Sourov Ahmed

Sourov Ahmed সকল প্রকার বৈষম্য এবং অনিয়মের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলি ✊

23/08/2025

আচ্ছা মনে করেন আপনি এসএসসি পাস করে পলিটেকনিকে ভর্তি হলেন, পলিটেকনিক পাস করার পর বিএসসি করলেন তারপর এমএসসি, পিএইচডি আরো যদি কোনো ডিগ্রি থাকে সেটা সম্পূর্ণ করলেন, তারপর একদিন হঠাৎ একটা চাকরির সার্কুলার চোখে পড়লো যেখানে শিক্ষাগত যোগ্যতা চেয়েছে এইচএসসি পাস৷ এখন আপনি বলেন আপনি কি সেখানে আবেদন করতে পারবেন??

উত্তর হলো পারবেন না! কেন পারবেন না কারন আপনার এইচএসসি সার্টিফিকেট নাই৷

এখন আপনি যদি আমাকে যুক্তি দেন যে ভাই আমিতো পিএইচডি করে এসেছি আমি কেন এইচএসসি পাসের চাকরি করতে পারবো না?? আমিতো পলিটেকনিক পাস করেছি, বিএসসি করেছি, পিএইচডি করেছি আর এই নূন্যতম যোগ্যতা এইচএসসি পাসের চাকরি আমি কেন করতে পারবো না?
পারবেন না তার কারন হলো আপনার যতোই পিএইচডি ডিগ্রি থাকুক না কেন ওই চাকরির জন্য যে শিক্ষাগত যোগ্যতা হিসেবে এইচএসসি সার্টিফিকেট টা চাওয়া হয়েছে সেটা আপনার নাই৷

এখন আসেন আপনি যদি এখন বলেন তাহলে তো ভাই ওটা এইচএসসি কোটা যেখানে আমি এইচএসসি এর থেকে বড় বড় ডিগ্রি শেষ করে আসছি কিন্তু এইচএসসি পাসের চাকরি করতে পারছি না তার মানে এখানে এইচএসসি পাস করা শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ কোটা দেওয়া হচ্ছে! তাহলে আপনার এই কথাটা হবে সবথেকে হাস্যকর এবং অযৌক্তিক৷

ঠিক সেমভাবে উপসহকারী প্রকৌশলী পদের জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতা হিসেবে ডিপ্লোমা সার্টিফিকেট বাধ্যতামূলক, এখন আপনি পরে বিএসসি করলেন, না পিএইচডি করলেন সেটা দেখতে কেও যাবে না৷ আপনি ডিপ্লোমা সার্টিফিকেট নিয়ে আসেন উপসহকারী প্রকৌশলী পদের পরীক্ষায় বসেন কারো কোনো আপত্তি নাই৷




দাউদকান্দি-মতলব সড়কে দেড় বছরের কাজ চার বছরে শেষ হয়নি, বাড়ছে জনদুর্ভোগকুমিল্লার দাউদকান্দির বলদা খাল থেকে মতলব সড়কটি...
20/08/2025

দাউদকান্দি-মতলব সড়কে দেড় বছরের কাজ চার বছরে শেষ হয়নি, বাড়ছে জনদুর্ভোগ

কুমিল্লার দাউদকান্দির বলদা খাল থেকে মতলব সড়কটি দেড় বছরে সড়কের কাজ সম্পন্ন হবার কথা থাকলেও চার বছরও শেষ হয়নি। নির্ধারিত সময়ে সড়কের নির্মাণ কাজ শেষ না হওয়ায় স্থানীয়রা চরম ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
দাউদকান্দির বলদা খাল-মতলব সড়কটি দাউদকান্দি থেকে শ্রী রায়ের চর পর্যন্ত, ভূমি অধিগ্রহণের জন্য ৮৬ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হচ্ছে। সড়কের পাশে জমির মালিকরা ভূমি অধিগ্রহণের টাকা না পাওয়ায় জমি ছাড়ছেন না, ফলে সড়কের কাজ বন্ধ থাকায় দুর্ভোগ বাড়ছে।

পুলিশের ঘুষ খাওয়ার আরো একটি পন্থার অবসান ঘটলো ✅
18/08/2025

পুলিশের ঘুষ খাওয়ার আরো একটি পন্থার অবসান ঘটলো ✅



11/08/2025

ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর, চট্টগ্রাম, খুলনা—দক্ষিণবঙ্গের শহরগুলোতে একের পর এক উন্নয়নের ছোঁয়া লেগেছে। 6 লেন এক্সপ্রেসওয়ে, ফ্লাইওভার, মেট্রোরেল, আধুনিক সেতু, আন্তর্জাতিক মানের হাসপাতাল, বড় শিল্পাঞ্চল—যেখানে তাকাও সেখানেই গতির স্রোত। এসব শহরে দিনের পর দিন নতুন প্রকল্পের উদ্বোধন হয়, রাস্তা মেরামত হয়, নতুন করে প্রশস্ত করা হয়, নাগরিকদের জন্য আধুনিক সুযোগ-সুবিধা তৈরি হয়।

কিন্তু উত্তরবঙ্গ? এখানকার বড় শহরগুলো—দিনাজপুর, রংপুর, বগুড়া, ঠাকুরগাঁও—এখনও 2 লেনের মহাসড়ক আর বছরের পর বছর মেরামতের অপেক্ষায় থাকা ভাঙাচোরা সেতুর বোঝা বইছে। দক্ষিণবঙ্গে যেসব সড়ক কয়েক বছরে 4 লেন হয়ে গেছে, উত্তরবঙ্গে সেসব কাজ শুরুই হয়নি বা মাঝপথে থেমে গেছে।

দক্ষিণবঙ্গে কর্মসংস্থানও হাতের নাগালে। গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি, এক্সপোর্ট প্রসেসিং জোন, বড় বড় কারখানা—সবকিছুই আছে ওখানে। মানুষ ঘরের কাছেই কাজ পায়, ব্যবসা গড়ে তোলে, জীবনমান উন্নত করে। অথচ উত্তরবঙ্গের তরুণদের ঢাকামুখী হতে হয়—চাকরি, ব্যবসা, পড়াশোনা, চিকিৎসা—সবকিছুর জন্যই দূরে যেতে হয়।

স্বাস্থ্য খাতেও বৈষম্য স্পষ্ট। ঢাকা বা চট্টগ্রামে আন্তর্জাতিক মানের হাসপাতাল, বিশেষায়িত ক্যান্সার বা হার্ট সেন্টার—সবই আছে। উত্তরবঙ্গে এখনো অনেক রোগীকে সামান্য অপারেশন বা উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা ছুটতে হয়।

শিক্ষা ব্যবস্থায়ও ব্যবধান আকাশছোঁয়া। দক্ষিণবঙ্গে একের পর এক বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, আধুনিক স্কুল-কলেজ, টেকনিক্যাল ইনস্টিটিউট গড়ে উঠছে; উত্তরবঙ্গে উচ্চশিক্ষার সুযোগ সীমিত, গবেষণা বা প্রযুক্তি শিক্ষার অবকাঠামো প্রায় নেই বললেই চলে।

প্রতিবছরের জাতীয় বাজেটে দক্ষিণবঙ্গ পায় একের পর এক বড় প্রকল্পের অনুমোদন, যেখানে উত্তরবঙ্গের প্রস্তাবিত অনেক প্রকল্প বছরের পর বছর ঝুলে থাকে। দক্ষিণে আন্তর্জাতিক বন্দর, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, রেল আধুনিকীকরণ—এসব একের পর এক শেষ হয়, কিন্তু উত্তরবঙ্গ একই জায়গায় দাঁড়িয়ে থাকে।

এই বৈষম্য শুধুমাত্র ভৌগোলিক নয়, বরং রাজনৈতিক অগ্রাধিকারের স্পষ্ট প্রমাণ। দক্ষিণবঙ্গ দেশের বাণিজ্য, শিল্প, প্রশাসনিক কার্যক্রমের কেন্দ্র হয়ে উঠেছে, অথচ উত্তরবঙ্গ কৃষি নির্ভরতা থেকে বের হতে পারছে না—যার বড় কারণ পর্যাপ্ত অবকাঠামো আর শিল্পায়নের অভাব।

তবু উত্তরবঙ্গের সম্ভাবনা কম নয়। উর্বর কৃষিজমি, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, পর্যটন কেন্দ্র, খনিজ সম্পদ—সবই আছে এখানে। আছে দক্ষ জনশক্তি, আছে সীমান্ত বাণিজ্যের সুযোগ, আছে আঞ্চলিক যোগাযোগের গুরুত্বপূর্ণ অবস্থান। কিন্তু এসব সম্ভাবনা তখনই কাজে লাগবে, যখন দক্ষিণবঙ্গের মতোই সমান উন্নয়ন সুবিধা দেওয়া হবে—প্রশস্ত মহাসড়ক, 4 লেন রাস্তা, আধুনিক রেলপথ, শিল্পাঞ্চল, হাসপাতাল, প্রযুক্তি পার্ক, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, আর পর্যাপ্ত বাজেট বরাদ্দ।

আমরা উন্নয়নের ভিক্ষা চাই না—আমরা চাই ন্যায্য অধিকার। উত্তরবঙ্গকে আর এক প্রজন্ম পিছিয়ে রাখা যাবে না। এখনই সমান সুযোগ ও সমান অবকাঠামো নিশ্চিত করতে হবে।

দিনাজপুর আজ উত্তরবঙ্গের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ শহর। এই শহর শুধুমাত্র ঐতিহ্য নয়, অর্থনীতি, শিক্ষা, চিকিৎসা, কৃষি ও ব্যবসা-ব...
09/08/2025

দিনাজপুর আজ উত্তরবঙ্গের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ শহর। এই শহর শুধুমাত্র ঐতিহ্য নয়, অর্থনীতি, শিক্ষা, চিকিৎসা, কৃষি ও ব্যবসা-বাণিজ্যের কেন্দ্র হিসেবেও দেশের মানচিত্রে গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে আছে। কিন্তু দুঃখজনকভাবে দিনাজপুর এখনও পৌরসভার সীমাবদ্ধতার মধ্যে বন্দি। দেশের অনেক ছোট শহর, যেগুলোর আকার ও গুরুত্ব দিনাজপুরের তুলনায় অনেক কম—তারা সিটি কর্পোরেশনের সুবিধা ভোগ করছে। কুমিল্লা, ময়মনসিংহ, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর, চাঁপাইনবাবগঞ্জের মতো শহরগুলো সিটি কর্পোরেশন হয়ে ব্যাপক উন্নয়ন লাভ করেছে। অথচ দিনাজপুর, যেখানে জনসংখ্যা বেশি, অর্থনৈতিক প্রবাহ শক্তিশালী, সরকারি-বেসরকারি অফিস, হাসপাতাল, কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়, কৃষি—সেখানকার নাগরিকরা এখনও উন্নয়নের বাইরে থেকে যাচ্ছে।

সিটি কর্পোরেশন হলে কর (হোল্ডিং ট্যাক্স, ভ্যাট) অবশ্যই পৌরসভার তুলনায় কিছুটা বেশি দিতে হবে। যদি পৌরসভায় ১০ টাকা ট্যাক্স লাগে, তাহলে সিটি কর্পোরেশনে গড়ে ১৫-১৮ টাকা দিতে হতে পারে। কিন্তু এই বাড়তি টাকা বোঝা নয়—এটা আমাদের জীবনমান উন্নয়নের জন্য সরাসরি বিনিয়োগ। এই অর্থ দিয়ে শহরের জন্য যেসব উন্নয়ন সম্ভব, তা পৌরসভার পক্ষে কল্পনাও করা যায় না।

প্রথমত, সিটি কর্পোরেশনের সবচেয়ে বড় সুবিধা হবে অবকাঠামোগত উন্নয়ন। শহরের রাস্তাঘাট প্রশস্ত ও আন্তর্জাতিক মানের হবে, বহু প্রতীক্ষিত দিনাজপুর-গোবিন্দগঞ্জ মহাসড়ক ৪ লেন , দিনাজপুর-দশমাইল মহাসড়ক ৪ লেন এর কাজ বাস্তবায়ন সহজ হবে। যানজট কমাতে নতুন বাইপাস সড়ক, ওভারপাস, আন্ডারপাস তৈরি হবে। ফুটপাত হবে প্রশস্ত ও দখলমুক্ত, যেখানে পথচারীরা নিরাপদে চলাফেরা করতে পারবে। শহরের অলিগলি থেকে শুরু করে প্রধান সড়ক পর্যন্ত উন্নত ড্রেনেজ সিস্টেম হবে, যাতে বর্ষায় জলাবদ্ধতা অতীত হয়ে যায়।

দ্বিতীয়ত, সিটি কর্পোরেশন হলে বিদ্যমান নাগরিক সেবাগুলো গুণগত মানে বহুগুণ বৃদ্ধি পাবে। প্রতিটি প্রধান সড়কে পর্যাপ্ত স্ট্রিট লাইট বসানো হবে, যাতে রাতের শহর নিরাপদ ও আলোকিত থাকে। আধুনিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা চালু হবে, যার ফলে শহর হবে পরিচ্ছন্ন ও স্বাস্থ্যকর। নিয়মিত মশক নিধন কার্যক্রম চলবে, যা ডেঙ্গু ও অন্যান্য রোগের ঝুঁকি কমাবে।

তৃতীয়ত, স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাতে ব্যাপক পরিবর্তন আসবে। প্রতিটি ওয়ার্ডে আধুনিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র, মাতৃসদন, কমিউনিটি ক্লিনিক তৈরি হবে। স্কুল, কলেজ ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র উন্নত হবে, যাতে যুবসমাজ আধুনিক শিক্ষা ও কারিগরি প্রশিক্ষণ পায়।

চতুর্থত, কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হবে। সিটি কর্পোরেশন বাজেট থেকে নতুন শিল্পাঞ্চল, ট্রেড সেন্টার, বাজার ও বিনিয়োগবান্ধব অবকাঠামো তৈরি করা সম্ভব হবে। বিনিয়োগকারীরা আসবে, নতুন ব্যবসা শুরু হবে, হাজার হাজার মানুষের কর্মসংস্থান হবে।

পঞ্চমত, শহরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা হবে শক্তিশালী। পর্যাপ্ত সিসিটিভি ক্যামেরা, আধুনিক ফায়ার সার্ভিস, জরুরি সেবা কেন্দ্র তৈরি হবে।

সবচেয়ে বড় কথা, সিটি কর্পোরেশন হলে সরকারের উন্নয়ন বরাদ্দ অনেক বাড়বে। পৌরসভা যেখানে বছরে সীমিত বাজেট পায়, সিটি কর্পোরেশন সেখানে বহুগুণ বেশি বাজেট পায়—যা সরাসরি নাগরিক সেবায় ব্যবহার হয়।

তাহলে প্রশ্ন হচ্ছে, এই সামান্য কিছু বাড়তি কর দিয়ে যদি আমরা উন্নত রাস্তাঘাট, 4 লেন মহাসড়ক, ফুটপাত, ড্রেনেজ সিস্টেম, স্ট্রিট লাইট, পরিচ্ছন্ন শহর, আধুনিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র, কর্মসংস্থান, নিরাপদ নগরী পাই—তাহলে কি সেটা গ্রহণযোগ্য নয়? এটা শুধুমাত্র গ্রহণযোগ্য নয়, বরং আমাদের প্রাপ্য অধিকার।

দিনাজপুরকে আর পিছিয়ে রাখা যাবে না। সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা এখন সময়ের দাবি। এই দাবিকে ঘরে-বাইরে, রাস্তায়-প্রতিবাদে, সভা-সমাবেশে তুলে ধরতে হবে। কারণ উন্নত শহর কেবল স্বপ্ন নয়—এটা আমাদের অধিকার, আর সেই অধিকার আদায় করতে হলে আজই একসাথে আওয়াজ তুলতে হবে ✅

একসময় প্রফেসর ইউসুফ স্যার শিক্ষা মন্ত্রী ছিলেন তখন আমাদের প্রিয় কলেজ দিনাজপুর সরকারি কলেজে(সুইহারি) একবার এসেছিলেন তখন আ...
05/08/2025

একসময় প্রফেসর ইউসুফ স্যার শিক্ষা মন্ত্রী ছিলেন তখন আমাদের প্রিয় কলেজ দিনাজপুর সরকারি কলেজে(সুইহারি) একবার এসেছিলেন তখন আমাদের কলেজের ছাত্রছাত্রীরা তাঁকে একটা চিরকুট দিয়েছিলাম এটা জানিয়ে যে দিনাজপুরে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় চাই তখন তিনি আশ্বাস দিয়েছিলেন এই বলে যে বাংলাদেশে যদি দ্বিতীয় কোনো কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় হয় তাহলে হবে একমাত্র দিনাজপুরেই হবে।তারপর কতগুলো কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় হলো দিনাজপুরে হয় নাই। তাঁকে বললে তিনি বলতেন আমি কি দিনাজপুরের জন্য মন্ত্রী হয়ছি? অথচ যারা অন্য কোনো জিলা থেকে মন্ত্রী হোন তারা নিজেদের জিলার এবং শহরের জন্য জান প্রাণ উজার করে দিতেন।তার বাস্তব প্রমাণ রংপুর। একসময় রংপুরের কার্যক্রম পরিচালিত করা হতো দিনাজপুর কালেক্টরেট থেকেই। দিনাজপুর মার্কেট এরিয়া ছিল বড়।আমরা কেন রংপুরের অধীনে থাকবো।আমরা পৃথক দিনাজপুর সিটি করপোরেশন চাই। যার আয়তন হবে কমপক্ষে ১০০ ব.কি.মিটারের বেশি। ওয়ার্ড হবে ৩০-৩৫ টি।এর জন্য সকলকে উদ্বুদ্ধ করতে হবে,প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ স্হানে আমাদের দাবি সম্পর্কে জানাতে হবে,দেয়ালে দাবি জানিয়ে লিখতে হবে, কাগজে দাবি লিখে টাংগাতে হবে,যারা মন্ত্রী, এম.পি, মেয়র হবেন তাদের জানাতে হবে এবং দাবি আদায়ের চেষ্টা করতে হবে।যেমন করে রংপুর, কুমিল্লা, বরিশাল, সিলেট করেছে। আবার বগুড়া করছে।এছাড়া আমাদের জিলা শহরে কোনো জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় বা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় নাই, নাই কোনো ইপিজেড, নাই কোনো চিড়িয়াখানা, নাই কোনো ওয়াটার পার্ক। সকল কিছু শহরের পেটের ভিতর না রেখে দূরে গড়তে হবে।শহরকে নদীর ওপরে, লক্ষিতলা,রামসাগর এবং প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় পার হয়ে ১০ মাইলের দিকে ও দাদা বাড়ি পার্কের দিকে নিয়ে যেতে হবে শহরকে।যেমন অন্য জিলা শহরকে সম্প্রসারিত করা হয়েছে।




আজকের দুই দফা, আল্টিমেটাম ও পরবর্তী কর্মসূচিঃদুই দফাঃ১। উত্তরবঙ্গের অনন্তকালের বাজেট বৈষম্য নিরসন ও এ অঞ্চলের সার্বিক (অ...
28/07/2025

আজকের দুই দফা, আল্টিমেটাম ও পরবর্তী কর্মসূচিঃ

দুই দফাঃ
১। উত্তরবঙ্গের অনন্তকালের বাজেট বৈষম্য নিরসন ও এ অঞ্চলের সার্বিক (অর্থাৎ শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি ও অবকাঠামোগত) উন্নয়ন নিশ্চিতে একটি সতন্ত্র আঞ্চলিক কমিশন গঠন করতে হবে।
২। উত্তরবঙ্গের বাতিঘর অর্থাৎ বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়কে একটি স্বায়ত্তশাসিত পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে রূপান্তর করতে হবে।

আল্টিমেটামঃ
➤ আগামী ৪৮ ঘন্টার মধ্যে দাবী আদায় না হলে উত্তরবঙ্গ ব্লকেড ও উত্তরবঙ্গ থেকে অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেওয়া হবে।
➤আগামী ৪৮ ঘন্টার মধ্যে উপরোক্ত ২দফা দাবি আদায়ে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ না করলে, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল ক্লাস-পরীক্ষা বর্জনের ঘোষণা দেওয়া হবে।(সংশোধিত)

আগামী কর্মসূচিঃ
➤উত্তরবঙ্গের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং রংপুরের সাধারণ জনতাকে নিয়ে আগামীকাল আবু সাঈদ চত্বরে সমবেত হয়ে জেলা প্রশাসক কমিশনের বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করা হবে।
এই উদ্দেশ্য আবু সাঈদ চত্বর থেকে 'মার্চ টু জেলা প্রশাসক' ও 'মার্চ টু বিভাগীয় কমিশনার' কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে।

উনি যখন চলে যাবেন তখন বুঝবেন উনার গুরুত্ব 💔আজ পর্যন্ত দেখলাম না !বাংলাদেশের কোনো সরকারকে জনগণের কাছে ভিক্ষা চাইতে।কিন্তু...
25/07/2025

উনি যখন চলে যাবেন তখন বুঝবেন উনার গুরুত্ব 💔
আজ পর্যন্ত দেখলাম না !
বাংলাদেশের কোনো সরকারকে জনগণের কাছে ভিক্ষা চাইতে।
কিন্তু এই ইউনুস কে বলতে দেখলাম আমাদের সাহায্য করেন।
বিগত বছরগুলোতে জনগণ সরকারকে ভয় পেত আর এখন ইউনুস জনগণকে ভয় পায়।
বিশ্বাস করেন!
এই ইউনুস কে আপনি যত ইচ্ছা গালমন্দ করেন , সে কিছু বলবে না-এমনকি সে কোনো প্রতিবাদও করবে না।
কিন্তু আপনি যদি আশেপাশের কোনো ছোট থেকে ছোট রাজনীতিবিদকে নিয়ে কিছু কথা বলেন তাহলে দেখবেন সাথে সাথেই প্রতিবাদ।
আপনি বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়ার একটি এক্টিভিস্ট কেউ দেখবেন না-যে কিনা ইউনুসের হয়ে কথা বলবে।
কেন দেখবেন না জানেন?
কারন ইউনুস এমনই লোক , যে নিজের কাজ দিয়ে জনগণকে বুঝাতে চায়- তার কোনো এক্টিভিস্ট প্রয়োজন পড়ে না।
এখন অনেকে বলবেন!
সে আসলে কি করেছে ?
উত্তর হচ্ছে- অনেক কিছুই করেছে এবং এখন অবধি যা যা করেছে , কেবল মাত্র সে নিজেই করেছে।
আপনাদের একটু মনে করিয়ে দেই!
সেদিন ইউনুস বলেছিল- আমরা আজ অবধি নিজেকেই বুঝ দিতে পারলাম না অন্যকে কিভাবে বুঝ দিব?
প্রফেসর ইউনুস এটা এমনি এমনি বলে নাই। আসলে ইউনুস এটা বুঝাতে ব্যর্থ যে , সে আসলেই ভালো নেই- তাকে তার মতো কাজ করতে দেওয়া হচ্ছে না।
আপনি চোখ মেলে দেখেন!
মোটামুটি এখন সব ইউনুসের বিরুদ্ধে কাজ করতেছে, ওনার বিরুদ্ধে লেখালেখি করতেছে।
আচ্ছা আমার একটা প্রশ্ন!
প্রফেসর ইউনুসের বিকল্প আরো ভালো কেউ কি আছে ?
থাকলেও থাকতে পারে, তবে ইউনুস এমন একজন লোক যে শুধু সরকারের পরিচয় দেয় নি বরং পরিচয় দিয়েছে একজন মাটির মানুষ হিসেবে।
আপনাদের কি মনে আছে?
ইউনুস সাহেব যখন দেশের হাল ধরেছিল তখন দেশের অবস্থা কেমন ছিল।
আসলে উনি থাকবেন না, একটা সময় ঠিকই চলে যাবেন।
তবে যখন যাবে তখন সবাই তার গুরুত্ব বুঝতে পারবেন।

22/07/2025

১। বিমান দুর্ঘটনার পর যারা উদ্ধার করতে গিয়েছিলেন - প্রচন্ড গরমে কলেজের ক্যান্টিনে গেলে তাদের পানি কিনতে বাধ্য করা হয়। চাপ বাড়লে মাইলস্টোন কলেজের ঐ ক্যান্টিন অফ করে দেয়া হয় যখন সবচেয়ে বেশি পানির দরকার ছিল। কারণ, পানির টাকা কে দিবে?

২। ছোট ছোট বাচ্চারা যখন পো/ ড়া শরীর নিয়ে বের হচ্ছিল - তখন তাদেরকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে না দিয়ে উৎসুক জনতা মোবাইলে ভিডিও ধারণে ব্যস্ত ছিল। কারণ, ভিডিওতে যত বেশি ভিউ হবে, তত বেশি টাকা ইনকাম হবে।

৩। আ*গু*নের ফু"লকিতে ঝ"লসে যাওয়া শরীর নিয়ে বের হয়ে এলেও হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার মতো কোন সিএনজি বা রিকশা রাজি হচ্ছিল না। কাছাকাছি থাকা কোন প্রাইভেট কারকেও সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসতে দেখা যায় নি। কারণ, এরা কেউ তার নিজের সন্তান নয়।

৪। মাইলস্টোন কলেজ থেকে উত্তরা আধুনিক হাসপাতালে সিএনজি দিয়ে আসতে ভাড়া গুনতে হয়েছে ১০০০ টাকা।

৫। উত্তরা-উত্তর মেট্রোর নিচ থেকে মনসুর আলী মেডিকেলে রিকশা দিয়ে আসতে ভাড়া গুনতে হয়েছে ১০০ টাকা।

৬। বাচ্চাদের অনেকগুলো আইডি কার্ডের ছবি ফেসবুকে ঘুরছে। বাচ্চারা হয়তো আহত হয় নি, কিন্তু এতটাই আতঙ্কিত হয়েছে যে বাসার ঠিকানা বা অভিভাবকদের ফোন নাম্বার বলতে পারছে না। কোন আইডি কার্ডেই অভিভাবকদের ফোন নাম্বার দেখতে পেলাম না।

৭। যে যু"দ্ধ বিমানটি দু'র্ঘ'টনা কবলিত হয়েছে, সেটি ১৯৭৬ সালের মডেলের।

জ্বি, এটাই বাংলাদেশের প্রকৃত চিত্র। এটাই আমাদের বিবেক আর মনস্তত্ত্ব । এই জন্যই আমরা বাঙালি ।
যে বাচ্চাগুলো মা** গেছে, আল্লাহ তাদের এই জা'হা'ন্নাম থেকে বাঁচিয়ে নিয়েছেন।🥲🥲

রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা আর নেতাদের বিবৃতিতে কার কি লাভ হবে? কতটুকু ক্ষতিপূরন হবে?এসব রং না করে, যে মুড়ির টিনের মত বিমানগুলো...
22/07/2025

রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা আর নেতাদের বিবৃতিতে কার কি লাভ হবে?
কতটুকু ক্ষতিপূরন হবে?
এসব রং না করে, যে মুড়ির টিনের মত বিমানগুলো অন্যান্য দেশে আরও কয়েক দশক আগে পরিত্যক্ত করেছে, সেই মুড়ির টিনগুলো ডাস্টবিনে ফেলার ঘোষণা দিন।

কর্পোরেট আর রাজনীতিবিদদের সাধারনদের জীবন নিয়ে খেলা কবে বন্ধ হবে?

Address

Dinajpur

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sourov Ahmed posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share