Dailymedha

Dailymedha দৈনিক মেধা পত্রিকা

ফরিদপুরে  ছিনিয়ে নিয়ে  শিশু কন্যাকে বিক্রি করলেন বাবা, খুঁজে পাচ্ছে না পুলিশআনোয়ার জাহিদ,ফরিদপুর।। ফরিদপুরে মায়ের কাছ থে...
06/05/2025

ফরিদপুরে ছিনিয়ে নিয়ে শিশু কন্যাকে বিক্রি করলেন বাবা, খুঁজে পাচ্ছে না পুলিশ

আনোয়ার জাহিদ,ফরিদপুর।।

ফরিদপুরে মায়ের কাছ থেকে ছিনিয়ে শিশু কন্যাকে বিক্রি করলেন বাবা, খুঁজে পাচ্ছে না পুলিশ
পারিবারিক কলহের জেরে স্ত্রীকে নির্যাতন করে মৌখিকভাবে ডিভোর্স দেয়ার পর ৮ মাস বয়সি শিশু কন্যাকে ছিনিয়ে নিয়ে দেড়লাখ টাকায় বিক্রি করে দেয়ার অভিযোগ উঠেছে বাবার বিরুদ্ধে।
ঘটনার পর মা পপি বেগম থানা পুলিশ থেকে শুরু করে আদালতে গিয়েছেন বাচ্চাকে ফিরে পেতে। আদালত প্রতিবেদন ও শিশুটিকে খুঁজে পেতে থানা পুলিশকে নির্দেশ করলেও খুঁজে পাচ্ছেন না পুলিশ জানিয়েছেন।
মঙ্গলবার (৬ এপ্রিল) রাতে ফরিদপুর কোর্টচত্বরে এ সংবাদদাতার সাথে কথা হলে তিনি ইনকিলাবকে বলেন, আমার বাচ্চা পাচ্চি না। তাই আদালতের কাছে আসছি উকিলদের সাথে কথা বলতে আসছি।

এমন ঘটনা ঘটেছে ফরিদপুরের নগরকান্দা উপজেলার ফুলসুতি ইউনিয়নের রামপাশা গ্রামে। এ ঘটনায় ফরিদপুর বিজ্ঞ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে একটি মামলা দায়ের করেছেন শিশুর মা পপি বেগম। ওই মামলায়- স্বামী কাইয়ুম বিশ্বাস (৪০), তাঁর তিন বোন মিতা আক্তার, বুলি বেগম, সাগরী আক্তার সহ পাঁচজনকে অভিযুক্ত করেছেন।

ভুক্তভোগী ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, তিন বছর আগে মুকসুদপুর উপজেলার বোয়ালিয়া গ্রামের হান্নান সরদারের মেয়ে পপি বেগমের সাথে পার্শ্ববর্তী নগরকান্দা উপজেলার ফুলসুতি ইউনিয়নের রামপাশা গ্রামের মানিক বিশ্বাসের ছেলে কাইয়ুম বিশ্বাসের সাথে পারিবারিকভাবে বিবাহ হয়। বিয়ের পর থেকে পারিবারিক কলহ লেগেই থাকতো। এর মাঝে তাদের একটি মেয়ে শিশুর জন্ম হয়। পরবর্তীতে গত পাঁচ মাস আগে কলহের জের ধরে তালাক হয়।

ভুক্তভোগী মা পপি বেগম ইনকিলাবকে আরো জানান, তালাকের সময় জোর করে তার শিশু তানহাকে রেখে দেয়। পরে তার স্বামী ঐ শিশুকে একই উপজেলার শাখরাইল গ্রামের কুবাদ শেখের মেয়ে কহিনুর বেগমের নিকট দেড় লাখ টাকায় বিক্রি করেন। আর এই বিক্রির মধ্যস্থতা করেন নগরকান্দার দলিল লেখক আলমগীর তালুকদার।

পপি বেগম আরও জানান, আমার বাঁচ্চাডারে দেখবার জন্য রাতে ঘুম হয় না, খাবার পারি না। আমার কলিজাডা শুকায় গেছে। যার কাছে বাচ্চা বিক্রি করা হয়েছে তাঁর মায়ের পা পর্যন্ত জড়ায় ধরছি, তবুও দেখতে দেয় নাই। ওরা বলছে- আমরা দেড়লাখ টাকা দিয়ে কিনেছি, যে বিক্রি করছে তার কাছে যাও।

ঘটনাটি নিয়ে কাইয়ুম বিশ্বাসের বোন মিতা আক্তারের ব্যবহৃত মোবাইল নাম্বারে কল করলে অপর একজন রিসিভ করে মিতার স্বামী পরিচয় দেন এবং ব্যস্ত আছেন বলে কেটে দেন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে নগরকান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মাদ সফর আলী ইনকিলাবকে বলেন, আদালত আমাদের কাছে প্রতিবেদন চেয়েছে, সে অনুযায়ী কাজ চলছে। কিন্তু অভিযোগে বাচ্চাটি বিক্রির যে ঠিকানা দেয়া হয়েছে, সেখানে খুঁজে পাওয়া যায়নি। শিশুটিকে খুঁজে পেলে আদালতে পাঠিয়ে দেয়া
হবে।

ভাঙ্গা-খুলনা: ৪ লেনের স্বপ্ন, দক্ষিণবঙ্গের জীবনরেখা!খুলনা বিভাগ, অর্থনীতির এক সম্ভাবনাময়ী অঞ্চল। কিন্তু ঢাকা থেকে এর দূ...
01/05/2025

ভাঙ্গা-খুলনা: ৪ লেনের স্বপ্ন, দক্ষিণবঙ্গের জীবনরেখা!

খুলনা বিভাগ, অর্থনীতির এক সম্ভাবনাময়ী অঞ্চল। কিন্তু ঢাকা থেকে এর দূরত্ব যেন এক দীর্ঘশ্বাস। ২ লেনের জীর্ণশীর্ণ মহাসড়ক, ক্রমবর্ধমান গাড়ির চাপে হাঁসফাঁস করছে।
দুর্ঘটনা এখানে নিত্যদিনের সঙ্গী, কেড়ে নিচ্ছে কত প্রাণ।

এবার প্রয়োজন একটি আধুনিক সমাধান – ভাঙ্গা-খুলনা মহাসড়কটি ৪ লেনে উন্নীতকরণ।

ভাবুন তো, প্রশস্ত ৪ লেনের মসৃণ পথ, যেখানে পণ্যবাহী ট্রাক দ্রুত পৌঁছাবে বন্দরে, শিল্পের চাকা ঘোরাবে আরও দ্রুত। খুলনার চিংড়ি, পাট, কিংবা অন্যান্য পণ্য নিমেষেই ছড়িয়ে পড়বে দেশজুড়ে! অর্থনীতির গতিতে দেবে নতুন মাত্রা। জিডিপি বাড়বে, সমৃদ্ধ হবে দক্ষিণবঙ্গ, সমৃদ্ধ হবে বাংলাদেশ।

সরু রাস্তায় মুখোমুখি সংঘর্ষের আতঙ্ক আর থাকবেনা। ডিভাইডার দেবে সুরক্ষা, কমবে ওভারটেকিং-এর ঝুঁকি। মহাসড়ক হবে নিরাপদ, জীবন হবে সুরক্ষিত।

পদ্মা সেতু খুলে যাওয়ায় ভাঙ্গা এখন এক গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র। ঢাকা থেকে দক্ষিণ ও পশ্চিমাঞ্চলের যোগাযোগের প্রবেশদ্বার ভাঙ্গা-খুলনা ৪ লেন হলে, ঢাকা-খুলনা-মোংলা রুটে তৈরি হবে এক শক্তিশালী যোগসূত্র, যা জাতীয় অর্থনীতিতে রাখবে গুরুত্বপূর্ণ অবদান।

তাই, আসুন আওয়াজ তুলি! ভাঙ্গা-খুলনা মহাসড়কের ৪ লেন এখন সময়ের দাবি, দক্ষিণবঙ্গের অর্থনীতির জীবনরেখা। শেয়ার করুন, মন্তব্য করুন, জানান আপনার মতামত।

সরকার ও সড়ক কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করুন, এই স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিন।

18/04/2025

জমির মামলায় বাদী-বিবাদীর সরাসরি সাক্ষ্য লাগবে না
দেওয়ানি কার্যবিধি সংশোধন
===========================

বাদী-বিবাদীর সরাসরি সাক্ষ্য লাগবে না

বাদী ও বিবাদীকে প্রচলিত পদ্ধতিতে সাক্ষ্য দিতে হবে না। এফিডেভিটের মাধ্যমে দাখিলকৃত তাদের আরজি বা জবাবের লিখিত বক্তব্যই সাক্ষ্য হিসেবে গণ্য হবে এবং তার ওপর হবে জেরা। মামলা মুলতবি চাওয়ার সুযোগেও পরবে লাগাম। আদালতে মামলাজট নিরসনে দেওয়ানি আইনের কার্যবিধিতে এমন বেশ কিছু সংশোধনের উদ্যোগ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বর্তমানে বিচারাধীন দেওয়ানি মামলা ১৭ লাখ ৫৪ হাজার ১৫৭টি। বাদী-বিবাদীর সাক্ষ্য গ্রহণে দেরিসহ নানা কারণে অনেক মামলা ৫০-৬০ বছর ধরে ঝুলছে। সংশোধনী কার্যকর হলে আদালতের কর্মঘণ্টা বাঁচবে; আমূল বদলে যাবে সাক্ষ্য ব্যবস্থাপনা। মামলার সঙ্গে জড়িতদের ভোগান্তি কমে আসবে।

আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, বিদ্যমান নিয়মে দেওয়ানি মামলায় বাদী-বিবাদী আরজি বা জবাবের বক্তব্য মৌখিকভাবে জবানবন্দি হিসেবে দিয়ে থাকেন। দিনের পর দিন আদালত তা গ্রহণ করেন। সংশোধনীতে আরজি এফিডেভিট করলেই তা জবানবন্দি হয়ে যাবে। বাদী-বিবাদীকে নতুন করে আদালতের সাক্ষীর কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে দিনের পর দিন জবানবন্দি দিতে হবে না। এফিডেভিটে যা আছে, তার ওপর জেরা করা হবে।

এ ব্যাপারে আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল সমকালকে বলেন, ‘দেওয়ানি কার্যবিধি সংশোধন হলে সাক্ষ্য গ্রহণে সময় অনেক কমে যাবে। দ্রুত মামলা নিষ্পত্তির সংখ্যা বেড়ে যাবে, কমবে খরচ। বিচারপ্রার্থীরা উপকৃত হবেন।’

এদিকে দেওয়ানি কার্যবিধি সংশোধনী আইন চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য আজ বৃহস্পতিবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে তোলা হতে পারে। রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে এ বৈঠক হবে। সভাপতিত্ব করবেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। উপদেষ্টা পরিষদের অনুমোদনের পর তা কার্যকর হবে।

গত ২৬ ফেব্রুয়ারি খসড়া অধ্যাদেশের ওপর মতামত চেয়ে তা ওয়েবসাইটে আপলোড করা হয়।

১৯০৮ সালের দেওয়ানি কার্যবিধির বিদ্যমান নিয়মে, প্রতিটি পর্যায়ে এখন মামলা নিষ্পত্তির সময় বেঁধে দেওয়া রয়েছে। তবে সংশোধনী আইনের খসড়ায় এটি উঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। যুক্ত করা হচ্ছে অনলাইন পদ্ধতিতে মামলা নিষ্পত্তির বিধান। সংশোধনের ফলে মূল মোকদ্দমাতে আদালতের রায় বাস্তবায়নের জন্য আবেদন করা যাবে।

আদালতের রায় বাস্তবায়ন না করলে পৃথক মামলার প্রয়োজন পড়বে না। এসএমএস, ভয়েস কল, হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে সমন জারি করা যাবে। এতে আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে দ্রুত ও সহজে মামলার তথ্য সম্পর্কে জানা সম্ভব হবে।

অর্থ আদায়ের মামলায় বিশেষ বিধান যুক্ত করা হয়েছে প্রস্তাবিত সংশোধনীতে। এতে বলা হয়েছে, বাদীকে মামলা করতে হলে আরজিতে নিজের ও প্রযোজ্য ক্ষেত্রে হবে বিবাদীর এনআইডি, ই-মেইল নম্বর উল্লেখ করতে হবে। মিথ্যা ও হয়রানিমূলক মামলার জরিমানার ক্ষেত্রে জরিমানার পরিমাণ ২০ হাজার থেকে বাড়িয়ে ৫০ হাজার টাকা করার প্রস্তাব করা হচ্ছে। সংশোধনীতে রিমান্ডের সুযোগ সীমিত করা হয়েছে। আদালত তার আদেশ ও রায় বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা প্রদান করতে পারবে।

অবসরপ্রাপ্ত জেলা ও দায়রা জজ শাহজাহান সাজু সমকালকে বলেন, গত ১১৭ বছরে জনসংখ্যা অনেক বেড়েছে; চাপ পড়েছে জমিতে। মামলাও বেড়েছে হাজার হাজার। সময়ের প্রয়োজনে দেওয়ানি আইনের কার্যবিধি সংশোধন জরুরি হয়ে পড়েছে। ডিজিটাল যুগে অনলাইন বিধান চালু করার পরামর্শ দেন তিনি।

বিচারাধীন মামলা সাড়ে ১৭ লাখ

সূত্র জানায়, গত বছর ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সারাদেশে ১৭ লাখ ৫৪ হাজার ১৫৭টি দেওয়ানি মামলা বিচারাধীন। প্রতিদিনই নতুন মামলা যোগ হচ্ছে। বর্তমানে বিচারিক আদালতে ১৬ লাখ ৩৬ হাজার ২৪৭ এবং সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে ৯৮ হাজার ৬১৯ ও আপিল বিভাগে বিচারাধীন মামলা রয়েছে ১৯ হাজার ২৯১টি। বিচারিক আদালতে পাঁচ বছরের বেশি সময় বিচারাধীন ৪ লাখ ১১ হাজার ১১৮ মামলা। এ ছাড়া উচ্চ আদালতের নির্দেশে বিচার স্থগিত ৪ হাজার ৮৬৪টি মামলার।

জমির মালিকানা নিয়ে বিরোধে সিলেটের গোয়াইনঘাটের আসিরুন নেসা ১৯৫৮ সালের ১৮ ডিসেম্বর মুনসেফ আদালতে মামলা করেন। ১৯৬২ সালের ২৩ আগস্ট বাদীর পক্ষে রায় দেন বিচারিক আদালত। ২০০৫ সালে আসিরুনের মৃত্যুতে নতুন বাদী হন তাঁর মেয়ে হামিদা খাতুন (৭০)। মামলার একাধিক বিবাদীও মারা গেছেন। ৬৩ বছর পর ২০২১ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি সর্বোচ্চ আদালত মামলাটি নিষ্পত্তি করে রায় দেন। আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ রায়ের পর দখল বুঝে পেতে আরও কয়েক বছর লেগেছে হামিদার। আসিরুন নেসার মতো অনেক মামলা দীর্ঘদিন ধরে ঝুলে রয়েছে।

৩৮ বছরে ও হয়নি বাংলা

দেশের সর্বত্র বাংলা ভাষা চালুর লক্ষ্যে ১৯৮৭ সালের ০৮ মার্চ হয় ‘বাংলা ভাষা প্রচলন আইন। এতে বলা হয়, সরকারি অফিস-আদালত, আধাসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের বিদেশের সঙ্গে যোগাযোগ ব্যতীত অন্য সব ক্ষেত্রে নথি ও চিঠিপত্র, আইন-আদালতের সওয়াল-জবাব এবং অন্যান্য আইনানুগ কার্যাবলি অবশ্যই বাংলায় লিখতে হবে। ইতোমধ্যে পাঁচ শতাধিক আইনের বাংলা অনুবাদ করা হয়েছে। কিন্তু দেওয়ানি কার্যবিধি ইংরেজিতেই রয়ে গেছে।

একাধিক বাদী-বিবাদীর অভিযোগ, ইংরেজি ভাষার কারণে আইনটি তারা বুঝতে পারেন না। আইন বোঝার জন্যও আইনজীবীকে বাড়তি ফি দিতে হয়। অবসরপ্রাপ্ত জেলা ও দায়রা জজ শাহজাহান সাজু বলেন, ‘দেওয়ানি কার্যবিধির মূল আইনও বাংলা হলে জনগণ বেশি উপকৃত হতেন। এটি সংসদে অনুমোদন প্রয়োজন।’

© সমকাল (১৭.০৪.২০২৫)

পদ্মাচড়ের মানুষের মধ্যে নারী পুরুষের ভেদাভেদ নেই।  তাই তো গো- খাবার নারীর মাথাও শোভা পায়।
03/04/2025

পদ্মাচড়ের মানুষের মধ্যে নারী পুরুষের ভেদাভেদ নেই। তাই তো গো- খাবার নারীর মাথাও শোভা পায়।

ফরিদপুরে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের মামলায় ভিপি কাওসার গ্রেপ্তার---------------------------ফরিদপুর জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপ...
26/03/2025

ফরিদপুরে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের মামলায় ভিপি কাওসার গ্রেপ্তার
---------------------------

ফরিদপুর জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি ও সরকারি রাজেন্দ্র কলেজ ছাত্র-ছাত্রী সংসদের (রুকসু) সাবেক ভিপি কাওসার আকন্দকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় তার এক সহযোগী জেলা যুবলীগের সদস্য তসলিম বিশ্বাসকেও গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তারকৃত ছাত্রলীগ নেতা কাওসার আকন্দ বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মামলার অন্যতম আসামী এবং ফরিদপুর-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও কেন্দ্রীয় যুবলীগের প্রেসিডিয়াম মেম্বার মুজিবুর রহমান নিক্সন চৌধুরীর বিশ্বস্ত সহচর। তিনি শহরের পূর্বখাবাসপুর এলাকার হোটেল ব্যবসায়ী দুলাল আকন্দের ছেলে।

বুধবার (২৬ মার্চ) সকালে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ফরিদপুর কোতোয়ালি থানার উপপরিদর্শক ফাহিম ফয়সাল। এর আগে মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে শহরের অনাথের মোড় এলাকা থেকে একটি প্রাইভেট কার তল্লাশী করে কাউসার আাকন্দ ও তার সহযোগী তসলিমকে গ্রেপ্তার করা হয়।

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের সময় গত ৪ আগস্ট ফরিদপুর শহরের পূর্ব খাবাসপুর মোড় এলাকার বড়ইতলায় ছাত্রলীগ-যুবলীগের নেতাকর্মীরা নিরস্ত্র আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের উপর সশস্ত্র হামলা চালিয়ে কমপক্ষে তিনজন শিক্ষার্থীকে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে। এ ঘটনায় আন্দোলনকারী বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী পঙ্গু হয়ে এখনো সুচিকিৎসাধীন রয়েছে। এ মামলায় কাওসার আকন্দ অন্যতম আসামি। ঘটনার পর থেকে সে পলাতক ছিলো। এছাড়া ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শহরের বিভিন্নস্থানে আন্দোলন ছত্রভঙ্গ করতে কাউসার আকন্দ তার দলবল নিয়ে সশস্ত্র মহড়া চালিয়ে শিক্ষার্থীদের হুমকি ধমকি দেয় বলে পুলিশের কাছে অভিযোগ রয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানা গেছে।

গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করে কোতোয়ালি থানার উপপরিদর্শক ফাহিম ফয়সাল বলেন, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে শহরের অনাথের মোড়ে থেকে একটি প্রাইভেট কার তল্লাশী করে কাউসার আাকন্দ ও তার সহযোগী তসলিমকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের বিরুদ্ধে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের মামলা রয়েছে। আসামীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

ছবিঃ

এসএসসি পরীক্ষার রুটিন। ২০২৫ সালের।
24/03/2025

এসএসসি পরীক্ষার রুটিন। ২০২৫ সালের।

21/03/2025

ফরিদপুর - মধুখালি সড়কের সরকারি গাছ কেটে এভাবে স্হানীয় লোকের কেটে নিয়ে যাচ্ছেন ন।

ফরিদপুর সংবাদ কর্মীদের সহযোগী সাথী বীরমুক্তিযোদ্বা জনাব,শামসুদ্দিন মোল্লার অভাব এখন বুঝতেছেন বহুজন।
19/06/2024

ফরিদপুর সংবাদ কর্মীদের সহযোগী সাথী বীরমুক্তিযোদ্বা জনাব,শামসুদ্দিন মোল্লার অভাব এখন বুঝতেছেন বহুজন।

19/06/2024

ফরিদপুরে রাসেল ভাইপার সাপের উৎপাত বেড়েছে বহুগুন। চাঞ্চল্যের মানুষের মধ্যে বিরাজ করছে আতঙ্ক।

Address


Telephone

+8801733291972

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dailymedha posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Dailymedha:

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share