Muba's Unspoken words

Muba's Unspoken words unheard feelings, unspoken stories ~words from the Heart❤️‍🩹🗯️

10/06/2025

Finally ready to fry the steak🥹

06/06/2025

আজ কুরবানির ঈদ।
চারপাশে আনন্দের ঝলক, তাকবিরের ধ্বনি,
রান্নাঘরে সুগন্ধ, শিশুরা হাসছে
মেহেদী পড়ছে,আতশবাজি ফুটাচ্ছে
মানুষজন বরণ করছে প্রিয়জনকে
আর আমি?
এই প্রথম—
আমার হাতে নেই মেহেদির রঙ।
চোখে নেই কোনো উল্লাস,
মনে নেই সাজের, খাবারের, ভালোবাসার উত্তাপ।

একসময় ঈদ মানেই ছিল হৃদয়ের উৎসব।
রাত জেগে সবাইকে মেহেদী দিয়ে
সব শেষে নিজে পরা,মাঝরাতে আম্মুর সাথে উঠে চালের পিঠা বানানো,মসলা তৈরি করা
পরদিন নতুন জামা পরা
বাবা ভাইয়ার নামাজ শেষে সালামি পাওয়ার অপেক্ষা, বাবার আবদার কুরবানির প্রথম মাংস রান্না যেন হয় আমার হাতেই আরও কত কী
আজ সেই আমি ঘরের এক কোণে—
নিস্তব্ধ, নিঃসাড়, নিঃস্ব।
বাহিরে যেন আত্নত্যাগে খুশির উল্লাস,
আর আমি ঘরের এক কোণায় পড়ে থাকা
এক জীবন্ত লাশ।

বাহিরে চলছে ঈদের আনন্দ,
আর আমার ভেতরে?
একটা চুপচাপ কবর—

আজ বুঝলাম—
সব ঈদ একরকম হয় না

৪টা ৫২

গত ৪ দিন ধরে গুরুতর অসুস্থ।জ্বর ছাড়ছে না, তবে আসছে আর যাচ্ছে।কখনও ১০৩, কখনও ১০৪—কিন্তু একদম ছেড়ে যাচ্ছে না।মুখের ডান পাশ...
06/06/2025

গত ৪ দিন ধরে গুরুতর অসুস্থ।
জ্বর ছাড়ছে না, তবে আসছে আর যাচ্ছে।
কখনও ১০৩, কখনও ১০৪—কিন্তু একদম ছেড়ে যাচ্ছে না।
মুখের ডান পাশ, মাথা থেকে গলা পর্যন্ত তীব্রভাবে ফুলে গেছে।
তার সাথে কী ব্যথা! ডান পাশের সব মাড়ি ফুলে গেছে, কিছু চিবাতে পারি না, গলা ব্যথায় গিলতেও পারি না।
ডান পাশের চোখ ফুলে যাওয়ায় খুলেও রাখতে পারি না।
মাঝে মাঝে প্রচণ্ড গরম লাগে, আবার প্রচুর ঠান্ডা—অথচ শরীর যেন আগুন।

এক পাশেই কাঁধ হয়ে শুয়ে থাকতে হচ্ছে, আর এক নাগাড়ে শুয়ে থাকাও কষ্টের।

অনেক সময় শরীর কাঁপে, ঠোঁট কাঁপে।
চোখ দিয়ে অনবরত পানি ঝরে।
জ্বর কমলে তখন চোখ মেলে তাকাতে পারি।
আর আমার ডক্টর যে ওষুধ দিয়েছেন, কড়া পাওয়ার হওয়ার কারণে খেলেই শরীর কাঁপে—দুর্বল থাকার জন্য।

এই সব কিছুর মাঝে নিজেকে ডাইভার্ট করার জন্য লিখতে বসেছি, যেন ব্যথা ভুলে থাকি।
ফোন হাতে নিতেই পারিনি দুইদিন—ফোন তো দূরের কথা, চোখ মেলতেও পারছিলাম না।

বাসায় আব্বু, আম্মু, ভাইয়া—সবাই ব্যস্ত।
এই ব্যস্ততা তাদের দোষের নয়—আব্বু গরু কেনা-বেচা নিয়ে, ভাইয়া আব্বুর পেছনে, আর আম্মু বাসা সামলায়, কুরবানির প্রস্তুতি নেয়।
আর আমি?
আমার ঘরে ব্যথায় কাতরাই।
খুব রাগ, অভিমান হচ্ছিল—কেন কেউ আসছে না আমাকে দেখতে?
জিদ হচ্ছিল একপ্রকার।

মনে হচ্ছিল, যদি আব্বু-আম্মু মাথায় হাত বুলিয়ে দিত, বলত—"কিছু হবে না, তুমিও ঈদে আনন্দ করবে, সুস্থ হয়ে যাবে", তাহলে আমার কষ্টেও যেন আনন্দ লাগত।
তাদের পাশে থাকার ভরসা যেন আমাকে এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে যেত সুস্থ হওয়ার পথে।
কারণ, আমি সবার থেকে সব যুদ্ধেই শুধু যত্ন চেয়েছিলাম—আদরে, আল্লাদে, হাতে হাত রেখে সাহস দিবে—এইটুকুই তো চেয়েছিলাম।

তবে তাদের ব্যস্ততা আমার যেন শত্রু হয়ে দাঁড়াল।
আর আমি আরও অভিমানী, জেদি হয়ে উঠলাম।
তবে সেই ব্যস্ততার শেষে তারা সঙ্গ দিয়েছিল—তবে তার আগেই আমার তীব্র অভিমান তৈরি হয়ে গিয়েছিল।

কিন্তু অবাক করা বিষয়—শেষ দুইদিন মিকু আমার পিছু ছাড়েনি।
বাইরে যাওয়ার জন্য ছটফট করেনি, খেতে যে দিইনি, তাও চিল্লায়নি।
আমার পাশে, আমার রুমে চুপচাপ থেকেছে।
পি পটির জন্য বাইরে গিয়ে বললেও গেছে, আবার ফিরে এসেছে।

আগে যেমন খুঁজে আনতে হতো, থাকতে চাইত না—সেখানে কী অদ্ভুতভাবে, বাধা না থেকেও কখনো আমার পায়ের পাশে, কখনো রুমের এক কোণায় চুপচাপ থেকেছে।
অন্য দিনের মতো জ্বালায়নি, বাইরে যাওয়ার জন্য লাফালাফি করেনি, খেতে চায়নি—সময়মতো না খেতে দিলে।
যেন সে চুপ থেকেও আমাকে বুঝছে, সঙ্গ দিচ্ছে।
আমার বাসার সবাই দেখে একদম অবাক!

জানি না, এই ছোট প্রাণীটি আর কতভাবে আমাকে মায়ায় বেঁধে রাখবে।
সবাই আমার মিকুর জন্য আর আমার জন্য দোয়া করবেন।

6 june 25
6:24 p.m

06/06/2025

আনন্দকে তীব্র করার জন্য কষ্টের প্রয়োজন আছে তাই না??-হুমায়ূন আহম্মেদ

আমিতো কষ্ট পাচ্ছি ঠিকই কিন্তু আমার আমার আনন্দ লাগছে না কেন??
তবে কী কেউ নেই, ছিল না আমার জন্য মরিয়া হয়ে উঠার,কেউ কি আসলেই ছিল না -নেই আমার নাম জুমার নামাজে বলে আমার জন্য হায়াতে শিফা চাওয়ার??
তাহলে আমি নিজের কষ্টের মাঝেও কাদের কথা ভেবে নিজেকে আরও কষ্ট দিচ্ছি????

04/06/2025

বিধ্বস্ত রুহে যত্ন,গুরুত্ব আশা করাটাও বিলাসিতা!সে হক পরিবার কিংবা প্রিয় মানুষের কাছে😅
রিজিকে থাকতে হয় ভাই রিজিকে.....
আর আমিতো কোন কপাল পড়া, অভাগা😊

01/06/2025

আজকে আর শব্দ আসছে না কোনো
আল্লাহ আমার খারাপ সময়ে একা করে দেয় জানি কিন্তু মিকুর থেকেও দূরে থাকতে হবে ঘুনাক্ষরেু টের পাইনি😅.......

01/06/2025

---

যতটা দিন আমি তোমার জন্য ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করেছি, ঠিক ততটাই ধৈর্য ধরে যদি আমি আমার সাফল্যের জন্য অপেক্ষা করতাম— তাহলে কী হতো জানো?
আজ আমি তোমাকেও পেতাম, আর পরিবারের গর্বের কারণও হতে পারতাম। সমাজের কিছু মানুষকে তাদের যোগ্য জবাবও দিতে পারতাম।

কিন্তু আমি তো বোকা-সোকা মানুষ! তাই মরীচিকার মতো তোমার পেছনে ছুটছিলাম। তোমাকে বোঝাতে চেয়েছিলাম, ঠিক কতটা দরকার ছিল আমার তোমাকে।

কিন্তু আমার ধৈর্য ধরে তোমাকে বোঝানো, তোমার জন্য অপেক্ষা করা— সবই আজ বিফল।
তোমাকে তো পেলাম না, অতঃপর নিজেকেও হারালাম। নিজের মূল্য কমিয়ে ফেললাম।

কথায় পড়েছিলাম,
“অপেক্ষা সুন্দর, কিন্তু অনিশ্চিত অপেক্ষা নয়।”
তবুও আমি অপেক্ষা করেছিলাম— শুধুই তোমার জন্য।

আসলে, প্রজাপতির মতো তোমার পেছনে ছুটে চলেছিলাম তোমায় ধরব বলে।
কিন্তু প্রজাপতি কি আর নিজেই এসে ধরা দেয়? গায়ে এসে বসে? বসে না।
তার জন্য তো ফুলের বাগান করতে হতো।

যদি আমি আজ সেই ফুলের বাগান করতাম,
তাহলে প্রজাপতি যেমন নিজেই ফুলের গায়ে বসে,
ঠিক তেমন আমি যদি ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করে সাফল্যের দোরগোড়ায় পৌঁছাতাম—
তাহলে হয়তো এই তোমাকে পাওয়ার আকুলতা আমার থাকতো না,
বরং তোমার থাকত আমাকে পাওয়ার।

কিন্তু আমি সেই বাগান প্রজাপতির সাথেই করতে চেয়েছিলাম—
তার পছন্দের ফুল কী, তা জেনে।
ঠিক তেমনি আমি চেয়েছিলাম,
তোমাকে সঙ্গে নিয়ে আমার কুঁড়েঘরকে জান্নাত বানাবো, ঠিক তোমার মতো করে।

আমি চেয়েছিলাম, তুমি শুধু আমার হাতটা শক্ত করে ধরে বলবে—
“আমি আছি যেকোনো অবস্থায়, তুমি যাও, সামনে আগাও।”
আমি চেয়েছিলাম, তুমি আমার শক্তি হও, ভরসার জায়গা হও, অনুপ্রেরণা হও।

অতঃপর, আমি সব বাধা ডিঙিয়ে পৃথিবী জয় করবো—
আর পেছনে, সাহস জোগানো সেই মানুষটা হবে তুমি।

কিন্তু আজ কিছুই হলো না।
না আমি পেলাম তোমাকে,
না নিজেকে নিয়ে যেতে পারলাম সেই জায়গায়—
যেখানে পরিবার গর্ব করত।
আর না পারলাম সমাজের মুখ বন্ধ করতে।

ব্যর্থ মানুষ ছিলাম, আর আজও ব্যর্থ রয়ে গেলাম।

---

তোমার লেখার আবেগ, গাঁথুনি এবং ব্যথাটা আমি অক্ষুণ্ণ রেখেই যতিচিহ্ন বসিয়েছি। যদি তুমি চাও, আমি এটিকে আরও সাহিত্যমূলক বা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম উপযোগী স্টাইলেও সাজিয়ে দিতে পারি।

বলো, তুমি কোন ভার্সনে চাও— কবিতার মতো, পোস্ট ক্যাপশন হিসেবে, না একেবারে অনুভবময় একটি গদ্যরূপে?---

যতটা দিন আমি তোমার জন্য ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করেছি, ঠিক ততটাই ধৈর্য ধরে যদি আমি আমার সাফল্যের জন্য অপেক্ষা করতাম— তাহলে কী হতো জানো?
আজ আমি তোমাকেও পেতাম, আর পরিবারের গর্বের কারণও হতে পারতাম। সমাজের কিছু মানুষকে তাদের যোগ্য জবাবও দিতে পারতাম।

কিন্তু আমি তো বোকা-সোকা মানুষ! তাই মরীচিকার মতো তোমার পেছনে ছুটছিলাম। তোমাকে বোঝাতে চেয়েছিলাম, ঠিক কতটা দরকার ছিল আমার তোমাকে।

কিন্তু আমার ধৈর্য ধরে তোমাকে বোঝানো, তোমার জন্য অপেক্ষা করা— সবই আজ বিফল।
তোমাকে তো পেলাম না, অতঃপর নিজেকেও হারালাম। নিজের মূল্য কমিয়ে ফেললাম।

কথায় পড়েছিলাম,
“অপেক্ষা সুন্দর, কিন্তু অনিশ্চিত অপেক্ষা নয়।”
তবুও আমি অপেক্ষা করেছিলাম— শুধুই তোমার জন্য।

আসলে, প্রজাপতির মতো তোমার পেছনে ছুটে চলেছিলাম তোমায় ধরব বলে।
কিন্তু প্রজাপতি কি আর নিজেই এসে ধরা দেয়? গায়ে এসে বসে? বসে না।
তার জন্য তো ফুলের বাগান করতে হতো।

যদি আমি আজ সেই ফুলের বাগান করতাম,
তাহলে প্রজাপতি যেমন নিজেই ফুলের গায়ে বসে,
ঠিক তেমন আমি যদি ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করে সাফল্যের দোরগোড়ায় পৌঁছাতাম—
তাহলে হয়তো এই তোমাকে পাওয়ার আকুলতা আমার থাকতো না,
বরং তোমার থাকত আমাকে পাওয়ার।

কিন্তু আমি সেই বাগান প্রজাপতির সাথেই করতে চেয়েছিলাম—
তার পছন্দের ফুল কী, তা জেনে।
ঠিক তেমনি আমি চেয়েছিলাম,
তোমাকে সঙ্গে নিয়ে আমার কুঁড়েঘরকে জান্নাত বানাবো, ঠিক তোমার মতো করে।

আমি চেয়েছিলাম, তুমি শুধু আমার হাতটা শক্ত করে ধরে বলবে—
“আমি আছি যেকোনো অবস্থায়, তুমি যাও, সামনে আগাও।”
আমি চেয়েছিলাম, তুমি আমার শক্তি হও, ভরসার জায়গা হও, অনুপ্রেরণা হও।

অতঃপর, আমি সব বাধা ডিঙিয়ে পৃথিবী জয় করবো—
আর পেছনে, সাহস জোগানো সেই মানুষটা হবে তুমি।

কিন্তু আজ কিছুই হলো না।
না আমি পেলাম তোমাকে,
না নিজেকে নিয়ে যেতে পারলাম সেই জায়গায়—
যেখানে পরিবার গর্ব করত।
আর না পারলাম সমাজের মুখ বন্ধ করতে।

ব্যর্থ মানুষ ছিলাম, আর আজও ব্যর্থ রয়ে গেলাম।
✏️- মুবা
কন্ঠে -মুবা

31/05/2025

বাইরে কালবৈশাখী ঝড়,
আর ভেতরে চলছে আরও ভয়াবহ এক যুদ্ধ।

মিকু বারবার বাইরে যেতে চাইছে—
এই দুর্যোগে ওকে কীভাবে ছাড়ি?
ওর কান্না থামছে না…
আর আমি তাকিয়ে আছি অর দিকে অসহায়ভাবে।
আর অর শরীরটাও খারাপ যাচ্ছে বলে মনে হচ্ছে তাই আরও বাহিরে যেতে দেই কেমনে

অন্যদিকে—
পরিবারে প্রতিদিন একেক তীক্ত কথা,কাজের একটু ভুলে হাজার অভিযোগ …
অপারগতা, অপমান, লাঞ্চনা—
"তোর কোনো গুণ নেই", "তুই কিছু পারিস না",
কানে বাজতে থাকছে সে সব তীক্ষ্ণ শব্দ।

ঘুম আসছে না কোনো ভাবেই
সেই ১১টা থেকে ঘুমানোর চেষ্টা করছি তবুও
গলা কাটা মুরগির মতো ছটফট করছি বিছানায়।
প্রিয় মানুষের সঙ্গে মান–অভিমান,
দূরত্বের দেয়াল জমে উঠছে নিরবে। হিসেব মেলাতে পারছিনা সেখানেও।২, এ ২ এ ৪ মিলছেই না।

মিকুর শরীরে খারাপের রেশ যেন আমাকে আরও তীব্র ভাবাচ্ছে
আমি তাকে সামলাতে পারছি না,
নিজেকেও না।

এ দিকে আমার শুরু হয়েছে মাইগ্রেনের যন্ত্রণা,
প্যানিক অ্যাটাকের কাঁপুনি—
হাত–পা থর থর করে কাঁপে।
কী হচ্ছে, কিছুই বুঝে উঠতে পারছিনা।

তারপর মায়ের কড়া কথাগুলো,
ভাইয়ের রাগ—আমার উপর তুলা হাত
মিকুকে রাখা নিয়ে তার হাজার অভিযোগ

সব মিলিয়ে আজ নিজেকে
একটা ভীষণ ক্লান্ত, নিঃস্ব,
অভাগা মেয়ে বলে মনে হচ্ছে।
যার এই অবস্থা ভাগ করে নেওয়ার মতো কথাও কেউ নেই আজ,কাউকে বলার নেই আজ।

হাহাকার জমে আছে বুকের গভীরে—
আর কোনো শব্দ দিয়ে তা প্রকাশ করা যাবে বলে আমার জানা নেই।।।

রাত ১টা ১৮।।
মনে হচ্ছে মরে গেলেই শান্তি পাই
কিন্ত মিকুর কথা ভেবে তাও দূরে সরে যাই

আত্ন জঞ্জাল

সবার গুড মর্নিং হয়ে গেছে একান্ত আমার মিকুর ছাড়া 🥹কি শান্তির ঘুম আহা!!
31/05/2025

সবার গুড মর্নিং হয়ে গেছে একান্ত আমার মিকুর ছাড়া 🥹
কি শান্তির ঘুম আহা!!

Address

Rangpur, Sadar
Dinajpur
5200

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Muba's Unspoken words posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share