স্পর্শের বাইরে

স্পর্শের বাইরে নতুন দিনের নতুন আলোয় ভরুক মোদের চিত্ত,,
হারাবো না আর, এই পথে রবো মোরা নিত্য,

এরকম হলে মন্দ কি 😄 #হাইলাইটস
25/08/2025

এরকম হলে মন্দ কি 😄
#হাইলাইটস

পাইলে বলবো 🥱   #হাইলাইটস
25/08/2025

পাইলে বলবো 🥱
#হাইলাইটস

হা হা এটাই বাস্তব সেকেন্দার 😆   #হাইলাইটস
24/08/2025

হা হা এটাই বাস্তব সেকেন্দার 😆
#হাইলাইটস

বৃদ্ধাশ্রম থেকে মায়ের লাশ নিয়ে দাফন করে কবরস্থান থেকে বের হতেই, বৃদ্ধাশমের এক লোক ছেলেটির হাতে একটা চিঠি ধরিয়ে দিলো। মায়...
24/08/2025

বৃদ্ধাশ্রম থেকে মায়ের লাশ নিয়ে দাফন করে কবরস্থান থেকে বের হতেই,
বৃদ্ধাশমের এক লোক ছেলেটির হাতে একটা চিঠি ধরিয়ে দিলো।
মায়ের চিঠি পেয়ে কিছু সময় থম মেরে রইলো। একটা গাছের নিচে গিয়ে বসে পড়ল। অতঃপর ধীরে সুস্থে সেটা খুলে পড়তে শুরু করল,,
!
"প্রিয় আব্বাজান..,,,,
তুমি আমার একমাত্র কলিজার টুকরো। না না কলিজার টুকরো বললে ভুল হবে আমার কলিজাটাই তুমি বাজান। তোমাকে আমি অনেক ভালোবাসি। তুমি খুব ছোট্ট থাকতে তোমার বাবা গাড়ির দূর্ঘটনায় মা'রা গিয়েছিল। আমার অল্প বয়স,তোমার নানা নানি আমাকে আবার বিয়ে দিতে চেয়ে ছিল। কিন্তু তোমায় মানুষ করার জন্য আর বিয়ে করিনি। তোমার দাদি আমাকে তাড়ানোর অনেক চেষ্টা করেছে। ঠিক মতো খেতে দেয়নি সব কাজ ঠিকই করিয়ে নিতো। কিন্তু খেতে দিতো না। আমায় মাথার তেল পর্যন্ত দিতো না। কিন্তু তোমায় অনেক ভালোবাসতো তাই আমিও সব কিছু চুপচাপ মেনে নিতাম। তার মতে,আমার জন্য অকালে ছেলে কে হারিয়েছে এর জন্য নাকি আমি দায়ী। তোমার দাদির অমতে আমি আর তোমার বাবা বিয়ে করে ছিলাম। কতো স্বপ্ন ছিল আমাদের। কিন্তু একটা দূর্ঘটনা সব শেষ করে দিলো।
তোমার ৫ বছর বয়সে তোমার দাদি মারা গেলো। আমি তোমাকে নিয়ে একা হয়ে গেলাম। তিনি আমায় ভালো না বাসলে কি হবে! আমি তো ভালোবেসে ছিলাম। তার কাছে তোমায় রেখে কাজ করতে যেতাম। এখন আমি তোমায় একা রেখে কেমনে যাবো? কতো কষ্টে যে তোমায় মানুষ করেছি বাজান। তা আমিই শুধু জানি। লোকের বাড়ি কাজ করে তোমায় পড়াশোনা শিখিয়েছি। আমি সফলও হয়েছি।
জানো আব্বাজান আমি যে বাসায় কাজ করতাম। সেই বাড়ির ছেলেটাও আমাকে মাঝে মাঝে দেখতে আসে। আমি তাকেও কোলে পিঠে মানুষ করেছি। সে বাবা-মা কে হারিয়েছে অনেক আগেই। আমায় দেখলেই পা জড়িয়ে ধরে কান্না করে দেয়। আমায় নিয়ে যেতে যায় তার কাছে। কিন্তু আমি যাইনা আমি কেনো যাবো? আমার নিজের ছেলে থাকতে! আমার আব্বাজান আমায় একদিন ঠিক নিয়ে যাবে তার কাছে,সেই আশায় পথ চেয়ে থাকতাম। তুমি হয়তো ভাবছো তোমার মূর্খ মা চিঠি কেমনে লিখতে জানলো? আমি লিখিনি বাজান। আমার সাথে একজন থাকতো জানো বাজান সে দুই সন্তানের জননী। একজন পুলিশ আরেক জন ডাক্তার।

কিন্তু তার বাড়িতেও তার জায়গা হয়নি। সে একজন প্রাইমারী স্কুলের হেডমাস্টার ছিল। তার পেনশনের সমস্ত টাকা পয়সা রেখে তাকে এখানে রেখে গেছে। কিন্তু আমরা আশায় থাকতাম আমাদের ছেলেরা একদিন আসবে আমাদের নিয়ে যেতে। কিন্তু আফসোস তোমরা আসলে না নিজের ছেলে কে আমি মানুষ করতে পারিনি। তোমাকে আমি একজন শিক্ষক বানালেও আসল শিক্ষা তোমায় দিতে পারিনি। আমার কিছু গুছানো টাকা ছিল আমি বৃদ্ধাশ্রমে দিয়ে বলেছি, তোমার ছেলে যখন তোমায় এখানে রেখে যাবে। তোমায় যেনো ভালো খাবার দেয়। তুমি তো খারাপ খাবার খেতে পারো না বাজান। আর মাছ রান্না করলে যেনো মাছের মাথাটা তোমায় দেয়। তারা আমায় কথা দিয়েছে দেবে। আমার অসুস্থতার খবর শুনেও তুমি আসো নি। শেষবার তোমায় দেখতে চেয়ে ছিলাম কিন্তু তুমি আসলে না বাজান। তোমার ওপর আমার কোনো অভিযোগ নেই, কোনো রাগ নেই। তুমি ভালো থেকো বাজান। আমি তোমায় মাফ করে দিয়েছি। আমি মাফ না করলে যে আল্লাহও তোমায় মাফ করবে না।
ইতি,
তোমার অভাগী মা।
সমাপ্ত

মায়ের চিঠি
(কপি পোস্ট)
সংগৃহীত
#হাইলাইটস #সংগৃহীত #কপিপোস্ট #অভাগী #মা #মায়েরচিঠি #বৃদ্ধাশ্রম #বৃদ্ধমা #জননী

নারী আসলে কী চাই পুরুষের কাছেসন্ধ্যা নামতেই কফি শপে বসেছিল তিন বান্ধবী—মীরা, শীলা আর সায়লা। বয়স তিরিশ থেকে চল্লিশের মধ্য...
21/08/2025

নারী আসলে কী চাই পুরুষের কাছে

সন্ধ্যা নামতেই কফি শপে বসেছিল তিন বান্ধবী—মীরা, শীলা আর সায়লা। বয়স তিরিশ থেকে চল্লিশের মধ্যে। প্রত্যেকের জীবনে আলাদা গল্প, আলাদা অভিজ্ঞতা। কিন্তু আলোচনার বিষয়টা একটাই—নারী আসলে পুরুষের কাছে কী চায়?

মীরা কফির কাপ হাতে নিয়ে হেসে বলল,

— "আমি মনে করি, একজন নারী পুরুষের কাছে প্রথমেই সম্মান চায়। যত বড় ভালোবাসাই হোক, যদি সম্মান না থাকে তবে সেই সম্পর্ক টেকে না।"

শীলা মাথা নেড়ে বলল,

— "ঠিক বলেছ। কিন্তু আমি বলব, শুধু সম্মান নয়, নারী চায় বোঝাপড়া। দিনের শেষে ক্লান্ত শরীর-মন নিয়ে ঘরে ফিরলে, কেউ যদি তার অনুভূতিকে বুঝতে না পারে, তাহলে সেই নারী একসময় ভেতরে ভেতরে ভেঙে যায়।"

সায়লা মৃদু হেসে যোগ করল,

— "তোমরা দু’জনই ঠিক, তবে একটা জিনিস বাদ দিয়েছ। নারী চায় আদর আর যত্ন। একটা আলতো স্পর্শ, একটা মিষ্টি কথা—‘তুমি আছো বলেই আমি বেঁচে আছি’—এসবের জন্য নারী সারাজীবন অপেক্ষা করে।"

কথাগুলো শুনে মীরা চুপ করে গেল। কিছুক্ষণ পরে বলল,

— "হয়তো এটাই সত্যি। আমরা নারীরা খুব বেশি কিছু চাই না। আমরা চাই এমন একজন পুরুষ, যে আমাদের শক্তিকে স্বীকৃতি দেবে, দুর্বল মুহূর্তে কাঁধ বাড়িয়ে দেবে, ভালোবাসার নিশ্চয়তা দেবে।"

তিনজনের চোখেই তখন যেন অদ্ভুত এক স্বপ্ন জেগে উঠল। বাইরে হালকা বৃষ্টি শুরু হয়েছে, ভেতরে কফির গন্ধ আর কথোপকথনের উষ্ণতা। তারা বুঝে গেল—

নারী পুরুষের কাছ থেকে কখনোই আকাশের তারা চায় না; সে শুধু চায় হৃদয়ের সত্যিকারের আদর, সম্মান, ভালোবাসা আর নির্ভরতার আশ্বাস।
কপি পোস্ট
#হাইলাইটসシ゚ #সংগৃহীত #মজারগল্প #কপিপোস্ট

শুভ সকাল 🥰 #শুভ  #সকাল
21/08/2025

শুভ সকাল 🥰
#শুভ #সকাল

অফিসের সুন্দরী কলিগ এসে " এইযে হিরো,,আজ ফ্রী আছো?রাতে ডিনারে যাবে?একান্তই আমরা সময় কাটাবো " রূপবতী কোনো মেয়ে এরুপ প্রস্ত...
20/08/2025

অফিসের সুন্দরী কলিগ এসে " এইযে হিরো,,আজ ফ্রী আছো?
রাতে ডিনারে যাবে?একান্তই আমরা সময় কাটাবো "

রূপবতী কোনো মেয়ে এরুপ প্রস্তাব করলে পুরুষের স্বভাব জাত কারণেই না বলতে পারেনা।আমিও পারলাম না

" অবশ্যই,আমি ফ্রী আছি "

" রাতে কিন্তু আমরা রিসোর্টেই থাকবো, একসাথে।তাহলে রাতে দেখা হচ্ছে,টাটা "

ওর কথায় শরীরে শিহরণ জেগে উঠলো।পুরো অফিস যে মেয়ের পিছে পাগল,সেই মেয়ে আমার সাথে ঘনিষ্ঠ হতে চাচ্ছে।উত্তেজনায় শরীর কাঁপতে লাগলো।

অফিস শেষে বাড়ি ফেরার পথে নতুন শার্ট কিনলাম।পারফিউম কিনলাম।মেয়ে কলিগকে উপহার স্বরুপ রুপার নুপুর আর শাড়ি কিনলাম।

বাড়িতে ঢুকতেই স্ত্রী বললো " এগুলা কি গো?

ওকে এড়িয়ে আলমারিতে রেখে বললাম " অফিসের কাগজপত্র "

" ফ্রেশ হয়ে নাও।দুপুরে খেয়েছিলে? না আজকেও খেতে ইচ্ছে করেনি "

মেয়েটার প্রস্তাব শুনে খাওয়ার কথা ভুলেই গিয়েছিলাম।স্ত্রীকে বললাম " কাজের চাপে খেতে ভুলে গেছি "

" তাহলে এখন খেতে দিচ্ছি "
এখন খাবো না।চা করে দাও "

" আচ্ছা "

" আর শোনো,রাতে খাবো না।অফিসের কয়েকজন মিলে পার্টির আয়োজন করেছে।রাতে ফিরবো না "

" বাসায় আমি একা থাকবো?"
হ্যা ।
ফ্রেশ হয়ে চা নিতে রান্নাঘরে গেলাম।স্ত্রীর পুরো শরীর ঘেমে একাকার।চোখে মুখে স্পষ্ট ক্লান্তির ছাপ।আমায় দেখে ও বললো

" এইতো হয়েছে,এক মিনিট "

চায়ে চুমুক দিচ্ছি।ও রান্না করতে করতে বললো " এই শোনো "
বলো
তোমার জন্য একটা গিফট আছে।রান্নাটা শেষ করে দিচ্ছি "

কিসের গিফট

" তুমি তো অফিসে থাকো।সারাদিন বাড়িতে বসে ভালোলাগেনা।৫টা বাচ্চাকে টিউশন করিয়েছিলাম "

" বেশ তো "

" আজ টাকা পেয়েছি।তোমার জন্য চামড়ার বেল্টের ঘড়ি আর সুন্দর একটা সানগ্লাস কিনেছি। দাঁড়াও এক্ষুনি নিয়ে আসি "

ও রান্না ফেলেই ছুটে গেলো।ঘড়ি আর সানগ্লাস পরিয়ে দিয়ে চোখ বড় বড় করে বললো

" আমার বরটাকে রাজপুত্রের মতো লাগছে "

হঠাৎ করেই কেন জানি মনের মধ্যে খারাপ লাগা শুরু হলো।যে মেয়েটা আমার জন্য এতোকিছু করছে,তাকে কিনা ঠকাচ্ছি!

রাতে মেয়ে কলিগ কল দিলো।কল কেটে ফোন অফ করে রাখলাম।নতুন শাড়ি আর নুপুর স্ত্রীকে দিতেই আমায় জড়িয়ে ধরে ।

" তার মানে বিবাহবার্ষিকীর কথা তোমার মনে ছিলো,আর আমি সারাদিন মন খারাপ করে ছিলাম।ভেবেছিলাম তোমার মনে নেই "

ওর কথায় চোখে জল চলে এলো।নিজেকে কি কখনো ক্ষমা করতে পারবো?
(কপি)
#গল্প #বিবেক #হাইলাইটসシ゚ #ভালবাসারবউ #সংগৃহীত #কপি

**বাসর রাত**ঘরে ঢুকে পাশে বসতেইবৌ আমাকে বলল,,,ঘড়িতে তাকিয়ে দেখুন তো কয়টা বাজে??বাসর রাতে বৌয়ের এমন সাহসী প্রশ্নে কিছ...
20/08/2025

**বাসর রাত**ঘরে ঢুকে পাশে বসতেই
বৌ আমাকে বলল,,,
ঘড়িতে তাকিয়ে দেখুন তো কয়টা বাজে??
বাসর রাতে বৌয়ের এমন সাহসী প্রশ্নে কিছুটা বিচলিত
হলাম।🙄তখন ঘড়িতে তাকিয়ে দেখি রাত ১২.৩০মিঃ।আমি
বৌয়ের পাশে বসে আস্তে করে বললাম
শোনো, আমার এখন বিয়ে করার কোন ইচ্ছেই ছিলো
না। আমার বাবা-মায়ের পছন্দেই তোমাকে বিয়ে করেছি।
তবে আমার কারো সাথে কোন সম্পর্ক ও নেই।
কিন্তু আমি বিয়ের জন্য মানসিক ভাবে প্রস্তুত ছিলাম না।তাই আমি এখন চাইলেও এত সহজে তোমাকে বউ হিসেবে মানতে বা
বৌয়ের অধিকার দিতে পারবোনা।
কথা গুলো বলে শেষ করা মাত্র ই
নতুন বউ আমার পাঞ্জাবির কলারটা চেপে ধরে বলল
আমাকে কি খেলার পুতুল মনে হয় নাকি??পছন্দ হয়নি,
বিয়ে করতে চাননি এইটা আগে বলতে পারলেন না??
নিজের মায়ের মন রক্ষা করতে আমার সব আশা-স্বপ্ন কে কেন বলিদান দিতে হবে?
বিয়ে করার ইচ্ছে নেই,এইটা আমাকে আগে বললেই
পারতেন।তবেই আমি আমার পক্ষ থেকে বিয়ে ভেঙে
দিতাম।মায়ের প্রতি ভন্ড ভক্তি শ্রদ্ধা দেখাতে গিয়ে
আমার জীবনটা কেন এইভাবে ন'ষ্ট করে দিলেন হুম?
আমি তো আপনার কোন ক্ষতি করিনি।এখন আমি
যেভাবে বলব সেভাবেই সব হবে। ঠিক আছে?
বলেই কলার টা ছেড়ে দিলো।পরে আবার বলল
আচ্ছা যা হবার তা তো হয়েই গেছে।

দিতে হবে না আপনাকে বউয়ের অধিকার।
যান নিচে গিয়ে ঘুমান।একদম খাটে ঘুমাতে পারবেন না।
বলেই আমার বালিশ পা ফ্লোরে ছুড়ে মা'রলো।আমি ও
বাধ্য ছেলের মতো ফ্লোরেই শুয়ে পড়লাম।আর মনে
মনে
ভাবতে লাগলাম,কেমন গুন্ডি মেয়ে রে বাবা।জীবনেও
এমন মেয়ে দেখিনী।🤔
মনে তো হচ্ছে জীবন পুরাই তেজপাতা করে ছাড়বে।

ফ্লোরে ঘুমই আসছেনা।কখনই ফ্লোরে ঘুমাই নি।কিন্তু
আজকে নিজের অমতে বিয়ে করার কারনেই ফ্লোরে
ঘুমাতে হচ্ছে।
এর মধ্যে মশার আন্দোলন। ইসসসসসস,সহ্য হচ্ছেনা।চোখ
বন্ধ শুয়ে করে আছি।কখন জানি ঘুমটা লেগে গেছে
বুঝতেই পারিনি।হঠাৎই সজাগ হয়ে দেখি আমার শরীরে
কম্বল আর পাশে ও মশার কয়েল লাগানো।মনটাতে একটু
স্বস্তি পেলাম,চোর হলেও মানুষ ভালো।
মনে মায়া-দয়া আছে।

পরের দিন ঘুম থেকে উঠেই দেখি টেবিলে চা রাখা।চা
খেয়ে,ফ্রেশ হয়ে রুমে বসে ফোন টিপছিলাম তখন ই
তানিয়া (আমার বৌ)এসে বললো
এইযে সেই কতক্ষন যাবত খাবার নিয়ে সবাই অপেক্ষা করছে
আর আপনি ঘরে বসে আছেন কেন?এখনি নিচে চলুন
আগে?বলেই আমার কানের কাছে এসে আস্তে করে
বললো
নাকি খাবার টা রুমে নিয়ে আসবো?
আমি তো হার্ট এ্যাটাক হতে হতে বে'চেঁ গেছি।আমি তো
ভাবছিলাম,বউ বুঝি এইবার ও কলার ধরেই আমাকে খাবার
টেবিলে নিবে।কিন্তু না,বউয়ের স্বর পাল্টে গেছে,তবে
কি বউ আমার প্রেমে পড়ে গেল নাকি??কথাটা ভাবতে
ভাবতেই বউয়ের দিকে তাকালাম।হা হয়ে তাকিঁয়ে
আছি,বউ তো আমার হেব্বি সুন্দরী।রাতে তো ভাবছিলাম
হিটলারনি।এখন দেখি না মায়াময়ী।এইবার যে আমি
বউয়ের প্রেমে পড়ে গেলাম।নিজেই নিজেকে বললাম
পিন্টু মনে হয় তুই তোর হিটলারনি বউয়ের প্রেমে পড়ে
গেছিস।

হঠাৎ একটা বিকট শব্দে বাস্তবে ফিরলাম।
সামনে তাকিঁয়ে বউ আমার ফ্লোরে পরে চোখ বন্ধ করে
আছে।বুঝতে পারলাম,পা'গলীটা খুবই ব্য'থা পাইছে।
দৌড়ে গিয়ে টেনে তুলে বসাতে গেলাম আর অমনি
আস্তে করে বলল
কেমন স্বামী গো আপনি?
আমি তো একটু ভ্যাবাচ্যকা খেয়ে গেলাম।
বললাম
আমি আবার কি করলাম।
বৌ বলল
আমি মাটিতে পরে আছি কই কোলে করে নিয়ে
বিছানায় শোয়াবেন,তা না করে আমার হাত ধরে
টানছেন।
সাথে সাথেই আমি কোলে করে নিয়ে বিছানায় শুইয়ে
দিলাম।
আমায় শক্ত করে জড়িয়ে ধরে বলল
ইচ্ছে করে এইভাবে ই ধরে রাখি সারাটা জীবন।কিন্তু
আপনি তো আমাকে পছন্দই করেন না।
কথা শেষ করেই তানিয়া দীর্ঘ নিঃশ্বাস ছাড়লো।
আমারও বুকের ভিতরটা দুমড়ে মুচড়ে গেল।আমারো খুব
বলতে ইচ্ছা হচ্ছিল
কপালে একটা চুমো একেঁ দিয়ে বলি
পাগলী আমি যে তোমাকে ভালোবেসে ফেলেছি
গো।
কিন্তু পারলাম না।কোথায় জানি একটা বাধাঁ
পাচ্ছিলাম।এই সুযোগে তানিয়া আমাকে ঠেলে
বিছানায় ফেলে দিয়ে দৌড়ে পালালো।আমি শুধু ওর
চলে যাওয়ার পানে তাকিঁয়ে রইলাম।পরক্ষনেই খেয়াল
হলো,ও তো ব্যথা পাইছে।যার কারনে কোলে করে
উঠাতে হলো।বুঝতে আর বাকি রইলো না,এইবার ও
আমাকে বোকা বানানো হয়েছে।

পা'গলিটার সাথে খুনসুটি প্রেম করতে করতেই কেটে গেল
২টা বছর।এখন কেউ কাউকে ছাড়া কিছু ভাবতেই পারিনা।
আমার পা'গলীটা এখন গর্ভবতী।
তাই খুব যত্ন নেই তার।আজকেই বাচ্চা হবার তারিখ
দিয়েছে ডাক্তার।
আমি অফিসে ছিলাম,হঠাৎই বাবার ফোন পেয়ে ছুটে
গেলাম হসপিটাল।গিয়েই শুনলাম আমার ঘর আলো করে
এসেছে এক ছোট্ট রাজকন্যা।
কিন্তু
আমার পাগলিটার কোন সাড়া শব্দ পাচ্ছিনা কেন?ভয়ে
আৎকে উঠলাম।অনেকের মুখেই শুনেছি,বাচ্চা জন্ম দিতে
গিয়ে মারা গেছে অনেক মা।সে ভয়েই বাচ্চা নিতে
চাইনি।কিন্তু ওর নাকি বাচ্চা লাগবেই।
ওর ইচ্ছে পূরন করতে গিয়েই কি তবে?
আর ভাবতেই পারছিনা।
আর একটা মিনিট ও ন'ষ্ট না করে,দৌড়ে গেলাম কেবিনে।
গিয়ে দেখি বাচ্চা টা হাত পা নাড়িয়ে খেলছে।
কিন্তু তানিয়া চোখ বন্ধ করে রাখছে।
ওর নিঃশ্বাস আছে কি নাই তা দেখার মতো ধৈর্য আমার
ছিলোনা।তাই তানিয়াকে জড়িয়ে চিৎকার দিয়ে
ফেললাম।
সাথে সাথেই কানের কাছে একটু ব্যথা অনুভব করলাম।
পরে দেখি তানিয়া আমার আস্তে করে কানে কামড়
দিয়ে বলল
কি ভাবছিলা তোমাকে একা রেখে চলে যাবো??
আরে না গো,আমি চলে গেলে,তোমাকে জ্বালাবে
কে?
আমিও বুকে শক্ত করে জ'ড়িয়ে ধরে রাখলাম।আর
বললাম,বড্ড ভালোবাসি রে পাগলি তোকে।ছাড়বোনা
কখনই।💝💝💝😘
(কপি)
#হাইলাইটসシ゚ #সংগৃহীত #কপিপোস্ট #বাসররাতের #গল্প #প্রেমেরগল্প #ভালবাসারবউ #মজারগল্প #বউ

গাইনীতে থাকতে এক রোগীনিকে পিল খেতে দিয়েছি । সে এক মাস পর ফলোয়াপে এসেছে,জিজ্ঞেস করলাম কিভাবে পিল খেয়েছেন? সে বললো শুধু সা...
20/08/2025

গাইনীতে থাকতে এক রোগীনিকে পিল খেতে দিয়েছি । সে এক মাস পর ফলোয়াপে এসেছে,

জিজ্ঞেস করলাম কিভাবে পিল খেয়েছেন?
সে বললো শুধু সাদা বড়ি খেয়েছি।
লাল সাতটা বড়ি খাই নি।

আমি রেগেমেগে বললাম খান নি কেনো?

রোগিনীঃ আমি আমার তাইন রে খাওয়াইসি।
আমিঃ তাইন কে?
রোগিনীঃ মানে আমার খশম।
আমিঃ খশম কারে বলে?
রোগিনীঃ স্যার খশম হইলো সোয়ামিরে বলে।

আমিঃ সেকি, আপনার খাওয়ার পিল আপনার জামাইকে খাইয়েছেন কেনো?
রোগিনীঃ তাইন অনেক দূর্বল, বল পায় না। ওই বড়িডির মইধ্যে নাকি লুহা আছে, আমার এক ভাবী কইসে জামাই লুহা খাইলে নাকি সে লুহার মতো শক্ত হয়, তাই তাইনরে বড়ি খাওয়াইসি।🤣
কপি
#হাইলাইটসシ゚ #মজারগল্প #হাসিরকথা

সময় থাকলে পড়ুন,,,বাড়িওয়ালা বললেন, তুমি যার দিকে প্রতিদিন তাকিয়ে থাকো, সে আমার একমাত্র মেয়ে, তবে বিধবা। বিয়ের আটদিন পরে...
18/08/2025

সময় থাকলে পড়ুন,,,
বাড়িওয়ালা বললেন,
তুমি যার দিকে প্রতিদিন তাকিয়ে থাকো, সে আমার একমাত্র মেয়ে, তবে বিধবা। বিয়ের আটদিন পরে স্ট্রোক করে ওর স্বামী মারা গেছে। এখন চুপচাপ আর শুনশান নীরবতা হচ্ছে ওর প্রিয় খুব প্রিয়।

বুকের মধ্যে ধাক্কা লাগলো যেন। মেয়েটা চমৎকার সুন্দরী, রোজ সকালে তাকে ছাঁদে দেখি৷ আবার সন্ধ্যা বেলা থেকে গভীর রাত অব্দি ছাদের উপর পায়চারি করে। কখনো সাহস করে কথা বলতে যেতে পারিনি। অবশ্য আমি এ বাসায় ভাড়ায় উঠেছি মাত্র সপ্তাহ খানিক আগে। এ বাসায় আমি ভাড়া নেবার একটা বড় কারণ আছে। পেশাগত কারণেই এখানে আসা, কিন্তু কেন এসেছি সেটা এরা কেউ জানে না।

বললাম,
- আপনি তাকে আবার বিয়ে দেবার চেষ্টা করে দেখেননি? নাকি সবকিছু তার নিজের সিদ্ধান্তের ওপর ছেড়ে দিয়েছেন?

- তাইশা (আঙ্কেলের মেয়ে) একটা ছেলেকে পছন্দ করতো। তাইশা তাকেই বিয়ে করতে চেয়েছিল। কিন্তু আমার কাছে সেই ছেলেকে নিজের একমাত্র মেয়ের জন্য যোগ্য মনে হয়নি। তাই তড়িঘড়ি করে আমি অন্য যায়গা তাইশার বিয়ে ঠিক করি।

- আপনার তো আর দ্বিতীয় কোনো মেয়ে নেই তাই না আঙ্কেল?

- হ্যাঁ! তাইশা আমার একমাত্র মেয়ে। তাইশার বড় দুই ভাই স্পেনে থাকে। আমার মেয়েকে যতটা রাগি মনে করো, সে কিন্তু ততটা রাগি নয়। ওর মতো মিশুক মানুষ খুব কমই আছে জগতে।

- তাইশার সেই প্রেমিকার কোনো খোঁজ জানেন? মানে আপনার মেয়ের এরকম পরিস্থিতিতে সেই ছেলের সাপোর্ট দরকার ছিল। সাপোর্ট পেলে সে হয়তো এতটা ডিপ্রেশনে যেত না।

আঙ্কেলের মুখটা বিমর্ষ হয়ে গেলন। মেয়ের এক্স বয়ফ্রেন্ডের কথা জিজ্ঞেস করাতে কেমন যেন বিব্রত হয়ে গেলেন।

মুহুর্তের মধ্যে গম্ভীর হয়ে তিনি বললেন,
- আমার মেয়ে গতকাল রাতে তোমার কথা জিজ্ঞেস করলো তাই তোমাকে ডেকে আমার মেয়ের কথা জানালাম। তুমি তো জানো তোমার অফিসের ম্যানেজারের অনুরোধে তোমাকে আমি আমার বাসা ভাড়া দিয়েছি।

- জ্বি তা ঠিক আছে, কিন্তু আপনি হঠাৎ করে প্রসঙ্গ পরিবর্তন করে এসব কেন বলছেন?

- তোমার নামটা যেন কি?

- শাকিল আহমেদ রুদ্র, সবাই রুদ্র বলে ডাকে।

- শোন বাবা রুদ্র, পারিবারিক আর পাবলিক বলে দুটো বিষয় আছে। কিছু কিছু বিষয় আছে আর সেগুলো পাবলিকের কাছে বলা যায় না বা প্রকাশ করতে হয় না।

- ঠিক আছে, ব্যক্তিগত বিষয় জিজ্ঞেস করার জন্য আমি দুঃখিত।

- এবার তুমি আসতে পারো।

কিছু রহস্য নিয়ে বাড়িওয়ালার সামনে থেকে বের হয়ে এলাম। বাড়িটা তৈরি করার সময় ছাদের এক প্রান্তে দুটো রুম করা হয়েছে। তার মধ্যে একটা রুম স্টোর হিসেবে ব্যবহার করেন বাড়িওয়ালা। আর একটা রুম খালি, আমি সেখানেই থাকি। রুমে এসে অফিস ড্রেস চেঞ্জ করে জানালার পাশে বসে রইলাম। একটু পরেই মাগরিবের আজান দিবে। আজানের পরেই তাইশা ছাঁদে আসবে। আমি মনে মনে আজ তাইশার সঙ্গে কথা বলার প্রতিজ্ঞা করলাম। খাটে বসেই জানালা দিয়ে বাহিরে তাকিয়ে রইলাম।

মোবাইলে রিং বাজতেই ঘুম ভেঙ্গে গেল। অফিস থেকে এসে ক্লান্ত ছিলাম তাই জানালার পাশেই বিছানায় কখন ঘুমিয়ে গেছি বুঝতে পারিনি। মোবাইল হাতে নিয়ে দেখি চট্টগ্রাম থেকে আমার বন্ধু রাশেদ কল করেছে।
- হ্যাঁ বন্ধু বল।
- কিরে কতবার কল দিলাম, রিসিভ করিস না কেন জানতে পারি?

- ঘুমিয়ে ছিলাম।
- তুই নাকি গতকাল আমার সেই পুরনো হাসপাতালে গিয়ে আমার খোঁজ করেছিস? আচ্ছা রুদ্র, তুই কি এখনো সেই একরাতে দেখা হওয়া মেয়েটাকে খুঁজে বেড়াচ্ছিস?

- তোকে কে বললো?

- আমি নাহয় হাসপাতাল থেকে চলে এসেছি কিন্তু আমার কিছু সহকর্মী তো আছে। তাদের মধ্যেই একজন তোকে চিনতে পেরেছে।

কথা বলতে বলতে জানালার দিকে চোখ গেল। তাইশা ছাদে দাঁড়িয়ে আছে। আমি রাশেদকে বললাম,

- দোস্ত আমি তোকে একটু পরে কল দেবো।
- কেন এখন কি হয়েছে?

- আরে বুঝতেই তো পারছিস, ঘুম থেকে উঠেছি তাই ওয়াশরুমে যেতে হবে।

- আচ্ছা ঠিক আছে যা তাহলে।

মোবাইল কল কেটে দিয়ে দরজা খুলে বাহিরে বের হলাম। আস্তে আস্তে তাইশার কাছে গিয়ে একদম কাছাকাছি দাঁড়িয়ে রইলাম। কি বলে প্রথম কথা শুরু করবো সেটা মনে মনে সাজাচ্ছি।

আমাকে অবাক করে দিয়ে তাইশা বললো,
- সন্ধ্যা বেলা ঘুমের অভ্যাস ভালো না, শরীর অসুস্থ হয়ে যাবে। তারচেয়ে বরং অফিস থেকে ফিরে ছাঁদে বসে থাকবেন। শহর জুড়ে সন্ধ্যার আগমনে আস্তে আস্তে অন্ধকার হবার দৃশ্য দেখবেন।

আমি কোনো কথা খুঁজে না পেয়ে বললাম,

- আপনি কেমন আছেন?

- আমি তো ভেবেছিলাম আপনি শুধু জানালা দিয়ে উঁকি দেওয়া ছাড়া আর কিছু পারেন না। এখন তো দেখি মেয়েদের সঙ্গে কথাও বলতে পারেন।

- আসলে একটা কথা জানার খুব ইচ্ছে।
- কি কথা?
- সরাসরি বলবো নাকি ভূমিকা, প্রসঙ্গ তারপর মূল বক্তব্য।
- ভূমিকা আর প্রসঙ্গ অলরেডি শেষ হয়ে গেছে। এবার মূল বক্তব্য শুরু করতে পারেন।

- আপনার বাবার কাছে আপনার সম্পর্কে কিছু কিছু কাহিনী শুনলাম। সবকিছুর মধ্যে আমার শুধু আপনার এক্স বয়ফ্রেন্ডের কথা জানতে ইচ্ছে করছে।

- ওর কথা কেন? আর কি কি জানতে চান?

- মানে সে কোথায় আছে, আপনি তার সঙ্গে বিয়ে করবেন না বলে কীভাবে মিটমাট করেছেন। সে আপনাকে পাবে না জেনে কিরকম আচরণ করেছিল? আপনার হাসবেন্ড মারা যাবার পর সে কি যোগাযোগ করেছে?

তাইশা মুখ ঘুরিয়ে বললো,
- আজই আপনার সঙ্গে আমার প্রথম কথা শুরু। আর আজই আপনি এতকিছু জিজ্ঞেস করছেন?

- আপনার বাবার কাছে জিজ্ঞেস করলাম, তিনি অদ্ভুত আচরণ করেছেন। তাই আরো বেশি আগ্রহ দেখা দিচ্ছে। আর আমি একবার একটা বিষয় আগ্রহী হলে সেটা শেষ নাহলে কোনকিছু ঠিক মতো করতে পারি না।

- সে আমার বিয়ের আগেই মারা গেছে। আশা করি তার পরের প্রশ্ন গুলোর আর কোনো উত্তর দিতে হবে না।

প্রায় দুই মিনিটের মতো চুপচাপ দাঁড়িয়ে রইলাম। তারপর বললাম,

- কীভাবে মা!রা গেছে?
- এক্সি!ডেন্টে।

- এক্সি!ডেন্ট নাকি হ!ত্যা?
- মানে?
- না কিছু না।
- আপনার প্রশ্ন করা শেষ হয়েছে?
- জ্বি। আরেকটা কথা, তার নাম কি ছিল?
- নিয়াজ হাসান। এবার কি আমরা প্রসঙ্গ পাল্টে কথা বলতে পারি?
- জ্বি।

- বাবার কাছে শুনলাম আপনি এখনো বিয়ে করেননি। আপনি চাকরি, তারপর বাকি সবকিছু তো ঠিকঠাক আছে। তাহলে বিয়ে করতে আর কতো দেরি? নাকি কারো জন্য অপেক্ষা?

- বিয়ে না করেই তো বেশ ভালো আছি।

- কিন্তু এই-যে বাসা ভাড়া নিতে গিয়ে কতটা ঝামেলা পোহাতে হয়। এরচেয়ে তো বিয়ে করে পরিবার নিয়ে থাকা ভালো।

- আপনার স্বামী যেদিন মারা গেলেন সেদিন আপনি কোথায় ছিলেন? বাবার বাড়িতে নাকি শশুর বাড়িতে।

- আবার সেই প্রসঙ্গ?
- রাগ করলেন?
তাইশা তার মোবাইলের স্ক্রিনে তাকিয়ে বললো,

- আমার নাস্তা করার সময় হয়ে গেছে। প্রতিদিন এই সময়ে নাস্তা করে তারপর আবার ছাদে আসি। আপনার সঙ্গে পরে কথা হবে।

- ঠিক আছে।

তাইশা চলে গেল, বাবা মেয়ের দুটো ভিন্ন চরিত্র আবিষ্কার করলাম। তাইশার বাবা নিয়াজ হাসান এর কথা শুনে গম্ভীর হয়েছিল। আর তাইশা চলে গেল তার স্বামীর কথা শুনে। দুজনের এই গম্ভীর হবার রহস্যের সঙ্গে কারণ কি আলাদা নাকি একই বুঝতে পারছি না।

তাইশার সঙ্গে আর দেখা হলো না। কারণ কিছুক্ষণ পরেই বৃষ্টি নামলো। আমিও আর দাঁড়িয়ে না থেকে দ্রুত রুমের মধ্যে গিয়ে বসলাম। রাতে আমার শুকনা খাবার ছাড়া আর কিছু খাওয়া হয় না। তাই রাতের খাবার শেষ করে বিছানায় বসে বসে খোলা জানালা দিয়ে বাহিরে তাকিয়ে রইলাম৷ মাঝে মাঝে বিদ্যুৎ চমকাচ্ছে, ভেজা শহরের দিকে তাকিয়ে কিছু সময়ের জন্য নিজের দায়িত্ব যেন ভুলে গেলাম।

প্রায় ঘন্টা খানিক পরে বৃষ্টি কমলো। বৃষ্টি নামার একটু পরেই বিদ্যুৎ চলে গিয়েছে। আমি একটা মোমবাতি জ্বালিয়ে বসে রইলাম কিছুক্ষণ। রুমের মধ্যে তখন হালকা গরম লাগছিল। বৃষ্টির কারণে গরম কমার কথা কিন্তু তেমন কমলো না।

যেহেতু বৃষ্টি হয়েছে তাই বাহিরের বাতাস ছিল খুব ঠান্ডা। জানালার গ্লাস এক সাইডে সরিয়ে দিয়ে শুয়ে পড়লাম। ছোট্ট একটা রুম, জানালার পাশেই খাট। জানালা দিয়ে হালকা বাতাস প্রবেশ করছে রুমে। রাশেদের কাছে আর কল করা হলো না।

কখন ঘুমিয়েছি জানি না, কিন্তু শরীরের মধ্যে তীব্র জ্বালাপোড়া অনুভূতি হবার সঙ্গে সঙ্গে ঘুম ভেঙ্গে গেল। সম্পুর্ণ শরীর জ্বলে যাচ্ছিল, হঠাৎ করে বুঝতে পারলাম আমার পায়ে কোনো শক্তি পাচ্ছি না। মুখ দিয়ে শুধু বাঁচাও বাঁচাও শব্দ করলাম।

এমন সময় জানালার সামনে কারো ছায়ামূর্তি দেখতে পেলাম। কেউ একজন দাঁড়িয়ে আছে সেখানে। ছায়ামূর্তি বললো,

- কেমন লাগছে সাহেব? খুব কষ্ট তাই না?

কণ্ঠটা তাইশার, আমি অবাক হয়ে জানালার দিকে তাকিয়ে রইলাম। সমস্ত শরীর ব্যথায় অচেতন হবার অবস্থা। তাইশা আবার বললো,

- আমার এক্স বয়ফ্রেন্ড এখানে এই রুমেই ভাড়ায় থাকতো। আপনি এখন যেভাবে মারা যাচ্ছেন, ঠিক সেভাবেই তাকেও খু!ন করেছিলাম। মৃত্যুর পরে ওপাড়ে ভালো থাকবেন সাহেব। বিদায়।
(কপি)
সংগৃহীত
#হাইলাইটসシ゚ #সংগৃহীত #কপিপোস্ট #হাইলাইটস #বাড়িওয়ালার #মেয়ে #প্রেমেরগল্প
#স্বার্থপরঅনুভূতি

যিনা করতে পারার ক্ষমতা কাউকে “পুরুষ" বানায় না।একটার পর একটা গার্লফ্রেন্ড পাল্টানো কারো পুরুষত্বের ক্রাইটেরিয়া নয়! কখনোই ...
18/08/2025

যিনা করতে পারার ক্ষমতা কাউকে “পুরুষ" বানায় না।

একটার পর একটা গার্লফ্রেন্ড পাল্টানো কারো পুরুষত্বের ক্রাইটেরিয়া নয়! কখনোই নয়।

"সত্যিকারের পুরুষ হলো যারা দায়িত্ব নিতে জানে! সত্যিকারের পুরুষ যিনার পথ বন্ধ করে! সত্যিকারের পুরুষ বিয়ের পথ বেছে নেয়! সত্যি কারের পুরুষ জানে এই বিয়ে কোনো ওয়ান নাইট স্ট্যান্ড নয়; এটা চ্যালেঞ্জ, স্যাকরিফাইজ; যা সবাই পারে না!"

এর জন্য শুধু 'Male' হলে হয় না, 'Man' হতে হয়!!

বই: এপিটাফ।
কপি
#সংগৃহীত #কপিপোস্ট #এপিটাফ #পুরুষচরিত্র
#হাইলাইটসシ゚ #হাইলাইটস

শুভ সকাল বন্ধুরা 🥰💝ভালোবাসা অবিরাম 💝
18/08/2025

শুভ সকাল বন্ধুরা 🥰💝
ভালোবাসা অবিরাম 💝

Address

Dinajpur

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when স্পর্শের বাইরে posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share