অভিমানের অক্ষরヅ

অভিমানের অক্ষরヅ Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from অভিমানের অক্ষরヅ, Digital creator, Faridpur, Dhaka, Faridpur.

.
১বছর,২ বছর,৩ বছর এভাবেই কেটে যাবে পেয়ে
হারানোর অপূর্ণতার বহুবছর😊। ভাল থাকুক...!
এভাবে হারিয়ে যাওয়া প্রত্যেকটা প্রিয় মানুষ.🖤
______💔🥀😔______

আপনি ট্রেনে ঘুমন্ত অবস্থায় যদি শুনতে পান ১০০ টাকায় অরিজিনাল কাচাগোল্লা নেন, মাত্র ১০০ টাকা। তাহলে আপনি নাটোর।এছাড়াও যদি ...
24/05/2025

আপনি ট্রেনে ঘুমন্ত অবস্থায় যদি শুনতে পান ১০০ টাকায় অরিজিনাল কাচাগোল্লা নেন, মাত্র ১০০ টাকা। তাহলে আপনি নাটোর।

এছাড়াও যদি শুনতে পান তিলের খাজা, তিলের খাজা তাহলে বুঝে নেবেন আপনি কুষ্টিয়া স্টেশনে পৌঁছে গেছেন।

আর যদি শুনতে পান ১০০ টাকায় গামছা নেন, ১০০ টাকা তাহলে আপনি কুমারখালি।

আবার যদি শুনতে পান গরম পাউরুটি, গরম পাইরুটি
তাহলে বুঝবেন আপনি ঈশ্বরদী জংশন স্টেশনে এসে গেছেন।

আবার আপনি যদি শুনতে পান মটকা তাহলে ভাববেন আপনি রাজবাড়ী জেলার কোন ষ্টেশনে এসে গেছেন।

আর যদি শুনতে পান খিচুড়ী, গরম বিরিয়ানি তাহলে আপনি সিরাজগঞ্জ।

আর যদি হাত তালি শুনতে পান, বুঝে নিবেন হাত তালির রাজধানী সান্তাহারে আপনি। 😁

এ ঘুম কোনো সাধারণ ঘুম লয় রে লায়লা এ ঘুম পকেট বাঁচানোর ঘুম😁🤣
22/05/2025

এ ঘুম কোনো সাধারণ ঘুম লয় রে লায়লা এ ঘুম পকেট বাঁচানোর ঘুম😁🤣

শসাওয়ালী ও নায়িকা হয়ে গেলো অথচ আমি মফিজেই রয়ে গেলাম! 🥲এ জীবন রেখে আর কি লাভ____🥲🥲
21/05/2025

শসাওয়ালী ও নায়িকা হয়ে গেলো অথচ আমি মফিজেই রয়ে গেলাম! 🥲

এ জীবন রেখে আর কি লাভ____🥲🥲

২ বছর ফেসবুকে প্রেম করার পর, জোর করে ঠিকানা বের করে দেখা করতে  গিয়ে শুনি,এই আইডির মেয়ে ৩ বছর আগেই মারা গিয়েছে।।- 'Add fr...
20/05/2025

২ বছর ফেসবুকে প্রেম করার পর, জোর করে ঠিকানা বের করে দেখা করতে গিয়ে শুনি,এই আইডির মেয়ে ৩ বছর আগেই মারা গিয়েছে।।

-
'Add friend' লিস্টে দুনিয়ার সব সুন্দরীর লিস্ট থাকে।।

ফ্রেন্ড রিকুয়েষ্ট সেন্ড,প্রায় ৫০ জনকে করে ফেললাম।।দূ *র্ভাগ্যের ব্যাপার কেউ রিকুয়েষ্ট একসেপ্ট করেনি।
প্রায় ৯ দিন পর দেখলাম,কেউ একজন রিকুয়েষ্ট একসেপ্ট করেছে।
ওরেহ,ভাই,সে এত্ত সুন্দর ছিলো,প্রোফাইল ফটোতেই চোখ ঝলসে যাচ্ছে আমার।

★ইনবক্স-
আমি -ঃ প্রোফাইলে ফটো চেঞ্জ করে নিয়ো
-ঃ আপনি চেঞ্জ করতে বলার কে?
-ঃবলতে অধিকার লাগবে?
-ঃঅবশ্যই হ্যাঁ।
-ঃ ১- মিনিট অপেক্ষা করো,অধিকার বানায় দিচ্ছি।
-ঃ আচ্ছা,করলাম।
-ঃ ১মিনিট শেষ,এবার চেঞ্জ করো।
-ঃ মানে,অধিকার কিভাবে বানালেন?
-ঃএইযে আমার কথায় ১ মিনিট অপেক্ষা করলে,আমার কথা শুনেছো,অধিকার ছিলো বলেই।...................

এরপর ৫ মাস.......

মিস ইউর ভিডিও কল...

এরপর ২ বছর হয়ে গেল-
দিশাকে বললাম,মিট করবো।
দিশা রাজি হলো না,২ বছরেও রাজি করাতে পারি নি।।
দিশা পছন্দ করতো না,ওর পরিচিতিদের সাথে কথা বলি।
ওর আইডি থেকে একজনের সাথে -আমার অন্য আইডি দিয়ে কথা বলে,ওর পরিচিত ১ জনের ঠিকানা নিয়ে ওর বাসায় চলে এলাম।

অনেক খুজে দিশা কে পাচ্ছি না।
দিশা সব সময় বলতো,ও বিকালে এই গাছ টার নিচে বসে সময় কাটায়।
অদ্ভুত আজকে কেন আসছে না দিশা।
আমি দিশাকে মেসেজে বললাম,আমি ওর বাসার সামনে,ও আমাকে রিপ্লাই করছে না।
বিরক্ত হয়ে,রাগে দিশার বাসায় ঢোকার সিদ্ধান্ত নিলাম।বাসায় ঢুকে বললাম,
-ঃদিশা আছে?
-ঃ (মধ্য বয়স্কা) দিশা মানে,কোন দিশা বাবা?
-ঃ (চেহারা দেখেই চিনেছি,দিশার আম্মা উনি) আন্টি আপনার মেয়ে দিশা,ও বাসায় নেই?
-ঃ (উনি আমার দিকে হা করে তাকিয়ে আছে) কি বলছো,দিশা আরো ৩ বছর আগে মারা গেছে।
-ঃআমি হেসে দিলাম,আন্টি আপনি মজা করছেন,ওকে আপনি বলেন,আমি দেব এসেছি।
-ঃবাবা, আমি আমার মরা মেয়েকে নিয়ে মজা করবো কেন?তোমার কোথাও ভুল হচ্ছে।
-ঃআন্টি এইযে দেখেন,দিশা কাল আমার সাথে কথা বলেছে।
আন্টি দিশার ভিডিও কলের ছবি দেখে অবাক।হ্যাঁ এটা তো দিশা, আন্টি ফ্যামিলির সবাইকে ডাকাডাকি করে হাজির করলো।
আমি সব কিছু খুলে বললাম,আমি কলকাতায় থাকি,আর দিশা দমদম ক্যান্টমেন্টে থাকে।
এমনকি আমি দিশার পাঠানো ভয়েজ রেকর্ডও সবাইকে শুনিয়েছি,সবাই চমকে উঠলো,হ্যা,এটা তো দিশার কণ্ঠ।কিন্তু কিভাবে।
দিশার ছোট ভাই আমাকে দিশার সমাধিস্থ স্থানের সামনে নিয়ে গিয়ে দেখালো।

দিশা সব সময় যে গাছের নিচে বসে আছে বলতো,সেই গাছের নিচেই দিশার সমাধিস্থল।

কিন্তু কিভাবে,আমি তো দিশার সাথে অডিও কল,ভিডিও কল সব ভাবেই কথা বলেছি,দিশা, দিশার মা,বাবা ছোট ভাই,যাদের কথা বলেছে,সবাই আছে,সব কিছুই সত্যি,শুধু দিশা ছাড়া।

আমি মানতে পারছিলাম না।
প্রায় ৩ দিন হয়ে গেলো,দিশাকে ফেইসবুকে মেসেজ করে যাচ্ছি,রিপ্লাই আসেনি।সিনও হয়নি।
দিশার মা অনেক বুঝিয়ে আমাকে কলকাতাতে পাঠাতে চাইলো।।আমি ট্রেনে করে শিয়ালদহ চলে আসলাম আজ।।
স্বাভাবিক কোনো ভাবেই হতে পারছিনা,তাহলে দিশার আইডি থেকে মেসেজ কিভাবে আসলো।
ভাবতে ভাবতে আমি ক্লান্ত,কোনো সমাধান পাইনি।
দিশাকে ভুলতে দিশার একাউন্ট আনফ্রেন্ড করে দিয়েছি।

তারপর প্রায় ১ বছর কেটে গেলো।।
আমার গ্রাজুয়েশন শেষ হলো।
দিশার পর আর কারোর সাথে সম্পর্ক হয়নি।
সবকিছু ঠিক ঠাক থাকলে-ভাবলাম,অস্ট্রেলিয়া থেকে হায়ার এডুকেশন শেষ করে দেশে এসে বিয়ে করবো।
চলে এলাম অস্ট্রেলিয়ায়।
পড়ায় মনোযোগ দিয়েছি।

একদিন বিকেলে সিডনির লেক পাড়ে দাঁড়িয়ে আছি,গান শুনছিলাম,সুন্দর বিকাল।
একজন মধ্যবয়স্ক মহিলার কণ্ঠে,
-ঃদিশা ওইদিকে যাস না, এদিকে আয়।
নাম শুনতেই চমকে দেখি,একটা মেয়ে আমার
পেছনে দাঁড়িয়ে আছে।

অবাক হয়ে তাকিয়ে আছি,মেয়েটা তো আমার দিশার মতো দেখতে,যার সাথে ফেইসবুকে কথা হতো।
ভিডিও কলের সেই একই হাসি,
-ঃ আমাকে একটু সাইড দিবেন,ছবি তুলবো।
ওর কন্ঠটাও একই।

কিন্তু কিভাবে,আবার সব কিছু ওলট পালট লাগছে।

এরপর মেয়েটার ব্যাপারে সব জানলাম-
অনেক কষ্টে পরিচয়,কথা।
আমার পূর্বের কোনো কথা দিশাকে বলিনি।

তারপর মেলা মেশা,দিশা আমাকে পছন্দ করে।
আজকে দিশা নিজেই প্রোপজ করেছে।

দিশার কাছে ফেইসবুক আইডি চেয়েছি অনেক বার, ও বলেছে,
বাস্তবে পুরোনো দিনের মতো প্রেম করবে,চিঠি,দেখা করা,এই সব ,তাই আর জোর করিনি।

অনেক ঝড় ঝামেলা শেষে,দিশার আমার বিয়ে ঠিক হলো।
বিয়েটাও করে ফেললাম।।আমাদের অনেক ভালো সম্পর্ক, দুইজন অনেক সুখে আছি।

রাতে বাসায় ফিরেই,দিশার কোলে শুয়ে পড়লাম।দিশা ফেইসবুক চালাচ্ছিল।

আমাকে বললো,দেব তোমাকে ফ্রেন্ড রিকুয়েষ্ট দিয়েছি,একসেপ্ট করো।

আরেহ আমার বউ আমাকে ফ্রেন্ড রিকুয়েষ্ট দিয়েছে।।

তাড়াতাড়ি
আমি আমার ফোন থেকে ফেসবুকে লগ ইন করতেই,আমার চোখ উলটে যাওয়ার অবস্থা,এটা তো দমদমে থাকা দিশার একাউন্ট থেকে ফ্রেন্ড রিকুয়েষ্ট।

,এটা আমার বউ দিশার একাউন্ট কিভাবে হয়।

যে প্রোফাইল ফটো দেখে, ফেসবুকে প্রেম হয়েছিলো দিশার সাথে একই প্রোফাইল ফটো আমার বউয়ের ফেইসবুকে প্রোফাইলে।

ভয়ে ভয়ে একসেপ্ট করলাম,এবার আর আমি কিছু ভাবতে পারছি না।

থরথরে শরীর কাপছে,
আমার প্রাক্তন দিশা আর আমার বউ দিশার ইনবক্স একটাই।

১ বছর ৬ মাস পর সেই একই ইনবক্স থেকে নতুন করে আমার বউ "হ্যালো" লিখে পাঠিয়েছে,

তাড়াতাড়ি দিশার হাত থেকে ফোন নিয়ে দিশার আইডি থেকে আমার ইনবক্স চেক করে দেখি,দিশার সাইড থেকে হ্যালো মেসেজ টাই আমাদের প্রথম কনভার্সেশন।😵‍💫🤐

এক ভদ্রমহিলা একটি মাংস সরবরাহ কারখানায় চাকরি করতেন। একদিন তিনি ডিউটি শেষ করে মাংস সংরক্ষণ হিমাগারে কোনো একটি বিষয় পরীক্ষ...
20/05/2025

এক ভদ্রমহিলা একটি মাংস সরবরাহ কারখানায় চাকরি করতেন। একদিন তিনি ডিউটি শেষ করে মাংস সংরক্ষণ হিমাগারে কোনো একটি বিষয় পরীক্ষা করার জন্য ঢুকলেন। তখন আকস্মিকভাবে হিমাগারের দরজা স্বয়ংক্রিয়ভাবে তালাবদ্ধ হয়ে গেল এবং ভদ্রমহিলা ভিতরে আটকে পড়ে গেলেন।

মহিলা সেখান থেকে বের হওয়ার কোনো উপায় খুঁজে না পেয়ে ভীত সন্ত্রস্ত হয়ে দরজায় ধাক্কাধাক্কি করে সাহায্যের জন্য চিৎকার শুরু করলেন, কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত তার চিৎকারের শব্দ হিমাগারের বাইরে কারো কানে পৌঁছাল না।

এদিকে সন্ধ্যা নামার পর একে একে অফিসের সবাই বেরিয়ে গেল। মহিলা একাকী অন্ধকার হিমাগারে আটকা পড়ে থাকলেন।

এভাবে প্রায় পাঁচ ঘন্টা পার হয়ে গেল এবং মহিলা যখন ঠান্ডায় একেবারে মৃতপ্রায়, ঠিক তখন ফ্যাক্টরির নিরাপত্তা প্রহরী হিমাগারের দরজা খুলে ভিতরে ঢুকলেন। বলা যায়, সে রাতে ভদ্রমহিলা প্রায় অলৌকিকভাবে বেঁচে গিয়েছিলেন।

বাইরে বের হয়ে উষ্ণ পরিবেশে কিছুটা ধাতস্থ হয়ে ভদ্রমহিলা নিরাপত্তা প্রহরীকে জিজ্ঞাসা করলেন, "ওই সময়ে আপনি হিমাগারের দরজা খুলতে গেলেন কেন? ওটা তো আপনার রুটিন ওয়ার্কের অংশ ছিল না।"

তখন নিরাপত্তা প্রহরী বললেন, "আমি বিগত ৩৫ বছর যাবৎ কারখানার প্রবেশ দ্বারে নিরাপত্তা প্রহরী হিসেবে কর্মরত আছি। প্রতিদিন শত শত লোক এই কারখানায় কাজে আসে, কাজ শেষে ফিরেও যায়। এত বছরে এত লোকের মধ্যে একমাত্র আপনিই প্রতিদিন সকালে কারখানায় প্রবেশকালে আমাকে হাত তুলে 'হ্যালো' বলেন এবং সন্ধ্যার পর কাজ শেষে ফিরে যাবার সময় হাসিমুখে আমাকে 'গুড বাই, আবার কাল দেখা হবে' বলে বেরিয়ে যান। অন্য সবাইকে দেখে মনে হয় আমি বোধহয় কোন অদৃশ্য বস্তু। কেউ আমাকে কোনদিন দেখতেই পায় না!

আজও রোজকার মতো সকালে আপনি আমাকে 'হ্যালো' বলে কারখানায় ঢুকলেন। সন্ধ্যার পর একে একে সবাই কাজ শেষে বেরিয়ে গেল। আমি ভাবলাম গেট বন্ধ করে তালা লাগিয়ে বিশ্রাম নেব। হঠাৎ মনে হলো, কি ব্যাপার, যে ভদ্রমহিলা আমাকে 'গুড বাই , আবার কাল দেখা হবে' বলে বেরিয়ে যায় তাকে তো আজ বের হতে দেখলাম না।

প্রথমে ভাবলাম হয়তো কোনো কাজে আপনার বিলম্ব হচ্ছে, তাই গেট বন্ধ না করে প্রায় ঘন্টা খানেক অপেক্ষা করলাম। তারপরেও যখন আপনাকে বের হতে দেখলাম না, তখন কৌতূহলবশত সারা কারখানার আনাচে কানাচে প্রতিটি জায়গায় খুঁজে কোথাও না পেয়ে কেমন একট ভয় মিশ্রিত সন্দেহ হলো। তখনই আমি হিমাগারের দরজা খুলে আপনাকে মেঝের উপর পড়ে থাকতে দেখলাম।

সত্যি বলতে কি, আমি প্রতিদিন মনে মনে সকালে 'হ্যালো' এবং সন্ধ্যায় 'গুড বাই' এই শব্দ দুটো শোনার অপেক্ষায় থাকি। কেননা ওই শব্দ দুটিই আমাকে মনে করিয়ে দেয় যে, আমিও একজন মানুষ!"

অস্থির এক সময় পার করছি আমরা। সবাই যার যার মতো ব্যস্ত। কেউ জানে না আগামীকাল কার জন্য কি অপেক্ষা করছে! তাই প্রতিদিন যাদের সাথে আপনার দেখা হয়, তাদের জীবনে ইতিবাচক প্রভাব রাখার চেষ্টা করুন।

বান্ধবী যখন দীর্ঘদিন সিঙ্গেল থাকে! 😳😂
19/05/2025

বান্ধবী যখন দীর্ঘদিন সিঙ্গেল থাকে! 😳😂

ক্ষমতার মোহে অন্ধ হয়ে ছা-ত্র-লী-গে-র কেন্দ্রীয় সভাপতি সাদ্দাম একজন বিশ্ববরেণ্য আলেম মাওলানা সাঈদী (রহ.)-এর জানাজা ঢাকায় ...
19/05/2025

ক্ষমতার মোহে অন্ধ হয়ে ছা-ত্র-লী-গে-র কেন্দ্রীয় সভাপতি সাদ্দাম একজন বিশ্ববরেণ্য আলেম মাওলানা সাঈদী (রহ.)-এর জানাজা ঢাকায় পড়তে দেয়নি।
আজ সময় তার কাছ থেকে ঠিকই প্রতিশোধ নিয়েছে।

নিজ পিতার মৃ-ত্যু-তে জানাজায় অংশ নিতে তাকে কেউ বাধা দেয়নি,
কিন্তু নিজের বিবেক আর ভয় তাকে রাস্তায় নামতেই দেয়নি!

এই হচ্ছে দুনিয়ার বিচার,
তিনি চুপ থাকেন, ধৈর্য ধরেন, সুযোগ দেন —
কিন্তু কাউকে চিরকাল ছেড়ে দেন না।

অন্যায়ের শক্তি চিরস্থায়ী নয়।
আর আল্লাহর বিচার এড়ানোর কোনো পথ নেই।

আল্লাহ অন্যায়কারীদের ছাড় দেন কখনো ছেড়ে দেন না......
সংগৃহীত

লিজেন্ড স্যার 😅😅
19/05/2025

লিজেন্ড স্যার 😅😅

গ্রেজুয়েট বাবা-মাকে উৎসাহ দিতে এসেছিলো সে ❤️সমাবর্তনের গল্প ❤️
19/05/2025

গ্রেজুয়েট বাবা-মাকে উৎসাহ দিতে এসেছিলো সে ❤️
সমাবর্তনের গল্প ❤️

মিম দু**ধ আর ফিগার তো সেই বানাইছো, হবে নাকি একটু খেলাধুলা।আচমকা মহেস স‍্যারের থেকে কথাটা শুনে রেগে গেলো মিম। দাতে দাত চে...
18/05/2025

মিম দু**ধ আর ফিগার তো সেই বানাইছো, হবে নাকি একটু খেলাধুলা।

আচমকা মহেস স‍্যারের থেকে কথাটা শুনে রেগে গেলো মিম। দাতে দাত চেপে বললো, এসব কি বলতেছেন স‍্যার।

মহেস স‍্যার মুসকি হেসে বললো, রেগে যাচ্ছো কেনো সে--ক্সি! পরিক্ষার পাস করে নিজের ভবিষ্যৎ সুন্দর করতে আমার প্রস্তাব মেনে নাও।

"এসব আজেবাজে কি বলতেছেন স‍্যার।

ভয় আর জরতা নিয়ে কথাটা বললো মিম। মহেস স‍্যার লালসার হাসি নিয়ে বললো,

"তুমি ইংরেজি আর পদার্থবিজ্ঞানে ফেল করেছো।

অবাক হয়ে গেলো মিম। এত ভালো পরিক্ষা দিয়ে কেমনে সে ফেল করলো! স‍্যারকে বললো, কিন্তু স‍্যার আমি তো বেশ ভালো পরিক্ষা দিয়েছি। 85+ মার্ক আশা করা যায়, সেখানে ফেল হওয়ার তো বিন্দু মাত্র চান্স নেই।

মহেস স‍্যার ঠোঁট বাকা করে হাসতে হাসতে বললো, হুম তবে ফেল আমি নিজেই করিয়েছি। তুমি যদি আমার প্রস্তাবে রাজি হও তাহলে তোমাকে 85+ মার্ক নয়, 99+ মার্ক পেয়ে উত্তীর্ণ করাবো। আর যদি আমার প্রস্তাবে রাজি না হও,তাহলে তো বুঝতেই পারছো। বাই দ‍্যা ওয়ে আরেকটা অফার আছে, হোস্টেলে না থেকে আমার বাসায় উঠতে পারো! কেউই নেই, শুধু তুমি আর আমি থাকবো।

গ্রাম থেকে উঠে আসা তরুণী মিম। বাবা নেই মায়ের উপর ভড় করে এই অব্দি পৌছাতে বেশ ত‍্যাগ শিকার করতে হয়েছে স্বপ্ন তো অনেক! পূর্ণতার স্বাদ যেনো অনে দূরে। অনেক ঝড় তুফানেও নিজের লক্ষ্যকে স্থীর রেখে এগিয়ে চলতেছে। তবে এবারের ঝড় যেনো নিজের যৌবনকে তার্গেট করেছে। দ্রুত মহেস স‍্যারের কক্ষ থেকে বের হতে চাইলে, কিন্তু দরজায় ঠায় হয়ে দাড়ালো মহেস স‍্যার! বয়স অতটাও বেশি না, ৪০-৪৫ এর মধ‍্য, তিনি গোফ পাকিয়ে মিমের উড়ন্ত চুলগুলোকে কানে গুজে দিয়ে বললো,

"আমার কথাগুলো বাইরে সাউন্ড করার আগে নিজের স্বপ্নগুলোর দিকে তাকিয়ে দেইখো। আর হ‍্যাঁ সন্ধ্যায় চলে এসো 99+ মার্ক নিজের রেজাল্টে যোগ করতে।

এই বলে পথ ছাড়লো মহেস স‍্যার। মিম ঘেমে একাকার হয়ে গেছে! মহেস স‍্যারের অফিস কক্ষ থেকে বেরিয়ে হোস্টেল দিকে হাঁটা ধরলো! অজানা অচেনা শহর, এই শহরে আপন বলতে তার কেউই নেই! আছে শুধু একটা শালিক পাখি! গ্রামে থাকাকালীন ঝড় তুফানে পরিবার থেকে বিছিন্ন হওয়া ছোট শালিক পাখিটার যত্ন নিয়ে বেশ বড় করছে মিম। পাখিটা কথা বলে, মিম আপি মিম আপি বলে ডাকে! মিম যেখানেই যায়, সঙ্গী হিসেবে পাখিটাও সেখানে যাবে। হোস্টেলে এই পাখিটার জন‍্যই মিমকে সবাই ভালোবাসে! পাখির ঠোঁটে জরতা মাখা কন্ঠ কার না ভালো লাগে। মিম হোস্টেলে এসে অবুঝ পাখিটাকে নিজের দুঃখের অব‍্যক্ত কথাগুলো খুলে বলে। মিমি বলে ডাকে তাকে। পাখিটা ছাড়া নিজের কষ্টগুলো বলার মতো সাহস অন‍্য কারোর কাছে নেই।

সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসতেছে, যতই সময় কেটে যাচ্ছে ততই মিমের ভয় বাড়ছে, তার কাছে হয়তো নিজের স্বপ্নগুলোকে বলি দিতে হবে নয়তো যৌবন? শেষ পযর্ন্ত সবদিক বিবেচনা করে যৌবন বলি দেওয়ার সিদ্ধান্তই তার নিকট ঠাই হয়ে দাড়ালো।

মাগরিবের ওয়াক্ত শেষ হতেই মিমের নোকিয়া ফোনটা বেজে উঠলো! তাকিয়ে দেখলো মহেস স‍্যার, বুকটা ধরপর করে উঠলো মিমের। ফোন রিসিভ করতেই ওদিক থেকে কর্কট কন্ঠে ভেসে আসলো!

"মিম তুমি মনেহয় আমার ভয়ংকর রুপ দেখোনি?

মিম হকচকিয়ে কাপা কন্ঠে বলে উঠলো!

"প্লিজ স‍্যার আমার সাথে এরকম করবেন না। আমি আপনার প্রস্তাবে রাজি।

হেসে উঠলো মহেস স‍্যার! অলতো কন্ঠে বললো, তাহলে আধার নামার সাথে সাথেই চলে এসবো। তুমি চাইলে সকল ধরনের সার্ভিস পাবে আমার থেকে।

মিম ফোনটা কেটে দিয়ে নিরবে কান্না করতে লাগে। সে কি করবে কিছুই বুঝতে পারছেনা। শেষে মহেস স‍্যারের কাছে নিজেকে আত্মসমর্পণ করে যৌবন বিসর্জন দিতে হচ্ছে।

বেশ বড় দু-তলা বাসা। শুধু মহেস স‍্যারেই একা থাকে। বিয়ে করেছিলো তিনটা, একটা বউও থাকেনি তার সাথে। মিম ভিতরে প্রবেশ করলো, সোফায় বসে টিভিতে ডিজে গানের সাথে মদের নেশা মস্তিষ্কে চরাচ্ছে। মিমকে দেখে বসে থেকে উঠে পৈশাচিক হাসিতে পুরো রুমটা কাপিয়ে তুলে। মিম এগিয়ে এসে মহেস স‍্যারের পায়ে ধরে যৌবন ভিক্ষা চাইলো, মহেস যেনো হিংস্র মায়াহীন হায়েনা! তার কাছে মেয়ে মানেই যেনো কাঠের নিরব পুতুল। ওড়না টা মিমের বুকের উপর থেকে সরিয়ে ফ্লরে ফেলে দেয়, ফ‍্যানের বাতাসে ক্ষানিকটা দূরে গিয়ে পড়ে। কান্না করতেছে মিম, মহেস স‍্যার বুকে টেনে নেয় মেয়ের বয়সি মিমকে। নিজের যৌবনের ক্ষুধা যেনো অনেক দিনের পুষিয়ে রাখা। ক্ষুধার্ত হায়েনার মতো ঝাপিয়ে পরে মিমের উপর। ভার্জিনিটি ধরে রাখা আর সম্ভব হলো না মিমের। শিক্ষক নামক পশুর থেকে রেহাই মিললো না। প্রচন্ড ব‍্যাথায় কাতরাচ্ছে মিম! মহেস নিজের ক্ষুধার্ত দাত মিমের উপর বসিয়ে ক্লান্ত হয়ে যায় একসময়। মিম বিছানা থেকে ধপ করে ফ্লোরে পরে গিয়ে কাতরাচ্ছে। মহেস চুলের মুঠি ধরে ওয়াশরুমে ফ্রেস হওয়ার জন‍্য পাঠালো মিমকে। মিম ব‍্যথা ভড়া শরীর নিয়ে কোনো রকম গোসল শেষে বেরিয়ে এলো। পরনে পরার জন‍্য মহেসের স্ত্রীর অনেক ড্রেস ছিলো, সেগুলোই পরেছে। মহেস মিমের দিকে তাকিয়ে মুসকি হেসে বললো,

"তোর তুলনা হয়না রে সে*ক্সি। যা এখন এখান থেকে সর। মিম মহেসের বাসা থেকে বেরিয়ে লুকিয়ে হোস্টেলে গিয়ে শুয়ে পড়ে।

পরেরদিন সকাল হতেই প্রচণ্ড শরীর ব‍্যাথা আর জ্বরের কারণে মাথা তুলতেই পারছেনা, শুধু কুকিয়েই যাচ্ছে অনবরত। পাশেই শুয়ে ছিলো সাবানা, মিমের কোকানির শব্দ শুনে ধরপর করে উঠে মিমের কপালে হাত রেখেই চমকে উঠে। দ্রুত হালকা নাস্তা শেষে তার ব‍্যাগের রাখা ওষুধ খাইয়ে দেয় মিমকে। সারাদিন অসুস্থতায় কেটে যায় মিমের।

ঠিক সন্ধ্যায় ৭ টায় ফোন আসে মহেসের। অসুস্থতার বিষয়টা মহেসকে জানালে মহেস এবার পরিক্ষার বিষয় নয়, গতকালকে তাদের সঙ্গমের ভিডিও ধারন করে রিতিমতো ব্লাকমেইল করতে শুরু করলো। অসুস্থ মিম উপায় না পেয়ে আজকেও প্রচণ্ড অসুস্থতার মাঝে নিজেকে সপে দিতে মানুষ নামক জানোয়ারটার কাছে চুপিচুপি কদমে কদমে এগিয়ে যাচ্ছে।

চলবে...
নীরব ভূত
পর্ব ০১

পাশের বাড়িতে একটু ফোন চার্জ দিছিলাম🙂🙂
18/05/2025

পাশের বাড়িতে একটু ফোন চার্জ দিছিলাম🙂🙂

Address

Faridpur, Dhaka
Faridpur
7821

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when অভিমানের অক্ষরヅ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share