীবাশ্ম গবেষণা করে বিজ্ঞানীরা এ তথ্য দিয়েছেন। সুতরাং, লাইটফুটের দাবি যে ভুল এ বিষয়ে কোনো সন্দেহই থাকে না।
তাছাড়া বর্তমানে আমরা পৃথিবীর জলবায়ু ও ভূ-প্রকৃতি যেমনটা দেখছি, অনেক আগে তেমনটা ছিলো না। সৃষ্টির শুরুতে পৃথিবী ছিলো প্রচণ্ড উত্তপ্ত এক আগুনের গোলক। কোটি কোটি বছরের সুদীর্ঘ বিবর্তনের ফলে তা ধীরে ধীরে ঠান্ডা হয়। সুতরাং বলা যায়, পৃথিবীর সৃষ্টি একদিনের কোনো ঘটনা নয়।

আধুনিক ভূ-তাত্ত্বিকদের মতে পৃথিবীর জন্ম হয়েছিলো আজ থেকে প্রায় ৪৫০ কোটি বছর আগে। এখন প্রশ্ন হলো, বিজ্ঞানীরা কেমন করে পৃথিবীর বয়সের ধারণা পেলো? পদ্ধতিটা বেশ মজার।
পাথরে তেজস্ক্রিয়তার পরিমাণ পরীক্ষা করে পৃথিবীর বয়স সম্পর্কে একটা আনুমানিক ধারণা পেয়েছিলেন বিজ্ঞানীরা। এই ধারণাটিকে আরো সুনির্দিষ্ট করে রেডিয়াম নামক অদ্ভুত এক ধাতু।
রেডিয়াম একটি মৌলিক পদার্থ। প্রকৃতিতে এই রেডিয়াম খুবই বিরল। এর সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হলো, এই ধাতু তেজস্ক্রিয় রশ্মি বিকিরণ করতে করতে বহু বছর পরে সাধারণ সীসায় রূপান্তর হয়। কত বছরে কতটা রেডিয়াম সাধারণ সীসায় রূপান্তরিত হয়- তা বিজ্ঞানীদের জানা। এভাবেই পৃথিবীর অভ্যন্তর থেকে প্রাপ্ত রেডিয়ামের মধ্যে সীসার পরিমাণ পরীক্ষা করে বিজ্ঞানীরা প্রমাণ করেছেন পৃথিবীর বয়স প্রায় ৪৫০ কোটি বছর।

কোমা হলো এমন একটি অবস্থা, যেখান থেকে মানুষ জেগে উঠতে পারে না বা তার চেতনা কাজ করে না। যখন কেউ পরিবেশের কোনো উদ্দীপনায় (য...
31/07/2025

কোমা হলো এমন একটি অবস্থা, যেখান থেকে মানুষ জেগে উঠতে পারে না বা তার চেতনা কাজ করে না। যখন কেউ পরিবেশের কোনো উদ্দীপনায় (যেমন শব্দ, আলো, ব্যথা ইত্যাদিতে) সাড়া দেয় না এবং তার ঘুম-জাগরণের কোনো চক্র আর অবশিষ্ট থাকে না, তখন সে কোমায় আছে বলে ধরা যায়। মস্তিষ্কের চূড়ান্ত পর্যায়ের ব্যর্থতা বা ফেইলিওরের উদাহরণ হলো এই কোমা।
সাধারণত কয়েক দিন থেকে কয়েক সপ্তাহের মধ্যে কোমার একটি পরিসমাপ্তি ঘটে। হয় রোগী আবার জেগে ওঠে বা সচেতন হয়, নয়তো মৃত্যুবরণ করে। কিন্তু বিরল ক্ষেত্রে কেউ কেউ মাসের পর মাস, বছরের পর বছর কোমায় থাকতে পারে।
কোমার কাছাকাছি দুটি শব্দ হলো ‘ব্রেইন ডেথ’ আর ‘ভেজিটেটিভ স্টেট’। ব্রেইন ডেথ অর্থ, মস্তিষ্কের স্থায়ী ক্ষতি বা মস্তিষ্কের সব কার্যক্রম থেমে যাওয়া। আর ভেজিটেটিভ স্টেট অর্থ, রোগীর মস্তিষ্ক সজাগ থাকে, কিন্তু চেতনা দিয়ে বা স্বেচ্ছায় কিছু করতে পারে না।
ভিডিওর মূলপর্বে যাওয়ার আগে অনুরোধ করবো , আপনি যদি আমাদের ইউটিউব চ্যানেলটি এখনো সাবসক্রাইব করে না থাকেন, তাহলে এখনি সাবস্ক্রাইব করে বেল আইকনটি প্রেস করুন ।
কোমার কারণ
নানা ধরনের রোগ ও শারীরিক সমস্যার কারণে মানুষ কোমায় চলে যেতে পারে। যেমন: স্ট্রোক, মস্তিষ্কের টিউমার, মস্তিষ্কে হেমারেজ বা রক্তক্ষরণ, মস্তিষ্কে সংক্রমণ, এবসেস, থ্রম্বোসিস অর্থাৎ রক্তনালি বা হৃদ্‌যন্ত্রে রক্ত জমাট হওয়া ইত্যাদি। আবার মস্তিষ্কের বাইরের কোনো সমস্যার কারণেও মানুষ কোমায় চলে যেতে পারে । যেমন কোনো কারণে যদি মস্তিষ্কে হাইপোক্সিয়া বা অক্সিজেন সরবরাহের ঘাটতি থাকে (যেমন হঠাৎ কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হলে), কিছু ওষুধ বা বিষের প্রতিক্রিয়ায়, শরীরে ইলেকট্রোলাইট বা খনিজ লবণের ভারসাম্যহীনতায় বা শরীরের তাপমাত্রা ও রক্তে শর্করা খুব বেশি বা কমে গেলে।
কী করতে হবে
কেউ অচেতন হয়ে পড়লে বা কোমায় চলে গেলে প্রথম কাজ হলো জরুরি চিকিৎসা । সংক্ষেপে ‘এবিসি’ রক্ষা করা। ‘এ’ মানে এয়ারওয়ে বা শ্বাসনালি, ‘বি’ মানে ব্রিদিং বা শ্বাসপ্রশ্বাস আর ‘সি’ হলো সার্কুলেশন বা রক্তপ্রবাহ নিশ্চিত করা। যেকোনো মানুষ জ্ঞান বা চেতনা হারালে এবিসির মাধ্যমে তার শারীরিক মূল প্রক্রিয়াগুলো চালু করার চেষ্টা করতে হবে। বেসিক লাইফ সাপোর্ট বা সিপিআরে কাজ না হলে প্রয়োজনে অ্যাডভান্সড লাইফ সাপোর্ট দিতে হবে। অনেকেই এই জরুরি চিকিৎসায় চেতনা ফিরে পেতে পারে।
এরপরের কাজটি হলো কারণ অনুসন্ধান করা, কেন এমন হলো। কিছু কিছু ক্ষেত্রে কারণ সহজেই অনুমান করা যায়। যেমন সড়ক দুর্ঘটনা ঘটার কারণে মস্তিষ্কে আঘাত পাওয়া বা অতিরিক্ত বমি বা ডায়রিয়ার কারণে রক্তে ইলেকট্রোলাইট কমে যাওয়া, কিংবা একজন ডায়াবেটিসের রোগীর হাইপোগ্লাইসেমিয়া হয়ে যাওয়া। ইতিহাস ও শারীরিক পরীক্ষার মাধ্যমে কারণ বের করা গেলে এবং সে অনুযায়ী দ্রুত চিকিৎসা করা হলে রোগী কোমা থেকে উঠে আসতে পারে। যেমন: হাইপোগ্লাইসেমিক কোমার রোগীকে শিরায় গ্লুকোজ দেওয়া হলে বা ইলেকট্রোলাইট ইমব্যালান্সের রোগীকে যথাযথ স্যালাইন দিলে তার জ্ঞান ফিরে আসবে। কোমায় চলে যাওয়ার কারণ স্পষ্ট না হলে রক্তের পরীক্ষা, ইসিজি, মাথার সিটি স্ক্যান বা এমআরআইসহ নানা পরীক্ষা–নিরীক্ষার প্রয়োজন হবে আর সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে হবে।
পরবর্তী সময়ে কী হতে পারে
আগেই বলেছি, কারণ জানা গেলে আর দ্রুত চিকিৎসা নিশ্চিত হলে অনেক রোগীই জ্ঞান বা চেতনা ফিরে পায় আর সুস্থ–স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যেতে পারে। আর তা যদি না হয়, তবে দুই রকম ঘটনা ঘটতে পারে। এক, অবস্থার আরও অবনতি ঘটে আর মৃত্যুবরণ করে। আর দুই, কেউ কেউ স্থায়ী ভেজিটেটিভ স্টেটে চলে যায়। এর মানে, তার রক্তচাপ, হৃৎস্পন্দন, শ্বাসপ্রশ্বাস ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ঠিক থাকলেও সে আর কোনো দিন চেতনা বা জ্ঞান ফিরে পায় না। এই অবস্থায় রোগী দীর্ঘদিন থেকে যেতে পারে।
গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের অনলাইনের তথ্য অনুযায়ী, পৃথিবীতে সবচেয়ে দীর্ঘ সময় ধরে ভেজিটেটিভ স্টেটে থাকার রেকর্ড এলেইন এসপোসিটো নামের একটি মেয়ের, যিনি ১৯৪১ সালে একটি অস্ত্রোপচারের পর কোমায় চলে যান। সে অবস্থায় প্রায় ৩৭ বছর কাটিয়ে ১৯৭৮ সালে মৃত্যুবরণ করেন। ধারণা করা হয়, অস্ত্রোপচারের সময় অ্যানেসথেসিয়া জটিলতায় মস্তিষ্কে হাইপোক্সিয়া হওয়ার কারণে তিনি আর জেগে ওঠেননি। তবে পরবর্তী সময়ে এডওয়ার্ডা ও’বারা নামের এক আমেরিকান নারী দীর্ঘ ৪২ বছর ধরে ডায়াবেটিক কোমায় ছিলেন। দীর্ঘকালীন কোমা নিয়ে সবচেয়ে বেশি আলোচনায় ছিলেন ভারতীয় নার্স অরুণা শৌনবাগ। ১৯৭৩ সালে তিনি মুম্বাইয়ের একটি হাসপাতালে একজন ওয়ার্ডবয় কর্তৃক ধর্ষণের শিকার হন আর স্থায়ী কোমায় চলে যান। দীর্ঘ ৩৭ বছর এ অবস্থায় থাকার পর ২০১১ সালে ভারতীয় সুপ্রিম কোর্টে তাঁর পক্ষে ইউথেনেশিয়া বা স্বেচ্ছামৃত্যুর আবেদন করেন একজন সাংবাদিক পিংকি ভিরানি। আদালত এই আবেদন নাকচ করে দিলেও ভারতে ইউথেনেশিয়া তথা স্বেচ্ছামৃত্যু দানের আইন প্রথম চালু হয় । পরবর্তীকালে ৪২ বছর কোমায় থেকে এই নারী নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে ২০১৫ সালে মারা যান।
কোমা প্রতিরোধে
যেসব কারণে মস্তিষ্কের এ ধরনের ব্যাপক বিপর্যস্ততা ঘটে, তার দ্রুত যথাযথ চিকিৎসা হলে কোমা প্রতিরোধ করা সম্ভব। যেমন ডায়াবেটিসের রোগীর হাইপোগ্লাইসেমিয়া হলে দ্রুত চিনি খাওয়া বা বমি ডায়রিয়ার কারণে লবণ কমে গেলে সঙ্গে সঙ্গে স্যালাইন খাওয়া বা শিরায় স্যালাইন দেওয়া। দুর্ঘটনা, মস্তিষ্কে আঘাত, বিষক্রিয়ার পর দ্রুত চিকিৎসার আওতায় আনা। কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের পর চিকিৎসা পেতে দেরি হলে প্রতি মুহূর্তে মস্তিষ্কে অক্সিজেন সরবরাহ কমে যাওয়ার ঝুঁকি তৈরি হয়। তাই যেকোনো কারণে একজন মানুষ অচেতন বা অজ্ঞান হয়ে পড়লে যদি দ্রুততম সময়ে তাকে বেসিক লাইফ সাপোর্ট দেওয়া যায়, তবে এ ধরনের দুঃসহ পরিস্থিতি প্রতিরোধ করা সম্ভব।
আমাদের আজকের আয়োজন এই পর্যন্ত । আশা করছি এই ভিডিওটি আপনার ভালো লেগেছে । জনসচেতনতা বৃদ্ধির জন্য এই ভিডিও শেয়ার করার জন্য অনুরোধ রইলো । আমাদের নতুন নতুন ভিডিওগুলো সবার আগে পেতে সাবস্ক্রাইব করে বেল আইকনটি প্রেস করুন । এরপর কোন বিষয়ের উপর ভিডিও দেখতে চান তা কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না । ধন্যবাদ সবাইকে ।

আপনার গোল অর্জনে যে ৩টি গুরুত্বপূর্ণ কাজ না করলে ব্যর্থ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে  তবে গোল নির্ধারণের ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে ক...
30/07/2025

আপনার গোল অর্জনে যে ৩টি গুরুত্বপূর্ণ কাজ না করলে ব্যর্থ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে
তবে গোল নির্ধারণের ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে ক্লিয়ার এবং মিজারেবল করতে হবে |এক্সাক্টলি জানতে হবে আপনি কি অর্জন করতে চান এবং এমন গোল ফিক্স করতে হবে যেটা আসলেই অর্জন করা পসিবল |
এবারে আসুন যে তিনটার কারণে আমাদের গোল অর্জন হয়না মাঝপথেই থেমে যায় |
সেগুলো হচ্ছে :
১. সময় নির্ধারণ না করা
২. লিখে রাখা
৩. প্রতিনিয়ত ট্র্যাক করা যে আপনি রাইটলি কাজগুলো করছেন কিনা |
সাধারণত আমরা কোন কাজে যদি টাইম নির্দিষ্ট না করি তাহলে সেটা আরো লং সময় লেগে যায় এক সময় সেটা ছেড়ে দেওয়া হয় |
সমাধান: প্রতিটি কাজের জন্য একটি নির্দিষ্ট সময়সীমা ঠিক করুন। এটি আপনাকে কাজটি সময়মতো শেষ করতে সহায়তা করবে।
টাইম নির্ধারণ করার পর যদি আপনি এটাকে খাতায় লিখে রাখেন তাহলে মাইন্ড আপনাকে সবসময় রিমাইন্ডার দিবে যে তোমাকে এই জিনিসগুলো অর্জন করতে হবে |
সমাধান: আপনার লক্ষ্য একটি ডায়েরি বা নোটবুকে লিখে রাখুন।
Finally আপনি যখন এগুলোকে ট্র্যাক করবেন তখন বুঝতে পারবেন আসলে আপনি Goal অর্জনের পথে হাঁটতেছেন নাকি উল্টো পথে
সমাধান: আপনার কাজ এবং লক্ষ্য ট্র্যাক করার জন্য একটি চার্ট বা টুল ব্যবহার করুন। এটি আপনাকে সঠিক পথে রাখবে এবং প্রয়োজনীয় সংশোধন করতে সাহায্য করবে।
এই তিনটা জিনিস যখন আপনি রাইটলি এপ্লাই করবেন তখন দেখবেন আপনার গোল অর্জন করা অনেকখানি সহজ হয়ে গেছে এবং ট্র্যাক করতে পারতেছেন আপনি গোলের কোন পর্যায়ে আছেন | এটা আপনাকে সবসময় মোটিভেটেড করবে গোলকে অর্জন করার জন্য
যেভাবে এগুলো আপনাকে সাহায্য করবে
সময় নির্ধারণ: কাজটি সময়মতো শেষ করার অভ্যাস তৈরি করবে।
লিখে রাখা: আপনাকে ফোকাসড রাখবে।
ট্র্যাকিং: আপনাকে মোটিভেটেড রাখবে

আজকাল ধুপধাপ মানুষ ৩০-৩৫ বছরেই হার্ট এটাক করে বসে থাকে!এইগুলি কিন্তু কোন এক্সিডেন্ট না। এগুলো হয় আমাদের লাইফ স্টাইলের বা...
30/07/2025

আজকাল ধুপধাপ মানুষ ৩০-৩৫ বছরেই হার্ট এটাক করে বসে থাকে!
এইগুলি কিন্তু কোন এক্সিডেন্ট না। এগুলো হয় আমাদের লাইফ স্টাইলের বাই-প্রোডাক্ট হিসেবে।
আপনি যদি চান আপনার হার্ট হেলথ ভালো থাকুক তাহলে আপনাকে ৫ টা পয়েন্ট দেই, যা ফলো করলে আপনার হৃদরোগের ঝুঁকি ৯০% কমে আসবেঃ
১। ভাজা-পোড়া খাওয়া বর্জন করুন।
সিঙ্গারা, সমুচা, পরোটা, পুরি, চানাচুর এই সব বাদ দিতে হবে।
২। সিগারেট খাবার অভ্যাস থাকলে বাদ দিন।
খুব কঠিন না, বহু চেইন স্মোকার দেখেছি, হার্টে রিং পড়ানোর পরে স্মোকিং বাদ দিয়েছেন। আপনিও পারবেন।
৩। সয়াবিন তেল বর্জন করুন।
রান্নায় ঘানি ভাঙ্গা সরিষার তেল কিংবা এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল ব্যাবহার করুন। এমন তেল ইউজ করতে হবে, যা কিনা ঘানি ভাঙ্গা, এক্সট্রা ভার্জিন কিংবা কোল্ড প্রেসড।
৪। সপ্তাহে অন্তত ১৫০ মিনিট কার্ডিও-ভাস্কুলার এক্সারসাইজ করুন (হাঁটা, রানিং, জগিং, সাইক্লিং, সুইমিং)।
৫। স্ট্রেস ম্যানেজমেন্টের দিকে নজর দিন।
স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট বিশাল বড় টপিক, কিন্তু দিনে ১০ মিনিট মেডিটেশন/ব্রিদিং প্র্যাকটিস দিয়ে শুরু করতে পারেন।
এই ৫টা পয়েন্ট ফলো করুন, এন্ড গেট দ্য হার্ট অফ এন এরাবিয়ান হর্স!!

আজীবন একটা জিনিস দেখলাম! আমার জন্য অপেক্ষা করার কেউ নাই! আমি সারাজীবন হয় সেকেন্ড চয়েজ নইলে রিপ্লেসেবল কেউ ছিলাম! কারো জন...
30/07/2025

আজীবন একটা জিনিস দেখলাম! আমার জন্য অপেক্ষা করার কেউ নাই! আমি সারাজীবন হয় সেকেন্ড চয়েজ নইলে রিপ্লেসেবল কেউ ছিলাম! কারো জন্য পারফেক্ট চয়েজ হিসেবে ছিলাম না; "তোমাকে লাগবেই" বা "তোকে লাগবেই" কিংবা "তোমাকে ছাড়া আমার চলবে না" আমার এই টাইপের কেউ নাই!! না বন্ধু, না প্রেমিক, না কাছের মানুষজন! কারো সেকেন্ড চয়েজ, কারো অপশনাল চয়েজ হিসেবে বেঁচে থাকাটা অতোটা সুখের না, সম্মানের ও না! তবুও বেঁচে থাকতে হয়! তাই বেঁচে থাকি, বেঁচে আছি!

জেনে নিন দুনিয়ার যত সুরক্ষিত বাড়ির ঠিকানাজাগতিক সব ব্যস্ততাকে বিদায় জানিয়ে সব হিসাব-নিকাশ চুকিয়ে দিনশেষে মানুষ বাড়িতেই ফ...
30/07/2025

জেনে নিন দুনিয়ার যত সুরক্ষিত বাড়ির ঠিকানা
জাগতিক সব ব্যস্ততাকে বিদায় জানিয়ে সব হিসাব-নিকাশ চুকিয়ে দিনশেষে মানুষ বাড়িতেই ফিরে আসে। কারণ মোটকথা নিজের বাড়িই হচ্ছে সবচেয়ে শান্তির জায়গা। আশ্রয়ের আর আরামের জায়গা। এজন্য প্রিয় এই বাড়িকে সুরক্ষিত করার চেষ্টার কোনো কমতি থাকে না। ধনী-গরীব নির্বিশেষে সবাই চায় বাসা-বাড়ি নিরাপদ হোক। আর সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে মানুষ তার সাধ্যের মধ্যে সবচেয়ে সুরক্ষিত বাড়িটাই নির্মাণ করতে চেয়েছে। বলা বাহুল্য, আমেরিকান প্রেসিডেন্টের হোয়াইট হাউস থেকে শুরু করে ব্রিটিশ রানীর বাকিংহাম প্যালেস এবং উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনের বাড়ির বিবরণের পাশাপাশি হাল আমলের সেলেব্রেটি কিম কারদাশিয়ানের বাড়ির টপক্লাস সিকিউরিটি সিস্টেমও আপনাকে নিশ্চিতভাবে শিহরিত করবেই।
সেইফ হাউস
বলা যায় পোল্যান্ডের এই বাড়িটা দুনিয়ার সবচেয়ে সুরক্ষিত বাড়িগুলোর একটি। ‘সেইফ হাউস‘ নামে এ বাড়ির মালিক তৈরির আগে স্থপতিকে জানান সর্বোচ্চ নিরাপদ এবং সুরক্ষিত বাড়ি চান তিনি। বাড়ির মালিকের এ দাবি থেকেই সত্যিকারের সেইফ হাউস (নিরাপদ বাড়ি) নির্মাণ করেন স্থপতি রবার্ট কনিকজনি। দেখতে নেহায়েৎ বিলাসবহুল বাড়ি হলে আদতে বাংকারের মতো এ বাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, যেখানে আপনি ইচ্ছামতো ব্যাকস্ট্রোক সাঁতার কাটতে পারবেন জম্বির হাতছোঁয়া দূরত্বে। বাড়িটিতে রয়েছে স্বয়ংক্রিয় সিঁড়ির ব্যবস্থা, যাতে করে আপনি অনায়েসেই আপনার বাড়ির ছাদে চলে যেতে পারবেন। তাছাড়া যেকোনো ধরনের অপ্রত্যাশিত অনুপ্রবেশ ঠেকানোর মতো সবধরনের ব্যবস্থাও আছে এ বাড়িতে। নামে যেমন সেইফ; কাজেও শতভাগ সেইফ এ বাড়ি।
এসবালভার্ড গ্লোবাল সিড ভল্ট
নরওয়ের স্পিডবারগেন দ্বীপের এই বাড়িটি মূলত একটি বীজ সংরক্ষণাগার। এখানে কোনো মানুষ বাস করে না। প্রতিটি ব্যাগে ৫০০ করে বীজ নিয়ে ৪.৫ মিলিয়ন নমুনা বীজ আছে- এ বাড়িতে। এজন্যই এ বাড়িকে দুনিয়ার সবচেয়ে সুরক্ষিত বীজ সংরক্ষণাগার হিসেবে তৈরি করা হয়েছে। বিশ্বে খাদ্য সংকট দেখা দিলে এই সংরক্ষণাগারে রাখা বীজ দিয়ে কয়েক মিলিয়ন মানুষকে বাঁচিয়ে রাখা যাবে। এই সংরক্ষণাগারে মানুষ না থাকার অন্যতম কারণ হলো এখানে মাইনাস ১৮ ডিগ্রিতে বীজ সংরক্ষণ করা হয়। এছাড়া অক্সিজেনের সরবরাহও নিয়ন্ত্রণ করা হয়, যাতে বীজগুলো তাড়াতাড়ি বুড়িয়ে না যায়। এ বীজ বাড়ির যারা রক্ষণাবেক্ষণ করেন, তারা পাশেই থাকেন অনেকটা আর্কটিক দীপপুঞ্জের পরিবেশে।
বিল গেটস’ হোম
ওয়াশিংটনের মেদিনায় উঁচু ভবন থেকে তাকালে গাছের ফাঁক দিয়ে যে বাড়িটি সহজেই সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করে, সেটিই বিল গেটসের বাড়ি। ‘জানাডু ২.০’ নামে এ বাড়ি নির্মাণে খরচ পড়েছে ৬৩ মিলিয়ন ডলার এবং সময় লেগেছে ৭ বছর। বাড়িতে অতিথি আসলে তাকে বিশেষ একটি পিন দেওয়া হয়। এ পিন অতিথির প্রয়োজন অনুযায়ী স্বয়ংক্রিয়ভাবে আলো ও তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। অতিথির একান্ত রুচি ও চাহিদা অনুযায়ী সবধরনের সুবিধা নিশ্চিত করা হয় এ বাড়িতে। এ বাড়ির নিরাপত্তা ব্যবস্থা এতই উন্নত যে, এক মাইল দূরে অবস্থান করা অনাকাঙ্খিত অনুপ্রবেশকারীর অবস্থানও বলে দেয়। বাড়ির অবস্থানের কারণেই পাপারাজ্জিদের চোখকে ফাঁকি দিয়ে গাছ-গাছালির মাঝে বসে ওয়াশিংটন হ্রদের সৌন্দর্যও উপভোগ করতে পারেন গেটস পরিবারের সদস্যরা।
কারদাশিয়ান স্টেট
কারদাশিয়ান পরিবার আজকের দুনিয়ার বিনোদন জগতের সবচেয়ে আলোচিত পরিবার। সঙ্গত কারণেই তাদের জন্য একটি সুরক্ষিত বাড়ি থাকা স্বাভাবিকই। অত্যাধুনিক নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা এ বসতভিটায় কারদাশিয়ান পরিবার ছাড়া অন্যদের প্রবেশে বেশ ঝক্কি-ঝামেলা পোহাতে হয়। পাপারাজ্জিদের ক্যামেরা থেকে বাঁচতে কিম কারদাশিয়ান বাড়ির আঙিনাতেও বিশেষ গাড়িবহর ব্যবহার করেন। তাছাড়া এ বাড়ির সদস্যদের বডিগার্ড নিয়োগ দেয়ার সময় আবেদনকারী ব্যক্তির ব্যাকগ্রাউন্ড চেকসহ কঠিন প্রশিক্ষণ দিয়ে চূড়ান্ত নিয়োগ দেয়া হয়।
দ্য হোয়াইট হাউস
সবচেয়ে সুরক্ষিত বাড়ির তালিকা করলে দুনিয়ার সবচেয়ে ক্ষমতাশালী প্রেসিডেন্টের বাড়ি অবশ্যই থাকবে। দর্শনার্থীদের জন্য আমেরিকার হোয়াইট হাউস সবসময় আকাঙ্খিত হলেও এ বাড়ির নিরাপত্তা সবসময় টপক্লাস। ১৩শ জন কর্মচারী সপ্তাহে ৭ দিন, দিন-রাত ২৪ ঘন্টা এ বাড়ির রক্ষণাবেক্ষণে কাজ করছেন। এছাড়া বাড়ির ছাদে সবসময় সোয়াট টিম নিয়োজিত থাকে। ৬ তলা ভবনের সবার নিচতলায় আছে ইমার্জেন্সি অপারেশনস সেন্টার। অপ্রত্যাশিত হামলার সময় আন্ডারগ্রাউন্ড দিয়ে নিরাপদে এ ভবন ত্যাগ করারও সুব্যবস্থা আছে।
বাকিংহাম প্যালেস
সবচেয়ে সুরক্ষিত বাসভবনের নাম বলা হবে কিন্তু ব্রিটেনের রানীর বাসভবন বাকিংহাম প্যালেস থাকবে না, সেটা তো অকল্পনীয়। পুলিশ ছাড়াও ব্রিটেনের সেনাবাহিনীও এ ভবনের নিরাপত্তায় নিয়োজিত রয়েছে। ৭৭৫টি কক্ষ এবং ৭০০ জানালা সমৃদ্ধ রানীর এ বাসভবনকে লন্ডনের সবচেয়ে বেশি নিরাপদ বাসভবন বলেও আখ্যায়িত করা হয়। ব্রিটেন সরকারের পক্ষ থেকে বাকিংহাম প্যালেসের সুরক্ষার জন্য আলাদা বাজেটও আছে।
রিয়ংসিয়ং রেসিডেন্স
বর্তমান বিশ্বে সবচেয়ে বেশি আলোচিত নেতা উত্তর কোরিয়ার কিম জং উন। তার বাড়িটাও আলোচনায় কোনো অংশে পিছিয়ে নেই। তার বাসভবনের নাম রিয়ংসং। অন্য নাম রেসিডেন্স নং -৫৫। তার বাড়ি এতই সুরক্ষিত যে এই বাড়ির সুষ্পষ্ট এবং সম্পূর্ণ একটি ছবি পাওয়াও দুষ্কর। গুগল আর্থের ছবি দেখেই বোঝা যায় কতটা লোকচক্ষুর অন্তরালে এই বাড়ি। কিম জং উন নিজেই নিশ্চিত করেন তার বাড়ির চারপাশে বৈদ্যুতিক তার রয়েছে। বাড়ির সুরক্ষায় সুসজ্জিত বাহিনীর পাশাপাশি মাইন ফিল্ডও রয়েছে, যা যেকোনো অনাকাঙ্খিত আগন্তুককে বিপদে ফেলবে। এছাড়া মাটির ভেতরে যে টানেল আছে তা দিয়ে সহজেই নিরাপদ স্থানগুলোতে চলে যাওয়া যাবে। এই বাড়ির দেয়ালে বিশেষ কনক্রিট এমনভাবে দেয়া, যা রীতিমতো পারমাণবিক বোমার গতিপথ পাল্টে দিতে সক্ষম। এছাড়া অন্য নিরাপত্তা এবং ক্যামেরা তো অনুমিতভাবে আছেই।

অন্ত্রের সুরক্ষায় ফাইবারছোটবেলা থেকেই শাকসবজি খাওয়ার ব্যপারে আমাদের প্রচণ্ড অনীহা, আর ফলস্বরূপ আমাদের বাবা-মায়ের আপ্রাণ ...
30/07/2025

অন্ত্রের সুরক্ষায় ফাইবার
ছোটবেলা থেকেই শাকসবজি খাওয়ার ব্যপারে আমাদের প্রচণ্ড অনীহা, আর ফলস্বরূপ আমাদের বাবা-মায়ের আপ্রাণ চেষ্টা জোরজবরদস্তি করে সেসব খাওয়ানোর। কিন্তু কেন জোর করে শাকসবজি খাওয়ানো এত জরুরি ছিল? ফাস্ট ফুড আর সফট ড্রিংকসের বদলে কেন এই শাকসবজিই আসলে আমাদের পরম বন্ধু? কারণ, বিভিন্ন রকমের ভিটামিন আর মিনারেল ছাড়াও শাকসবজিতে থাকে ফাইবার, যা আমাদের পরিপাকতন্ত্রের সুস্থতা বজায় রাখতে মোটামুটি অপরিবর্তনীয় একটি উপাদান।
ফাইবার কী?
ফাইবার মূলত একধরনের কার্বোহাইড্রেট বা শর্করা। উদ্ভিজ্জ বিভিন্ন কার্বোহাইড্রেট, যেমন- সেলুলোজ, হেমিসেলুলোজ, লিগনিন, পেকটিন ইত্যাদি ডায়েটারি ফাইবার হিসেবে পরিচিত। আরও পরিষ্কার করে বললে, শর্করার যে অংশ আমাদের পরিপাকতন্ত্র হজম করতে পারে না, তা-ই ফাইবার। ভাবছেন, যে বস্তু হজমই করা যায় না, সে আবার এত জরুরি হয় কী করে? যখন বেশিরভাগ খাদ্যোপাদান ক্ষুদ্রতম অংশে বিভক্ত হয়ে পরিপাকতন্ত্রের বিভিন্ন ধাপে শোষিত হয়ে যায়, তখন ফাইবার মোটামুটি অপরিবর্তিত অবস্থায় পুরো পরিপাকতন্ত্র ভ্রমণ করে। ফলস্বরূপ আমাদের দেহে উৎপন্ন অতরল বর্জ্য মোটামুটি নির্বিঘ্নে নিঃসৃত হতে পারে।
বিভিন্ন প্রকারের ফাইবার
মূলত দুই ধরনের ফাইবার পাওয়া যায়- দ্রবণীয় এবং অদ্রবণীয়। দ্রবণীয় ফাইবার পানির সাথে স্বল্পমাত্রায় দ্রবীভূত হয়ে পিচ্ছিল ধরনের মিশ্রণ তৈরি করে। ওটমিল, চিয়া বীজ, আপেল, কিছু কিছু বাদাম, ডাল ইত্যাদি দ্রবণীয় ফাইবার। এই খাবারগুলো দেহে গ্লুকোজ লেভেল আর রক্তে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। অদ্রবণীয় ফাইবার পানিতে একদমই দ্রবীভূত হয় না। গম, শাকসবজি, ফলমূলের খোসা, কাঠবাদাম, আখরোট, বিভিন্ন ধরনের শস্যবীজ অদ্রবণীয় ফাইবার। এই ধরনের ফাইবার খাদ্যকে সহজে পরিপাকতন্ত্রের ভেতর দিয়ে ভ্রমণে সাহায্য করে। এছাড়াও ফাইবার খাবারের পরিমাণ বাড়িয়ে মোট ক্যালরি ইনটেক নিয়ন্ত্রণে রাখে, নিয়ন্ত্রণে রাখে বার বার খিদে পাওয়ার অভ্যাসও। কোনো কোনো খাদ্যে দ্রবণীয় এবং অদ্রবণীয় দুই ধরনের ফাইবারই থাকতে পারে।

কী পরিমাণ ফাইবার খাবেন?
বিবিসি নিউজের একটি জরিপ অনুযায়ী, ৯০ শতাংশ মানুষ তার প্রয়োজন অনুযায়ী ফাইবার খান না। একজন পূর্ণবয়স্ক পুরুষের দৈনিক ৩০ গ্রাম ফাইবার প্রয়োজন, একজন নারীর ক্ষেত্রে সেই মাত্রা ২৫ গ্রাম। ১৪-১৮ বছর বয়সী কিশোর-কিশোরীদের জন্য এই পরিমাণ যথাক্রমে ২৮ ও ২২ গ্রাম। ৯-১৩ বছর বয়সী ছেলে ও মেয়েশিশুর প্রয়োজন যথাক্রমে ২৪ ও ২০ গ্রাম ফাইবার। ৪-৮ বছর বয়সী শিশুর সুস্থ-স্বাভাবিক পরিপাক কার্যক্রমের জন্য প্রতিদিন দরকার হয় ১৮ গ্রাম ফাইবার।
কীভাবে বাড়াবেন খাবারে ফাইবারের পরিমাণ?
দীর্ঘদিন ধরে ফাইবার নিচ্ছেন না বলে হুট করেই খাবারে একগাদা ফাইবার যোগ করে বসবেন না! আচমকা খাদ্যাভ্যাসে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার যোগ করলে হতে পারে বদহজম, অম্ল, গ্যাস ইত্যাদি সমস্যা। ধীরে ধীরে ছোট ছোট পরিবর্তন এনে শুরু করতে পারেন আদর্শ খাদ্যাভ্যাস। যেমন-
১) সকালে ময়দার বদলে ব্যবহার করুন লাল আটা।
২) ওটমিল, কিনোয়া, চিয়া সীড ইত্যাদি হতে পারে নাশতার উপকরণ।
৩) অল্প অল্প করে বাড়িয়ে নিন শাকসবজির পরিমাণ।
৪) হালকা খিদে পেলে ফাস্ট ফুডের বদলে খান ফল-মূল অথবা বিভিন্ন রকমের বাদাম।
৫) মাঝে মাঝে মাংসের বদলে ইত্যাদি খেতে পারেন।
শুধু কোলেস্টেরল আর গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণ নয়, ফাইবার কোলন ক্যান্সার, ব্রেস্ট ক্যান্সার, অন্ত্রে ক্যান্সার প্রতিরোধে রাখে কার্যকর ভূমিকা। কোষ্ঠকাঠিন্য, আইবিএস (ইরিটেবল বাওয়েল সিন্ড্রোম) জাতীয় পরিপাকতন্ত্রের সমস্যা এড়ানো যায় পর্যাপ্ত ফাইবার গ্রহণের মাধ্যমে। তাছাড়া, ওজন নিয়ন্ত্রণ করে দখলে রাখে পিসিওএস (পলিসিস্টিক ওভারি সিন্ড্রোম) জাতীয় সমস্যাগুলোও। তাই প্রতিদিন পরিমাণমতো ফাইবার গ্রহণ এবং পানি পান করার অভ্যাস আপনাকে বিভিন্ন শারীরিক জটিলতা থেকে অনেকাংশেই সুরক্ষিত রাখবে।

আপনি কি ইয়াং হতে চান ?কে না চায় তাই না ? ঘড়ির কাঁটা উল্টোদিকে চললে কি না ভালো হতো ? জাপানি , চাইনিজ, মার্কিন আর ইউরোপীয়া...
29/07/2025

আপনি কি ইয়াং হতে চান ?
কে না চায় তাই না ? ঘড়ির কাঁটা উল্টোদিকে চললে কি না ভালো হতো ? জাপানি , চাইনিজ, মার্কিন আর ইউরোপীয়ানরা অনেক গবেষণা করেছেন । সুন্দর কতগুলো নিয়ম বের করেছেন । আসুন না সেগুলো অনুসরণ করি ।
(১) তিনটি সাদা জিনিস পরিহার করুন । না, আমি আপনাকে "বর্ণবিদ্বেষী " হতে বলছিনা । চিনি, লবণ আর ময়দা এ তিনটি শব্দ আপনার অভিধান থেকে কেটে ফেলুন ।
আপনি রসগোল্লার মতো চোখ বড়ো বড়ো করে বলবেন "এটা কি করে সম্ভব " ? তাহলে মিষ্টির দোকানদাররা তো না খেয়ে মারা যাবে ।
মনে রাখবেন চিনি বিষ ।
যে সব পণ্ডিতরা বলবেন চিনি খেলে কিছু হবে না, তাদেরকে বলছি একটু পড়ালেখা করতে।
আপনি হয়তো বলবেন, লবণ ছাড়া কি ব্যঞ্জন হয় ? এটা কিন্তু আপনার উপর নির্ভর করছে । কখনো খাওয়ার সময় অতিরিক্ত লবণ নেবেন না । যদি একান্তই না পারেন, পরিমিত খাবেন কেমন । অনেক খাবারের মধ্যে লবণ লুকিয়ে আছে । তাই লবণ কম করে খেলেও আপনার গলগণ্ড রোগ হবে না।
রাতে শর্করা জাতীয় খাবার কম খাবেন। যেমন নুডলস, ভাত, আলু আর পরোটা। লাল আটার রুটি খাবার চেষ্টা করবেন, দাম একটু বেশি। তবে ময়দা নয় আটার রুটি খাবেন। রাত ৮ টার পর খাবেন না । যারা রাতে কাজ করেন তাদের অবস্থা অবশ্য আলাদা। ভয় নেই , আপনি অনাহারে মরবেন না ।
আপনি কি জানেন, আপনার অনেক অসুখের কারণ এই যে, আপনার পয়সা ছিল না খাবার কেনার জন্য এমনটা নয় বরং আপনার পয়সা বেশি ছিল বিজাতীয়/কুজাতীয় খাবার খাওয়ার জন্য।
(২) প্রতিদিন তিরিশ মিনিট হাঁটবেন । এটা কিন্তু শপিং এর হাঁটা নয় বা পার্কে প্রণয়ীর সঙ্গে প্রমোদ ভ্রমণও নয় । যাদের ছাদ আছে , ওখানে হাঁটুন । এতে লজ্জার কিছু নেই । যাদের হাঁটার কোনো সুযোগ নেই , ফেইসবুকটি সরিয়ে রেখে ৩০ টি বুকডন দিন ।
(৩) আপনি কি জানেন , পৃথিবীতে সুনামি আর সাইক্লোন যা ক্ষতি করেছে তার চেয়ে বেশি করেছে সফট ড্রিংকস । সফট ড্রিংকসকে হারাম মনে করুন । সফট ড্রিংকসের পরিবর্তে প্রচুর পানি খাবেন প্রতিদিন। সকালে নাস্তা খাবেন সম্রাটের মতো , দুপুরের খাবার রাজার মতো আর রাতের আহার ভিখারির মতো ।
(৪) ঝালমুড়ি , ফাস্টফুড খাবেন অথচ বলবেন আমি তো তেমন কিছুই খাই নি ।
আপনি বলবেন, তাহলে খাবোটা কি ? কেন মাছ-মাংস, ডাল , সালাদ, সবজী কি এগুলো তো চারপাশে প্রচুর আছে ?
(৫) এবার যেটা বলবো সেটা সবচেয়ে প্রয়োজনীয় । হাসুন । সারাক্ষণ হাসুন । আপনি বলবেন আপনার পক্ষে এটা বলা সহজ । জানেন আমার মনে কত ব্যথা । আমি জানি তবুও চেষ্টা করবেন হাসতে । অতীতকে ভুলে যান ।
আজকের দিনটির জন্য বাঁচুন । গতকাল রাতে ঝড় হয়েছিল বলে আজকের সোনালী রোদকে উপেক্ষা করবেন ?
ভালো বই পড়ুন , ভালো গান শুনুন । তিলকে তাল না করে , সুখকে খুঁজে না বেড়িয়ে এই মুহূর্তে সুখী হন ।
এই নিয়মগুলি ৬ মাস নিষ্ঠার সাথে অনুসরণ করবেন , দেখবেন আপনার বয়স ৬ মাস বয়স বাড়লেও তারুণ্য একই রকম থাকবে নিশ্চিত।
( বিঃদ্রঃ এই লেখাটি পড়ে কেউ ভুল অর্থ প্রকাশ/ধর্মকে টেনে আনবেন না, এখানে ৯০ বছরের কেউ ১৯ বছরের মতো ইয়াং হওয়া বুঝানো হয়নি, সঠিক জীবনপ্রবাহের মাধ্যমে তারুণ্য দীর্ঘদিন ধরে রাখার বিষয়ে আলোকপাত করা হয়েছে)
Tarique Huq

আজ তুমি ধনী হতে পারো, কিন্তু আগামীকাল তুমি সবকিছু হারিয়ে ফেলতে পারো, এর কোন নিশ্চয়তা নেই।তোমাদের ধন-সম্পদ, যশখ্যাতি সব আ...
29/07/2025

আজ তুমি ধনী হতে পারো, কিন্তু আগামীকাল তুমি সবকিছু হারিয়ে ফেলতে পারো, এর কোন নিশ্চয়তা নেই।
তোমাদের ধন-সম্পদ, যশখ্যাতি সব আল্লাহর দান, আর তিনি যখন ইচ্ছা তা ফিরিয়ে নিতে পারেন।
সুতরাং, আপনার রব আপনাকে যে নিয়ামত দিয়েছে তা নিয়ে অহংকার করো না।
নিজের মেধা, নিজের জ্ঞান, আল্লাহর দেয়া হালাল সম্পদকে কাজে লাগান, অভাবীকে সাহায্য করুন এবং তার সাহায্যে এগিয়ে আসুন যাকে আপনার দরকার।
মনে রাখবেন, আপনি মারা গেলে আপনার রেখে যাওয়া টাকা পয়সা সাথে নিতে পারবেন না, কিন্তু আপনার সৎ কর্মগুলো আপনার সাথে থাকবে, থাকবে আপনার আমলনামায়। কবরে আপনার রূহের ঠিকানা হবে তখন ইল্লিনে...
"তোমার ধনসম্পদ ও সন্তান-সন্ততি একটি পরীক্ষা মাত্র।" (সূরা আত-তাগাবুন, ১৫)

Address

Dhala
1230

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Chayabaji posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Chayabaji:

Share