Islamic Media

Islamic Media ইসলামিক বা অন্যান্য উপন্যাসের বই পেতে ম্যাসেজ করুন। I M Akram Hossain Farabi ..I M a Student
I M Stat To Vlogging Videos Inshaallah..

01/12/2024


25/10/2024

“ যে ব্যক্তি ‘ওয়া কবিলতু জামিআ আহকামিহি’ তথা ‘আল্লাহর সকল বিধি বিধান মেনে নিলাম’ বলে ঈমান আনয়ন করে, তার পক্ষে মানবরচিত ত*ন্ত্র ম*ন্ত্র এবং সংবিধানকে মেনে নেওয়া সম্ভব না। ”
- শাইখ তামিম আল আদনানী হাফিজাহুল্লাহ

আগামীর বাংলাদেশ ইসলামের ইনশাআল্লাহ।  এ মাটি সিঞ্চিত হোক তাওহীদের শরাবানে। #ইনশা_আল্লাহ
31/08/2024

আগামীর বাংলাদেশ ইসলামের ইনশাআল্লাহ। এ মাটি সিঞ্চিত হোক তাওহীদের শরাবানে।
#ইনশা_আল্লাহ

 ゚
28/08/2024


আলহামদুলিল্লাহ  ছুম্মা আলহামদুলিল্লাহ মুফতি জসীম উদ্দিন রাহমানি হাফিজাহুল্লাহএখন মুক্ত বাতাসে।
26/08/2024

আলহামদুলিল্লাহ ছুম্মা আলহামদুলিল্লাহ
মুফতি জসীম উদ্দিন রাহমানি হাফিজাহুল্লাহ
এখন মুক্ত বাতাসে।

তিন বছর আগে তিনি এই দিনে বিদায় নিয়েছিলেন! তিনি উত্তপ্ত মঞ্চের লোক ছিলেন না। পরিস্থিতি তাঁকে টেনে এনেছিল। এরপর থেকে সব সম...
19/08/2024

তিন বছর আগে তিনি এই দিনে বিদায় নিয়েছিলেন!
তিনি উত্তপ্ত মঞ্চের লোক ছিলেন না। পরিস্থিতি তাঁকে টেনে এনেছিল। এরপর থেকে সব সময় উত্তাপ ও লড়াইয়ের মধ্যেই ছিলেন; মৃত্যুর আগ পর্যন্ত। স্বৈর-শাসকের প্রতি তাঁর অনমনীয় দূরত্ব ছিল মুগ্ধকর। এই সিপাহসালারের জন্য আমাদের শ্রদ্ধা, দোয়া।
আল্লাহ তাআলা তাঁকে ক্ষমা করুন, জান্নাতের উঁচু মাকাম দান করুন।

৬ অক্টোবর ২০১৯।রাত  ৮.১৩।বুয়েট শেরেবাংলা হলের ১০১১  নাম্বার কক্ষে ঘুমাচ্ছিলো একটা ছেলে। একই ব্যাচের তানিমসহ তিনজন এসে তা...
15/08/2024

৬ অক্টোবর ২০১৯।
রাত ৮.১৩।
বুয়েট শেরেবাংলা হলের ১০১১ নাম্বার কক্ষে ঘুমাচ্ছিলো একটা ছেলে। একই ব্যাচের তানিমসহ তিনজন এসে তাকে ঘুম থেকে ডেকে তোলে।
-- বড় ভাইয়েরা তোকে ডাকছে। ২০১১ তে আয়।
-- কেনো?
-- গেলেই দেখতে পাবি।
-- কখন যাওয়া লাগবে?
-- এখনই। তোর ল্যাপটপ এটা?
-- হ্যাঁ।
-- মোবাইলটাও দে।
--কেনো?
-- দিতে বলছি তাই দিবি। ভাইরা বলছে।
মোবাইল, ল্যাপটপ এবং ছেলেটাকে নিয়ে তারা রওনা দিলো ২০১১ নাম্বার রুমের উদ্দেশ্যে। এই ছেলেটা কোন সাধারণ ছেলে ছিলো না। বুয়েটের EEE বিভাগে ২০১৮ সালে ভর্তি হওয়া এই ছেলের নাম আবরার ফাহাদ রাব্বি। অসাধারণ মেধাবী এই ছেলে ঢাবি 'ক ইউনিট' ভর্তি পরীক্ষায় ১৩ তম হয়েছিলো। চান্স পেয়েছিলো ঢাকা মেডিকেলেও। বড় ভাইদের ডাকে ২০১১ নাম্বার রুমের দিকে পা বাড়ানো আববার তখনো জানতো না, "অনন্ত মহাকালে এই যাত্রা, অসীম মহাকাশের অন্তে"।
আবরারের অপরাধ ছিল তাদের চোখে মারাত্মক! ভারতের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে স্ট্যাটাস দিয়েছে সে। আবরারেরই রুমমেট মিজানের সন্দেহ, "আবরার শিবির করে।" তাই বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের আজ এই আয়োজন। কক্ষে ঢোকার পরই মোবাইল আর ল্যাপটপ চেক করা শুরু করে তারা। তেমন কোন প্রমাণ না পেয়ে রুমে থাকা রবিন ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে।
-- এদিকে আয়। চশমা খোল।
আবরার চশমা খোলার পর রবিন প্রচন্ড জোরে তার গালে কয়েকটি চড় মারে। হাত দিয়ে গাল চেপে বসে পড়ে আবরার। এরই মধ্যে মোরশেদ কাঠের তৈরি শক্ত ক্রিকেট স্ট্যাম্প নিয়ে আসে। ইফতি প্রথমে রবিনের মতোই গায়ের জোরে থাপ্পড় মারে আবরারকে। এরপর হাতে তুলে নেয় ক্রিকেট স্ট্যাম্প। পিঠে, পায়ে, পায়ের তালুতে, হাতে সর্বশক্তিতে মারতে থাকে। প্রচণ্ড শক্তিতে মারার কারণে কয়েক বাড়ি দেওয়ার পরই স্ট্যাম্প ভেঙে দুই টুকরা হয়ে যায়। আবরার ততক্ষণে চিৎকার দিতে দিতে লুটিয়ে পড়েছে মেঝেতে। সেই চিৎকার শুনে আশেপাশের রুমের জানালা ভয়ে দ্রুত বন্ধ হয়ে যায়। এহতেসামুল, রাব্বি ও তানিম আরেকটি নতুন স্ট্যাম্প নিয়ে আসে। এবার অনিক স্ট্যাম্প হাতে তুলে নেয়। একাধারে মাটিতে লুটিয়ে থাকা আবরারের সারা শরীরে আঘাত করতে থাকে। প্রায় ৫০ থেকে ৬০টি আঘাত করে অনিক নিজেই ক্লান্ত হয়ে পড়ে। মেঝেতে পড়ে কাতরাতে থাকে আবরারের শরীর। সঙ্গে সঙ্গে মুজাহিদ ও শামিম স্কিপিং রোপ (মোটা দড়ি) দিয়ে মারতে শুরু করে। আবরার তখন বাঁচার জন্য আকুতি-মিনতি করে কিন্তু তাতে কারো মন গলেনি। কারো মধ্যেই মনুষ্যত্ব ফিরে আসেনি। বরং জীয়ন এগিয়ে এসে অনিক থেকে ক্রিকেট স্ট্যাম্প নিয়ে আবরারের শরীরের বিভিন্ন স্থানে সর্বশক্তিতে মারতে থাকে।
রাত সাড়ে দশটা। অমানুষিক মার খেয়ে মেঝেতে লুটিয়ে গোঙাতে থাকে আবরার। ইফতি ধমক দিয়ে টেনে দাঁড় করায়। তারপর সর্বশক্তিতে কয়েকটি চড় মারে। এরপর আবার স্ট্যাম্প দিয়ে পেটাতে থাকে।
রাত এগারোটা। ২০১১ নাম্বার কক্ষে এসে হাজির হয় এস এম মাহমুদ সেতু। এসেই সবাইকে জিজ্ঞেস করলো,
-- কি অবস্থা? কিছু বাইর হইছে?
-- না, কোন কিছু বলতেছে না।
-- মারতে থাক।
সেতুর নির্দেশে আবরারকে আবার ক্রিকেট স্ট্যাম্প, স্কিপিং রোপ দিয়ে মারা শুরু হয়। ইফতি ও অনিক আবরারকে ক্রিকেট স্ট্যাম্প দিয়ে মারতে থাকে। হাতের কনুই দিয়ে পিঠে প্রচণ্ড আঘাত করে। উৎসাহিত হয়ে তখন সবাই মিলে প্রচন্ড শক্তিতে আবরারকে এলোপাতাড়ি কিল-ঘুষি চড়-থাপ্পড়, লাথি মারতে থাকেন। আবরারের কুঁকড়ে যাওয়া শরীর থেকে তখন শুধু গোঙানি শোনা যাচ্ছিলো।
রাত সাড়ে এগারোটা। কিছুক্ষণের জন্য রুম থেকে বের হওয়ার আগে অনিক ও রবিন অন্যদের বলে যায়,
-- তোরা অর কাছ থেকে যেমনেই হোক তথ্য বের কর।
এবার মনির ক্রিকেট স্টাম্প দিয়ে আবরারকে পেটাতে শুরু করে। তাবাখখারুল, নাজমুস সাদাত, তানিম, জেমি আবরারকে চড়-থাপ্পড় মারতে থাকে। বাইরে থেকে আবার রুমে ঢুকে অনিক হাতে ক্রিকেট স্ট্যাম্প তুলে নেয়। এরপর আবরারকে প্রচন্ড জোরে একটানা আরও ৪০ থেকে ৫০টি আঘাত করে। মুমূর্ষু আবরার তখন বমি ও প্রস্রাব করে ফেলে। ব্যথায় চিৎকার করার মতো শক্তিও অবশিষ্ট নেই। বাঁচার জন্য ইশারা-ইঙ্গিতে কাকুতি-মিনতি করে। নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে আসার উপক্রম হয়। শ্বাসকষ্ট দেখে ইফতি আবরারের মাথার নীচে বালিশ দেয়। পরপর আরো কয়েকবার বমি করে আববার। এমন অবস্থায় আবরারকে হলের বাথরুমে নিয়ে যাওয়া হয়। ধুয়ে মুছে জামা কাপড় বদলানো হয়।
রাত সাড়ে বারোটা। ইফতি ও মেহেদীর নির্দেশে আবরারকে ধরাধরি করে ২০০৫ নম্বর কক্ষে নিয়ে আসা হয়। ইফতি মোশাররফ হলের মেস বয় জাহিদ হাসানকে ডেকে আসে। ২০১১ নম্বর রুমে আবরারের বমি তাকে দিয়ে পরিষ্কার করানো হয়।
২০০৫ নম্বর কক্ষে আনার পর ইফতি বলে,
-- তোরা এবার অর থেকে তথ্য বাইর কর। বুয়েটে কে কে শিবির করে বাইর কর।
দুই-একজন আবরারের মুমূর্ষু অবস্থা দেখে ভয়ে ভয়ে বললো,
-- ভাই, অবস্থা বেশ খারাপ। হাসপাতালে নেওয়া দরকার।
এই কথা শোনার পর রবিন তেলেবেগুনে জ্বলে উঠেন।
-- যা বলছি তাই কর। এইগুলি সব নাটক। ভং ধরছে। তোরা শিবির চেনস না। শিবির চেনা কষ্ট।
রবিনের রেগে ওঠা দেখে সবাই ভয়ে জলদি আবরারকে আবার ইন্টারোগেট শুরু করে। কিন্তু আবরারের মুখ থেকে কোন শব্দ আসে না। নিশ্চল, নিস্তেজ পড়ে থাকা দেহ কোন সাড়া না দেওয়ায় ক্ষিপ্ত হয়ে আবার আরেক দফা পেটানো শুরু হয়।
রাত দুইটা। সিদ্ধান্ত হয় আবরারকে হল থেকে বের করে পুলিশে দেওয়া হবে। মেহেদী চকবাজার থানা পুলিশকে ফোন দেয়, "হলে একটা শিবির ধরা পড়েছে। এসে নিয়ে যান।" চকবাজার থানা পুলিশ একটা টহল দল পাঠায় শেরে বাংলা হলের গেইটে। কিন্তু দেরী হওয়ায় গেইট থেকে পুলিশকে ফিরিয়ে দেওয়া হয়।
রাত আড়াইটা। ইফতি, মুজাহিদ, তাবাখখারুল ও তোহা মিলে নিশ্চল আবরারকে তোশকে করে হলের দোতালার সিঁড়িতে এনে রেখে দেয়। সিঁড়ির লাইটের আলোয় আবরারের খালি গায়ে তখন স্পষ্ট কালো কালো দাগ। সারা শরীরে স্ট্যাম্পের বাড়ির কারণে কালশিটে পড়ে আছে। চোখ বন্ধ। তবে চেহারায় কোন যন্ত্রণার ছাপ নেই। বরং সেখানে প্রশান্তির চিহ্ন। নিষ্ঠুর অমানুষদের এই পৃথিবী ছেড়ে স্রষ্টার সান্নিধ্যে চলে যাওয়ার প্রশান্তি।
রাত তিনটা। খুনীরা বুয়েটের চিকিৎসক ও অ্যাম্বুলেন্স ডেকে আনে। চিকিৎসক আবরারের দেহ পরীক্ষা করে ঘোষণা দেন সে মারা গেছে। তড়িঘড়ি করে ক্রিকেট স্ট্যাম্প, তোষক, বালিশ, আবরারের ল্যাপটপ, চাপাতি হলের ২০১১ নম্বর কক্ষ থেকে বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি মুহতাসিম ফুয়াদ এর কক্ষে নিয়ে রেখে দেওয়া হয়। বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মেহেদী হাসান রাসেল আবরারের মৃতদেহ হলের নিচে নামানোর পর তড়িঘড়ি করে সেখান থেকে সরিয়ে ফেলার জন্য বুয়েটের চিকিৎসককে চাপ দেন। খুনীরা সিদ্ধান্ত নেয় আবরারের লাশ গুম করে ফেলা হবে। কিন্তু ততক্ষণে কিছু শিক্ষার্থী দেখে ফেলায় তার নতুন পরিকল্পনা করে। আবরারের লাশের সাথে কিছু মাদক দিয়ে গণপিটুনিতে মারা যাওয়ার নাটক সাজানোর চেষ্টা করে। কিন্তু আবরারের সহপাঠীদের দৃঢ়তায় সেই অপচেষ্টা ব্যর্থ হয়।
৭ অক্টোবর ২০১৯। ভোরের আলো ফোটার আগেই বুয়েটের শিক্ষার্থীরা উপহার পায় এক সতেজ তাজা লাশ। পাঁচ ঘন্টা অমানুষিক নির্যাতনে মৃত ফর্সা শরীরটার সবখানে শুধু লাল আর কালোর মিশ্রণ। দেশের পক্ষে ফেসবুকে দেওয়া স্ট্যাটাস আবরার ফাহাদ রাব্বিকে পৌঁছে দিয়েছে অনন্ত মহাকাশের পথে।
***
লেখা- মারুফ হাসান,
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

সিংহ বৃদ্ধ হলেও তার গর্জন ছোট হয় না!১১'বছর কারাগারে রেখেও সেই বিপ্লবী কণ্ঠস্বর রোধ করা যায়নি আলহামদুলিল্লাহ।শায়খ জসিমউদ্...
15/08/2024

সিংহ বৃদ্ধ হলেও তার গর্জন ছোট হয় না!
১১'বছর কারাগারে রেখেও সেই বিপ্লবী কণ্ঠস্বর রোধ করা যায়নি আলহামদুলিল্লাহ।
শায়খ জসিমউদ্দীন রহমানী হাফিজাহুল্লাহ'র আজকে তাঁর বোনের জানাযায় ঈমানদীপ্ত ভাষণ থেকে এই কথাই প্রতীয়মান হয়েছে যে, উলামায়ে হক্কানি রাব্বানীরা কখনো জেল জুলুমের অত্যাচারে দমে যায় না, বরং তাদের ঈমানী শক্তি আরো হাজার গুন বৃদ্ধি পায়। আলহামদুলিল্লাহ
আমরা আশাবাদী, শায়খের স্থায়ী মুক্তিলাভে এই জাতির জন্যে নতুন এক দিগন্তের সূর্যোদয় হবে। ইনশাআল্লাহ

03/08/2024

গরু যখন জ*বাই হয় সর্বশেষ একটা ঝাঁকি মা*রে ঠিক
গুজব ১: সমন্বয়করা ঢাকা ছেড়ে চলে গেছে।
উত্তর: একজন সমন্বয়কও ঢাকা ছেড়ে যাননি। বরং সবাই কালকের জন্য প্রস্তুত।
গুজব ২: ঢাকা ক্লিয়ার করতে ৭ মিনিট লাগবে।
উত্তর: যদি ৭ মিনিটেই সমাধান হতো, গত ১৫ দিন কি ছাত্রলীগের হাতে ৭ মিনিট ছিলো না? ১৫ দিনেও কন্ট্রোল করা গেল না যে?
গুজব ৩: ভারত আর্মি ঢুকাবে।
উত্তর: যারা নিজের দেশের একটা জায়গায় এখনো দখল করতে পারে নাই এখানে আর কি করবে।
Jara's

03/08/2024

প্রিয় মা আপনি আপনার ছাত্রলীগ ছেলেটাকে বুঝান,
তোর নেতা কাল বিদেশে পালিয়ে যাবে।
তুই কোথায় যাবি?

 আলহামদুলিল্লাহঅবশেষে  আজ সকাল ১০ টায় মুক্ত পৃথিবীতে শায়খুল হাদীস ইবনে শায়খুল হাদীস আল্লামা মামুনুল হক সাহেব দাঃবাঃ০৩/০...
03/05/2024


আলহামদুলিল্লাহঅবশেষে আজ সকাল ১০ টায় মুক্ত পৃথিবীতে শায়খুল হাদীস ইবনে শায়খুল হাদীস আল্লামা মামুনুল হক সাহেব দাঃবাঃ
০৩/০৫/২০২৪ইং

Address

Raonpur
Dinajpur
5200

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Islamic Media posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Islamic Media:

Share