Prelee

Prelee Prelee Content Many kinds of Liability/Importance

ট্রাফিক পুলিশ কর্তৃক হাতের সংকেত।
19/01/2024

ট্রাফিক পুলিশ কর্তৃক হাতের সংকেত।

বীর মুক্তিযোদ্ধা জনাব আসাদুজ্জামান খান, এমপি মহোদয় গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে টানা...
17/01/2024

বীর মুক্তিযোদ্ধা জনাব আসাদুজ্জামান খান, এমপি মহোদয় গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে টানা তৃতীয় বারের মতো দায়িত্বপ্রাপ্ত হওয়ায় বাংলাদেশ পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে ফুলেল শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করা হয় Prelee

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বপ্নদ্রষ্টা, যার দান করা ৬০০ একর জমির উপর দা‌ড়িয়ে আছে আজকের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা মেডিকেল, বুয়...
17/01/2024

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বপ্নদ্রষ্টা, যার দান করা ৬০০ একর জমির উপর দা‌ড়িয়ে আছে আজকের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা মেডিকেল, বুয়েট সেই নবাব স্যার সলিমুল্লাহর।
***জীবনী :
নবাব সলিমুল্লাহর জন্ম ১৮৭১ সালের ৭ ই জুন। তাঁর বাবা ছিলেন নওয়াব স্যার খাজা আহসানউল্লা (১৮৪৬-১৯০১) এবং দাদা ছিলেন নওয়াব স্যার খাজা আবদুল গণি (১৮১৩-৯৬)। এই দুজনই ঊনবিংশ শতকের বাংলাদেশের সমাজ-রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব। নিঃসন্দেহে পরিবারটি ছিল অভিজাত ও ধনাঢ্য। কিন্তু অভিজাত পরিবারের সন্তান হয়েও তিনি সাধারণ মানুষের দুঃখকে নিজের দুঃখ মনে করতেন। তিনি আকাতরে দান-খয়রাত করে গেছেন।
স্যার সলিমুল্লাহর বাবা আহসানউল্লা ১৯০১ সালের ৭ ডিসেম্বর সাড়ে ৩ লাখ টাকা খরচ করে ঢাকায় তথা বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো বিদ্যুৎ সরবরাহের ব্যবস্থা করেছিলেন, প্রথম বিজলি বাতির আলো জ্বলেছিল আহসান মঞ্জিলে।
(১) নবাব সলিমুল্লাহ সেই যিনি সর্বপ্রথম পানীয় জল এবং টেলিফোন ব্যবস্থা চালুর মাধ্যমে আধুনিক ঢাকার জন্ম দেন।
(২) ঢাকার ইঞ্জিনিয়ারিং বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য ১৯০২ সালে তিনি ১ লাখ ২০ হাজার টাকা দান করেছিলেন। সেই টাকায় এবং তাঁর দান করা জমিতে স্থাপিত হয়েছিল আহসানউল্লা স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিং, ১৯২২ সালে যা আহসানউল্লা ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ এবং ১৯৬০ সালে আহসানউল্লা ইউনিভার্সিটি অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজিতে উন্নীত হয়। সেটিই এখনকার বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (BUET)।
(৩) নবাব সলিমুল্লাহ যিনি ১৯০৩ সালে বড় লাট লর্ড কার্জন ঢাকায় সফরে এলে আহসান মঞ্জিলে অনুষ্ঠিত দীর্ঘ বৈঠকে তার নিকট পূর্ব বাংলার সমস্যাগুলো তুলে ধরেন। শেষ পর্যন্ত ঢাকাকে কেন্দ্র করে পূর্ববঙ্গ ও আসাম নামে একটি নতুন প্রদেশ গঠনের বিষয়ে ইংরেজরা মত দেয়।
(৪) নবাব সলিমুল্লাহ যিনি ১৯১১ সালের ২৯ আগস্ট ঢাকার কার্জন হলে ল্যান্সলট হেয়ারের বিদায় এবং চার্লস বেইলির যোগদান উপলক্ষে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে নওয়াব আলী চৌধুরীকে নিয়ে পৃথক দুটি মানপত্র নিয়ে ঢাকায় একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবি জানান।
(৫) (DU) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য তিনি জমিই শুধু দান করেননি, প্রধান অর্থদানকারীও ছিলেন। এতে তাঁর অর্থভাণ্ডারে ঘাটতি দেখা দিয়েছিল। শেষে সরকারের কাছ থেকে ঋণ নিয়ে মহাজনদের কাছ থেকে নেওয়া ঋণ পরিশোধ করতে হয়েছিল। জমিদারি চলে গিয়েছিল কোর্ট অব ওয়ার্ডসে।
(৬) নবাব সলিমুল্লাহ যিনি ১৯০৬ সালে নিজস্ব ইতিহাস ঐতিহ্য এবং ধর্ম রক্ষায় প্রায় ছয় মাসের প্রচেষ্টায় পাক-ভারত উপমহাদেশে ‘অল ইন্ডিয়া মুসলিম লীগ’ গঠন করেন।
(৭) নবাব সলিমুল্লাহ যার আন্দোলনের ফলে ব্রিটিশ সরকার কর্তৃক শিক্ষা বিভাগে মুসলমানদের জন্য সহকারী পরিদর্শক ও বিশেষ সাব ইন্সপেক্টরের পদ সৃষ্টি করেন।
(৮) নবাব সলিমুল্লাহ যিনি বর্ণবাদী-ব্রাহ্
মণ্যবাদী চক্রান্তে ব্রিটিশ সামাজ্যবাদে শত বছরের অধিক চাষাভূষা, কচোয়ান-দাঁরোয়ান ও গোলাম বানিয়ে রাখা মুসলিমদের কথা ভেবে প্রথম জেগে উঠেন তারপর মুসলিমদের সংগঠিত করার কাজ শুরু করেন।
(৯) নবাব সলিমুল্লাহ, যিনি সুদূর তুরস্কের ভূমিকম্পে মানুষের কষ্টের কথা শুনে সাহায্যের জন্য টাকা-পয়সা পাঠিয়েছিলেন।
(১০) নবাব সলিমুল্লাহ, যিনি মানুষকে তার সকল সম্পদ অকাতরে বিলিয়ে দিয়ে ঋণী হয়েছিলেন। সোনালী ব্যাংক সদরঘাট শাখায় এখনও তার বন্ধক রাখা সিন্ধুক “দরিয়ায়ে নূর” রক্ষিত আছে।
আমরা ক'জন জানি এই মহান ব্যক্তির কথা ? তার অসামান্য কীর্তির কথা ?
এই বুয়েট না থাকলে কারা বিশ্বমানের ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার সুযোগ করে দিত ?
আজ যত-শত আবর্জনার মাঝেও আমাদের জ্ঞানের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে দাড়িয়েছে যেখানে, সেখানে এই মহান ব্যক্তিদের একটু জায়গা কোথায় !!
১৬ জানুয়ারী নবাবের মৃত্যুবার্ষিকী। উনার আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি , আল্লাহ্‌ উনাকে জান্নাত দান করুন (আমিন)।
সংগৃহীত Prelee

12/01/2024

পুরুষ মানুষের পুরুষত্ব হলো টাকায়।আমার টাকা আছে আমার কদর আছে,সন্মান আছে। টাকা নেই কদরও নেই, সন্মানও নেই। পুরুষ মানুষের সৌ...
11/01/2024

পুরুষ মানুষের পুরুষত্ব হলো টাকায়।আমার টাকা আছে আমার কদর আছে,সন্মান আছে। টাকা নেই কদরও নেই, সন্মানও নেই। পুরুষ মানুষের সৌন্দর্য প্রেম কিংবা এক মাত্র প্রেমিকা টাকা। যে পুরুষের টাকার পাহাড়ে ঘুমায় তার গায়ের তলায় ভালবাসা জেগে থাকে। টাকাই আপনার ভালবাসাকে রাতের অন্ধকারে পাহারা দেয়।

আপনি পুরুষের টাকা আছে, সমাজ, পরিবার, আত্মীয় স্বজন,বন্ধুবান্ধব, এমনকি রাষ্ট্রও আপনার মাথায় হাত বুলাবে। আপনি যত টাকার মালিক আপনার বীরত্বের জায়গাটা ততো উঁচু।

পুরুষ মানুষ টাকা দিয়ে ভালবাসা কিনতে পারে। পৃথিবীতে মায়ের ভালবাসার সাথে কারো তুলনা হয় না, সেখানেও টাকাই দামী কাগজ। ধরুন আপনারা দুই ভাই এক ভাইয়ের কোন রকম সংসার চলে যায়,আর আপনি টাকার বিছানায় ঘুমান। তখন দেখবেন ভালবাসার ভাগ দুই ভাইয়ের মাঝে এমননি কম বেশি হয়ে যাবে।

ধরুন আপনি একটা মেয়েকে প্রচন্ড ভালবাসেন,মেয়েটাও আপনাকে ভালবাসে। মেয়েটার পরিবার সবই জানে।আপনি মেয়েটাকে ছাড়া বেঁচে থাকলেও লাশ হয়ে বাঁচবেন৷ মেয়েটাকে বিয়ের জন্য প্রস্তাব দেন তখন দেখবেন সেখানেও আপনি পুরুষ টাকায় দামী। টাকা থাকলে আপনার ভালবাসার মানুষকে হাসি মুখে ঘরে তুলে নিতে পারবেন। আর টাকা পয়সা না থাকলে, আপনাকে ব্যর্থতার বোঝা মাথায় করে চোখের জল দিয়ে অন্য কারো সঙ্গে, প্রিয়তমার উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ চেয়ে চেয়ে দেখতেই হবে।।

আপনার কোন আত্মীয় বাড়িতে বেড়াতে যান, আপনার পকেটের টাকা দেখেই চেয়ারের ধুলো মুছে বসতে দিবে। তারপর মিষ্টি কথার আসর জমিয়ে দিয়ে।আপনার জন্য মোরগ পোলাও রান্না হবে।আর আপনার পকেটে টাকা নেই, আপনি দাঁড়িয়ে থাকার উপর দেখবেন আপনার বাড়ি ফেরার টিকিট ধরিয়ে দিবে।।

যে বন্ধুটার পিছনে আপনি টাকা খরচ করছেন,কিছুদিন টাকা খরচ করা বন্ধ করে দেন, তখন দেখবেন সেই বন্ধুটা আপনার নোটিশেও আর পাত্তা দিচ্ছে না।

আপনার সন্তানকে ভালো স্কুলে পড়াশোনা করাতে চান সেখানেও টাকার চেনা মুখ আপনি। চাকরি বাজারে যাবেন সেখানেও আপনার ভালো রেজাল্টের ভারী ডিগ্রির এক পাশে রেখে টাকার ব্যাগ খুজবে।
আপনার পরিবারের যে মানুষটা আপনাকে বেশি জানে, বুঝে, আপনার সেই স্ত্রীকে এক বেলা থেকে দুই বেলা না খাইয়ে রেখে দেখুন, সেও আপনাকে কথার পা দিয়ে লাথি মারবে।

আপনি পুরুষ পৃথিবীতে টাকাতেই দামী। নারী সৌন্দর্য, রুপ তার অলংকারে আর পুরুষ সৌন্দর্য টাকায়। টাকা নেই আপনি পুরুষ পৃথিবীতে শূন্য ফাঁকা এবং ফাপা।

লেখা— মোঃ মেহেদী হাসান

02/01/2024
01/01/2024

Happy New Year

আপনার এটার সাথে কতটা পরিচিত
01/01/2024

আপনার এটার সাথে কতটা পরিচিত

সজিনা, ফিদেল কাস্ত্রো ও কিউবা্দেশের মানুষকে কম পয়সায় পুষ্টি দেওয়ার উদ্দেশ্যে বাণিজ্যিক ভাবে কিউবার সরকার শুরু করেছে সজিন...
30/12/2023

সজিনা, ফিদেল কাস্ত্রো ও কিউবা্
দেশের মানুষকে কম পয়সায় পুষ্টি দেওয়ার উদ্দেশ্যে বাণিজ্যিক ভাবে কিউবার সরকার শুরু করেছে সজিনার উৎপাদন। সজনে শাক, পাউডার, ক্যান্ডি ইত্যাদি জনপ্রিয় করবার জন্যে কিউবান সরকার ব্যাপক প্রচার করছে । চীন দেশের সাহায্যে কিউবা তৈরি করে ফেলেছে ‘মোরিঙ্গা অলিফেরা সায়েন্স এন্ড টেকনোলোজি সেন্টার’। কিংবদন্তী কমিউনিস্ট নেতা ফিদেল কাস্ত্রোই তার দেশে ব্যাপক ভাবে সজিনা চাষের সূচনা করেন।
১৯৬০ এর দশকে মহান বিপ্লবী চে গুয়েভারা কিউবায় সজিনা চাষ শুরু করেন তবে তা ছিল খুবই সিমিত পর্যায়ে।
২০০৮ সাল থেকে সম্পূর্ণ অবসর গ্রহণের পরে কিউবার বিপ্লবের স্থপতি তার কিছু শখ পুরণে মেতে থাকতেন, এর মধ্যে একটি সজিনা বাগান করা।এই সজিনা বাগানের জন্য তিনি কেরালা ও তামিলনাড়ু থেকে বীজ আনিয়েছিলেন তার সহযোগীদের মাধ্যমে , এটি পেটের রোগের জন্য ভাল বলে জানার পরে তার প্রতিদিনের খাদ্যের জন্য সেগুলি চাষ করেছিলেন গত চার বছরে।
৮৮ বছর বয়সী এই বিপ্লবী আইকনের স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য তার তৈরি এই সজিনা বাগানের পাতা তার প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় ছিল।
২০১০ সালে হাইতির ভূমিকম্পে সেখানকার মানুষের মাঝে চরম দুর্দশা নেমে এসেছিল। তারমধ্যে অন্যতম হলো কলেরা ও ক্ষুধার সাথে লড়াই। হাইতিয়ানদের দুর্দশায় উদ্বিগ্ন, কাস্ত্রো কিউবার ফিনলে ইনস্টিটিউটের প্রতিষ্ঠাতা কনসেপ্সিয়ন ক্যাম্পা হুয়ারগোয়ের কাছে সাহায্য চেয়েছিলেন। কাস্ত্রোকে তখন জানানো হয়েছিল যে "হাইতির ক্ষুধার্ত মানুষের ক্ষুধা মেটানোর সমাধান হলো ‘মরিঙ্গা (সজিনা)’। কাস্ত্রো তখন সজিনা বিষয়ে পড়ে বলেছিলেন "এটি ক্ষুধার্তদের জন্য খাবার"।
২০১২ সালের অক্টোবর মাসে, কিউবার সরকারী বার্তা সংস্থা, প্রেনসা ল্যাটিনা, কাস্ত্রোকে উদ্ধৃত করে মোরিঙ্গার বৈশিষ্ট্যের প্রশংসা করে । “মোরিঙ্গা, মূলত ভারত উপমহাদেশ থেকে, একমাত্র উদ্ভিদ যেখানে সব ধরণের অ্যামিনো অ্যাসিড রয়েছে। সঠিকভাবে রোপণ ও ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে এর সবুজ পাতার উৎপাদন প্রতি হেক্টরে বছরে ৩০০ টন ছাড়িয়ে যেতে পারে। এটির কয়েক ডজন ঔষধি গুণ রয়েছে, পাচনতন্ত্রের উপর এর প্রভাবগুলি খুব ভাল, এর উচ্চ প্রোটিন গুণাবলী ছাড়াও, কিন্তু মানুষের অন্ত্রের গতিশীলতার উপর নির্ভর করে দিনে ৩০ গ্রামের বেশি খাওয়া উচিত নয়," তিনি আরো বলেছিলেন,“ আমি এমন কয়েকজনকে চিনি যারা চায়ের আকারে বেশি পরিমাণে পান করেন, এর নিরাময়কারী গুণাবলীর কারণে চমৎকার ফলাফল পাওয়া যায়, যা বিশ্রামের জন্য সহায়ক”
২০১৫ সালের মে মাসে, যখন তিনি একটি দীর্ঘ সময় পাকস্থলীর রোগে ভুগেছেন তা থেকে সুস্থ হয়ে বেড়িয়ে, তার প্রথম জনসভাই ছিল ড্রামস্টিক(সজিনা)নিয়ে আলোচনা।
কিউবাতে এখন সজিনা বীজের তেল থেকে ১৩ ধরনের প্রসাধনী পণ্য তৈরি করা হয়।
সজিনা নিয়ে স্প্যানিশ ভাষার একটি কবিতা ইংরেজিতে গুগল ট্রান্সলেট করে নিচে উল্লেখ করছি, জানিনা কতটা যথার্থ হয়েছে।
Guarapo with Moringa
It is a very strong race
The race of the Cubans
They always have something in their hands
To improve your luck,
They laugh at death
And before any dark trance
With a pure optimism
Ride a bike, in Guarandinga,
Right now, in the moringa
They deposit their future.
There in his university
They created the Matanzas
With very austere resources
A product that really
It's a divinity
For feeding
A great revolution:
Mix malt with moringa
And they have achieved the "Maltinga",
Tremendous revelation!
But a black one from Pinar del Rio
Ingenuity worker,
Who put all his genius,
Perseverance and commitment,
He says he caught in a dream
A manga formula
To bind the moringa
With guarapo extract,
But the name is handsome,
Well, it's called Guarapinga!
*প্রথম দুটি ছবি ফিদেল কাস্ত্রোর নিজের সজিনা বাগানে পরিচর্যা ও পাতা হারভেষ্টের, তৃতীয় ছবিটি কিউবাতে গবাদিপশুর খাদ্য হিসেবে সজিনার প্রচারণার।
সংগ্রহীত...

ইংরেজিতে খুব জনপ্রিয় একটা কথা আছে : Show, don’t tell. এই ছবিতে পেছনে দেয়ালের কাছে দাঁড়ানো মানুষ দুজন আমার ডিপার্টমেন্টের...
28/12/2023

ইংরেজিতে খুব জনপ্রিয় একটা কথা আছে : Show, don’t tell.
এই ছবিতে পেছনে দেয়ালের কাছে দাঁড়ানো মানুষ দুজন আমার ডিপার্টমেন্টের দুইজন প্রফেসর। স্টুডেন্টরা পায়ের উপর পা তুলে বসে লেকচার শুনছে, আর ওনারা এক ঘণ্টা ঠাঁয় দাঁড়িয়ে লেকচার শুনেছেন! (আমাদের প্রোভোস্ট, অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রোভোস্টও ছিলেন, এবং তাঁরাও পুরো সময় দাঁড়িয়ে ছিলেন।)
একজন গেস্ট স্পিকার এসেছেন। তিনদিন আমাদের এখানে থেকে তিনটা রিসার্চ লেকচার দিয়েছেন। প্রতিটা লেকচারেই অডিটরিয়াম সম্পূর্ণ ভর্তি হয়েও এত বেশি মানুষ হয়েছে যে অনেককে দাঁড়িয়ে থাকতে হয়েছে বা মেঝেতে বসতে হয়েছে।
আমি ভীষণ অবাক হয়ে দেখলাম, আমাদের কয়েকজন প্রফেসর সিট ছেড়ে স্টুডেন্টদেরকে বসতে দিয়ে নিজেরা এক ঘণ্টা ঠাঁয় দাঁড়িয়ে লেকচার শুনলেন! সাথে প্রোভোস্ট, অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রোভোস্ট। আমি এবং আমার মতো সাউথ এশিয়ান কয়েকজন স্টুডেন্ট নিজেদের সিট ওনাদেরকে অফার করলেও ওনারা সেটা নিতে রাজি হননি। বলেছেন, তোমরা আরাম করে বসে লেকচার শোনো। এটা আমাদের চেয়ে তোমাদের জন্য বেশি বড় লার্নিং অপর্চুনিটি।
প্রথম যখন এসে দেখেছিলাম প্রফেসররা আমাদের পেছনে লাইনে দাঁড়িয়ে খাবার নেন, আমার ব্রেইনে শর্ট সার্কিট হয়ে গিয়েছিল। দেশে দেখে অভ্যস্ত ছিলাম সব ইভেন্টে, এমনকি পিকনিকে গিয়েও আমাদের টিচারদেরকে আগে আলাদা করে টেবিলে খাবার সার্ভ করা হয়, তারপর আমরা লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে খাবার নিই। আর গেটিসবার্গে আমাদের প্রফেসররা সব স্টুডেন্টের খাবার খাওয়া শেষে লাইনে দাঁড়ান, যেন স্টুডেন্টদের খাবারে কমতি না পড়ে।
প্রফেসর জেমিসনকে আমি অনেকবার বলেছি ব্যাপারটা আমার কাছে কেমন আমি আমার প্রফেসরদেরকে অসম্মান করছি লাগে। উনি বলেছেন, দেখো বাবা, যদি তুমি স্টুডেন্ট বলে তোমাকে দাঁড়িয়ে থাকতে হয় আর আমি প্রফেসর বলেই আমার বসার রাইট থাকে- তাহলে এতকাল ধরে যে দাসত্ব প্রথা থেকে আমি বেরিয়ে এলাম, সেটাই কি আবার ফিরিয়ে আনা হল না? সম্মান তো মানুষ হিসেবে মানুষকে করতে হয়, ডিগ্রিকে না। আমার একটা পিএইচডি আছে আর তোমার নেই বলেই কি তোমার চেয়ে আমি বেশি সম্মান ডিজার্ভ করি? তুমি তো আমার চেয়ে কত বিষয়ে কত বেশি জানো। সেই একই সম্মান তুমি কেন ডিজার্ভ করবে না?
শিক্ষা আসলে মুখে বলে দেয়ার জিনিস না, ঠিক যেমন সম্মান মুখে চেয়ে নেয়ার জিনিস না। নিজের কাজ দিয়ে সম্মান অর্জন করতে হয়, শেখাতে হয়। আপনার প্রফেসর যখন আপনাকে বসতে দিয়ে নিজে এক ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকবেন অথবা আপনাকে খাবারের লাইনে আগে দিয়ে নিজে আপনার পেছনে গিয়ে দাঁড়াবেন- শিক্ষা এবং সম্মান- দুটো জিনিস আপনি আপনা-আপনিই শিখবেন। There's a reason the saying goes: "Show, don't tell."
নোটঃ দয়া করে পোস্টের সারমর্ম না বুঝলে ভুল বুঝে কমেন্ট না করার অনুরোধ রইল। এই পোস্টে আমি কোনো কালচারকে ছোট বলিনি। শিক্ষকরা অবশ্যই সম্মান ডিজার্ভ করেন, এবং আমি শিক্ষকদেরকে বাবা-মায়ের পরপর দেখি। এই পোস্টটায় ওয়েস্টার্ন কালচারকে সুপেরিয়র বলা হচ্ছে না। আমার জীবনের একটা ছোট্ট ঘটনা শেয়ার করা হচ্ছে এখানে যেটা আমার ভালো লেগেছে। আমার কাছে মনে হয়েছে শিক্ষার্থীদেরকে সম্মান দেখানোর মাধ্যমে তাদেরকে সম্মান শেখানো খুব সুন্দর একটা জিনিস। আমার মনে হয়েছে আমার প্রফেসররা একটা ভীষণ সুন্দর কাইন্ডনেসের এক্স্যাম্পল সেট করেছেন। এইটুকুই। আমাদের নিজেদের সংস্কৃতির শিক্ষককে রেস্পেক্ট করার ব্যাপারটা খুবই সুন্দর। তবে ভুলে গেলে হবে না, ওয়েস্টার্ন কালচারেও শিক্ষকদেরকে শিক্ষার্থীরা সম্মান করে। কিন্তু শিক্ষকরাও যে শিক্ষার্থীদেরকে পালটা সম্মান দেখাচ্ছেন- এই জিনিসটা আমার ভালো লেগেছে, কেননা মানুষ হিসেবে সবারই সবাইকে সম্মান করা উচিত, শিক্ষাগত যোগ্যতা, ধর্ম, বর্ণ, শ্রেণি নির্বিশেষে।
সংগ্রহীত...

Address


520

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Prelee posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share