Ziaul 551

Ziaul 551 মানব মানবীর জন্য,
তুমি হও সেবিকা আমি হব সেবক,
তবেই প্রেম।

♦️একটা মাত্র CBC টেস্ট করে কতো কিছু জানা যায়।অ্যানেমিয়া আছে কিনা জানা যায়-  HB% কমে যাবে।প্রাথমিক ইনফেকশন আছে কিনা বুঝা ...
10/07/2025

♦️একটা মাত্র CBC টেস্ট করে কতো কিছু জানা যায়।

অ্যানেমিয়া আছে কিনা জানা যায়- HB% কমে যাবে।

প্রাথমিক ইনফেকশন আছে কিনা বুঝা যায় - WBC Count (White Blood Cell Count): বেড়ে যেতে পারে বা কমেও যেতে পারে।

ব্যাকটেরিয়াল নাকি ভাইরাস জনিত ইনফেকশন তার প্রাথমিক ধারণা পাওয়া যায়-- ব্যাকটেরিয়াল হলে Neutrophils বাড়বে ভাইরাস জনিত হলে Lymphocytes বাড়বে।

রক্তে অ্যালার্জির সমস্যা আছে কিনা বুঝা যায় -Eosinophils বাড়বে।

পানি শুন্যতা আছে কিনা বুঝা যায় --Hematocrit (HCT) হাই থাকবে।

ব্লাড ক্যান্সার আছে কিনা জানা যায়--WBCঅনেক বেশি বেড়ে যেতে পারে বা অনেক বেশি কমেও যেতে পারে।

শরীরে রক্তপাতের ঝুঁকি আছে কিনা বুঝা যায়-- প্লাটিলেট কাউন্ট কমে যাবে।

পেটে কৃমি বা প্যারাসাইটিক ইনফেকশন আছে কিনা বুঝা যায়--Eosinophils কাউন্ট হাই হবে।

শরীরে কোথাও প্রদাহ বা ইনফ্লামেশন আছে কিনা জানা যায় -- ESR বেড়ে যাবে।

আয়রন ডেফিসিয়েন্সি বনাম থ্যালাসেমিয়ার মধ্যে প্রাথমিক ডিফারেন্স ধরা যায়--MCV,MCH,RDW দেখে সিদ্ধান্ত নিতে হয়।

CBC কে বলা হয় মাদার অব অল টেস্ট।।।
ধন্যবাদ
© from medical campus.

09/07/2025

যখন কোনো কারণে আমাদের শরীরে রক্তচাপ কমে যায়, তখন ছবিতে থাকা এই সিস্টেমটি সক্রিয় হয়ে রক্তচাপকে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনে।

✅ ছবিটির সাথে মিলিয়ে ধাপগুলো একবার খেয়াল করিঃ

১. শুরুটা হয় লিভার ও কিডনি থেকেঃ
▪️ লিভার Angiotensinogen নামক একটি প্রোটিন তৈরি করে রক্তে পাঠাতে থাকে।
▪️ যখন শরীরের রক্তচাপ কমে যায় বা রক্তে লবণের পরিমাণ কমে যায়, তখন কিডনি এটি বুঝতে পারে এবং রেনিন (Renin) নামক একটি এনজাইম রক্তে নিঃসরণ করে।

২. Angiotensin I তৈরিঃ
▪️ রক্তে থাকা রেনিন, লিভার থেকে আসা Angiotensinogen কে ভেঙে Angiotensin I-এ পরিণত করে যা এই ধাপে তেমন কোনো শক্তিশালী কাজ করে না।

৩. ফুসফুসের ভূমিকা এবং Angiotensin II তৈরিঃ
▪️ রক্তের মাধ্যমে Angiotensin I আমাদের ফুসফুসে পৌঁছায়।
▪️ ফুসফুসে ACE (Angiotensin-Converting Enzyme) নামক আরেকটি শক্তিশালী এনজাইম থাকে যা Angiotensin I-কে ভেঙে Angiotensin II -তে রূপান্তরিত করে।

৪. Angiotensin II এর মূল কাজ (রক্তচাপ বাড়ানো):
▪️ ছবিতে যেমন লাল তীর দিয়ে দেখানো হয়েছে, Angiotensin II হলো এই সিস্টেমের সবচেয়ে সক্রিয় উপাদান।

এটি ২ ভাবে রক্তচাপ বাড়ায়:

🔸 রক্তনালীকে সংকুচিত করা (Vasoconstriction): এটি সরাসরি রক্তনালীগুলোর উপর কাজ করে সেগুলোকে সংকুচিত করে ফেলে।
পাইপ চিকন হয়ে গেলে যেমন পানির চাপ বেড়ে যায়, ঠিক তেমনি রক্তনালী সংকুচিত হলে রক্তচাপ দ্রুত বেড়ে যায়। (ছবির উপরের ডান পাশের Vessels অংশটি দেখুন)।

🔸 Aldosterone নিঃসরণ: এটি অ্যাড্রেনাল গ্রন্থিকে (কিডনির উপরে থাকা একটি গ্রন্থি) উত্তেজিত করে অ্যালডোস্টেরন নামক একটি হরমোন তৈরি করতে সংকেত পাঠায়।

৫. অ্যালডোস্টেরনের কাজ:
▪️ এই Aldosterone কিডনিকে নির্দেশ দেয় শরীর থেকে লবণ (NaCl) ও পানি (H₂O) বের না করে দিয়ে, বরং রক্তে ফিরিয়ে নিতে (Reabsorption)।

▪️ এর ফলে রক্তে পানির পরিমাণ বেড়ে যায়, যা Blood Volume বাড়িয়ে দেয় এবং রক্তচাপ বাড়াতে সাহায্য করে। (ছবির নিচের ডান পাশের Kidney অংশটি দেখুন)।

✅ এক কথায় এই সিস্টেম (RAAS) এর উদ্দেশ্য:
রক্তচাপ ও রক্তের ভলিউম বাড়ানো, যাতে শরীরের অঙ্গগুলো পর্যাপ্ত রক্ত ও অক্সিজেন পায়।

এই কারণে উচ্চরক্তচাপ (Hypertension), হৃদরোগ ও কিডনি রোগের চিকিৎসায় এই pathway বন্ধ করা দরকার যেমনঃ

🔸 ACE inhibitors: যেমন Enalapril, Lisinopril
🔸 Angiotensin II Receptor Blockers (ARBs): যেমন Losartan, Valsartan
🔸 Aldosterone antagonists: যেমন Spironolactone

✅ সংক্ষেপে মনে রাখার কৌশল (Mnemonics):
R → A1 → A2 → Aldosterone → রক্তচাপ বৃদ্ধি

📝 লিখেছেন,
Md Hirok Sheikh
B.Pharm (Professional), M.Pharm
Founder of Clear Concept

06/07/2025

জন্মের পর থেকে বাচ্চাদের নিশ্চয়ই সরকারি টিকাগুলো সময়মতো দিয়েছেন। কিন্তু এর বাইরে বেসরকারি অনেক গুলো টিকা আছে যেগুলো সম্পর্কে নতুন বাবা মায়েরা তেমন কিছু জানেন না।

বাচ্চার জন্য এই টিকা গুলো কেন জরুরি? কখন দিতে হয়? কোথায় পাবেন? চলুন জেনে আসি।

১. রোটাভাইরাস টিকা (Rotavirus Vaccine):

🎯 কেন জরুরি:

রোটাভাইরাস বাচ্চাদের মারাত্মক ডায়রিয়ার অন্যতম প্রধান কারণ, যার ফলে পানিশূন্যতা হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার প্রয়োজন হতে পারে। এই টিকা রোটাভাইরাসজনিত ডায়রিয়া থেকে বাচ্চাকে সুরক্ষা দেয়।

📌 কখন ও কীভাবে:

এটি মুখে খাওয়ানোর টিকা (Oral Vaccine)। শিশুর ৬ সপ্তাহ বয়স থেকে শুরু করা যায়। ব্র্যান্ড ভেদে এর ২ বা ৩টি ডোজ হয়, যা ৪-৮ সপ্তাহের ব্যবধানে দিতে হয়। (শেষ ডোজ ৮ মাসের মধ্যে সম্পন্ন করতে হয়)।

🛑 কোথায় পাবেন: বেশিরভাগ বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও কিছু সরকারি হাসপাতালে পাওয়া যায়।

২. নিউমোকক্কাল টিকা (Pneumococcal Conjugate Vaccine - PCV):

🎯 কেন জরুরি:

নিউমোকক্কাস নামক ব্যাকটেরিয়া বাচ্চাদের মধ্যে নিউমোনিয়া, মেনিনজাইটিস (মস্তিষ্কের পর্দার প্রদাহ), সেপসিস (রক্তের ইনফেকশন) এবং কানের ইনফেকশনের মতো মারাত্মক রোগ তৈরি করে। এই টিকা এসব রোগ থেকে সুরক্ষা দেয়।

📌 কখন ও কীভাবে:

এটি ইনজেকশন। শিশুর ৬ সপ্তাহ বয়স থেকে শুরু করা যায়। সাধারণত ৬, ১০, ও ১৪ সপ্তাহে তিনটি ডোজ এবং ১৫-১৮ মাস বয়সে একটি বুস্টার ডোজ দেওয়া হয়।

🛑 কোথায় পাবেন:

বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিক। (উল্লেখ্য, PCV এখন বাংলাদেশের ইপিআই শিডিউলেও অন্তর্ভুক্ত হয়েছে, তাই এটি বিনামূল্যে সরকারি কেন্দ্র থেকেও দেওয়া হয়)।

৩. ইনফ্লুয়েঞ্জা বা ফ্লু টিকা (Influenza/Flu Vaccine):

🎯 কেন জরুরি:

সাধারণ সর্দি-কাশির চেয়ে ইনফ্লুয়েঞ্জা বা ফ্লু অনেক বেশি মারাত্মক হতে পারে, যা থেকে নিউমোনিয়ার মতো জটিলতাও হতে পারে। এই টিকা প্রতি বছরের নির্দিষ্ট ফ্লু ভাইরাস থেকে সুরক্ষা দেয়।

📌 কখন ও কীভাবে:

শিশুর ৬ মাস বয়স থেকে দেওয়া যায়। ৯ বছরের কম বয়সী শিশুদের প্রথমবার টিকা নিলে এক মাস পর দ্বিতীয় ডোজ দিতে হয়। এরপর প্রতি বছর একটি করে ডোজ নিতে হয় (সাধারণত বর্ষার আগে)।

🛑 কোথায় পাবেন: বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকে।

৪. চিকেন পক্স টিকা (Chickenpox/Varicella Vaccine):

🎯 কেন জরুরি:

চিকেন পক্স বা জলবসন্ত একটি ছোঁয়াচে রোগ যা শিশুদের জন্য বেশ কষ্টদায়ক এবং কিছু ক্ষেত্রে জটিলতা (যেমন ত্বকের ইনফেকশন, নিউমোনিয়া) তৈরি করতে পারে।

📌 কখন ও কীভাবে:

শিশুর ১২ মাস (১ বছর) বয়স পূর্ণ হলে প্রথম ডোজ এবং ৪-৬ বছর বয়সে দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হয়।

🛑 কোথায় পাবেন: বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকে।

৫. হেপাটাইটিস-এ টিকা (Hepatitis A Vaccine):

🎯 কেন জরুরি:

হেপাটাইটিস-এ একটি পানিবাহিত ভাইরাস যা জন্ডিস এবং লিভারের প্রদাহ সৃষ্টি করে।

📌 কখন ও কীভাবে:

শিশুর ১২ মাস (১ বছর) বয়স পূর্ণ হলে প্রথম ডোজ এবং এর ৬ মাস পর দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হয়।

🛑 কোথায় পাবেন: বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকে।

৬. এমএমআর টিকা (MMR Vaccine):

🎯 কেন জরুরি:

এই টিকা মাম্পস (Mumps), মিজলস (Measles বা হাম) এবং রুবেলা (Rubella) – এই তিনটি রোগ থেকে সুরক্ষা দেয়।

📌 কখন ও কীভাবে:

শিশুর ১২ মাস বয়সে প্রথম ডোজ এবং ৪-৬ বছর বয়সে দ্বিতীয় ডোজ। (উল্লেখ্য, মিজলস ও রুবেলার জন্য MR টিকা ইপিআই শিডিউলে অন্তর্ভুক্ত আছে)।

🛑 কোথায় পাবেন: বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকে।

🥰 রুশদানের মা হিসেবে আমার পরামর্শ:

এই টিকাগুলো ঐচ্ছিক এবং কিছুটা ব্যয়বহুল হলেও শিশুর দীর্ঘমেয়াদী সুরক্ষার কথা চিন্তা করলে এগুলো খুবই জরুরি।

📌 গুরুত্বপূর্ণ কথা:

যেকোনো টিকা দেওয়ার আগে অবশ্যই শিশুরোগ বিশেষজ্ঞের সাথে পরামর্শ করুন। তিনি আপনার বাচ্চার বয়স, স্বাস্থ্য এবং প্রয়োজন অনুযায়ী কোন টিকা কখন দিতে হবে, তার সঠিক নির্দেশনা দেবেন।

আপনার বাচ্চার সম্পূর্ণ সুরক্ষার জন্য এই বেসরকারি টিকাগুলোর বিষয়ে ভাবুন এবং ডাক্তারের সাথে কথা বলুন। বাচ্চার সুস্থতা নিয়ে কোনো প্রশ্ন বা অভিজ্ঞতা থাকলে কমেন্টে জানাতে পারেন। 👇

বাচ্চা কাচ্চা নিয়ে আড্ডা দিতে জয়েন করুন- Rushdan Parenting Club

#রুশদান #বাচ্চা

পার’মা’ণবিক অ’স্ত্রে’র ভয়াবহতা বুঝতে গেলে ৮০ বছর পেছনে তাকাতে হয়। ইতিহাসে মাত্র দু'বার যু’দ্ধের জন্য এই অ’স্ত্র ব্যবহৃত ...
24/06/2025

পার’মা’ণবিক অ’স্ত্রে’র ভয়াবহতা বুঝতে গেলে ৮০ বছর পেছনে তাকাতে হয়। ইতিহাসে মাত্র দু'বার যু’দ্ধের জন্য এই অ’স্ত্র ব্যবহৃত হয়েছে—হিরোশিমা আর নাগাসাকিতে। মাত্র দু’টি বোমায় ২ লাখের বেশি মানুষের মৃ’ত্যু হয়েছিল। বেঁচে যাওয়া হাজারো মানুষ আজীবন শরীর ও মনের ক্ষত নিয়ে বেঁচেছেন।

২০২৫ সালে দাঁড়িয়ে এখনো পৃথিবীতে ১২ হাজারেরও বেশি পা’র’মা’ণ’বিক ওয়ারহেড রয়েছে। অর্থাৎ, এর ব্যবহারের সম্ভাবনা থেকেই যায়। সুতরাং, যদি কখনো সত্যি এমন কিছু ঘটে, তাহলে কী হতে পারে—তা জানা জরুরি।

ধরা যাক, একটি ১ মেগাটন ক্ষমতার বো’মা বি’স্ফোরিত হলো। হিরোশিমার লিটল বয় এর তুলনায় এটা প্রায় ৮০ গুণ বেশি শক্তিশালী। আবার আধুনিক কিছু বো’মার তুলনায় এটা মাঝারি মাত্রার।

বি’স্ফোরণ হতেই যেটা প্রথম ধাক্কা দেবে তা হলো তাপ আর আলো। আলো ও তাপ এতটাই তীব্র হবে যে, যারা বি’স্ফোরণের ২০ কিমি দূরেও থাকবে, তারা কয়েক মিনিটের জন্য চোখে অন্ধকার দেখতে পাবে। আর যদি রাত হয়, তবে সেই দূরত্ব বেড়ে ৮৫ কিমি পর্যন্তও যেতে পারে।

১১ কিমি পর্যন্ত হালকা পোড়া, ৮ কিমির মধ্যে ত্বক গলে যাওয়ার মতো অবস্থা হতে পারে। তবে এসব নির্ভর করে আবহাওয়া কেমন, আপনি কী রঙের কাপড় পরেছেন, এমনকি আশপাশে কী ধরণের ভবন বা গাছপালা রয়েছে। যদিও যারা বিস্ফো’রণের একেবারে কাছাকাছি, তাদের জন্য এসব কিছুই কাজে আসবে না।

কারণ বিস্ফো’রণের কেন্দ্রে তাপমাত্রা এতটাই ভয়াবহ—প্রায় ১০ কোটি ডিগ্রি সেলসিয়াস। এই তাপ সূর্যের কেন্দ্র থেকেও ৫ গুণ বেশি। এতো তাপ একজন মানুষকে এক নিমিষে গলিয়ে দিয়ে কার্বন বা মৌলিক কণায় পরিণত করে দিতে পারে।

তাপের পরে আসে দ্বিতীয় ধাক্কা—ব্লাস্ট ওয়েভ। এই বিস্ফো’রণ বাতাসকে চারদিক থেকে ধাক্কা দিয়ে ছড়িয়ে দেয়। হঠাৎ চাপের এই পরিবর্তনে ৬ কিমির মধ্যে ভবন ভেঙে পড়বে, বাতাসের গতিবেগ থাকবে ঘণ্টায় ২৫৫ কিমি।

যদি কেউ এসব কিছু পেরিয়েও বেঁচে যায়, তখন সামনে আসে তেজস্ক্রিয়তার বিপদ। হিরোশিমা আর নাগাসাকির বো’মাগুলো ভূমির উপর ফাটানো হয়েছিল, ফলে তেমন ফলআউট হয়নি। কিন্তু যদি বি’স্ফোরণ ভূমিতে হয়, তার ফলাফল হবে আরো ভয়াবহ। বিকিরণে দূষিত ধূলিকণা বাতাসে ছড়িয়ে পড়বে। শরীরে ঢুকলে ক্যা’ন্সার, শারীরিক ক্ষতি, এমনকি প্রজন্মগত সমস্যা হতে হবে।

২০১৯ সালের একটি গবেষণায় বলা হয়—যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার পূর্ণাঙ্গ পা’রমা’ণবিক যুদ্ধ হলে পৃথিবী ঢুকে যাবে ‘নিউ’ক্লিয়ার উইন্টার’ এ। ধোঁয়া ও ছাই বায়ুমণ্ডলে ছড়িয়ে পড়ায় সূর্যের আলো আটকে যাবে, খাদ্য সংকট হবে, শুরু হবে বৈশ্বিক দুর্ভিক্ষ। সম্প্রতি আরেকটি গবেষণায় দেখা গেছে, নিউ’ক্লিয়ার টেস্ট থেকে সৃষ্ট রেডিওঅ্যাকটিভ কার্বনের চিহ্ন পাওয়া গেছে পৃথিবীর গভীরতম খাদ মারিয়ানা ট্রেঞ্চে।

এখন পর্যন্ত যা বললাম, তা কোনো সাই-ফাই গল্প নয়—এটাই নির্মম বাস্তবতা। আমরা সৌভাগ্যবান, কারণ এখনো পর্যন্ত পৃথিবী এমন কোনো সর্বনাশা পা’রমা’ণবিক যু’দ্ধের মুখোমুখি হয়নি। ভবিষ্যতে কি হবে জানি না। (Bigganneshi - বিজ্ঞান্বেষী)

তথ্যসূত্র: সায়েন্স এলার্ট

চোখ কপালে নয়!! মাথায় উঠে যাবে!!খু''নি হাসিনার পতনে যারা তৃপ্তির ঢেকুর তুলছেন, তারা একটু এদিকে আসুন! জাস্ট চোরের পরিবর্...
27/05/2025

চোখ কপালে নয়!! মাথায় উঠে যাবে!!

খু''নি হাসিনার পতনে যারা তৃপ্তির ঢেকুর তুলছেন, তারা একটু এদিকে আসুন!

জাস্ট চোরের পরিবর্তণ হয়েছে, চুরির পরিবর্তন হয় নাই। হাসিনার আমলে যে সকল হি:ন্দুদের এদেশকে মহা:ভা'রতের অংশ বানানোর জন্য নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল, তারা সবাই তাদের স্বপদে বহাল আছে! এমনকি সম্প্রতি লেফটেন্যান্ট ইন্তেসারকে চাকরিচ্যুত করা সহ ভয়াবহ কিছু বিষয় দেখতে পাচ্ছি। সম্ভবত ওসি প্রদীপের বিচার‌ও হবে না, যেকোন ছূতোয় সে পালিয়ে যাবে বা বেঁচে যাবে।

হে বিপ্লবীরা! তোমরা যতই টাকা নাও না কেন, ক্ষমতা উল্টে গেলে তোমাদেরকে আলু ভর্তা বানানো হবে! মনে রেখো।

বাংলাদেশ সচিবালয় যখন হাসিনার হিন্দুয়ালয়!
-------------------------------------------------------------------
*সচিব :মাত্র ৩ জন
১. ঊরুন দেব মিত্র, ২. উজ্জ্বল বিকাশ দত্ত, ৩. রণজিত কুমার বিশ্বাস।

* অতিরিক্ত সচিব : মাত্র ৩২ জন
১. স্বপন কুমার সাহা, ২. ভীম চরণ রায়, ৩. জ্ঞানেন্দ্র নাথ বিশ্বাস, ৪. স্বপন কুমার সরকার, ৫. শ্যামল কান্তি ঘোষ, ৬. অমলেন্দু মুখার্জি, ৭. প্রণব চক্রবর্তী, ৮. সিতান ঘোষ সেন. ৯. পরীক্ষিত দত্ত চৌধুরী, ১০. দীলিপ কুমার দাস, ১১. সাইমা পাল দে, ১২. বিজন কুমার বাইসা, ১৩. তাপস কুমার রায়, ১৪. প্রকাশ চন্দ্র দাস, ১৫. অসিত কুমার বসাক এডিসি, ১৬. দীলিপ কুমার বসাক এডিসি, ১৭. জগদীশ রায়, ১৮. সুশান চন্দ্র দাস, ১৯. কামাল কৃষ্ণ ভট্টাচার্য, ২০. স্বপন কুমার রায়, ২১. পবন চৌধুরী, ২২. তপন কুমার কর্মকার, ২৩. অপরূপ কুমার সরকার, ২৪. আশিস কুমার চৌধুরী, ২৫. অশোক মাধব রায়, ২৬. তপন কুমার চক্রবর্তী, ২৭. জিসনু রায় চৌধুরী, ২৮. নাভাস চন্দ্র মণ্ডল,২৯. ড. আর রাখান চন্দ্র বরমন, ৩০. মোনজ কুমার রায়, ৩১. অমিতাভ চক্রবর্তী, ৩২. শুভাশীষ বোস।

*যুগ্ম সচিব : মাত্র ১৩১ জন

১. পরিমল চন্দ্র সাহা, ২. রতন কুমার সাহা, ৩. চন্দ্রনাথ বসাক, ৪. দীলিপ কুমার শর্মা, ৫. রবীন্দ্রনাথ রায়, ৬. গণেশ চন্দ্র সরকার, ৭. সুকুমার চন্দ্র রায়, ৮. ঈন্না লাল চৌধুরী, ৯. জীবন কুমার চৌধুরী, ১০. কুশলিয়া রানী বাগচি, ১১. তপন চন্দ্র মজুমদার, ১২. মনোজ মোহন মিত্র (এম এম মিত্র), ১৩. বিনয় ভূষণ তালুকদার, ১৪. পরেশ চন্দ্র রায়, ১৫. ড. অরুণা বিশ্বাস, ১৬. নিখিল চন্দ্র দাস, ১৭. অনন্ত কুমার চৌধুরী, ১৮. নারায়ণ চন্দ্র বরমা, ১৯. বিজন কান্তি সরকার, ২০. বিমান কুমার সাবা, এনডিসি, ২১. বিজয় ভট্টাচার্য, ২২. জ্যোতির্ময় সমাদ্দার, ২৩. রবীন্দ্রনাথ শর্মা, ২৪. কমলেশ কুমার দাস, ২৫. বিকাশ চন্দ্র সাবা, ২৬. বিকাশ কিশোরী দাস, ২৭. পতিত পবন বাইদিয়া, ২৮. আনন্দ চন্দ্র বিশ্বাস, ২৯. প্রশান্ত কুমার রায়, ৩০. অজিত কান্তি দাস, ৩১. মানিক চন্দ্র দে, ৩২. কালিরঞ্জন বরমা, ৩৩. তপন কান্তি শীল, ৩৪. গৌতম কুমার ঘোষ, ৩৫. বাসু দেব আচার্য, ৩৬. মানবিনরা (?) ভৌমিক, ৩৭. গোপাল কৃষ্ণ ভট্টাচার্য, ৩৮. বাবুল চন্দ্র রায়, ৩৯. পুণ্যাবর্তা চৌধুরী, ৪০. শংকর চন্দ্র রায়, ৪১. মলয় তালুকদার, ৪২. সুশান চন্দ্র রায়, ৪৩. মৃদুল কান্তি ঘোষ, ৪৪. গোকুল চন্দ্র দাস, ৪৫. সুবীর কিশোর চৌধুরী, ৪৬. পরিমল কুমার দেব, ৪৭. বিভাষ চন্দ্র পোদ্দার, ৪৮. শিখা সরকার, ৪৯. মনীন্দ্র নাথ রায়, ৫০. ধীরেন্দ্র (?) চন্দ্র দাস, ৫১. অমরিতা (?) রায়, ৫২. শশী কুমার সিং, ৫৩. সুনীল চন্দ্র পাল, ৫৪. অশোক কুমার বিশ্বাস, ৫৫. সুপ্রিয় কুমার কুন্দু, ৫৬. মানিক লাল বণিক, ৫৭. জ্যোতির্ময় দত্ত, ৫৮. নারায়ণ চন্দ্র দাস, ৫৯. বিমল চন্দ্র দাস, ৬০. ভোলানাথ দে, ৬১. বাসুদেব গাঙ্গুলী, ৬২. অরুণ কুমার মালাকার, ৬৩. নিমাই চন্দ্র পাল, ৬৪. ড. নমিতা হালদার, ৬৫. সুুভাষ চন্দ্র সরকার, ৬৬. মরণ কুমার চক্রবর্তী, ৬৭. তপন কুমার ঘোষ, ৬৮. পিরায় সাহা, ৬৯. গৌরাঙ্গ চন্দ্র মোহন্ত, ৭০. সুব্রত রায় মিত্র, ৭১. পরিতোষ চন্দ্র দাস, ৭২. দীপক কান্তি পাল, ৭৩. অরজিত চৌধুরী, ৭৪. বনমালী ভৌমিক, ৭৫. উত্তম কুমার মণ্ডল, ৭৬. দীলিপ কুমার সাহা, ৭৭. ইতি রানী পোদ্দার, ৭৮. স্বপন চন্দ্র পাল, ৭৯. গোপা চৌধুরী, ৮০. অমিত কুমার বাউল, ৮১. অশোক কুমার বিশ্বাস, ৮২. গাইতা বরতা সাহা, ৮৩. বিশ্বনাথ বণিক, ৮৪. প্রাণেশ চন্দ্র সূত্রধর, ৮৫. শাইমা প্রসাদ বেপারী, ৮৬. সুশান্ত কুমার সাহা, ৮৭. গৌতম কুমার ভট্টাচার্য, ৮৮. রঞ্জিত কুমার সেন, ৮৯. হরিপ্রসাদ পাল, ৯০. তপন চন্দ্র বণিক, ৯১. পার্থপ্রতীম দেব, ৯২. অভিজিত চৌধুরী, ৯৩. সুরেন্দ্র নাথ চক্রবর্তী, ৯৪. শংকর রঞ্জন সাহা, ৯৫. ড. অর্ধেন্দু শেখর রায়, ৯৬. স্বর্ণকার প্রসাদ দে, ৯৭. প্রণব কুমার নিয়োগী, ৯৮. সন্তোষ কুমার অধিকারী, ৯৯. রমা রানী রায়, ১০০. তন্দ্রা শেখর, ১০১. সীমা সাহা, ১০২. সমরীতা রানী ঘরামী, ১০৩. পুলক রাজন শাহ, ১০৪. তপন কুমার সরকার, ১০৫. কংকাম নীলমণি সিং, ১০৬. মিনু শীল, ১০৭. ধীরেন্দ্র নাথ সরকার, ১০৮. অঞ্জলি রানী চক্রবর্তী, ১০৯. প্রণয় কান্তি বিশ্বাস, ১১০. তরু কান্তি ঘোষ, ১১১. প্রশান্ত কুমার দাস, ১১২. মনোজ কান্তি বড়াল, ১১৩. স্বপন কুমার বড়াল, ১১৪. বিষয় ভূষণ পাল, ১১৫. দীপক চক্রবর্তী, ১১৬. নিখিল রঞ্জন রায়, ১১৭. নন্দ দুলাল বণিক, ১১৮. সঞ্জয় কুমার চৌধুরী, ১১৯. গৌতম আইচ সরকার, ১২০. প্রদীপ রঞ্জন চক্রবর্তী, ১২১. শিবনাথ রায়, ১২২. নারায়ণ চন্দ্র দেবনাথ, ১২৩. লক্ষ্মী চন্দ্র দেবনাথ, ১২৪. জয়তী পাল কুড়ি, ১২৫. জয়তী রানী বর্মণ, ১২৬. সুধাকর দত্ত, ১২৭. রেবা রানী সাহা, ১২৮. বিজন লাল দেব, ১২৯. হীরামণি বাড়ৈ, ১৩০. ড. কৃষ্ণ গাইন, ১৩১. শান্ত কুমার প্রামাণিক।

* উপসচিব : মাত্র ১২৫ জন

১. উত্তম কুমার রায়, ২. বিপুল চন্দ্র রায়, ৩. জগদীশ চন্দ্র বিশ্বাস, ৪. তপন কুমার নাথ, ৫. বিকাশ চন্দ্র শিকদার, ৬. ড. নলিন রঞ্জন বসাক, ৭. জয়ন্তী স্যান্নাল, ৮. তপন কান্তি ঘোষ, ৯. রাম চন্দ্র দাস, ১০. প্রণব কুমার ঘোষ, ১১. রমেন্দ্র নাথ বিশ্বাস, ১২. কমলা রঞ্জন দাস, ১৩. পাঠান চন্দ্র পণ্ডিত, ১৪. নিতাই পদ দাস, ১৫. উত্পল কুমার দাস, ১৬. নিমাই চন্দ্র বিশ্বাস, ১৭. অজিত কুমার পাল আকা, ১৮. মহাদেব বিশ্বাস, ১৯. বিজয় কুমার দেবনাথ, ২০. সুপ্রকাশ স্যান্নাল, ২১. তাপস কুমার বোস, ২২. জগন্নাথ খোকন, ২৩. শিশির কুমার রায়, ২৪. নন্দিতা সরকার, ২৫. মলয় কুমার রায়, ২৬. স্বপন কুমার ঘোষ, ২৭. কল্লোল কুমার চক্রবর্তী, ২৮. সায়েম কিশোর রায়, ২৯. প্রবীর কুমার চক্রবর্তী, ৩০. দিলীপ কুমার বণিক, ৩১. ননী গোপাল বিশ্বাস, ৩২. অনিল চন্দ্র দাস, ৩৩. নিশ্চিন্ত কুমার পোদ্দার, ৩৪. দুলাল কৃষ্ণ সাহা, ৩৫. শান্ত কুমার সাহা, ৩৬. মৃণাল কান্তি দেব, ৩৭. রাজিব চন্দ্র সরকার, ৩৮. সীতেন্দ্র কুমার সরকার, ৩৯. নীতিশ কুমার সরকার, ৪০. তুলসি রঞ্জন সাহা, ৪১. সুভাস চন্দ্র সাহা, ৪২. মনীন্দ্র কিশোর, ৪৩. সুশান্ত কুমার কুণ্ডু, ৪৪. সত্যজিত্ কর্মকার, ৪৫.অশোক কুমার দেবনাথ, ৪৬. সুবল বোস মণি, ৪৭. ড. তরুণ কান্তি সিকদার, ৪৮. বিশ্বজিত্ ভট্টাচার্য, ৪৯. সঞ্জয় কুমার বণিক, ৫০. সত্যরঞ্জন মণ্ডল, ৫১. ভুবন চন্দ্র বিশ্বাস, ৫২. রঞ্জন কুমার দাস, ৫৩. জয়ন্ত কুমার সরকার, ৫৪. অমিতাভ সরকার, ৫৫. প্রণব কুমার ঘোষ, ৫৬. মুকেশ চন্দ্র বিশ্বাস, ৫৭. বিকর্ণ কুমার ঘোষ, ৫৮. অরুণ চন্দ্র মহোত্তম, ৫৯. প্রণব কুমার রায়, ৬০. পলাশ কান্তি বালা, ৬১. সুব্রত পাল চৌধুরী, ৬২. দীপক রঞ্জন অধিকারী, ৬৩. শশাঙ্ক সুকুমার ভৌমিক, ৬৪. জনীন্দ্র নাথ সরকার, ৬৫. প্রদীপ কুমার দাস, ৬৬. গৌতম কুমার, ৬৭. শিবানী ভট্টাচার্য, ৬৮. নিতাই চন্দ্র সেন, ৬৯. মলাই চৌধুরী, ৭০. সঞ্জয় কুমার ভৌমিক, ৭১. রঞ্জিত কুমার, ৭২. কৃষ্ণ কান্ত বিশ্বাস, ৭৩. তপন কুমার সাহা, ৭৪. অমল কৃষ্ণ মণ্ডল, ৭৫. নিরঞ্জন দেবনাথ, ৭৬. লিপিকা ভদ্র, ৭৭. সুলেখা রানী বসু, ৭৮. বিদিকা রায় চৌধুরী, ৭৯. দীলিপ কুমার বণিক, ৮০. মনোজ কুমার রায়, ৮১. পরিমল সিং, ৮২. সমরিতা কর্মকার, ৮৩. পিকা রানী বলয়, ৮৪. তপন কুমার বিশ্বাস, ৮৫. ড. সুবাস চন্দ্র বিশ্বাস, ৮৬. গুহলাল সিং, ৮৭. গৌতম চন্দ্র পাল, ৮৮. তন্ময় দাস, ৮৯. বিজয় কৃষ্ণ দেবনাথ, ৯০. প্রদেশ কান্তি দাস, ৯১. মনোরঞ্জন বিশ্বাস, ৯২. অসীম কুমার দে, ৯৩. অজিত কুমার দেবনাথ, ৯৪. পীযূষ কান্তি নাথ, ৯৫. পাঠান কুমার সরকার, ৯৬. সুকুমার চন্দ্র কুণ্ডু, ৯৭. আশিস কুমার সাহা, ৯৮. শ্যামল চন্দ্র কর্মকার, ৯৯. অজিত কুমার ঘোষ, ১০০. উত্তম কুমার কর্মকার, ১০১. সাইয়ান কুমার দাস, ১০২. সুসানতা কুমার সরকার, ১০৩. বালাই কারিসনা হাজরা, ১০৪. নীরঞ্জন কুমার মণ্ডল, ১০৫. ব্রজগোপাল ভৌমিক, ১০৬. ড. অনিমা রানী নাথ, ১০৭. গুরাথ কুমার সরকার, ১০৮. স্বপন কুমার ভৌমিক, ১০৯. গীতাঞ্জলী চৌধুরী, ১১০. পঙ্কজ কুমার পাল, ১১১. ননী গোপাল মণ্ডল, ১১২. সন্তোষ কুমার পণ্ডিত, ১১৩. শ্যামল কুমার সিংহ, ১১৪. অসীম কুমার বালা, ১১৫. মহেশ চন্দ্র রায়, ১১৬. গৌরী সরকার ভট্টাচার্য, ১১৭. দীপঙ্কর মণ্ডল, ১১৮. অজয় কুমার চক্রবর্তী, ১১৯. সুকাশ কর্মকার, ১২০. স্বপন কুমার মণ্ডল, ১২১. প্রদীপ কুমার সাহা, ১২২. বিজয় রঞ্জন সাহা, ১২৩. বলনাথ পাল, ১২৪. নৃপেন্দ্র চন্দ্র দেবনাথ, ১২৫ সঞ্জীব কুমার দেবনাথ

* সিনিয়র সহকারী সচিব : মাত্র ৫১ জন

১. কিরণ চন্দ্র রায়, ২. দেবাশীষ রায়, ৩. অপর্ণা দে, ৪. শৈলেন্দ্র নাথ মণ্ডল, ৫. রাজীব ভট্টাচার্য, ৬. প্রকাশ কান্তি চৌধুরী, ৭. নীরদ চন্দ্র মণ্ডল, ৮. দীপঙ্কর বিশ্বাস, ৯. আনন্দ কুমার বিশ্বাস, ১০. বিপুল চন্দ্র বিশ্বাস, ১১. পরিমল সরকার, ১২. অঞ্জন চন্দ্র পাল, ১৩. বেবী রানী কর্মকার, ১৪. রথীন্দ্রনাথ দত্ত, ১৫. সঞ্জয় কুমার নাথ, ১৬. সরোজ কুমার নাথ, ১৭. পরিতোষ হাজরা, ১৭. পরিতোষ হাজরা, ১৮. সাতি আকাম সিন, ১৯. দেবজিত সিংহ, ২০. গোপাল চন্দ্র দাস, ২১. নীল রতন সরকার, ২২. কালা চান সিংহ, ২৩. প্রতাপ চন্দ্র বিশ্বাস, ২৪. অতিন কুমার কুণ্ডু, ২৫. ধনাঞ্জয় কুমার দাস, ২৬. দেবেন্দ্র চক্রবর্তী, ২৭. দেবাশীষ নাগ, ২৮. অতুল সরকার, ২৯. অভিজিত রায়, ৩০. সুব্রত কুমার শিকদার, ৩১. অপূর্ব কুমার মণ্ডল, ৩২. অরুণ কুমার মণ্ডল, ৩৩. উত্তম কুমার মণ্ডল, ৩৪. সুজিত কুমার রায়, ৩৫. প্রিয়া সিংধু তালুকদার, ৩৬. অনুপ কুমার তালুকদার, ৩৭. সুব্রত কুমার দে, ৩৮. হিল্লোল বিশ্বাস, ৩৯. দেবময় দেওয়ান, ৪০. মিনাক্ষ্মী বর্মন, ৪১. দেবপ্রসাদ পাল, ৪২. বনানী বিশ্বাস, ৪৩. সঞ্জীব কুমার দেবনাথ, ৪৪. দুলাল চন্দ্র সূত্রধর, ৪৫. খোকন কান্তি সাহা, ৪৬. সরবাসটি রায়, ৪৭. সুব্রত পাল, ৪৮. সিদ্ধার্থ শংকর কুণ্ডু, ৪৯. দিবি চন্দ, ৫০. বাদল চন্দ্র হালদার, ৫১. মৃণাল কান্তি দে, ৫২. পঙ্কজ ঘোষ, ৫২. সন্দীপ কুমার সিংহ।

* সহকারী সচিব : মাত্র ৯৬ জন!

১. পল্লব কুমার ব্যানার্জী, ২. গোপাল কৃষ্ণ পাল, ৩. অরুণ কান্তি মজুমদার, ৪. সুকান্ত ভট্টাচার্য, ৫. ড. অশোক কুমার বিশ্বাস, ৬. তপন কুমার চক্রবর্তী, ৭. পতিত পবন দেবনাথ, ৮. উত্তম কুমার পাল, ৯. সুধীর চন্দ্র রায়, ১০. কানাই লাল শীল, ১১. পরিমল চন্দ্র পাল, ১২. প্রতিভা রানী কুণ্ডু, ১৩. কালচাঁদ সরকার, ১৪. দীলিপ কুমার দেবনাথ, ১৫. পাপিয়া ঘোষ, ১৬. রীনা রানী সাহা, ১৭. অসীম কুমার কর্মকার, ১৮. সুদীপ্ত দাস, ১৯. রাজীব কুমার সরকার, ২০. অপর্ণা ভাইডা, ২১. রমেন্দ্র নাথ বিশ্বাস, ২২. সন্দীপ কুমার সরকার, ২৩. রাজীব কুমার রায়. ২৪. মল্লিকা দে, ২৫. জ্যোতিকা সরকার, ২৬. শীলবর্তা কর্মকার, ২৭. সুজন চৌধুরী, ২৮. ঝুমুর বালা, ২৯. শঙ্খমালা, ৩০. উত্তম কুমার দে, ৩১. অনিন্দিতা রায়, ৩২. প্রদীপ সিংহ, ৩৩.দেবেন্দ্রনাথ উরন, ৩৪. প্রশ্রান্ত কুমার দাস, ৩৫. মরার্জী দেশাই বর্মণ, ৩৬. শিল্পী রানী রায়, ৩৭. ভাস্কার বিভানাথ বাপ্পী, ৩৮. বিনীতা বিশ্বাস, ৩৯. অপর্ণা দেবনাথ, ৪০. সুবর্ণা সরকার, ৪১. সুজীদ হালদার, ৪২. মৌসুমী সরকার পাখি, ৪৩. রুপালী মণ্ডল, ৪৪. সমর কান্তি বসাক, ৪৫. অমিতাভ পরাগ তালুকদার, ৪৬. পিন্টু ব্যাপারী, ৪৭. উজ্জ্বল কুমার ঘোষ, ৪৮. নমীতা দে, ৪৯.দীপঙ্কর রায়, ৫০. গৌরাঙ্গ কুমার চৌধুরী, ৫১. দীপক কুমার রায়, ৫২. কমল কুমার ঘোষ, ৫৩. দীপঙ্কর রায়, ৫৪. প্রশান কুমার চক্রবর্তী, ৫৫. তুষার কুমার পাল, ৫৬. বিশ্বজিত্ কুমার পাল, ৫৭. প্রভাসু সুমি মৌহান, ৫৮. অনির্বাণ নিয়োগী, ৫৯. মিন্টু চৌধুরী, ৬০. তন্ময় মজুমদার, ৬১. বীথি দেবনাথ, ৬২. শীলু রায়, ৬৩. শম্পা কুণ্ডু, ৬৪. মুকুল কুমার মিত্র, ৬৫. শঙ্কর কুমার বিশ্বাস, ৬৬. অসীম চন্দ্র মল্লিক, ৬৭. বীজন ব্যানার্জী, ৬৮. চিত্রা শিকারী, ৬৯. শিমুল কুমার সাহা, ৭০. জুতন চন্দ্র, ৭১. স্নেহাশীষ দাস, ৭২. নিক্সন বিশ্বাস, ৭৩. মিল্টন চন্দ্র রায়, ৭৪. নির্ঝর অধিকারী, ৭৫. অমিত দেবনাথ, ৭৬. সাসুতি শীল, ৭৭. পরিন্দ্র দেব, ৭৮. আজীন কুমার সরকার, ৭৯. সুমীর বিশ্বাস, ৮০. পূর্বাণী গোলদার, ৮১. প্রণতি বিশ্বাস, ৮২. বিভীষণ কান্তি দাস, ৮৩. পলক কান্তি চক্রবর্তী, ৮৪. ওনমী চক্রবর্তী, ৮৫. বিকাশ বিশ্বাস, ৮৬. জীতেন্দ্র কুমার নাথ, ৮৭. জয়ন্তী রুপা রায়, ৮৮. শতরুপা তালুকদার, ৮৯. রামকৃষ্ণ বর্মণ, ৯০. কল্যাণ চৌধুরী, ৯১. ডিবাংসু কুমার সিনহা, ৯২. সুজতী ধর, ৯৩. মৌসুমী বাইন হিরা, ৯৪. টীনা পাল, ৯৫. সাথী অজিত রায় দাস, ৯৬. সাজুতী দেবনাথ।

*অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার : মাত্র ৪ জন!

১. সুরেন্দ্র নাথ চক্রবর্তী, ২. অশোক কুমার বিশ্বাস, ৩. স্বপন কুমার রায়, ৪. নারায়ণ দত্ত বর্মা।

*উপবিভাগীয় কমিশনার : মাত্র ৫ জন

১. অমিতাভ সরকার, ২. রামচন্দ্র দাস, ৩. মনোজ কান্তি বড়াল, ৪. মুকেশ চন্দ্র বিশ্বাস, ৫. মনীন্দ্র কিশোর মজুমদার।

*অতিরিক্ত উপবিভাগীয় কমিশনার : মাত্র ১০ জন!

১. ডা. সুভাস চন্দ্র বিশ্বাস, ২. বিপুল চন্দ্র বিশ্বাস, ৩. গোপাল চন্দ্র বিশ্বাস, ৪. অঞ্জন চন্দ্র পাল, ৫. দীপঙ্কর বিশ্বাস, ৬. কালা চন্দ্র সিনহা, ৭. অনন্দ্র কুমার বিশ্বাস, ৮. প্রভাত চন্দ্র বিশ্বাস, ৯. প্রকাশ কান্তি চৌধুরী, ১০. দেবজীত্ সিনহা

*উপজেলা নির্বাহী অফিসার : ১৩.

দেবপ্রসাদ পাল, ২. অভিজিত্ রায়, ৩. উত্তম কুমার মণ্ডল, ৪. সুব্রত কুমার দে, ৫. প্রিয়াসিন্ধু তালুকদার, ৬. সুব্রত কুমার শিকদার, ৭. সুব্রত পাল, ৮. অরুণ কুমার মণ্ডল, ৯. দুলাল চন্দ্র সূত্রধর, ১০. বনানী বিশ্বাস, ১১. দেবী চন্দ্র, ১২. মৃনাল কান্তি দে, ১৩. সিদ্ধার্থ সরকার কুণ্ড, ১৪. পঙ্কজ ঘোষ।
নাম না জানা আরও হাজার হাজার সরকারি কর্মকর্তা আছেন।চোখ কপালে নয়!! মাথায় উঠে যাবে!!

খু''নি হাসিনার পতনে যারা তৃপ্তির ঢেকুর তুলছেন, তারা একটু এদিকে আসুন!

জাস্ট চোরের পরিবর্তণ হয়েছে, চুরির পরিবর্তন হয় নাই। হাসিনার আমলে যে সকল হি:ন্দুদের এদেশকে মহা:ভা'রতের অংশ বানানোর জন্য নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল, তারা সবাই তাদের স্বপদে বহাল আছে! এমনকি সম্প্রতি লেফটেন্যান্ট ইন্তেসারকে চাকরিচ্যুত করা সহ ভয়াবহ কিছু বিষয় দেখতে পাচ্ছি। সম্ভবত ওসি প্রদীপের বিচার‌ও হবে না, যেকোন ছূতোয় সে পালিয়ে যাবে বা বেঁচে যাবে।

হে বিপ্লবীরা! তোমরা যতই টাকা নাও না কেন, ক্ষমতা উল্টে গেলে তোমাদেরকে আলু ভর্তা বানানো হবে! মনে রেখো।

বাংলাদেশ সচিবালয় যখন হাসিনার হিন্দুয়ালয়!
-------------------------------------------------------------------
*সচিব :মাত্র ৩ জন
১. ঊরুন দেব মিত্র, ২. উজ্জ্বল বিকাশ দত্ত, ৩. রণজিত কুমার বিশ্বাস।

* অতিরিক্ত সচিব : মাত্র ৩২ জন
১. স্বপন কুমার সাহা, ২. ভীম চরণ রায়, ৩. জ্ঞানেন্দ্র নাথ বিশ্বাস, ৪. স্বপন কুমার সরকার, ৫. শ্যামল কান্তি ঘোষ, ৬. অমলেন্দু মুখার্জি, ৭. প্রণব চক্রবর্তী, ৮. সিতান ঘোষ সেন. ৯. পরীক্ষিত দত্ত চৌধুরী, ১০. দীলিপ কুমার দাস, ১১. সাইমা পাল দে, ১২. বিজন কুমার বাইসা, ১৩. তাপস কুমার রায়, ১৪. প্রকাশ চন্দ্র দাস, ১৫. অসিত কুমার বসাক এডিসি, ১৬. দীলিপ কুমার বসাক এডিসি, ১৭. জগদীশ রায়, ১৮. সুশান চন্দ্র দাস, ১৯. কামাল কৃষ্ণ ভট্টাচার্য, ২০. স্বপন কুমার রায়, ২১. পবন চৌধুরী, ২২. তপন কুমার কর্মকার, ২৩. অপরূপ কুমার সরকার, ২৪. আশিস কুমার চৌধুরী, ২৫. অশোক মাধব রায়, ২৬. তপন কুমার চক্রবর্তী, ২৭. জিসনু রায় চৌধুরী, ২৮. নাভাস চন্দ্র মণ্ডল,২৯. ড. আর রাখান চন্দ্র বরমন, ৩০. মোনজ কুমার রায়, ৩১. অমিতাভ চক্রবর্তী, ৩২. শুভাশীষ বোস।

*যুগ্ম সচিব : মাত্র ১৩১ জন

১. পরিমল চন্দ্র সাহা, ২. রতন কুমার সাহা, ৩. চন্দ্রনাথ বসাক, ৪. দীলিপ কুমার শর্মা, ৫. রবীন্দ্রনাথ রায়, ৬. গণেশ চন্দ্র সরকার, ৭. সুকুমার চন্দ্র রায়, ৮. ঈন্না লাল চৌধুরী, ৯. জীবন কুমার চৌধুরী, ১০. কুশলিয়া রানী বাগচি, ১১. তপন চন্দ্র মজুমদার, ১২. মনোজ মোহন মিত্র (এম এম মিত্র), ১৩. বিনয় ভূষণ তালুকদার, ১৪. পরেশ চন্দ্র রায়, ১৫. ড. অরুণা বিশ্বাস, ১৬. নিখিল চন্দ্র দাস, ১৭. অনন্ত কুমার চৌধুরী, ১৮. নারায়ণ চন্দ্র বরমা, ১৯. বিজন কান্তি সরকার, ২০. বিমান কুমার সাবা, এনডিসি, ২১. বিজয় ভট্টাচার্য, ২২. জ্যোতির্ময় সমাদ্দার, ২৩. রবীন্দ্রনাথ শর্মা, ২৪. কমলেশ কুমার দাস, ২৫. বিকাশ চন্দ্র সাবা, ২৬. বিকাশ কিশোরী দাস, ২৭. পতিত পবন বাইদিয়া, ২৮. আনন্দ চন্দ্র বিশ্বাস, ২৯. প্রশান্ত কুমার রায়, ৩০. অজিত কান্তি দাস, ৩১. মানিক চন্দ্র দে, ৩২. কালিরঞ্জন বরমা, ৩৩. তপন কান্তি শীল, ৩৪. গৌতম কুমার ঘোষ, ৩৫. বাসু দেব আচার্য, ৩৬. মানবিনরা (?) ভৌমিক, ৩৭. গোপাল কৃষ্ণ ভট্টাচার্য, ৩৮. বাবুল চন্দ্র রায়, ৩৯. পুণ্যাবর্তা চৌধুরী, ৪০. শংকর চন্দ্র রায়, ৪১. মলয় তালুকদার, ৪২. সুশান চন্দ্র রায়, ৪৩. মৃদুল কান্তি ঘোষ, ৪৪. গোকুল চন্দ্র দাস, ৪৫. সুবীর কিশোর চৌধুরী, ৪৬. পরিমল কুমার দেব, ৪৭. বিভাষ চন্দ্র পোদ্দার, ৪৮. শিখা সরকার, ৪৯. মনীন্দ্র নাথ রায়, ৫০. ধীরেন্দ্র (?) চন্দ্র দাস, ৫১. অমরিতা (?) রায়, ৫২. শশী কুমার সিং, ৫৩. সুনীল চন্দ্র পাল, ৫৪. অশোক কুমার বিশ্বাস, ৫৫. সুপ্রিয় কুমার কুন্দু, ৫৬. মানিক লাল বণিক, ৫৭. জ্যোতির্ময় দত্ত, ৫৮. নারায়ণ চন্দ্র দাস, ৫৯. বিমল চন্দ্র দাস, ৬০. ভোলানাথ দে, ৬১. বাসুদেব গাঙ্গুলী, ৬২. অরুণ কুমার মালাকার, ৬৩. নিমাই চন্দ্র পাল, ৬৪. ড. নমিতা হালদার, ৬৫. সুুভাষ চন্দ্র সরকার, ৬৬. মরণ কুমার চক্রবর্তী, ৬৭. তপন কুমার ঘোষ, ৬৮. পিরায় সাহা, ৬৯. গৌরাঙ্গ চন্দ্র মোহন্ত, ৭০. সুব্রত রায় মিত্র, ৭১. পরিতোষ চন্দ্র দাস, ৭২. দীপক কান্তি পাল, ৭৩. অরজিত চৌধুরী, ৭৪. বনমালী ভৌমিক, ৭৫. উত্তম কুমার মণ্ডল, ৭৬. দীলিপ কুমার সাহা, ৭৭. ইতি রানী পোদ্দার, ৭৮. স্বপন চন্দ্র পাল, ৭৯. গোপা চৌধুরী, ৮০. অমিত কুমার বাউল, ৮১. অশোক কুমার বিশ্বাস, ৮২. গাইতা বরতা সাহা, ৮৩. বিশ্বনাথ বণিক, ৮৪. প্রাণেশ চন্দ্র সূত্রধর, ৮৫. শাইমা প্রসাদ বেপারী, ৮৬. সুশান্ত কুমার সাহা, ৮৭. গৌতম কুমার ভট্টাচার্য, ৮৮. রঞ্জিত কুমার সেন, ৮৯. হরিপ্রসাদ পাল, ৯০. তপন চন্দ্র বণিক, ৯১. পার্থপ্রতীম দেব, ৯২. অভিজিত চৌধুরী, ৯৩. সুরেন্দ্র নাথ চক্রবর্তী, ৯৪. শংকর রঞ্জন সাহা, ৯৫. ড. অর্ধেন্দু শেখর রায়, ৯৬. স্বর্ণকার প্রসাদ দে, ৯৭. প্রণব কুমার নিয়োগী, ৯৮. সন্তোষ কুমার অধিকারী, ৯৯. রমা রানী রায়, ১০০. তন্দ্রা শেখর, ১০১. সীমা সাহা, ১০২. সমরীতা রানী ঘরামী, ১০৩. পুলক রাজন শাহ, ১০৪. তপন কুমার সরকার, ১০৫. কংকাম নীলমণি সিং, ১০৬. মিনু শীল, ১০৭. ধীরেন্দ্র নাথ সরকার, ১০৮. অঞ্জলি রানী চক্রবর্তী, ১০৯. প্রণয় কান্তি বিশ্বাস, ১১০. তরু কান্তি ঘোষ, ১১১. প্রশান্ত কুমার দাস, ১১২. মনোজ কান্তি বড়াল, ১১৩. স্বপন কুমার বড়াল, ১১৪. বিষয় ভূষণ পাল, ১১৫. দীপক চক্রবর্তী, ১১৬. নিখিল রঞ্জন রায়, ১১৭. নন্দ দুলাল বণিক, ১১৮. সঞ্জয় কুমার চৌধুরী, ১১৯. গৌতম আইচ সরকার, ১২০. প্রদীপ রঞ্জন চক্রবর্তী, ১২১. শিবনাথ রায়, ১২২. নারায়ণ চন্দ্র দেবনাথ, ১২৩. লক্ষ্মী চন্দ্র দেবনাথ, ১২৪. জয়তী পাল কুড়ি, ১২৫. জয়তী রানী বর্মণ, ১২৬. সুধাকর দত্ত, ১২৭. রেবা রানী সাহা, ১২৮. বিজন লাল দেব, ১২৯. হীরামণি বাড়ৈ, ১৩০. ড. কৃষ্ণ গাইন, ১৩১. শান্ত কুমার প্রামাণিক।

* উপসচিব : মাত্র ১২৫ জন

১. উত্তম কুমার রায়, ২. বিপুল চন্দ্র রায়, ৩. জগদীশ চন্দ্র বিশ্বাস, ৪. তপন কুমার নাথ, ৫. বিকাশ চন্দ্র শিকদার, ৬. ড. নলিন রঞ্জন বসাক, ৭. জয়ন্তী স্যান্নাল, ৮. তপন কান্তি ঘোষ, ৯. রাম চন্দ্র দাস, ১০. প্রণব কুমার ঘোষ, ১১. রমেন্দ্র নাথ বিশ্বাস, ১২. কমলা রঞ্জন দাস, ১৩. পাঠান চন্দ্র পণ্ডিত, ১৪. নিতাই পদ দাস, ১৫. উত্পল কুমার দাস, ১৬. নিমাই চন্দ্র বিশ্বাস, ১৭. অজিত কুমার পাল আকা, ১৮. মহাদেব বিশ্বাস, ১৯. বিজয় কুমার দেবনাথ, ২০. সুপ্রকাশ স্যান্নাল, ২১. তাপস কুমার বোস, ২২. জগন্নাথ খোকন, ২৩. শিশির কুমার রায়, ২৪. নন্দিতা সরকার, ২৫. মলয় কুমার রায়, ২৬. স্বপন কুমার ঘোষ, ২৭. কল্লোল কুমার চক্রবর্তী, ২৮. সায়েম কিশোর রায়, ২৯. প্রবীর কুমার চক্রবর্তী, ৩০. দিলীপ কুমার বণিক, ৩১. ননী গোপাল বিশ্বাস, ৩২. অনিল চন্দ্র দাস, ৩৩. নিশ্চিন্ত কুমার পোদ্দার, ৩৪. দুলাল কৃষ্ণ সাহা, ৩৫. শান্ত কুমার সাহা, ৩৬. মৃণাল কান্তি দেব, ৩৭. রাজিব চন্দ্র সরকার, ৩৮. সীতেন্দ্র কুমার সরকার, ৩৯. নীতিশ কুমার সরকার, ৪০. তুলসি রঞ্জন সাহা, ৪১. সুভাস চন্দ্র সাহা, ৪২. মনীন্দ্র কিশোর, ৪৩. সুশান্ত কুমার কুণ্ডু, ৪৪. সত্যজিত্ কর্মকার, ৪৫.অশোক কুমার দেবনাথ, ৪৬. সুবল বোস মণি, ৪৭. ড. তরুণ কান্তি সিকদার, ৪৮. বিশ্বজিত্ ভট্টাচার্য, ৪৯. সঞ্জয় কুমার বণিক, ৫০. সত্যরঞ্জন মণ্ডল, ৫১. ভুবন চন্দ্র বিশ্বাস, ৫২. রঞ্জন কুমার দাস, ৫৩. জয়ন্ত কুমার সরকার, ৫৪. অমিতাভ সরকার, ৫৫. প্রণব কুমার ঘোষ, ৫৬. মুকেশ চন্দ্র বিশ্বাস, ৫৭. বিকর্ণ কুমার ঘোষ, ৫৮. অরুণ চন্দ্র মহোত্তম, ৫৯. প্রণব কুমার রায়, ৬০. পলাশ কান্তি বালা, ৬১. সুব্রত পাল চৌধুরী, ৬২. দীপক রঞ্জন অধিকারী, ৬৩. শশাঙ্ক সুকুমার ভৌমিক, ৬৪. জনীন্দ্র নাথ সরকার, ৬৫. প্রদীপ কুমার দাস, ৬৬. গৌতম কুমার, ৬৭. শিবানী ভট্টাচার্য, ৬৮. নিতাই চন্দ্র সেন, ৬৯. মলাই চৌধুরী, ৭০. সঞ্জয় কুমার ভৌমিক, ৭১. রঞ্জিত কুমার, ৭২. কৃষ্ণ কান্ত বিশ্বাস, ৭৩. তপন কুমার সাহা, ৭৪. অমল কৃষ্ণ মণ্ডল, ৭৫. নিরঞ্জন দেবনাথ, ৭৬. লিপিকা ভদ্র, ৭৭. সুলেখা রানী বসু, ৭৮. বিদিকা রায় চৌধুরী, ৭৯. দীলিপ কুমার বণিক, ৮০. মনোজ কুমার রায়, ৮১. পরিমল সিং, ৮২. সমরিতা কর্মকার, ৮৩. পিকা রানী বলয়, ৮৪. তপন কুমার বিশ্বাস, ৮৫. ড. সুবাস চন্দ্র বিশ্বাস, ৮৬. গুহলাল সিং, ৮৭. গৌতম চন্দ্র পাল, ৮৮. তন্ময় দাস, ৮৯. বিজয় কৃষ্ণ দেবনাথ, ৯০. প্রদেশ কান্তি দাস, ৯১. মনোরঞ্জন বিশ্বাস, ৯২. অসীম কুমার দে, ৯৩. অজিত কুমার দেবনাথ, ৯৪. পীযূষ কান্তি নাথ, ৯৫. পাঠান কুমার সরকার, ৯৬. সুকুমার চন্দ্র কুণ্ডু, ৯৭. আশিস কুমার সাহা, ৯৮. শ্যামল চন্দ্র কর্মকার, ৯৯. অজিত কুমার ঘোষ, ১০০. উত্তম কুমার কর্মকার, ১০১. সাইয়ান কুমার দাস, ১০২. সুসানতা কুমার সরকার, ১০৩. বালাই কারিসনা হাজরা, ১০৪. নীরঞ্জন কুমার মণ্ডল, ১০৫. ব্রজগোপাল ভৌমিক, ১০৬. ড. অনিমা রানী নাথ, ১০৭. গুরাথ কুমার সরকার, ১০৮. স্বপন কুমার ভৌমিক, ১০৯. গীতাঞ্জলী চৌধুরী, ১১০. পঙ্কজ কুমার পাল, ১১১. ননী গোপাল মণ্ডল, ১১২. সন্তোষ কুমার পণ্ডিত, ১১৩. শ্যামল কুমার সিংহ, ১১৪. অসীম কুমার বালা, ১১৫. মহেশ চন্দ্র রায়, ১১৬. গৌরী সরকার ভট্টাচার্য, ১১৭. দীপঙ্কর মণ্ডল, ১১৮. অজয় কুমার চক্রবর্তী, ১১৯. সুকাশ কর্মকার, ১২০. স্বপন কুমার মণ্ডল, ১২১. প্রদীপ কুমার সাহা, ১২২. বিজয় রঞ্জন সাহা, ১২৩. বলনাথ পাল, ১২৪. নৃপেন্দ্র চন্দ্র দেবনাথ, ১২৫ সঞ্জীব কুমার দেবনাথ

* সিনিয়র সহকারী সচিব : মাত্র ৫১ জন

১. কিরণ চন্দ্র রায়, ২. দেবাশীষ রায়, ৩. অপর্ণা দে, ৪. শৈলেন্দ্র নাথ মণ্ডল, ৫. রাজীব ভট্টাচার্য, ৬. প্রকাশ কান্তি চৌধুরী, ৭. নীরদ চন্দ্র মণ্ডল, ৮. দীপঙ্কর বিশ্বাস, ৯. আনন্দ কুমার বিশ্বাস, ১০. বিপুল চন্দ্র বিশ্বাস, ১১. পরিমল সরকার, ১২. অঞ্জন চন্দ্র পাল, ১৩. বেবী রানী কর্মকার, ১৪. রথীন্দ্রনাথ দত্ত, ১৫. সঞ্জয় কুমার নাথ, ১৬. সরোজ কুমার নাথ, ১৭. পরিতোষ হাজরা, ১৭. পরিতোষ হাজরা, ১৮. সাতি আকাম সিন, ১৯. দেবজিত সিংহ, ২০. গোপাল চন্দ্র দাস, ২১. নীল রতন সরকার, ২২. কালা চান সিংহ, ২৩. প্রতাপ চন্দ্র বিশ্বাস, ২৪. অতিন কুমার কুণ্ডু, ২৫. ধনাঞ্জয় কুমার দাস, ২৬. দেবেন্দ্র চক্রবর্তী, ২৭. দেবাশীষ নাগ, ২৮. অতুল সরকার, ২৯. অভিজিত রায়, ৩০. সুব্রত কুমার শিকদার, ৩১. অপূর্ব কুমার মণ্ডল, ৩২. অরুণ কুমার মণ্ডল, ৩৩. উত্তম কুমার মণ্ডল, ৩৪. সুজিত কুমার রায়, ৩৫. প্রিয়া সিংধু তালুকদার, ৩৬. অনুপ কুমার তালুকদার, ৩৭. সুব্রত কুমার দে, ৩৮. হিল্লোল বিশ্বাস, ৩৯. দেবময় দেওয়ান, ৪০. মিনাক্ষ্মী বর্মন, ৪১. দেবপ্রসাদ পাল, ৪২. বনানী বিশ্বাস, ৪৩. সঞ্জীব কুমার দেবনাথ, ৪৪. দুলাল চন্দ্র সূত্রধর, ৪৫. খোকন কান্তি সাহা, ৪৬. সরবাসটি রায়, ৪৭. সুব্রত পাল, ৪৮. সিদ্ধার্থ শংকর কুণ্ডু, ৪৯. দিবি চন্দ, ৫০. বাদল চন্দ্র হালদার, ৫১. মৃণাল কান্তি দে, ৫২. পঙ্কজ ঘোষ, ৫২. সন্দীপ কুমার সিংহ।

* সহকারী সচিব : মাত্র ৯৬ জন!

১. পল্লব কুমার ব্যানার্জী, ২. গোপাল কৃষ্ণ পাল, ৩. অরুণ কান্তি মজুমদার, ৪. সুকান্ত ভট্টাচার্য, ৫. ড. অশোক কুমার বিশ্বাস, ৬. তপন কুমার চক্রবর্তী, ৭. পতিত পবন দেবনাথ, ৮. উত্তম কুমার পাল, ৯. সুধীর চন্দ্র রায়, ১০. কানাই লাল শীল, ১১. পরিমল চন্দ্র পাল, ১২. প্রতিভা রানী কুণ্ডু, ১৩. কালচাঁদ সরকার, ১৪. দীলিপ কুমার দেবনাথ, ১৫. পাপিয়া ঘোষ, ১৬. রীনা রানী সাহা, ১৭. অসীম কুমার কর্মকার, ১৮. সুদীপ্ত দাস, ১৯. রাজীব কুমার সরকার, ২০. অপর্ণা ভাইডা, ২১. রমেন্দ্র নাথ বিশ্বাস, ২২. সন্দীপ কুমার সরকার, ২৩. রাজীব কুমার রায়. ২৪. মল্লিকা দে, ২৫. জ্যোতিকা সরকার, ২৬. শীলবর্তা কর্মকার, ২৭. সুজন চৌধুরী, ২৮. ঝুমুর বালা, ২৯. শঙ্খমালা, ৩০. উত্তম কুমার দে, ৩১. অনিন্দিতা রায়, ৩২. প্রদীপ সিংহ, ৩৩.দেবেন্দ্রনাথ উরন, ৩৪. প্রশ্রান্ত কুমার দাস, ৩৫. মরার্জী দেশাই বর্মণ, ৩৬. শিল্পী রানী রায়, ৩৭. ভাস্কার বিভানাথ বাপ্পী, ৩৮. বিনীতা বিশ্বাস, ৩৯. অপর্ণা দেবনাথ, ৪০. সুবর্ণা সরকার, ৪১. সুজীদ হালদার, ৪২. মৌসুমী সরকার পাখি, ৪৩. রুপালী মণ্ডল, ৪৪. সমর কান্তি বসাক, ৪৫. অমিতাভ পরাগ তালুকদার, ৪৬. পিন্টু ব্যাপারী, ৪৭. উজ্জ্বল কুমার ঘোষ, ৪৮. নমীতা দে, ৪৯.দীপঙ্কর রায়, ৫০. গৌরাঙ্গ কুমার চৌধুরী, ৫১. দীপক কুমার রায়, ৫২. কমল কুমার ঘোষ, ৫৩. দীপঙ্কর রায়, ৫৪. প্রশান কুমার চক্রবর্তী, ৫৫. তুষার কুমার পাল, ৫৬. বিশ্বজিত্ কুমার পাল, ৫৭. প্রভাসু সুমি মৌহান, ৫৮. অনির্বাণ নিয়োগী, ৫৯. মিন্টু চৌধুরী, ৬০. তন্ময় মজুমদার, ৬১. বীথি দেবনাথ, ৬২. শীলু রায়, ৬৩. শম্পা কুণ্ডু, ৬৪. মুকুল কুমার মিত্র, ৬৫. শঙ্কর কুমার বিশ্বাস, ৬৬. অসীম চন্দ্র মল্লিক, ৬৭. বীজন ব্যানার্জী, ৬৮. চিত্রা শিকারী, ৬৯. শিমুল কুমার সাহা, ৭০. জুতন চন্দ্র, ৭১. স্নেহাশীষ দাস, ৭২. নিক্সন বিশ্বাস, ৭৩. মিল্টন চন্দ্র রায়, ৭৪. নির্ঝর অধিকারী, ৭৫. অমিত দেবনাথ, ৭৬. সাসুতি শীল, ৭৭. পরিন্দ্র দেব, ৭৮. আজীন কুমার সরকার, ৭৯. সুমীর বিশ্বাস, ৮০. পূর্বাণী গোলদার, ৮১. প্রণতি বিশ্বাস, ৮২. বিভীষণ কান্তি দাস, ৮৩. পলক কান্তি চক্রবর্তী, ৮৪. ওনমী চক্রবর্তী, ৮৫. বিকাশ বিশ্বাস, ৮৬. জীতেন্দ্র কুমার নাথ, ৮৭. জয়ন্তী রুপা রায়, ৮৮. শতরুপা তালুকদার, ৮৯. রামকৃষ্ণ বর্মণ, ৯০. কল্যাণ চৌধুরী, ৯১. ডিবাংসু কুমার সিনহা, ৯২. সুজতী ধর, ৯৩. মৌসুমী বাইন হিরা, ৯৪. টীনা পাল, ৯৫. সাথী অজিত রায় দাস, ৯৬. সাজুতী দেবনাথ।

*অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার : মাত্র ৪ জন!

১. সুরেন্দ্র নাথ চক্রবর্তী, ২. অশোক কুমার বিশ্বাস, ৩. স্বপন কুমার রায়, ৪. নারায়ণ দত্ত বর্মা।

*উপবিভাগীয় কমিশনার : মাত্র ৫ জন

১. অমিতাভ সরকার, ২. রামচন্দ্র দাস, ৩. মনোজ কান্তি বড়াল, ৪. মুকেশ চন্দ্র বিশ্বাস, ৫. মনীন্দ্র কিশোর মজুমদার।

*অতিরিক্ত উপবিভাগীয় কমিশনার : মাত্র ১০ জন!

১. ডা. সুভাস চন্দ্র বিশ্বাস, ২. বিপুল চন্দ্র বিশ্বাস, ৩. গোপাল চন্দ্র বিশ্বাস, ৪. অঞ্জন চন্দ্র পাল, ৫. দীপঙ্কর বিশ্বাস, ৬. কালা চন্দ্র সিনহা, ৭. অনন্দ্র কুমার বিশ্বাস, ৮. প্রভাত চন্দ্র বিশ্বাস, ৯. প্রকাশ কান্তি চৌধুরী, ১০. দেবজীত্ সিনহা

*উপজেলা নির্বাহী অফিসার : ১৩.

দেবপ্রসাদ পাল, ২. অভিজিত্ রায়, ৩. উত্তম কুমার মণ্ডল, ৪. সুব্রত কুমার দে, ৫. প্রিয়াসিন্ধু তালুকদার, ৬. সুব্রত কুমার শিকদার, ৭. সুব্রত পাল, ৮. অরুণ কুমার মণ্ডল, ৯. দুলাল চন্দ্র সূত্রধর, ১০. বনানী বিশ্বাস, ১১. দেবী চন্দ্র, ১২. মৃনাল কান্তি দে, ১৩. সিদ্ধার্থ সরকার কুণ্ড, ১৪. পঙ্কজ ঘোষ।
নাম না জানা আরও হাজার হাজার সরকারি কর্মকর্তা আছেন।

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ziaul 551 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share