23/10/2025
#আমাদের_গুরুত্ব💕💞💞💞বুঝুন...
🥰বিড়াল বিভিন্ন উপায়ে আপনাকে ভালো রাখতে পারে, যার অনেকগুলোই বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত🥰
🥰মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমায়: বিড়াল পোষা মানসিক চাপ (stress) কমাতে সাহায্য করে। তাদের শান্ত উপস্থিতি এবং সাথে সময় কাটানো স্ট্রেস হরমোন (কর্টিসল) কমাতে এবং মন ভালো রাখার হরমোন (সেরোটোনিন, ডোপামিন ও অক্সিটোসিন) বাড়াতে সাহায্য করে।
🥰হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়: কিছু গবেষণায় দেখা গেছে যে বিড়াল পোষা মানুষের হৃদরোগের ঝুঁকি প্রায় ৩০% পর্যন্ত কমিয়ে দিতে পারে। এর কারণ হলো মানসিক চাপ কমা এবং আরামদায়ক অনুভূতি।
🥰নিরাময়ে সাহায্যকারী 'মিউ মিউ' ধ্বনি (Purring): বিড়ালের 'মিউ মিউ' ডাক (purr) ২০-১৪০ হার্জ শব্দ উৎপাদন করে। কিছু গবেষণা অনুযায়ী, এই ধরনের কম্পাঙ্ক শরীরের পেশী ও অস্থির প্রদাহ নিরাময়ে থেরাপির মতো কাজ করতে পারে।
🥰একাকীত্ব দূর করে ও সামাজিক সম্পর্ক বাড়ায়: বিড়াল আপনার একাকীত্ব দূর করে একটি বন্ধুত্বপূর্ণ সঙ্গ দিতে পারে। এটি আপনাকে ভালোবাসার অনুভূতি দেয় এবং আপনার মনকে উজ্জীবিত করে।
🥰ভালো ঘুম: অনেক গবেষণায় দেখা গেছে যে বিড়ালের উপস্থিতি ঘুম আরও ভালো করতে পারে। মায়োক্লিনিক সেন্টার ফর স্লিপ মেডিসিন ঘুমের সঙ্গী হিসেবে বিড়ালকে অগ্রাধিকার দেওয়ারও পরামর্শ দিয়েছে।
🥰শিশুদের অ্যালার্জির ঝুঁকি কমায়: এক গবেষণায় দেখা গেছে যে, এক বছরের কম বয়সী যে সব শিশু বিড়ালের সান্নিধ্যে থাকে, তাদের বিভিন্ন ধরনের অ্যালার্জি হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে।
🥰রাগ ও উদ্বেগ নিয়ন্ত্রণ: বিড়ালের সঙ্গে সময় কাটালে প্রশান্তি ও আরামদায়ক রাসায়নিক পদার্থের নিঃসরণ বৃদ্ধি পায়, যা রাগ ও উদ্বেগ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
সুতরাং, বিড়াল শুধু একটি পোষা প্রাণী নয়, এটি আপনার শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের জন্যও খুব উপকারী বন্ধু হতে পারে🥰