Iru's Thought

Iru's Thought জীবন যুদ্ধে বারবার হেরে গিয়েও হার না মানা এক নারীর গল্প 🫠🕊️🦋
Alhamdulillah for everything ❤️‍🩹
(1)

নারী যত্ন না পেয়ে পাথর হয়ে যায়, পুরুষ তখন নারীকে দোষ দেয় ভাবে নারীই বদলাইসে অথচ সত্যিটা বড়ই তিক্ত যে নারীকে প্রতিদিন অবহ...
01/11/2025

নারী যত্ন না পেয়ে পাথর হয়ে যায়, পুরুষ তখন নারীকে দোষ দেয় ভাবে নারীই বদলাইসে অথচ সত্যিটা বড়ই তিক্ত যে নারীকে প্রতিদিন অবহেলায় ভাঙা হইছে, তার ভেতরের কোমলতা নিভায় ফেলা হইছে, সেই পুরুষই তো আসল দায়ী! ভালোবাসা শুধু মুখের বুলি না, ভালোবাসা মানে যত্ন মানে পাশে থাকা, মানে ছোট ছোট কেয়ার। নারী যত্ন না পেলে তার ভেতরের ফুল শুকিয়ে যায়, হাসির আলো নিভে যায়, বুকের ভেতর জমে যায় হাজারো অপ্রকাশিত কষ্ট আর তখনই পুরুষ দেখে নারী বদলাইছে! কিন্তু আসলে নারী বদলায় না, বদলায় তার প্রতি আচরণ, বদলায় তার প্রতি যত্নের মাপ। ভালোবাসা যত্নহীন হলে শুকায়, যত্নে ভরলে ফুলের মতো ফোটে। তাই দোষারোপ করার আগে মনে রাখা দরকার নারী কোনোদিন অকারণে বদলায় না, তাকে বদলাতে বাধ্য করে অবহেলা আর অযত্নই!!🥀🖤

ইদানিং খেয়াল করবেন 💫 মেয়ে বিবাহিত কিন্তু বছরের প্রায় অর্ধেকের বেশিই বাপের বাড়ি থাকে..আচ্ছা আপনার কি মনে হয়, কেনো থাকে? ...
01/11/2025

ইদানিং খেয়াল করবেন 💫 মেয়ে বিবাহিত কিন্তু বছরের প্রায় অর্ধেকের বেশিই বাপের বাড়ি থাকে..আচ্ছা আপনার কি মনে হয়, কেনো থাকে? আগে তো বছরে ১/২ বার বাপের বাড়ি আসতো, যতো যাই হোক দাঁতে কামড় দিয়ে শশুর বাড়িতেই পরে থাকতো। আর এখন যাইতেই চায়না, গেলেও হাজারটা বাহানা দিয়ে চলে আসে বাপের বাড়ি।

কেনো জানেন ! এখনকার মেয়েদের আগের মতো ধৈর্য্য সহ্য ক্ষমতা নেই। বিয়ে বাচ্চা হয়ে গেছে, লোক সমাজ কি বলবে এসব তোয়াক্কা করে না, ঐ যে কথায় আছে না, নিজে খাইলে বাপের নাম। এমন অবস্থা আর কি। আগের চেয়ে মেয়েরা এখন অনেক শিক্ষিত, তাই ভাতের আশায় পরে থাকতেই হবে এই চিন্তা টা থেকে বের হয়ে গেছে। আত্মসম্মান এর দিক দিয়ে তুখোড় ও প্রখর। শশুর শাশুড়ি বারবার অপমান করবে মেয়ের বাপ মাকে আর সেই বাপ মাকে শশুড়বাড়ির পায়ের নিচে রেখেও সম্পর্ক ভালো রাখতে হবে, সারাক্ষণ শশুড়বাড়ির খোঁচা মারা কথা হজম করতে হবে এসব মেনে নিতে পারে না। মেয়েটাতো বিয়ে করেছে হাজারো স্বপ্ন নিয়ে কিন্তু শাশুড়ি বেঁচে থাকা পর্যন্ত তার নিয়মে তার সংসার করতে হবে, উঠতে বসতে শুইতে রান্না করতে বেড়াতে অনুমতি নিয়ে নিয়ে করতে হবে, ননাশ ননদ দেবর রা যাই করুক ঘরের বৌয়ের সাথে কিন্তু তাদের সাথে ভালো ব্যাবহার করে ভাই বোনের মতোই দেখতে হবে। আর এতোকিছুর মধ্যেও যখন সব দেখেও না দেখার ভান করে জামাই চুপ থেকে বিষাক্ত পরিবেশের হাত থেকে বউকে রক্ষা করতে পারেনা, বউয়ের হক, বউয়ের সন্মান ঠিকঠাক দিতে পারে না, মেয়েরা সেটা আরো সহ্য করতে পারে না। জামাই পরকীয়া করবে তাও সেটা মেনে নিয়ে ঐ ভাত খেতেই হবে, জামাইয়ের টাকার গরম শুনেও চুপচাপ ঘরোয়া গৃহিনী সেজে থাকতে হবে। আসলে এসব আর নিতে পারে না মেয়েরা। আর মেয়ের বাবা মায়েরাও কষ্ট করে বড় করে তারা বেঁচে থাকতেই মেয়ের যা তা অবস্থা মেনে নিতে পারে না, এক মুঠো ভাতের জন্য কলিজার টুকরো রে অমনে ফালায়া রাখতে পারে না।

আর মেয়েরাও এখন এতো অন্যায় অবিচার কুটকাচালি এসব মুখ বুজে মানতে পারে না। যুগ বদলে গেছে, চিন্তা ভাবনা পাল্টেছে, সবাই স্বাধীনতা চায়। সবাই মানসিক শান্তিতে থাকতে চায়। বিয়ের পর একটু আলাদা স্পেস চায়, নুন আনতে পান্তা ফুরাক তবুও একান্তই একটা নিজের সংসার চায়। আমি বলছি কথা মিলিয়ে নেবেন, প্রতিটা মেয়েকে আপনি একটা সংসার উপহার দেন, ৯৫% মেয়ে বাপের বাড়ি পরে থাকা বন্ধ করে দিবে 🥱 তখন দেখবেন বাপের বাড়ি না যাওয়ার জন্য কতো শত বাহানা দিচ্ছে 🤷🏻‍♀️

"গাঙ্গুবাঈ কাথিয়াওয়াড়ি"  মুভির  "মেরি জান" - গানে একটা দৃশ্য আছে।গাড়িতে করে ডেটে যাওয়ার সময় আলিয়া ভাটের প্রেমিক তার শরীর...
30/10/2025

"গাঙ্গুবাঈ কাথিয়াওয়াড়ি" মুভির "মেরি জান" - গানে একটা দৃশ্য আছে।গাড়িতে করে ডেটে যাওয়ার সময় আলিয়া ভাটের প্রেমিক তার শরীরের বিভিন্ন জায়গায় স্পর্শ করতে যায়। কিন্তু আলিয়া তার প্রেমিকের হাতটা নিজের মাথায় রাখে।দৃশ্যটা এত বেশী টাচি ছিল!

সেদিন ৫ বছরের টক্সিক সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে আসা খুব কাছের একজন খুব আক্ষেপ নিয়ে বলছিল- "আমার ৫ বছরের বিবাহিত জীবনে আমি কোন আদর পাইনি।"
এই কথাটা আমার রুহ পর্যন্ত পৌছে গিয়েছিল। 🥹
আদর মানে ইন্টিমেসি নয়।
ওইযে মাথায় হাত বুলানো,যত্ন করা, আগলে রাখা, ভরসার জায়গা হওয়া।এটা কয়জন পুরুষ বোঝে!!!!

নারী সারাদিন সবার জন্য করে। কিন্তু দিনশেষে নারী চায় কেউ একজন রাতের বেলায় মাথায় হাত রাখুক, বলুক - "আমি আছি তোমার জন্য।ঘুমাও তুমি।"

এইটুকু দিতেও যে কত পুরুষের কার্পণ্য!!!! 🙂

একজন মা সারাদিন কী করে, জানেন? ঘরে থাকা মানেই আরাম না❌ মায়ের স্ট্রেস লেভেল শুনলে চমকে যাবেনসারাদিন বাচ্চা সামলানোর সময় ...
23/10/2025

একজন মা সারাদিন কী করে, জানেন? ঘরে থাকা মানেই আরাম না❌ মায়ের স্ট্রেস লেভেল শুনলে চমকে যাবেন

সারাদিন বাচ্চা সামলানোর সময় মায়ের ব্রেইনে যে পরিমাণ স্ট্রেস তৈরি হয়, তা একেকদিনে প্রায় যুদ্ধক্ষেত্রে থাকা একজন সেনার মানসিক চাপের সমান হতে পারে — এটা বৈজ্ঞানিক গবেষণায়ও প্রমাণিত হয়েছে।
একজন মা, যিনি সারাদিন ছোট বাচ্চার দেখাশোনা করেন, তার মানসিক ও শারীরিক স্ট্রেস লেভেল 70% থেকে 90% পর্যন্ত বাড়তে পারে
⛔ কিছু গবেষণামূলক ব্যাখ্যা:
1. Cortisol Level (স্ট্রেস হরমোন):
🔹গবেষণায় দেখা গেছে, ছোট বাচ্চার মায়েদের কর্টিসল লেভেল ২ গুণ পর্যন্ত বেড়ে যেতে পারে, যা ৮০-৯০% স্ট্রেস ইনডিকেট করে..চিকিৎসকদের মতে, দীর্ঘ সময় ধরে বাড়তি কর্টিসল মানে "চিরস্থায়ী স্ট্রেস"।

⛔ 2. “High Alert Mode”:
এক গবেষণায় বলা হয়েছে, মায়েরা দিনে প্রায় ১৪ ঘণ্টা পর্যন্ত “high-alert mode”-এ থাকেন অর্থাৎ যেনো কিছু একটা ঘটতে পারে সেই মানসিক প্রস্তুতিতে থাকেন—যা ব্রেইনের ওপর অত্যন্ত চাপ সৃষ্টি করে।

এটি এমন এক অবস্থা যেখানে ব্রেইন ও স্নায়ুতন্ত্র অবিরাম টেনশনে থাকে..এর মানে, ব্রেইনের রিল্যাক্স বা রিস্ট মোডে থাকার সুযোগ দিনে ১০-২০% মাত্র।

⛔ 3. ২০১৮ সালের একটি গবেষণায় দেখা গেছে,
গৃহিণী মায়েদের মানসিক চাপের মাত্রা (stress level) অনেক ক্ষেত্রেই একজন চাকরিজীবী ব্যক্তির চেয়ে বেশি হয়।

⛔ 4. ‍একটি নিউরোসায়েন্স রিপোর্ট অনুযায়ী,
দিনের পর দিন উচ্চমাত্রার স্ট্রেস মায়ের ব্রেইনে decision-making, emotion control এবং memory অংশে প্রভাব ফেলে।

🟢স্ট্রেস লেভেল তুলোনা করলে দেখা যায়
✔️অফিসে ৮ ঘণ্টা মানসিক কাজ 50–60%
✔️যুদ্ধে থাকা সেনা 80–100%
✔️ছোট বাচ্চার একা মা 70–90%

🧐 ১৪ ঘণ্টা অ্যালার্ট মোডে থাকলে আপনার কী হতো? ভেবে দেখেছেন। একজন মা সেটা প্রতিদিন করেন"

- - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - -

একটা গেম চলছে — নাম “Gold Manipulation” 🎭শুনেছেন?সারা পৃথিবীতে একটা কথা ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে –👉 “ব্যাংকে টাকা রাখলে হারা...
19/10/2025

একটা গেম চলছে — নাম “Gold Manipulation” 🎭
শুনেছেন?
সারা পৃথিবীতে একটা কথা ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে –
👉 “ব্যাংকে টাকা রাখলে হারাবে, সোনা কিনলে বাঁচবেন।”

এই কথাটা এমনভাবে ছড়ানো হয়েছে যেন সোনা কিনলেই নিরাপদ!
মানুষ ভয় পেয়ে ব্যাংক থেকে টাকা তুলে সোনার দোকানে গেলেন।
ফলাফল?
🔸 ব্যাংকগুলো তারল্য সংকটে পড়ল।
🔸 সোনার দাম আকাশ ছোঁয়া হলো।
🔸 আর পেছনে বসে থাকা “বিশ্ব অর্থনৈতিক জায়ান্টরা” হাসল চুপিচুপি 😏

কেন জানেন?
কারণ তারা জানে — যখন সবাই কিনে ফেলে, তখনই বিক্রি করার সেরা সময়।
তারপর শুরু হবে দ্বিতীয় অধ্যায় –
👉 সবার ঘরে সোনা থাকবে, কিন্তু বাজারে মুদ্রাস্ফীতি।
খাবার, ওষুধ, সেবা — কিছুই কেনা যাবে না সোনা দিয়ে।
তখন সবাই বিক্রি করতে চাইবে।
আর তখনই সক্রিয় হবে সেই পুরনো অর্থনৈতিক ফর্মুলা —
Supply > Demand = দাম ধস।
যে সোনাটা ২ লাখ টাকায় কিনেছিলেন, সেটা হয়তো বিক্রি করতে হবে ১.২ লাখে।
আপনি ভাববেন – “এটা কিভাবে হলো?”
উত্তর একটাই – আপনি গেমের অংশ ছিলেন, কিন্তু গেমার নন।

এটা আসলে একটা নিখুঁতভাবে ডিজাইন করা ফাঁদ,
যেখানে মধ্যবিত্ত মানুষকেই টার্গেট করা হয়েছে —
যারা ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করতে চায়।
তাদেরকেই ধীরে ধীরে নিঃস্ব করে, আবার দাসত্বে ফিরিয়ে নেওয়া হচ্ছে।

👉 সোনা কিনে আপনি অর্থনীতির চাকা আটকে দিচ্ছেন।
কারণ টাকাটা তখন মাটির নিচে ঘুমিয়ে থাকে, মার্কেটে কাজ করে না।
অর্থনীতি তখন শ্বাসরুদ্ধ হয়ে যায়।

এখন যদি সবাই আবার ব্যাংকের ওপর আস্থা রাখে,
তাহলে ব্যাংকগুলো ব্যবসা, উন্নয়ন, নতুন কর্মসংস্থান — এসব তৈরি করতে পারবে।
সরকারের এখানেও বড় ভূমিকা দরকার —
মানুষ যেন ব্যাংকের ওপর আস্থা হারায় না, সেটা নিশ্চিত করতে হবে।

সোজা ভাষায় বললে —
সোনা এখন Safe Haven না, এটা Silent Trap.
আর এই Trap থেকে বের হওয়ার প্রথম পদক্ষেপ —
🔹 সোনা বাদ দিন, টাকাকে মার্কেটে ঘোরান।
🔹 উৎপাদনে, বিনিয়োগে, উদ্ভাবনে লাগান।
কারণ জমিয়ে রাখা জিনিস ধন নয়, চলমান জিনিসই সম্পদ। 💰

এখন সময় এসেছে আমাদের নারী সমাজকেও এগিয়ে আসার।
যেভাবে ভালোবাসা না পেলে ঘৃণা করতে জানেন,
সেভাবেই এখন সোনাকে ঘৃণা করুন।
কারণ এই সোনাই একদিন আপনাকে পথে নামিয়ে দেবে।

বিশ্ব অর্থনীতিবিদদের মতে, আগামী এক বছরে সোনার দাম প্রায় ৩০-৪০% পর্যন্ত কমে যেতে পারে।
গুগলে সার্চ দিলেই রেফারেন্স পাবেন।

এখন প্রশ্ন একটাই —
আপনি কি গেম খেলবেন, নাকি গেমের চরিত্র হবেন?

জীবনে ন‍্যাকা হওয়া খুব বড় গুণ..যেটা পারলাম না..ন‍্যাকা মেয়েদের জন‍্য সবার মায়া লাগে..সবাই তাদের আদর করে,,প্রশংসা করে..ন‍...
15/10/2025

জীবনে ন‍্যাকা হওয়া খুব বড় গুণ..যেটা পারলাম না..ন‍্যাকা মেয়েদের জন‍্য সবার মায়া লাগে..সবাই তাদের আদর করে,,প্রশংসা করে..ন‍্যাকাগুলা এ‍্যাঁ,উঁ করতে করতে সব আদায় করতে পারে🤧শক্তগুলার জন‍্য কারো মায়া হয়না
😀

মানুষ আমায় জিজ্ঞেস করে আমার আবার দুঃখ কিসে?দুঃখের আবার ব্যাখ্যা হয় নাকি! 💫তারা তো জানে না আমি একজন সন্তান হিসেবে কতটা ব...
06/10/2025

মানুষ আমায় জিজ্ঞেস করে আমার আবার দুঃখ কিসে?দুঃখের আবার ব্যাখ্যা হয় নাকি! 💫
তারা তো জানে না আমি একজন সন্তান হিসেবে কতটা ব্যর্থ..তারা জানে না একজন বোন হিসেবে আমি কতটা ব্যর্থ,,
একজন জীবনসঙ্গী হিসেবে আমি কতটা ব্যর্থ! দীর্ঘকাল আমি আকাশের দিকে তাকিয়ে আমার দুঃখের গল্প উপর'ওয়ালা কে শুনিয়েছি..আর কত!তবে অবশ্যই, উপর ওয়ালা ঠিক সময়ে বিচার করবে সব কিছুর! 🤲✨🙂

মানুষ তো অনেক দূরের ব্যাপার; কোনো পাখিও যদি মানুষের প্রেমে পড়ে, সেও উড়তে ভুলে যায়🕊️ ভালোবাসা যতটা বন্ধন তৈরী করে; তারচেয়...
03/10/2025

মানুষ তো অনেক দূরের ব্যাপার; কোনো পাখিও যদি মানুষের প্রেমে পড়ে, সেও উড়তে ভুলে যায়🕊️ ভালোবাসা যতটা বন্ধন তৈরী করে; তারচেয়েও বেশি তৈরী করে শেকল,মায়া,পিছুটান.. 🫠🍂

"অন্যায়" মেনে নেওয়ার মানুষ আমি না❌ ভুলকে ভুল বলে জায়গা ত্যাগ করি আমি..! এখন সেটা যত প্রিয় জায়গাই হোক না কেন; ভুলের সাথ...
01/10/2025

"অন্যায়" মেনে নেওয়ার মানুষ আমি না❌ ভুলকে ভুল বলে জায়গা ত্যাগ করি আমি..! এখন সেটা যত প্রিয় জায়গাই হোক না কেন; ভুলের সাথে, অন্যায়ের সাথে আমি কোনোদিনই সমঝোতা করতে পারিনি,পারবোওনা✔️ আপনি আমার যতই কাছের হন আর আপন হন আপনি অন্যায় করলে আপনাকে আমার আর গণণায় ধরার টাইম নাই..সবসময় মাথায় রাখতে হবে, আসল হিসেব টা আমাদের কে আল্লাহর কাছে দিতে হবে,মানুষের কাছে না❌ তাই নিজের কাছে নিজে সৎ থাকতে পারাটাই আসল বাকি সবই নকল 😉🪷💯🗿

অন্যদের কাশফুল  VS আমার কাশফুল 🙂😩😒কিছু করার নেই এটাই বাস্তব 🤧💔
01/10/2025

অন্যদের কাশফুল VS আমার কাশফুল 🙂😩😒
কিছু করার নেই এটাই বাস্তব 🤧💔

২০২৫ সালের প্রায় ৯ মাস শেষ..অক্টোবর চলে এসেছে!মির্জা গালিব ঠিকই বলেছিলো, "জীবন বড়ই বিচিত্র 🪷 সন্ধ্যা ঠিকমত কাটেনা অথচ দি...
30/09/2025

২০২৫ সালের প্রায় ৯ মাস শেষ..অক্টোবর চলে এসেছে!
মির্জা গালিব ঠিকই বলেছিলো, "জীবন বড়ই বিচিত্র 🪷 সন্ধ্যা ঠিকমত কাটেনা অথচ দিব্যি বছর কেটে যাচ্ছে.! 🫠🥀

Address

Dinajpur

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Iru's Thought posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Iru's Thought:

Share